শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৯, বুধবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২০

হিমেল দিনে শাল-পঞ্চ...

ফেরদৌস আরা
অনলাইন ভার্সন
হিমেল দিনে শাল-পঞ্চ...

সময়ে সময়ে বদলায় ফ্যাশন ট্রেন্ড। মূলত ফ্যাশনিয়েস্তাদের হাত ধরেই বদলটা বেশি হয়। আর তাই সময়ের ফ্যাশন হিসেবে শীত-পোশাকের বাজারে এসেছে নান্দনিক কাট ও ডিজাইনের শাল এবং পঞ্চ। শীত ফ্যাশনে স্বস্তির জন্য এ পোশাকগুলো না হলে যেন ঠিক জমে ওঠে না। তাই এবার শীত তাড়ান শাল-পঞ্চেই!

শিশিরভেজা ভোর, দিনভর হিমেল পরশ জানান দেয় ফ্যাশনের মৌসুম শীতের। যদিও শীত আসতে এখনো বেশ কয়েক সপ্তাহ বাকি। তবুও এবার একটু আগেই শীত হানা দিয়েছে নগর, বন্দর এবং গ্রামে। এমন দিনে পোশাক-অনুষঙ্গ বেছে নেওয়া হয় শীতের কথা মাথায় রেখেই। নিত্যদিনের ব্যবহারে তো বটেই, এমনকি রাতের অনুষ্ঠানেও শীতের কথাই থাকে চিন্তায়।

বাঙালি নারী শীতে শাল পরবেন- এ আর নতুন কী! পাশাপাশি তাদের ফ্যাশনে ভীষণভাবে ইন হয়েছে পাশ্চাত্যের স্টাইলিশ পোশাক পঞ্চ। দিনভর ঘরের কাজেই হোক আর অফিস যাওয়ার সময়; শাল এবং পঞ্চ আজকালের তরুণীদের প্রচলিত শীত-পোশাক। তবে ফ্যাশন যেহেতু সময়ে সময়ে বদলায়। তাই এসব পোশাকেও আসে নতুনত্ব, ফ্যাশনে আনে বৈচিত্র্য। আজকাল পোশাকগুলো এতটাই জনপ্রিয় যে, উৎসব-আয়োজনেও পরা যায় অনায়াসে।

শাল-চাদরের আভিজাত্য
আগের দিনে দাদা-দাদিরা শীতের উষ্ণতায় বেছে নিতেন শাল-চাদর। মা-খালারা শাড়ির আঁচলের সঙ্গে জুড়ে নিতেন শাল-চাদরের আঁচল। আরেকটু আগে তাকালেই মিলবে সাম্রাজ্যে রাজা-মহারাজারা আভিজাত্যের উপঢৌকন হিসেবে কাঁধে ঝুলিয়ে নিতেন বাহারি কারুকার্যের শাল-চাদর। আগেকার দিনে বণিকরা এমনকি গ্রামের মাতবররাও কাঁধে শাল বা চাদর ঝুলিয়ে নিতেন আভিজাত্যের প্রতীক হিসেবে। হালকা বুননের পশমি শাল-চাদরে সহজেই কাবু করা যেতে পারে শীতকে। শুধু শীত-পোশাক হিসেবে নয়, ফ্যাশন অনুষঙ্গ হিসেবেও এর রয়েছে আলাদা কদর।

তার ধারাবাহিকতায় এবারের আগমনী শীতে শাল-চাদরের কদর বাড়তে শুরু করেছে। দেশি-বিদেশি শাল-চাদর ফ্যাশনপ্রিয়দের কাছে বেশ জনপ্রিয়। প্রথমত. শীত নিবারণ করা যায় আবার ফ্যাশন ট্রেন্ডও বজায় থাকে। এ ছাড়া যে কোনো বয়সের মানুষই শাল-চাদর ব্যবহার করতে পারেন। তরুণ-তরুণী, বৃদ্ধাসহ সব বয়সের মানুষই শাল ব্যবহার করতে পারেন। শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, জিন্স, ফতুয়া, স্কার্ট সবকিছুর সঙ্গে মানিয়ে যায় শাল-চাদর। নানা রং, নকশা, কাটিং আর ডিজাইন সব বয়সী নারীদের আকৃষ্ট করে রাখে শীতের এ পোশাকটি। শীতে শাল-চাদর গায়ে জড়িয়ে চলাফেরা করায় যে আরাম তা আর অন্য শীত-পোশাকে নেই বললেই চলে। তাই শীতে তরুণ-তরুণীদের কাছে শাল-চাদরের গুরুত্বই আলাদা। শাল এবং চাদরের প্রচলন এই উপমহাদেশে অনেক আগে থেকেই ছিল। এখনো এর কদর কমেনি, বরং শীতের ফ্যাশনের অন্যতম অনুষঙ্গ হিসেবে শাল ও চাদরের রং ও নকশায় এসেছে বৈচিত্র্য।

তবে ঢাকা শহরে শীতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে গত কয়েক বছর হালকা বা পাতলা শাল-চাদর ফ্যাশনে জায়গা করে নিয়েছে বেশ ভালোভাবেই। হালকা শীতে এই শালগুলো যেমন আরাম দেয়, তেমনি বহন করতেও সুবিধা। অনেকে ওড়নার বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করছেন নানা রং আর ডিজাইনে তৈরি এসব শাল এবং চাদর। দেশি শালের মধ্যে বাঙালি মেয়েদের প্রথম পছন্দ খাদি শাল। শীতকে বশ করতে খদ্দর বা মোটা উলের চাদরেরও চল আছে বেশ। সিল্ক, খাদি, পশমি সুতা, মোটা সুতি ইত্যাদি কাপড়ের ওপর নির্মিত হচ্ছে দেশীয় ফ্যাশন হাউসগুলোর শাল-চাদর।

হিমেল দিনে পঞ্চের ওম
পঞ্চ এমনই এক পোশাক, যা ফ্যাশনে আনে বৈচিত্র্য। পাশাপাাশি মেটায় প্রয়োজনও। পঞ্চ পোশাকটি জিন্স-টপস বা ফতুয়া-স্কার্ট যে কোনো ওয়েস্টার্ন পোশাকের সঙ্গেও অনায়াসে মানিয়ে যায়। এই শীত-পোশাকটির নাম পঞ্চ হওয়ার কারণ হলো- এটি চাদর ও সোয়েটারের ফিউশনে তৈরি। এর পাঁচদিকে পাঁচটি কোণা থাকে। গলার কাটিং কখনো গোল, কখনো তিনকোণা, কখনো বা চারকোণা আকৃতির। আবার অনেক পঞ্চের কাঁধের দুদিকের কাপড় মাফলারের মতো করে পেঁচিয়ে নেওয়া যায়। আজকাল এটি কিছুটা সোয়েটারের আদলে করা হয় কিন্তু ঢিলেঢালা ভাবটা ঠিক আগের মতোই রয়েছে। এ ছাড়া পঞ্চ আদতে শালের মতো হলেও এটি পরা যাবে টপসের মতো। পঞ্চ যেহেতু একটু ফ্যাশনেবল পোশাক, তাই শাড়ি বা সালোয়ার-কামিজের সঙ্গে এটা পুরোপুরি বেমানান। জেগিংস, লেগিংস বা জিন্সের ওপর পরতে হয়।

অনেকে পঞ্চ পোশাকটিকে ইদানীংকালের ফ্যাশন ট্রেন্ড বললেও, ইতিহাস কিন্তু বলে অন্য কথা। স্টাইলে বৈচিত্র্যতার কারণে তরুণীদের কাছে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে পোশাকটি। উপমহাদেশে বহুকাল আগে থেকেই ব্যবহৃত হতো পঞ্চ? তবে তা বেশি প্রচলিত ছিল না। ফ্যাশনের সঙ্গেও এর সম্পর্ক ছিল না বললেই চলে। পুরনো ফ্যাশন নতুন করে ফেরত আসে আরও আধুনিক রূপে। একসময়ের কাপ্তানই এখন ফিরে এসে হয়েছে পঞ্চ। আশির দশকে কাপ্তান ড্রেসটি ফ্যাশনের তুঙ্গে ছিল। তবে সেই কাপ্তান এই কাপ্তান থেকে একটু ভিন্ন। তখনকার কাপ্তান কোমরের কাছে ফিতা দিয়ে ডিজাইন করা ছিল এবং নিচের অংশটা ছিল ঘাগরার মতো। তবে এখন তরুণীদের হরহামেশাই পঞ্চ পরিধান করতে দেখা যায়। এর মূল কারণ হচ্ছে স্টাইলিশ লুক, কিছুটা টিউনিক কাটের ব্যতিক্রমী ডিজাইন।
 
দেশি ফ্যাশন হাউস বিশ্বরঙ, কে ক্রাফট, অঞ্জনস, রং বাংলাদেশ, দেশাল, নিত্য উপহার, আড়ং, দেশি দশ, বাংলার মেলাসহ সব হাউসে পেয়ে যাবেন শাল-চাদর এবং পঞ্চ।

এই বিভাগের আরও খবর
রোদ-বৃষ্টির দিনে-‘হেয়ার কেয়ার’
রোদ-বৃষ্টির দিনে-‘হেয়ার কেয়ার’
খাওয়ার পর ব্যায়াম ভালো না খারাপ!
খাওয়ার পর ব্যায়াম ভালো না খারাপ!
ফেভিকল চ্যাম্পিয়ন্স ক্লাবের উদ্যোগে দেশজুড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
ফেভিকল চ্যাম্পিয়ন্স ক্লাবের উদ্যোগে দেশজুড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বর্ষায় লেদারের তৈরি ব্যাগ-জুতার যত্নে যা করবেন
বর্ষায় লেদারের তৈরি ব্যাগ-জুতার যত্নে যা করবেন
প্রতিদিন ডাল খেলে মিলবে যেসব উপকার
প্রতিদিন ডাল খেলে মিলবে যেসব উপকার
কাঁচা পেঁপের পুষ্টিগুণ
কাঁচা পেঁপের পুষ্টিগুণ
পেয়ারার পুষ্টিগুণ
পেয়ারার পুষ্টিগুণ
ঘরোয়া উপায়ে দূর করুন রান্নাঘরের স্যাঁতসেঁতে ভাব
ঘরোয়া উপায়ে দূর করুন রান্নাঘরের স্যাঁতসেঁতে ভাব
উপকার পেতে জানতে হবে অলিভ অয়েলের সঠিক ব্যবহার
উপকার পেতে জানতে হবে অলিভ অয়েলের সঠিক ব্যবহার
ওজন কমাতেও সাহায্য করতে পারে আম
ওজন কমাতেও সাহায্য করতে পারে আম
চুলের বেহাল দশা! সমাধানে প্রাকৃতিক তেল...
চুলের বেহাল দশা! সমাধানে প্রাকৃতিক তেল...
বর্ষা মৌসুমে প্রতিদিন সুস্থ ও উজ্জ্বল ত্বক
বর্ষা মৌসুমে প্রতিদিন সুস্থ ও উজ্জ্বল ত্বক
সর্বশেষ খবর
হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী-লতিফসহ ১০ জনকে শ্যোন অ্যারেস্ট
হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী-লতিফসহ ১০ জনকে শ্যোন অ্যারেস্ট

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগের সীমানা বহাল চান বিএনপি নেতারা
আগের সীমানা বহাল চান বিএনপি নেতারা

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় ১২ দিনে নিহত বেড়ে ৬২৭
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় ১২ দিনে নিহত বেড়ে ৬২৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেসারদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ লঙ্কান কোচ
পেসারদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ লঙ্কান কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নের নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নের নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস
৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ জুলাই ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
১৬ জুলাই ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কতিপয় দলের নেতার কণ্ঠে আওয়ামী লীগ নেতাদের বয়ান শোনা যাচ্ছে : প্রিন্স
কতিপয় দলের নেতার কণ্ঠে আওয়ামী লীগ নেতাদের বয়ান শোনা যাচ্ছে : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার
নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকাকে যৌনপল্লিতে বিক্রি, গ্রেফতার ১
প্রেমিকাকে যৌনপল্লিতে বিক্রি, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নছিমনের ধাক্কায় নিহত ১
নছিমনের ধাক্কায় নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক টাকার জিনিস ২০ টাকায়, অর্থনীতিতে বোঝা : বাণিজ্য উপদেষ্টা
এক টাকার জিনিস ২০ টাকায়, অর্থনীতিতে বোঝা : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণঅভ্যুত্থান দিবসসমূহ পালনে ৩৬ সদস্যের জাতীয় কমিটি
গণঅভ্যুত্থান দিবসসমূহ পালনে ৩৬ সদস্যের জাতীয় কমিটি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাঠ দিবস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাঠ দিবস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ৩৩ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠন
শেরপুরে ৩৩ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল শিক্ষার্থীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল শিক্ষার্থীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আরও ৯ জনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরও ৯ জনের করোনা শনাক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কাতারের আমির ও প্রধানমন্ত্রীকে উপহার পাঠালেন খালেদা জিয়া
কাতারের আমির ও প্রধানমন্ত্রীকে উপহার পাঠালেন খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে তিন জনের করোনা শনাক্ত
দিনাজপুরে তিন জনের করোনা শনাক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইরানে ইন্টারনেট সেবা পুনর্বহাল
ইরানে ইন্টারনেট সেবা পুনর্বহাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুর থেকে মরদেহ উদ্ধার
পুকুর থেকে মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'দেশের তৃতীয় সমুদ্র বন্দর পায়রা ২০২৬ সালে সম্পূর্ণভাবে চালু হবে'
'দেশের তৃতীয় সমুদ্র বন্দর পায়রা ২০২৬ সালে সম্পূর্ণভাবে চালু হবে'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!
নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পলিথিনের বিকল্প ব্যবহারের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
পলিথিনের বিকল্প ব্যবহারের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন
সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট
আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত
সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক
কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল
এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি
দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী
হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

জামালপুরে পিপির কক্ষে তালা
জামালপুরে পিপির কক্ষে তালা

খবর

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

নগর জীবন

চমেক হাসপাতালে র‌্যাবের অভিযানে ২১ দালাল গ্রেপ্তার
চমেক হাসপাতালে র‌্যাবের অভিযানে ২১ দালাল গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী ও লতিফ শ্যোন অ্যারেস্ট
হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী ও লতিফ শ্যোন অ্যারেস্ট

নগর জীবন

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন
জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন

নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো শিপ ব্রেকিং ইয়ার্ড
সীতাকুণ্ডে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো শিপ ব্রেকিং ইয়ার্ড

নগর জীবন

রোহিঙ্গার চেয়ে অভ্যন্তরীণ বেশি শরণার্থী
রোহিঙ্গার চেয়ে অভ্যন্তরীণ বেশি শরণার্থী

নগর জীবন

বান্দরবানে ছয় ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেপ্তার
বান্দরবানে ছয় ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে সাত পুলিশ সদস্যসহ আহত ৩০
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে সাত পুলিশ সদস্যসহ আহত ৩০

খবর

১৯ জুলাইয়ের সমাবেশ সফল করার আহ্বান জামায়াতের
১৯ জুলাইয়ের সমাবেশ সফল করার আহ্বান জামায়াতের

নগর জীবন