শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৩, বুধবার, ১৯ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১৯:৪৯, বুধবার, ১৯ মার্চ, ২০২৫

দ্য ডিপ্লোম্যাটকে সাক্ষাৎকার

আমরা চাই না আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক: নাহিদ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আমরা চাই না আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক: নাহিদ

আগামী জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে দেখতে চায় না নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। 
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ‘দ্য ডিপ্লোম্যাটের’ সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। 

তিনি জুলাই গণ–অভ্যুত্থানে নেতৃত্বস্থানীয় ভূমিকায় ছিলেন এবং পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে একজন উপদেষ্টা হিসেবেও ছিলেন।

সাক্ষাৎকারে নাহিদ ইসলামকে প্রশ্ন করা হয়, আপনার দল কি আওয়ামী লীগকে রাজনীতিতে এবং পরবর্তী নির্বাচনে অংশগ্রহণের অনুমতি দেওয়ার পক্ষে?

জবাবে নাহিদ বলেন, “না, আমরা চাই না আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক। প্রথমত, দলের ভেতরে যারা অন্যায়ের জন্য দায়ী তাদের বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।”

সাক্ষাৎকারে আরও যেসব প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন নাহিদ ইসলাম, পাঠকদের জন্য তা তুলে ধরা হলো-

প্রশ্ন: আপনি আন্দোলন থেকে সরকারে গেছেন। পরে আবার রাজনীতিতে ফিরে এসেছেন এবং এতে সক্রিয় হয়েছেন। আপনার অভিজ্ঞতা কী?

উত্তর: সরকারকে বাইরে থেকে দেখা আর ভেতর থেকে দেখা সম্পূর্ণ ভিন্ন অভিজ্ঞতা। যখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে, তখন বাংলাদেশের জন্য এটি ছিল বিশেষ চ্যালেঞ্জিং সময়। আমার জন্য ছিল কঠিন অভিজ্ঞতা। সময়ের দাবির প্রতি সাড়া দিয়ে আমি পদত্যাগ করে মূলধারার রাজনীতিতে প্রবেশ করেছি। এখন, আমি এই অভিজ্ঞতাকে আমার ভবিষ্যতের রাজনৈতিক যাত্রা গঠনের জন্য ব্যবহার করব। যেহেতু সামনের পথটি কঠিন বলে মনে হচ্ছে। একটি রাজনৈতিক দল গঠন করা আমার জন্য নতুন ধরনের চ্যালেঞ্জ, তবে আমি এটি মোকাবিলা করতে প্রস্তুত।

প্রশ্ন: অন্তর্বর্তী সরকারে থাকাকালীন আপনি কতটা সংস্কার করতে পেরেছেন?

উত্তর: আমার স্বল্প মেয়াদে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। আমরা ইন্টারনেট অবকাঠামোর স্তরগুলো সংশোধন করেছি। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের জন্য একটি সংস্কার রোডম্যাপ তৈরি করেছি এবং উন্নত তথ্য প্রবাহ নিশ্চিত করতে সেন্সরশিপ আরোপকারী বিভিন্ন আইনের সমাধান করেছি। যদিও এই সংস্কারগুলোর সম্পূর্ণ প্রভাব তাৎক্ষণিকভাবে দৃশ্যমান নাও হতে পারে, তবে আমি নিশ্চিত যে এগুলো দেশের জন্য দীর্ঘমেয়াদে সুবিধা বয়ে আনবে।

প্রশ্ন: এনসিপি নিয়ে আপনার পরিকল্পনা কী? এটি কি ডানপন্থী দল হবে নাকি বামপন্থী?

উত্তর: এর কোনওটাই হবে না। এনসিপি মধ্যপন্থী (সেন্ট্রিস্ট) রাজনৈতিক দল। এই আদর্শ বজায় রাখতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে নতুন কণ্ঠস্বর, বিশেষ করে তরুণ এবং সকল সামাজিক শ্রেণির ব্যক্তিদের জন্য জায়গা তৈরি করা। যারা বছরের পর বছর ধরে ঐতিহ্যবাহী রাজনীতি থেকে বাদ পড়েছে। আমরা একটি গণপরিষদ গঠনের মাধ্যমে দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্র (সেকেন্ড রিপাবলিক) প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য রাখি, যার মাধ্যমে আমরা একটি নতুন সংবিধান প্রবর্তন করে দেশের ক্ষমতা কাঠামো পুনর্গঠন করতে চাই। আমরা সক্রিয়ভাবে ধারণাগুলো অন্বেষণ করছি এবং আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিকে আরও স্পষ্ট রূপ দিতে মতামত সংগ্রহ করছি। 

প্রশ্ন: অনেকেই বলছেন এনসিপি ‘কিংস পার্টি’। তারা সরকারের কাছ থেকে বিশেষ সুবিধা পাচ্ছে। এটা কি সত্য?

উত্তর: যদি এনসিপি ‘কিংস পার্টি’ হতো তাহলে কি আমি সরকার থেকে পদত্যাগ করতাম? আমি থাকতে পারতাম, আমার অবস্থান ব্যবহার করতে পারতাম এবং ভেতর থেকে রাজনীতি করতে পারতাম। আমরা সরকারের কাছ থেকে কোনও বিশেষ সুবিধা পাচ্ছি না। অভ্যুত্থানে আমাদের ভূমিকার জন্য সরকার এবং রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে কেবল অনুপ্রেরণা এবং স্বীকৃতি পাচ্ছি। তাছাড়া, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনও একদলীয় সরকার নয়। এতে বিভিন্ন আদর্শিক পটভূমির মানুষ অন্তর্ভুক্ত। ফলত, প্রতিটি দল সরকারের কাছ থেকে একই আচরণ পাচ্ছে।

প্রশ্ন: এনসিপি কি জামায়াতে ইসলামীর ঘনিষ্ঠ? তাদের দাবিগুলোর সঙ্গে আপনাদের মিল রয়েছে বলে মনে হচ্ছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে যে, এনসিপি বাংলাদেশে মৌলবাদের বিস্তারে অবদান রাখবে।

উত্তর: বাংলাদেশ জাতীয়বাদী দল (বিএনপি), জামায়াত, এনসিপি- আমরা সকলেই আওয়ামী লীগের নেতাদের বিচারের দাবি জানাচ্ছি। এর অর্থ কি আমরা একে অপরের ঘনিষ্ঠ? মোটেও না। যদি তেমনটাই হতো তাহলে আমরা জোট গঠন করতাম।

এনসিপি এবং জামায়াত সম্পূর্ণ ভিন্ন দল। তাদের এজেন্ডা আলাদা। যার সঙ্গে আমাদের কোনও সম্পর্ক নেই। জামায়াত আমাদের ঘনিষ্ঠও নয়। আমাদের কিছু দাবি মিলে যেতে পারে। যেমন, আমরা প্রথমে সংস্কারের পক্ষে। যার মাধ্যমে গণপরিষদ প্রতিষ্ঠা এবং বৃহত্তর কাঠামোগত পরিবর্তনকে অগ্রাধিকার দিই। এক্ষেত্রে আমরা মৌলবাদের ওপর নির্ভরশীল বলে যে দাবি তোলা হয়েছে তা একটি মিথ্যা আখ্যান প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা। যেমন, কেউ কেউ জুলাই অভ্যুত্থানকে সন্ত্রাসী আন্দোলন (টেরোরিজম মুভমেন্ট) হিসেবে চিহ্নিত করছেন, যা সম্পূর্ণ বিভ্রান্তিকর।

প্রশ্ন: আপনি কখন সাধারণ নির্বাচন চান?

উত্তর: আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে পূর্ববর্তী শাসনব্যবস্থার অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনা, দেশে স্থিতিশীল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিশ্চিত করা এবং একটি গণপরিষদ প্রতিষ্ঠা করা। আমরা সংবিধান এবং নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের পক্ষে, যেন ফের ফ্যাসিবাদী শাসনের আবির্ভাব না হয়। ফলত নির্বাচন আমাদের তাৎক্ষণিক অগ্রাধিকার নয়। আমরা বর্তমানে নির্বাচনের জন্য কোনও নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ করছি না।

প্রশ্ন: আপনার নতুন দলের জন্য সামনে কী কী চ্যালেঞ্জ রয়েছে? 

উত্তর: প্রথমত, বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত বহু রাজনৈতিক দল রয়েছে। এর ফলে তাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করা আমাদের জন্য বেশ কঠিন হবে। যেহেতু নির্বাচনের আগে বেশি সময় নেই। সঠিক তারিখ অনিশ্চিত হলেও, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস ইঙ্গিত দিয়েছেন যে, এটি ২০২৫ সালের শেষের দিকে অথবা ২০২৬ সালের মাঝামাঝি হতে পারে। 

দ্বিতীয়ত, তৃণমূল পর্যায়ে পৌঁছানো আরেকটি বড় চ্যালেঞ্জ। ক্যাম্পাস ও শহরের রাজনীতি থেকে গ্রামের রাজনীতি ভিন্নভাবে পরিচালিত হয় এবং এখানে ভিন্ন পদ্ধতিতে এগোতে হয়। আগামী মাস থেকে আমরা ঢাকার বাইরে প্রচার শুরু করতে যাচ্ছি। এছাড়া দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির মধ্যে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড বজায় রাখা একটি উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জ হবে। 

প্রশ্ন: বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কি দলে সমান সুযোগ পাচ্ছে?

উত্তর: হ্যাঁ। অতীতের তুলনায়, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও রাজনীতিতে আরও বেশি আগ্রহ দেখাচ্ছে। তারা অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। আমাদের দলে সকলের জন্য সমান সুযোগ রয়েছে। সকলের জন্য একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক রাজনৈতিক স্থান নিশ্চিত করছে।

প্রশ্ন: সেকেন্ড রিপাবলিক নিয়ে এনসিপির ভাবনা কী?

উত্তর: সেকেন্ড রিপাবলিকের ক্ষেত্রে আমাদের প্রাথমিক দাবি হচ্ছে নতুন সংবিধান। যার জন্য গণপরিষদ প্রতিষ্ঠা প্রয়োজন। এই সংবিধানটি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ এবং জুলাই অভ্যুত্থানের চেতনার ভিত্তিতে গঠিত হওয়া উচিত। আমরা একটি ভারসাম্যপূর্ণ ক্ষমতা কাঠামো এবং একটি স্বাধীন বিচার বিভাগের পক্ষে। যার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সীমাহীন ক্ষমতা অপসারণ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। 

প্রশ্ন: বাংলাদেশের কূটনীতির ক্ষেত্রে এনসিপির অবস্থান কী? দলটি কি দেশকেন্দ্রিক রাজনীতির সঙ্গে থাকবে?

উত্তর: সবার আগে আমরা চাই, যেকোনও বিদেশি শক্তির আধিপত্য থেকে একটি ভারসাম্যপূর্ণ ও লাভজনক কূটনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে চলবে বাংলাদেশ। অতীতে আমরা বিভিন্ন সরকারকে দিল্লির প্রভাবের ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল হয়ে পড়তে দেখেছি। আমরা বাংলাদেশের রাজনীতিকে ভারত বা পাকিস্তানকেন্দ্রিক হতে দেব না। এনসিপি পুরোপুরি বাংলাদেশকেন্দ্রিক থাকবে, সবার ওপরে জাতীয় স্বার্থকে প্রাধান্য দেবে।

প্রশ্ন: বিদ্যমান কোনও দল কি এনসিপির জন্য হুমকি?

উত্তর: না।

প্রশ্ন: মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ ডানপন্থী গোষ্ঠীগুলোর চাপের কারণে দলটি প্রতিষ্ঠার কয়েকদিন পরেই একজন সমকামী অধিকার কর্মীকে এনসিপি নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এনসিপি কীভাবে নিজেদের অন্তর্ভুক্তির দাবির সঙ্গে সমন্বয় করছে?

উত্তর: আমরা অন্তর্ভুক্তিতে বিশ্বাস করি। তবে আমাদের সামাজের ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক সংবেদনশীলতাও বিবেচনা করতে হবে। সেই কারণেই তাকে অপসারণের এই সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে। তবে, আমরা বৈচিত্র্যের প্রতি প্রতিশ্রুবিদ্ধ। বিভিন্ন সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে আমাদের একটি প্রশংসনীয় পথ রয়েছে।

প্রশ্ন: জুলাই অভ্যুত্থানে নারীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। আশা করা হয়েছিল যে, এর ফলে সারাদেশে নারীরা আরও বেশি নিরাপত্তা এবং স্বাধীনতা উপভোগ করবে। তবে, সাম্প্রতিক মাসগুলোতে নারীদের বিরুদ্ধে সহিংসতা এবং মোরাল পুলিশিং বৃদ্ধি পেয়েছে। অভ্যুত্থানের একজন নেতা হিসেবে আপনি এ বিষয়টিকে কীভাবে ব্যাখ্যা করবেন?

উত্তর: নারীর প্রতি সহিংসতা বৃদ্ধি পাওয়াটা সত্যিই হতাশাজনক। এর বাইরেও, সামাজিক কিছু বিষয় সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণ থেকে বিরত রেখেছে। রাজনৈতিক শূন্যতার ফলে বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা বৃদ্ধি পেয়েছে। ৫ আগস্টের পর পুলিশ বাহিনী ভেঙে পড়ায় আইন প্রয়োগকারী সংস্থা আরও দুর্বল হয়ে পড়েছে। এমন একটি পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে যেখানে এই ধরনের সহিংসতা নিয়ন্ত্রণহীনভাবে চলছে। সরকার কিছু ব্যবস্থা নিয়েছে, এখন দেখার বিষয় সেগুলো কার্যকর কিনা। ব্যক্তিগত এবং দলীয়ভাবে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সমস্য মোকাবিলায় সরকারকে সহযোগিতা করতে আমরা প্রস্তুত। সূত্র: দ্য ডিপ্লোম্যাট

বিডি প্রতিদিন/একেএ
 

এই বিভাগের আরও খবর
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ জামায়াতের নিবন্ধন পুনর্বহালের গেজেট প্রকাশ
দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ জামায়াতের নিবন্ধন পুনর্বহালের গেজেট প্রকাশ
জনগণ সংখ্যানুপাতিকের ভিত্তিতে নয়, দল দেখে ভোট দিতে চায় : প্রিন্স
জনগণ সংখ্যানুপাতিকের ভিত্তিতে নয়, দল দেখে ভোট দিতে চায় : প্রিন্স
সাবেক এমপি শম্ভুর জমি ক্রোক ‍ও ১৬ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
সাবেক এমপি শম্ভুর জমি ক্রোক ‍ও ১৬ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
হাসিনার বিচার নিশ্চিত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
হাসিনার বিচার নিশ্চিত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
জাতীয় ঐকমত্য গঠনে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জাতীয় ঐকমত্য গঠনে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের জন্য সংসদের সিদ্ধান্ত প্রয়োজন : আমীর খসরু
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের জন্য সংসদের সিদ্ধান্ত প্রয়োজন : আমীর খসরু
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনুন : ফারুক
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনুন : ফারুক
সর্বশেষ খবর
কানাডায় ঢাবি ফোরামের ক‍্যারিয়ার সেমিনার
কানাডায় ঢাবি ফোরামের ক‍্যারিয়ার সেমিনার

২ মিনিট আগে | পরবাস

৭ নভেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসের মাইলফলক : ব্যারিস্টার মীর হেলাল
৭ নভেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসের মাইলফলক : ব্যারিস্টার মীর হেলাল

৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষাসহ দুই অধ্যাদেশের প্রজ্ঞাপন জারি
ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষাসহ দুই অধ্যাদেশের প্রজ্ঞাপন জারি

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গুলশান অলিম্পিয়াড ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন জিওয়াইসি ডমিনেটরস
গুলশান অলিম্পিয়াড ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন জিওয়াইসি ডমিনেটরস

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

৫০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি
একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভিশন এম্পোরিয়াম থেকে টিভি কিনে গাড়ি জিতলেন কুমিল্লার মিঠুন
ভিশন এম্পোরিয়াম থেকে টিভি কিনে গাড়ি জিতলেন কুমিল্লার মিঠুন

৫৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

হরিণাকুন্ডুতে সড়ক দুর্ঘটনায় এক নারী নিহত, আহত ২
হরিণাকুন্ডুতে সড়ক দুর্ঘটনায় এক নারী নিহত, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনমনে উদ্বেগ আলোচনা গুঞ্জন
জনমনে উদ্বেগ আলোচনা গুঞ্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিআরটি প্রকল্পের সেতুর নিচে যুবকের মরদেহ
বিআরটি প্রকল্পের সেতুর নিচে যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাপলের গোপন চমক ফাঁস: ফোল্ডেবল আইফোনের অপেক্ষা শেষ!
অ্যাপলের গোপন চমক ফাঁস: ফোল্ডেবল আইফোনের অপেক্ষা শেষ!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন জিয়াউর রহমান : ড. খোন্দকার বাবলু
সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন জিয়াউর রহমান : ড. খোন্দকার বাবলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন, লাখো মানুষকে সরাল ফিলিপাইন
এবার ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন, লাখো মানুষকে সরাল ফিলিপাইন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম
ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া
পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের খেলার সময়সূচি
আজকের খেলার সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের
সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা