শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৫, বুধবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২২

বিবিসির বাংলার প্রতিবেদন

বাংলাদেশে বেড়েই চলেছে পারকিনসন্স রোগীর সংখ্যা, এটি আসলে কী?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশে বেড়েই চলেছে পারকিনসন্স রোগীর সংখ্যা, এটি আসলে কী?

ঘুমের মধ্যে হাত-পা ছুঁড়ছেন, কথা বলছেন বা চিৎকার করছেন - এ ধরনের আজগুবি কোনও কাজ করলে, তখন বুঝতে হবে আপনার শরীর পারকিনসন্স রোগের পূর্বাভাস দিচ্ছে।

কোন পূর্বাভাস পেলে প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসায় এই রোগ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।

চিকিৎসকদের মতে, বাংলাদেশে পারকিনসন্স রোগ সম্পর্কে মানুষের ধারণা সেভাবে নেই। ফলে সচেতনতাও গড়ে ওঠেনি।

অন্যদিকে বাংলাদেশে পারকিনসন্স রোগের পরিস্থিতি নিয়ে কোনও গবেষণা কখনও হয়নি।

কিন্তু স্নায়ুরোগ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পারকিনসন্স রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে।

পারকিনসন্স রোগ কী?

মস্তিস্কে এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থের ঘাটতির কারণে এই রোগ দেখা দেয়।

ব্রেন এর মধ্যে ছোট একটা অংশ রয়েছে, যেটিকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় ‘সাবস্ট্যানশিয়া নাইগ্রা’ বলা হয়।

এই অংশের স্নায়ু কোষ বা নিউরোন শুকিয়ে যাওয়ার কারণে ডোপামিন নামক নিউরোট্রান্সমিটার (এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ) নষ্ট হয়ে যায় অথবা এর ঘাটতি দেখা দেয়।

স্বাভাবিক অবস্থায় মস্তিস্কে ব্যাজাল গ্যাংলিয়া নামের একটি অংশ মানুষের চলাফেরা এবং গতির সমন্বয় করে থাকে, ডোপামিনের অভাবে সেই সমন্বয়ের প্রক্রিয়া নষ্ট হয়ে যায়।

তখন একজন মানুষ আক্রান্ত হয় পারকিনসন্স রোগে।

বাংলাদেশে কতটা উদ্বেগের

দেশে যেহেতু কোন গবেষণা নেই, সেকারণে পারকিনসন্স রোগীর কোনও পরিসংখ্যান সংশ্লিষ্ট কেউ বলতে পারে না।

তবে চিকিৎসকদের মতে, এই রোগে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।

ঢাকায় ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস ও হাসপাতাল এর একজন চিকিৎসক হুমায়ুন কবির হিমু তার অভিজ্ঞতা থেকে বলেছেন, স্নায়ুর নানা সমস্যা নিয়ে আসা ৪০ জন রোগী যদি তিনি দেখেন, তার মধ্যে গড়ে কমপক্ষে পাঁচজন থাকে পারকিনসন্স রোগে আক্রান্ত।

এই সংখ্যাটাকে তিনি উদ্বেজনক বলে মনে করেন।

কারণ জানা নেই

চিকিৎসক হুমায়ুন কবির হিমু জানিয়েছেন, পারকিনসন্স রোগীদের প্রায় ৮৫ শতাংশের ক্ষেত্রে এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণ জানা যায় না।

পাঁচ শতাংশের ক্ষেত্রে জিনগত কারণ থাকতে পারে বলে ধারণা করা হয়।

অর্থাৎ পূর্বপুরুষের কেউ এই রোগে আক্রান্ত ছিল, তার কাছ থেকে রোগটি এসেছে।

এছাড়া দশ শতাংশের মধ্যে পারকিসন্সের লক্ষণ প্রবল থাকে। সেটিকে পারকিনসনিজম বলা হয়।

এটি সাধারণত স্ট্রোক, মস্তিস্কে সংক্রমণ, মস্তিস্কে আঘাত এবং উইলসন ডিজিজ-এ ধরনের রোগের ক্ষেত্রে পারকিনসনিজম হয়।

তবে কয়েকবছর আগে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া ইন্সটিটিউটের একদল বিজ্ঞানী গবেষণা চালিয়ে বলেছেন, মানুষের পেটের ভেতরে পরিপাক নালীতে এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া থেকে এই রোগের সৃষ্টি হতে পারে।

তারা দেখেছেন, এসব ব্যাকটেরিয়া থেকে কিছু রাসায়নিক পদার্থ নির্গত হয়, যা মস্তিস্কের কিছু অংশকে অত্যন্ত উদ্দীপ্ত করে তোলে। সেকারণে মস্তিস্কের ওই অংশের মারাত্নক ক্ষতি হতে পারে।

এর ফলে মস্তিস্কের একটা অংশ ঠিকমতো কাজ বন্ধ করে দেয় এবং এসব স্নায়ুকোষের মৃত্যু হয়।

আর এই পরিস্থিতিতে শরীরে যে অবস্থা হয়, সেটাকে পারকিনসন্স বলেছেন ক্যালিফোর্নিয়ার ঐ গবেষকরা।

পারকিনসন্স এর লক্ষণ

এই রোগে আক্রান্ত হলে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি উপসর্গ দৃশ্যমান হয়।

১. হাত এবং পায়ে কাঁপুনি হয়।
২. শরীরের একপাশের হাত এবং পা স্বাভাবিকের তুলনায় শক্ত হয়ে যায়।
৩. চলাফেরার গতি ধীর হয়ে যায়।

আরও কিছু উপসর্গ দেখা দিতে পারে:

৪. কেউ আক্রান্ত হলে শরীরের ভারসাম্য ধরে রাখতে না পারায় সামনের দিকে ঝুঁকে হাঁটতে দেখা যাবে।
৫. কণ্ঠ বা কথার স্বর নীচু হতে পারে বা কমে যেতে পারে।
৬. এমনকি চোখের পাতার নড়াচড়াও কমে যেতে পারে।
৭. শরীরের ভারসাম্য ধরে রাখতে সমস্যা হওয়ায় আক্রাত ব্যক্তি বারবার পড়ে যেতে পারেন।
৮. এছাড়া হতাশা, উদ্বেগ, উদাসীনতা ঘুম কমে যাওয়া- এধরনের লক্ষণ যেমন দেখা দেয়।
৯. কোষ্ঠ কাঠিন্য এবং প্রস্রাব আটকে যাওয়ার মতো সমস্যাও হয়ে থাকে।

পূর্বাভাস মিলবে ঘুমের মধ্যে

প্রাথমিক পূর্বাভাসের ব্যাপারে ডেনমার্কের আরহাস ইউনিভার্সিটির একটি গবেষণা রয়েছে।

সেই গবেষণায় জানা যায়, ঘুমের মধ্যে র‍্যাপিড আই মুভমেন্ট বা আরবিডি হতে পারে।

কেউ এই আরবিডি’র শিকার হলে তিনি ঘুমের মধ্যে হঠাৎ বিছানা থেকে লাফিয়ে উঠে বসতে পারেন।

এছাড়া ঘুমের মধ্যে হাত-পা ছোঁড়া, কথা বলা অথবা চিৎকার করা-এ ধরনের উপসর্গ দেখা দেয়।

কারণ আরবিডি’র শিকার হওয়া ব্যক্তিদের মস্তিস্কে রক্ত সঞ্চলনে ভিন্নতা দেখা দেয় এবং সে কারণে মস্তিস্কের কোষে পর্যাপ্ত অক্সিজেন পৌঁছায় না।

চিকিৎসকরা বলেন, স্বাভাবিকভাবে ঘুম যখন গভীর হয়, তখন শরীর সাময়িকভাবে প্যারালাইজড বা অবশ হয়ে গেলেও মস্তিস্ক সজাগ মানুষের মত সক্রিয় থাকে।

কিন্তু আরবিডি’তে যারা ভোগেন, তাদের শরীর ঘুমের মধ্যে অস্বাভাবিকভাবে অবশ হয়ে যায় এবং সেজন্য তারা স্বপ্নে যা দেখে তা বাস্তবেও করতে থাকে।

এসব উপসর্গকে পারকিনসন্স রোগ দেখা দেয়ার প্রাথমিক পূর্বাভাস হিসেবে ধরা হয়।

পারকিনসন্স বেশি হয় কাদের?

এই রোগ পুরুষদের বেশি হয়। ৫০ এর বেশি বয়সীদের এই রোগ হওয়ার সম্ভবনা বেশি থাকে।

তবে জেনেটিক কারণে হলে অনেক কম বয়সে ১৫ থেকে ২০ বছর বয়সেও এই রোগ হতে পারে।

এর গতিধারা কেমন

স্নায়ুরোগ বিশেষজ্ঞরা পারকিনসন্স রোগের গতিধারাকে পাঁচ ভাগে ভাগ করেছেন।

পর্যায় এক:
একেবারে প্রাথামিক অবস্থায়, যাকে মৃদু পর্যায় বলা হয়।

এই অবস্থায় শরীরে একপাশে হাল্কা অবশ অনুভূতি ছাড়া সেভাবে লক্ষণ প্রকাশ পায় না।

পর্যায় দুই:
মুখের অভিব্যক্তি কিছুটা পরিবর্তন হয় অর্থ্যাৎ হাসি-কান্নার মতো অভিব্যক্তি কমে যায়।

শরীরের একপাশে হাত-পায়ে কাঁপুনি প্রকাশ পায়।

পর্যায় তিন:
এই পর্যায় রোগীর উপসর্গগুলো দ্রুত দৃশ্যমান হয়।

রোগীর শরীর ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে। ফলে চলাফেরা করতে রোগীর বারবার পড়ে যান।

অবশ্য এই রোগী কোনও সাহায্য ছাড়া নিজে নিজের কর্মকাণ্ড চালাতে পারেন।

পর্যায় চার:
চতুর্থ পর্যায়ে এসে রোগী কোনও সাহায্য ছাড়া দাঁড়াতে পারেন না।

রোগীর বিভিন্ন পেশী শক্ত হয়ে যায় এবং নড়াচড়া করতে সমস্যা হয়।

ফলে রোগীকে একা রাখা কঠিন হয়ে পড়ে।

পর্যায় পাঁচ:
রোগী শেষ পর্যায়ে চলে এসেছেন বলা হয়। এই পর্যায়ে রোগী নিজে কিছুই করতে পারেন না।

তখন রোগীকে হুইলচেয়ারে রাখতে হয় অথবা তিনি একেবারে শয্যাশায়ী হয়ে পড়েন।

এছাড়া চিকিৎসকরা বলছেন, পারকিনসন্স রোগে ভুগলে একপর্যায়ে গিয়ে কিছুটা স্মৃতিভ্রম হতে পারে। তবে স্মৃতিভ্রম অর্থাৎ ভুলে যাওয়া বা ডিমেনশিয়া সম্পূর্ণ আলাদা রোগ।

বাংলাদেশে চিকিৎসা কতটা আছে

চিকিৎসক হুমায়ুন কবির হিমু জানিয়েছেন, বাংলাদেশে এই রোগ শণাক্ত করার ব্যবস্থা এবং যথাযথ চিকিৎসা রয়েছে।

এখন সারাদেশেই স্নায়ুরোগ বিশেষজ্ঞ রয়েছেন এবং মেডিসিন বিশেষজ্ঞরাও এই রোগের চিকিৎসা করতে পারেন।

এর পূর্বাভাস পেলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হলে রোগ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।

এই চিকিৎসক অবশ্য বলেছেন, পারকিনসন্স হলে পুরোপুরি নিরাময় করা সম্ভব নয় বা নিরাময়যোগ্য নয়।

কিন্তু ডায়াবেটিস হলে যেমন সারাজীবন চিকিৎসকের পরামর্শে এক ধরনের শৃঙ্খল জীবন যাপন করতে হয়।

পারকিনসন্স রোগের ক্ষেত্রেও চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ খেয়ে তা নিয়ন্ত্রণে রেখে দীর্ঘসময় ভাল থাকা বা স্বাভাবিক জীবন যাপন করা সম্ভব।

যেহেতু এই রোগে সারাজীবন ওষুধের ওপর নির্ভর করতে হয়, সেজন্য ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও হতে পারে। সেকারণে এই রোগে আক্রান্তদের চিকিৎসকের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে হয়।

অপারেশনের চিকিৎসাও আছে

চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, ডিপ ব্রেন স্টিম্যুলেশন বা ডিবিএস পদ্ধতিতে অতি ক্ষুদ্র ইলেকট্রোড মস্তিস্কের গভীরে স্থাপন করা হয়। আর রোগীর বুকে একটি পেসমেকার স্থাপন করা হয়।

মস্তিস্কে স্থাপন করা ইলেকট্রোড সংযুক্ত থাকে পেসমেকারের সাথে।

পেসমেকারটির সাহায্যে নির্দিষ্ট মাত্রায় ইলেক্ট্রিক্যাল ইমপাল্স বা বৈদ্যুতিক স্পন্দন মস্তিস্কে পাঠানো হয়, সেটি রোগীর শরীরের কাঁপুনি এবং জড়তা দূর করতে সক্ষম হয়।

তবে এই অপরেশন খুব কঠিন এবং ব্যয়বহুল।

চিকিৎসক হুমায়ুন কবির বলেছেন, পারকিনসন্স রোগীর সবার এই অপরেশনের প্রয়োজন হয় না এবং বেশিরভাগ রোগীই ওষুধের মাধ্যমে ভাল থাকে।

“একেবারে শেষ পর্যায়ে গিয়ে বা সিলেকটিভ রোগীর জন্য এই অপারেশন করা যেতে পারে।”

তিনি জানিয়েছেন, বাংলাদেশে এই অপারেশন সীমিত পর্যায়ে রয়েছে এবং এপর্যন্ত মাত্র চারজনের এমন অপারেশন করা হয়েছে।

তবে এই রোগ প্রতিরোধের কোনও ব্যবস্থা এখনও জানা নেই বলে চিকিৎসকরা বলছেন। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
খসখসে রুক্ষ ত্বক? ঘরেই বানিয়ে নিন ৩ ধরনের প্রাকৃতিক ক্রিম
খসখসে রুক্ষ ত্বক? ঘরেই বানিয়ে নিন ৩ ধরনের প্রাকৃতিক ক্রিম
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুম নষ্ট হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুম নষ্ট হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের
কোমর ও গোড়ালির তীব্র যন্ত্রণা? ওষুধ নয়, মুক্তি মিলবে একটি যোগব্যায়ামে
কোমর ও গোড়ালির তীব্র যন্ত্রণা? ওষুধ নয়, মুক্তি মিলবে একটি যোগব্যায়ামে
হাঁচি পেলেই নাক চেপে ধরেন? হতে পারে অনেক বড় বিপদ
হাঁচি পেলেই নাক চেপে ধরেন? হতে পারে অনেক বড় বিপদ
গরম পানি না ঠান্ডা পানি
গরম পানি না ঠান্ডা পানি
শীতের আগে নিজের যত্ন নেবেন যেভাবে
শীতের আগে নিজের যত্ন নেবেন যেভাবে
রুক্ষতা নয়, চাই ঝলমলে চুল
রুক্ষতা নয়, চাই ঝলমলে চুল
লিভার সুস্থ রাখতে উপকারী যেসব খাবার
লিভার সুস্থ রাখতে উপকারী যেসব খাবার
তুলসী পাতার যত গুণ
তুলসী পাতার যত গুণ
প্রকৃতিতে ২০ মিনিট হাঁটলেই বাড়ে মনোযোগ ও মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা: গবেষণা
প্রকৃতিতে ২০ মিনিট হাঁটলেই বাড়ে মনোযোগ ও মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা: গবেষণা
বেগুনে পোকা আছে কি না বোঝা যাবে যেভাবে
বেগুনে পোকা আছে কি না বোঝা যাবে যেভাবে
ব্যাচেলর দিবস আজ
ব্যাচেলর দিবস আজ
সর্বশেষ খবর
মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন
মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হুমায়ুন আহমেদের জন্মদিনে গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য আয়োজন
হুমায়ুন আহমেদের জন্মদিনে গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য আয়োজন

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মুন্সীগঞ্জে ডিজিটাল মিডিয়া বিষয়ক প্রশিক্ষণ শুরু
মুন্সীগঞ্জে ডিজিটাল মিডিয়া বিষয়ক প্রশিক্ষণ শুরু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কিয়েভে ক্ষেপণাস্ত্র-ড্রোনের বড় হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
কিয়েভে ক্ষেপণাস্ত্র-ড্রোনের বড় হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নির্বাচনে বকুল-বিজন পরিষদের নিরঙ্কুশ জয়
মেহেরপুর রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নির্বাচনে বকুল-বিজন পরিষদের নিরঙ্কুশ জয়

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

জবি বসুন্ধরা শুভসংঘের 'জকসু ফটো কন্টেস্ট' শুরু ১৬ নভেম্বর
জবি বসুন্ধরা শুভসংঘের 'জকসু ফটো কন্টেস্ট' শুরু ১৬ নভেম্বর

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খসখসে রুক্ষ ত্বক? ঘরেই বানিয়ে নিন ৩ ধরনের প্রাকৃতিক ক্রিম
খসখসে রুক্ষ ত্বক? ঘরেই বানিয়ে নিন ৩ ধরনের প্রাকৃতিক ক্রিম

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুম নষ্ট হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুম নষ্ট হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে কুষ্টিয়ায় র‍্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে কুষ্টিয়ায় র‍্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমেনি পিঁয়াজের দাম, সরবরাহ বাড়ছে শীতের সবজির
কমেনি পিঁয়াজের দাম, সরবরাহ বাড়ছে শীতের সবজির

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেমন থাকবে আগামী ৫ দিন আবহাওয়া
কেমন থাকবে আগামী ৫ দিন আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশের তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা
সারাদেশের তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিয়েভে রুশ হামলায় হতাহত ১৬
কিয়েভে রুশ হামলায় হতাহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে জয় পেল ইংল্যান্ড-ইতালি
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে জয় পেল ইংল্যান্ড-ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোমর ও গোড়ালির তীব্র যন্ত্রণা? ওষুধ নয়, মুক্তি মিলবে একটি যোগব্যায়ামে
কোমর ও গোড়ালির তীব্র যন্ত্রণা? ওষুধ নয়, মুক্তি মিলবে একটি যোগব্যায়ামে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তাইওয়ান ইস্যুতে জাপানের রাষ্ট্রদূতকে তলব করল চীন
তাইওয়ান ইস্যুতে জাপানের রাষ্ট্রদূতকে তলব করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ৮ দলের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ৮ দলের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের ৩৫তম বর্ষপূর্তি উদযাপন
পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের ৩৫তম বর্ষপূর্তি উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

যুদ্ধবিরতির পরেও লেবাননে ১১৪ বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পরেও লেবাননে ১১৪ বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক বার্তা পৌঁছে দিতে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে সফরের পরিকল্পনা ট্রাম্পের
অর্থনৈতিক বার্তা পৌঁছে দিতে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে সফরের পরিকল্পনা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছর ভূমধ্যসাগরে হাজারের বেশি অভিবাসীর মৃত্যু
চলতি বছর ভূমধ্যসাগরে হাজারের বেশি অভিবাসীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে ২ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত
ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে ২ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে নিখোঁজ ২১
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে নিখোঁজ ২১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনার সঙ্গে পরিচয়ের গোপন কথা ফাঁস করলেন ভিকি
ক্যাটরিনার সঙ্গে পরিচয়ের গোপন কথা ফাঁস করলেন ভিকি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ
বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা