শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১২, শুক্রবার, ০৩ মে, ২০১৯ আপডেট:

হতাশ ঐক্যফ্রন্ট, ক্ষুব্ধ ২০ দল শরিকরাও

বিএনপির চার এমপির শপথ
মাহমুদ আজহার
অনলাইন ভার্সন
হতাশ ঐক্যফ্রন্ট, ক্ষুব্ধ ২০ দল শরিকরাও

ইউটার্ন নিয়ে বিএনপির চার এমপির শপথ গ্রহণকে ভালো চোখে দেখছে না একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সরকারবিরোধী সবচেয়ে শক্তিশালী মোর্চা ‘জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট’। কাউকে না জানিয়ে বিএনপির এ ধরনের সিদ্ধান্তে ঐক্যফ্রন্ট অনেকটাই ‘হতাশ’ ও ‘হতভম্ব’। এ নিয়ে সামনের স্টিয়ারিং কমিটির বৈঠকে ঐক্যফ্রন্টের নেতারা বিএনপির কাছে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা চাইতে পারে বলে জানা গেছে।

বিএনপির ‘দ্বিমুখী’ আচরণে চরম ক্ষুব্ধ ২০-দলীয় জোটের শরিক দলগুলোও। দলটির হঠাৎ সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের বিষয় সম্পর্কে পুরো অন্ধকারে ছিল তারা। নির্বাচনের পর ঝিমিয়ে পড়া ২০-দলীয় জোটের শরিক দলগুলোও সামনের বৈঠকে এ বিষয়ে বিএনপির কাছে জানতে চাইবে। বিএনপির নির্ভরযোগ্য সূত্রে 

জানা গেছে, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ছাড়া দলের কেউই এ বিষয়ে অবগত ছিলেন না। তা ছাড়া চার নির্বাচিত এমপিই শপথ নেওয়ার ব্যাপারে ছিলেন নাছোড়বান্দা। তাদের উদ্বুদ্ধ করেছিলেন জিয়া পরিবারের এক সদস্য। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে ছিল যে এমপিরা মিলে বিএনপি ভেঙে ‘নতুন দল’ ঘোষণার দ্বারপ্রাপ্তে চলে যান। বিষয়টি অবগত হন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সর্বশেষ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এ কারণেই তাকে এমপিদের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা দেওয়া হয়। দলের ভাঙন ঠেকাতে অনেকটা বাধ্য হয়েই এমপিদের শপথে রাজি হন তারেক রহমান।

অন্য একটি সূত্রমতে, দলের প্রধান বেগম খালেদা জিয়ার ‘জামিন’ বা ‘প্যারোলে’ মুক্তি নিয়ে সরকারের উচ্চপর্যায়ের সঙ্গে একটি ‘অলিখিত সমঝোতা’ হয়েছে। বিএনপির এমপিরা শপথ নেওয়ার পর বেগম জিয়ার মুক্তি প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়েছে। খুব শিগগিরই বেগম জিয়া জামিনে মুক্তি পেতে পারেন বলে বিএনপি সূত্রে জানা গেছে।

এ প্রসঙ্গে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শরিক দল নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমি ঐক্যফ্রন্টের ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কিত। বিএনপির ইউটার্ন সম্পর্কে আমরা কিছুই জানি না। বিএনপির এ সিদ্ধান্তে ঐক্যফ্রন্টে ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হতে পারে। তবে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির লক্ষ্যে সমঝোতা হলে তা খোলাখুলি বলুক, কী সমঝোতা হয়েছে? আমার মনে হয়, বিএনপি সমঝোতা করলে অনেক আগেই সমঝোতা করতে পারত। বেগম খালেদা জিয়া যদি সমঝোতা করতেন, তাহলে উনি প্রধানমন্ত্রী থাকতেন, অন্য কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে পারতেন না। ’

সূত্রে জানা গেছে, ভোটের পর থেকেই হ-য-ব-র-ল পরিস্থিতি ঐক্যফ্রন্টে। একাদশ জাতীয় নির্বাচনের পর দুই একটি নামকাওয়াস্তে বৈঠক হলেও তাতে বিএনপির প্রতিনিধি হিসেবে যোগ দিয়েছেন শুধুমাত্র স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কিংবা প্রভাবশালী নেতা স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ স্টিয়ারিং কমিটির বৈঠকে যোগ দেননি। এমনকি পরে দলের অপর স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে স্টিয়ারিং কমিটির সদস্য করা হলেও তিনি একটি বৈঠকেও যাননি। এরপর গণফোরামের দুই নেতার শপথ এবং পর্যায়ক্রমে বিএনপির পাঁচ প্রতিনিধির শপথ গ্রহণে ঐক্যফ্রন্টে চরম অস্বস্তি বিরাজ করছে। গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেনের দ্বৈত ভূমিকা ও বিএনপির ইউটার্নে বিরক্ত জাতীয় ফ্রন্টের অন্য শরিক দলগুলো।

জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও জোটের শীর্ষ নেতারা বলছেন, আমরা যে নির্বাচনকে অবৈধ বলে প্রত্যাখ্যান করেছি, সেই পার্লামেন্টে বিএনপির বা গণফোরামের প্রতিনিধি যায় কীভাবে? এখানে আমাদের রাজনীতি থাকল কোথায়? দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাওয়াই যেখানে ভুল ছিল, সেখানে চতুর্মুখী চাপে জোট ও ফ্রন্টকে ভোটে যেতে হয়েছে। শুরুতেই কথা ছিল, বেগম জিয়ার মুক্তি আন্দোলনের অংশ হিসেবে ভোটে যাব সবাই। কিন্তু কোনো এক অজ্ঞাত কারণে আন্দোলন বাদ দিয়ে শুধু খালি হাতে নির্বাচনে গেছে। ঐক্যফ্রন্টের এক প্রভাবশালী নেতা আন্দোলনের বিরুদ্ধে ছিলেন। এরপর ভোটের আগের দিন রাতেই যে চিত্র দেখা গেল, তাতে ফ্রন্ট বা জোটের ভরাডুবি নিশ্চিত হয়। এরপর সিদ্ধান্ত হলো, এ সরকার ও সংসদকে বৈধতা দেওয়া হবে না। এ নিয়ে সভা-সমাবেশেও জোট ও ফ্রন্টের নেতারা নানা বক্তব্যও দিচ্ছিলেন। এখন জোট বা ফ্রন্টের রাজনীতি কোথায় থাকল?

এ প্রসঙ্গে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের স্টিয়ারিং কমিটির সদস্য গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসিন মন্টু বলেন, ‘এখন অনেক কিছুই হয়ে গেছে। এ নিয়ে ঐক্যফ্রন্টের মিটিংয়ে বসতে হবে। কোনো দল যদি বেরিয়ে যেতে চায়, তাহলে তো করার কিছু নেই। আমরা চাই, ঐক্যফ্রন্ট আরও শক্তিশালী হোক। এ জন্য সবার সহযোগিতা প্রয়োজন। শিগগিরই বৈঠক হবে আশা করছি।’

জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শরিক দল জেএসডি সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক রতন বলেন, ‘জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সিদ্ধান্ত ছিল এ নির্বাচন প্রত্যাখ্যান। আমরা নতুনভাবে নির্বাচন চাই। তার মানে আমাদের দৃষ্টিতে এ সরকার ও সংসদ অবৈধ। এরপর ফ্রন্টকে না জানিয়ে কোনো দলের নির্বাচিত কয়েক নেতার শপথগ্রহণ আমাদের কাছে দুর্বোধ্য। অতএব কোনো রাজনৈতিক আঙ্গিক থেকে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, এটা যতক্ষণ পর্যন্ত আমাদের স্টিয়ারিং কমিটির সভায় আলোচনা না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত এ নিয়ে সরাসরি কোনো মন্তব্য করা যায় না। তবে এ সিদ্ধান্তের কারণ ও যৌক্তিকতা এখন পর্যন্ত আমরা বুঝতে অক্ষম। এ নিয়ে ঐক্যফ্রন্টে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি হতে পারে।’

বিএনপির চার নেতার শপথ প্রসঙ্গে জোটের শরিক দল কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীরপ্রতীক বলেন, ‘বিএনপি নেতাদের শপথের আগে ২০ দলের নেতারা, অন্তত আমি এ প্রসঙ্গে ঘূর্ণাক্ষরেও কিছু জানি না। গণমাধ্যমের সুবাদে জানতে পারলাম। বিএনপির অতি শীর্ষ নেতারাও জানতেন না। আমি বিক্ষুব্ধ নই, কারণ, কিছুদিন ধরে অনুভব করছি যে, ২০-দলীয় জোটকে প্রান্তিকরণ করে ফেলা হয়েছে।

২০-দলীয় জোটের শরিক দল লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিএনপির যে ১৮০ ডিগ্রি ইউটার্ন, এটা এলডিপি জানে না। আমার মনে হয়, ২০-দলীয় জোটেরও কেউ জানেন না। এতে আমরাও হতাশ।’


বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন 

এই বিভাগের আরও খবর
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
‌‌‘যেখানে মাছ থাকবে, সেখানে ট্যুরিজম নিয়ন্ত্রণ করতে হবে’
‌‌‘যেখানে মাছ থাকবে, সেখানে ট্যুরিজম নিয়ন্ত্রণ করতে হবে’
বইমেলা স্থগিত, হতে পারে নির্বাচনের পর
বইমেলা স্থগিত, হতে পারে নির্বাচনের পর
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন
পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা
পাহাড়ে সরকারি বাহিনী ব্যতীত কেউ অস্ত্র রাখতে পারবে না
পাহাড়ে সরকারি বাহিনী ব্যতীত কেউ অস্ত্র রাখতে পারবে না
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রতিষ্ঠার ৫৪ বছর পূর্তি উদযাপন
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রতিষ্ঠার ৫৪ বছর পূর্তি উদযাপন
দুর্গাপূজায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কাজ করবে দুই মন্ত্রণালয়: শারমীন এস মুরশিদ
দুর্গাপূজায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কাজ করবে দুই মন্ত্রণালয়: শারমীন এস মুরশিদ
২১ লাখ মৃত ভোটারকে বাদ দেওয়া হয়েছে : সিইসি
২১ লাখ মৃত ভোটারকে বাদ দেওয়া হয়েছে : সিইসি
সর্বশেষ খবর
কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, চলছে চিরুনি চল্লাশি
কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, চলছে চিরুনি চল্লাশি

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও ট্রাম্পকে মস্কোতে আতিথ্য দিতে প্রস্তুত পুতিন: ক্রেমলিন
এখনও ট্রাম্পকে মস্কোতে আতিথ্য দিতে প্রস্তুত পুতিন: ক্রেমলিন

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশিগানে গির্জায় গুলি ও অগ্নিসংযোগে নিহত ১, আহত ৯
মিশিগানে গির্জায় গুলি ও অগ্নিসংযোগে নিহত ১, আহত ৯

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার প্লেতে ভারতকে চাপে ফেললো পাকিস্তান
পাওয়ার প্লেতে ভারতকে চাপে ফেললো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৭তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৬৪৪ জন
৪৭তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৬৪৪ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনের সুরে কনার ‘নীরবে’
হাসিনের সুরে কনার ‘নীরবে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাঙ্গায় দু'পক্ষের দেড় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে একজনের মৃত্যু, আহত ২৫
ভাঙ্গায় দু'পক্ষের দেড় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে একজনের মৃত্যু, আহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন গান 'সত্তা' নিয়ে হাজির ব্যান্ড 'আভাস'
নতুন গান 'সত্তা' নিয়ে হাজির ব্যান্ড 'আভাস'

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলীয়করণ করে দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে ধ্বংস করা হয়েছে :আমিনুল হক
দলীয়করণ করে দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে ধ্বংস করা হয়েছে :আমিনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেন্টমার্টিনে ১৮ কেজির পোপা মাছ ৯৫ হাজারে বিক্রি
সেন্টমার্টিনে ১৮ কেজির পোপা মাছ ৯৫ হাজারে বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে ১৪৬ রানে গুটিয়ে দিল ভারত
ফাইনালে পাকিস্তানকে ১৪৬ রানে গুটিয়ে দিল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব উদ্ভাবন প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের মাশিয়া
বিশ্ব উদ্ভাবন প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের মাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান
পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
গাজীপুরে পোশাক কারখানায় আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় যেতে একটি দল ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে : রিজভী
ক্ষমতায় যেতে একটি দল ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে : রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁওয়ে একদিনে হাসপাতালে সাপে কাটা ৬ রোগী ভর্তি, একজন এলেন বিষধর সাপ নিয়ে
ঠাকুরগাঁওয়ে একদিনে হাসপাতালে সাপে কাটা ৬ রোগী ভর্তি, একজন এলেন বিষধর সাপ নিয়ে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা পাঁচ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
টানা পাঁচ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অটোরিকশা দুর্ঘটনায় কিশোর নিহত
অটোরিকশা দুর্ঘটনায় কিশোর নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
টেকনাফে দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে উত্তীর্ণদের ই-প্রত্যয়নপত্র যাচাইয়ের নির্দেশ
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে উত্তীর্ণদের ই-প্রত্যয়নপত্র যাচাইয়ের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খানসামায় টিসিবির তেল চুরি, আটক ১
খানসামায় টিসিবির তেল চুরি, আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে কবরস্থানে ককটেল বিস্ফোরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে কবরস্থানে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংকের টাকা লোপাটকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে: ড. আনিসুজ্জামান
ব্যাংকের টাকা লোপাটকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে: ড. আনিসুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুই চিকিৎসক দিয়ে চলছে হাসপাতাল, দুর্ভোগে রোগীরা
দুই চিকিৎসক দিয়ে চলছে হাসপাতাল, দুর্ভোগে রোগীরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিসিআইয়ের নির্বাচকের দায়িত্বে ওঝা-আরপি সিং
বিসিসিআইয়ের নির্বাচকের দায়িত্বে ওঝা-আরপি সিং

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭ কলেজের সমন্বয়ে প্রস্তাবিত ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’র খসড়া অধ্যাদেশ প্রকাশ
৭ কলেজের সমন্বয়ে প্রস্তাবিত ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’র খসড়া অধ্যাদেশ প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপের চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপের প্রাইজমানি কত?
এশিয়া কাপের চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপের প্রাইজমানি কত?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশালে পিস্তলসহ যুবক আটক
বরিশালে পিস্তলসহ যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে হত্যা মামলার ২ আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার ২ আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'
এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়
আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য
ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি
পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?
কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ
হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮
তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের
১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা
সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির
পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি
ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড
ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া
কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র
যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান
দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের
পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড
নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ
হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া
ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক