একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধে দোষী সাব্যস্ত জামায়াত নেতা মীর কাসেম আলীর ফাঁসি দণ্ড কার্যকর উপলক্ষে শনিবার রাত পৌনে ৯টার দিকে তিনটি অ্যাম্বুলেন্স কারাগারে প্রবেশ করেছে।
এসময় কারাগারের ভেতরে প্রবেশ করেন সিভিল সার্জন আলী হায়দার। র্যাব-১ এবং ডিবি পুলিশের তিনটি গাড়িও একই সময় ভেতরে প্রবেশ করে।
এ প্রসঙ্গে গাজীপুরের পুলিশ সুপার হারুন অর রশীদ বলেন, যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় চার স্তরের নিরাপত্তা নেয়া হয়েছে। কারাগারের চারপাশে ৫০০ পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
বিডি প্রতিদিন/ ০৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬/ এনায়েত করিম