শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫২, শনিবার, ২২ জুলাই, ২০১৭ আপডেট:

আদিলুরের সাথে মালয়েশিয়ায় যা হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আদিলুরের সাথে মালয়েশিয়ায় যা হয়েছে

মানবাধিকার বিষয়ক সংগঠন অধিকারের সম্পাদক আদিলুর রহমান খান একটি সম্মেলনে যোগ দিতে গেলে বিমানবন্দরেই তাকে আটকে দেয়া মালয়েশিয়া। পরে তাকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়। বিষয়টি নিয়ে বিবৃতি দিয়েছে এশিয়ান হিউম্যান রাইটস কমিশন। 

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গত ১৯ জুলাই রাত ১১টায় বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এবং অধিকারের সম্পাদক আদিলুর রহমান খান মালয়েশিয়ান এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে ওঠেন। এন্টি-ডেথ পেনাল্টি এশিয়া নেটওয়ার্ক (এডিপিএন) এর দ্বিতীয় সাধারণ অধিবেশনে যোগ দেয়ার উদ্দেশ্যে তিনি যাত্রা করেন। অধিকার এডিপিএএন-এর সদস্য। ২০শে জুলাই মালয়েশিয়ান সময় ভোর ৪টা ৫০ মিনিটে তিনি কুয়ালালামপুর ইন্টারন্যাশনাল বিমানবন্দরে পৌঁছান। এদিন সকালেই ওই বৈঠকটি শুরু হওয়ার নির্ধারিত সময় ছিল।

ইমিগ্রেশন কর্মকর্তা তার নাম ডাটাবেজে প্রবেশ করানোর পর আদিলুরকে এক টুকরো কাগজ দেন যেখানে বাহামা মালয়েশিয়া ভাষায় দুটো শব্দ লেখা ছিল। পরবর্তীতে মালয়েশিয়ার ন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস কমিশনের প্রতিনিধিরা তাকে জানিয়েছিলেন যে ওই শব্দ দুটির অর্থ ছিল ‘সন্দেহভাজন’। ইমিগ্রেশন কর্মকর্তা তার পাসপোর্ট ফিরিয়ে দেন এবং নিকটবর্তী একটি কক্ষে এক কর্মকর্তার কাছে যাচাইয়ের জন্য পাসপোর্ট জমা দেয়ার নির্দেশনা দেন।

পাসপোর্ট জমা দেয়া পর আদিলুরকে অপেক্ষা করতে হয়। এ সময় পুলিশ একটি ফোন কল করে এবং নির্দেশনার জন্য অপেক্ষা করতে থাকে। তার কোনো প্রশ্নের উত্তর দিতে অস্বীকৃতি জানায় পুলিশ। আনুমানিকসকালে সাড়ে সাতটার দিকে তাকে অপর একজন ইমিগ্রেশন পুলিশ কর্মকর্তাকে অনুসরণ করতে বলা হয়। আদিলুরকে যখন বিমানবন্দরের অপর প্রান্তে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল, তখন তিনি এডিপিএন-এর একজন সমন্বয়ককে তার ফোন থেকে ইমেইল করতে সক্ষম হন। এক বাক্যে তিনি তাকে জানান যে তাকে বিমানবন্দরের বাইরে যাওয়ার অনুমতি দেয়া হচ্ছে না এবং সম্ভবত তাকে আটক করা হবে। সঙ্গে সঙ্গেই ইমেইলের জবাব পান তিনি। এতে ওই সমন্বয়কের মালয়েশিয়ান সহকর্মীর ফোন নম্বর ছিল।  ওই ব্যক্তি আদিলুরকে জানান যে তিনি অবিলম্বে ন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস কমিশনকে বিষয়টি অবহিত করছেন। আদিলুর তাকে সুয়ারাম’কেও (মালয়েশিয়ার স্থানীয় একটি মানবাধিকার সংস্থা) অবহিত করতে বলেন যেহেতু সুয়ারাম অধিকারের মতো একই আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্কের সদস্য ছিল।

লক-আপে আদিলুরকে তার জুতা খুলতে বলা হয় এবং সঙ্গে থাকা জিনিসপত্র আলাদা করে রাখতে বলা হয়। তার সেলফোন ও ল্যাপটপ সরিয়ে নেয়া হয়। এরপর তাকে বড় একটি কক্ষে আটক করা হয় যে কক্ষটি শুধু ইলেক্ট্রনিক পাসওয়ার্ড দিয়ে খোলা যায়। ওই কক্ষে আনুমানিক ৬০ জন ব্যক্তি ছিল। এদের বেশিরভাগ ছিল বাংলাদেশি। অন্যরা ছিল ভারত, পাকিস্তান, মিয়ানমার, কম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিস্তিন ও ইরান থেকে। আফ্রিকা মহাদেশ থেকেও কিছু লোক ছিল।

এক ঘণ্টা পর তাকে লক-আপ থেকে বের করে নেয়া হয় এবং খাবারের জন্য তাকে ৩৫০ মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত বা ১০০ মার্কিন ডলার দিতে বলা হয়। আর তাকে দেয়া হয় দুটি বিস্কিট, এক বোতল পানি, একটি টুথব্রাশ, টুথপেস্ট এবং একটি সাবান। এরপর তাকে ফের ওই কক্ষে পাঠানো হয়। ওই লক-আপের একমাত্র টয়লেট ব্যবস্থা ছিল নোংরা এবং কক্ষের আয়তন এতো মানুষের জন্য অপর্যাপ্ত।    

আনুমানিক দুপুরের দিকে, এক পুলিশ কর্মকর্তা এসে আদিলুরকে জিজ্ঞাসা করেন তিনি এই আটকবস্থা নিয়ে বাইরের কাউকে অবহিত করেছেন কিনা। আদিলুর জানান,  তিনি এক বন্ধুকে জানিয়েছেন। ওই কর্মকর্তা এরপর জোরে বলে ওঠেন, ‘কেন আপনি এটা করেছেন?’ কিছুক্ষণ পর আরেকজন কর্মকর্তা আসেন এবং আদিলুরকে জানান যে মালয়েশিয়ান ন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস কমিশন থেকে তার অবস্থান সম্পর্কে জানতে জাওয়া হয়েছে। তিনি আরো জানান যে ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্টে তার বস নিশ্চিত হতে চেয়েছেন যে তিনি আদিলুর রহমান খান কি না এবং সেটা হিউম্যান রাইটস কমিশনের কাছে অবহিত করতে বলেছেন। তিনি তার সেলফোনে আদিলুরের একটি ছবি তোলেন।

পরে একজন কর্মকর্তা এসে আদিলুরকে পৃথক আরেকটি কক্ষে নিয়ে যান যেটার আকৃতি আনুমানিক ৬ ফিট বাই ১০ ফিট। সেখানে তাকে এক কাপ চা এবং মধ্যাহ্নভোজ দেয়া হয় যার জন্য তিনি অর্থ দিয়েছিলেন। সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত তাকে সেখানে আটক রাখা হয়। এ সময়ে তাকে বড় ও প্রধান আটক কক্ষের টয়লেটটি ব্যবহার করতে হয়। ৬টার সময় তাকে প্রথম যেই কক্ষে অপেক্ষমাণ রাখা হয়েছিল (বড় আটককক্ষে নেয়ার আগে), সেই কক্ষে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে হিউম্যান রাইটস কমিশনের দু’জন প্রতিনিধিকে তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করার অনুমতি দেয়া হয়। 

তারা তাকে জানান যে, একজন আইনজীবী তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে বিমানবন্দরে এসেছেন, কিন্তু তাকে সে অনুমতি দেয়া হয়নি। সকালে মালয়েশিয়ান ন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস কমিশনের একটি দলও এসেছিল। তাদেরও অনুমতি দেয়া হয়নি। ন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস কমিশনের প্রতিনিধিদের কাছে আদিলুর যা কিছু ঘটেছে তা জানান এবং প্রথম ইমিগ্রেশন কর্মকর্তার দেয়া কাগজের টুকরোটি হস্তান্তর করেন। তারা যখন কথা বলছিলেন তখন একজন পুলিশ সদস্য এসে তাদের ছবি তুলে নিয়ে যায়।  

৩০ মিনিট আলোচনার পর তাকে আটক এলাকার অভ্যর্থনার জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়। সন্ধ্যা ৭টায় তাকে বোর্ডিং গেটে নিয়ে যাওয়া হয় এবং ঢাকাগামী মালয়েশিয়ান এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট এমএইচ১১২ তে উঠিয়ে দেয়া হয়। তার পাসপোর্ট তাকে দেয়ার পরিবর্তে ফ্লাইটের একজন ক্রু মেম্বারের কাছে দেয়া হয়। বাংলাদেশ সময় রাত ১০টা ২০ মিনিটে ঢাকায় পৌঁছান আদিলুর। বাংলাদেশি একজন বিমানবন্দর কর্মকর্তা তাকে ইমিগ্রেশন পুলিশ কার্যালয়ে নিয়ে যান। সেখানে আনুমানিক ১৫ মিনিট ছিলেন তিনি। তাকে তার পাসপোর্ট ফেরত দেয়া হয় এবং তিনি বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে আসেন। তাকে আটক করা এবং এরপর ফেরত পাঠানোর প্রকৃত কারণ তিনি এখনও জানেন না। মালয়েশিয়ান ন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস কমিশন বিষয়টি তদন্ত করছে।

কেএলআইএ বন্দিশালায় যারা আটক ছিলেন তাদের কাছে খাবার কেনার অর্থ ছিল না। তারা ট্যাপের পানি খেয়ে ক্ষুধা নিবারণ করছিলেন। সেখানকার কর্মকর্তাদের মন্তব্যও ছিল ‘নো মানি-নো ফুড’। সেখানে থাকা বাংলাদেশিরা তাকে বলেন যে, তাদের পরিবার জানে না যে তারা কোথায়? আর কর্মকর্তারা ফোন কল করতে দেয়ার বিনিময়ে অর্থ নিচ্ছিল। আটক অনেকে দাবি করেন, তাদের কাছে স্থানীয় মালয়েশিয়ান দূতাবাস কর্তৃক ইস্যুকৃত বৈধ ভিসা রয়েছে; তারপরও তাদের আটক রাখা হয়েছে।

বিডি প্রতিদিন/২২ জুলাই, ২০১৭/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন ১৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার বিষয়ে ইসির গণবিজ্ঞপ্তি
নতুন ১৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার বিষয়ে ইসির গণবিজ্ঞপ্তি
সারা দেশে নির্বাচনের জোয়ার বইছে, ফেব্রুয়ারিতেই ভোট : প্রেস সচিব
সারা দেশে নির্বাচনের জোয়ার বইছে, ফেব্রুয়ারিতেই ভোট : প্রেস সচিব
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : আসিফ নজরুল
কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : আসিফ নজরুল
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা কাল
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা কাল
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
চলতি সপ্তাহেই যেসব এলাকার নামবে ১৫ ডিগ্রির নিচে তাপমাত্রা
চলতি সপ্তাহেই যেসব এলাকার নামবে ১৫ ডিগ্রির নিচে তাপমাত্রা
নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি
নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি
প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ
প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ
সর্বশেষ খবর
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরাইলে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সরাইলে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ১৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার বিষয়ে ইসির গণবিজ্ঞপ্তি
নতুন ১৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার বিষয়ে ইসির গণবিজ্ঞপ্তি

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২১
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২১

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার আটলান্টিক সিটিতে কুলাউড়ার সোহেলের জয়
আমেরিকার আটলান্টিক সিটিতে কুলাউড়ার সোহেলের জয়

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ ‘লজ্জাজনক’, অংশ নেবে না যুক্তরাষ্ট্র
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ ‘লজ্জাজনক’, অংশ নেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা
চাঁপাইনবাবগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে শিক্ষার্থীকে থাপ্পড়ের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন
গোপালগঞ্জে শিক্ষার্থীকে থাপ্পড়ের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ঐকমত্য হওয়া ইস্যুগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে, বাকিগুলো জনগণ ঠিক করবে’
‘ঐকমত্য হওয়া ইস্যুগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে, বাকিগুলো জনগণ ঠিক করবে’

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গ্রামীণফোনকে হারিয়ে টানা তৃতীয় জয় বসুন্ধরা স্ট্রাইকসের
গ্রামীণফোনকে হারিয়ে টানা তৃতীয় জয় বসুন্ধরা স্ট্রাইকসের

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল: সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল: সেলিমুজ্জামান

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে নির্বাচনের জোয়ার বইছে, ফেব্রুয়ারিতেই ভোট : প্রেস সচিব
সারা দেশে নির্বাচনের জোয়ার বইছে, ফেব্রুয়ারিতেই ভোট : প্রেস সচিব

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুশফিকও বললেন, যৌন হয়রানির প্রতি ‘জিরো টলারেন্স’
মুশফিকও বললেন, যৌন হয়রানির প্রতি ‘জিরো টলারেন্স’

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে তুলার গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট
টঙ্গীতে তুলার গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কালমেগির’ পর ফিলিপাইনে ধেয়ে আসছে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ‘ফাং-ওয়ং’
‘কালমেগির’ পর ফিলিপাইনে ধেয়ে আসছে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ‘ফাং-ওয়ং’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : আসিফ নজরুল
কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে যুবক আহত
ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শুভসংঘের ছোলগুল্যাই হামাঘরে আত্মীয়-স্বজন’
‘শুভসংঘের ছোলগুল্যাই হামাঘরে আত্মীয়-স্বজন’

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বসুন্ধরা শুভসংঘ ভাটারা থানা শাখার আয়োজনে ক্যারম প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘ ভাটারা থানা শাখার আয়োজনে ক্যারম প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে ৬শ দৌড়বিদের অংশগ্রহণে ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
জামালপুরে ৬শ দৌড়বিদের অংশগ্রহণে ম্যারাথন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে উদ্বেগ জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে উদ্বেগ জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নগরকান্দার যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
নগরকান্দার যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম