শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৯, মঙ্গলবার, ১৭ জুলাই, ২০১৮

এত সম্পদ গেল কোথায়

ডেসটিনির বেশিরভাগ সম্পদ পুলিশের দখলে লুট হয়ে গেছে হলমার্কের দামি জিনিসপত্র পাওনা ফেরতের আশা নেই যুবকের গ্রাহকদের
মানিক মুনতাসির
অনলাইন ভার্সন
এত সম্পদ গেল কোথায়

প্রায় আট বছর আগে বন্ধ হওয়া হলমার্ক, ডেসটিনি আর যুবকের প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার সম্পদ সঠিক রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে নষ্ট হতে চলেছে। এর মধ্যে বিতর্কিত বহুস্তর (এমএলএম) কোম্পানি ডেসটিনির ঢাকাকেন্দ্রিক কিছুু সম্পদের তদারকি করছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। ডিএমপি ডেসটিনির কিছু সম্পদ ভোগও করছে। এ ছাড়া ঢাকার বাইরে বিভাগ ও জেলা পর্যায়ে ডেসটিনির সম্পদ ভোগ করছে স্থানীয় পুলিশ বিভাগ। এদিকে গত রবিবার ডেসটিনিসংক্রান্ত চলমান মামলা আগামী বছরের ১৮ এপ্রিলের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছে হাই কোর্ট। ডেসটিনি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসাইন ও এমডি রফিকুল আমীনসহ ডেসটিনির অনেক জমি, ফ্ল্যাট ও প্লটের মালিকানাও ইতিমধ্যে পরিবর্তন করা হয়েছে। এদিকে সাভারে হলমার্ক গ্রুপের নামে থাকা সম্পত্তি, বিভিন্ন কারখানা বন্ধ রয়েছে প্রায় আট বছর। এর মধ্যে দু-একটি কারখানার যন্ত্রপাতি সচল রাখতে সাবকন্ট্রাক্ট দিয়েছেন গ্রুপের চেয়ারম্যান। এ গ্রুপের কারখানাগুলোর বেশির ভাগ যন্ত্রপাতি মরিচায় নষ্ট হচ্ছে। রাতের আঁধারে কে বা কারা দামি মেশিনপত্র খুলে নিয়ে গেছে। এমনকি কারখানার ভিতরে ঘাস জন্মেছে। কোনো কোনো কারখানায় গড়ে তোলা হয়েছে গবাদি পশুর খামার। জমিগুলো পরিত্যক্ত পড়ে আছে। অথচ সোনালী ব্যাংক ফেরত পাচ্ছে না তার বিপুল পাওনা।

অন্যদিকে যুব কর্মসংস্থান সোসাইটির (যুবক) নামে সারা দেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকার সম্পদ কার দখলে রয়েছে জানে না সরকার। প্রায় চার বছর আগে কমিশন করে গ্রাহকদের বিনিয়োগকৃত অর্থ ফেরতের উদ্যোগ নিলেও বাস্তবে তা সফল করতে পারেনি সরকার। কমিশন যুবকের নামে থাকা বিভিন্ন সম্পত্তি বিক্রি করে প্রতারণার শিকার গ্রাহকদের অর্থ ফেরতের সুপারিশ করলেও তা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। একইভাবে হলমার্কের সম্পত্তি বিক্রি করে সোনালী ব্যাংক তাদের টাকা তোলার চেষ্টা করলেও সে মিশনও সফল হয়নি। তবে টাকা তোলার আশা ব্যাংকটি এখনো ছাড়েনি। যদিও বাস্তবে এর কোনো সম্ভাবনা নেই বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। জানা গেছে, ডেসটিনির নামে ঢাকায় যেসব সম্পদ রয়েছে তার রিসিভার হিসেবে কাজ করছে ডিএমপি। এর বাইরে জেলা পর্যায়েরও সম্পদগুলো আংশিকভাবে দেখাশোনা করছেন জেলা পুলিশ সুপার। ঢাকাসহ অন্যান্য জায়গার তিনটি সিনেমা হল, অর্ধশতাধিক ফ্ল্যাট ও অর্ধশত গাড়ির মালিকানা এখন পুলিশের। তবে ডিএমপি বলছে, তারা শুধু রিসিভার। ফ্ল্যাটের ভাড়া ও সিনেমা হলের আয় সবই জমা হচ্ছে ব্যাংক হিসাবে। তবে গাড়িগুলো ব্যবহার করছেন পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা। আদালতের নির্দেশে প্রায় তিন বছর ধরে ডেসটিনির সম্পদের রিসিভার বা তত্ত্বাবধায়ক পুলিশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এমএলএম প্রতারণার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে ৫ হাজার কোটির বেশি টাকা সংগ্রহ করে ডেসটিনি। এ টাকা দিয়ে ডেসটিনির কর্তাব্যক্তিরা কথিত প্রতিষ্ঠান ও নিজেদের নামে বিপুল সম্পদ কিনেছেন ২০০০ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত। বাড়ি, গাড়ি, সিনেমা হল, হোটেল, ফ্ল্যাট, পাটকল, হিমাগার, টেলিভিশন চ্যানেল, বিপুল পরিমাণ ধানি জমি ও শপিং কমপ্লেক্স করার জন্য জমি কিনেছিল ডেসটিনি। এসব সম্পত্তির আর্থিক মূল্য প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা। আর ডেসটিনি গ্রাহকদের কাছ থেকে তুলে নিয়েছিল প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা। পরে উত্তোলন করা ৫ হাজার কোটি টাকা তারা আত্মসাৎ করেছে এবং ৯৬ কোটি টাকা পাচার করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে দুদক একাধিক মামলা করে ডেসটিনির কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে।

জানা গেছে, ২০১২ সালের ৩১ জুলাই রাজধানীর কলাবাগান থানায় ডেসটিনির ২৩ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুটি মামলা করে দুদক। ২০১৪ সালের ৪ মে দাখিল করা অভিযোগপত্রে আসামি করা হয় ৫১ জনকে। ৪ হাজার ১১৮ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও ৯৬ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ আনা হয় তাদের বিরুদ্ধে। সেই মামলা এখনো আদালতে বিচারাধীন। ডেসটিনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল আমীনসহ ঊর্ধ্বতনরা কারাগারে রয়েছেন।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ডেসটিনি গ্রুপের সেই সময়ের কোম্পানি সচিব মিজানুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সম্পদগুলোর রিসিভার হিসেবে পুলিশকে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। তাও অনেক আগে। আর এর বাইরে শোনা যাচ্ছে কিছু সম্পদ বেদখল হয়ে গেছে। ডেসটিনি কর্তৃপক্ষের মামলার সুরাহার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।

ডেসটিনির সম্পদ : দুদকসূত্রে জানা গেছে, ঢাকাসহ দেশের ২২টি জেলায় ডেসটিনির বিভিন্ন ধরনের সম্পদ রয়েছে। এর পরিমাণ প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা। এসব সম্পদ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও পরিচালকের নামে রয়েছে। তবে গ্রুপভুক্ত ৩৭ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ডেসটিনি ২০০০, ডেসটিনি মাল্টিপারপাস ও ডেসটিনি ট্রি প্লান্টেশনের নামেই বেশির ভাগ সম্পদ। রাজধানীর বাইরে মুন্সীগঞ্জে রয়েছে সবচেয়ে বেশি সম্পদ। এ জেলার সিরাজদীখানেই রয়েছে ১ হাজার ৩০০ কাঠা জমি। এ ছাড়া ডিএমপির তথ্যানুযায়ী, রাজধানীতে ডেসটিনির এমডি রফিকুল আমীনেরই ২৮টি ফ্ল্যাট রয়েছে। আর ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসাইনের নামে সিদ্ধেশ্বরী, খিলগাঁও, গেন্ডারিয়া, ক্যান্টনমেন্ট ও ভাটারায় প্লট-ফ্ল্যাট রয়েছে। বান্দরবান, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে রয়েছে ২৪টি রাবারবাগান। খুলনায় ৭ একর জমি, ছয় বিভাগীয় শহরে ডেসটিনি ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস সেন্টার নির্মাণের জমি, কক্সবাজারে জমিসহ নির্মীয়মাণ হোটেল ও গাজীপুরে ডেসটিনি অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ স্থাপনের জন্য জমি রয়েছে। এসব সম্পদের সবই এখন সরকারের বিভিন্ন সংস্থা, পুলিশ ও সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের ভোগদখলে রয়েছে বলে জানা গেছে। কোথাও কোথাও ফ্ল্যাট ও জমির মালিকানাও পরিবর্তন করে ফেলা হয়েছে।

ঢাকার বাইরেও বিপুল সম্পদ : ডেসটিনির নামে থাকা রাজধানীর বাইরের সম্পদ পুরোপুরি রক্ষণাবেক্ষণ করছে না পুলিশ। সংশ্লিষ্ট এসপিরা বলছেন, তারা এ ব্যাপারে কিছুই জানেন না। ডিএমপির সঙ্গে কোনো সমন্বয়ও নেই জেলাগুলোর। ফলে সম্পদগুলো অরক্ষিত থেকে যাচ্ছে। বেশির ভাগ সম্পত্তি বেদখল হয়ে গেছে। রাজশাহীর বর্ণালি সিনেমা হলটি বন্ধ রয়েছে দীর্ঘদিন ধরে। সিনেমা হলের মাঠে মাঝেমধ্যে মেলা বসে। বান্দরবানের লামা উপজেলায় রয়েছে ডেসটিনির সবচেয়ে বেশি রাবারবাগান। এগুলো পুরোপুরি অরক্ষিত। যাদের কাছ থেকে এ বাগানগুলো কেনা হয়েছিল, তারাই এখন এগুলো দখলে নিয়েছেন বলে জানা গেছে। এদিকে দুদকের মামলায় ৫১ আসামির মধ্যে রফিকুল আমীন, মোহাম্মদ হোসাইন, দিদারুল আলম বর্তমানে কারাগারে। শর্তসাপেক্ষে জামিনে রয়েছেন কয়েকজন পরিচালক। বাকি আসামিদের সবাই পলাতক। আর ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহকরা ঘুরছেন রাস্তায় রাস্তায়।

লুট হয়ে গেছে হলমার্ক শিল্পপার্কের সম্পদ : এদিকে প্রায় পরিত্যক্ত হয়ে পড়া হলমার্ক গ্রুপের সাভারের কারখানাগুলোর সব মেশিনারি, সম্পদ লুট হয়ে যাচ্ছে। রাতের আঁধারে ভারী মেশিনপত্র চুরি হয়ে যাচ্ছে। কারখানার ভিতরে জন্মেছে ঘাস, গাছপালা। কোথাও কোথাও গবাদি পশুর খামার গড়ে তুলেছে একটি পক্ষ। এদিকে অনিশ্চয়তা আরও দীর্ঘায়িত হচ্ছে সোনালী ব্যাংকের সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা আদায় নিয়ে। ব্যাংক কর্তৃপক্ষ টাকা আদায়ের গ্রহণযোগ্য কোনো পথই খুঁজে বের করতে পারেনি।

সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওবায়দুল্লাহ আল মাসুদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিষয়টি বেশ জটিল ও পুরনো। কতগুলো মামলাও চলছে। তবে টাকা একদিন না একদিন ফিরে পাবেই ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বলে তিনি বিশ্বাস করেন।

সোনালী ব্যাংকের তদন্তে হলমার্কের ১ হাজার ১০০ কোটি টাকার সম্পদ পাওয়া গেছে। এর মধ্যে কারখানার মেশিনপত্র, ভবন ও জমি রয়েছে। ব্যাংক কর্তৃপক্ষ গত প্রায় আট বছরে আদায় করেছে ৫০০ কোটি টাকার মতো। বাকি টাকা এখনো অনাদায়ী। ২০১১-২০১২ সালে হলমার্কের কাছ থেকে যেসব দামি গাড়ি জব্দ করা হয়েছিল সেগুলোরও হদিস নেই এখন।

সোনালী ব্যাংকের জন্য সবচেয়ে দুর্বলতার বিষয় হচ্ছে হলমার্ককে যে টাকা দেওয়া হয়েছে তার বৈধ কোনো কাগজপত্রই নেই ব্যাংকের কাছে। অর্থাৎ সেগুলো আদৌ ঋণ হিসেবে গেছে কিনা, তা নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক হয়েছে। ফলে হলমার্কের কারখানার কোনো ভবন ও যন্ত্রপাতি বন্ধকি হিসেবে দেখাতে পারছে না সোনালী ব্যাংক। শুধু জমি বন্ধকি হিসেবে নিয়েছে। ফলে ব্যাংক ইচ্ছা করলেও বন্ধক নেই এমন সম্পদের ওপর নিজেদের দখল প্রতিষ্ঠা করতে পারছে না। এদিকে নিজেদের আনসার না থাকায় কারখানার ভবন ও যন্ত্রপাতি খোয়া গেলেও সোনালী ব্যাংক কিছুই করতে পারছে না। হলমার্কের চেয়ারম্যান জেসমিন ইসলাম টাকা পরিশোধের শর্তে জামিনে বেরিয়ে এলেও গত তিন বছরে তিনি কোনো টাকাই ফেরত দেননি। উল্টো কারখানা চালুর জন্য তদবির করেছিলেন শুরুর দিকে। অবশ্য তাতে কোনো ফল হয়নি। এদিকে জালিয়াতির মাধ্যমে টাকা তুলে নেওয়ার কারণে সোনালী ব্যাংকের কাছে দলিলাদি নেই। ব্যাংকের আইনজীবীরা বলছেন, এ মামলা নিষ্পত্তি হলে মাত্র ২২ কোটি টাকা পাবে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। অথচ সোনালী ব্যাংক থেকে হলমার্কের আত্মসাৎ করা অর্থের পরিমাণ ২ হাজার ৬৮৬ কোটি টাকা। এর বাইরে বিভিন্ন সময় ঋণের নামে ব্যাংক থেকে নেওয়া হয়েছে আরও প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা। ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বলছে, বোর্ডের সিদ্ধান্তে মামলা করা হয়েছে। পর্যায়ক্রয়ে আরও মামলা করা হবে। সময় দীর্ঘায়িত হলেও মামলার মাধ্যমেই টাকা উদ্ধার করা সম্ভব বলে মনে করে ব্যাংকটি।

পাওনা ফেরত পাওয়ার আশা ছেড়েই দিয়েছেন যুবকের গ্রাহকরা : গ্রাহকের কাছ থেকে প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার দায়ে অভিযুক্ত কোম্পানি যুব কর্মসংস্থান সোসাইটির (যুবক) গ্রাহকরা আজও তাদের পাওয়া ফেরত পাননি। হতাশ হয়ে এখন তারা টাকা ফেরতের আশা বাদই দিতে বাধ্য হয়েছেন। কমিশন করেও এর কোনো সুরাহা করতে পারেনি সরকার। কমিশন যুবকের সম্পত্তি বিক্রি করে গ্রাহকদের পাওনা পরিশোধের সুপারিশ করলেও তা বাস্তবায়ন সম্ভব হয়নি।

কী পরিমাণ সম্পদ আছে যুবকের : জানা গেছে যুবকের নামে সারা দেশে প্রায় ৯৮ একর সম্পত্তি রয়েছে। অবশ্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এ সম্পত্তির পরিমাণ আরও বেশি হতে পারে। আর যুবক বিষয়ে সরকার যে কমিশন গঠন করেছিল তার চূড়ান্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী সারা দেশে বিভিন্ন নামে প্রতিষ্ঠানটির ৯১ খণ্ড জমি, ১৮টি বাড়ি ও ১৮টি কোম্পানি রয়েছে। এসব সম্পত্তি নিয়ে নানা ধরনের জটিলতাও রয়েছে। কোনোটার বায়না হয়েছে রেজিস্ট্রেশন হয়নি। কোনোটার আবার রেজিস্ট্রেশন হলেও মালিকানাস্বত্ব দাখিল করা হয়নি। কিছু কিছু সম্পদ বেদখল হয়ে আছে। আবার কোথাও কোথাও গোপনে জমি বা বাড়ি বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে। ফলে এসব সম্পত্তি বিক্রি করতে গেলেও ঝামেলায় পড়তে হবে সরকারকে।

যুবক গ্রাহকদের মোট পাওনা ১ হাজার ১০০ কোটি টাকা। এর বিপরীতে প্রতিষ্ঠানটির নামে ব্যাংকের নগদ টাকা পাওয়া গেছে খুবই সামান্য। ৪৮টি বাণিজ্যিক ব্যাংকে মাত্র ৭৮ লাখ টাকার সন্ধান পায় কমিশন। আর স্থাবর সম্পত্তির যে সন্ধান পাওয়া গেছে গ্রাহকের দায়ের তুলনায় তা সামান্য। এ বিষয়টি নিয়েও আদালতে একাধিক মামলা রয়েছে। মামলা মাথায় নিয়ে যুবকের বেশির ভাগ কর্মকর্তা পলাতক রয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
চিকিৎসার নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে বদ্ধপরিকর সরকার : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
চিকিৎসার নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে বদ্ধপরিকর সরকার : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
রমনা বটমূলে বোমা হামলা: দুজনের যাবজ্জীবন, ৯ জনের ১০ বছর কারাদণ্ড
রমনা বটমূলে বোমা হামলা: দুজনের যাবজ্জীবন, ৯ জনের ১০ বছর কারাদণ্ড
ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা
ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে আরও গ্রেফতার ১৬৪৭
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে আরও গ্রেফতার ১৬৪৭
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
চিকিৎসক-সার্জনদের বেতন বৃদ্ধির প্রস্তাব করা হয়েছে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসক-সার্জনদের বেতন বৃদ্ধির প্রস্তাব করা হয়েছে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
সহায়তা পেতে সেনা ক্যাম্পের হালনাগাদ যোগাযোগ নম্বর প্রকাশ
সহায়তা পেতে সেনা ক্যাম্পের হালনাগাদ যোগাযোগ নম্বর প্রকাশ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি
জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি
সর্বশেষ খবর
নাগরপুরে ইউপি চেয়ারম্যান শওকত আলী গ্রেফতার
নাগরপুরে ইউপি চেয়ারম্যান শওকত আলী গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী নার্সিং কলেজে দু’পক্ষের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, আহত ১০
রাজশাহী নার্সিং কলেজে দু’পক্ষের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, আহত ১০

২০ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

বিয়ে না করার পেছনে ‘হাস্যকর’ এক কারণ জানালেন সালমান
বিয়ে না করার পেছনে ‘হাস্যকর’ এক কারণ জানালেন সালমান

২৭ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনার পর বোয়িং আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল চীন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনার পর বোয়িং আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল চীন

২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ভারতের সাথে সংঘর্ষে ১১ সেনাসহ ৫১ জন নিহত : পাকিস্তান সেনাবাহিনী
ভারতের সাথে সংঘর্ষে ১১ সেনাসহ ৫১ জন নিহত : পাকিস্তান সেনাবাহিনী

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ দফা দাবিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জে রেল অবরোধের ঘোষণা
৮ দফা দাবিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জে রেল অবরোধের ঘোষণা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুর সদর হাসপাতালে দুদকের অভিযান
মাদারীপুর সদর হাসপাতালে দুদকের অভিযান

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে হাসপাতালের দরপত্রে অনিয়মের অভিযোগে দুদকের অভিযান
মাদারীপুরে হাসপাতালের দরপত্রে অনিয়মের অভিযোগে দুদকের অভিযান

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী ১০০ কোটি বছরের মধ্যে পৃথিবীতে প্রাণের অবসান: গবেষণার পূর্বাভাস
আগামী ১০০ কোটি বছরের মধ্যে পৃথিবীতে প্রাণের অবসান: গবেষণার পূর্বাভাস

১২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ভাঙ্গায় এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির যুবসংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তির’ আত্মপ্রকাশ শুক্রবার
এনসিপির যুবসংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তির’ আত্মপ্রকাশ শুক্রবার

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলায় রংপুরে একজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
হত্যা মামলায় রংপুরে একজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৭ বিশ্বকাপে দেখা যাবে না রোহিত-কোহলিকে, গাভাস্কারের ভবিষ্যদ্বাণী
২০২৭ বিশ্বকাপে দেখা যাবে না রোহিত-কোহলিকে, গাভাস্কারের ভবিষ্যদ্বাণী

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কমলো জেট ফুয়েলের দাম
কমলো জেট ফুয়েলের দাম

২৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

চিকিৎসার নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে বদ্ধপরিকর সরকার : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
চিকিৎসার নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে বদ্ধপরিকর সরকার : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

১ কোটি ১০ লাখ লিটার রাইস ব্রান তেল কিনবে সরকার
১ কোটি ১০ লাখ লিটার রাইস ব্রান তেল কিনবে সরকার

৩৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নিজ মেয়েকে হত্যার অভিযোগে পিতাসহ গ্রেফতার ৩
নিজ মেয়েকে হত্যার অভিযোগে পিতাসহ গ্রেফতার ৩

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৪৭ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৪৭ জন

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানবিক করিডর নিয়ে সরকার সবাইকে অন্ধকারে রেখেছে: মেজর হাফিজ
মানবিক করিডর নিয়ে সরকার সবাইকে অন্ধকারে রেখেছে: মেজর হাফিজ

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যানের মতবিনিময় সভা
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যানের মতবিনিময় সভা

৪৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৪০
হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৪০

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাবাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেলো মেয়ের
ফরিদপুরে বাবাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেলো মেয়ের

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়ে বৃন্দাবনে কোহলি
টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়ে বৃন্দাবনে কোহলি

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনায় একসঙ্গে কাজ করবে ওয়াসা, রাজউক ও ডিএনসিসি
পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনায় একসঙ্গে কাজ করবে ওয়াসা, রাজউক ও ডিএনসিসি

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রথম সরকারি সফরে সৌদিতে ট্রাম্প, স্বাগত জানালেন সালমান
প্রথম সরকারি সফরে সৌদিতে ট্রাম্প, স্বাগত জানালেন সালমান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি, দম্পতিকে কুপিয়ে মালামাল লুট
স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি, দম্পতিকে কুপিয়ে মালামাল লুট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল ফেরার দিনই শুরু হচ্ছে পিএসএল
আইপিএল ফেরার দিনই শুরু হচ্ছে পিএসএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমরা ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছি’
‘আমরা ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো
ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবি থেকে দূরে অনন্ত
ছবি থেকে দূরে অনন্ত

শোবিজ

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা