শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৯, রবিবার, ২১ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

রাজনীতির টার্নিং পয়েন্ট আগামী ১০ দিন

প্যারোল না জামিন, শপথ না বর্জন সব সুরাহা
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
রাজনীতির টার্নিং পয়েন্ট আগামী ১০ দিন

একাদশ জাতীয় সংসদে বিএনপি থেকে নির্বাচিত ছয় প্রার্থীর শপথ নেওয়ার সময় আছে মাত্র ১০ দিন। কারান্তরীণ বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্যারোলে মুক্তি, শপথ নিয়ে সংসদে যোগদানসহ অনেক কিছুই পরিষ্কার হবে এ কয় দিনে। সরকার চায় নির্বাচিত সব এমপি সংসদে যোগ দিয়ে সংসদকে প্রাণবন্ত করুক। একই সঙ্গে খালেদা জিয়ার প্যারোল আবেদন করলে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো বাধা দেওয়া হবে না।

তবে বিএনপি চায় তাদের দলীয় প্রধানের জামিনে মুক্তি। দলীয় ছয় এমপি শপথ নিতে আগ্রহী হলেও হাইকমান্ডের হুঁশিয়ারি এটা করলে দল থেকে তাদের চিরতরে বহিষ্কার করা হবে। আগামী ১০ দিনকে রাজনীতির টার্নিং পয়েন্ট বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। এ কয় দিনে ঘটতে পারে অনেক কিছু। প্যারোল-শপথ নিয়ে দুই পক্ষ এখন পর্যন্ত দুই মেরুতে অবস্থান করলেও পর্দার আড়ালে অনেক কিছুই ঘটছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, উভয়পক্ষ নমনীয় হলে রাজনীতিতে সমঝোতার আভাস মিলবে আগামী ১০ দিনের মধ্যেই।  সংখ্যায় কম হলেও শপথ নিয়ে সংসদে ঝড় তুলতে পারবে মাঠের বিরোধী দল বিএনপি। আর এমপিরা শপথ না নিলে অথবা শপথ গ্রহণ করতে না পারার উপযুক্ত কারণ দেখিয়ে স্পিকারের কাছে আবেদন না করলে শূন্য হয়ে যেতে পারে সংসদীয় আসন।

আওয়ামী লীগ ও সরকারের নীতি নির্ধারণী ফোরামের একাধিক নেতা জানিয়েছেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যারা বিজয়ী হয়েছেন, তাদের সংসদে দেখতে চায় আওয়ামী লীগ। সে জন্য দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বার বার সংসদে যোগ দিতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

দলের নীতিনির্ধারণী ফোরামের নেতারা বলছেন, ঐক্যফ্রন্টের নির্বাচিত দুই নেতার মতো বিএনপির নির্বাচিত ছয় এমপিও শপথ নিয়ে সংসদে যোগ দেবেন। এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন, শপথ নিয়ে সংসদে না এলে বিএনপির আরেকটি ভুল হবে। আমরা বিশ্বাস করি এলাকার জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে বিএনপি সংসদে এসে ভূমিকা রাখবে। সংসদকে প্রাণবন্ত করবে। তারা ৬ জনে ৬০ জনের কথা বলবে।

সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, ‘যদি খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে অথবা বিএনপির পক্ষ থেকে তার প্যারোলে মুক্তির জন্য আবেদন করা হয়, সে ক্ষেত্রে তারা বিবেচনা করতে পারেন।’ বিএনপির পক্ষ থেকে সরকারের একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতার সঙ্গে একাধিকবার বৈঠক হয়েছে। খালেদা জিয়া প্যারোলে মুক্তি চাইলে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো বাধা দেওয়া হবে না বলে জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে বিএনপির নির্বাচিত ৬ এমপিকে শপথ নিয়ে সংসদে যোগদানের আহ্বান জানানো হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপি সংসদে যোগ দিলে তা হবে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত। আমি মনে করি তারা সংসদে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন এবং গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে।

খালেদা জিয়ার মুক্তির প্রশ্নে তিনি বলেন, আদালতে দোষী সাব্যস্ত হয়ে তিনি (খালেদা জিয়া) এখন কারাগারে। তিনি যদি জামিন প্রার্থনা করেন আদালতই একমাত্র তাকে জামিনে মুক্তি দিতে পারে। অন্যদিকে তিনি যদি প্যারোলে মুক্তি চান তাহলে তার আবেদনটি সরকার বিবেচনা করবে। এ ছাড়া তার মুক্তির অন্য কোনো পথ নেই।

সংসদে যেতে আগ্রহী ছয় এমপি, হাইকমান্ডের ‘না’: বিএনপির নির্বাচিত এমপিরা জাতীয় সংসদে যেতে আগ্রহী। এলাকার মানুষের নানামুখী চাপের কথা তারা দলের হাইকমান্ডকে জানিয়েছেন। একই সঙ্গে সংসদে গিয়ে বেগম জিয়ার মুক্তি দাবি তোলার যুক্তিও তুলে ধরেছেন তারা। তবে সংসদে যাওয়ার ব্যাপারে দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটি তাদের ‘না’ করে দিয়েছে।

সম্প্রতি স্থায়ী কমিটির বৈঠকে স্কাইপিতে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান স্পষ্ট জানিয়ে দেন, সংসদে যাওয়া যাবে না। এরপরই নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের নিয়ে বৈঠক করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ওই বৈঠকেও বলা হয়, বিএনপির নীতিগত সিদ্ধান্ত হলো সংসদে না যাওয়া। কেউ এককভাবে যদি সংসদে যেতে চান, তাহলে বহিষ্কার করা হবে। সংসদ অধিবেশন শুরুর ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচিতদের সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ নিতে হয়। সে হিসেবে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত শপথ নেওয়ার সময় রয়েছে বিএনপির এমপিদের। এর মধ্যে শপথ না নিলে স্পিকারের কাছে আবেদন করার সুযোগও পাবেন তারা। তবে তারা আবেদন না করলে ওই আসন শূন্য হয়ে যাবে।

সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি হাসপাতালে বিএনপির তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করেন। ওই সময় তারা বেগম জিয়ার প্যারোলে মুক্তি ও সংসদে যাওয়া না যাওয়ার প্রসঙ্গটি তুলে ধরেন। এ সময় বেগম জিয়া প্যারোলে মুক্তির ব্যাপারে সরাসরি ‘না’ জানিয়ে দেন।

একইভাবে সংসদে যাওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এই ছয়জন সংসদে গিয়ে কী করবে? আমাকে কারামুক্ত করতে পারবে? বেগম জিয়ার নেতিবাচক মনোভাব দেখে নেতারা এ প্রসঙ্গে আর কথা বাড়াননি বলে জানা গেছে।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘যে নির্বাচন ও তার ফলাফলকে আমরা প্রত্যাখ্যান করেছি, নির্বাচন হিসেবেই মেনে নিইনি- সে সংসদে যাওয়ার তো প্রশ্নই আসে না। এই নির্বাচন জাতীয় জীবনে এক ভয়ানক কলঙ্ক। আমরা অবিলম্বে তা বাতিল করে নির্দলীয় নিরপেক্ষ একটি সরকারের অধীনে পুনরায় নির্বাচন দাবি করেছি।’

দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেন, ‘একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি থেকে নির্বাচিত ৬ সংসদ সদস্যের শপথ নেওয়ার প্রশ্নই আসে না। বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত সংসদে যাওয়া নিয়ে কোনো আলোচনা নয়। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সম্মতিক্রমে আমরা স্থায়ী কমিটির সদস্যরা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সুতরাং এ সিদ্ধান্ত থেকে ফিরে আসা যাবে না।’

তবে ব্যক্তিগতভাবে বিএনপির একাধিক সংসদ সদস্যের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তারা সংসদে যেতে আগ্রহী। তারা আশা প্রকাশ করছেন, ৩০ এপ্রিলের মধ্যে বিএনপি একটি ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেবে। তারা যুক্তি তুলে ধরে বলছেন, বিএনপির ক্ষুদ্র প্রতিনিধি দলও সংসদে গেলে দৃষ্টি তাদের দিকেই থাকবে। তাছাড়া বেগম জিয়ার মুক্তির বিষয়ে সংসদকে তারা জানাতে পারবেন। রাজপথের আন্দোলনের পাশাপাশি সংসদেও এ নিয়ে ঝড় তোলা যাবে।

এ প্রসঙ্গে ঠাকুরগাঁও-৩ আসন থেকে নির্বাচিত বিএনপির সংসদ সদস্য জাহিদুর রহমান জাহিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমার আসনটি প্রথমবারের মতো বিএনপি থেকে নির্বাচিত হয়েছে। আমি এ মুহূর্তে চরম বিপদে রয়েছি। নেতা-কর্মীদের ৯৫ ভাগই চান, আমরা যেন সংসদে যাই। তবে এ ব্যাপারে কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত হলো যাওয়া যাবে না। তবে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত আমাদের শপথ নেওয়ার সময় আছে। এর মধ্যে দলের ইতিবাচক কোনো সিদ্ধান্ত আছে কিনা জানি না। তবে দল না চাইলে আমরা সংসদে যাব না।’

বগুড়া-৪ আসন থেকে নির্বাচিত মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘এলাকার জনগণ চায়, আমরা যেন সংসদে গিয়ে সরকারের দুঃশাসনের প্রতিবাদ করি। কিন্তু বাস্তবতাও দেখতে হবে। আমি দল করিÑএ কারণেই জনগণ আমাকে চেনে। আমাদের কারাবন্দী চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান না চাইলে সংসদে যাব না।’

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনে বিএনপি থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য হারুন অর রশীদ বলেন, ‘যারা নির্বাচিত হয়েছেন তাদের ওপর এলাকার মানুষের চাপ আছে, এটাও সত্য। কিন্তু আমরা নির্বাচিত হয়েছি দলীয় প্রতীকে, দলের সমর্থনে। এখানে দলের সিদ্ধান্ত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা এখন পর্যন্ত একমত যে, দলের সিদ্ধান্তের বাইরে  কোনো সিদ্ধান্ত নেব না।’

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসন থেকে নির্বাচিত বিএনপি দলীয় এমপি আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘আমি এ নিয়ে সংশয়ে আছি। দলীয়ভাবে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে ব্যক্তিগতভাবে আমি অত্যন্ত চাপের মধ্যে আছি। এলাকার জনগণ চাচ্ছে আমি যেন শপথ নিয়ে এলাকায় ফিরে যাই।’      

প্যারোল নয়, জামিনে মুক্তি চান খালেদা জিয়া: বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া প্যারোলে মুক্তি নিতে চান না। প্যারোলের প্রস্তাব সরাসরি নাকচ করে দিয়েছেন তিনি। অতি সম্প্রতি বিএনপির তিনজন নীতিনির্ধারক তার সঙ্গে কারাগারে দেখা করতে গেলে তাদের সঙ্গে আলাপকালে বেগম খালেদা জিয়া বলেন, প্রয়োজনে মৃত্যু পর্যন্ত জেলখানায় থাকব। তবুও প্যারোলে মুক্তি নেব না। কারামুক্ত হতে হলে আইনি লড়াইয়ের মাধ্যমে আদালত থেকে জামিনেই মুক্ত হব। কোনো ধরনের প্যারোল বা শর্ত-সাপেক্ষে নয়।

সংশ্লিষ্ট নেতাদের সঙ্গে কথা বলে তা জানা গেছে। জিয়া পরিবারের সদস্যদের মধ্যে কেউ-ই চান না খালেদা জিয়া প্যারোলে কারামুক্ত হয়ে চিকিৎসার জন্য বিদেশে যান। তবে দলের একটি অংশের নেতারা চান চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ওপর জেলখানায় শারীরিক ও মানসিকভাবে যে জুলুম-নির্যাতন চলছে, তা থেকে রেহাই পেতে এবং তার শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় উন্নত চিকিৎসায় অবিলম্বে তার বিদেশে যাওয়া উচিত। আগে নিজের জীবন ও সুস্থ শরীর। তারপর রাজনীতি।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা