শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৩, রবিবার, ১৯ আগস্ট, ২০১৮

সাক্ষাৎকারে তদন্ত কর্মকর্তা হান্নান খান

বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা ; প্রথম চার্জশিটেই ছিল জিয়ার নাম

বিশেষ সংবাদদাতা
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা ; প্রথম চার্জশিটেই ছিল জিয়ার নাম

জিয়াউর রহমানের বিচার না করতে পারার যে আক্ষেপ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করেছেন সে প্রসঙ্গে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মো. আবদুল হান্নান খান বলেন, 'দীর্ঘ তদন্ত শেষে আমি তো তার বিরুদ্ধেও চার্জশিট দিয়েছিলাম। কিন্তু বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতে চার্জশিট থেকে জিয়ার নাম বাদ দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, মাননীয় জজ রায়ের সময় রাজনীতিক ওবায়দুর রহমান, তাহের উদ্দিন ঠাকুর, শাহ মোয়াজ্জেমকেও রেহাই দিয়েছেন। বিচারপতি ১৫ আগস্টের নৃশংসতাকে সামরিক বাহিনীর ক্যু হিসেবে মনে করে রায় দিয়েছেন।'

বর্তমানে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের তদন্ত সংস্থার প্রধান সমন্বয়কারী আইজিপি পদমর্যাদার হান্নান খান পিপিএম উল্লেখ করেন, 'এখন আর জিয়াউর রহমানের বিচারের সুযোগ নেই বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় জড়িত হিসেবে।' 

১১ নম্বর সেক্টরের মুক্তিযোদ্ধা এবং নেত্রকোনা জেলার পূর্বধলা উপজেলার খলিশাপুর ইউনিয়নের খান পাড়ার সন্তান হান্নান খান বলেন, 'বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা, জেলখানায় জাতীয় চার নেতা হত্যা মামলা এবং চলমান মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা তদন্তে সম্পৃক্ত থাকতে পেরে নিজেকে সৌভাগ্যবানই মনে করছি। বাঙালি জাতির জন্য অত্যন্ত স্পর্শকাতর এসব মামলায় অপরাধীরা দণ্ডিত হয়েছে এবং হচ্ছে, যা প্রতিটি বিবেকসম্পন্ন মানুষের দীর্ঘ প্রত্যাশার প্রতিফলন।' 

চার্জশিটে বঙ্গবন্ধু হত্যার জন্য জিয়াউর রহমানকেও আসামি করা হয়েছিল। কীভাবে বাদ গেল সে নাম— এমন জিজ্ঞাসার জবাবে ঝানু এই পুলিশ অফিসার বলেন, 'সেটি ছিল অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে, হয়তোবা বাস্তবতার কারণে। সে সময়ের প্রবীণ এবং শীর্ষ পর্যায়ের একজন আইনজীবীর পরামর্শে জিয়ার নাম বাদ দিয়ে দ্বিতীয় দফায় নতুন করে চার্জশিট তৈরি করতে হয়েছে। তবে খন্দকার মোশতাকের নাম, মাহবুবুল আলম চাষী, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, তাহের উদ্দিন ঠাকুরের নাম শেষ পর্যন্ত ছিল আসামির তালিকায়। কিন্তু মাননীয় বিচারক সে সময়ের আওয়ামী লীগের এই নেতাদের মামলা থেকে খালাস দিয়েছেন। জাতির জনক হত্যায় সামরিক বাহিনীকেই তিনি টার্গেট করে বিচারকার্য সমাধা করেছেন।' 

তাহের, মোয়াজ্জেমসহ অন্যদের খালাস দেওয়ার পর সরকারের পক্ষ থেকে আপিল করা হয়েছিল কিনা সে কথা এখন আর স্মরণ করতে পারেননি হান্নান খান। তিনি বলেন, 'বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডে দণ্ডিত কয়েকজন এখনো বিদেশে পালিয়ে রয়েছে। এদের ধরে বাংলাদেশে নিয়ে যাওয়া জরুরি। জানি না স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ অবস্থান কোন পর্যায়ে। তবে ইতিহাসের কলঙ্ক মোচনের স্বার্থেই এসব ঘাতককে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দণ্ড কার্যকর করা জরুরি।'

১৯৬২ সালে শিক্ষা আন্দোলন, ১৯৬৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তদানীন্তন গভর্নর মোনায়েম খানের আগমনের প্রতিবাদ আন্দোলনে অংশ নিয়ে সেই সমাবর্তন ভণ্ডুলকারীদের অন্যতম হিসেবে গ্রেফতার ও ছয় মাস কারাবরণকারী হান্নান খান উল্লেখ করেন, 'যুক্তরাষ্ট্রে এবং কানাডাতেও রয়েছে দু'তিনজন। এদের ফিরিয়ে নিতে যুক্তরাষ্ট্র সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামসহ বিভিন্ন সংগঠন সক্রিয় রয়েছে। এটি খুবই আশাব্যঞ্জক ঘটনা। আশা করছি কূটনীতিক চ্যানেলে সবকিছু ঠিকমতো এগোচ্ছে।'

'বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা এবং জেলহত্যা মামলার তদন্ত শুরুর পর অভিযুক্তদের কারাগারে নেওয়া হলো। ঠিক তেমন পরিস্থিতির মধ্যেই সরকারের পরিবর্তন ঘটায় নতুন সরকার (বিএনপি-জামায়াত জোট) আমাকে নানাভাবে হেনস্তা করেছে। চারবার বদলি করা হয় বান্দরবানে। অবশেষে আমাকে যেতে হয়েছে বাংলাদেশের বাইরে জাতিসংঘ শান্তিরা মিশনে। কিন্তু আল্লাহর বিশেষ রহমত যে, পরবর্তীতে জাতির জনক হত্যা মামলা সম্পন্ন হয়েছে'-উল্লেখ করেন হান্নান খান। 

যুক্তরাষ্ট্রে পালিয়ে থাকা আলবদর আশরাফুজ্জামান এবং রাজাকার জব্বার ইঞ্জিনিয়ার প্রসঙ্গে হান্নান খান উল্লেখ করেন, 'তারা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য মিথ্যা তথ্য প্রদান করেছে ইমিগ্রেশন বিভাগে। সেটি যথাযথ কর্তৃপরে মাধ্যমে মার্কিন প্রশাসনকে অবহিত করা হলেই তো ওদের নাগরিকত্ব কেড়ে নিয়ে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। সেটি হচ্ছে না কেন?' 

পারিবারিক কারণে নিউইয়র্কে আসা হান্নান খান ১১ আগস্ট ঢাকায় ফিরে যাওয়ার প্রাক্কালে প্রদত্ত এ সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে আরও জানান, আট বছরে মাত্র ৩৩টি মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। পেন্ডিং কয়েক হাজার মামলা এই গতিতে তথা মাত্র একটি আদালতে চলতে থাকলে বিচার শেষ হওয়ার অনেক আগেই আসামি এবং সাক্ষীরা ইন্তেকাল করবেন বলে মনে করছি। এ জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে আমরা আদালতের সংখ্যা বৃদ্ধির অনুরোধ জানিয়েছি। একাত্তরের চিহ্নিত ঘাতকদের সহায়-সম্পদ সরকারের বরাবরে বাজেয়াপ্ত করা প্রসঙ্গে হান্নান খান বলেন, তদন্তের প্রারম্ভেই এসব কুখ্যাত অপরাধীদের গ্রেফতারের ক্ষমতাও নেই তদন্ত সংস্থার। এ জন্য কেউ কেউ আভাস পেয়েই বাংলাদেশ থেকে পালিয়েছে। একইভাবে দণ্ডিত অপরাধীদের সহায়-সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার ব্যাপারেও সুস্পষ্ট কোনো বিধি না থাকায় আলবদর রাজাকারসহ ঘাতকরা বিচারের শঙ্কায় সহায়-সম্পদ অন্যের নামে দলিল করেছে। এসব বিষয় আমরা আইনমন্ত্রীর নজরে এনেছি। সাক্ষীদের নিরাপত্তার কথাও জানানো হয়েছে। 

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার দৃঢ় মনোবলের কারণে একাত্তরের ঘাতকদের বিচার অব্যাহত রাখা সম্ভব হয়েছে— উল্লেখ করেন ১৯৬৪ সালে ডাকসু নির্বাচনে 'মেনন-মতিয়া' প্যানেলের নির্বাচিত সদস্য হান্নান খান। 

তিনি বলেন, মীর কাশেমসহ জামায়াতিরা ২০০ মিলিয়ন ডলার নিয়ে দেশ-বিদেশের আইনজীবী নিয়োগ করেছিল। যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটিশ, জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সংস্থার শীর্ষ কর্মকর্তারাও ফোন করেছিলেন শেখ হাসিনাকে। কিন্তু একবিন্দু টলাতে পারেনি কোনো ফোন-ই-মেইল অনুরোধ। মধ্যপ্রাচ্যে আমাদের বন্ধু-শ্রেণির কোনো দেশও বিচার ব্যাহত করার চেষ্টা চালায়। সেটিও সম্ভব হয়নি। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার কমিটমেন্টের প্রতি যে আস্থা, তার পূর্ণ বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়ায়। ২০০৮ সালের নির্বাচনে সারা বাংলার মানুষ এই বিচারের জন্য নৌকা মার্কায় ভোট দিয়েছেন। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের ভোটাররা মানবতাবিরোধী অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আশায় ছিলেন। 

হান্নান খান বলেন, আন্তর্জাতিক বন্ধুরা নগদ অর্থের কারণে বাহ্যিকভাবে কিছুটা দুর্বল হয়ে ফাঁসি থেকে বিরত হওয়ার জন্য ফোন করলেও পরবর্তীতে তারা ভিতরে ভিতরে খুশীই হয়েছেন। শেখ হাসিনা এবং তার সরকারের সব কর্মকাণ্ডে যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটিশ, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, জাতিসংঘের অকুণ্ঠ সমর্থনের মধ্য দিয়ে সেটিও বাংলার মানুষ অবলোকন করছেন। 

জামায়াতের আইনজীবী টিমের নেতা ব্যারিস্টার রাজ্জাক প্রসঙ্গে এই পুলিশ অফিসার বলেন, তার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে। তিনিও আলবদর ছিলেন। তবে কেন তিনি দেশ ছেড়ে লন্ডনে একেবারেই নীরবতা পালন করছেন তা আমি জানি না। সময় হলেই হয়তো সব কিছু উদঘাটিত হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
‌‌‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে রেমিট্যান্স’
‌‌‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে রেমিট্যান্স’
হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার শেষ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু
হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার শেষ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু
এনবিআরের নিয়োগ পরীক্ষা এক সপ্তাহ পেছাল
এনবিআরের নিয়োগ পরীক্ষা এক সপ্তাহ পেছাল
শারদীয় দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে তারেক রহমানের শুভেচ্ছা
শারদীয় দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে তারেক রহমানের শুভেচ্ছা
ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান বাংলাদেশের
ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান বাংলাদেশের
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি অনেক এগিয়ে নিয়েছি: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি অনেক এগিয়ে নিয়েছি: সিইসি
রিয়াজ হায়দারের ফেসবুক পোস্ট ও বাংলাদেশ প্রতিদিনের বক্তব্য
রিয়াজ হায়দারের ফেসবুক পোস্ট ও বাংলাদেশ প্রতিদিনের বক্তব্য
ইসির নির্বাচনী সংলাপ শুরু
ইসির নির্বাচনী সংলাপ শুরু
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক
অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
দেশ পুনর্গঠনে অংশ নিতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
দেশ পুনর্গঠনে অংশ নিতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
সর্বশেষ খবর
পূজা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব ছড়ানো হচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পূজা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব ছড়ানো হচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবস পালিত
ঝালকাঠিতে বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবস পালিত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গিনির প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ২৮ ডিসেম্বর
গিনির প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ২৮ ডিসেম্বর

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইইউপন্থী ও রাশিয়াপন্থী দ্বন্দ্বে বিভক্ত ভোট দিচ্ছেন মলদোভানরা
ইইউপন্থী ও রাশিয়াপন্থী দ্বন্দ্বে বিভক্ত ভোট দিচ্ছেন মলদোভানরা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

‌‌‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে রেমিট্যান্স’
‌‌‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে রেমিট্যান্স’

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিনির প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ২৮ ডিসেম্বর
গিনির প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ২৮ ডিসেম্বর

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজাকে নিয়ে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রাথমিক দল ঘোষণা
হামজাকে নিয়ে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রাথমিক দল ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার শেষ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু
হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার শেষ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদিকে ‘বন্ধুত্বপূর্ণ দেশ’ বললেন ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তা
সৌদিকে ‘বন্ধুত্বপূর্ণ দেশ’ বললেন ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যে ব্যাখ্যা দিল ঢাবি প্রশাসন
নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যে ব্যাখ্যা দিল ঢাবি প্রশাসন

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সহপাঠীকে পিটিয়ে স্কুল থেকে বহিষ্কৃত হয়েছিলেন সালমান!
সহপাঠীকে পিটিয়ে স্কুল থেকে বহিষ্কৃত হয়েছিলেন সালমান!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনবিআরের নিয়োগ পরীক্ষা এক সপ্তাহ পেছাল
এনবিআরের নিয়োগ পরীক্ষা এক সপ্তাহ পেছাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি সেই কাজই করবে, যাতে বাংলাদেশ ও দেশের মানুষ উপকৃত হয় : মির্জা ফখরুল
বিএনপি সেই কাজই করবে, যাতে বাংলাদেশ ও দেশের মানুষ উপকৃত হয় : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে মেডিকেল কলেজ হোস্টেলে শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ
কেরানীগঞ্জে মেডিকেল কলেজ হোস্টেলে শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শারদীয় দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে তারেক রহমানের শুভেচ্ছা
শারদীয় দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে তারেক রহমানের শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া
কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

যুক্তরাজ্যে বিজ্ঞাপনমুক্ত ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম সাবস্ক্রিপশন চালু করবে মেটা
যুক্তরাজ্যে বিজ্ঞাপনমুক্ত ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম সাবস্ক্রিপশন চালু করবে মেটা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মালদ্বীপে নেপালি নারীকে ছুরিকাঘাত, বাংলাদেশি যুবক গ্রেপ্তার
মালদ্বীপে নেপালি নারীকে ছুরিকাঘাত, বাংলাদেশি যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান বাংলাদেশের
ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্ণবাদের প্রতিবাদে হাঁটু গেঁড়ে বসা এফবিআই এজেন্টদের বরখাস্ত
বর্ণবাদের প্রতিবাদে হাঁটু গেঁড়ে বসা এফবিআই এজেন্টদের বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ
হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নতুন ‘আবহাওয়া স্যাটেলাইট’ উৎক্ষেপণ করল চীন
নতুন ‘আবহাওয়া স্যাটেলাইট’ উৎক্ষেপণ করল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি
ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি অনেক এগিয়ে নিয়েছি: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি অনেক এগিয়ে নিয়েছি: সিইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াজ হায়দারের ফেসবুক পোস্ট ও বাংলাদেশ প্রতিদিনের বক্তব্য
রিয়াজ হায়দারের ফেসবুক পোস্ট ও বাংলাদেশ প্রতিদিনের বক্তব্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?
কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা
গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট
বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়
আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!
কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান
নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি
পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'
এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮
তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬
থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি
ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের
আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?
কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের
১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং
পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং

১৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

জাতিসংঘে ওয়াকআউট ইসরায়েলের ‘একঘরে’ হয়ে পড়ার ইঙ্গিত : হামাস
জাতিসংঘে ওয়াকআউট ইসরায়েলের ‘একঘরে’ হয়ে পড়ার ইঙ্গিত : হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা
সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি
ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর দাবি নিয়ে আসা তরুণীকে গাছে বেঁধে নির্যাতন; গ্রেফতার ৩
স্ত্রীর দাবি নিয়ে আসা তরুণীকে গাছে বেঁধে নির্যাতন; গ্রেফতার ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের
পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪
শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে কোনো দল বা ব্যক্তির পক্ষে কাজ করা যাবে না: সিইসি
নির্বাচনে কোনো দল বা ব্যক্তির পক্ষে কাজ করা যাবে না: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ

নগর জীবন

সংকট কাটছে রাজনীতিতে
সংকট কাটছে রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে
হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ
ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন
ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা
ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের ভাসমান হাট
২০০ বছরের ভাসমান হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে
বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক
মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক

শোবিজ

বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি
বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

শোবিজ

মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর
আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর

নগর জীবন

এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি
এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন
বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন

মাঠে ময়দানে

ঋণের চাপ সইতে না পেরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ
ঋণের চাপ সইতে না পেরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ
ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!
আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!

মাঠে ময়দানে

বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক
বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?
শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?

শোবিজ

মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন
হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে দেশের বদনাম
বিদেশে দেশের বদনাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল
ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল

শোবিজ

কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প
এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প

পেছনের পৃষ্ঠা