শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৩, রবিবার, ১৯ আগস্ট, ২০১৮

সাক্ষাৎকারে তদন্ত কর্মকর্তা হান্নান খান

বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা ; প্রথম চার্জশিটেই ছিল জিয়ার নাম

বিশেষ সংবাদদাতা
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা ; প্রথম চার্জশিটেই ছিল জিয়ার নাম

জিয়াউর রহমানের বিচার না করতে পারার যে আক্ষেপ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করেছেন সে প্রসঙ্গে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মো. আবদুল হান্নান খান বলেন, 'দীর্ঘ তদন্ত শেষে আমি তো তার বিরুদ্ধেও চার্জশিট দিয়েছিলাম। কিন্তু বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতে চার্জশিট থেকে জিয়ার নাম বাদ দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, মাননীয় জজ রায়ের সময় রাজনীতিক ওবায়দুর রহমান, তাহের উদ্দিন ঠাকুর, শাহ মোয়াজ্জেমকেও রেহাই দিয়েছেন। বিচারপতি ১৫ আগস্টের নৃশংসতাকে সামরিক বাহিনীর ক্যু হিসেবে মনে করে রায় দিয়েছেন।'

বর্তমানে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের তদন্ত সংস্থার প্রধান সমন্বয়কারী আইজিপি পদমর্যাদার হান্নান খান পিপিএম উল্লেখ করেন, 'এখন আর জিয়াউর রহমানের বিচারের সুযোগ নেই বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় জড়িত হিসেবে।' 

১১ নম্বর সেক্টরের মুক্তিযোদ্ধা এবং নেত্রকোনা জেলার পূর্বধলা উপজেলার খলিশাপুর ইউনিয়নের খান পাড়ার সন্তান হান্নান খান বলেন, 'বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা, জেলখানায় জাতীয় চার নেতা হত্যা মামলা এবং চলমান মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা তদন্তে সম্পৃক্ত থাকতে পেরে নিজেকে সৌভাগ্যবানই মনে করছি। বাঙালি জাতির জন্য অত্যন্ত স্পর্শকাতর এসব মামলায় অপরাধীরা দণ্ডিত হয়েছে এবং হচ্ছে, যা প্রতিটি বিবেকসম্পন্ন মানুষের দীর্ঘ প্রত্যাশার প্রতিফলন।' 

চার্জশিটে বঙ্গবন্ধু হত্যার জন্য জিয়াউর রহমানকেও আসামি করা হয়েছিল। কীভাবে বাদ গেল সে নাম— এমন জিজ্ঞাসার জবাবে ঝানু এই পুলিশ অফিসার বলেন, 'সেটি ছিল অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে, হয়তোবা বাস্তবতার কারণে। সে সময়ের প্রবীণ এবং শীর্ষ পর্যায়ের একজন আইনজীবীর পরামর্শে জিয়ার নাম বাদ দিয়ে দ্বিতীয় দফায় নতুন করে চার্জশিট তৈরি করতে হয়েছে। তবে খন্দকার মোশতাকের নাম, মাহবুবুল আলম চাষী, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, তাহের উদ্দিন ঠাকুরের নাম শেষ পর্যন্ত ছিল আসামির তালিকায়। কিন্তু মাননীয় বিচারক সে সময়ের আওয়ামী লীগের এই নেতাদের মামলা থেকে খালাস দিয়েছেন। জাতির জনক হত্যায় সামরিক বাহিনীকেই তিনি টার্গেট করে বিচারকার্য সমাধা করেছেন।' 

তাহের, মোয়াজ্জেমসহ অন্যদের খালাস দেওয়ার পর সরকারের পক্ষ থেকে আপিল করা হয়েছিল কিনা সে কথা এখন আর স্মরণ করতে পারেননি হান্নান খান। তিনি বলেন, 'বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডে দণ্ডিত কয়েকজন এখনো বিদেশে পালিয়ে রয়েছে। এদের ধরে বাংলাদেশে নিয়ে যাওয়া জরুরি। জানি না স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ অবস্থান কোন পর্যায়ে। তবে ইতিহাসের কলঙ্ক মোচনের স্বার্থেই এসব ঘাতককে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দণ্ড কার্যকর করা জরুরি।'

১৯৬২ সালে শিক্ষা আন্দোলন, ১৯৬৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তদানীন্তন গভর্নর মোনায়েম খানের আগমনের প্রতিবাদ আন্দোলনে অংশ নিয়ে সেই সমাবর্তন ভণ্ডুলকারীদের অন্যতম হিসেবে গ্রেফতার ও ছয় মাস কারাবরণকারী হান্নান খান উল্লেখ করেন, 'যুক্তরাষ্ট্রে এবং কানাডাতেও রয়েছে দু'তিনজন। এদের ফিরিয়ে নিতে যুক্তরাষ্ট্র সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামসহ বিভিন্ন সংগঠন সক্রিয় রয়েছে। এটি খুবই আশাব্যঞ্জক ঘটনা। আশা করছি কূটনীতিক চ্যানেলে সবকিছু ঠিকমতো এগোচ্ছে।'

'বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা এবং জেলহত্যা মামলার তদন্ত শুরুর পর অভিযুক্তদের কারাগারে নেওয়া হলো। ঠিক তেমন পরিস্থিতির মধ্যেই সরকারের পরিবর্তন ঘটায় নতুন সরকার (বিএনপি-জামায়াত জোট) আমাকে নানাভাবে হেনস্তা করেছে। চারবার বদলি করা হয় বান্দরবানে। অবশেষে আমাকে যেতে হয়েছে বাংলাদেশের বাইরে জাতিসংঘ শান্তিরা মিশনে। কিন্তু আল্লাহর বিশেষ রহমত যে, পরবর্তীতে জাতির জনক হত্যা মামলা সম্পন্ন হয়েছে'-উল্লেখ করেন হান্নান খান। 

যুক্তরাষ্ট্রে পালিয়ে থাকা আলবদর আশরাফুজ্জামান এবং রাজাকার জব্বার ইঞ্জিনিয়ার প্রসঙ্গে হান্নান খান উল্লেখ করেন, 'তারা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য মিথ্যা তথ্য প্রদান করেছে ইমিগ্রেশন বিভাগে। সেটি যথাযথ কর্তৃপরে মাধ্যমে মার্কিন প্রশাসনকে অবহিত করা হলেই তো ওদের নাগরিকত্ব কেড়ে নিয়ে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। সেটি হচ্ছে না কেন?' 

পারিবারিক কারণে নিউইয়র্কে আসা হান্নান খান ১১ আগস্ট ঢাকায় ফিরে যাওয়ার প্রাক্কালে প্রদত্ত এ সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে আরও জানান, আট বছরে মাত্র ৩৩টি মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। পেন্ডিং কয়েক হাজার মামলা এই গতিতে তথা মাত্র একটি আদালতে চলতে থাকলে বিচার শেষ হওয়ার অনেক আগেই আসামি এবং সাক্ষীরা ইন্তেকাল করবেন বলে মনে করছি। এ জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে আমরা আদালতের সংখ্যা বৃদ্ধির অনুরোধ জানিয়েছি। একাত্তরের চিহ্নিত ঘাতকদের সহায়-সম্পদ সরকারের বরাবরে বাজেয়াপ্ত করা প্রসঙ্গে হান্নান খান বলেন, তদন্তের প্রারম্ভেই এসব কুখ্যাত অপরাধীদের গ্রেফতারের ক্ষমতাও নেই তদন্ত সংস্থার। এ জন্য কেউ কেউ আভাস পেয়েই বাংলাদেশ থেকে পালিয়েছে। একইভাবে দণ্ডিত অপরাধীদের সহায়-সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার ব্যাপারেও সুস্পষ্ট কোনো বিধি না থাকায় আলবদর রাজাকারসহ ঘাতকরা বিচারের শঙ্কায় সহায়-সম্পদ অন্যের নামে দলিল করেছে। এসব বিষয় আমরা আইনমন্ত্রীর নজরে এনেছি। সাক্ষীদের নিরাপত্তার কথাও জানানো হয়েছে। 

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার দৃঢ় মনোবলের কারণে একাত্তরের ঘাতকদের বিচার অব্যাহত রাখা সম্ভব হয়েছে— উল্লেখ করেন ১৯৬৪ সালে ডাকসু নির্বাচনে 'মেনন-মতিয়া' প্যানেলের নির্বাচিত সদস্য হান্নান খান। 

তিনি বলেন, মীর কাশেমসহ জামায়াতিরা ২০০ মিলিয়ন ডলার নিয়ে দেশ-বিদেশের আইনজীবী নিয়োগ করেছিল। যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটিশ, জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সংস্থার শীর্ষ কর্মকর্তারাও ফোন করেছিলেন শেখ হাসিনাকে। কিন্তু একবিন্দু টলাতে পারেনি কোনো ফোন-ই-মেইল অনুরোধ। মধ্যপ্রাচ্যে আমাদের বন্ধু-শ্রেণির কোনো দেশও বিচার ব্যাহত করার চেষ্টা চালায়। সেটিও সম্ভব হয়নি। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার কমিটমেন্টের প্রতি যে আস্থা, তার পূর্ণ বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়ায়। ২০০৮ সালের নির্বাচনে সারা বাংলার মানুষ এই বিচারের জন্য নৌকা মার্কায় ভোট দিয়েছেন। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের ভোটাররা মানবতাবিরোধী অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আশায় ছিলেন। 

হান্নান খান বলেন, আন্তর্জাতিক বন্ধুরা নগদ অর্থের কারণে বাহ্যিকভাবে কিছুটা দুর্বল হয়ে ফাঁসি থেকে বিরত হওয়ার জন্য ফোন করলেও পরবর্তীতে তারা ভিতরে ভিতরে খুশীই হয়েছেন। শেখ হাসিনা এবং তার সরকারের সব কর্মকাণ্ডে যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটিশ, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, জাতিসংঘের অকুণ্ঠ সমর্থনের মধ্য দিয়ে সেটিও বাংলার মানুষ অবলোকন করছেন। 

জামায়াতের আইনজীবী টিমের নেতা ব্যারিস্টার রাজ্জাক প্রসঙ্গে এই পুলিশ অফিসার বলেন, তার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে। তিনিও আলবদর ছিলেন। তবে কেন তিনি দেশ ছেড়ে লন্ডনে একেবারেই নীরবতা পালন করছেন তা আমি জানি না। সময় হলেই হয়তো সব কিছু উদঘাটিত হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
উৎসাহ-উদ্দীপনায় প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের সুবর্ণজয়ন্তী পালিত
উৎসাহ-উদ্দীপনায় প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের সুবর্ণজয়ন্তী পালিত
পিডিবির সাবেক প্রধান প্রকৌশলী হযরত আলীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
পিডিবির সাবেক প্রধান প্রকৌশলী হযরত আলীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫০১
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫০১
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
‘ক্লাইমেট চেঞ্জ ট্রাস্টকে শক্তিশালী করতে ১০ বছরের স্ট্রাটেজিক প্ল্যান প্রণয়ন করা হবে’
‘ক্লাইমেট চেঞ্জ ট্রাস্টকে শক্তিশালী করতে ১০ বছরের স্ট্রাটেজিক প্ল্যান প্রণয়ন করা হবে’
আধুনিক নিরাপদ খাদ্যব্যবস্থা গড়তে দরকার দক্ষ মানবসম্পদ: খাদ্য উপদেষ্টা
আধুনিক নিরাপদ খাদ্যব্যবস্থা গড়তে দরকার দক্ষ মানবসম্পদ: খাদ্য উপদেষ্টা
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
অন্তর্বর্তী সরকারের সুচিন্তিত নীতির ফলে মূল্যস্ফীতি দ্রুত কমছে: প্রেসসচিব
অন্তর্বর্তী সরকারের সুচিন্তিত নীতির ফলে মূল্যস্ফীতি দ্রুত কমছে: প্রেসসচিব
কারিগরি শিক্ষার কোনও বিকল্প নেই: শিক্ষা উপদেষ্টা
কারিগরি শিক্ষার কোনও বিকল্প নেই: শিক্ষা উপদেষ্টা
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
৩ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড় ধসের শঙ্কা
৩ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড় ধসের শঙ্কা
সর্বশেষ খবর
সীতাকুণ্ডে লরিচাপায় পথচারীর মৃত্যু
সীতাকুণ্ডে লরিচাপায় পথচারীর মৃত্যু

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় পৃথক স্থানে নারীসহ দুইজনের মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় পৃথক স্থানে নারীসহ দুইজনের মরদেহ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় অটোভ্যানের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, নিহত ১
ভাঙ্গায় অটোভ্যানের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, নিহত ১

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে চা বাগান থেকে তরুণের লাশ উদ্ধার
শ্রীমঙ্গলে চা বাগান থেকে তরুণের লাশ উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৬ মামলার আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে ১৬ মামলার আসামি গ্রেপ্তার

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটির দায়িত্ব পেল নৌবাহিনীর 'ড্রাই ডক'
চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটির দায়িত্ব পেল নৌবাহিনীর 'ড্রাই ডক'

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডেঙ্গুতে তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৪৯২
ডেঙ্গুতে তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৪৯২

২৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

দেশের প্রথম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ক্লাস মনিটরিং সফটওয়্যার চালু করছে জবি
দেশের প্রথম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ক্লাস মনিটরিং সফটওয়্যার চালু করছে জবি

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এক ইলিশের দাম ৭ হাজার ৭০০ টাকা
এক ইলিশের দাম ৭ হাজার ৭০০ টাকা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উৎসাহ-উদ্দীপনায় প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের সুবর্ণজয়ন্তী পালিত
উৎসাহ-উদ্দীপনায় প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের সুবর্ণজয়ন্তী পালিত

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে জাহাজ মাস্টারের মৃত্যু
ফরিদপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে জাহাজ মাস্টারের মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিডিবির সাবেক প্রধান প্রকৌশলী হযরত আলীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
পিডিবির সাবেক প্রধান প্রকৌশলী হযরত আলীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশমিকা মান্দানার ছুটির দিন কাটে চোখের জলে
রাশমিকা মান্দানার ছুটির দিন কাটে চোখের জলে

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

পঞ্চগড়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতার উপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পঞ্চগড়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতার উপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলায় বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে বিক্ষোভ
ভোলায় বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে বিক্ষোভ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে কাঁচাবাজারে আগুন, পুড়ে গেছে ১৬ দোকান
গাজীপুরে কাঁচাবাজারে আগুন, পুড়ে গেছে ১৬ দোকান

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি প্রশান্ত কুমার গ্রেপ্তার
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি প্রশান্ত কুমার গ্রেপ্তার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মৎস্য চাষে রিয়াজুল আলম খানের সাফল্য
মৎস্য চাষে রিয়াজুল আলম খানের সাফল্য

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

অধিনায়ক মুল্ডারের ব্যাটে ইতিহাস, টেস্টে ত্রিপল সেঞ্চুরি
অধিনায়ক মুল্ডারের ব্যাটে ইতিহাস, টেস্টে ত্রিপল সেঞ্চুরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় রেলের উচ্ছেদ অভিযান ফের পেছাল একমাস
নেত্রকোনায় রেলের উচ্ছেদ অভিযান ফের পেছাল একমাস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈলকূপায় যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১
শৈলকূপায় যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫০১
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫০১

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়েল এস্টেট কেলেঙ্কারিতে ফের আইনি ফাঁদে মহেশ বাবু
রিয়েল এস্টেট কেলেঙ্কারিতে ফের আইনি ফাঁদে মহেশ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পায়রাবন্দে বেগম রোকেয়া স্মৃতি কেন্দ্রে যুক্ত হলো ননি ফলের চারা
পায়রাবন্দে বেগম রোকেয়া স্মৃতি কেন্দ্রে যুক্ত হলো ননি ফলের চারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নির্বাচিত হলে প্রতিটি ঘরে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে : টুকু
বিএনপি নির্বাচিত হলে প্রতিটি ঘরে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে : টুকু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক