নতুন প্রেমে পড়েছেন। কিছু দিন যেতে না যেতেই নানা ছলে প্রেমিক আপনার দেহ উপভোগ করতে আগ্রহ দেখাচ্ছে। সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে গিয়ে এখন পড়ছেন মহাবিপদে। যদিও পশ্চিমা বিশ্বে প্রেমিক-প্রেমিকার শারীরিক সম্পর্কের বিষয়টি তেমন বেশি আপত্তিকর নয়। তবে আজকাল প্রাচ্যের দেশগুলো বিশেষ করে ভারতেও বিষয়টি চলে এসেছে। এই ব্যাপারে চিকিৎসকরা জানান, শরীরের সম্পর্ক মানেই সমস্ত মানসিক চাহিদার বিসর্জন- এমনটা নয়। তবে, শরীর না মন? কোনটা আগে, জেনে নিন-
এক. মনে ইচ্ছা থাকলেও যদি কেউ সামাজিক চাপের জন্য শারীরিক সম্পর্কে রাজি না হয়, সেটা বোকামো। কারণ এটা মাথায় রাখা দরকার শরীর থেকে মন আলাদা নয়।
দুই. সত্যিকারের প্রেমে মানসিক চাহিদা জোরদার হলেই শারীরিক চাহিদা আসে। দু’জনেরই একসঙ্গে বাসনা তৈরি হওয়াটা এক্ষেত্রে জরুরি।
তিন. একপক্ষের ইচ্ছা হচ্ছে, অন্য পক্ষের একেবারেই ইচ্ছা নেই, এমনটা হলে বুঝতে হবে সম্পর্কে কোন গোলমাল আছে।
চার. একথা ঠিক, মেয়েদের বেশিরভাগের মধ্যেই মানসিক পূর্ণতা আগে গুরুত্ব পায়, ছেলেদের ক্ষেত্রে সেটা শারীরিক। এমনটি লিঙ্গের পার্থকের জন্যই হয়ে থাকে।
পাঁচ. যদি দুপক্ষেরই ইচ্ছা থাকে, তাহলে শারীরিক সম্পর্কে যাওয়া কাজের কাজ হবে। কারণ, যৌনতা সম্পর্কে নতুন মাত্রা দেয়।
বিডি-প্রতিদিন/এ মজুমদার