শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৭

মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীন বাংলা বেতারের ভূমিকা

কামাল লোহানী
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীন বাংলা বেতারের ভূমিকা

‘স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী বেতার কেন্দ্র’ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে। চট্টগ্রামে পাকিস্তানি শাসকচক্র যখন বাংলার মানুষের অধিকার প্রত্যাখ্যান করে সামরিক বাহিনীকে লেলিয়ে দিয়েছিল গণহত্যার মাধ্যমে জনগণকে দমন ও নির্যাতন করতে, তখনই বিক্ষুব্ধ জনগোষ্ঠীর হয়ে চট্টগ্রাম শহরের রাজনীতিসচেতন প্রগতিশীল সংস্কৃতজন ও বেতারকর্মী মিলে চালু করেছিলেন মুক্তিসংগ্রামের প্রচারমাধ্যম— এ বেতার কেন্দ্র, যা মুক্তিযুদ্ধকে বেগবান করেছিল অন্যতম প্রধান হাতিয়ার হিসেবে। প্রথম কদিন কালুরঘাট সম্প্রচার কেন্দ্রে অনেকেই এসেছেন, চলে গেছেন আর আসেননি। শেষ পর্যন্ত যারা পাকিস্তানিদের শ্যেনদৃষ্টি উপেক্ষা করে মুক্তিযুদ্ধের এই মনস্তাত্ত্বিক প্রচারাভিযান চালু করেছিলেন জীবনের সব মায়া ত্যাগ করে, তাদের প্রত্যেকেই ছিলেন প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক চিন্তা-চেতনার মানুষ, সংস্কৃতিসেবী, শিক্ষক-লেখক অনেকেই এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন।

কালুরঘাট বেতার প্রক্ষেপণ কেন্দ্র, যেখান থেকে মেজর জিয়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেছিলেন। গণহত্যা চালানোর জন্য হানাদার বাহিনী হিসেবে পাকিস্তানিরা যে হামলা চালিয়েছিল সাধারণ মানুষের ওপর, সেই পরিস্থিতিতে মেজর জিয়ার ঘোষণা পাঠ দারুণ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছিল। কিন্তু পাকিস্তানিদের বিমান হামলায় কালুরঘাট ট্রান্সমিটার ভবন বিধ্বস্ত হয়ে গেলে সম্প্রচার চালানো দুষ্কর হয়ে পড়ে। তখন এক কিলোওয়াট ট্রান্সমিটারটি ওখান থেকে উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় বগাফাই জঙ্গলে, আগরতলার কাছে। সীমান্ত অতিক্রমের জন্য ট্রাকের ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন মেজর জিয়া।

এরই মধ্যে মুক্তিযুদ্ধে প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ প্রচারকাজ চালানোর জন্য শক্তিশালী বেতারের প্রয়োজনীয়তা বোধ করেন এবং ভারত সরকারের কাছে সাহায্যের আবেদন জানান। সেই সুবাদে আমরা ৫০ কিলোওয়াট মিডিয়ামওয়ে শক্তিসম্পন্ন একটা ট্রান্সমিটার পেয়েছিলাম। কিন্তু সেটা কোথায় ছিল, তা আমরা জানতাম না নিরাপত্তার কারণে। ভারতের নিরাপত্তা বিভাগ এ ব্যাপারে অত্যন্ত সজাগ ছিল, যেন এই গোপন বেতার সম্প্রচারের বিষয়টি কেউ না জানতে পারে। আমি আজও বলতে পারব না, কোথায় ছিল এই ট্রান্সমিটারটি। আমরা বালিগঞ্জ সার্কুলার রোডের একটি দোতলা বাড়ির ওপর তলায় একটি স্টুডিও প্রথম স্থাপন করি এবং প্রবাসী সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের দ্বিতীয় পর্যায় রচিত হয়েছিল। পাঠক, ‘স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী বেতার কেন্দ্র’ থেকে বিপ্লবী শব্দটা বাদ পড়েছে, খেয়াল করলেই বুঝতে পারবেন কেন এমন হলো। মেজর জিয়াকে যখন রাজি করিয়ে পটিয়া থেকে কালুরঘাট নিয়ে আসেন বেলাল মোহাম্মদ, তারপর মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা যে পাঠ করবেন, তাতে কী লিখবেন, তা নিয়েই ব্যতিব্যস্ত ছিলেন। কিন্তু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘আমাদের মহান নেতা’ উল্লেখ করে তার নামেই ঘোষণা দেন। তবে ঘোষণা পাঠ করতে যাওয়ার আগে মেজর জিয়া ‘বিপ্লবী’ শব্দটা বাদ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন। শব্দটি বাদ না দিলে তিনি পড়বেন না বলে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল। যাই হোক, ‘বিপ্লবী’ শব্দটি বাদ দিয়ে ঝঃধঃরড়হ পধষষ দেওয়া শুরু হলো। বিপ্লবী বেতার কেন্দ্র হয়ে গেল ‘স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র’। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জিত হওয়া পর্যন্ত ওই নামেই পরিচিত ছিল বিদ্রোহী বেতার হিসেবে এবং মুক্তিযুদ্ধ শেষে এরই নাম হলো ‘বাংলাদেশ বেতার’।

কলকাতার বালিগঞ্জ সার্কুলার রোডে বিএসএফের ঘাঁটির পাশে একটি দোতলা বাড়িতে চালু করা হয়েছিল। এ বাড়িতে প্রবাসী সরকারের মন্ত্রী ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা থাকতেন। তারা  অন্যত্র সরে গেলেন। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ গেলেন থিয়েটার রোডে, খন্দকার মোশতাক আহমদ গেলেন পার্ক সার্কাসে ‘বাংলাদেশ মিশন’ নামের পুরনো পাকিস্তানি ডেপুটি হাইকমিশনারের বাড়িতে। হোসেন আলী সাহেব ছিলেন ডেপুটি হাইকমিশনার, যিনি পরে বিদ্রোহ করে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বাংলাদেশে যোগ দেন। বালিগঞ্জের ওই বাড়িতেই রেকর্ডিং হতো একটি কামরাকে স্টুডিও বানিয়ে। যথার্থ স্টুডিও ছিল না। ঘরের জানালাগুলো বন্ধ করে রেকর্ডিং মেশিনটি চালানো হতো। বৈদ্যুতিক পাখা বন্ধ থাকত। আর রেকর্ডিংয়ের সময় পাঠক কিংবা কথক অথবা গায়ক-শিল্পীদের ঘেমে চুপসে একসার হতে হতো। আজও প্রথম দিনের রেকর্ডিংয়ের কথা মনে পড়ে। সে কি অদ্ভুত দৃশ্য, সৈয়দ হাসান ইমাম ‘সালেহ আহমেদ’ ছদ্মনাম নিয়ে খবর পড়ছিলেন। প্রচণ্ড গরমের মে মাস। জ্যৈষ্ঠের প্রচণ্ড গরম। খবর পড়তে পড়তে ঘেমে যাচ্ছেন, তাই জামা খুলে রেকর্ডিং করছেন। আবার বন্ধ করে ফ্যান ছেড়ে খানিক ঘাম শুকিয়ে আবার মাইক্রোফোনের সামনে গিয়ে বসছেন। এমনি করেই প্রোগ্রাম রেকর্ডিং শেষ করে স্পুলটি বা স্পুলগুলো একটি পোর্টফোলিও হ্যান্ডব্যাগে চুকিয়ে নির্দিষ্ট ব্যক্তির হাতে তুলে দিতাম। আর একটি জিপ তাকে নিয়ে ছুটত নির্দিষ্ট গন্তব্যের দিকে। এমনি করে আমরা রেকর্ডিং করে দিতাম, চলে যেত শহর কলকাতা থেকে ৪০-৫০ মাইল দূরে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের কাছাকাছি। এই বেতার কার্যক্রম চালু হয়েছিল ঢাকা থেকে কলকাতা পৌঁছানো বেতার প্রযোজকদের উদ্যোগে। তখন পর্যন্ত চট্টগ্রামের সেই প্রত্যুত্পন্নমতিত্বের পরিচয় দেওয়া ‘বিদ্রোহী’ সহযোগীরা কলকাতা পৌঁছাননি। ঢাকা বেতারের প্রযোজক আশফাকুর রহমান খানের নেতৃত্বে তাহের সুলতানের সহযোগিতায় রেকর্ডিং চালু করা হয়েছিল। সিএইচ শিকদার, শহীদুল ইসলাম, পরে আশরাফুল আলম কেন্দ্রে পৌঁছে গিয়েছিলেন।  আরও অনেকে এসে পৌঁছতে লাগলেন, শিল্পী-মন্ত্রী, নাট্যকার, নাট্যশিল্পী, সুরকার, গীতিকারসহ নানা কিসিমের সবাই জমায়েত হলাম বালিগঞ্জের সার্কুলার রোডে। ২৫ মে শুরু হবে ট্রান্সমিশন। নিউজ লেখার ও পড়ার কেউ নেই। নেই কোনো সরঞ্জামও। এমনি অবস্থায় পটুয়া কামরুল হাসান বললেন, শান্তিনিকেতনি কায়দায় বসে পড় মাটিতে। কাগজ নেই। পত্রিকার পাশে যে সাদা অংশটুকু থাকে, তাতেই লিখে বুলেটিন তৈরি করলাম এবং পড়লামও নিজেই। সৈয়দ হাসান ইমাম সালেহ আহমদ নামে খবর পাঠ করতেন। প্রথমদিকে তবলা, হারমোনিয়াম, বাঁশি ছিল না, পরে সে সব জোগাড় হলো।

প্রথমদিকে দিনে দুটো অধিবেশন সকালে ক্ষণস্থায়ী এবং সন্ধ্যায় দীর্ঘস্থায়ী হতো। প্রথমে বাংলা এবং একদিন পরেই ইংরেজিতে বুলেটিন তৈরি করে দিতাম। কিন্তু কালক্রমে চলচ্চিত্রকার  আলমগীর  কবীর, আলী যাকের, পারভীন হোসেন, নাসরিন শিমু ইংরেজি বিভাগে এলেন। বাংলা বিভাগে ম. মামুন, মৃণালকৃষ্ণ রায়, সুব্রত বড়ুয়াসহ উপস্থিত হয়েছিলেন। তাদের মধ্যে সমর দাস, অজিত রায়, মোহাম্মদ আবদুল জব্বার, প্রণোদিত বড়ুয়া, আপেল মাহমুদ, মলয় কুমার গাঙ্গুলী, রথীন্দ্রনাথ রায় উল্লেখযোগ্য। তারা গানের কিছু টেপ ঢাকা ও চট্টগ্রাম বেতার থেকে নিয়ে এসেছিলেন। সেগুলো ছিল পাকিস্তানি দুঃশাসনের বিরুদ্ধে আমাদের ২৩ বছরের আন্দোলনে সৃষ্ট এবং গণনাট্য সংঘের গণসংগীত, রবীন্দ্র-নজরুল-সুকান্তের স্বদেশী গান। এ ছাড়া মুক্তিযুদ্ধ-ভিত্তিক গান রচনা ছিল খুবই জরুরি। তাই মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী অনেকেই গান রচনা করেছেন। কলকাতার বন্ধু গোবিন্দ হালদার বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লিখেছিলেন অনেক গান এবং দুটো এক্সারসাইজ বুক ভর্তি সেই গানগুলো দিয়েছিলেন আমার হাতে, বেতারের ব্যবহারের জন্য। তার সে গানের মধ্যে ‘মোরা একটি ফুলকে বাঁচাব বলে যুদ্ধ করি’ আর ‘পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে রক্তলাল রক্তলাল, পরে ‘এক সাগর রক্তের বিনিময়ে বাংলার স্বাধীনতা আনলে যারা, আমরা তোমাদের ভুলব না’ গানগুলো ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছিল।

পরে অবশ্য প্রতিদিন তিনটি— সকালে, দুপুরে এবং রাতে অনুষ্ঠান অধিবেশন শুরু হয়েছিল। আর বাংলা ও ইংরেজি বাদেও উর্দু ভাষায় সংবাদ ও নানা প্রোগ্রাম প্রচার করা হতো। উর্দু প্রোগ্রাম চালাতেন জাহিদ সিদ্দিকী। সহযোগী ছিলেন কজন— পারভীন হোসেন, এস রহমান। আর এই সার্ভিস করা হয়েছিল অবাঙালি ভারতবাসী এবং পাকিস্তানি সেনাসদস্যদের জানাতে, কেন বাংলার মানুষ অস্ত্র হাতে তুলে নিতে বাধ্য হলো। ইংরেজি সার্ভিস ছিল বিশ্ববাসীর জন্য। আর বাংলা মূল সার্ভিসটি ছিল বাংলার সব মানুষের জন্য। পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, আসাম, মেঘালয় এসব স্থানের বাংলাভাষী বিশেষ করে অবরুদ্ধ বাংলার জিম্মি মানুষগুলোকে শত্রু মোকাবিলার সাহস ও প্রেরণা জোগানোই ছিল প্রধান কাজ। সেই সঙ্গে মুক্তিফৌজের রণাঙ্গনের সাথীদেরও চাঙ্গা রাখা, কিছুটা প্রেরণাদায়ক দেওয়া ছিল অন্যতম। আমাদের সম্প্রচার থাকত ‘জয় বাংলা’ গানটি (অধিবেশনের সূচনাসংগীত), কোরআন তেলাওয়াত, বঙ্গবন্ধুর বক্তৃতা উদ্ধৃত ‘বজ্রকণ্ঠ’, রণাঙ্গনের সৈনিকদের জন্য বিশেষ অনুষ্ঠান, সংবাদ, চরমপত্র, জল্লাদের দরবার, নানা ধরনের কথিকা, জীবন্তিকা, গান, কবিতা, নাটক, নেতৃবৃন্দের বক্তৃতা ইত্যাদি।

স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র ছিল লড়াইয়ের মনস্তাত্ত্বিক ফ্রন্ট। চট্টগ্রাম বেতার কেন্দ্র কিংবা কালুরঘাট সম্প্রচার কেন্দ্র বা ডা. শফীর বাসায় এবং প্রাথমিক পর্যায়ে অনেকেই এই বিপ্লবী বেতারের সঙ্গে ছিলেন। কিন্তু চূড়ান্ত পর্বে যে ১০ জন সংশ্লিষ্ট ছিলেন তারা হলেন— বেলাল মোহাম্মদ, সৈয়দ আবদুস শাকের, মুস্তাফা আনোয়ার,  আজিজুর রহমান, রাশেদুল হাসান, আবদুল্লাহ আল ফারুক, আবুল কাশেম সন্দ্বীপ, কাজী হাবিবুর রহমান মণি, শরফুজ্জামান এবং রেজাউল করিম চৌধুরী। কালুরঘাটে পাকিস্তানি বোমা বিস্ফোরণ হলে এরা দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে সীমান্ত পেরিয়ে ত্রিপুরা চলে যান। বগাফাই জঙ্গলে ও আগরতলায় সম্প্রচার অব্যাহত রাখার চেষ্টা করেন। এ পর্যায়ে আগরতলায় অবস্থানরত দুই-চারজন বেতারে এসেছিলেন। কিন্তু প্রস্তুতি এবং প্রাথমিক পর্যায়ে চট্টগ্রাম শহরেই যারা এই বেতার প্রতিষ্ঠায় সহযোগিতা ও সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছিলেন তাদের মধ্যে সৈয়দ আনোয়ার আলী, মঞ্জিলা আনোয়ার, ঘোষক হোসনে আরা, নাট্যকার মমতাজউদ্দীন আহমদ, নাট্যজন মাহবুব হাসান, সংগঠক মাহমুদ হাসান, বেতার কর্মকর্তা আবদুল কাহ্হার চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক সুলতান আলী প্রমুখের নাম উল্লেখযোগ্য। আওয়ামী লীগ নেতা এম এ হান্নান, পত্রিকার সম্পাদক কবি আবদুস সালামের নামও উল্লেখযোগ্য।

আবার গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালীন প্রবাসী সরকার প্রতিষ্ঠার পর ৫০ কিলোওয়াট ট্রান্সমিটারের যে ব্যবস্থা হয়েছিল, তার সার্বিক তত্ত্বাবধানের দায়িত্বে ছিলেন টাঙ্গাইল থেকে ১৯৭০-এর সাধারণ নির্বাচনে বিজয়ী এমএনএ আবদুল মান্নান। তিনি প্রবাসী সরকারের তথ্য ও প্রচার বিষয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিলেন। কিন্তু বিশেষভাবে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের দেখাশোনার কাজে প্রতিদিন তিনি বেতারে আসতেন এবং নিয়মিতভাবে তার সঙ্গী ছিলেন জিল্লুর রহমান (সাবেক রাষ্ট্রপতি) ও দৈনিক আজাদী পত্রিকার সম্পাদক মোহাম্মদ খালেদ। এরা দুজনও জাতীয় পরিষদের নির্বাচিত সদস্য ছিলেন। এরা আমাদের সুখ-দুঃখ যেমন আলোচনা করতেন, তেমনি অনুষ্ঠান নিয়েও কথা বলতেন এবং পরামর্শ দিতেন।

স্বাধীন বাংলা বেতারের জনপ্রিয়তা ছিল অবরুদ্ধ বাংলায়, রণাঙ্গনে, বাংলা ভাষাভাষী মানুষের মধ্যে। পাকিস্তান সেনাবাহিনী যে বাংলাকে দখল করে রেখেছিল, তখনকার সেই বাংলার আপামর জনসাধারণ সবাই ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের সমর্থক, সহায়কশক্তি। কিন্তু তাদের দিনরাত কাটত শঙ্কায়, সন্ত্রস্ত অবস্থায়— কখন না জানি হামলা হয় তাদের ওপর, কখনবা মৃত্যুকে মোকাবিলা করতে হয়। তবু তারা উন্মুখ হয়ে থাকতেন, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের সংবাদ ও অনুষ্ঠান শুনতে। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র ছিল আমাদের একমাত্র মাধ্যম যার সাহায্য-সহযোগিতায় আমরা যেমন দেশে, আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে জনসাধারণ্যে আমাদের দুঃখ-দুর্দশার কথা তুলে ধরেছি, তেমনি মানুষকে জানাতে পেরেছি আমাদের মুক্তিসংগ্রামের সাহসী যুদ্ধকাহিনী, শত্রুর পরাজয় এবং লড়াকু মুক্তিফৌজ ও অকুতোভয় বাঙালির বিজয়ের আনন্দ সংবাদ। এই ছিল স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র। এ বেতার ছিল তৎকালীন পূর্ববঙ্গের সব শিল্পী, সাংবাদিক, কলাকুশলীর লড়াইয়ের ময়দান। নেহাতই নিজস্ব। পরিচালনা ও সংগঠনে কেবলই ছিলেন লড়াকু বাংলার অকুতোভয় সাহসী ও অতুলনীয় মেধাসম্পন্ন কর্মবীরদের যুদ্ধক্ষেত্র।

 লেখক : স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের বার্তা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া
উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন
বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা
আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল
জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত

২৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান
সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান

২৫ মিনিট আগে | টক শো

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা

২৬ মিনিট আগে | পর্যটন

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা
যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন
সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ওয়ানডে দলে ফিরলেন হেনরি, নেই উইলিয়ামসন
ওয়ানডে দলে ফিরলেন হেনরি, নেই উইলিয়ামসন

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭ নভেম্বর বিপ্লবের মহানায়কে পরিণত হন জিয়াউর রহমান : মির্জা ফখরুল
৭ নভেম্বর বিপ্লবের মহানায়কে পরিণত হন জিয়াউর রহমান : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীর
ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ছেলের পরিচালনায় সিনেমায় শাহরুখ, কবে দেখা যাবে
ছেলের পরিচালনায় সিনেমায় শাহরুখ, কবে দেখা যাবে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মারি ক্যুরির জন্মদিন আজ
মারি ক্যুরির জন্মদিন আজ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল
জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরাইলে ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
সরাইলে ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাই গ্রিন বাংলা ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন ড্রাগন ওয়ারিয়াস
দুবাই গ্রিন বাংলা ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন ড্রাগন ওয়ারিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: আর্জেন্টিনার স্কোয়াডে মেসি, নেই মার্তিনেজ
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: আর্জেন্টিনার স্কোয়াডে মেসি, নেই মার্তিনেজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসি শতভাগ প্রস্তুত : ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগেই সংসদ নির্বাচন সম্ভব
ইসি শতভাগ প্রস্তুত : ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগেই সংসদ নির্বাচন সম্ভব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রামগতিতে ১৫ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই
রামগতিতে ১৫ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাতে কাজ নেই, অভিনেতা এখন মুদিদোকানি
হাতে কাজ নেই, অভিনেতা এখন মুদিদোকানি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটির দিনে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া ফেসপ্যাক
ছুটির দিনে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া ফেসপ্যাক

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেটে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ালে ৫ বছর কারাদণ্ড , ৯৯ কোটি টাকা জরিমানা
ইন্টারনেটে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ালে ৫ বছর কারাদণ্ড , ৯৯ কোটি টাকা জরিমানা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ দফা দাবিতে পল্টনে বিক্ষোভ, যান চলাচল বন্ধ
পাঁচ দফা দাবিতে পল্টনে বিক্ষোভ, যান চলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি