শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫২, বৃহস্পতিবার, ০১ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

স্কুল-কলেজ এখনও না খোলার পেছনে যা বিবেচনায় রাখছে সরকার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
স্কুল-কলেজ এখনও না খোলার পেছনে যা বিবেচনায় রাখছে সরকার

সরকার করোনাভাইরাস মহামারির পরিস্থিতি বিবেচনা করে দেশজুড়ে বন্ধ থাকা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের চলমান ছুটি আরও বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বুধবার সাংবাদিকদের সাথে এক ভার্চুয়াল মতবিনিময় সভায় শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেন, "শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি তো বাড়াতে হবে, তারিখটা আপনাদের জানিয়ে দেব"।

এর আগে কওমী মাদ্রাসা ছাড়া সব ধরণের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে করোনাভাইরাস পরিস্থিতিজনিত ছুটি ৩রা অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিলো। করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে গত ১৭ই মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি রয়েছে।

মহামারির কারণে পঞ্চম ও অষ্টম শ্রেণীর সমাপনী পরীক্ষা নেয়া হবে না বলে ইতোমধ্যেই সরকার ঘোষণা করেছে এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে বার্ষিক পরীক্ষা না হওয়ারও ইঙ্গিত দিয়েছেন কর্মকর্তারা। তবে চারটি শর্ত দিয়ে অক্টোবর ও নভেম্বর মাসে ব্রিটিশ কাউন্সিলের পরিচালনায় ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষার্থীদের 'ও' এবং 'এ' লেভেলের পরীক্ষা নেয়ার অনুমতি দিয়েছে সরকার।

করোনাভাইরাস পরিস্থিতিকে বিবেচনায় নিয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান না খোলা হলেও সরকার ইতোমধ্যেই অফিস-আদালত এবং সব অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড খুলে দিয়েছে। অন্যদিকে, করোনাভাইরাস সংক্রমণের হারও আগের তুলনায় অনেক কমেছে বলে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দেয়া রিপোর্টে বলা হচ্ছে।

বুধবারই স্বাস্থ্য বিভাগের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় প্রতি ১০০ জনের নমুনা পরীক্ষায় ১০ দশমিক ৭১ শতাংশের মধ্যে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। যদিও জুন-জুলাই মাস নাগাদ এই শনাক্তের হার প্রায় ২৫ শতাংশে উঠেছিল। অর্থাৎ তখন প্রতি চারজনের পরীক্ষায় একজন নতুন রোগী শনাক্ত হতো। কিন্তু বর্তমান হার অনুযায়ী, প্রতি ১০ জনের পরীক্ষায় একজন নতুন রোগী শনাক্ত হচ্ছেন।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলছে না কেন?
করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে দেশের অন্য সবকিছুকে স্বাভাবিক পর্যায়ে নেয়ার সরকারি প্রচেষ্টা দেখা গেলেও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো খোলার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না সরকার।

কর্মকর্তারা বলছেন যে এ ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করছে সরকার। শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনির কথায়, এই মুহূর্তে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার মতো পরিস্থিতি নেই - 'ছুটি বাড়ছে, বাড়াতে হবেই'।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান না খোলার পেছনে কর্মকর্তারা বেশ কিছু বিষয় বিবেচনা করছেন বলে জানা যাচ্ছে। এর মধ্যে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো:

১. সংক্রমণের হার কমলেও এখনো রোগী পাওয়া গেছে

২. শীতের সময়ে করোনার দ্বিতীয় দফা সংক্রমণের শঙ্কা আছে

৩. শিশুরা আক্রান্ত হলে দায় কেউ নেবে না

৪. অভিভাবকদের মধ্যে এখনো আতঙ্ক আছে

৫. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্যবিধি কতটা মানা সম্ভব হবে তা পরিষ্কার নয়

৬. অনেক দেশেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দিয়ে আবার বন্ধ করতে হয়েছে

৭. অনেক দেশে নতুন করে সংক্রমণ বাড়ছে

তবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা বা না খোলা নিয়ে নানা ধরণের মত আছে বাংলাদেশে - যদিও এগুলো খুলে দেয়ার বিষয়ে সরাসরি কোনো বক্তব্য কোনো মহল থেকে আসেনি। আবার সমাধান সম্পর্কে কোনো মতামত না আসলেও মার্চ থেকে এগুলো বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীদের ক্ষতি নিয়ে উদ্বেগ আছে অনেকের মধ্যে।

বাকেরগঞ্জের একজন শিক্ষক নাসিমা আক্তার বলছেন, "আপনি এখানে আসলে দেখবেন যে মনে হবে করোনা বলে আসলে কিছু নেই। বাজার, রাস্তাঘাট সব মানুষে গিজগিজ করে। কিন্তু আবার স্কুলের কথা যখন চিন্তা করি, তখন ভাবি এতো ছোটো ছোটো বাচ্চারা আসবে, যদি কোন সমস্যা হয়ে যায়, তখন কী হবে"।

এর আগে অগাস্টের শেষ দিকে কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি বলেছিলো যে এখনও স্কুল খুলে দেয়ার মতো অবস্থা আসেনি। কমিটির এক সভায়, যেখানে শিক্ষামন্ত্রীও যোগ দিয়েছিলেন, তাতে স্কুল না খোলার পক্ষে কয়েকটি যুক্তি দেয়া হয়েছিলো:

•বাংলাদেশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তুলনায় শিক্ষার্থী সংখ্যা বেশি হওয়ায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সামাজিক মেলামেশা থেকে বিরত রাখা যাবে না

•পরিবহন ব্যবহার বৃদ্ধির কারণে কোভিড-১৯ সংক্রমণের হার বাড়বে

•শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুললে শিশুদের পাশাপাশি শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও অভিভাবকরাও সংক্রমণের ঝুঁকিতে থাকবেন

•বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশে শিশুদের মাল্টিসিস্টেম ইনফ্লেমেশন সিনড্রোম বা এমআইএস নামক জটিলতার খবর পাওয়া যাচ্ছে, যা আশঙ্কাজনক ও শিশুমৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

•মৃদু সংক্রমণের কারণেও দেহের বিভিন্ন অঙ্গ দীর্ঘস্থায়ীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, যা শিশুদের জন্যও প্রযোজ্য

•উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা একটি মাসব্যাপী দীর্ঘ কার্যক্রম যা দেশের বিশাল জনগোষ্ঠীকে জড়িত করে। ফলে কোভিড-১৯ সংক্রমণের হার অনেক বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা আছে।

বিশেষজ্ঞ যা বলছেন:
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) বেনজীর আহমেদ বলছেন যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার অন্তত ৩/৪ মাস আগে থেকে এ সম্পর্কিত একটি গাইডলাইন চূড়ান্ত করা দরকার, যা এখনো করা যায়নি।

"শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলতেও হবে আবার সংক্রমণ যাতে না হয় সেটিও দেখতে হবে। কিছুদিন পর পর তারিখ বাড়ালে, খোলা বা বন্ধ করা নিয়ে শিশুদের ওপর মনস্তাত্ত্বিক চাপ তৈরি হয়। এখানে সবাইকে আশ্বস্ত করেই স্কুল কলেজ খুলতে হবে," বলছিলেন তিনি।

তিনি বলেন, বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের প্রকৃত অবস্থার অ্যাসেসমেন্ট নেই, অর্থাৎ যা রিপোর্ট হচ্ছে তার ওপর ভিত্তি করেই সিদ্ধান্ত হয়। কোথায় কতটুকু সংক্রমণ, শহর বা গ্রামে কেমন, এগুলো বিশ্লেষণ করে ম্যাপিং করলে বোঝা যেতো যে দেশজুড়ে ঝুঁকি কতটুকু বা স্কুল কলেজ খোলা ঠিক হবে কি-না।

বেনজীর আহমে বলেন, স্কুল খোলার আগে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধে একটা সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা বা গাইডলাইন দরকার এবং বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, মাধ্যমিক ও প্রাথমিক স্কুলের জন্য এই গাইডলাইন হবে আলাদা। মনে রাখতে হবে যে প্রাথমিক স্কুলের শিশুদের জন্য যে ব্যবস্থাপনা, সেটি নিশ্চয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করবে না।

"প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠানে প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ টিম করা উচিত আগে, যারা গাইডলাইন অনুযায়ী নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে প্রস্তুতি নিবে। একটা ফিজিক্যাল সুবিধা, যেমন শিশুরা কিভাবে আসবে, স্কুলে প্রবেশের সময় হাত ধোয়ার ব্যবস্থা কিংবা তাদের বসার ব্যবস্থা সরকারের গাইডলাইন অনুযায়ী চূড়ান্ত করতে হবে"।

বেনজির আহমেদ আরও বলেন, প্রশিক্ষণকে গুরুত্ব দিতে হবে গাইডলাইনে অর্থাৎ নির্ধারিত টিম শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ দেবে এবং শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টশন করতে হবে।

"এগুলো করতে পারলে শুরুতে পরীক্ষামূলকভাবে কিছু প্রতিষ্ঠানে মহড়ার ব্যবস্থা করতে হবে, যাতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো সংক্রমণ প্রতিরোধে পুরোপুরি সক্ষমতা অর্জন করতে পারে। আবার এতে বুঝা যেতো যে ঘাটতি কোথায়। সরকারের পক্ষেও বুঝা সহজ হতো যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার সময় হয়েছে কি-না"।

আবার আস্থা অর্জনের জন্য অভিভাবক, শিক্ষাবিদ, সিভিল সোসাইটি প্রতিনিধি ও বিশেষজ্ঞদের নিয়ে চাইলে সরকার সংলাপও ডাকতে পারে, যাতে করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার একটি গ্রহণযোগ্য পরিবেশ তৈরি হতে পারে, বলছিলেন তিনি।

বিশ্বের অনেক দেশেই তো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলেছে, তাহলে বাংলাদেশে সমস্যা কোথায়? - এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, একেক দেশের করোনাভাইরাস পরিস্থিতির মতো আর্থ সামাজিক পরিস্থিতিও আলাদা।

"অনেকে খুলেছে আবার বন্ধও করেছে। অনেক চালু রেখেছে কিন্তু সংক্রমণও বাড়ছে। কিন্তু বাংলাদেশের সার্বিক পরিস্থিতির সাথে সেসব দেশের মিল কম। এখানে সংক্রমণের প্রকৃত তথ্যই পাওয়া যাচ্ছে না। এতদিনেও সংক্রমণের আলাদা ম্যাপিং করা যায়নি। শহর বা গ্রাম কোথায় আসলে কি অবস্থা, তা কেউ নিশ্চিত নয়। যা রিপোর্ট হচ্ছে তার ভিত্তিতেই এখানে সব কথা হচ্ছে"।

তাই অন্য দেশের সাথে মিলিয়ে এখানে সিদ্ধান্ত নেয়া কঠিন বলে মন্তব্য করেন তিনি।

সূত্র : বিবিসি বাংলা।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম