শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৪৬, বৃহস্পতিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানিকে আনতে বাধা কেন?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানিকে আনতে বাধা কেন?

সরকারি ব্যাংকগুলোতে বিনিয়োগ বাড়ানোর লক্ষ্যে ইনফ্রাস্ট্রাকচার কোম্পানি বেস্ট হোল্ডিংস লিমিটেডকে পুঁজিবাজারে সরাসরি তালিকাভুক্ত হওয়ার সুযোগ দিতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের আবেদনকে উপেক্ষা করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

বিজয় দিবসের ছুটির মধ্যে ইস্যুকৃত বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন এই চিঠি ব্যাংকিং সেক্টরের প্রাইমারি রেগুলেটর বাংলাদেশ ব্যাংকের এই সংক্রান্ত নির্দেশনাকে সরাসরি চ্যালেঞ্জ করেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রক্রিয়াধীন এই ডিরেক্ট লিস্টিংয়ের আবেদনটি যাচাই-বাচাই করার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার আগেই বিএসইসির এই স্থগিত করার নির্দেশকে স্বায়ত্বশাসিত এক্সচেঞ্জের অভ্যন্তরীণ কর্মপ্রক্রিয়ায় অবাঞ্চনীয় হস্তক্ষেপ বলে দাবি করেছেন সংশ্লিষ্টরা।

জানা গেছে, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের লিস্টিং রুলস অনুযায়ী, যেকোনো লিস্টিংয়ের বিষয়ে আইনের ধারার ছাড় দেওয়ার ক্ষমতা স্টক এক্সচেঞ্জের পর্ষদকে দেওয়া আছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন পরিচালক এ বিষয়ে বলেন, ‘আমরা বেস্ট হোল্ডিংসের ডিরেক্ট লিস্টিংয়ের বিষয়টি বাংলাদেশ ব্যাংক এবং সরকারের ইনফ্রাস্ট্রাকচার উন্নয়নকে সহযোগিতা করার পরিপ্রেক্ষিতে যাচাই-বাছাই করছি। দিনের শেষে স্বতন্ত্র বোর্ড তার বিবেচনায় যেটি পুঁজিবাজার এবং দেশের স্বার্থে ভালো হবে, তাকেই প্রধান্য দিয়ে কমিশনকে জানানো হবে। এটাই নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়া। অথচ আমাদের এই প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার আগেই হঠাৎ করে আমাদেরই আভ্যন্তরীণ পর্যবেক্ষণগুলোকে চিঠিতে তুলে দিয়ে স্থগিতাদেশ আশ্চর্য ব্যাপার। আমাদের জানা মতে, বিএসইসি এই ডিরেক্ট লিস্টিংয়ের বিষয়ে শুরু থেকেই সম্পূর্ণভাবে অবহিত।’

বিষয়টি এমন না যে আগে কোনো কোম্পানিকে ডিরেক্ট লিস্টিং করে ডিএসইতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। এর আগেও আরো অনেক কোম্পানিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

এগুলো হলো-ডেসকো (১৮.০৬.০৬), পাওয়ার গ্রিড বিডি লিমিটেড (১৮.০৫.০৬), যমুনা অয়েল কোম্পানি লিমিটেড (১৮.১১.০৭), মেঘনা পেট্রোলিয়াম লিমিটেড (১৪.১১.০৭), তিতাস গ্যাস (০৯.০৬.০৮), নাভানা সিএনজি লিমিটেড (২৬.০৭.০৯), সাইনপুকুর সিরামিক্স (৩০.১০.০৮), এসিআই ফরমুলেশান্স (৩০.১০.০৮), ওশেন কন্টেইনার্স লিমিটেড (২২.০২.১০) ও খুলনা পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড (১৫.০৩.১০)।

সম্প্রতি পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির উপপরিচালক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত একটি চিঠি ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর পাঠানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, কমিশনের ২০১৬ সালের একটি নির্দেশনা অনুযায়ী, সরকারের মালিকানাধীন ব্যতীত অন্য কোনো কোম্পানির ক্ষেত্রে ডিরেক্ট লিস্টিংয়ের প্রভিশন কাজে লাগাতে পারবে না দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জ। অর্থাৎ বিএসইসির নির্দেশনা অনুসারে সরকারি প্রতিষ্ঠান ব্যতীত কোনো বেসরকারি কোম্পানির ডিরেক্ট লিস্টিংয়ের মাধ্যমে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির আইনি সুযোগ নেই।

কিন্তু দেখা যাচ্ছে, বেস্ট হোল্ডিংসের ৫২ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ মালিকানা রয়েছে ব্যক্তি ও কিছু প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির হাতে। আর বাকি ৪৭ দশমিক ৯৯ শতাংশ শেয়ারের মধ্যে ২৯ দশমিক ৫৮ শতাংশ রয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত চার ব্যাংকের হাতে। এর মধ্যে সোনালী ও জনতা ব্যাংকের কাছে রয়েছে ৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ হারে। আর অগ্রণী ব্যাংকের কাছে ৬ দশমিক ৬২ ও রূপালী ব্যাংকের কাছে ৫ দশমিক ৩ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, চলতি বছরের জুলাই মাসে বাংলাদেশ ব্যাংক একটি নির্দেশনা জারি করে। চলতি বছরের ৩০ জুলাই বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিওএস সার্কুলার ইস্যুকৃত নির্দেশনায় বলা হয়, যে সকল অবকাঠামোগত প্রকল্প বা সংশ্লিষ্ট কোম্পানি ইক্যুইটিতে ব্যাংকের বিনিয়োগ আছে তাদের জরুরি ভিত্তিতে ৬ মাসের মধ্যে ডিরেক্ট লিস্টিং পদ্ধতিতে পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত হওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে। বেস্ট হোল্ডিং লিমিটেডে ডিরেক্ট লিস্টিংয়ের আবেদন এ সংক্রান্ত নির্দেশনা মেনেই করা হয়েছে।

জানা যায়, পুঁজিবাজারের ভারসাম্য রক্ষা করার জন্য ব্যাংকগুলো তাদের হোল্ডিংয়ের প্রথম বছর ৫ শতাংশ বিক্রি করতে পারবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষার জন্য ইস্যুকারী ইনফ্রাস্ট্রাকচার কোম্পানিকে তার আয় থেকে একটি বিশেষ তহবিল গঠন করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

এতে আরো বলা হয়েছে, ডিরেক্টর লিস্টিং পদ্ধতিতে বিক্রিত শেয়ারের মূল্য বিনিয়োগকারী ব্যাংকের বিনিয়োগ মূল্য হতে কম হতে পারবে না। বাংলাদেশ ব্যাংকের এই নির্দেশনাকে সমর্থন করে অর্থমন্ত্রী এ বছরের ৮ সেপ্টেম্বর দুই নীতি নির্ধারক বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশনকে নির্দেশ দেন।

এরই ধারাবাহিকতায় বেস্ট হোল্ডিংস লিমিটেড ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিরেক্ট লিস্টিংয়ের মাধ্যমে বিনিয়োগকারী ব্যাংকগুলোর শেয়ার হোল্ডিংয়ের ৫ শতাংশ বিক্রির মাধ্যমে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়ার আবেদন করে। 

ইনফ্রাস্ট্রাকচার কোম্পানি হিসেবে ডিরেক্ট লিস্টিং রুলসে কিছু ছাড় চাওয়া হয়েছে, যা কিনা ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পর্ষদকে পক্ষে দেওয়ার ক্ষমতা আইনেই আছে। যদিও মূল আইনে বলা উল্লেখ নেই, শুধুমাত্র সরকারি প্রতিষ্ঠান ডাইরেক্ট লিস্টিংয়ের মাধ্যমে তালিকাভুক্ত হতে পারবে তবে ২০১৬ সালে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে এই বিষয়ে এই নির্দেশনা জারি করে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ‘পুঁজিবাজারকে রক্ষা করতে সবসময় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আমাদের বাংলাদেশ ব্যাংককে বিভিন্ন ছাড় এবং প্রণোদনা চেয়ে আবেদন করছেন। এই বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক অত্যন্ত নমনীয় এবং অনেকগুলো ছাড় ও প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। অথচ ব্যাংকের ঝুঁকি কমানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক যখন ইনফ্রাস্ট্রাকচার কোম্পানিগুলোকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করার নির্দেশনা দিলো সেখানে বাংলাদেশ সিডিকউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের আপত্তি আসল। এটি দুর্ভাগ্যজনক এবং দুই রেগুলেটরের সমন্বয়ের মাধ্যমে পুঁজিবাজারের উন্নতির পরিপন্থি। আমরা আশা করবো বাংলাদেশ সিডিকউরিটজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আমাদের এই নির্দেশনার বিষয়ে নমনীয় হবেন।’

পুঁজিবাজারে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষার্থে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন এই ধরনের হস্তক্ষেপ করছেন বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএসইসির একজন কর্মকর্তা জানান। কিন্তু কি ধরনের স্বার্থ রক্ষা হচ্ছে তার ব্যাখ্যা তিনি দিতে পারেননি। 

ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের মুখপাত্র এ বিষয়ে বলেন, ‘ভালো কোম্পানির শেয়ার পুঁজিবাজারে খুব কমই আসছে, এটাই আমাদের মতো ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের সবচেয়ে বড় সমস্যা। এ ধরনের অনেক কোম্পানি রেগুলেটরি অনুমোদন করছে। যেখানে লিস্টিংয়ের পর থেকেই কোনো ডিভিডেন্ড পাওয়া যায় না। অথচ একটা ভালো ইনফ্রাস্ট্রাকচার কোম্পানি যেখানে কিনা এতগুলো সরকারি ব্যাংক যাচাই-বাচাই করে বিনিয়োগ করলো এবং যার থেকে বছর বছর ধরে ডিভিডেন্ড পাওয়ার ব্যাপারটি নিশ্চিত করা হয়েছে সেটা পুঁজিবাজারে আনতে এত বাধা কেন বুঝলাম না। আমাদের নীতি নির্ধারকরা পাঞ্জা লড়াই না করে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের কথা ভেবে এ ধরনের কোম্পানিগুলোতে বিনিয়োগ করার সুযোগ করে দেবেন বলে আশা রাখি। আমরাও দেশের অবকাঠামো উন্নয়নের অংশীদার হতে চাই।’

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা