শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৩, রবিবার, ১৯ আগস্ট, ২০১৮

সাক্ষাৎকারে তদন্ত কর্মকর্তা হান্নান খান

বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা ; প্রথম চার্জশিটেই ছিল জিয়ার নাম

বিশেষ সংবাদদাতা
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা ; প্রথম চার্জশিটেই ছিল জিয়ার নাম

জিয়াউর রহমানের বিচার না করতে পারার যে আক্ষেপ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করেছেন সে প্রসঙ্গে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মো. আবদুল হান্নান খান বলেন, 'দীর্ঘ তদন্ত শেষে আমি তো তার বিরুদ্ধেও চার্জশিট দিয়েছিলাম। কিন্তু বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতে চার্জশিট থেকে জিয়ার নাম বাদ দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, মাননীয় জজ রায়ের সময় রাজনীতিক ওবায়দুর রহমান, তাহের উদ্দিন ঠাকুর, শাহ মোয়াজ্জেমকেও রেহাই দিয়েছেন। বিচারপতি ১৫ আগস্টের নৃশংসতাকে সামরিক বাহিনীর ক্যু হিসেবে মনে করে রায় দিয়েছেন।'

বর্তমানে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের তদন্ত সংস্থার প্রধান সমন্বয়কারী আইজিপি পদমর্যাদার হান্নান খান পিপিএম উল্লেখ করেন, 'এখন আর জিয়াউর রহমানের বিচারের সুযোগ নেই বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় জড়িত হিসেবে।' 

১১ নম্বর সেক্টরের মুক্তিযোদ্ধা এবং নেত্রকোনা জেলার পূর্বধলা উপজেলার খলিশাপুর ইউনিয়নের খান পাড়ার সন্তান হান্নান খান বলেন, 'বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা, জেলখানায় জাতীয় চার নেতা হত্যা মামলা এবং চলমান মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা তদন্তে সম্পৃক্ত থাকতে পেরে নিজেকে সৌভাগ্যবানই মনে করছি। বাঙালি জাতির জন্য অত্যন্ত স্পর্শকাতর এসব মামলায় অপরাধীরা দণ্ডিত হয়েছে এবং হচ্ছে, যা প্রতিটি বিবেকসম্পন্ন মানুষের দীর্ঘ প্রত্যাশার প্রতিফলন।' 

চার্জশিটে বঙ্গবন্ধু হত্যার জন্য জিয়াউর রহমানকেও আসামি করা হয়েছিল। কীভাবে বাদ গেল সে নাম— এমন জিজ্ঞাসার জবাবে ঝানু এই পুলিশ অফিসার বলেন, 'সেটি ছিল অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে, হয়তোবা বাস্তবতার কারণে। সে সময়ের প্রবীণ এবং শীর্ষ পর্যায়ের একজন আইনজীবীর পরামর্শে জিয়ার নাম বাদ দিয়ে দ্বিতীয় দফায় নতুন করে চার্জশিট তৈরি করতে হয়েছে। তবে খন্দকার মোশতাকের নাম, মাহবুবুল আলম চাষী, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, তাহের উদ্দিন ঠাকুরের নাম শেষ পর্যন্ত ছিল আসামির তালিকায়। কিন্তু মাননীয় বিচারক সে সময়ের আওয়ামী লীগের এই নেতাদের মামলা থেকে খালাস দিয়েছেন। জাতির জনক হত্যায় সামরিক বাহিনীকেই তিনি টার্গেট করে বিচারকার্য সমাধা করেছেন।' 

তাহের, মোয়াজ্জেমসহ অন্যদের খালাস দেওয়ার পর সরকারের পক্ষ থেকে আপিল করা হয়েছিল কিনা সে কথা এখন আর স্মরণ করতে পারেননি হান্নান খান। তিনি বলেন, 'বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডে দণ্ডিত কয়েকজন এখনো বিদেশে পালিয়ে রয়েছে। এদের ধরে বাংলাদেশে নিয়ে যাওয়া জরুরি। জানি না স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ অবস্থান কোন পর্যায়ে। তবে ইতিহাসের কলঙ্ক মোচনের স্বার্থেই এসব ঘাতককে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দণ্ড কার্যকর করা জরুরি।'

১৯৬২ সালে শিক্ষা আন্দোলন, ১৯৬৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তদানীন্তন গভর্নর মোনায়েম খানের আগমনের প্রতিবাদ আন্দোলনে অংশ নিয়ে সেই সমাবর্তন ভণ্ডুলকারীদের অন্যতম হিসেবে গ্রেফতার ও ছয় মাস কারাবরণকারী হান্নান খান উল্লেখ করেন, 'যুক্তরাষ্ট্রে এবং কানাডাতেও রয়েছে দু'তিনজন। এদের ফিরিয়ে নিতে যুক্তরাষ্ট্র সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামসহ বিভিন্ন সংগঠন সক্রিয় রয়েছে। এটি খুবই আশাব্যঞ্জক ঘটনা। আশা করছি কূটনীতিক চ্যানেলে সবকিছু ঠিকমতো এগোচ্ছে।'

'বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা এবং জেলহত্যা মামলার তদন্ত শুরুর পর অভিযুক্তদের কারাগারে নেওয়া হলো। ঠিক তেমন পরিস্থিতির মধ্যেই সরকারের পরিবর্তন ঘটায় নতুন সরকার (বিএনপি-জামায়াত জোট) আমাকে নানাভাবে হেনস্তা করেছে। চারবার বদলি করা হয় বান্দরবানে। অবশেষে আমাকে যেতে হয়েছে বাংলাদেশের বাইরে জাতিসংঘ শান্তিরা মিশনে। কিন্তু আল্লাহর বিশেষ রহমত যে, পরবর্তীতে জাতির জনক হত্যা মামলা সম্পন্ন হয়েছে'-উল্লেখ করেন হান্নান খান। 

যুক্তরাষ্ট্রে পালিয়ে থাকা আলবদর আশরাফুজ্জামান এবং রাজাকার জব্বার ইঞ্জিনিয়ার প্রসঙ্গে হান্নান খান উল্লেখ করেন, 'তারা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য মিথ্যা তথ্য প্রদান করেছে ইমিগ্রেশন বিভাগে। সেটি যথাযথ কর্তৃপরে মাধ্যমে মার্কিন প্রশাসনকে অবহিত করা হলেই তো ওদের নাগরিকত্ব কেড়ে নিয়ে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। সেটি হচ্ছে না কেন?' 

পারিবারিক কারণে নিউইয়র্কে আসা হান্নান খান ১১ আগস্ট ঢাকায় ফিরে যাওয়ার প্রাক্কালে প্রদত্ত এ সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে আরও জানান, আট বছরে মাত্র ৩৩টি মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। পেন্ডিং কয়েক হাজার মামলা এই গতিতে তথা মাত্র একটি আদালতে চলতে থাকলে বিচার শেষ হওয়ার অনেক আগেই আসামি এবং সাক্ষীরা ইন্তেকাল করবেন বলে মনে করছি। এ জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে আমরা আদালতের সংখ্যা বৃদ্ধির অনুরোধ জানিয়েছি। একাত্তরের চিহ্নিত ঘাতকদের সহায়-সম্পদ সরকারের বরাবরে বাজেয়াপ্ত করা প্রসঙ্গে হান্নান খান বলেন, তদন্তের প্রারম্ভেই এসব কুখ্যাত অপরাধীদের গ্রেফতারের ক্ষমতাও নেই তদন্ত সংস্থার। এ জন্য কেউ কেউ আভাস পেয়েই বাংলাদেশ থেকে পালিয়েছে। একইভাবে দণ্ডিত অপরাধীদের সহায়-সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার ব্যাপারেও সুস্পষ্ট কোনো বিধি না থাকায় আলবদর রাজাকারসহ ঘাতকরা বিচারের শঙ্কায় সহায়-সম্পদ অন্যের নামে দলিল করেছে। এসব বিষয় আমরা আইনমন্ত্রীর নজরে এনেছি। সাক্ষীদের নিরাপত্তার কথাও জানানো হয়েছে। 

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার দৃঢ় মনোবলের কারণে একাত্তরের ঘাতকদের বিচার অব্যাহত রাখা সম্ভব হয়েছে— উল্লেখ করেন ১৯৬৪ সালে ডাকসু নির্বাচনে 'মেনন-মতিয়া' প্যানেলের নির্বাচিত সদস্য হান্নান খান। 

তিনি বলেন, মীর কাশেমসহ জামায়াতিরা ২০০ মিলিয়ন ডলার নিয়ে দেশ-বিদেশের আইনজীবী নিয়োগ করেছিল। যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটিশ, জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সংস্থার শীর্ষ কর্মকর্তারাও ফোন করেছিলেন শেখ হাসিনাকে। কিন্তু একবিন্দু টলাতে পারেনি কোনো ফোন-ই-মেইল অনুরোধ। মধ্যপ্রাচ্যে আমাদের বন্ধু-শ্রেণির কোনো দেশও বিচার ব্যাহত করার চেষ্টা চালায়। সেটিও সম্ভব হয়নি। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার কমিটমেন্টের প্রতি যে আস্থা, তার পূর্ণ বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়ায়। ২০০৮ সালের নির্বাচনে সারা বাংলার মানুষ এই বিচারের জন্য নৌকা মার্কায় ভোট দিয়েছেন। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের ভোটাররা মানবতাবিরোধী অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আশায় ছিলেন। 

হান্নান খান বলেন, আন্তর্জাতিক বন্ধুরা নগদ অর্থের কারণে বাহ্যিকভাবে কিছুটা দুর্বল হয়ে ফাঁসি থেকে বিরত হওয়ার জন্য ফোন করলেও পরবর্তীতে তারা ভিতরে ভিতরে খুশীই হয়েছেন। শেখ হাসিনা এবং তার সরকারের সব কর্মকাণ্ডে যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটিশ, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, জাতিসংঘের অকুণ্ঠ সমর্থনের মধ্য দিয়ে সেটিও বাংলার মানুষ অবলোকন করছেন। 

জামায়াতের আইনজীবী টিমের নেতা ব্যারিস্টার রাজ্জাক প্রসঙ্গে এই পুলিশ অফিসার বলেন, তার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে। তিনিও আলবদর ছিলেন। তবে কেন তিনি দেশ ছেড়ে লন্ডনে একেবারেই নীরবতা পালন করছেন তা আমি জানি না। সময় হলেই হয়তো সব কিছু উদঘাটিত হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

এই মাত্র | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

১২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

২৫ মিনিট আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

৩৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা