শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৯, মঙ্গলবার, ১৭ জুলাই, ২০১৮

এত সম্পদ গেল কোথায়

ডেসটিনির বেশিরভাগ সম্পদ পুলিশের দখলে লুট হয়ে গেছে হলমার্কের দামি জিনিসপত্র পাওনা ফেরতের আশা নেই যুবকের গ্রাহকদের
মানিক মুনতাসির
অনলাইন ভার্সন
এত সম্পদ গেল কোথায়

প্রায় আট বছর আগে বন্ধ হওয়া হলমার্ক, ডেসটিনি আর যুবকের প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার সম্পদ সঠিক রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে নষ্ট হতে চলেছে। এর মধ্যে বিতর্কিত বহুস্তর (এমএলএম) কোম্পানি ডেসটিনির ঢাকাকেন্দ্রিক কিছুু সম্পদের তদারকি করছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। ডিএমপি ডেসটিনির কিছু সম্পদ ভোগও করছে। এ ছাড়া ঢাকার বাইরে বিভাগ ও জেলা পর্যায়ে ডেসটিনির সম্পদ ভোগ করছে স্থানীয় পুলিশ বিভাগ। এদিকে গত রবিবার ডেসটিনিসংক্রান্ত চলমান মামলা আগামী বছরের ১৮ এপ্রিলের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছে হাই কোর্ট। ডেসটিনি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসাইন ও এমডি রফিকুল আমীনসহ ডেসটিনির অনেক জমি, ফ্ল্যাট ও প্লটের মালিকানাও ইতিমধ্যে পরিবর্তন করা হয়েছে। এদিকে সাভারে হলমার্ক গ্রুপের নামে থাকা সম্পত্তি, বিভিন্ন কারখানা বন্ধ রয়েছে প্রায় আট বছর। এর মধ্যে দু-একটি কারখানার যন্ত্রপাতি সচল রাখতে সাবকন্ট্রাক্ট দিয়েছেন গ্রুপের চেয়ারম্যান। এ গ্রুপের কারখানাগুলোর বেশির ভাগ যন্ত্রপাতি মরিচায় নষ্ট হচ্ছে। রাতের আঁধারে কে বা কারা দামি মেশিনপত্র খুলে নিয়ে গেছে। এমনকি কারখানার ভিতরে ঘাস জন্মেছে। কোনো কোনো কারখানায় গড়ে তোলা হয়েছে গবাদি পশুর খামার। জমিগুলো পরিত্যক্ত পড়ে আছে। অথচ সোনালী ব্যাংক ফেরত পাচ্ছে না তার বিপুল পাওনা।

অন্যদিকে যুব কর্মসংস্থান সোসাইটির (যুবক) নামে সারা দেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকার সম্পদ কার দখলে রয়েছে জানে না সরকার। প্রায় চার বছর আগে কমিশন করে গ্রাহকদের বিনিয়োগকৃত অর্থ ফেরতের উদ্যোগ নিলেও বাস্তবে তা সফল করতে পারেনি সরকার। কমিশন যুবকের নামে থাকা বিভিন্ন সম্পত্তি বিক্রি করে প্রতারণার শিকার গ্রাহকদের অর্থ ফেরতের সুপারিশ করলেও তা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। একইভাবে হলমার্কের সম্পত্তি বিক্রি করে সোনালী ব্যাংক তাদের টাকা তোলার চেষ্টা করলেও সে মিশনও সফল হয়নি। তবে টাকা তোলার আশা ব্যাংকটি এখনো ছাড়েনি। যদিও বাস্তবে এর কোনো সম্ভাবনা নেই বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। জানা গেছে, ডেসটিনির নামে ঢাকায় যেসব সম্পদ রয়েছে তার রিসিভার হিসেবে কাজ করছে ডিএমপি। এর বাইরে জেলা পর্যায়েরও সম্পদগুলো আংশিকভাবে দেখাশোনা করছেন জেলা পুলিশ সুপার। ঢাকাসহ অন্যান্য জায়গার তিনটি সিনেমা হল, অর্ধশতাধিক ফ্ল্যাট ও অর্ধশত গাড়ির মালিকানা এখন পুলিশের। তবে ডিএমপি বলছে, তারা শুধু রিসিভার। ফ্ল্যাটের ভাড়া ও সিনেমা হলের আয় সবই জমা হচ্ছে ব্যাংক হিসাবে। তবে গাড়িগুলো ব্যবহার করছেন পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা। আদালতের নির্দেশে প্রায় তিন বছর ধরে ডেসটিনির সম্পদের রিসিভার বা তত্ত্বাবধায়ক পুলিশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এমএলএম প্রতারণার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে ৫ হাজার কোটির বেশি টাকা সংগ্রহ করে ডেসটিনি। এ টাকা দিয়ে ডেসটিনির কর্তাব্যক্তিরা কথিত প্রতিষ্ঠান ও নিজেদের নামে বিপুল সম্পদ কিনেছেন ২০০০ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত। বাড়ি, গাড়ি, সিনেমা হল, হোটেল, ফ্ল্যাট, পাটকল, হিমাগার, টেলিভিশন চ্যানেল, বিপুল পরিমাণ ধানি জমি ও শপিং কমপ্লেক্স করার জন্য জমি কিনেছিল ডেসটিনি। এসব সম্পত্তির আর্থিক মূল্য প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা। আর ডেসটিনি গ্রাহকদের কাছ থেকে তুলে নিয়েছিল প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা। পরে উত্তোলন করা ৫ হাজার কোটি টাকা তারা আত্মসাৎ করেছে এবং ৯৬ কোটি টাকা পাচার করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে দুদক একাধিক মামলা করে ডেসটিনির কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে।

জানা গেছে, ২০১২ সালের ৩১ জুলাই রাজধানীর কলাবাগান থানায় ডেসটিনির ২৩ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুটি মামলা করে দুদক। ২০১৪ সালের ৪ মে দাখিল করা অভিযোগপত্রে আসামি করা হয় ৫১ জনকে। ৪ হাজার ১১৮ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও ৯৬ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ আনা হয় তাদের বিরুদ্ধে। সেই মামলা এখনো আদালতে বিচারাধীন। ডেসটিনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল আমীনসহ ঊর্ধ্বতনরা কারাগারে রয়েছেন।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ডেসটিনি গ্রুপের সেই সময়ের কোম্পানি সচিব মিজানুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সম্পদগুলোর রিসিভার হিসেবে পুলিশকে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। তাও অনেক আগে। আর এর বাইরে শোনা যাচ্ছে কিছু সম্পদ বেদখল হয়ে গেছে। ডেসটিনি কর্তৃপক্ষের মামলার সুরাহার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।

ডেসটিনির সম্পদ : দুদকসূত্রে জানা গেছে, ঢাকাসহ দেশের ২২টি জেলায় ডেসটিনির বিভিন্ন ধরনের সম্পদ রয়েছে। এর পরিমাণ প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা। এসব সম্পদ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও পরিচালকের নামে রয়েছে। তবে গ্রুপভুক্ত ৩৭ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ডেসটিনি ২০০০, ডেসটিনি মাল্টিপারপাস ও ডেসটিনি ট্রি প্লান্টেশনের নামেই বেশির ভাগ সম্পদ। রাজধানীর বাইরে মুন্সীগঞ্জে রয়েছে সবচেয়ে বেশি সম্পদ। এ জেলার সিরাজদীখানেই রয়েছে ১ হাজার ৩০০ কাঠা জমি। এ ছাড়া ডিএমপির তথ্যানুযায়ী, রাজধানীতে ডেসটিনির এমডি রফিকুল আমীনেরই ২৮টি ফ্ল্যাট রয়েছে। আর ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসাইনের নামে সিদ্ধেশ্বরী, খিলগাঁও, গেন্ডারিয়া, ক্যান্টনমেন্ট ও ভাটারায় প্লট-ফ্ল্যাট রয়েছে। বান্দরবান, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে রয়েছে ২৪টি রাবারবাগান। খুলনায় ৭ একর জমি, ছয় বিভাগীয় শহরে ডেসটিনি ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস সেন্টার নির্মাণের জমি, কক্সবাজারে জমিসহ নির্মীয়মাণ হোটেল ও গাজীপুরে ডেসটিনি অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ স্থাপনের জন্য জমি রয়েছে। এসব সম্পদের সবই এখন সরকারের বিভিন্ন সংস্থা, পুলিশ ও সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের ভোগদখলে রয়েছে বলে জানা গেছে। কোথাও কোথাও ফ্ল্যাট ও জমির মালিকানাও পরিবর্তন করে ফেলা হয়েছে।

ঢাকার বাইরেও বিপুল সম্পদ : ডেসটিনির নামে থাকা রাজধানীর বাইরের সম্পদ পুরোপুরি রক্ষণাবেক্ষণ করছে না পুলিশ। সংশ্লিষ্ট এসপিরা বলছেন, তারা এ ব্যাপারে কিছুই জানেন না। ডিএমপির সঙ্গে কোনো সমন্বয়ও নেই জেলাগুলোর। ফলে সম্পদগুলো অরক্ষিত থেকে যাচ্ছে। বেশির ভাগ সম্পত্তি বেদখল হয়ে গেছে। রাজশাহীর বর্ণালি সিনেমা হলটি বন্ধ রয়েছে দীর্ঘদিন ধরে। সিনেমা হলের মাঠে মাঝেমধ্যে মেলা বসে। বান্দরবানের লামা উপজেলায় রয়েছে ডেসটিনির সবচেয়ে বেশি রাবারবাগান। এগুলো পুরোপুরি অরক্ষিত। যাদের কাছ থেকে এ বাগানগুলো কেনা হয়েছিল, তারাই এখন এগুলো দখলে নিয়েছেন বলে জানা গেছে। এদিকে দুদকের মামলায় ৫১ আসামির মধ্যে রফিকুল আমীন, মোহাম্মদ হোসাইন, দিদারুল আলম বর্তমানে কারাগারে। শর্তসাপেক্ষে জামিনে রয়েছেন কয়েকজন পরিচালক। বাকি আসামিদের সবাই পলাতক। আর ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহকরা ঘুরছেন রাস্তায় রাস্তায়।

লুট হয়ে গেছে হলমার্ক শিল্পপার্কের সম্পদ : এদিকে প্রায় পরিত্যক্ত হয়ে পড়া হলমার্ক গ্রুপের সাভারের কারখানাগুলোর সব মেশিনারি, সম্পদ লুট হয়ে যাচ্ছে। রাতের আঁধারে ভারী মেশিনপত্র চুরি হয়ে যাচ্ছে। কারখানার ভিতরে জন্মেছে ঘাস, গাছপালা। কোথাও কোথাও গবাদি পশুর খামার গড়ে তুলেছে একটি পক্ষ। এদিকে অনিশ্চয়তা আরও দীর্ঘায়িত হচ্ছে সোনালী ব্যাংকের সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা আদায় নিয়ে। ব্যাংক কর্তৃপক্ষ টাকা আদায়ের গ্রহণযোগ্য কোনো পথই খুঁজে বের করতে পারেনি।

সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওবায়দুল্লাহ আল মাসুদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিষয়টি বেশ জটিল ও পুরনো। কতগুলো মামলাও চলছে। তবে টাকা একদিন না একদিন ফিরে পাবেই ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বলে তিনি বিশ্বাস করেন।

সোনালী ব্যাংকের তদন্তে হলমার্কের ১ হাজার ১০০ কোটি টাকার সম্পদ পাওয়া গেছে। এর মধ্যে কারখানার মেশিনপত্র, ভবন ও জমি রয়েছে। ব্যাংক কর্তৃপক্ষ গত প্রায় আট বছরে আদায় করেছে ৫০০ কোটি টাকার মতো। বাকি টাকা এখনো অনাদায়ী। ২০১১-২০১২ সালে হলমার্কের কাছ থেকে যেসব দামি গাড়ি জব্দ করা হয়েছিল সেগুলোরও হদিস নেই এখন।

সোনালী ব্যাংকের জন্য সবচেয়ে দুর্বলতার বিষয় হচ্ছে হলমার্ককে যে টাকা দেওয়া হয়েছে তার বৈধ কোনো কাগজপত্রই নেই ব্যাংকের কাছে। অর্থাৎ সেগুলো আদৌ ঋণ হিসেবে গেছে কিনা, তা নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক হয়েছে। ফলে হলমার্কের কারখানার কোনো ভবন ও যন্ত্রপাতি বন্ধকি হিসেবে দেখাতে পারছে না সোনালী ব্যাংক। শুধু জমি বন্ধকি হিসেবে নিয়েছে। ফলে ব্যাংক ইচ্ছা করলেও বন্ধক নেই এমন সম্পদের ওপর নিজেদের দখল প্রতিষ্ঠা করতে পারছে না। এদিকে নিজেদের আনসার না থাকায় কারখানার ভবন ও যন্ত্রপাতি খোয়া গেলেও সোনালী ব্যাংক কিছুই করতে পারছে না। হলমার্কের চেয়ারম্যান জেসমিন ইসলাম টাকা পরিশোধের শর্তে জামিনে বেরিয়ে এলেও গত তিন বছরে তিনি কোনো টাকাই ফেরত দেননি। উল্টো কারখানা চালুর জন্য তদবির করেছিলেন শুরুর দিকে। অবশ্য তাতে কোনো ফল হয়নি। এদিকে জালিয়াতির মাধ্যমে টাকা তুলে নেওয়ার কারণে সোনালী ব্যাংকের কাছে দলিলাদি নেই। ব্যাংকের আইনজীবীরা বলছেন, এ মামলা নিষ্পত্তি হলে মাত্র ২২ কোটি টাকা পাবে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। অথচ সোনালী ব্যাংক থেকে হলমার্কের আত্মসাৎ করা অর্থের পরিমাণ ২ হাজার ৬৮৬ কোটি টাকা। এর বাইরে বিভিন্ন সময় ঋণের নামে ব্যাংক থেকে নেওয়া হয়েছে আরও প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা। ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বলছে, বোর্ডের সিদ্ধান্তে মামলা করা হয়েছে। পর্যায়ক্রয়ে আরও মামলা করা হবে। সময় দীর্ঘায়িত হলেও মামলার মাধ্যমেই টাকা উদ্ধার করা সম্ভব বলে মনে করে ব্যাংকটি।

পাওনা ফেরত পাওয়ার আশা ছেড়েই দিয়েছেন যুবকের গ্রাহকরা : গ্রাহকের কাছ থেকে প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার দায়ে অভিযুক্ত কোম্পানি যুব কর্মসংস্থান সোসাইটির (যুবক) গ্রাহকরা আজও তাদের পাওয়া ফেরত পাননি। হতাশ হয়ে এখন তারা টাকা ফেরতের আশা বাদই দিতে বাধ্য হয়েছেন। কমিশন করেও এর কোনো সুরাহা করতে পারেনি সরকার। কমিশন যুবকের সম্পত্তি বিক্রি করে গ্রাহকদের পাওনা পরিশোধের সুপারিশ করলেও তা বাস্তবায়ন সম্ভব হয়নি।

কী পরিমাণ সম্পদ আছে যুবকের : জানা গেছে যুবকের নামে সারা দেশে প্রায় ৯৮ একর সম্পত্তি রয়েছে। অবশ্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এ সম্পত্তির পরিমাণ আরও বেশি হতে পারে। আর যুবক বিষয়ে সরকার যে কমিশন গঠন করেছিল তার চূড়ান্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী সারা দেশে বিভিন্ন নামে প্রতিষ্ঠানটির ৯১ খণ্ড জমি, ১৮টি বাড়ি ও ১৮টি কোম্পানি রয়েছে। এসব সম্পত্তি নিয়ে নানা ধরনের জটিলতাও রয়েছে। কোনোটার বায়না হয়েছে রেজিস্ট্রেশন হয়নি। কোনোটার আবার রেজিস্ট্রেশন হলেও মালিকানাস্বত্ব দাখিল করা হয়নি। কিছু কিছু সম্পদ বেদখল হয়ে আছে। আবার কোথাও কোথাও গোপনে জমি বা বাড়ি বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে। ফলে এসব সম্পত্তি বিক্রি করতে গেলেও ঝামেলায় পড়তে হবে সরকারকে।

যুবক গ্রাহকদের মোট পাওনা ১ হাজার ১০০ কোটি টাকা। এর বিপরীতে প্রতিষ্ঠানটির নামে ব্যাংকের নগদ টাকা পাওয়া গেছে খুবই সামান্য। ৪৮টি বাণিজ্যিক ব্যাংকে মাত্র ৭৮ লাখ টাকার সন্ধান পায় কমিশন। আর স্থাবর সম্পত্তির যে সন্ধান পাওয়া গেছে গ্রাহকের দায়ের তুলনায় তা সামান্য। এ বিষয়টি নিয়েও আদালতে একাধিক মামলা রয়েছে। মামলা মাথায় নিয়ে যুবকের বেশির ভাগ কর্মকর্তা পলাতক রয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’
‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’
নতুন বাংলাদেশ গড়ার সুযোগ এসেছে : শিক্ষা উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়ার সুযোগ এসেছে : শিক্ষা উপদেষ্টা
মঙ্গলবার ঢাকায় আসছেন তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সচিব
মঙ্গলবার ঢাকায় আসছেন তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সচিব
‌‘উপজেলা পর্যায়ে আদালত সম্প্রসারণে সব দল একমত’
‌‘উপজেলা পর্যায়ে আদালত সম্প্রসারণে সব দল একমত’
বাংলা একাডেমির কার্যক্রমে গুণগত পরিবর্তন ও সংস্কারে কমিটি
বাংলা একাডেমির কার্যক্রমে গুণগত পরিবর্তন ও সংস্কারে কমিটি
শরীয়তপুরের নতুন ডিসি তাহসিনা
শরীয়তপুরের নতুন ডিসি তাহসিনা
বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ৫৭ লাখ: ইউএনএফপিএ
বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ৫৭ লাখ: ইউএনএফপিএ
কুমিল্লায় তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
কুমিল্লায় তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
উৎসাহ-উদ্দীপনায় প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের সুবর্ণজয়ন্তী পালিত
উৎসাহ-উদ্দীপনায় প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের সুবর্ণজয়ন্তী পালিত
পিডিবির সাবেক প্রধান প্রকৌশলী হযরত আলীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
পিডিবির সাবেক প্রধান প্রকৌশলী হযরত আলীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সর্বশেষ খবর
অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির
অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ
আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা
রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী
গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ
গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা
সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ
ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’
‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ
জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ
পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে
শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু
মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা
দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে সরকারি কিডনি ডায়ালাইসিস ইউনিট বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে সরকারি কিডনি ডায়ালাইসিস ইউনিট বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাভারে পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
সাভারে পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই বিপ্লবের শহীদ পরিবারদের সম্মাননা দিলো সিলেট বিএনপি
জুলাই বিপ্লবের শহীদ পরিবারদের সম্মাননা দিলো সিলেট বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নড়াইলে স্ত্রীসহ আন্তঃজেলা ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার
নড়াইলে স্ত্রীসহ আন্তঃজেলা ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় প্লাস্টিক দূষণের বিরুদ্ধে সচেতনতা ও পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ভোলায় প্লাস্টিক দূষণের বিরুদ্ধে সচেতনতা ও পরিচ্ছন্নতা অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ান কাপ নিশ্চিত করে ৫০ লাখ টাকা পাচ্ছে নারী দল
এশিয়ান কাপ নিশ্চিত করে ৫০ লাখ টাকা পাচ্ছে নারী দল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ
হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক