শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৫, শনিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০১৮ আপডেট:

সংকট কাটাতে ভোটে যাবে বিএনপি

মাঠের নেতাদের সঙ্গে ঢাকা-লন্ডন সমন্বয়, নির্বাচনের প্রস্তুতির নির্দেশ, তফসিলের পর নামবেন নেতা-কর্মীরা
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
সংকট কাটাতে ভোটে যাবে বিএনপি

দলের সংকট কাটাতে ভোটে যাবে বিএনপি। গ্রেনেড হামলা মামলার রায়ে বিএনপির ভিতরে তোলপাড় চলছে। দলটির আগামীর রাজনীতি নিয়েও চিন্তিত কর্মী-সমর্থকদের বড় অংশ। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া এখন কারাগারে। অন্যদিকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার রায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত। সিনিয়র অনেক নেতার মধ্যে রয়েছে দ্বিধাদ্বন্দ্ব। এ অবস্থার উত্তরণে বিএনপি নীতিনির্ধারকরা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার পক্ষে। এর মধ্যে কারান্তরীণ বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ভোটের পক্ষে মত দিয়েছেন। অন্যদিকে লন্ডনে অবস্থানরত তারেক রহমানও ভোটের পক্ষে।

জানা গেছে, আসনভিত্তিক প্রার্থী নির্বাচন প্রক্রিয়া চলছে দলের ভিতরে। এর মধ্যে প্রার্থী তালিকার খসড়া তৈরি করে তা যাচাই-বাছাই করছেন মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ তালিকা পাঠানো হচ্ছে লন্ডনে। সেখান থেকে যাদের সবুজ সংকেত দেওয়া হচ্ছে তারা এর মধ্যে পূর্ণ প্রস্তুতি নিচ্ছেন। শতাধিক আসনে চূড়ান্ত হয়েছে প্রার্থী। নির্বাচন কমিশন তফসিল ঘোষণার পর বিএনপির প্রার্থীরা মাঠে চলে যাবেন। সেভাবে প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে। একইভাবে জোট ও ঐক্য প্রক্রিয়ার সঙ্গে আসন চূড়ান্ত করতে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ দলের বেশ কয়েকজন সিনিয়র নেতা সমঝোতা বৈঠকগুলোতে মিলিত হচ্ছেন। তারা ড. কামাল হোসেনকে গুরুত্ব দিচ্ছেন বিশেষভাবে। একই সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রক্ষা করছেন আ স ম আবদুর রব, মাহমুদুর রহমান মান্না, সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদসহ ঐক্যের সঙ্গে জড়িত নেতাদের সঙ্গে। বিকল্প ধারার সঙ্গে কথা বলা হচ্ছে আলাদা করে। তবে মাহী বি. চৌধুরীকে নিয়ে বিএনপির ভিতরে বিশেষ সতর্কতা রয়েছে। বিএনপির পক্ষ থেকে আলাদা করে যোগাযোগ রক্ষা করা হচ্ছে কর্নেল অলি আহমদ (অব.), রেদোয়ান আহমেদসহ অন্য নেতাদের সঙ্গেও। কোনো রকম সাড়া না পেলেও বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর সঙ্গেও তারা যোগাযোগ রাখছেন। বিএনপি চায় সবাইকে নিয়ে তাদের অবস্থান সংহত করে ভোটের দিকে এগিয়ে যেতে। নেতা-কর্মীদের মনোবল ফিরিয়ে আনতে। এর মধ্যে জামায়াত ইস্যু নিয়েও আলোচনা চলছে। জামায়াতকে আলাদাভাবে ছাড় দেওয়া হতে পারে। তবে দৃশ্যমান ঐক্যে জামায়াতের সঙ্গে দেখাবে না বিএনপি।

বিএনপির শীর্ষ নেতারা মনে করেন, বর্তমান বাস্তবতায় ভোটের কোনো বিকল্প নেই। এতদিন যারা ভোটের বিপক্ষে ছিলেন তারাও এখন নির্বাচনে অংশ নিয়ে দলকে পুনরায় সংগঠিত করার পক্ষে। ভোট নিয়ে দলে অগোছালো অবস্থান থাকলেও এর বিকল্প নেতারা খুঁজে পাচ্ছেন না।

ফলে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে ভিতরে ভিতরে জোরেশোরেই প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি। ইতিমধ্যেই প্রার্থীদের একটি খসড়া তালিকা তৈরি করা হয়েছে। খসড়া তালিকায় সংসদের ৩০০ আসনে প্রতিটি আসনের বিপরীতে দুই বা তিন স্তরের প্রার্থী ঠিক করার পর সেখান থেকে চূড়ান্ত তালিকা তৈরি করা হচ্ছে। বিগত ২০০১ ও ২০০৮ সালের নির্বাচনের প্রার্থী হিসেবে যারা অংশ নিয়েছিলেন, তাদের মধ্য থেকে কমপক্ষে ১০০ প্রার্থীর মনোনয়ন অপরিবর্তিত থাকছে। দলের স্থায়ী কমিটি ও পার্লামেন্টারি বোর্ডের নির্ভরযোগ্য সূত্রগুলো এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে। সূত্রগুলো জানায়, ২০০১ সালের জাতীয় নির্বাচনের সময় দলের সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব থাকাকালে তারেক রহমান যেভাবে এলাকায় জরিপ, যাচাই-বাছাইসহ প্রার্থী নির্বাচন করেছিলেন, আগামী নির্বাচনের জন্যও তিনি দলের শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের নিয়ে একই প্রক্রিয়ায় প্রার্থী বাছাই করছেন। নির্বাচন প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিএনপি একটি নির্বাচনমুখী গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। একমাত্র নির্বাচনের মাধ্যমেই জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা সম্ভব বলে বিএনপি বিশ্বাস করে। এ জন্য রাজনৈতিক দল হিসেবে নির্বাচনের প্রস্তুতি আমাদের সবসময়ই রয়েছে। সারা দেশে ৩০০ আসনের বিপরীতে আমাদের ৯০০-এরও বেশি যোগ্য প্রার্থী রয়েছেন। তাদের মধ্য থেকেই পার্লামেন্টারি বোর্ড চূড়ান্ত প্রার্থী মনোনয়ন দেবে। বিএনপি অবশ্যই নির্বাচনে অংশ নেবে। তবে তার আগে চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি প্রদানসহ নিরপেক্ষ পরিবেশ তৈরি করতে হবে। তৈরি করতে হবে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিএনপি নির্বাচনমুখী গণতান্ত্রিক দল। জাতীয় নির্বাচনের উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি হলে বিএনপি অবশ্যই এতে অংশ নেবে এবং শতভাগ প্রস্তুতিও রয়েছে। এমনকি নির্বাচনে প্রার্থীদের নামের ‘লিস্ট’ও প্রস্তুত হয়ে আছে। তবে বেগম খালেদা জিয়াকে কারাগারে রেখে বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেবে না। তাছাড়া নিরপেক্ষ নির্বাচনের ন্যূনতম পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে।

দলের অপর নীতিনির্ধারক আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল হিসেবে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্যই বিএনপি আন্দোলন করছে। আন্দোলনের পাশাপাশি নির্বাচনের প্রস্তুতিও রয়েছে। নির্বাচনের আগে বিএনপি চেয়ারপারসনকে মুক্তি দিতে হবে। নিরপেক্ষ সরকার গঠনসহ সংসদ ভেঙে দিতে হবে। নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করতে হবে। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে হবে। তবেই বিএনপি নির্বাচনে যাবে। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নির্বাচনের প্রস্তুতির কোনো অভাব নেই বিএনপির। বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়ে এবং সংসদ ভেঙে দিয়ে নিরপেক্ষ পরিবেশ সৃষ্টি করার পর এক দিনের ভিতরে নির্বাচন দিলেও সে নির্বাচনে বিএনপি অংশ নেবে। আর জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করবে ইনশা আল্লাহ।

জানা গেছে, ২০০১ সালের সংসদ নির্বাচনে চার দলীয় জোটের শরিকদের সর্বমোট ৫২টি আসনে ছাড় দিলেও এবার ২০ দলীয় জোটের শরিকসহ (জাতীয় ঐক্যের অন্তর্ভুক্ত) বাইরের দলগুলোর জন্য সব মিলিয়ে প্রায় ১০০ আসন খালি রাখা হচ্ছে। এ লক্ষ্যেই জোটসহ বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য তৈরির আপ্রাণ চেষ্টা করছে দলটি। গতকাল জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়া ও যুক্তফ্রন্টসহ পাঁচটি দলের নেতাদের সঙ্গে জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রবের উত্তরার বাসায় বৈঠক করেছেন বিএনপি নেতারা। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ এতে অংশ নেন। বৃহত্তর এই জোটের বাইরে থাকা রাজনৈতিক দলগুলোসহ সর্বস্তরের পেশাজীবীদের মধ্য থেকেও প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বিএনপির এই নেতারা।

বিডি-প্রতিদিন/১৩ অক্টোবর, ২০১৮/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
সমুদ্রসীমার পরিপূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভাণ্ডার গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সমুদ্রসীমার পরিপূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভাণ্ডার গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
বঙ্গোপসাগরে বজ্রমেঘ, চার বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
বঙ্গোপসাগরে বজ্রমেঘ, চার বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
বাংলাদেশকে ১৫ হাজার ৮৮৮ কোটি টাকা ঋণ দিল এডিবি
বাংলাদেশকে ১৫ হাজার ৮৮৮ কোটি টাকা ঋণ দিল এডিবি
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত, ১৮টি প্রস্তাব বাছাই
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত, ১৮টি প্রস্তাব বাছাই
ছুটির দিনেও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিক্ষোভ
ছুটির দিনেও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিক্ষোভ
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
লে. কর্নেল (অব.) গাজী সিরাজুল ইসলাম আর নেই
লে. কর্নেল (অব.) গাজী সিরাজুল ইসলাম আর নেই
সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮২
সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮২
দেশে ফিরেছেন ৩৬ হাজার ৬০১ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৩৬ হাজার ৬০১ হাজি
রোহিঙ্গা সংকট আঞ্চলিক নিরাপত্তায় হুমকি হতে পারে : জাতিসংঘে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
রোহিঙ্গা সংকট আঞ্চলিক নিরাপত্তায় হুমকি হতে পারে : জাতিসংঘে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুন)
সর্বশেষ খবর
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে ইজিবাইক চুরি চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার
ঠাকুরগাঁওয়ে ইজিবাইক চুরি চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে খেলাকে কেন্দ্র করে প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যা
কিশোরগঞ্জে খেলাকে কেন্দ্র করে প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমরা শুধু নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন করি নাই : এ্যানি
আমরা শুধু নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন করি নাই : এ্যানি

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুবককে গুলি করে হত্যা
যুবককে গুলি করে হত্যা

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বোয়ালখালীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
বোয়ালখালীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিত্র বদলে দিলেন ডাঃ সূচনা
বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিত্র বদলে দিলেন ডাঃ সূচনা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাবিপ্রবির বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭টি হলের নাম পরিবর্তন
হাবিপ্রবির বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭টি হলের নাম পরিবর্তন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের
পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কাহালুতে বৃক্ষরোপণ
জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কাহালুতে বৃক্ষরোপণ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অনূর্ধ্ব-১২ ক্রিকেট ফেস্ট: মেয়েদের বাছাই শনিবার
চট্টগ্রামে অনূর্ধ্ব-১২ ক্রিকেট ফেস্ট: মেয়েদের বাছাই শনিবার

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অটোরিকশা উল্টে যুবক নিহত
অটোরিকশা উল্টে যুবক নিহত

৫৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মোহাম্মদপুরে দিনব্যাপী পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৮
মোহাম্মদপুরে দিনব্যাপী পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৮

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে রাজধানীতে র‍্যালি-সমাবেশ
ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে রাজধানীতে র‍্যালি-সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গভীর রাতে ছেলেকে গ্রেফতার, আতঙ্কিত হয়ে হার্ট অ্যাটাকে বাবার মৃত্যু
গভীর রাতে ছেলেকে গ্রেফতার, আতঙ্কিত হয়ে হার্ট অ্যাটাকে বাবার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি নাগরিকের লাশ
হস্তান্তর করলো বিএসএফ
বাংলাদেশি নাগরিকের লাশ হস্তান্তর করলো বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই লাশ উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন রাজনৈতিক দল ‘বাংলাদেশ রিপাবলিক পার্টি’র আত্মপ্রকাশ
নতুন রাজনৈতিক দল ‘বাংলাদেশ রিপাবলিক পার্টি’র আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে প্রস্তুতি চলছে : আমীর খসরু
তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে প্রস্তুতি চলছে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে চার ডাকাত গ্রেফতার
চট্টগ্রামে চার ডাকাত গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমুদ্রসীমার পরিপূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভাণ্ডার গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সমুদ্রসীমার পরিপূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভাণ্ডার গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : মির্জা ফখরুল
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নওগাঁয় পিকআপ-ভটভটি সংঘর্ষে চালক নিহত
নওগাঁয় পিকআপ-ভটভটি সংঘর্ষে চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল দুইজনের
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল দুইজনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় বেড়েছে প্রকারভেদে সকল চালের দাম
নওগাঁয় বেড়েছে প্রকারভেদে সকল চালের দাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে বাস উল্টে নিহত ১
সিরাজগঞ্জে বাস উল্টে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়
মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'
'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা
আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব
দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব

নগর জীবন

নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি
নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা
বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া
সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া

শোবিজ

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু
রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু

শোবিজ

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন
৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন

শোবিজ

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ
চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ

শোবিজ

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

অডিও ফাঁসে নড়বড়ে গদি থাই প্রধানমন্ত্রীর
অডিও ফাঁসে নড়বড়ে গদি থাই প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা