শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৯, মঙ্গলবার, ০৮ মার্চ, ২০১৬ আপডেট:

মীর কাশেমের ফাঁসির রায় বহাল

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মীর কাশেমের ফাঁসির রায় বহাল

একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা মীর কাসেম আলীর ফাঁসির রায় বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। একইসঙ্গে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে করা তার আপিল আবেদন আংশিক খারিজ করে দিয়েছেন সর্বোচ্চ আদালত।

প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বে আপিল বিভাগের পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ মঙ্গলবার সকালে এ রায় ঘোষণা করেন। বেঞ্চের অন্য বিচারপতিরা হলেন- বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী, বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার ও বিচারপতি মোহাম্মদ বজলুর রহমান।

চট্টগ্রাম অঞ্চলে মানবতাবিরোধী অপরাধের এই মূল হোতার বিরুদ্ধে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে শহীদ কিশোর মুক্তিযোদ্ধা জসিম উদ্দিনসহ ছয়জনকে হত্যা-গণহত্যার দায় (১১ নম্বর অভিযোগ) প্রমাণিত হওয়ায় তাকে সর্বোচ্চ দণ্ডাদেশ দেওয়া হয়েছে আপিল মামলার রায়ে।

মঙ্গলবার (০৮ মার্চ) সকাল নয়টায় দেশের এই শীর্ষ যুদ্ধাপরাধীর মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার সংক্ষিপ্ত আকারে চূড়ান্ত এ রায় দেন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের আপিল বেঞ্চ।

এর আগে শুনানি শেষে ২৪ ফেব্রুয়ারি রায় ঘোষণার এ দিন ধার্য করা হয়। এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, আসামিপক্ষে আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন এবং এস এম শাহজাহান শুনানিতে অংশ নেন। একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ২০১৪ সালের ২ নভেম্বর জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য মীর কাসেমকে মৃত্যুদণ্ড দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। অপহরণ, আটক, নির্যাতন ও হত্যার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় সর্বোচ্চ এ দণ্ড দেওয়া হয় তাকে। ইসলামী ছাত্রশিবিরের এই প্রতিষ্ঠাতা সভাপতির বিরুদ্ধে মোট ১৪ অভিযোগের মধ্যে ১০টি প্রমাণিত হয় ট্রাইব্যুনালে। এই আদালতে প্রমাণিত ১০ অভিযোগের মধ্যে একাদশ অভিযোগে সর্বসম্মতভাবে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হলেও দ্বাদশ অভিযোগে সংখ্যাগরিষ্ঠ মতের ভিত্তিতে ফাঁসির আদেশ দেওয়া হয় মীর কাসেমকে। অন্য আট অভিযোগে বিভিন্ন মেয়াদে তাকে দণ্ড দেন ট্রাইব্যুনাল। এ ছাড়া প্রমাণিত না হওয়ায় বাকি চারটি অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয় তাকে। কারাগার থেকে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন মীর কাসেম। গত ৯ ফেব্রুয়ারি আপিলের শুনানি শুরু হয়।

যত অভিযোগ : আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ১৪ অভিযোগে মীর কাসেমের বিচার হয়। তবে বিচারে প্রমাণিত হয় দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ, ষষ্ঠ, সপ্তম, নবম, দশম, একাদশ, দ্বাদশ ও চতুর্দশ; এই ১০টি অভিযোগ। এর মধ্যে একাদশ অভিযোগে সর্বসম্মতভাবে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হলেও দ্বাদশ অভিযোগে সংখ্যাগরিষ্ঠ মতের ভিত্তিতে ফাঁসির আদেশ দেওয়া হয় মীর কাসেমকে। প্রমাণিত অন্য আট অভিযোগে মোট ৭২ বছরের দণ্ড পান তিনি। দ্বিতীয় অভিযোগে বলা হয়, মীর কাসেমের নেতৃত্বে ১৯৭১ সালের ১৯ নভেম্বর চাকতাই থেকে অপহরণ করে চট্টগ্রামের ডালিম হোটেলে নিয়ে নির্যাতন করা হয় লুত্ফর রহমান ফারুককে। তৃতীয় অভিযোগ, ২২ বা ২৩ নভেম্বর মীর কাসেমের নেতৃত্বে বাসা থেকে ধরে নিয়ে ডালিম হোটেলে নির্যাতন করা হয় ডবলমুরিং থানা এলাকার কদমতলীর জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীকে। চতুর্থ অভিযোগ, ২৪ নভেম্বর মীর কাসেমের উপস্থিতিতে সাইফুদ্দিন খানকে বাসা থেকে ডালিম হোটেলে নিয়ে নির্যাতন করে আল বদর বাহিনী। ষষ্ঠ অভিযোগ, ২৮ নভেম্বর মীর কাসেমের নির্দেশে হারুন-অর-রশিদকে ডালিম হোটেলে নিয়ে নির্যাতন করে আল বদর সদস্যরা। সপ্তম অভিযোগ, মীর কাসেমের নেতৃত্বে আল বদর সদস্যরা ডবলমুরিং থানা এলাকা থেকে সানাউল্লাহ চৌধুরীসহ দুজনকে ধরে নিয়ে নির্যাতন করে ডালিম হোটেলে। নবম অভিযোগ, ২৯ নভেম্বর মীর কাসেমের নেতৃত্বে সৈয়দ মো. এমরানসহ ছয়জনকে অপহরণ ও নির্যাতন। দশম অভিযোগ, ২৯ নভেম্বর মীর কাসেমের নির্দেশে মো. জাকারিয়াসহ চারজনকে অপহরণ ও নির্যাতন করে আল বদর সদস্যরা। একাদশ অভিযোগ, একাত্তরের ঈদুল ফিতরের পর যে কোনো এক দিন মীর কাসেমের নেতৃত্বে জসিম উদ্দিনকে অপহণের পর নির্যাতন করে আল বদর সদস্যরা। নির্যাতনে জসিমের মৃত্যু হলে আরও পাঁচ অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশসহ তার মৃতদেহ ফেলে দেওয়া হয় কর্ণফুলী নদীতে। দ্বাদশ অভিযোগ, নভেম্বরের কোনো এক দিন মীর কাসেমের নেতৃত্বে আল বদর সদস্যরা অপহরণের পর ডালিম হোটেলে নিয়ে নির্যাতন করে জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীসহ তিনজনকে। জাহাঙ্গীর বেঁচে গেলেও এতে নিহত হন দুজন। চতুর্দশ অভিযোগ, নভেম্বরের শেষ দিকে মীর কাসেমের নেতৃত্বে আল বদর সদস্যরা নাসির উদ্দিন চৌধুরীকে অপহরণ ও নির্যাতন করে আল বদর সদস্যরা। একাদশ ও দ্বাদশ অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড ছাড়াও তৃতীয়, চতুর্থ, ষষ্ঠ, সপ্তম, নবম ও দশম অভিযোগে সাত বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয় আসামিকে। আর দ্বিতীয় অভিযোগে ২০ বছর এবং চতুর্দশ অভিযোগে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয় তাকে।

বিডি-প্রতিদিন/০৮ মার্চ ২০১৬/ এস আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় ৪ দিনের রিমান্ডে
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় ৪ দিনের রিমান্ডে
২ এপ্রিল ‘বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস’ ঘোষণার প্রস্তাব অনুমোদন
২ এপ্রিল ‘বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস’ ঘোষণার প্রস্তাব অনুমোদন
চানখাঁরপুলে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে আদেশ ১৪ জুলাই
চানখাঁরপুলে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে আদেশ ১৪ জুলাই
কব্জিকাটা গ্রুপের অন্যতম প্রধান টুন্ডা বাবু গ্রেফতার
কব্জিকাটা গ্রুপের অন্যতম প্রধান টুন্ডা বাবু গ্রেফতার
পরিবেশ রক্ষায় সুইডেনের সহায়তায় বিশেষ প্রকল্প গ্রহণ করছে বাংলাদেশ
পরিবেশ রক্ষায় সুইডেনের সহায়তায় বিশেষ প্রকল্প গ্রহণ করছে বাংলাদেশ
অর্থবছর শেষে বেড়েছে খাদ্য মজুদ
অর্থবছর শেষে বেড়েছে খাদ্য মজুদ
ইতালি নাগরিক তাবেলা হত্যায় তিনজনের যাবজ্জীবন
ইতালি নাগরিক তাবেলা হত্যায় তিনজনের যাবজ্জীবন
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
বিনামূল্যে বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে ৩৮ জনের ছানি অপারেশন
বিনামূল্যে বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে ৩৮ জনের ছানি অপারেশন
জুলাইয়ে বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের আশঙ্কা
জুলাইয়ে বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের আশঙ্কা
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
'ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট' কর্মসূচি বাতিল
'ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট' কর্মসূচি বাতিল
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনায় পাখি বন জলাভূমির প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে সমাবেশ
নেত্রকোনায় পাখি বন জলাভূমির প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে সমাবেশ

এই মাত্র | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নির্বাচনের মাধ্যমেই গণতন্ত্রের চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হবে: খোকন
নির্বাচনের মাধ্যমেই গণতন্ত্রের চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হবে: খোকন

৩০ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় ৪ দিনের রিমান্ডে
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় ৪ দিনের রিমান্ডে

১ মিনিট আগে | জাতীয়

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২ এপ্রিল ‘বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস’ ঘোষণার প্রস্তাব অনুমোদন
২ এপ্রিল ‘বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস’ ঘোষণার প্রস্তাব অনুমোদন

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’
কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ড্যাবের রক্তদান কর্মসূচি
জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ড্যাবের রক্তদান কর্মসূচি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘাড়ের ওপর বটি পড়ে প্রাণ গেল শিশুর
ঘাড়ের ওপর বটি পড়ে প্রাণ গেল শিশুর

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এআই–এর অপব্যবহার, অভিনেত্রীর অশ্লীল ছবি ভাইরাল করল ছাত্রনেতা!
এআই–এর অপব্যবহার, অভিনেত্রীর অশ্লীল ছবি ভাইরাল করল ছাত্রনেতা!

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

যাত্রাবাড়ীর হত্যা মামলায় শরীয়তপুরের সাবেক মেয়র গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীর হত্যা মামলায় শরীয়তপুরের সাবেক মেয়র গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আড়াইহাজারে ৪ দোকানিকে অর্থদণ্ড
আড়াইহাজারে ৪ দোকানিকে অর্থদণ্ড

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্টার সিনেপ্লেক্সে স্কারলেট বনাম জম্বিদের ভয়াল লড়াই
স্টার সিনেপ্লেক্সে স্কারলেট বনাম জম্বিদের ভয়াল লড়াই

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

দামুড়হুদায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
দামুড়হুদায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চানখাঁরপুলে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে আদেশ ১৪ জুলাই
চানখাঁরপুলে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে আদেশ ১৪ জুলাই

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

মেলবোর্নে বিশেষ সম্মাননা পাচ্ছেন আমির খান
মেলবোর্নে বিশেষ সম্মাননা পাচ্ছেন আমির খান

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

উলটচন্ডালের লালহলুদ শোভা হারিয়ে যাচ্ছে
উলটচন্ডালের লালহলুদ শোভা হারিয়ে যাচ্ছে

২৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইসরায়েলি হামলায় গাজার হাসপাতালের পরিচালক নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজার হাসপাতালের পরিচালক নিহত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছর পর ফের পর্দায় অক্ষয়-সাইফ জুটি
১৭ বছর পর ফের পর্দায় অক্ষয়-সাইফ জুটি

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

পাটগ্রাম থানা চত্ত্বরে দুষ্কৃতিকারী-পুলিশ সংঘর্ষে পুলিশসহ আহত ২০
পাটগ্রাম থানা চত্ত্বরে দুষ্কৃতিকারী-পুলিশ সংঘর্ষে পুলিশসহ আহত ২০

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কব্জিকাটা গ্রুপের অন্যতম প্রধান টুন্ডা বাবু গ্রেফতার
কব্জিকাটা গ্রুপের অন্যতম প্রধান টুন্ডা বাবু গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈদেশিক মুদ্রা‌ জামানত রেখে টাকায় ঋণ নেওয়ার সুযোগ
বৈদেশিক মুদ্রা‌ জামানত রেখে টাকায় ঋণ নেওয়ার সুযোগ

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় বিপর্যয়ের শঙ্কায় ঘুমহীন জাপানের টোকারা দীপপুঞ্জের বাসিন্দারা
বড় বিপর্যয়ের শঙ্কায় ঘুমহীন জাপানের টোকারা দীপপুঞ্জের বাসিন্দারা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পবিত্র আশুরা ঘিরে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে : ডিএমপি
পবিত্র আশুরা ঘিরে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে : ডিএমপি

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেঘনা নদী থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
মেঘনা নদী থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাধারণ মানুষ এখন পরিবর্তন চায়: নাহিদ ইসলাম
সাধারণ মানুষ এখন পরিবর্তন চায়: নাহিদ ইসলাম

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী ৫ দিনে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
আগামী ৫ দিনে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন