শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৯, মঙ্গলবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

এইডস ঝুঁকিতে প্রবাসী শ্রমিক পরিবার

চ্যালেঞ্জ বাড়াচ্ছে শিরায় মাদক গ্রহণকারীরা, নারীর তুলনায় পুরুষ তিন গুণ বেশি আক্রান্ত
জয়শ্রী ভাদুড়ী
অনলাইন ভার্সন
এইডস ঝুঁকিতে প্রবাসী শ্রমিক পরিবার

সৌদি আরব থেকে বিভিন্ন রকম শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে দেশে ফেরেন চট্টগ্রামের মফিজুর রহমান। কিছুদিনের মধ্যেই মারা যান তিনি। এরপর অসুস্থ হয়ে পড়েন তার স্ত্রী রোজিনা বেগম (৩৭)। স্বামীর মৃত্যুর পর তার এইডস শনাক্ত হয়। ফলে শ্বশুরবাড়ি থেকে বের করে দেওয়া হয় তাকে। ভাইয়েরাও তার সঙ্গে সম্পর্কছেদ করেছেন। অসুস্থতার জন্য প্রতি মাসে সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয় তাকে। রোজিনার মতো অনেকেই এইডস আক্রান্ত হচ্ছেন প্রবাসফেরত ব্যক্তির মাধ্যমে। দেশে এইডস আক্রান্তের ২১ শতাংশই প্রবাসফেরত ব্যক্তি ও তার মাধ্যমে সংক্রমিত হওয়া পরিবারের সদস্য। দেশে প্রবাসী শ্রমিকের সংখ্যা বাড়ছে প্রতি বছরই। এর সঙ্গে প্রবাসী শ্রমিকদের এইডস আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও বাড়ছে। এইডস নির্মূলে চ্যালেঞ্জ বাড়াচ্ছে শিরায় মাদক সেবনকারীরা। নারীর তুলনায় পুরুষ এইডস রোগীর সংখ্যা তিন গুণ বেশি। স্বাস্থ্য অধিদফতরের জাতীয় এইডস/এসটিডি কন্ট্রোলের পরিচালক ডা. মো. আমিনুল ইসলাম মিঞা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে  বলেন, ‘চার বছর ধরে সরকারিভাবে এইডস নির্মূলে কর্মসূচি চলছে। এইডস শনাক্তে ২৮টি বুথ বসানো হয়েছে। এতে আগের তুলনায় এইডস রোগী শনাক্ত বেড়েছে। এইডস রোগীর বড় অংশ প্রবাসফেরত শ্রমিক, তাদের পরিবার ও শিরায় মাদক গ্রহণকারী। এ ছাড়া যৌনকর্মীদের মধ্যেও এইডস সংক্রমণ রয়েছে। এইডস নির্মূল প্রোগ্রামের আওতায় রোগী শনাক্ত, চিকিৎসা ও তাদের বিনামূল্যে ওষুধ সরবরাহ করা হয়। করোনা সংক্রমণের এই সময়ে রোগীদের বাড়িতে ওষুধ কুরিয়ার করেও পাঠানো হয়েছে।’

স্বাস্থ্য অধিদফতরের ন্যাশনাল এইডস-এসটিডি প্রোগ্রামের (এনএএসপি) তথ্যানুযায়ী, দেশে এইডস রোগীর সংখ্যা ১৪ হাজার। গত বছর এইডস আক্রান্ত ৯১৯ জন শনাক্ত হয়েছে, এর মধ্যে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ১০৫ জন। নতুন আক্রান্তের মধ্যে ১৭০ জন মারা গেছেন। ১৯৮৯ সালে দেশে প্রথম এইডস রোগী শনাক্ত হয়। ’৮৯ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত দেশে এইডস আক্রান্ত হয়েছেন ৭ হাজার ৩৭৪ জন। এর মধ্যে মারা গেছেন ১ হাজার ৩৪২ জন। দেশে একজন এইডস আক্রান্ত রোগীর জন্য সরকারের মাসে খরচ হয় ৬-২০ হাজার টাকা। শিরায় মাদক গ্রহণকারী ও প্রবাসীদের কারণে এইডসের বিস্তার কমানো এখনো চ্যালেঞ্জ। এইডস আক্রান্তের ৬০ শতাংশ মাদক গ্রহণকারী আর ২৭ শতাংশ বিদেশফেরত। দেশের ২৩ জেলায় এইডস আক্রান্তের ঝুঁকি বেশি। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রোগী ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেটে। ইনজেকশন দিয়ে মাদক গ্রহণকারীর মধ্যে এইচআইভির সংক্রমণ ঢাকায় সবচেয়ে বেশি। এদের ২২ শতাংশের শরীরে এইচআইভির জীবাণু আছে।

কুয়েতে কর্মরত ছিলেন সিলেটের মারুফুল ইসলাম (৫৫)। পাঁচ বছর পর দেশে ফিরলে অসুস্থতা দেখা দেয়। পরীক্ষায় তার শরীরে এইচআইভি ভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া যায়। তার স্ত্রীর রহিমা বেগমকে টেস্ট করালে তারও এইডস শনাক্ত হয়। এ সময় তার স্ত্রী তিন মাসের গর্ভবর্তী ছিলেন। সরকারি চিকিৎসা কর্মসূচির আওতায় নিয়মিত ফলোআপে রাখা হয় রহিমা বেগমকে। সন্তান প্রসবের পর শিশুটির শরীরে ভাইরাসের উপস্থিতি পাননি চিকিৎসকরা। তবে মারুফুল ইসলাম ও রহিমা বেগম বাড়িতে থেকে নিয়মিত চিকিৎসা নিচ্ছেন।

এ ব্যাপারে স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক (এমবিডিসি) ও লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. মো. শামিউল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘প্রবাসী শ্রমিকদের মধ্যে যৌন সচেতনতা বাড়াতে কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর অধীনে ঢাকাসহ প্রতি জেলায় ৭০টি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে এইচআইভি-বিষয়ক কারিকুলাম তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। বিদেশে গিয়ে শ্রমিকরা নিজেকে কীভাবে এইডস থেকে নিরাপদ রাখতে পারেন সে বিষয়ে ট্রেনিং দেওয়া শুরু হয়েছে। আমরা সেখানে দুটি সেশনে তাদের তথ্য দিয়ে থাকি।’

তিনি আরও বলেন, ‘শ্রমিকরা এইডস আক্রান্ত হয়ে দেশে ফিরলে তাদের স্ত্রীও আক্রান্ত হয়ে পড়েন। তারা সন্তান গ্রহণ করলে নবজাতক যেন এইচআইভি পজিটিভ না হয় সেজন্য বেশ কিছু সরকারি হাসপাতালে আমাদের নিয়মিত চিকিৎসাসেবা চালু আছে। এ পর্যন্ত ১০৯ জন নারী এইডস পজিটিভ অবস্থায় সন্তান জন্ম দিয়েছেন। তার মধ্যে ১০৭ নবজাতক এইডস নেগেটিভ হয়ে জন্মগ্রহণ করেছে। নিয়মিত চিকিৎসায় রাখার কারণে এটা সম্ভব হয়েছে।’

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যানুযায়ী, বাংলাদেশে এইচআইভি সংক্রমণের হার অন্যান্য দেশের তুলনায় কম। এ দেশের মোট জনসংখ্যার এইডস আক্রান্তের সংখ্যা দশমিক ১ শতাংশেরও কম। রাজধানীতে সিএনজি অটোরিকশা চালাতেন বিক্রমপুরের সাইফুল ইসলাম (৪৪)। চানখাঁরপুলে স্থানীয় যুবকদের সঙ্গে শিরায় ইনজেকশন দিয়ে মাদক নিতেন তিনি। বছর দেড়েক মাদক নেওয়ার পর ২০১৪ সালে অসুস্থ হয়ে পড়েন হঠাৎ। রক্ত পরীক্ষায় এইডস শনাক্ত হয় তার। এ খবর শুনে স্ত্রী-সন্তান তাকে ছেড়ে গেছেন। সম্পর্ক রাখেননি স্বজনরা। প্রতিবেশীরাও তাকে বাড়িতে থাকতে দেন না। রাজধানীর সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে পাঁচ বছর ধরে চিকিৎসাধীন আছেন সাইফুল। সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি থাকা আটজন রোগীই পুরুষ। আউটডোরে এইডস চিকিৎসা নিতে আসা রোগীর অধিকাংশই পুরুষ। নতুন আক্রান্তের ৭৪ শতাংশ পুরুষ, ২৫ শতাংশ নারী ও ১ শতাংশ তৃতীয় লিঙ্গের। ২৫ থেকে ৪৯ বছর বয়সীদের মধ্যে এইডস আক্রান্তের হার বেশি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও ভাইরাস বিশেষজ্ঞ ডা. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে এইচআইভি সংক্রমণের হার অনেক কম। ধর্মীয় ও সামাজিক মূল্যবোধের কারণে আমাদের দেশে এইডস রোগী কম। আর আমাদের প্রবাসীরা কাজের জন্য বিদেশে যান, অজ্ঞতার কারণে এইডস আক্রান্ত হলে পরবর্তীতে তারা অনুতপ্ত হন। তাই তাদের থেকে অন্যের মধ্যে ছড়ায় কম। শিরায় মাদক সেবনকারীরাই এখন প্রধান সমস্যা। তাদের নিডল শেয়ার করা থেকে বিরত রাখতে পারলে এইডসের ঝুঁকি আরও কমবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ
হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ
ফজলে করিম চৌধুরীকে ওয়াসিম হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির
ফজলে করিম চৌধুরীকে ওয়াসিম হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির
দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি
দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি
৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
হাসিনাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
হাসিনাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
জলমহালের একমাত্র অধিকার প্রকৃত মৎস্যজীবীদের: ফরিদা আখতার
জলমহালের একমাত্র অধিকার প্রকৃত মৎস্যজীবীদের: ফরিদা আখতার
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৪৫৪
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৪৫৪
সর্বশেষ খবর
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

১ সেকেন্ড আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!
মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সিরিজ জিতলো অস্ট্রেলিয়া
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সিরিজ জিতলো অস্ট্রেলিয়া

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কারালের ধ্বংসের পর কী ঘটেছিল? পেনিকো শহর দিচ্ছে নতুন ইঙ্গিত
কারালের ধ্বংসের পর কী ঘটেছিল? পেনিকো শহর দিচ্ছে নতুন ইঙ্গিত

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ
হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মার্তিন সুবিমেন্দিকে দলে ভেড়াল আর্সেনাল
মার্তিন সুবিমেন্দিকে দলে ভেড়াল আর্সেনাল

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফজলে করিম চৌধুরীকে ওয়াসিম হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির
ফজলে করিম চৌধুরীকে ওয়াসিম হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুলুজে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ভ্রাম্যমাণ কনস্যুলার সেবা
তুলুজে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ভ্রাম্যমাণ কনস্যুলার সেবা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুব উন্নয়ন ফোরামে অংশ নিতে চীন যাচ্ছেন শাবি শিক্ষার্থী ইমন
যুব উন্নয়ন ফোরামে অংশ নিতে চীন যাচ্ছেন শাবি শিক্ষার্থী ইমন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার
অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮
যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মহাসচিবসহ শীর্ষ নেতারা সিলেট যাচ্ছেন আজ
বিএনপির মহাসচিবসহ শীর্ষ নেতারা সিলেট যাচ্ছেন আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সমালোচকদের যা বললেন গিল
ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সমালোচকদের যা বললেন গিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি
দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ
যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গাজীপুরে বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গাজীপুরে বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক