শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৫১, শুক্রবার, ২১ জুলাই, ২০১৭ আপডেট:

ইউএনও’র সেই হাতকড়ার ছবি ভাইরাল

প্রশাসনের অভ্যন্তরে ক্ষোভ
রাহাত খান, বরিশাল:
অনলাইন ভার্সন
ইউএনও’র সেই হাতকড়ার ছবি ভাইরাল

বরিশালে জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি 'বিকৃতি'র অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ইউএনও (বর্তমানে বরগুনা সদর উপজেলায় কর্মরত) গাজী তারিক সালমনকে হাতকড়া পড়িয়ে আদালতের গারদখানায় নিয়ে যাওয়ার সেই ছবি এখন ভাইরাল। গত বুধবার বরিশাল আদালত অঙ্গনে ওই ঘটনার ছবি  সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শুরু হয় সমালোচনার ঢল। প্রভাবশালী আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম বিবিসিও এই ঘটনায় গুরুত্বের সাথে সমালোচনামুলক সংবাদ প্রকাশ করেছে। এর পরেই বিষয়টি একে একে নজরে আসে উর্দ্ধতন মহলের। 

অপরদিকে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সিভিল অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোেিয়শনের জরুরী সভায় রাষ্ট্রের একজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাকে জামিনযোগ্য ধারার মামলায় হাজতে প্রেরণ এবং পুলিশ বাহিনীর অসৌজন্যসুলভ আচরনের তীব্র সমালোচনা করা হয়।

যদিও আদালতে জামিন না মঞ্জুর হওয়ার পর ইউএনও তারিক সালমনের হাতে হাতকড়া পড়ানো হয়নি বলে দাবি করেছেন বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার এসএম রুহুল আমীন। তিনি বলেন, দায়িত্বরত পুলিশ সদস্য যদি মনে করেন, আসামি পালিয়ে যেতে পারে কিংবা পালিয়ে যাওয়ার সামর্থ্য তার আছে, তাহলে তিনি আসামিকে হাতকড়া পড়াতে পারেন। একজন দায়িত্বশীল সরকারী কর্মকর্তা হওয়ায় এবং পালিয়ে যাওয়ার ভয় না থাকায় ইউএনও তারিক সালমনকে হাতকড়া পড়ানো হয়নি। এ প্রতিবেদকের কাছে তারিক সালমনের হাতে হাতকড়া পড়ানোর ছবি আছে জানালে পুলিশ কমিশনার বলেন, তিনি নিজে ওই ইউএনও’র সাথে কথা বলেছেন। ইউএনও তাকে জানিয়েছেন, তার হাতে হাতকড়া পড়ানো হয়নি। 
 
বরিশালের জেলা প্রশাসক ড. গাজী মো. সাইফুজ্জামান বলেন, জামিনযোগ্য ধারার মামলা। আবেদন করলে দুই মিনিটের মধ্যে জামিন হয়ে যাওয়ার কথা। সেখানে সরকারের একজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাকে ২ ঘণ্টা হাজতবাস করানো হয়েছে। অভিযোগ যাই থাক না কেন, সেটা আদালতের রায়ে প্রমাণিত হবে। তার আগে জামিন প্রক্রিয়ায় বিলম্ব করা, বিচার বাঁধাগ্রস্থ করা এবং হাতকড়া পড়ানো চরম আইনের লংঘন হয়েছে। তিনি এর তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বরিশাল চিফ মেট্রোপলিটন আদালতের সেরেস্তাদার মো. শওকত হোসেন জানান, আসামি পক্ষের আইনজীবী শুনানীর সময় বক্তব্যের স্বপক্ষে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও প্রমাণাদী আদালতে উপস্থাপন করতে পারেন নি। এ কারণে কিছু সময়ের জন্য আদালত তার জামিন না মঞ্জুর করেন। পরে উপযুক্ত প্রমানাদী উপস্থান করায় আদালত তার জামিন আবেদন মঞ্জুর করে পরবর্তী বিচারের জন্য মামলাটি অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন আদালতে প্রেরণের নির্দেশন দেন। একই সাথে আদালতের বিচার মো. আলী হোসাইন ২০৫ ধারায় আসামিকে ব্যক্তিগত হাজিরা থেকে অব্যহতি দেন। পরবর্তী ধার্য্য তারিখে আসামির অনুপস্থিতিতে তার আইনজীবী মামলা পরিচালনা করবেন।

জেলা আইনজীবী সমিতি ও প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট মানবেন্দ্র বটব্যাল বলেন, জামিন দেয়া না দেয়া আদালতের বিষয়। কিন্তু একবার জামিন নামঞ্জুর করে পুনরায় জামিন আবেদন মঞ্জুর করার কোন বিধান নেই। সিনিয়র আইনজীবী মানবেন্দ্র বটব্যাল বলেন, আসামিকে হাতকড়া পড়ানোর ক্ষেত্রে কোন বিধি নিষেধ নেই। তবে কোন সন্মানীত কিংবা দায়িত্বশীল ব্যক্তি, যিনি পালিয়ে যাবেন না বা পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবেন না তাকে পুলিশ হাতকড়া না পড়ালেও পারে। আসামিদের সাথে অসৌজন্যমুলক ব্যবহার করার কোন এখতিয়ার পুলিশের নেই বলেও তিনি জানান। 

গত বছর ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে আগৈলঝাড়ায় শিশুদের চিত্রাংকন প্রতিযোগীতার আয়োজন করা হয়েছিলো। চিত্রাংকনের বিষয় ছিল ‘বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ’। সিদ্ধান্ত ছিল ওই প্রতিযোগীতায় আঁকা যে ছবি প্রথম হবে, সেই ছবি স্বাধীনতা দিবসের কার্ডের পেছনে ছাপা হবে। সেটাই করা হয়েছে। এতে বঙ্গবন্ধুর ছবি কিভাবে বিকৃত করা হলো বুঝতে পারছেন না ইউএনও তারিক সালমন। 

আমন্ত্রণপত্রের পেছনের পাতায় বঙ্গবন্ধুর 'বিকৃত' ছবি ছাপানোয় জাতীর মানহানী হয়েছে অভিযোগে গত ৭ জুন আগৈলঝাড়ার তৎকালীন ইউএনও গাজী তারেক সালমনের বিরুদ্ধে বরিশাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ৫ কোটি টাকার মানহানী মামলা করেন জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি জেলা আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট ওবায়েদ উল্লাহ সাজু। ওই মামলায় গত বুধবার (১৯ জুলাই) বরিশাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে জামিনের আবেদন করেন গাজী তারিক সালমন। 

ওই দিন সকাল সাড়ে ১১টায় প্রকাশ্য আদালতে বিচারক মো. আলী হোসাইন আসামির জামিন আবেদন নামঞ্জুরের মৌখিক আদেশ দেন। এরপর পরই আদালতে দায়িত্বরত পুলিশের এটিএসআই শচিনসহ কয়েকজন সদস্য ইউএনও তারিক সালমনকে হাতধরে টেনে আদালতের হাজতখানায় নিয়ে যান। ওই সময় তোলা ছবিতে দেখা যায়, এটিএসআই শচিন তার দুই হাত দিয়ে ইউএনও সালমনের ডান হাত ধরে আদালতের গারদখানায় নিয়ে যায়। ছবিতে এটিএসআই শচিনের ডান হাতে হাতকড়ার একাংশ এবং বাকী অংশ তার বাম হাত দিয়ে ইউএনও সালমনের ডান হাতে চেপে ধরেছে দেখা যায়। তার পেছনে সহ চারপাশে পুলিশ বেস্টনী দিয়ে তাকে গারদে নিতে দেখা যায়। যদিও ইউএনও’কে হাতকড়া পড়ানো হয়নি বলে দাবি মেট্রো পুলিশ কমিশনারের। 

বতর্মানে বরগুনা সদরে কর্মরত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গাজী তারিক সালমন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আদালতের কাঠকড়া থেকে নামানোর পর পুলিশ সদস্যরা তার হাতে হাতকড়া পড়াতে উদ্যত হয়েছিলো। তখন তিনি তাদের হাতকড়া না পড়ানোর অনুরোধ করেন। তখন পুলিশের এক সদস্য একটি হাতকড়া সহ তার (সালমন) ডানহাত চেপে ধরে এবং অপরহাত চেপে ধরে পুলিশের আরেক সদস্য। এ সময় ফের তিনি পুলিশ সদস্যদের টানা হেঁচড়া না করতে অনুরোধ করলেও পুলিশ তাকে বলেছে, এটাই নিয়ম। এভাবেই নিতে হয়। বিষয়টি খুবই অপমানজনক ছিলো বলে জানান ইউএনও গাজী তারিক সালমন। 

বুধবারের এই ঘটনার সচিত্র প্রতিবেদন পরদিন বৃহস্পতিবার বিভিন্ন দৈনিকে প্রকাশিত হলে সারা দেশে সিভিল সার্ভিস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি করে। এই ঘটনায় স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও নাখোশ হয়েছেন বলে প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচটি ইমামকে উদ্ধৃত করে জানিয়েছে বিবিসি বাংলা। এইচটি ইমাম বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর ছবি বিকৃতির অভিযোগে মামলা দায়ের করে ওই ব্যক্তি ঘৃণিত কাজ করেছেন। বিবিসি বাংলার বৃহস্পতিবারের রাতের অধিবেশন পরিক্রমায় মাসুদ হাসান খানকে এইচটি ইমাম বলেন, তারা ইউএনওকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়ার ছবি দেখানোর পর প্রধানমন্ত্রী বিস্মিত হয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী তাদের বলেছেন, ক্লাশ ফাইভের ছেলে-মেয়েদের ছবি আকার প্রতিযোগীতা করে ওই অফিসার ভালো কাজ করেছে। ওই ছবি দেখে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এতে বিকৃত করার মতো কিছু হয়নি বরং এটি পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য। ওই অফিসারও পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য। সেখানে আমরা তার (ইউএনও) সাথে এই ব্যবহার করছি বলে প্রধানমন্ত্রী তিরস্কার করেন এবং নিন্দা জানান। 

এইচটি ইমাম বিবিসি বাংলাকে বলেন, প্রজাতন্ত্রের একজন কর্মর্তাকে এভাবে গ্রেফতার করা যায়না। কোন কর্মকর্তাকে শাস্তি দিতে হলে বা তার বিরুদ্ধে কোন মামলা বা কোন রকম কিছু করতে হলে সরকারের অনুমোদন প্রয়োজন। ইউএনও’র সাথে পুলিশের এমন ব্যবহারের (!) জন্য বরিশালের ডেপুটি কমিশনার এবং পুলিশ সুপারকে  (মেট্রোপলিটনের মধ্যে হওয়ায় পুলিশ কমিশনার) দায়ী করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার আভাস দিয়েছেন তিনি। এই মামলা গ্রহণ করায় সংশ্লিষ্ট বিচারকেরও সমালোচনা করেন প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক এই উপদেষ্টা। 

বিবিসি বাংলাকে তিনি আরো বলেন, ওই ঘটনার পর প্রধানমন্ত্রী মামলা দায়েরকারী ব্যক্তিটি সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলেন। খোঁজ নিয়ে তারা জেনেছেন, ওই ব্যক্তি (মামলার বাদী অ্যাডভোকেট ওবায়েদ উল্লাহ সাজু) ৫ বছর আগে আওয়ামী লীগে ছিল না। দলে ঢুকে পড়া (অনুপ্রবেশকারী) এই ‘অতিউৎসাহীরাই’ এই কাণ্ড ঘটিয়েছে। এদের চাটুকার উল্লেখ করে অভিজ্ঞ সাবেক আমলা এইচটি ইমাম বলেন, এরাই (চাটুকার) আওয়ামী লীগের ক্ষতি করছে। 

উল্লেখ্য, গত বছর ২৩ ডিসেম্বর শীতের সকালে অ্যাডভোকেট সাজু তার সহযোগীদের নিয়ে বরিশাল-ঢাকা মহাসড়কের পাশে উজিরপুরের জয়শ্রীতে আগেভাগে তৈরী করে রাখা কাঠের অবকাঠামো দিয়ে ১৩টি দোকানঘর অবৈধভাবে স্থাপনের উদ্যোগ নেন। এ সময় অবৈধ দখলের ছবি তুলতে গেলে জহির খান নামের স্থানীয় এক সংবাদকর্মীর ক্যামেরা ভাঙচুর করেন তারা।

খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সরকারী জমি অবৈধ দখল এবং সাংবাদিকের ক্যামেরা ভাঙচুরের অভিযোগে অ্যাডভোকেট সাজু, তার সহকারী আইনজীবী সাইফুল এবং স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সবুজসহ ৭ জনকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। দিনভর নানা নাটকীয়তার পর জেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের চাপে সাজুসহ আটক ৭ জনকে ছেড়ে দেয় পুলিশ। ভেঙ্গে ফেলা ক্যামেরার ক্ষতিপূরণ আজ পর্যন্ত পাননি বলে জানিয়েছেন উজিরপুরের সাংবাদিক জহির খান।

 


বিডি প্রতিদিন/২১ জুলাই ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচনের আগেই লুট হওয়া সব অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগেই লুট হওয়া সব অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সন্ধ্যার মধ্যে ৯ জেলায় ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ৯ জেলায় ঝড়ের আভাস
দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: এক মাস পর আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: এক মাস পর আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা
পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অফিস
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
জুলাই সনদ নিয়ে মতামত দিয়েছে ২৩ দল
জুলাই সনদ নিয়ে মতামত দিয়েছে ২৩ দল
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট
সর্বশেষ খবর
ঠাকুরগাঁওয়ে ৭০টি অবৈধ জাল জব্দ করে পুড়িয়ে দিলো প্রশাসন
ঠাকুরগাঁওয়ে ৭০টি অবৈধ জাল জব্দ করে পুড়িয়ে দিলো প্রশাসন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জের যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে আহত ২০
গোপালগঞ্জের যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে আহত ২০

১৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শুধু রাজনীতিকে নয়, অর্থনীতিকেও গণতন্ত্রায়ন করতে হবে : আমীর খসরু
শুধু রাজনীতিকে নয়, অর্থনীতিকেও গণতন্ত্রায়ন করতে হবে : আমীর খসরু

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের
শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে দুই দি‌নে আওয়ামী লীগ থেকে ১৪ নেতার পদত্যাগ
গোপালগঞ্জে দুই দি‌নে আওয়ামী লীগ থেকে ১৪ নেতার পদত্যাগ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জামাতার হাতে শ্বশুর খুন
বরিশালে জামাতার হাতে শ্বশুর খুন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোড়াতালি দিয়ে পরিবর্তন সম্ভব নয় : মির্জা ফখরুল
জোড়াতালি দিয়ে পরিবর্তন সম্ভব নয় : মির্জা ফখরুল

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

পশুর নদীতে বাল্কহেড থেকে পড়ে নিখোঁজ ১
পশুর নদীতে বাল্কহেড থেকে পড়ে নিখোঁজ ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভয়াবহ দাবানলে বিপর্যস্ত ইউরোপ
ভয়াবহ দাবানলে বিপর্যস্ত ইউরোপ

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগেই লুট হওয়া সব অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগেই লুট হওয়া সব অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ‘স্নিগ্ধ শরত সন্ধ্যা’ অনুষ্ঠিত
টরেন্টোতে ‘স্নিগ্ধ শরত সন্ধ্যা’ অনুষ্ঠিত

৫৫ মিনিট আগে | পরবাস

ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প
বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স
ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েস্ট হ্যামকে ৫-১ গোলে হারালো চেলসি
ওয়েস্ট হ্যামকে ৫-১ গোলে হারালো চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা
সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে পর্যটকবাহী বাস দুর্ঘটনায় নিহত ৫
নিউইয়র্কে পর্যটকবাহী বাস দুর্ঘটনায় নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যার মধ্যে ৯ জেলায় ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ৯ জেলায় ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেইনের হ্যাটট্রিকে বায়ার্নের উড়ন্ত জয়
কেইনের হ্যাটট্রিকে বায়ার্নের উড়ন্ত জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত
ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার বৃত্তে সাকিব, বড় ব্যবধানে হারলো দল
ব্যর্থতার বৃত্তে সাকিব, বড় ব্যবধানে হারলো দল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: এক মাস পর আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: এক মাস পর আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেলের সিটে ২০ হাজার ইয়াবা, যুবক আটক
মোটরসাইকেলের সিটে ২০ হাজার ইয়াবা, যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় ঘরে ঢুকে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় ঘরে ঢুকে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজের একদিন পর পুকুরে মিলল যুবকের মরদেহ
নিখোঁজের একদিন পর পুকুরে মিলল যুবকের মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে আহত ২০
গোপালগঞ্জে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে আহত ২০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান
আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে
যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়
'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা
ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা
হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত
কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার
আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম
ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত
ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী
প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস
ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে
একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র
২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি
তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ
গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা
বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা
একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর
শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ
রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ
আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ
লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট
রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র
পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র

শোবিজ

ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল
ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি
কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি

পেছনের পৃষ্ঠা

কর্মমুখী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করব
কর্মমুখী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করব

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি
বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব
বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব

সম্পাদকীয়

কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে
কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ
পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীতে নেই ইলিশ দাম ঊর্ধ্বমুখী
নদীতে নেই ইলিশ দাম ঊর্ধ্বমুখী

পেছনের পৃষ্ঠা

সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড

সম্পাদকীয়

ফের চড়া চালডালের বাজার
ফের চড়া চালডালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার

সম্পাদকীয়

ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ
ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ

নগর জীবন

শাকিবের আগামী পরিকল্পনা
শাকিবের আগামী পরিকল্পনা

শোবিজ

প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪
প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে
আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে

নগর জীবন

শোক সংবাদ
শোক সংবাদ

খবর

থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক
হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক

দেশগ্রাম