শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫২, শনিবার, ২২ জুলাই, ২০১৭ আপডেট:

আদিলুরের সাথে মালয়েশিয়ায় যা হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আদিলুরের সাথে মালয়েশিয়ায় যা হয়েছে

মানবাধিকার বিষয়ক সংগঠন অধিকারের সম্পাদক আদিলুর রহমান খান একটি সম্মেলনে যোগ দিতে গেলে বিমানবন্দরেই তাকে আটকে দেয়া মালয়েশিয়া। পরে তাকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়। বিষয়টি নিয়ে বিবৃতি দিয়েছে এশিয়ান হিউম্যান রাইটস কমিশন। 

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গত ১৯ জুলাই রাত ১১টায় বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এবং অধিকারের সম্পাদক আদিলুর রহমান খান মালয়েশিয়ান এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে ওঠেন। এন্টি-ডেথ পেনাল্টি এশিয়া নেটওয়ার্ক (এডিপিএন) এর দ্বিতীয় সাধারণ অধিবেশনে যোগ দেয়ার উদ্দেশ্যে তিনি যাত্রা করেন। অধিকার এডিপিএএন-এর সদস্য। ২০শে জুলাই মালয়েশিয়ান সময় ভোর ৪টা ৫০ মিনিটে তিনি কুয়ালালামপুর ইন্টারন্যাশনাল বিমানবন্দরে পৌঁছান। এদিন সকালেই ওই বৈঠকটি শুরু হওয়ার নির্ধারিত সময় ছিল।

ইমিগ্রেশন কর্মকর্তা তার নাম ডাটাবেজে প্রবেশ করানোর পর আদিলুরকে এক টুকরো কাগজ দেন যেখানে বাহামা মালয়েশিয়া ভাষায় দুটো শব্দ লেখা ছিল। পরবর্তীতে মালয়েশিয়ার ন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস কমিশনের প্রতিনিধিরা তাকে জানিয়েছিলেন যে ওই শব্দ দুটির অর্থ ছিল ‘সন্দেহভাজন’। ইমিগ্রেশন কর্মকর্তা তার পাসপোর্ট ফিরিয়ে দেন এবং নিকটবর্তী একটি কক্ষে এক কর্মকর্তার কাছে যাচাইয়ের জন্য পাসপোর্ট জমা দেয়ার নির্দেশনা দেন।

পাসপোর্ট জমা দেয়া পর আদিলুরকে অপেক্ষা করতে হয়। এ সময় পুলিশ একটি ফোন কল করে এবং নির্দেশনার জন্য অপেক্ষা করতে থাকে। তার কোনো প্রশ্নের উত্তর দিতে অস্বীকৃতি জানায় পুলিশ। আনুমানিকসকালে সাড়ে সাতটার দিকে তাকে অপর একজন ইমিগ্রেশন পুলিশ কর্মকর্তাকে অনুসরণ করতে বলা হয়। আদিলুরকে যখন বিমানবন্দরের অপর প্রান্তে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল, তখন তিনি এডিপিএন-এর একজন সমন্বয়ককে তার ফোন থেকে ইমেইল করতে সক্ষম হন। এক বাক্যে তিনি তাকে জানান যে তাকে বিমানবন্দরের বাইরে যাওয়ার অনুমতি দেয়া হচ্ছে না এবং সম্ভবত তাকে আটক করা হবে। সঙ্গে সঙ্গেই ইমেইলের জবাব পান তিনি। এতে ওই সমন্বয়কের মালয়েশিয়ান সহকর্মীর ফোন নম্বর ছিল।  ওই ব্যক্তি আদিলুরকে জানান যে তিনি অবিলম্বে ন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস কমিশনকে বিষয়টি অবহিত করছেন। আদিলুর তাকে সুয়ারাম’কেও (মালয়েশিয়ার স্থানীয় একটি মানবাধিকার সংস্থা) অবহিত করতে বলেন যেহেতু সুয়ারাম অধিকারের মতো একই আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্কের সদস্য ছিল।

লক-আপে আদিলুরকে তার জুতা খুলতে বলা হয় এবং সঙ্গে থাকা জিনিসপত্র আলাদা করে রাখতে বলা হয়। তার সেলফোন ও ল্যাপটপ সরিয়ে নেয়া হয়। এরপর তাকে বড় একটি কক্ষে আটক করা হয় যে কক্ষটি শুধু ইলেক্ট্রনিক পাসওয়ার্ড দিয়ে খোলা যায়। ওই কক্ষে আনুমানিক ৬০ জন ব্যক্তি ছিল। এদের বেশিরভাগ ছিল বাংলাদেশি। অন্যরা ছিল ভারত, পাকিস্তান, মিয়ানমার, কম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিস্তিন ও ইরান থেকে। আফ্রিকা মহাদেশ থেকেও কিছু লোক ছিল।

এক ঘণ্টা পর তাকে লক-আপ থেকে বের করে নেয়া হয় এবং খাবারের জন্য তাকে ৩৫০ মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত বা ১০০ মার্কিন ডলার দিতে বলা হয়। আর তাকে দেয়া হয় দুটি বিস্কিট, এক বোতল পানি, একটি টুথব্রাশ, টুথপেস্ট এবং একটি সাবান। এরপর তাকে ফের ওই কক্ষে পাঠানো হয়। ওই লক-আপের একমাত্র টয়লেট ব্যবস্থা ছিল নোংরা এবং কক্ষের আয়তন এতো মানুষের জন্য অপর্যাপ্ত।    

আনুমানিক দুপুরের দিকে, এক পুলিশ কর্মকর্তা এসে আদিলুরকে জিজ্ঞাসা করেন তিনি এই আটকবস্থা নিয়ে বাইরের কাউকে অবহিত করেছেন কিনা। আদিলুর জানান,  তিনি এক বন্ধুকে জানিয়েছেন। ওই কর্মকর্তা এরপর জোরে বলে ওঠেন, ‘কেন আপনি এটা করেছেন?’ কিছুক্ষণ পর আরেকজন কর্মকর্তা আসেন এবং আদিলুরকে জানান যে মালয়েশিয়ান ন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস কমিশন থেকে তার অবস্থান সম্পর্কে জানতে জাওয়া হয়েছে। তিনি আরো জানান যে ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্টে তার বস নিশ্চিত হতে চেয়েছেন যে তিনি আদিলুর রহমান খান কি না এবং সেটা হিউম্যান রাইটস কমিশনের কাছে অবহিত করতে বলেছেন। তিনি তার সেলফোনে আদিলুরের একটি ছবি তোলেন।

পরে একজন কর্মকর্তা এসে আদিলুরকে পৃথক আরেকটি কক্ষে নিয়ে যান যেটার আকৃতি আনুমানিক ৬ ফিট বাই ১০ ফিট। সেখানে তাকে এক কাপ চা এবং মধ্যাহ্নভোজ দেয়া হয় যার জন্য তিনি অর্থ দিয়েছিলেন। সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত তাকে সেখানে আটক রাখা হয়। এ সময়ে তাকে বড় ও প্রধান আটক কক্ষের টয়লেটটি ব্যবহার করতে হয়। ৬টার সময় তাকে প্রথম যেই কক্ষে অপেক্ষমাণ রাখা হয়েছিল (বড় আটককক্ষে নেয়ার আগে), সেই কক্ষে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে হিউম্যান রাইটস কমিশনের দু’জন প্রতিনিধিকে তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করার অনুমতি দেয়া হয়। 

তারা তাকে জানান যে, একজন আইনজীবী তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে বিমানবন্দরে এসেছেন, কিন্তু তাকে সে অনুমতি দেয়া হয়নি। সকালে মালয়েশিয়ান ন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস কমিশনের একটি দলও এসেছিল। তাদেরও অনুমতি দেয়া হয়নি। ন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস কমিশনের প্রতিনিধিদের কাছে আদিলুর যা কিছু ঘটেছে তা জানান এবং প্রথম ইমিগ্রেশন কর্মকর্তার দেয়া কাগজের টুকরোটি হস্তান্তর করেন। তারা যখন কথা বলছিলেন তখন একজন পুলিশ সদস্য এসে তাদের ছবি তুলে নিয়ে যায়।  

৩০ মিনিট আলোচনার পর তাকে আটক এলাকার অভ্যর্থনার জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়। সন্ধ্যা ৭টায় তাকে বোর্ডিং গেটে নিয়ে যাওয়া হয় এবং ঢাকাগামী মালয়েশিয়ান এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট এমএইচ১১২ তে উঠিয়ে দেয়া হয়। তার পাসপোর্ট তাকে দেয়ার পরিবর্তে ফ্লাইটের একজন ক্রু মেম্বারের কাছে দেয়া হয়। বাংলাদেশ সময় রাত ১০টা ২০ মিনিটে ঢাকায় পৌঁছান আদিলুর। বাংলাদেশি একজন বিমানবন্দর কর্মকর্তা তাকে ইমিগ্রেশন পুলিশ কার্যালয়ে নিয়ে যান। সেখানে আনুমানিক ১৫ মিনিট ছিলেন তিনি। তাকে তার পাসপোর্ট ফেরত দেয়া হয় এবং তিনি বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে আসেন। তাকে আটক করা এবং এরপর ফেরত পাঠানোর প্রকৃত কারণ তিনি এখনও জানেন না। মালয়েশিয়ান ন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস কমিশন বিষয়টি তদন্ত করছে।

কেএলআইএ বন্দিশালায় যারা আটক ছিলেন তাদের কাছে খাবার কেনার অর্থ ছিল না। তারা ট্যাপের পানি খেয়ে ক্ষুধা নিবারণ করছিলেন। সেখানকার কর্মকর্তাদের মন্তব্যও ছিল ‘নো মানি-নো ফুড’। সেখানে থাকা বাংলাদেশিরা তাকে বলেন যে, তাদের পরিবার জানে না যে তারা কোথায়? আর কর্মকর্তারা ফোন কল করতে দেয়ার বিনিময়ে অর্থ নিচ্ছিল। আটক অনেকে দাবি করেন, তাদের কাছে স্থানীয় মালয়েশিয়ান দূতাবাস কর্তৃক ইস্যুকৃত বৈধ ভিসা রয়েছে; তারপরও তাদের আটক রাখা হয়েছে।

বিডি প্রতিদিন/২২ জুলাই, ২০১৭/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচনের আগেই লুট হওয়া সব অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগেই লুট হওয়া সব অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সন্ধ্যার মধ্যে ৯ জেলায় ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ৯ জেলায় ঝড়ের আভাস
দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: এক মাস পর আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: এক মাস পর আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা
পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অফিস
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
জুলাই সনদ নিয়ে মতামত দিয়েছে ২৩ দল
জুলাই সনদ নিয়ে মতামত দিয়েছে ২৩ দল
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট
সর্বশেষ খবর
ঠাকুরগাঁওয়ে ৭০টি অবৈধ জাল জব্দ করে পুড়িয়ে দিলো প্রশাসন
ঠাকুরগাঁওয়ে ৭০টি অবৈধ জাল জব্দ করে পুড়িয়ে দিলো প্রশাসন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জের যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে আহত ২০
গোপালগঞ্জের যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে আহত ২০

১৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শুধু রাজনীতিকে নয়, অর্থনীতিকেও গণতন্ত্রায়ন করতে হবে : আমীর খসরু
শুধু রাজনীতিকে নয়, অর্থনীতিকেও গণতন্ত্রায়ন করতে হবে : আমীর খসরু

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের
শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে দুই দি‌নে আওয়ামী লীগ থেকে ১৪ নেতার পদত্যাগ
গোপালগঞ্জে দুই দি‌নে আওয়ামী লীগ থেকে ১৪ নেতার পদত্যাগ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জামাতার হাতে শ্বশুর খুন
বরিশালে জামাতার হাতে শ্বশুর খুন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোড়াতালি দিয়ে পরিবর্তন সম্ভব নয় : মির্জা ফখরুল
জোড়াতালি দিয়ে পরিবর্তন সম্ভব নয় : মির্জা ফখরুল

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

পশুর নদীতে বাল্কহেড থেকে পড়ে নিখোঁজ ১
পশুর নদীতে বাল্কহেড থেকে পড়ে নিখোঁজ ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভয়াবহ দাবানলে বিপর্যস্ত ইউরোপ
ভয়াবহ দাবানলে বিপর্যস্ত ইউরোপ

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগেই লুট হওয়া সব অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগেই লুট হওয়া সব অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ‘স্নিগ্ধ শরত সন্ধ্যা’ অনুষ্ঠিত
টরেন্টোতে ‘স্নিগ্ধ শরত সন্ধ্যা’ অনুষ্ঠিত

৫৫ মিনিট আগে | পরবাস

ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প
বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স
ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েস্ট হ্যামকে ৫-১ গোলে হারালো চেলসি
ওয়েস্ট হ্যামকে ৫-১ গোলে হারালো চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা
সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে পর্যটকবাহী বাস দুর্ঘটনায় নিহত ৫
নিউইয়র্কে পর্যটকবাহী বাস দুর্ঘটনায় নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যার মধ্যে ৯ জেলায় ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ৯ জেলায় ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেইনের হ্যাটট্রিকে বায়ার্নের উড়ন্ত জয়
কেইনের হ্যাটট্রিকে বায়ার্নের উড়ন্ত জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত
ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার বৃত্তে সাকিব, বড় ব্যবধানে হারলো দল
ব্যর্থতার বৃত্তে সাকিব, বড় ব্যবধানে হারলো দল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: এক মাস পর আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: এক মাস পর আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেলের সিটে ২০ হাজার ইয়াবা, যুবক আটক
মোটরসাইকেলের সিটে ২০ হাজার ইয়াবা, যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় ঘরে ঢুকে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় ঘরে ঢুকে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজের একদিন পর পুকুরে মিলল যুবকের মরদেহ
নিখোঁজের একদিন পর পুকুরে মিলল যুবকের মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে আহত ২০
গোপালগঞ্জে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে আহত ২০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান
আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে
যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়
'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা
ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা
হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত
কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার
আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম
ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত
ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী
প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস
ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে
একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র
২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি
তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ
গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা
বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা
একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর
শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ
রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ
আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ
লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট
রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র
পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র

শোবিজ

ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল
ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি
কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি

পেছনের পৃষ্ঠা

কর্মমুখী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করব
কর্মমুখী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করব

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি
বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব
বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব

সম্পাদকীয়

কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে
কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ
পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীতে নেই ইলিশ দাম ঊর্ধ্বমুখী
নদীতে নেই ইলিশ দাম ঊর্ধ্বমুখী

পেছনের পৃষ্ঠা

সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড

সম্পাদকীয়

ফের চড়া চালডালের বাজার
ফের চড়া চালডালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার

সম্পাদকীয়

ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ
ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ

নগর জীবন

শাকিবের আগামী পরিকল্পনা
শাকিবের আগামী পরিকল্পনা

শোবিজ

প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪
প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে
আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে

নগর জীবন

শোক সংবাদ
শোক সংবাদ

খবর

থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক
হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক

দেশগ্রাম