শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৭

মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীন বাংলা বেতারের ভূমিকা

কামাল লোহানী
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীন বাংলা বেতারের ভূমিকা

‘স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী বেতার কেন্দ্র’ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে। চট্টগ্রামে পাকিস্তানি শাসকচক্র যখন বাংলার মানুষের অধিকার প্রত্যাখ্যান করে সামরিক বাহিনীকে লেলিয়ে দিয়েছিল গণহত্যার মাধ্যমে জনগণকে দমন ও নির্যাতন করতে, তখনই বিক্ষুব্ধ জনগোষ্ঠীর হয়ে চট্টগ্রাম শহরের রাজনীতিসচেতন প্রগতিশীল সংস্কৃতজন ও বেতারকর্মী মিলে চালু করেছিলেন মুক্তিসংগ্রামের প্রচারমাধ্যম— এ বেতার কেন্দ্র, যা মুক্তিযুদ্ধকে বেগবান করেছিল অন্যতম প্রধান হাতিয়ার হিসেবে। প্রথম কদিন কালুরঘাট সম্প্রচার কেন্দ্রে অনেকেই এসেছেন, চলে গেছেন আর আসেননি। শেষ পর্যন্ত যারা পাকিস্তানিদের শ্যেনদৃষ্টি উপেক্ষা করে মুক্তিযুদ্ধের এই মনস্তাত্ত্বিক প্রচারাভিযান চালু করেছিলেন জীবনের সব মায়া ত্যাগ করে, তাদের প্রত্যেকেই ছিলেন প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক চিন্তা-চেতনার মানুষ, সংস্কৃতিসেবী, শিক্ষক-লেখক অনেকেই এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন।

কালুরঘাট বেতার প্রক্ষেপণ কেন্দ্র, যেখান থেকে মেজর জিয়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেছিলেন। গণহত্যা চালানোর জন্য হানাদার বাহিনী হিসেবে পাকিস্তানিরা যে হামলা চালিয়েছিল সাধারণ মানুষের ওপর, সেই পরিস্থিতিতে মেজর জিয়ার ঘোষণা পাঠ দারুণ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছিল। কিন্তু পাকিস্তানিদের বিমান হামলায় কালুরঘাট ট্রান্সমিটার ভবন বিধ্বস্ত হয়ে গেলে সম্প্রচার চালানো দুষ্কর হয়ে পড়ে। তখন এক কিলোওয়াট ট্রান্সমিটারটি ওখান থেকে উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় বগাফাই জঙ্গলে, আগরতলার কাছে। সীমান্ত অতিক্রমের জন্য ট্রাকের ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন মেজর জিয়া।

এরই মধ্যে মুক্তিযুদ্ধে প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ প্রচারকাজ চালানোর জন্য শক্তিশালী বেতারের প্রয়োজনীয়তা বোধ করেন এবং ভারত সরকারের কাছে সাহায্যের আবেদন জানান। সেই সুবাদে আমরা ৫০ কিলোওয়াট মিডিয়ামওয়ে শক্তিসম্পন্ন একটা ট্রান্সমিটার পেয়েছিলাম। কিন্তু সেটা কোথায় ছিল, তা আমরা জানতাম না নিরাপত্তার কারণে। ভারতের নিরাপত্তা বিভাগ এ ব্যাপারে অত্যন্ত সজাগ ছিল, যেন এই গোপন বেতার সম্প্রচারের বিষয়টি কেউ না জানতে পারে। আমি আজও বলতে পারব না, কোথায় ছিল এই ট্রান্সমিটারটি। আমরা বালিগঞ্জ সার্কুলার রোডের একটি দোতলা বাড়ির ওপর তলায় একটি স্টুডিও প্রথম স্থাপন করি এবং প্রবাসী সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের দ্বিতীয় পর্যায় রচিত হয়েছিল। পাঠক, ‘স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী বেতার কেন্দ্র’ থেকে বিপ্লবী শব্দটা বাদ পড়েছে, খেয়াল করলেই বুঝতে পারবেন কেন এমন হলো। মেজর জিয়াকে যখন রাজি করিয়ে পটিয়া থেকে কালুরঘাট নিয়ে আসেন বেলাল মোহাম্মদ, তারপর মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা যে পাঠ করবেন, তাতে কী লিখবেন, তা নিয়েই ব্যতিব্যস্ত ছিলেন। কিন্তু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘আমাদের মহান নেতা’ উল্লেখ করে তার নামেই ঘোষণা দেন। তবে ঘোষণা পাঠ করতে যাওয়ার আগে মেজর জিয়া ‘বিপ্লবী’ শব্দটা বাদ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন। শব্দটি বাদ না দিলে তিনি পড়বেন না বলে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল। যাই হোক, ‘বিপ্লবী’ শব্দটি বাদ দিয়ে ঝঃধঃরড়হ পধষষ দেওয়া শুরু হলো। বিপ্লবী বেতার কেন্দ্র হয়ে গেল ‘স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র’। ১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জিত হওয়া পর্যন্ত ওই নামেই পরিচিত ছিল বিদ্রোহী বেতার হিসেবে এবং মুক্তিযুদ্ধ শেষে এরই নাম হলো ‘বাংলাদেশ বেতার’।

কলকাতার বালিগঞ্জ সার্কুলার রোডে বিএসএফের ঘাঁটির পাশে একটি দোতলা বাড়িতে চালু করা হয়েছিল। এ বাড়িতে প্রবাসী সরকারের মন্ত্রী ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা থাকতেন। তারা  অন্যত্র সরে গেলেন। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ গেলেন থিয়েটার রোডে, খন্দকার মোশতাক আহমদ গেলেন পার্ক সার্কাসে ‘বাংলাদেশ মিশন’ নামের পুরনো পাকিস্তানি ডেপুটি হাইকমিশনারের বাড়িতে। হোসেন আলী সাহেব ছিলেন ডেপুটি হাইকমিশনার, যিনি পরে বিদ্রোহ করে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বাংলাদেশে যোগ দেন। বালিগঞ্জের ওই বাড়িতেই রেকর্ডিং হতো একটি কামরাকে স্টুডিও বানিয়ে। যথার্থ স্টুডিও ছিল না। ঘরের জানালাগুলো বন্ধ করে রেকর্ডিং মেশিনটি চালানো হতো। বৈদ্যুতিক পাখা বন্ধ থাকত। আর রেকর্ডিংয়ের সময় পাঠক কিংবা কথক অথবা গায়ক-শিল্পীদের ঘেমে চুপসে একসার হতে হতো। আজও প্রথম দিনের রেকর্ডিংয়ের কথা মনে পড়ে। সে কি অদ্ভুত দৃশ্য, সৈয়দ হাসান ইমাম ‘সালেহ আহমেদ’ ছদ্মনাম নিয়ে খবর পড়ছিলেন। প্রচণ্ড গরমের মে মাস। জ্যৈষ্ঠের প্রচণ্ড গরম। খবর পড়তে পড়তে ঘেমে যাচ্ছেন, তাই জামা খুলে রেকর্ডিং করছেন। আবার বন্ধ করে ফ্যান ছেড়ে খানিক ঘাম শুকিয়ে আবার মাইক্রোফোনের সামনে গিয়ে বসছেন। এমনি করেই প্রোগ্রাম রেকর্ডিং শেষ করে স্পুলটি বা স্পুলগুলো একটি পোর্টফোলিও হ্যান্ডব্যাগে চুকিয়ে নির্দিষ্ট ব্যক্তির হাতে তুলে দিতাম। আর একটি জিপ তাকে নিয়ে ছুটত নির্দিষ্ট গন্তব্যের দিকে। এমনি করে আমরা রেকর্ডিং করে দিতাম, চলে যেত শহর কলকাতা থেকে ৪০-৫০ মাইল দূরে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের কাছাকাছি। এই বেতার কার্যক্রম চালু হয়েছিল ঢাকা থেকে কলকাতা পৌঁছানো বেতার প্রযোজকদের উদ্যোগে। তখন পর্যন্ত চট্টগ্রামের সেই প্রত্যুত্পন্নমতিত্বের পরিচয় দেওয়া ‘বিদ্রোহী’ সহযোগীরা কলকাতা পৌঁছাননি। ঢাকা বেতারের প্রযোজক আশফাকুর রহমান খানের নেতৃত্বে তাহের সুলতানের সহযোগিতায় রেকর্ডিং চালু করা হয়েছিল। সিএইচ শিকদার, শহীদুল ইসলাম, পরে আশরাফুল আলম কেন্দ্রে পৌঁছে গিয়েছিলেন।  আরও অনেকে এসে পৌঁছতে লাগলেন, শিল্পী-মন্ত্রী, নাট্যকার, নাট্যশিল্পী, সুরকার, গীতিকারসহ নানা কিসিমের সবাই জমায়েত হলাম বালিগঞ্জের সার্কুলার রোডে। ২৫ মে শুরু হবে ট্রান্সমিশন। নিউজ লেখার ও পড়ার কেউ নেই। নেই কোনো সরঞ্জামও। এমনি অবস্থায় পটুয়া কামরুল হাসান বললেন, শান্তিনিকেতনি কায়দায় বসে পড় মাটিতে। কাগজ নেই। পত্রিকার পাশে যে সাদা অংশটুকু থাকে, তাতেই লিখে বুলেটিন তৈরি করলাম এবং পড়লামও নিজেই। সৈয়দ হাসান ইমাম সালেহ আহমদ নামে খবর পাঠ করতেন। প্রথমদিকে তবলা, হারমোনিয়াম, বাঁশি ছিল না, পরে সে সব জোগাড় হলো।

প্রথমদিকে দিনে দুটো অধিবেশন সকালে ক্ষণস্থায়ী এবং সন্ধ্যায় দীর্ঘস্থায়ী হতো। প্রথমে বাংলা এবং একদিন পরেই ইংরেজিতে বুলেটিন তৈরি করে দিতাম। কিন্তু কালক্রমে চলচ্চিত্রকার  আলমগীর  কবীর, আলী যাকের, পারভীন হোসেন, নাসরিন শিমু ইংরেজি বিভাগে এলেন। বাংলা বিভাগে ম. মামুন, মৃণালকৃষ্ণ রায়, সুব্রত বড়ুয়াসহ উপস্থিত হয়েছিলেন। তাদের মধ্যে সমর দাস, অজিত রায়, মোহাম্মদ আবদুল জব্বার, প্রণোদিত বড়ুয়া, আপেল মাহমুদ, মলয় কুমার গাঙ্গুলী, রথীন্দ্রনাথ রায় উল্লেখযোগ্য। তারা গানের কিছু টেপ ঢাকা ও চট্টগ্রাম বেতার থেকে নিয়ে এসেছিলেন। সেগুলো ছিল পাকিস্তানি দুঃশাসনের বিরুদ্ধে আমাদের ২৩ বছরের আন্দোলনে সৃষ্ট এবং গণনাট্য সংঘের গণসংগীত, রবীন্দ্র-নজরুল-সুকান্তের স্বদেশী গান। এ ছাড়া মুক্তিযুদ্ধ-ভিত্তিক গান রচনা ছিল খুবই জরুরি। তাই মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী অনেকেই গান রচনা করেছেন। কলকাতার বন্ধু গোবিন্দ হালদার বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লিখেছিলেন অনেক গান এবং দুটো এক্সারসাইজ বুক ভর্তি সেই গানগুলো দিয়েছিলেন আমার হাতে, বেতারের ব্যবহারের জন্য। তার সে গানের মধ্যে ‘মোরা একটি ফুলকে বাঁচাব বলে যুদ্ধ করি’ আর ‘পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে রক্তলাল রক্তলাল, পরে ‘এক সাগর রক্তের বিনিময়ে বাংলার স্বাধীনতা আনলে যারা, আমরা তোমাদের ভুলব না’ গানগুলো ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছিল।

পরে অবশ্য প্রতিদিন তিনটি— সকালে, দুপুরে এবং রাতে অনুষ্ঠান অধিবেশন শুরু হয়েছিল। আর বাংলা ও ইংরেজি বাদেও উর্দু ভাষায় সংবাদ ও নানা প্রোগ্রাম প্রচার করা হতো। উর্দু প্রোগ্রাম চালাতেন জাহিদ সিদ্দিকী। সহযোগী ছিলেন কজন— পারভীন হোসেন, এস রহমান। আর এই সার্ভিস করা হয়েছিল অবাঙালি ভারতবাসী এবং পাকিস্তানি সেনাসদস্যদের জানাতে, কেন বাংলার মানুষ অস্ত্র হাতে তুলে নিতে বাধ্য হলো। ইংরেজি সার্ভিস ছিল বিশ্ববাসীর জন্য। আর বাংলা মূল সার্ভিসটি ছিল বাংলার সব মানুষের জন্য। পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, আসাম, মেঘালয় এসব স্থানের বাংলাভাষী বিশেষ করে অবরুদ্ধ বাংলার জিম্মি মানুষগুলোকে শত্রু মোকাবিলার সাহস ও প্রেরণা জোগানোই ছিল প্রধান কাজ। সেই সঙ্গে মুক্তিফৌজের রণাঙ্গনের সাথীদেরও চাঙ্গা রাখা, কিছুটা প্রেরণাদায়ক দেওয়া ছিল অন্যতম। আমাদের সম্প্রচার থাকত ‘জয় বাংলা’ গানটি (অধিবেশনের সূচনাসংগীত), কোরআন তেলাওয়াত, বঙ্গবন্ধুর বক্তৃতা উদ্ধৃত ‘বজ্রকণ্ঠ’, রণাঙ্গনের সৈনিকদের জন্য বিশেষ অনুষ্ঠান, সংবাদ, চরমপত্র, জল্লাদের দরবার, নানা ধরনের কথিকা, জীবন্তিকা, গান, কবিতা, নাটক, নেতৃবৃন্দের বক্তৃতা ইত্যাদি।

স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র ছিল লড়াইয়ের মনস্তাত্ত্বিক ফ্রন্ট। চট্টগ্রাম বেতার কেন্দ্র কিংবা কালুরঘাট সম্প্রচার কেন্দ্র বা ডা. শফীর বাসায় এবং প্রাথমিক পর্যায়ে অনেকেই এই বিপ্লবী বেতারের সঙ্গে ছিলেন। কিন্তু চূড়ান্ত পর্বে যে ১০ জন সংশ্লিষ্ট ছিলেন তারা হলেন— বেলাল মোহাম্মদ, সৈয়দ আবদুস শাকের, মুস্তাফা আনোয়ার,  আজিজুর রহমান, রাশেদুল হাসান, আবদুল্লাহ আল ফারুক, আবুল কাশেম সন্দ্বীপ, কাজী হাবিবুর রহমান মণি, শরফুজ্জামান এবং রেজাউল করিম চৌধুরী। কালুরঘাটে পাকিস্তানি বোমা বিস্ফোরণ হলে এরা দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে সীমান্ত পেরিয়ে ত্রিপুরা চলে যান। বগাফাই জঙ্গলে ও আগরতলায় সম্প্রচার অব্যাহত রাখার চেষ্টা করেন। এ পর্যায়ে আগরতলায় অবস্থানরত দুই-চারজন বেতারে এসেছিলেন। কিন্তু প্রস্তুতি এবং প্রাথমিক পর্যায়ে চট্টগ্রাম শহরেই যারা এই বেতার প্রতিষ্ঠায় সহযোগিতা ও সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছিলেন তাদের মধ্যে সৈয়দ আনোয়ার আলী, মঞ্জিলা আনোয়ার, ঘোষক হোসনে আরা, নাট্যকার মমতাজউদ্দীন আহমদ, নাট্যজন মাহবুব হাসান, সংগঠক মাহমুদ হাসান, বেতার কর্মকর্তা আবদুল কাহ্হার চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক সুলতান আলী প্রমুখের নাম উল্লেখযোগ্য। আওয়ামী লীগ নেতা এম এ হান্নান, পত্রিকার সম্পাদক কবি আবদুস সালামের নামও উল্লেখযোগ্য।

আবার গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালীন প্রবাসী সরকার প্রতিষ্ঠার পর ৫০ কিলোওয়াট ট্রান্সমিটারের যে ব্যবস্থা হয়েছিল, তার সার্বিক তত্ত্বাবধানের দায়িত্বে ছিলেন টাঙ্গাইল থেকে ১৯৭০-এর সাধারণ নির্বাচনে বিজয়ী এমএনএ আবদুল মান্নান। তিনি প্রবাসী সরকারের তথ্য ও প্রচার বিষয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিলেন। কিন্তু বিশেষভাবে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের দেখাশোনার কাজে প্রতিদিন তিনি বেতারে আসতেন এবং নিয়মিতভাবে তার সঙ্গী ছিলেন জিল্লুর রহমান (সাবেক রাষ্ট্রপতি) ও দৈনিক আজাদী পত্রিকার সম্পাদক মোহাম্মদ খালেদ। এরা দুজনও জাতীয় পরিষদের নির্বাচিত সদস্য ছিলেন। এরা আমাদের সুখ-দুঃখ যেমন আলোচনা করতেন, তেমনি অনুষ্ঠান নিয়েও কথা বলতেন এবং পরামর্শ দিতেন।

স্বাধীন বাংলা বেতারের জনপ্রিয়তা ছিল অবরুদ্ধ বাংলায়, রণাঙ্গনে, বাংলা ভাষাভাষী মানুষের মধ্যে। পাকিস্তান সেনাবাহিনী যে বাংলাকে দখল করে রেখেছিল, তখনকার সেই বাংলার আপামর জনসাধারণ সবাই ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের সমর্থক, সহায়কশক্তি। কিন্তু তাদের দিনরাত কাটত শঙ্কায়, সন্ত্রস্ত অবস্থায়— কখন না জানি হামলা হয় তাদের ওপর, কখনবা মৃত্যুকে মোকাবিলা করতে হয়। তবু তারা উন্মুখ হয়ে থাকতেন, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের সংবাদ ও অনুষ্ঠান শুনতে। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র ছিল আমাদের একমাত্র মাধ্যম যার সাহায্য-সহযোগিতায় আমরা যেমন দেশে, আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে জনসাধারণ্যে আমাদের দুঃখ-দুর্দশার কথা তুলে ধরেছি, তেমনি মানুষকে জানাতে পেরেছি আমাদের মুক্তিসংগ্রামের সাহসী যুদ্ধকাহিনী, শত্রুর পরাজয় এবং লড়াকু মুক্তিফৌজ ও অকুতোভয় বাঙালির বিজয়ের আনন্দ সংবাদ। এই ছিল স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র। এ বেতার ছিল তৎকালীন পূর্ববঙ্গের সব শিল্পী, সাংবাদিক, কলাকুশলীর লড়াইয়ের ময়দান। নেহাতই নিজস্ব। পরিচালনা ও সংগঠনে কেবলই ছিলেন লড়াকু বাংলার অকুতোভয় সাহসী ও অতুলনীয় মেধাসম্পন্ন কর্মবীরদের যুদ্ধক্ষেত্র।

 লেখক : স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের বার্তা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৩৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা