শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫৮, বুধবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮

সশস্ত্র বাহিনী আজ অনেক বেশি উন্নত ও দক্ষ : প্রধানমন্ত্রী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সশস্ত্র বাহিনী আজ অনেক বেশি উন্নত ও দক্ষ : প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আজকের সশস্ত্র বাহিনী অনেক বেশি উন্নত, দক্ষ ও চৌকশ। তার সরকার এই সশস্ত্র বাহিনীগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি ব্যাপক অবকাঠামো উন্নয়ন করার কারণেই এমনটা সম্ভব হয়েছে।

তিনি বলেন, ‘বিগত ৯ বছরে আমরা আমাদের সশস্ত্র বাহিনীগুলোর সক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি ব্যাপক অবকাঠামো উন্নয়ন করেছি। আমরা এই বাহিনীগুলোতে আধুনিক প্রশিক্ষণ ও সরঞ্জামাদির সমন্বয় ঘটিয়েছি। এই পদক্ষেপগুলোর কারণেই আজ সশস্ত্রবাহিনীগুলো অধিকতর উন্নত, দক্ষ ও চৌকশ হয়ে উঠেছে।’

প্রধানমন্ত্রী আজ ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজ (সিএসসিএসসি) ২০১৭-১৮ কোর্স-এর গ্রাজুয়েশন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

আজ সকালে রাজধানীর মীরপুর ক্যান্টনমেন্টের ডিএসসিএসসি-তে শেখ হাসিনা কমপ্লেক্সে এই অনুষ্ঠানটির আয়োজন করা হয়।

ডিএসসিএসসি কমান্ড্যান্ট মেজর জেনারেল একেএম আব্দুল্লাহিল বাকি অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন।

এ সময় মন্ত্রীবর্গ, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টামন্ডলী, সংসদ সদস্যবৃন্দ, তিন বাহিনীর প্রধানগণ, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলরগণ, কূটনীতিক এবং বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তারাবৃন্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনীকে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের মূর্ত প্রতীক উল্লেখ করে বলেন, দেশ প্রেমিক সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা মাতৃভূমির স্বাধীনতা রক্ষার সুমহান দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি প্রাকৃতিক দুর্যোগ-দুর্বিপাক মোকাবিলায় এবং দেশের উন্নয়ন কার্যক্রম, অবকাঠামো নির্মাণ, জঙ্গি-সন্ত্রাসবাদ নির্মূল ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার ক্ষেত্রে বেসামরিক প্রশাসনকে প্রয়োজনীয় সহায়তা দিয়ে আসছে।

তিনি বলেন, শুধু দেশেই নয়, বহির্বিশ্বেও বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা সততা, নিষ্ঠা ও দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করে প্রশংসা ও সুনাম অর্জন করেছেন। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের অধীনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শান্তিরক্ষা, গণতন্ত্রে উত্তরণ, সামাজিক উন্নয়ন, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা ব্যবস্থাপনাসহ পুনর্গঠন কার্যক্রমে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রাখছেন। তাদের সাফল্যে সারাবিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল হয়েছে, উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।

সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজের অবকাঠামোগত সুবিধা সম্প্রসারণের লক্ষ্যে সরকার ইতোমধ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্টাফ কলেজের বহুতল একাডেমিক ভবনসহ আরও কিছু উল্লেখযোগ্য স্থাপনা নির্মিত হয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দূরদৃষ্টিসম্পন্ন প্রতিরক্ষা নীতির অনুসরণে তার সরকার ফোর্সেস গোল-২০৩০ প্রণয়ন করেছে। বিগত ৯ বছরে আমরা সশস্ত্র বাহিনীর অবকাঠামোগত উন্নয়নের পাশাপাশি সক্ষমতা বহুলাংশে বৃদ্ধি করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আধুনিক প্রশিক্ষণ ও সরঞ্জামদি’র সমন্বয়ে আজকের সশস্ত্র বাহিনী অনেক বেশি উন্নত, দক্ষ এবং চৌকস।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছয় দফায় ১৯৬৬ সালেই পূর্ব বাংলায় নৌ-বাহিনীর সদরদপ্তর স্থাপনের দাবি উত্থাপন করেন। আন্তর্জাতিক আদালতে আইনী প্রক্রিয়ায় জয়লাভ করে বিশাল সমুদ্রসীমায় বাংলাদেশের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। উন্মোচিত হয়েছে ব্লু ইকোনোমির সম্ভাবনাময় দুয়ার। এই সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে নৌ-বাহিনীকে ত্রিমাত্রিক বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে।

তিনি বলেন, নৌবাহিনীর সাবমেরিন ছিল না। সম্প্রতি অত্যাধুনিক সাবমেরিন যুদ্ধ জাহাজ নৌ বাহিনীতে যুক্ত হয়ে সক্ষমতা বহুগুণ বাড়ানো হয়েছে।

আক্ষরিকভাবেই বাংলাদেশ নৌবাহিনী এখন ত্রিমাত্রিক বাহিনী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। বিমান বাহিনীতে যুক্ত হয়েছে এফ-৭ বিজি যুদ্ধবিমানসহ হেলিকপ্টার ও অত্যাধুনিক আকাশ প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র। বিমান বাহিনীতে সংযোজিত হয়েছে নতুন নতুন ইউনিট, বৃদ্ধি পেয়েছে জনবল। বঙ্গবন্ধু অ্যারোনটিক্যাল সেন্টার- এর অনুমোদত দেওয়া হয়েছে। পূর্ণাঙ্গ ঘাঁটি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে বঙ্গবন্ধু ও কক্সবাজার বিমান ঘাঁটি।

প্রধানমন্ত্রী ভাষা আন্দোলনের এই মহান মাসে বীর ভাষা শহীদদের, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, জাতীয় চার নেতা, মহান মুক্তিযুদ্ধের ৩০ লাখ শহীদ ও ২ লাখ নির্যাতিত মা-বোনদের এবং সশস্ত্র বাহিনীর শহীদ সদস্যদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে আমাদের সেনাবাহিনীর জন্ম। স্বাধীনতার পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশে একটি সুশৃঙ্খল ও পেশাদার সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তোলার উপর গুরুত্ব দিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে প্রতিরক্ষা নীতি প্রণয়ন করেন।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর অফিসারদের উচ্চতর প্রশিক্ষণ প্রদানের লক্ষ্যে ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড এন্ড স্টাফ কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে এই কলেজ দেশের সীমানা ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক পরিম-লেও এক অনন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে।

শেখ হাসিনা বলেন, প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ পর্যন্ত স্টাফ কলেজে সেনাবাহিনীর ৪২টি, নৌবাহিনীর ৩৬টি এবং বিমান বাহিনীর ৩৮টি স্টাফ কোর্স সাফল্যের সঙ্গে সম্পন্ন হয়েছে। এর মধ্যে ৪১টি বন্ধুপ্রতীম দেশের ১০৬৬ জন অফিসারও এ কলেজ থেকে গ্র্যাজুয়েশন ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তাঁরা সকলেই নিজ নিজ দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন। এই সাফল্যের জন্য তিনি কলেজের কমান্ড্যান্ট, অনুষদ সদস্যবৃন্দ ও সকল অফিসারকে আন্তরিক অভিনন্দন জানান।

তিনি আস্থা প্রকাশ করে বলেন, সমর বিজ্ঞানের উপর উচ্চতর এ প্রশিক্ষণ অর্পিত দায়িত্ব দক্ষতার সঙ্গে পালনে এবং যেকোন ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আরও আত্মপ্রত্যয়ী হতে শেখাবে। শুধু তাই নয়, এখন থেকে আরও বড় পরিসরে নেতৃত্ব প্রদানে আপনারা নিজেদের প্রস্তুত রাখবেন।

এ বছর মোট ৭ জন মহিলা অফিসার গ্রাজুয়েট হওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রতি বছর উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মহিলা অফিসারের কোর্সে অংশগ্রহণ অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক। এটি সশস্ত্র বাহিনী তথা বাংলাদেশে নারীর ক্ষমতায়নে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখছে। গ্রাজুয়েট অফিসারদের স্ত্রীগণ প্রশিক্ষণের অংশ হিসেবে বিভিন্ন গঠনমূলক ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে অংশ নেয়ায়ও সন্তোষ প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, তার সরকার সেনাবাহিনীর আধুনিকায়নের অংশ হিসেবে নতুন নতুন ডিভিশন, ব্রিগেড, ইউনিট ও ব্যাটালিয়ন প্রতিষ্ঠাসহ এনডিসি, বিআইপিএসওটি, এএফএমসি, এমআইএসটি, ও এনসিও একাডেমির মত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানসমূহ প্রতিষ্ঠা করেছে। সেনাবাহিনীর অপারেশনাল সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে পর্যাপ্ত সংখ্যক এপিসি, এআরভি, ব্যাটেল ট্যাংক, আরমার্ড রিকভারি ভেহিকেল, হেলিকপ্টার এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় সমরাস্ত্র এবং সরঞ্জামাদি ক্রয় করা হয়েছে।

প্রধামন্ত্রী বলেন, বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের ‘রোল মডেল’। দারিদ্র্য দূরীকরণ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, প্রযুক্তি, নারীর ক্ষমতায়নসহ নানা ক্ষেত্রে আমরা শুধু দক্ষিণ এশিয়ায় নয়, অনেক উন্নত দেশকে ছাড়িয়ে যেতে সক্ষম হয়েছি।

তিনি বলেন, গত অর্থবছর জিডিপি’র প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৭ দশমিক ২৮ শতাংশ। দারিদ্র্যের হার ২০০৫ সালের প্রায় ৪১ শতাংশ থেকে বর্তমানে ২২ শতাংশে নেমে এসেছে। মাথাপিছু আয় ২০০৫ সালের ৫৪৩ ডলার থেকে বেড়ে ১ হাজার ৬১০ ডলারে উন্নীত হয়েছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩ বিলিয়ন ডলার থেকে বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ৩২ বিলিয়ন ডলারের উপর। নিজেদের অর্থ দিয়ে পদ্মা সেতুর মত বৃহৎ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০২১ সালে মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে বাংলাদেশকে আমরা মধ্যম আয়ের এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করব, ইনশাআল্লাহ।

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
রাতে জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
এক সপ্তাহ অব্যাহত থাকতে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
এক সপ্তাহ অব্যাহত থাকতে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
অবসরে গেলেন তিন সচিব
অবসরে গেলেন তিন সচিব
চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া
চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ সেপ্টেম্বর)
রেলওয়ে পুলিশের সব থানায় অনলাইন জিডি সেবা চালু
রেলওয়ে পুলিশের সব থানায় অনলাইন জিডি সেবা চালু
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

নড়াইলে ইজিবাইক চালককে ফোনে ডেকে নিয়ে গলাকেটে হত্যা
নড়াইলে ইজিবাইক চালককে ফোনে ডেকে নিয়ে গলাকেটে হত্যা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে প্যাডেল টেনিসের রোমাঞ্চ
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে প্যাডেল টেনিসের রোমাঞ্চ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ার নৌযান প্রবেশে সতর্কীকরণ গুলি দক্ষিণ কোরিয়ার
উত্তর কোরিয়ার নৌযান প্রবেশে সতর্কীকরণ গুলি দক্ষিণ কোরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে নারীকে গলা কেটে হত্যা, ঘাতক আটক
লক্ষ্মীপুরে নারীকে গলা কেটে হত্যা, ঘাতক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতে জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরের শিবচরে ক্লুলেস হত্যার ঘটনায় আসামিকে গ্রেফতার
মাদারীপুরের শিবচরে ক্লুলেস হত্যার ঘটনায় আসামিকে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইকুয়েডরে কারাগারে সংঘর্ষে কমপক্ষে ১৭ জন নিহত
ইকুয়েডরে কারাগারে সংঘর্ষে কমপক্ষে ১৭ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পরমাণু বোমা তৈরির চেষ্টা করবে না : পেজেশকিয়ান
ইরান কখনোই পরমাণু বোমা তৈরির চেষ্টা করবে না : পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামগঞ্জে ট্রাক-সিএনজির সংঘর্ষে মা-মেয়েসহ নিহত ৩
সুনামগঞ্জে ট্রাক-সিএনজির সংঘর্ষে মা-মেয়েসহ নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এভারেস্টজয়ী বাবর আলীসহ আরও এক বাংলাদেশির মানাসলু জয়
এভারেস্টজয়ী বাবর আলীসহ আরও এক বাংলাদেশির মানাসলু জয়

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিছিয়ে পড়েও দুর্দান্ত জয় বার্সেলোনার
পিছিয়ে পড়েও দুর্দান্ত জয় বার্সেলোনার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের
১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক সপ্তাহ অব্যাহত থাকতে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
এক সপ্তাহ অব্যাহত থাকতে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না: জাতিসংঘে মাহমুদ আব্বাস
ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না: জাতিসংঘে মাহমুদ আব্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা র‍্যালি ও আলোচনা সভা
যশোরে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা র‍্যালি ও আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অবসরে গেলেন তিন সচিব
অবসরে গেলেন তিন সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুবিন গার্গের মৃত্যুতে ড্রামারকে জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেফতার
জুবিন গার্গের মৃত্যুতে ড্রামারকে জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প
ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান
নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সিলেটে শনিবার যে সব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শনিবার যে সব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বায়ুদূষণের শীর্ষে লাহোর, ঢাকা আজ দ্বিতীয়
বায়ুদূষণের শীর্ষে লাহোর, ঢাকা আজ দ্বিতীয়

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টিতে তাসকিনের উইকেটের সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে তাসকিনের উইকেটের সেঞ্চুরি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে
অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়
এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস
মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা
তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের পর শাটডাউন স্থগিত করলো বিএনপিপন্থী শিক্ষকরা
জামায়াতের পর শাটডাউন স্থগিত করলো বিএনপিপন্থী শিক্ষকরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

১৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সেলিম আল দীনের জিনিসপত্র ফেরত দিতে নাসির উদ্দীন ইউসুফসহ ৪ জনকে নোটিশ
সেলিম আল দীনের জিনিসপত্র ফেরত দিতে নাসির উদ্দীন ইউসুফসহ ৪ জনকে নোটিশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা ইস্যুতে ২১-দফা নতুন পরিকল্পনা ট্রাম্পের
গাজা ইস্যুতে ২১-দফা নতুন পরিকল্পনা ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর
রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প
ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন পেল লেবার পার্টি
নিবন্ধন পেল লেবার পার্টি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আমি যতদিন আছি, কোনো অবস্থাতেই সারের দাম বাড়বে না'
'আমি যতদিন আছি, কোনো অবস্থাতেই সারের দাম বাড়বে না'

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক

নগর জীবন

নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন
নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী
হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী

খবর

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার

খবর

জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে
জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম
কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম

মাঠে ময়দানে

আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি
আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার
দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার

পেছনের পৃষ্ঠা

হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান

সম্পাদকীয়

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী
বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী

মাঠে ময়দানে

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক
যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার
ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরীবন্ধু দাদি
পরীবন্ধু দাদি

ডাংগুলি