শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৫১, শুক্রবার, ২১ জুলাই, ২০১৭ আপডেট:

ইউএনও’র সেই হাতকড়ার ছবি ভাইরাল

প্রশাসনের অভ্যন্তরে ক্ষোভ
রাহাত খান, বরিশাল:
অনলাইন ভার্সন
ইউএনও’র সেই হাতকড়ার ছবি ভাইরাল

বরিশালে জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি 'বিকৃতি'র অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ইউএনও (বর্তমানে বরগুনা সদর উপজেলায় কর্মরত) গাজী তারিক সালমনকে হাতকড়া পড়িয়ে আদালতের গারদখানায় নিয়ে যাওয়ার সেই ছবি এখন ভাইরাল। গত বুধবার বরিশাল আদালত অঙ্গনে ওই ঘটনার ছবি  সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শুরু হয় সমালোচনার ঢল। প্রভাবশালী আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম বিবিসিও এই ঘটনায় গুরুত্বের সাথে সমালোচনামুলক সংবাদ প্রকাশ করেছে। এর পরেই বিষয়টি একে একে নজরে আসে উর্দ্ধতন মহলের। 

অপরদিকে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সিভিল অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোেিয়শনের জরুরী সভায় রাষ্ট্রের একজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাকে জামিনযোগ্য ধারার মামলায় হাজতে প্রেরণ এবং পুলিশ বাহিনীর অসৌজন্যসুলভ আচরনের তীব্র সমালোচনা করা হয়।

যদিও আদালতে জামিন না মঞ্জুর হওয়ার পর ইউএনও তারিক সালমনের হাতে হাতকড়া পড়ানো হয়নি বলে দাবি করেছেন বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার এসএম রুহুল আমীন। তিনি বলেন, দায়িত্বরত পুলিশ সদস্য যদি মনে করেন, আসামি পালিয়ে যেতে পারে কিংবা পালিয়ে যাওয়ার সামর্থ্য তার আছে, তাহলে তিনি আসামিকে হাতকড়া পড়াতে পারেন। একজন দায়িত্বশীল সরকারী কর্মকর্তা হওয়ায় এবং পালিয়ে যাওয়ার ভয় না থাকায় ইউএনও তারিক সালমনকে হাতকড়া পড়ানো হয়নি। এ প্রতিবেদকের কাছে তারিক সালমনের হাতে হাতকড়া পড়ানোর ছবি আছে জানালে পুলিশ কমিশনার বলেন, তিনি নিজে ওই ইউএনও’র সাথে কথা বলেছেন। ইউএনও তাকে জানিয়েছেন, তার হাতে হাতকড়া পড়ানো হয়নি। 
 
বরিশালের জেলা প্রশাসক ড. গাজী মো. সাইফুজ্জামান বলেন, জামিনযোগ্য ধারার মামলা। আবেদন করলে দুই মিনিটের মধ্যে জামিন হয়ে যাওয়ার কথা। সেখানে সরকারের একজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাকে ২ ঘণ্টা হাজতবাস করানো হয়েছে। অভিযোগ যাই থাক না কেন, সেটা আদালতের রায়ে প্রমাণিত হবে। তার আগে জামিন প্রক্রিয়ায় বিলম্ব করা, বিচার বাঁধাগ্রস্থ করা এবং হাতকড়া পড়ানো চরম আইনের লংঘন হয়েছে। তিনি এর তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বরিশাল চিফ মেট্রোপলিটন আদালতের সেরেস্তাদার মো. শওকত হোসেন জানান, আসামি পক্ষের আইনজীবী শুনানীর সময় বক্তব্যের স্বপক্ষে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও প্রমাণাদী আদালতে উপস্থাপন করতে পারেন নি। এ কারণে কিছু সময়ের জন্য আদালত তার জামিন না মঞ্জুর করেন। পরে উপযুক্ত প্রমানাদী উপস্থান করায় আদালত তার জামিন আবেদন মঞ্জুর করে পরবর্তী বিচারের জন্য মামলাটি অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন আদালতে প্রেরণের নির্দেশন দেন। একই সাথে আদালতের বিচার মো. আলী হোসাইন ২০৫ ধারায় আসামিকে ব্যক্তিগত হাজিরা থেকে অব্যহতি দেন। পরবর্তী ধার্য্য তারিখে আসামির অনুপস্থিতিতে তার আইনজীবী মামলা পরিচালনা করবেন।

জেলা আইনজীবী সমিতি ও প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট মানবেন্দ্র বটব্যাল বলেন, জামিন দেয়া না দেয়া আদালতের বিষয়। কিন্তু একবার জামিন নামঞ্জুর করে পুনরায় জামিন আবেদন মঞ্জুর করার কোন বিধান নেই। সিনিয়র আইনজীবী মানবেন্দ্র বটব্যাল বলেন, আসামিকে হাতকড়া পড়ানোর ক্ষেত্রে কোন বিধি নিষেধ নেই। তবে কোন সন্মানীত কিংবা দায়িত্বশীল ব্যক্তি, যিনি পালিয়ে যাবেন না বা পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবেন না তাকে পুলিশ হাতকড়া না পড়ালেও পারে। আসামিদের সাথে অসৌজন্যমুলক ব্যবহার করার কোন এখতিয়ার পুলিশের নেই বলেও তিনি জানান। 

গত বছর ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে আগৈলঝাড়ায় শিশুদের চিত্রাংকন প্রতিযোগীতার আয়োজন করা হয়েছিলো। চিত্রাংকনের বিষয় ছিল ‘বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ’। সিদ্ধান্ত ছিল ওই প্রতিযোগীতায় আঁকা যে ছবি প্রথম হবে, সেই ছবি স্বাধীনতা দিবসের কার্ডের পেছনে ছাপা হবে। সেটাই করা হয়েছে। এতে বঙ্গবন্ধুর ছবি কিভাবে বিকৃত করা হলো বুঝতে পারছেন না ইউএনও তারিক সালমন। 

আমন্ত্রণপত্রের পেছনের পাতায় বঙ্গবন্ধুর 'বিকৃত' ছবি ছাপানোয় জাতীর মানহানী হয়েছে অভিযোগে গত ৭ জুন আগৈলঝাড়ার তৎকালীন ইউএনও গাজী তারেক সালমনের বিরুদ্ধে বরিশাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ৫ কোটি টাকার মানহানী মামলা করেন জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি জেলা আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট ওবায়েদ উল্লাহ সাজু। ওই মামলায় গত বুধবার (১৯ জুলাই) বরিশাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে জামিনের আবেদন করেন গাজী তারিক সালমন। 

ওই দিন সকাল সাড়ে ১১টায় প্রকাশ্য আদালতে বিচারক মো. আলী হোসাইন আসামির জামিন আবেদন নামঞ্জুরের মৌখিক আদেশ দেন। এরপর পরই আদালতে দায়িত্বরত পুলিশের এটিএসআই শচিনসহ কয়েকজন সদস্য ইউএনও তারিক সালমনকে হাতধরে টেনে আদালতের হাজতখানায় নিয়ে যান। ওই সময় তোলা ছবিতে দেখা যায়, এটিএসআই শচিন তার দুই হাত দিয়ে ইউএনও সালমনের ডান হাত ধরে আদালতের গারদখানায় নিয়ে যায়। ছবিতে এটিএসআই শচিনের ডান হাতে হাতকড়ার একাংশ এবং বাকী অংশ তার বাম হাত দিয়ে ইউএনও সালমনের ডান হাতে চেপে ধরেছে দেখা যায়। তার পেছনে সহ চারপাশে পুলিশ বেস্টনী দিয়ে তাকে গারদে নিতে দেখা যায়। যদিও ইউএনও’কে হাতকড়া পড়ানো হয়নি বলে দাবি মেট্রো পুলিশ কমিশনারের। 

বতর্মানে বরগুনা সদরে কর্মরত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গাজী তারিক সালমন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আদালতের কাঠকড়া থেকে নামানোর পর পুলিশ সদস্যরা তার হাতে হাতকড়া পড়াতে উদ্যত হয়েছিলো। তখন তিনি তাদের হাতকড়া না পড়ানোর অনুরোধ করেন। তখন পুলিশের এক সদস্য একটি হাতকড়া সহ তার (সালমন) ডানহাত চেপে ধরে এবং অপরহাত চেপে ধরে পুলিশের আরেক সদস্য। এ সময় ফের তিনি পুলিশ সদস্যদের টানা হেঁচড়া না করতে অনুরোধ করলেও পুলিশ তাকে বলেছে, এটাই নিয়ম। এভাবেই নিতে হয়। বিষয়টি খুবই অপমানজনক ছিলো বলে জানান ইউএনও গাজী তারিক সালমন। 

বুধবারের এই ঘটনার সচিত্র প্রতিবেদন পরদিন বৃহস্পতিবার বিভিন্ন দৈনিকে প্রকাশিত হলে সারা দেশে সিভিল সার্ভিস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি করে। এই ঘটনায় স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও নাখোশ হয়েছেন বলে প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচটি ইমামকে উদ্ধৃত করে জানিয়েছে বিবিসি বাংলা। এইচটি ইমাম বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর ছবি বিকৃতির অভিযোগে মামলা দায়ের করে ওই ব্যক্তি ঘৃণিত কাজ করেছেন। বিবিসি বাংলার বৃহস্পতিবারের রাতের অধিবেশন পরিক্রমায় মাসুদ হাসান খানকে এইচটি ইমাম বলেন, তারা ইউএনওকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়ার ছবি দেখানোর পর প্রধানমন্ত্রী বিস্মিত হয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী তাদের বলেছেন, ক্লাশ ফাইভের ছেলে-মেয়েদের ছবি আকার প্রতিযোগীতা করে ওই অফিসার ভালো কাজ করেছে। ওই ছবি দেখে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এতে বিকৃত করার মতো কিছু হয়নি বরং এটি পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য। ওই অফিসারও পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য। সেখানে আমরা তার (ইউএনও) সাথে এই ব্যবহার করছি বলে প্রধানমন্ত্রী তিরস্কার করেন এবং নিন্দা জানান। 

এইচটি ইমাম বিবিসি বাংলাকে বলেন, প্রজাতন্ত্রের একজন কর্মর্তাকে এভাবে গ্রেফতার করা যায়না। কোন কর্মকর্তাকে শাস্তি দিতে হলে বা তার বিরুদ্ধে কোন মামলা বা কোন রকম কিছু করতে হলে সরকারের অনুমোদন প্রয়োজন। ইউএনও’র সাথে পুলিশের এমন ব্যবহারের (!) জন্য বরিশালের ডেপুটি কমিশনার এবং পুলিশ সুপারকে  (মেট্রোপলিটনের মধ্যে হওয়ায় পুলিশ কমিশনার) দায়ী করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার আভাস দিয়েছেন তিনি। এই মামলা গ্রহণ করায় সংশ্লিষ্ট বিচারকেরও সমালোচনা করেন প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক এই উপদেষ্টা। 

বিবিসি বাংলাকে তিনি আরো বলেন, ওই ঘটনার পর প্রধানমন্ত্রী মামলা দায়েরকারী ব্যক্তিটি সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলেন। খোঁজ নিয়ে তারা জেনেছেন, ওই ব্যক্তি (মামলার বাদী অ্যাডভোকেট ওবায়েদ উল্লাহ সাজু) ৫ বছর আগে আওয়ামী লীগে ছিল না। দলে ঢুকে পড়া (অনুপ্রবেশকারী) এই ‘অতিউৎসাহীরাই’ এই কাণ্ড ঘটিয়েছে। এদের চাটুকার উল্লেখ করে অভিজ্ঞ সাবেক আমলা এইচটি ইমাম বলেন, এরাই (চাটুকার) আওয়ামী লীগের ক্ষতি করছে। 

উল্লেখ্য, গত বছর ২৩ ডিসেম্বর শীতের সকালে অ্যাডভোকেট সাজু তার সহযোগীদের নিয়ে বরিশাল-ঢাকা মহাসড়কের পাশে উজিরপুরের জয়শ্রীতে আগেভাগে তৈরী করে রাখা কাঠের অবকাঠামো দিয়ে ১৩টি দোকানঘর অবৈধভাবে স্থাপনের উদ্যোগ নেন। এ সময় অবৈধ দখলের ছবি তুলতে গেলে জহির খান নামের স্থানীয় এক সংবাদকর্মীর ক্যামেরা ভাঙচুর করেন তারা।

খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সরকারী জমি অবৈধ দখল এবং সাংবাদিকের ক্যামেরা ভাঙচুরের অভিযোগে অ্যাডভোকেট সাজু, তার সহকারী আইনজীবী সাইফুল এবং স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সবুজসহ ৭ জনকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। দিনভর নানা নাটকীয়তার পর জেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের চাপে সাজুসহ আটক ৭ জনকে ছেড়ে দেয় পুলিশ। ভেঙ্গে ফেলা ক্যামেরার ক্ষতিপূরণ আজ পর্যন্ত পাননি বলে জানিয়েছেন উজিরপুরের সাংবাদিক জহির খান।

 


বিডি প্রতিদিন/২১ জুলাই ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
অবৈধ ভারতীয়দের চিহ্নিত করে নিয়ম মেনে ফেরত পাঠানো হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অবৈধ ভারতীয়দের চিহ্নিত করে নিয়ম মেনে ফেরত পাঠানো হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধান উপদেষ্টা
স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধান উপদেষ্টা
২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে ১৫৬৬ জন গ্রেফতার
২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে ১৫৬৬ জন গ্রেফতার
বনরক্ষীদের ওপর হামলা বরদাশত নয়, কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে : পরিবেশ সচিব
বনরক্ষীদের ওপর হামলা বরদাশত নয়, কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে : পরিবেশ সচিব
‘ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক’ স্থাপনের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার
‘ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক’ স্থাপনের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার
‘বৈধ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় চাপ অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র’
‘বৈধ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় চাপ অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র’
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস, কমতে পারে তাপমাত্রা
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস, কমতে পারে তাপমাত্রা
এমআরএ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
এমআরএ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান
নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, দূষিত শহরের তালিকায় বিশ্বে তৃতীয়
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, দূষিত শহরের তালিকায় বিশ্বে তৃতীয়
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
সর্বশেষ খবর
বজ্রপাতে দুই জেলের মৃত্যু
বজ্রপাতে দুই জেলের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশ রক্ষায় সচেতনতা ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করলো বসুন্ধরা শুভসংঘ রংপুর জেলা শাখা
পরিবেশ রক্ষায় সচেতনতা ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করলো বসুন্ধরা শুভসংঘ রংপুর জেলা শাখা

৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দক্ষিণাঞ্চলের ৩০ অস্বচ্ছল নারীকে বসুন্ধরা গ্রুপের সেলাই মেশিন উপহার
দক্ষিণাঞ্চলের ৩০ অস্বচ্ছল নারীকে বসুন্ধরা গ্রুপের সেলাই মেশিন উপহার

৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অবৈধ ভারতীয়দের চিহ্নিত করে নিয়ম মেনে ফেরত পাঠানো হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অবৈধ ভারতীয়দের চিহ্নিত করে নিয়ম মেনে ফেরত পাঠানো হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কাদের মির্জার সহযোগী নিষিদ্ধ যুবলীগ নেতা রুমেল বিমানবন্দরে আটক
কাদের মির্জার সহযোগী নিষিদ্ধ যুবলীগ নেতা রুমেল বিমানবন্দরে আটক

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ
বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধান উপদেষ্টা
স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ
গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সচিবালয় অভিমুখে ইশরাক সমর্থকদের লংমার্চে পুলিশের বাধা
সচিবালয় অভিমুখে ইশরাক সমর্থকদের লংমার্চে পুলিশের বাধা

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

অভিবাসী বিতাড়নে যুক্তরাষ্ট্রে ‘যুদ্ধকালীন আইন’ প্রয়োগ স্থগিত
অভিবাসী বিতাড়নে যুক্তরাষ্ট্রে ‘যুদ্ধকালীন আইন’ প্রয়োগ স্থগিত

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় বিডার দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ভালুকায় বিডার দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবির প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ২২ জুন
জবির প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ২২ জুন

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কালবৈশাখী ঝড়ে ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কালবৈশাখী ঝড়ে ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে ১৫৬৬ জন গ্রেফতার
২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে ১৫৬৬ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইগাতী সীমান্তে পরিত্যক্ত ৩০০ বোতল মদ উদ্ধার
ঝিনাইগাতী সীমান্তে পরিত্যক্ত ৩০০ বোতল মদ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বনরক্ষীদের ওপর হামলা বরদাশত নয়, কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে : পরিবেশ সচিব
বনরক্ষীদের ওপর হামলা বরদাশত নয়, কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে : পরিবেশ সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে ৫ দফা দাবিতে মউশিক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মানববন্ধন
রংপুরে ৫ দফা দাবিতে মউশিক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ৫ দফা দাবিতে মউশিক শিক্ষকদের মানববন্ধন
শেরপুরে ৫ দফা দাবিতে মউশিক শিক্ষকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার
পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান
আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইকবাল খন্দকারের উপস্থাপনায় দুই অনুষ্ঠান
ইকবাল খন্দকারের উপস্থাপনায় দুই অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জনরোষের আগেই নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার আহ্বান ফারুকের
জনরোষের আগেই নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার আহ্বান ফারুকের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় আন্তঃকলেজ ব্যাডমিন্টন উৎসবে ২৩ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা
কুমিল্লায় আন্তঃকলেজ ব্যাডমিন্টন উৎসবে ২৩ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের গরুর মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের গরুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ‘বিশাল-সুন্দর’ কর প্রস্তাব আটকে দিলেন পাঁচ রিপাবলিকান
ট্রাম্পের ‘বিশাল-সুন্দর’ কর প্রস্তাব আটকে দিলেন পাঁচ রিপাবলিকান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ ক্রেডিট রেটিং কেড়ে নিল মুডিজ
যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ ক্রেডিট রেটিং কেড়ে নিল মুডিজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ
বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুন্সিগঞ্জে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
মুন্সিগঞ্জে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি
ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ
এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি
আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার
গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল
আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা
রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব
পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!
১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন
১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার
ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা
‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ
ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান
নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি
কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দার নায়িকারা
ছোটপর্দার নায়িকারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার
৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়
আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ
এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু
ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু

শনিবারের সকাল

বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া
সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত
ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত

নগর জীবন

নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...

শোবিজ

পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা
পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা

শোবিজ

এবার বলিউডে দর্শনা
এবার বলিউডে দর্শনা

শোবিজ

নীপা-শিবলীর সার্থকতা
নীপা-শিবলীর সার্থকতা

শোবিজ

লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফাইনালে যুবারা
ফাইনালে যুবারা

মাঠে ময়দানে

কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা

শোবিজ

ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা
ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা
তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের
সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের

মাঠে ময়দানে