শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:০০, বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

কীভাবে বুঝবেন আপনার সন্তান গ্যাং কালচারে জড়িত

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কীভাবে বুঝবেন আপনার সন্তান গ্যাং কালচারে জড়িত

ঘটনা এক:

ঢাকার একজন বাসিন্দা ইব্রাহিম হোসেন লক্ষ্য করছিলেন যে, তার ছেলেটির আচরণ সম্প্রতি বেশ বদলে গেছে।

''সে ঠিক সময়ে বাসায় ফেরে না। স্কুল শেষ করেও বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতে চলে যায়, আসে অনেক রাতে। ওর মায়ের কাছে বেশি হাতখরচের টাকার জন্য বায়না করে।''

''আমি ব্যবসা নিয়ে ব্যস্ত থাকি, বাসায় সময় কত দিতে পারি? কিন্তু স্কুল থেকে অভিযোগ আসার পরে সেখানে গিয়ে জানতে পারি, আরো কয়েকজন ছেলের সঙ্গে মিলে অন্য একজনকে মারধর করেছে। এটা জেনে আমার মাথায় যেন আকাশ ভেঙ্গে পড়ে।''

ঘটনা দুই:
ফরিদপুরের একজন বাসিন্দা গত ১০ বছর ধরে সৌদি আরবে চাকরি করেন। গ্রামের বাড়িতে তার স্ত্রী তার দুই সন্তান থাকে। কিছুদিন আগে স্কুল পড়ুয়া ছেলেটি মোটরসাইকেল কেনার জন্য কান্নাকাটি শুরু করলে, স্ত্রীর চাপে তিনি সেটি কেনার জন্য টাকাও পাঠান।

কয়েকদিন পরে সেই মোটরসাইকেল নিয়ে অন্য বন্ধুদের সঙ্গে মিলে ছিনতাই করতে গিয়ে পুলিশের হাতে আটক হয়েছে। মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে, এখন জামিন হলেও মামলা চলছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তার স্ত্রী বলছিলেন, ''ছেলে যখন যা চেয়েছে, সব কিনে দিয়েছি। কোন বায়না বাকী রাখি নাই। কিন্তু সে যে এই কাজ করবে কল্পনাও করি নাই। অন্য খারাপ ছেলেদের পাল্লায় পড়ে সে নষ্ট হয়েছে।''

বাংলাদেশে ঢাকাসহ বেশ কয়েকটি জেলায় কিশোরদের মধ্যে গ্যাং বা দলবদ্ধভাবে নানা ধরণের অপরাধে জড়িয়ে পড়ার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে।

গত ৮ সেপ্টেম্বর পুলিশ মহাপরিদর্শক মোহাম্মদ জাভেদ পাটোয়ারি কিশোর গ্যাং কালচার গড়ে উঠতে না পারে, সে ব্যাপারে পুলিশ সুপারদের তৎপর থাকার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন।

ঢাকা, চট্টগ্রামসহ কয়েকটি জেলায় এ ধরণের কিশোর গ্যাংয়ের কারণে কয়েকটি হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এছাড়া মারধর, চুরি, ছিনতাই, ইভ টিজিং, মাদক ব্যবসা, মেয়েদের উত্যক্ত করার মতো অভিযোগও রয়েছে এসব গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে।

সহকারী পুলিশ মহাপরিদর্শক মোঃ সোহেল রানা বলছেন, দেশের বিভিন্ন স্থানে কিশোর গ্যাং-এর দৌরাত্ম রোধে কাজ করছে পুলিশ। আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের পাশাপাশি এ ব্যাপারে সামাজিক সচেতনতা তৈরির উদ্যোগ নিতে নির্দেশ দিয়েছেন আইজিপি।

গত কয়েকদিন ঢাকা চট্টগ্রাম মিলিয়ে সারা দেশে এরকম কিশোর গ্যাং-এর সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে অন্তত ১০০ কিশোরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, এসব গ্যাং সদস্যদের মধ্যে অনেক নামীদামী স্কুলের শিক্ষার্থী, ধনী ও শিক্ষিত পরিবারের সন্তানরাও জড়িয়ে পড়েছে। অথচ সন্তানদের এসব কর্মকাণ্ডের ব্যাপারে অভিভাবকদের কোন ধারণাই ছিল না।

কেন গ্যাং সংস্কৃতিতে জড়িত হয়ে পড়ছে কিশোররা?
পুলিশ ও সমাজ বিজ্ঞানীরা বলছেন, পরিবার থেকে বিচ্ছিন্নতা, অ্যাডভেঞ্চার বা ক্ষমতা দেখানোর লোভ, মাদক, বন্ধুদের পাল্লা পড়াসহ নানা কারণে কিশোর গ্যাং গুলো তৈরি হচ্ছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ কল্যাণ ইন্সটিটিউটের অধ্যাপক ড.তানিয়া রহমান বলছেন, বর্তমান সময়ের ব্যস্ততার কারণে অনেক বাবা-মা সন্তানদের ঠিকমতো সময় দিতে পারেন না। এমনকি সন্তান কি করছেন, কোথায় যাচ্ছে, কাদের সঙ্গে মিশছে, তাদের চাহিদা কী, এসব সম্পর্কেও তারা কোন খোঁজ রাখেন না।

''ফলে এই সন্তানরা বন্ধুদের কাছে আশ্রয় খোঁজে, তাদের সঙ্গে বেশি সময় কাটাতে পছন্দ করে। সেখানে তারা একই ধরণের মানসিকতা খুঁজে পায়, সাপোর্ট পায়। এভাবেই তাদের ছোট ছোট দল তৈরি হয়।''

তিনি জানান, পরে মাদকের সঙ্গে জড়িয়ে গিয়ে বা রাজনৈতিক বড়ভাইয়ের স্বার্থে এই কিশোররা জড়িত হতে থাকে। অনেক সময় এলাকায় আধিপত্য দেখানো, সবার সামনে নিজেকে জাহির করার লোভ থেকে তারা নানা অপরাধমূলক কাজে জড়িত হয়ে পড়ে।

''দেখা যায়, ক্লাসের একজন বন্ধু কোন গ্যাংয়ের সদস্য হলে আরেকজনকে সেখানে সদস্য হতে প্রভাবিত করে। এ ধরণের ছেলেদের অন্যরা একটু ভয় পায়। ফলে সেটা তাদের মধ্যে এক ধরণের ক্ষমতার মনোভাব তৈরি হয়। ফলে তারা গ্যাংয়ের সঙ্গে আরো ভালোভাবে জড়িয়ে পড়ে।''

''পরে মাদক বা নিজেদের খরচ জোগাড় করতে তারা নানা অপরাধ করা শুরু করে। এরপর আর বেরিয়ে আসতে পারে না।'' বলছেন অধ্যাপক তানিয়া রহমান।

অনেক সময় নিজেদের দল ভারি করতে প্রথম দিকে বিনামূল্যে মাদক সরবরাহ করে শিক্ষার্থীদের আসক্ত করে তোলা হয়। পরে তাদের গ্যাংয়ের সদস্য করে নেয়া হয়।

তিনি সাম্প্রতিক একটি ঘটনার উদাহরণ দিয়ে বলেন, তার পরিচিত একটি পরিবারের সন্তান ঢাকার একটি নামী স্কুলের ছাত্র, কিন্তু কয়েকদিন ধরে স্কুলে যেতে চাইছিল না।

তার বাবা-মা জোর করার পর সে জানায়, সে আর ওই স্কুলে পড়তে চায় না। কারণ সেখানে ওপরের ক্লাসের কয়েকজন ছাত্র তাকে জোর করে মাদক নিতে বলে। না হলে তাকে মারধর করা হবে বলে হুমকি দিচ্ছে। স্কুল কর্তৃপক্ষকে জানালে তারা বলেন, তারাও এ ধরণের ঘটনা শুনেছেন, কিন্তু তারাও অসহায়। পরে ওই স্কুলটি পরিবর্তন করে ওই পরিবারটি।

বিবিসি বাংলার কথা হয় এমন একজন তরুণের সঙ্গে যে স্কুলে পড়ার সময় ঢাকার একটি এলাকার একটি গ্যাংয়ের সদস্য ছিলেন। বর্তমানে একটি কলেজে পড়াশোনা করছেন। কেন তিনি এমন একটি গ্রুপে জড়িত হয়েছিলেন?

''ক্লাসের তিনটা গ্রুপ ছিল। বেশিরভাগই কোন না কোন গ্রুপের সদস্য ছিল। ওদের সঙ্গে থাকলে সবাই সমীহ করতো। কারো সঙ্গে গণ্ডগোল হলে ওরা আমার হয়ে মারপিট করতে আসতো, সে কারণে বেশ ক্ষমতাবান মনে হতো। আমিও কয়েকবার অন্যদের সঙ্গে মারামারি করেছি।''

কিন্তু একসময় এই গ্রুপের সদস্যরা মাদক সেবনে জড়িয়ে পড়ে, যাার শিকার হন তিনিও। পরিবারের সদস্যরা টের পেয়ে রিহ্যাব সেন্টারে ভর্তি করে সুস্থ করে তোলেন। পরে তারা ওই এলাকা বদলে আরেক এলাকার স্কুলে ভর্তি হন।

''তখন যদি আমার পরিবার আমাকে ফিরিয়ে না আনতো, আজকে হয়তো আমার জীবনটা নষ্ট হয়ে যেতো।'' বলছেন সদ্য কুড়ি উত্তীর্ণ তরুণটি।

কীভাবে বুঝবেন আপনার সন্তান গ্যাং কালচারে জড়িত
সমাজ বিজ্ঞানীরা বলছেন, কিশোরদের গ্যাংয়ে জড়িত হওয়া ঠেকাতে অভিভাবকরাই সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখতে পারেন।

অধ্যাপক তানিয়া রহমান বলছেন, সন্তানের চলাফেরা, আচরণের দিকে লক্ষ্য রাখলেই বুঝতে পারা যাবে যে, সে আসলে কোন গ্যাং বা মাদকের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে কিনা।

''হয়তো সন্তানটি সময়মতো বাসায় ফিরছে না। ঠিকমতো খাচ্ছে না বা ঘুমাচ্ছে না। হয়তো বাসায় ফিরে নিজের ভেতর গুটিয়ে থাকছে। অতিরিক্ত টাকা দাবি করছে। বাসায় বন্ধুদের নিয়ে বেশি আড্ডা দিচ্ছে।''

''কাপড়চোপড়ের ধরণ পাল্টে যাচ্ছে। হয়তো হাতে বা কানে নানা ধরণের অলংকার ব্যবহার শুরু করেছে। কথাবার্তা বা আচরণে পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। এসব লক্ষণ দেখা গেলেই সন্তানের ব্যাপারে সতর্ক হতে হবে।'' বলছেন অধ্যাপক তানিয়া রহমান।

তিনি বলছেন, বর্তমানে অনেক পরিবারে বাবা-মা দুজনেই কাজ করেন, ফলে সন্তান কি করে, কার সঙ্গে মেশে, সেটা ঠিকভাবে খোঁজ রাখেন না। কিন্তু সন্তানের ওপর সবসময়ে নজর রাখা খুব জরুরি। বিশেষ করে কাদের সঙ্গে মিশছে, কোথায় যাচ্ছে, টাকা কোথায় খরচ করছে, ঠিক সময়ে বাসায় ফিরছে কিনা, ইত্যাদি নজরে রাখা উচিত।

জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইন্সটিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক (মনোরোগ) মেখলা সরকার বলছেন, ''সন্তানের আচরণের দিকে লক্ষ্য রাখলেই বোঝা সম্ভব যে, তার মধ্যে আসলে কোন পরিবর্তন হচ্ছে কিনা? সে কোন গ্যাং বা মাদকের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে কিনা? কারণ এ রকম কিছু ঘটছে তার আচরণে, অভ্যাসে অবশ্যই পরিবর্তন আসবে। প্রথম দিকে সেটা সনাক্ত করা গেলে খুব সহজেই ফিরিয়ে আনা সম্ভব হতে পারে।''

তিনি বলছেন, এ রকম ঘটনায় ছেলেমেয়ের টাকার চাহিদা অনেক বেড়ে যায়। সেই সঙ্গে তার বাসায় ফেরার সময়সূচীরও ঠিক থাকে না। এই দুইটি বিষয় দেখা গেলেই সতর্ক হওয়া উচিত।

কীভাবে ফেরাবেন সন্তানকে?
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সন্তান গ্যাং এর সদস্য জানতে পারলেই আতংকিত হওয়ার কিছু নেই। বরং পারিবারিক কিছু উদ্যোগের মাধ্যমেই এ থেকে তাদের ফিরিয়ে আনা সম্ভব।

সমাজবিজ্ঞানী অধ্যাপক তানিয়া রহমান বলছেন, ''অভিভাবকদের জন্য সন্তানকে সময় দেয়া জরুরি। তাদের সঙ্গে আস্থার, বিশ্বাসের সম্পর্ক তৈরি করতে হবে।''

''আমাদের সংস্কৃতিতে পশ্চিমা অনেক কিছু ঢুকে গেছে। ইংলিশ মিডিয়ামে পড়াচ্ছি, বিদেশি কেতায় চলছি, সুতরাং সম্পর্কের ক্ষেত্রে সেই স্বাভাবিকতা নিয়ে আসতে হবে। যত ব্যস্ততাই থাকুক না কেন, পারিবারিক সম্পর্ক তৈরি করাটা জরুরি।''

তিনি পরামর্শ দিচ্ছেন, সন্তানের স্কুলে নিয়মিত খোঁজখবর রাখা, কাদের সঙ্গে মিশছে, কোথায় যাচ্ছে, সেটা নিয়মিতভাবে নজরে রাখা উচিত।

এছাড়া সন্তানদের হাতখরচ দেয়ার ব্যাপারেও সতর্ক থাকা উচিত, যেন সেটা অতিরিক্ত না হয়।

মনোরোগবিদ অধ্যাপক মেখলা সরকার বলছেন, ''সন্তানের সঙ্গে খোলামেলা কথা বলতে হবে। তাকে বকাঝকা নয়, বরং তার কথা শুনতে হবে। কেন সে গ্যাং এর সাথে জড়িত হয়েছে সেটা বোঝা দরকার। সন্তানের চাহিদার ব্যাপারটি বুঝতে হবে।''

তিনি বলছেন, অনেক পরিবারে বাবা-মার সঙ্গে সন্তানের দূরত্ব থাকে। আমরা দেখেছি, এ ধরণের পরিবারের সন্তানরাই মাদক বা গ্যাং জাতীয় ঘটনাগুলোয় বেশি জড়িয়ে পড়ে। সেই দূরত্ব কাটাতে অভিভাবকদেরই উদ্যোগ নিতে হবে।

তিনি বলছেন, অনেক বাচ্চার মধ্যে আচরণগত ক্রুটি থাকে। এ কারণেও অনেকে গ্যাং এর সদস্য হতে পারে। এক্ষেত্রে মনোবিজ্ঞানীদের সহায়তা নিতে হবে।

তিনি পরামর্শ দিচ্ছেন, এরকম ঘটনায় সবচেয়ে ভালো সিদ্ধান্ত হতে পারে পরিবেশের পরিবর্তন। যেমন ওই এলাকা থেকে দূরের অন্য এলাকায় চলে যাওয়া, স্কুল-কলেজ বদলে ফেলা ভালো। সেক্ষেত্রে সন্তানের জন্য সমস্যাটি কাটিয়ে ওঠা সহজ হবে।

বিডি প্রতিদিন/১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির
শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান
রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সর্বশেষ খবর
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

১০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৩০ মিনিট আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৩৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে