শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৩, রবিবার, ১৯ আগস্ট, ২০১৮

সাক্ষাৎকারে তদন্ত কর্মকর্তা হান্নান খান

বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা ; প্রথম চার্জশিটেই ছিল জিয়ার নাম

বিশেষ সংবাদদাতা
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা ; প্রথম চার্জশিটেই ছিল জিয়ার নাম

জিয়াউর রহমানের বিচার না করতে পারার যে আক্ষেপ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করেছেন সে প্রসঙ্গে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মো. আবদুল হান্নান খান বলেন, 'দীর্ঘ তদন্ত শেষে আমি তো তার বিরুদ্ধেও চার্জশিট দিয়েছিলাম। কিন্তু বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতে চার্জশিট থেকে জিয়ার নাম বাদ দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, মাননীয় জজ রায়ের সময় রাজনীতিক ওবায়দুর রহমান, তাহের উদ্দিন ঠাকুর, শাহ মোয়াজ্জেমকেও রেহাই দিয়েছেন। বিচারপতি ১৫ আগস্টের নৃশংসতাকে সামরিক বাহিনীর ক্যু হিসেবে মনে করে রায় দিয়েছেন।'

বর্তমানে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের তদন্ত সংস্থার প্রধান সমন্বয়কারী আইজিপি পদমর্যাদার হান্নান খান পিপিএম উল্লেখ করেন, 'এখন আর জিয়াউর রহমানের বিচারের সুযোগ নেই বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় জড়িত হিসেবে।' 

১১ নম্বর সেক্টরের মুক্তিযোদ্ধা এবং নেত্রকোনা জেলার পূর্বধলা উপজেলার খলিশাপুর ইউনিয়নের খান পাড়ার সন্তান হান্নান খান বলেন, 'বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা, জেলখানায় জাতীয় চার নেতা হত্যা মামলা এবং চলমান মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা তদন্তে সম্পৃক্ত থাকতে পেরে নিজেকে সৌভাগ্যবানই মনে করছি। বাঙালি জাতির জন্য অত্যন্ত স্পর্শকাতর এসব মামলায় অপরাধীরা দণ্ডিত হয়েছে এবং হচ্ছে, যা প্রতিটি বিবেকসম্পন্ন মানুষের দীর্ঘ প্রত্যাশার প্রতিফলন।' 

চার্জশিটে বঙ্গবন্ধু হত্যার জন্য জিয়াউর রহমানকেও আসামি করা হয়েছিল। কীভাবে বাদ গেল সে নাম— এমন জিজ্ঞাসার জবাবে ঝানু এই পুলিশ অফিসার বলেন, 'সেটি ছিল অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে, হয়তোবা বাস্তবতার কারণে। সে সময়ের প্রবীণ এবং শীর্ষ পর্যায়ের একজন আইনজীবীর পরামর্শে জিয়ার নাম বাদ দিয়ে দ্বিতীয় দফায় নতুন করে চার্জশিট তৈরি করতে হয়েছে। তবে খন্দকার মোশতাকের নাম, মাহবুবুল আলম চাষী, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, তাহের উদ্দিন ঠাকুরের নাম শেষ পর্যন্ত ছিল আসামির তালিকায়। কিন্তু মাননীয় বিচারক সে সময়ের আওয়ামী লীগের এই নেতাদের মামলা থেকে খালাস দিয়েছেন। জাতির জনক হত্যায় সামরিক বাহিনীকেই তিনি টার্গেট করে বিচারকার্য সমাধা করেছেন।' 

তাহের, মোয়াজ্জেমসহ অন্যদের খালাস দেওয়ার পর সরকারের পক্ষ থেকে আপিল করা হয়েছিল কিনা সে কথা এখন আর স্মরণ করতে পারেননি হান্নান খান। তিনি বলেন, 'বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডে দণ্ডিত কয়েকজন এখনো বিদেশে পালিয়ে রয়েছে। এদের ধরে বাংলাদেশে নিয়ে যাওয়া জরুরি। জানি না স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ অবস্থান কোন পর্যায়ে। তবে ইতিহাসের কলঙ্ক মোচনের স্বার্থেই এসব ঘাতককে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দণ্ড কার্যকর করা জরুরি।'

১৯৬২ সালে শিক্ষা আন্দোলন, ১৯৬৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তদানীন্তন গভর্নর মোনায়েম খানের আগমনের প্রতিবাদ আন্দোলনে অংশ নিয়ে সেই সমাবর্তন ভণ্ডুলকারীদের অন্যতম হিসেবে গ্রেফতার ও ছয় মাস কারাবরণকারী হান্নান খান উল্লেখ করেন, 'যুক্তরাষ্ট্রে এবং কানাডাতেও রয়েছে দু'তিনজন। এদের ফিরিয়ে নিতে যুক্তরাষ্ট্র সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামসহ বিভিন্ন সংগঠন সক্রিয় রয়েছে। এটি খুবই আশাব্যঞ্জক ঘটনা। আশা করছি কূটনীতিক চ্যানেলে সবকিছু ঠিকমতো এগোচ্ছে।'

'বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা এবং জেলহত্যা মামলার তদন্ত শুরুর পর অভিযুক্তদের কারাগারে নেওয়া হলো। ঠিক তেমন পরিস্থিতির মধ্যেই সরকারের পরিবর্তন ঘটায় নতুন সরকার (বিএনপি-জামায়াত জোট) আমাকে নানাভাবে হেনস্তা করেছে। চারবার বদলি করা হয় বান্দরবানে। অবশেষে আমাকে যেতে হয়েছে বাংলাদেশের বাইরে জাতিসংঘ শান্তিরা মিশনে। কিন্তু আল্লাহর বিশেষ রহমত যে, পরবর্তীতে জাতির জনক হত্যা মামলা সম্পন্ন হয়েছে'-উল্লেখ করেন হান্নান খান। 

যুক্তরাষ্ট্রে পালিয়ে থাকা আলবদর আশরাফুজ্জামান এবং রাজাকার জব্বার ইঞ্জিনিয়ার প্রসঙ্গে হান্নান খান উল্লেখ করেন, 'তারা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য মিথ্যা তথ্য প্রদান করেছে ইমিগ্রেশন বিভাগে। সেটি যথাযথ কর্তৃপরে মাধ্যমে মার্কিন প্রশাসনকে অবহিত করা হলেই তো ওদের নাগরিকত্ব কেড়ে নিয়ে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। সেটি হচ্ছে না কেন?' 

পারিবারিক কারণে নিউইয়র্কে আসা হান্নান খান ১১ আগস্ট ঢাকায় ফিরে যাওয়ার প্রাক্কালে প্রদত্ত এ সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে আরও জানান, আট বছরে মাত্র ৩৩টি মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। পেন্ডিং কয়েক হাজার মামলা এই গতিতে তথা মাত্র একটি আদালতে চলতে থাকলে বিচার শেষ হওয়ার অনেক আগেই আসামি এবং সাক্ষীরা ইন্তেকাল করবেন বলে মনে করছি। এ জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে আমরা আদালতের সংখ্যা বৃদ্ধির অনুরোধ জানিয়েছি। একাত্তরের চিহ্নিত ঘাতকদের সহায়-সম্পদ সরকারের বরাবরে বাজেয়াপ্ত করা প্রসঙ্গে হান্নান খান বলেন, তদন্তের প্রারম্ভেই এসব কুখ্যাত অপরাধীদের গ্রেফতারের ক্ষমতাও নেই তদন্ত সংস্থার। এ জন্য কেউ কেউ আভাস পেয়েই বাংলাদেশ থেকে পালিয়েছে। একইভাবে দণ্ডিত অপরাধীদের সহায়-সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার ব্যাপারেও সুস্পষ্ট কোনো বিধি না থাকায় আলবদর রাজাকারসহ ঘাতকরা বিচারের শঙ্কায় সহায়-সম্পদ অন্যের নামে দলিল করেছে। এসব বিষয় আমরা আইনমন্ত্রীর নজরে এনেছি। সাক্ষীদের নিরাপত্তার কথাও জানানো হয়েছে। 

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার দৃঢ় মনোবলের কারণে একাত্তরের ঘাতকদের বিচার অব্যাহত রাখা সম্ভব হয়েছে— উল্লেখ করেন ১৯৬৪ সালে ডাকসু নির্বাচনে 'মেনন-মতিয়া' প্যানেলের নির্বাচিত সদস্য হান্নান খান। 

তিনি বলেন, মীর কাশেমসহ জামায়াতিরা ২০০ মিলিয়ন ডলার নিয়ে দেশ-বিদেশের আইনজীবী নিয়োগ করেছিল। যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটিশ, জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সংস্থার শীর্ষ কর্মকর্তারাও ফোন করেছিলেন শেখ হাসিনাকে। কিন্তু একবিন্দু টলাতে পারেনি কোনো ফোন-ই-মেইল অনুরোধ। মধ্যপ্রাচ্যে আমাদের বন্ধু-শ্রেণির কোনো দেশও বিচার ব্যাহত করার চেষ্টা চালায়। সেটিও সম্ভব হয়নি। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার কমিটমেন্টের প্রতি যে আস্থা, তার পূর্ণ বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়ায়। ২০০৮ সালের নির্বাচনে সারা বাংলার মানুষ এই বিচারের জন্য নৌকা মার্কায় ভোট দিয়েছেন। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের ভোটাররা মানবতাবিরোধী অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আশায় ছিলেন। 

হান্নান খান বলেন, আন্তর্জাতিক বন্ধুরা নগদ অর্থের কারণে বাহ্যিকভাবে কিছুটা দুর্বল হয়ে ফাঁসি থেকে বিরত হওয়ার জন্য ফোন করলেও পরবর্তীতে তারা ভিতরে ভিতরে খুশীই হয়েছেন। শেখ হাসিনা এবং তার সরকারের সব কর্মকাণ্ডে যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটিশ, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, জাতিসংঘের অকুণ্ঠ সমর্থনের মধ্য দিয়ে সেটিও বাংলার মানুষ অবলোকন করছেন। 

জামায়াতের আইনজীবী টিমের নেতা ব্যারিস্টার রাজ্জাক প্রসঙ্গে এই পুলিশ অফিসার বলেন, তার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে। তিনিও আলবদর ছিলেন। তবে কেন তিনি দেশ ছেড়ে লন্ডনে একেবারেই নীরবতা পালন করছেন তা আমি জানি না। সময় হলেই হয়তো সব কিছু উদঘাটিত হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
‘এলএনজি ও নবায়নযোগ্য খাত নিয়ে সৌদির সাথে কাজে আগ্রহী বাংলাদেশ’
‘এলএনজি ও নবায়নযোগ্য খাত নিয়ে সৌদির সাথে কাজে আগ্রহী বাংলাদেশ’
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল
৮ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
৮ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
বিমান বাহিনীর ৭৩তম ফ্লাইট সেফটি অফিসার্স কোর্সের সনদ বিতরণ
বিমান বাহিনীর ৭৩তম ফ্লাইট সেফটি অফিসার্স কোর্সের সনদ বিতরণ
মূল্যস্ফীতি ৪ থেকে ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা সম্ভব : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৪ থেকে ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা সম্ভব : গভর্নর
রাজস্ব বোর্ড বিলুপ্ত নয়, সংস্কার চায় বিটিএলএ ও ডিটিবিএ
রাজস্ব বোর্ড বিলুপ্ত নয়, সংস্কার চায় বিটিএলএ ও ডিটিবিএ
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলার আশঙ্কায় পাঞ্জাবে ব্ল্যাকআউটের নির্দেশ
পাকিস্তানের হামলার আশঙ্কায় পাঞ্জাবে ব্ল্যাকআউটের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় অ্যাম্বুলেন্সের ৫ যাত্রী নিহত
মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় অ্যাম্বুলেন্সের ৫ যাত্রী নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তানকে সংলাপে বসার আহ্বান ইইউ’র
ভারত-পাকিস্তানকে সংলাপে বসার আহ্বান ইইউ’র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এলএনজি ও নবায়নযোগ্য খাত নিয়ে সৌদির সাথে কাজে আগ্রহী বাংলাদেশ’
‘এলএনজি ও নবায়নযোগ্য খাত নিয়ে সৌদির সাথে কাজে আগ্রহী বাংলাদেশ’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে এক ব্যক্তিকে হত্যার অভিযোগ, নারীসহ আহত ৩
নড়াইলে এক ব্যক্তিকে হত্যার অভিযোগ, নারীসহ আহত ৩

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বাণিজ্য মেলা বন্ধের 
দাবিতে মানববন্ধন বিক্ষোভ
বাগেরহাটে বাণিজ্য মেলা বন্ধের  দাবিতে মানববন্ধন বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও ভারতের শেয়ারবাজারে দর পতন
পাকিস্তান ও ভারতের শেয়ারবাজারে দর পতন

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ
পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু
সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

মা
মা

সাহিত্য

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা

সাহিত্য