শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৫৮, বৃহস্পতিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২৩

পেছনের দিকে হাঁটার উপকারিতা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পেছনের দিকে হাঁটার উপকারিতা

পেছনের দিকে হাঁটা শারীরিক স্বাস্থ্য ও মস্তিষ্ক -দুটোর জন্যই দারুণ উপকারী। গবেষণায় এই আশ্চর্য কথা বলা হয়েছে! 

অ্যাকাডেমিক দুনিয়ায় পেছনের দিকে হাঁটা রেট্রো-ওয়াকিং নামে পরিচিত। এর ইতিহাসটাও কিন্তু বেশ পুরোনো। ১৩ শতকের শুরুতেই মানুষ পেছনে হেঁটে কয়েকশ, ক্ষেত্রবিশেষে কয়েক হাজার মাইল যাওয়ার কথা জানা গেছে। তখন কেউ উলটো হাঁটতেন বাজি ধরে, আর কেউ বা স্রেফ অদ্ভুত কোনো নতুন রেকর্ড তৈরির গর্বের লোভে।

তবে বায়োমেকানিক্সের পার্থক্যের কারণে পেছনের দিকে হাঁটার কিছু শারীরিক সুবিধা রয়েছে। পিঠের ব্যথা, হাঁটুর সমস্যা ও আর্থ্রাইটিস কমাতে ফিজিওথেরাপিতে এভাবে হাঁটার পদ্ধতি প্রায়ই ব্যবহার করা হয়। কয়েকটি গবেষণার ফলাফলে এমনও দেখা গেছে যে, পেছনের দিকে হাঁটলে স্মৃতিশক্তি, রিয়্যাকশন টাইম ও সমস্যা সমাধানের দক্ষতার মতো মস্তিষ্কের অবধারণগত সক্ষমতাগুলোতে ইতিবাচক প্রভাব পড়ে।

ধারণা করা হয়, স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য পেছনের দিকে হাঁটার সূচনা প্রথম হয় প্রাচীন চীনে। তবে সম্প্রতি পশ্চিমে খেলাধুলায় নৈপুণ্য বাড়ানোর ও পেশি শক্তিশালী করার উপায় হিসেবে এ ধরনের হাঁটা গবেষকদের মনোযোগ আকর্ষণ করেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অভ নেভাদা'র বায়োমেকানিক্স বিশেষজ্ঞ জ্যানেট ডুফেক গত ২০ বছর ধরে পশ্চাৎমুখী হাঁটা নিয়ে গবেষণা করছেন। এক গবেষণায় তিনি ও তার সহ-গবেষকেরা দেখেন, দিনে কেবল ১০–১৫ মিনিট ধরে চার সপ্তাহ পেছনের দিকে হাঁটার পর ১০ নারী শিক্ষার্থীর হ্যামস্ট্রিংয়ের নমনীয়তা বেড়ে গিয়েছে।

রেট্রো-ওয়াকিং পিঠের পেশিকেও শক্তিশালী করে। ডুফেকের আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে, একটি নির্দিষ্ট সময় এ ধরনের হাঁটার পর পাঁচজন ক্রীড়াবিদের কোমরের ব্যথা আগের তুলনায় কমে গিয়েছে।

বর্তমানে অনেক খেলার প্রশিক্ষণেই পেছনের দিকে হাঁটা ও দৌড়ানোর অনুশীলন করা হয়। এ ধরনের প্রশিক্ষণে হাঁটুর জোড়ায় চাপ কিছুটা কম তৈরি হয়, একই সঙ্গে হাঁটুর শক্তি বাড়ে। তাছাড়া রেট্রো-ওয়াকিং ক্রীড়াবিদদের আঘাত পাওয়া থেকেও রক্ষা করতে পারে।

শক্তপোক্ত ক্রীড়াবিদদের পাশাপাশি পশ্চাদ্হণ্টন বয়স্ক, তরুণ, স্থূলকায়, অস্টিওআর্থ্রাইটিস ও স্ট্রোকের রোগীর জন্যও উপকারী। এমনকি সামনে হাঁটার তুলনায় পেছনের দিকে হাঁটা বেশি শক্তি খরচ করে।

কিন্তু এমন অস্বাভাবিক হাঁটা কেন শরীরের জন্য এতটা উপকারী? ডুফেক বলেন, 'সামনে ও পেছনের দিকে হাঁটার বায়োমেকানিক্স একে অপরের চেয়ে খুবই ভিন্ন। পেছনের দিকে হাঁটলে হাঁটুর নড়াচড়া তুলনামূলক কম হয়। তাই অনেকের ক্ষেত্রে — এই যেমন ধরুন কেউ মাত্র হাঁটুর অস্ত্রোপচার থেকে সেরে উঠছেন, তার ক্ষেত্রে — এ ধরনের হাঁটা স্বাভাবিক হাঁটার চেয়ে বেশি উপকারী হতে পারে।'

হাঁটুসন্ধিতে চাপ পড়ার বদলে রেট্রো-ওয়াকিংয়ে গোড়ালির জোড়ায় চাপ বেশি পড়ে। ফলে পায়ের গোড়ালি আরও শক্তিশালী হয়। তবে শারীরিক এসব উন্নতির বাইরেও এমন হাঁটার আরও কিছু সুবিধা রয়েছে।

সামনের হাঁটার তুলনায় পেছনের দিকে হাঁটলে মস্তিষ্কের স্নায়ু কার্যক্রমের অবস্থানের ভিন্নতা লক্ষ্য করেছেন গবেষকেরা। মানুষের মস্তিষ্কের প্রিফ্রন্টাল কর্টেক্স সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও সমস্যা সমাধানের মতো অবধারণগত দক্ষতাগুলো সামলায়। আর পেছনে হাঁটলে মস্তিষ্কের এ অংশ বিশেষভাবে সক্রিয় হয়ে ওঠে।

নীল রংয়ের কালিতে লেখা 'লাল' শব্দটি — এমন দ্বান্দ্বিক উদ্দীপক ব্যবহার করে মস্তিষ্কের একটি পরীক্ষার নাম স্ট্রুপ টেস্ট। ডাচ একটি গবেষণায় ৩৮ জন অংশগ্রহণকারীকে এ ধরনের স্ট্রুপ টেস্ট করতে দেন গবেষকেরা। আর তাদেরকে এ পরীক্ষায় অংশ নিতে হয় সামনে, পেছনের দিকে, এবাং পাশের দিকে হেঁটে।

গবেষণায় দেখা যায়, যেসব অংশগ্রহণকারী পেছনের দিকে হেঁটে পরীক্ষাটিতে অংশ নিয়েছিলেন, তারা সবচেয়ে দ্রুত সময়ে প্রতিক্রিয়া প্রদর্শন করেছেন। এর কারণ হয়তো তাদের মস্তিষ্ক ইতোমধ্যে পেছনের দিকে হাঁটার মতো বেখাপ্পা একটি কাজে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছিল বলে তারা দ্বান্দ্বিক এ পরীক্ষাতেও অন্যদের চেয়ে বেশি নৈপুণ্য দেখিয়েছেন।

আরেকটি গবেষণার ফলাফল আরও বিচিত্র। সেটিতে বলা হয়েছে, পেছনের দিকে বিভিন্ন প্রকার চলাচল — হোক সেটা পেছনের দিকে হাঁটা, পেছনের দিকে যাওয়া ট্রেনের ভিডিও দেখা, এবং এমনকি স্রেফ পেছনের দিকে যাওয়ার কল্পনা করা — গবেষণায় অংশগ্রহণকারীদের তথ্য মনে করার ক্ষমতাকে উন্নীত করেছে।

তবে রেট্রো-ওয়াকিংয়ের সঙ্গে কিছুটা ঝুঁকিও জড়িয়ে আছে। পেছনের দিকে হাঁটার সময় যেন কোনো কিছুতে ধাক্কা না লাগে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এছাড়া এরকম অনেক দৃষ্টান্ত রয়েছে, যেখানে ফিজিওথেরাপির সময় পেছনের দিকে হাঁটতে গিয়ে ব্যক্তি পড়ে গিয়েছেন এবং মারাত্মকভাবে আহত হয়েছেন।

আর রেট্রো-ওয়াকিংয়ের মতো সমান উপকার পাওয়ার আরও কিছু উপায়ও আছে বটে। যেমন চীনের গবেষকেরা দেখেছেন, ক্রীড়াবিদদের কোমরে ব্যথা কমানোর জন্য পেছনের দিকে হাঁটা, জগিংয়ের চেয়ে তাই চি ও সাঁতার অনেক বেশি কার্যকর।

রেট্রো-ওয়াকিংয়ের চেষ্টা করার আরেকটি কারণ বিষয়টির ভিন্নতা বলে মনে করেন জ্যানেট ডুফেক। 'হ্যামস্ট্রিংয়ের চোট সারানোর আরও অনেক উপায় তো আছেই, কিন্তু সেটা যদি একটু মজা করে করা যায়, তা-তে ক্ষতি কী?' বলেন এ গবেষক।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ  

এই বিভাগের আরও খবর
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
গরমে নিজেকে শীতল রাখতে যা করবেন
গরমে নিজেকে শীতল রাখতে যা করবেন
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
গরমে পেট ঠাণ্ডা রাখবে যে খাবার
গরমে পেট ঠাণ্ডা রাখবে যে খাবার
গরমে যেভাবে নিতে হয় ইনডোর প্ল্যান্টের যত্ন
গরমে যেভাবে নিতে হয় ইনডোর প্ল্যান্টের যত্ন
গরমে ভালো ঘুমের জন্য কি করবেন?
গরমে ভালো ঘুমের জন্য কি করবেন?
গরমে ফিট থাকতে মানুন কিছু নিয়ম
গরমে ফিট থাকতে মানুন কিছু নিয়ম
গাজরের পুষ্টিগুণ
গাজরের পুষ্টিগুণ
ভিটামিনের ভাণ্ডার 'মালটা': রোগপ্রতিরোধ থেকে সৌন্দর্য রক্ষায় অন্যতম ফল
ভিটামিনের ভাণ্ডার 'মালটা': রোগপ্রতিরোধ থেকে সৌন্দর্য রক্ষায় অন্যতম ফল
গরমে শিশুর যত্ন কিভাবে নিবেন?
গরমে শিশুর যত্ন কিভাবে নিবেন?
গরমে যেভাবে শরীর ঠান্ডা রাখবেন
গরমে যেভাবে শরীর ঠান্ডা রাখবেন
গরমে কী খাবেন, কী খাবেন না
গরমে কী খাবেন, কী খাবেন না
সর্বশেষ খবর
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

এই মাত্র | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন