শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৬, সোমবার, ১৪ জুন, ২০২১ আপডেট:

দেড় কোটিতে রাজি জাহিদুল!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
দেড় কোটিতে রাজি জাহিদুল!

‘ওই দিন আপনারা যাওয়ার পর স্যারকে আমি ম্যানেজ করেছি। আজকে বিষয়টি আরও পরিষ্কার করলাম। এই জন্য স্যার দেড় কোটি টাকায় রাজি হয়েছেন।’ গত বছরের ১২ এপ্রিল ‘ইউনিভার্সাল গ্রুপ’ নামে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের দুই কর্মকর্তার কাছে এভাবেই ঘুষ দাবি করেছিলেন পাবনার ভ্যাট সুপার মো. শাহাজুল। আর যে ‘স্যারের’ কথা বলে ঘুষ চাওয়া হয়েছিল তিনি পাবনার কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট বিভাগের ডেপুটি কমিশনার এবং বিভাগীয় কর্মকর্তা মো. জাহিদুল ইসলাম। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ওই দুই কর্মকর্তার সঙ্গে মো. শাহাজুলের এই কথোপকথনের সময় সেখানে জাহিদুল ইসলামও উপস্থিত ছিলেন।

শাহাজুলের কথার জবাবে ডেপুটি কমিশনার জাহিদুল ইসলাম ওই দুই কর্মকর্তাকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘আমি আপনাদেরকে সার্বিকভাবে সব কিছুতেই সেভ করে দিব। এখানে আমি ও কমিশনার স্যার নতুন। আমাদের উভয়ের সঙ্গে সুন্দর সম্পর্ক রেখে আপনারা সুন্দরভাবে ব্যবসা পরিচালনা করে যাবেন। আপনাদের কোনো সমস্যা হবে না।’

ওই প্রতিষ্ঠানের দুই কর্মকর্তা এত টাকা দেওয়া সম্ভব নয় জানালে মো. শাহাজুল এক কোটি টাকার কথা বলেন। এর পরও প্রতিষ্ঠানটি টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে ক্ষিপ্ত হন তাঁরা। তারপর ঘটে অদ্ভূত ঘটনা! হঠাৎ পাবনার দিলালপুরে ইউনিভার্সাল গ্রুপের প্রধান কার্যালয় তরঙ্গ বিজনেস কমপ্লেক্সসহ কারখানা ও তাঁদের মালিকানাধীন রত্নদ্বীপ রিসোর্টে চালানো হয় অভিযান। জব্দ করা হয় গুরুত্বপূর্ণ নথি ও কম্পিউটার। আর অভিযান চলেছিল সেই জাহিদুল ইসলামেরই নেতৃত্বে। প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ওপর মানসিক-শারীরিক নির্যাতনও চালায় জাহিদুল ও তাঁর দলবল।

এ ঘটনায় প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক সোহানী হোসেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অভিযোগ দায়ের করেন জাহিদুল ইসলামসহ তিনজনের বিরুদ্ধে। সঙ্গে সেদিনের ঘুষ চাওয়ার অডিও রেকর্ডটিও সংযুক্ত করে দেওয়া হয়। এরপর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশে অভিযোগের তদন্তে নামে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও দুদক। ডেপুটি কমিশনার জাহিদুল ইসলাম ও ভ্যাট সুপার মো. শাহাজুলের ঘুষ চাওয়া সেই অডিও রেকর্ড গণমাধ্যমের হাতেও এসেছে।

এ বিষয়ে ইউনিভার্সাল গ্রুপের এজিএম হিমানী শাহারিয়ার কণক বলেন, ‘আমরা দেশের প্রচলিত নিয়মে সরকারকে নিয়মিত ভ্যাট ও ট্যাক্স দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসা করে আসছি। অতীতে কোনো সময়ই আমাদের নিয়ে কোনো অভিযোগ ওঠেনি। কিন্তু ডেপুটি কমিশনার জাহিদুল ইসলাম পাবনা আসার পর থেকেই আমাদের বিভিন্নভাবে হয়রানি করে আসছেন। সবশেষে তার চাহিদামতো ঘুষ না দেওয়ায় প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ নথি ও কম্পিউটার নিয়ে গেছেন। আমরা এ বিষয়ে অভিযোগ জানিয়েছি। নিরপেক্ষভাবে অভিযোগের তদন্ত করলেই সত্য ঘটনা বেরিয়ে আসবে। শুধু আমরাই নই, পাবনার অনেক প্রতিষ্ঠানের কাছেই ঘুষ দাবি করেছেন তিনি। যারা চাহিদামতো ঘুষ দিতে ব্যর্থ হয়েছে তাদেরই বিভিন্নভাবে ভোগান্তির শিকার হতে হয়েছে।’

অনুসন্ধানে জানা গেছে, পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার ভাঙ্গুড়াবাজার গ্রামের মৃত হাজি মো. রিয়াজুল ইসলামের ছেলে জাহিদুল ইসলাম। ২৯তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ২০১১ সালে সহকারী কমিশনার (কাস্টম) হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন তিনি। দুদক সূত্রে পাওয়া তথ্যানুযায়ী চাকরিতে যোগ দেওয়ার সময় জাহিদুলের ব্যাংক হিসাবে ছিল মাত্র ১১ হাজার টাকা। বর্তমানে পাবনার কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট বিভাগের ডেপুটি কমিশনার এবং বিভাগীয় কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত মো. জাহিদুল ইসলাম। চাকরির বেতন ছাড়া আর কোনো উপার্জন না থাকলেও কয়েক বছরে ২০০ বিঘা জমির মালিক বনে গেছেন তিনি। এ ছাড়াও অল্প দিনেই কোটিপতি বনে গেছেন তাঁর শ্বশুর ও ভাগ্নে। চাকরির টাকায় পরিবারের খরচ চালিয়ে এত অল্প সময়ে জাহিদুলের এমন ধনী হওয়ার কথা জেনে দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছিলেন অনেকেই। অবশেষে তদন্ত শুরু হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড গত ২৩ মে কমিটি গঠন করে জাহিদুলসহ তিনজনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তের আদেশ দিয়েছে। কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, রংপুরের অতিরিক্ত কমিশনার হাছান মুহম্মদ তারেক রিকাবদার এবং কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, রাজশাহীর উপকমিশনার সৈয়দ মোকাদ্দেস হোসেনকে নিয়ে গঠিত এই কমিটিকে ২১ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের দ্বিতীয় সচিব মো. শামসুদ্দীন স্বাক্ষরিত ওই আদেশে বলা হয়েছে, ‘কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, রাজশাহীর উপকমিশনার জাহিদুল ইসলাম, রাজস্ব কর্মকর্তা মো. হাবিবুল ইসলাম ও সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মো. মামুনুর রহমানের সমন্বিত টিম রাজস্ব আহরণের নামে ভ্যাটের মামলা, জেল-জরিমানার ভয় দেখিয়ে স্থানীয় শিল্প ও সাধারণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কোটি টাকা উৎকাচ গ্রহণ ও আত্মসাতের অভিযোগ তদন্তে কমিটি গঠন করা হলো।’

এ বিষয়ে সৈয়দ মোকাদ্দেস হোসেন বলেন, ‘বিষয়টি তদন্তাধীন। এ বিষয়ে এখনই কোনো তথ্য জানাতে পারব না। শুধু বলতে পারি, নিরপেক্ষভাবে অভিযোগের তদন্ত করে সময়মতো প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে।’

শুধু অন্য মানুষকে নয়, পরিবারের সদস্য ও প্রতিবেশীদের সঙ্গেও প্রতারণার অভিযোগ আছে ডেপুটি কমিশনার জাহিদুলের বিরুদ্ধে। বৃদ্ধ মা সামছুন্নাহারও ছেলে জাহিদুলের বিরুদ্ধে প্রতারণার মাধ্যমে জমি লিখে নেওয়ার অভিযোগে মামলা করেছিলেন। সামছুন্নাহারের অন্য সন্তানদের অভিযোগ, পরে জাহিদুল ইসলাম ক্যাডার বাহিনী দিয়ে বৃদ্ধ মাকে ভয়ভীতি দেখিয়ে সেই মামলা প্রত্যাহারে বাধ্য করেন। এ ছাড়াও ২০১৮ সালে আপন বড় ভাই সামছুল ইসলাম ডেপুটি কমিশনার জাহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে চেক জালিয়াতির অভিযোগে মামলা করেন। এতে জাহিদুল ইসলাম ক্ষিপ্ত হয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে বড় ভাইয়ের ছেলে ও রাজধানীর একটি কলেজের ইংরেজি বিষয়ের প্রভাষক মো. হাসিনুর রহমানের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

এ বিষয়ে মো. হাসিনুর রহমান জানান, পারিবারিক অর্থ লেনদেনের জন্য ব্যাংকে তাঁর বাবা ও দাদির যৌথ অ্যাকাউন্ট আছে। কয়েক বছর আগে কিছুদিনের জন্য দাদি তাঁর ছেলে জাহিদুল ইসলামের বাসায় ছিলেন। সেই সুযোগে জাহিদুল মায়ের কাছ থেকে চেক নিয়ে এবং বাবার স্বাক্ষর নকল করে অ্যাকাউন্ট থেকে বড় অঙ্কের অর্থ তুলে নেন।

প্রভাষক হাসিনুর রহমান বলেন, ‘এ ঘটনায় বাবা চেক জালিয়াতির মামলা করলে চাচা (জাহিদুল) বাংলা বিড়ি নামে একটি প্রতিষ্ঠানের নকল ব্যান্ডরোল সরবরাহকারীর অভিযোগে দায়ের করা মামলায় আমাকেও আসামি করেন। একই মামলা পাবনার মোট চারটি থানায় দায়ের করা হয়েছে। অথচ আমি কখনোই বাংলা বিড়ির সঙ্গে চাকরি বা অন্য কোনোভাবে জড়িত ছিলাম না। শুধু হয়রানি করতে আমাকে এসব মামলার আসামি করেছেন চাচা।’

জাহিদুলের ভাই মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের অন্য সব ভাইকে বঞ্চিত করে জালিয়াতির মাধ্যমে পারিবারিক জমিজমা নিজের নামে লিখে নিয়েছে জাহিদুল। তার ক্ষমতার দম্ভে ভয়ে আমরা কেউ মুখও খুলতে পারি না।’

এসব বিষয়ে জানতে ডেপুটি কমিশনার জাহিদুল ইসলামকে ফোন করা হলে সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন তিনি। এ সময় এসব বিষয়ে তিনি কোনো কিছু বলবেন না বলে জানান। একই সঙ্গে যাঁরা তাঁর অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করছেন তাঁদের সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দিয়ে ফোনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন সরকারের এই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।

 

ঘুষ চাওয়া সেই অডিও রেকর্ড ফাঁস

গত বছরের ১২ এপ্রিল ‘ইউনিভার্সাল গ্রুপ’ নামের একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের দুই কর্মকর্তার কাছে কোটি টাকারও বেশি ঘুষ দাবি করেছিলেন পাবনার ভ্যাট সুপার মো. শাহাজুল। ঘুষ চাওয়া হয়েছিল পাবনার কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট বিভাগের ডেপুটি কমিশনার এবং বিভাগীয় কর্মকর্তা মো. জাহিদুল ইসলামের কথা বলে। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ওই দুই কর্মকর্তার সঙ্গে মো. শাহাজুলের এই কথোপকথনের সময় খোদ জাহিদুল ইসলামও উপস্থিত ছিলেন। তাদের মধ্যে কী কথা হয়েছিল সেদিন? অডিও রেকর্ডে পাওয়া সেই আলাপচারিতা :

জাহিদুল ইসলাম (ডেপুটি কমিশনার) : কনক সাহেব কি লাঞ্চ করেন নাই?

হিমানী শাহরিয়ার কনক (এজিএম, ইউনিভার্সাল গ্রুপ) : না স্যার অসুবিধা নাই, লাঞ্চ পরে করব। ওই দিনের মিটিংয়ের পর আমরা চিন্তায় আছি।

জাহিদুল : কমিশনার স্যার (ভ্যাট, রাজশাহী) আপনাদের ব্যাপারে খুবই সন্তুষ্ট। আমি অনেকটা কৌশলে কমিশনার স্যারকে ম্যানেজ করেছি। আপনারা প্রবৃদ্ধি ২০ পার্সেন্ট বৃদ্ধি করে দেন।

মো. শাহজাহান (সিইও, ইউনিভার্সাল গ্রুপ) : স্যার, আমি ম্যাডামের সঙ্গে কথা বলেছি। ম্যাডাম আপনাকে সালাম দিয়েছেন এবং বলেছেন আপনি ওনার ভাই। এই প্রতিষ্ঠান আপনাদেরও প্রতিষ্ঠান। আপনাদের সহযোগিতায় আমি গত বছর শ্রেষ্ঠ করদাতা হয়েছি। অতএব ম্যাডাম বলেছেন, আপনার বোনের প্রতিষ্ঠান মনে করে সেভাবে ইনসাফ করে যে সিদ্ধান্ত দেবেন, আমরা সেটাই মেনে নেব।

কনক : স্যার, পাবনার বিষয়টি আপনি সমাধান করে দেন, আপনার নিজের মনে করে।

জাহিদুল : আমি যেটাই করি তার ওপর কমিশনার স্যারের একটা এখতিয়ার থাকে প্রবৃদ্ধি বাড়ানোর। আমি ১০ পার্সেন্ট করলে কমিশনার স্যার সেটা ১৫ পার্সেন্ট করে দিতে পারেন।

শাহজাহান : স্যার, প্রবৃদ্ধির বিষয়টি দয়া করে বিবেচনা করবেন। কারণ আপনি যখন যেটা বাড়াবেন, সেটাই সারা বছর আমাদের দিয়ে যেতে হবে, যেটা আমাদের জন্য কষ্টদায়ক হবে।

জাহিদুল : করোনার কারণে ব্যবসার যে অবস্থা, ব্যবসা হয় কি না হয়। পরবর্তীতে ব্যবসার পরিস্থিতি বুঝে আগামী বছর জুলাই মাসে বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করা হবে।

মো. শাহাজুল (পাবনার ভ্যাট সুপার) : প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধি ১০ পার্সেন্ট হবে। আপনারা (ইউনিভার্সাল গ্রুপ) যেটা আমাদের দেবেন, সেটা কি পাবনা অফিস নাকি রাজশাহী অফিসসহ?

শাহজাহান : না ভাই, পুরোটাই পাবনা অফিস ম্যানেজ করবেন।

শাহাজুল : ডিসি স্যার (ডেপুটি কমিশনার জাহিদুল), আপনি এই প্রতিষ্ঠানের পাবনা অফিস প্রধান। আপনিই অল ইন অল।

জাহিদুল : না, আমার ওপর হেডকোয়ার্টার ও কাস্টমস প্রিভেন্টিভ আছে। আমি তো তাদের বাইরে না। আমি যেটাই করি, কমিশনার স্যারকে নিয়ে করতে হবে।

শাহাজুল : স্যার বেয়াদবি নেবেন না। আপনি এখানকার লোকাল প্রতিনিধি। আপনার ওপর কমিশনার, মেম্বার যে-ই থাকুক না কেন, এমনকি প্রাইম মিনিস্টারও যদি ইউনিভার্সাল গ্রুপে ঢুকতে চান, আপনার অনুমতি ছাড়া পারবেন না।

জাহিদুল : মনে করেন হেডকোয়ার্টার থেকে কাস্টমস প্রিভেন্টিভ আসছে, যা আমি এবং আপনি কেউই (পাবনা অফিস) জানি না। আমি ওনাদের সাহায্যে যে বিষয়টি সমাধান করতে চাচ্ছি, তা কমিশনার ও হেডকোয়ার্টার সবাইকে নিয়ে।

শাহাজুল : বিষয়টি আজকে যেহেতু রেভিনিউ নিয়ে; মার্চ মাসের রিটার্ন ইতিমধ্যে দিয়ে দেওয়া হয়েছে। এপ্রিল, মে, জুন—তিন মাসের ওনাদের কাছে ছয় কোটি টাকা দাবি করব, যা হবে ১৫ পার্সেন্ট করে প্রবৃদ্ধি। পরবর্তী বছরে সেটা হবে ৩০ পার্সেন্ট প্রবৃদ্ধি; যা ইউনিভার্সাল গ্রুপের দ্বারা কোনোভাবেই সম্ভব না। এটাকে তিন ভাগ করেন, তাহলে হয় দুই কোটি টাকা। এর মধ্যে আপনি কত নেবেন? হেডকোয়ার্টারকে কত দেবেন? কমিশনার অফিসকেই বা কত দেবেন। স্যার, আমি যতটুকু জানি, ইউনিভার্সাল গ্রুপ কোনোক্রমেই এই রেভিনিউ দিতে পারবে না। সুতরাং আপনি একটা সিদ্ধান্ত দেন।

জাহিদুল : আপনারা (ইউনিভার্সাল গ্রুপের কর্মকর্তারা) একটু পাশের রুমে গিয়ে বসেন। আমরা ১০ মিনিট একান্তে মিটিং করি।

(মিটিংয়ের পর)

শাহাজুল : আপনারা এখন রত্নদ্বীপে (ইউনিভার্সাল গ্রুপের রিসোর্ট) যে ভ্যাট দেন, তা থেকে ১০-১৫ হাজার টাকা বাড়তি দেবেন। বাকি অন্যান্য কোম্পানির ভ্যাট যথাযথ নিয়মে হবে। বাকি কথা ডিসি স্যার বলবেন।

জাহিদুল : সুপার সাহেব (ভ্যাট সুপার মো. শাহাজুল) যেভাবে বলবেন সেভাবে ভ্যাট দিয়ে যাবেন। আমরা এখানে একটি আলোচনা করেছি, যা দেড় কোটি টাকা।

শাহাজুল : কী শাহজাহান ভাই, বুঝতে পারছেন? এখনো আপনারা বুঝতে পারেন নাই। ওই দিন আপানারা যাওয়ার পর স্যারকে আমি ম্যানেজ করেছি। আজকে বিষয়টি আরো পরিষ্কার করলাম। এ জন্য স্যার দেড় কোটি টাকায় রাজি হয়েছেন।

জাহিদুল : আমি আপনাদের (ইউনিভার্সাল গ্রুপ) সার্বিকভাবে সব কিছুতেই সেভ করে দেব। এখানে আমি ও কমিশনার স্যার নতুন। আমাদের উভয়ের সাথে সুন্দর সম্পর্ক বজায় রেখে আপনারা সুন্দরভাবে ব্যবসা পরিচালনা করে যাবেন। আপনাদের কোনো সমস্যা হবে না।

শাহাজুল : এই ভাই, আপনারা (ইউনিভার্সাল গ্রুপ) ১.৩০ কোটি টাকায় ফাইনাল করে ফেলান, আপনাদের কষ্ট হলেও।

জাহিদুল : আমি আগামী সপ্তাহে কমিশনার ভ্যাট রাজশাহীর সঙ্গে দেখা করে আপনাদের বিষয়ে কথা বলব। এই কমিশনার থাকাকালে আপনাদের কোনো সমস্যা হবে না।

শাহজাহান : স্যার আপনি পারবেন, আপনি আছেন না!

শাহাজুল : আর কোনো কথা আছে? আপনাদের রিটার্ন কী অবস্থা?

শাহজাহান : আজ আমরা তিনটি রিটার্ন দিয়ে যাচ্ছি।

কনক : ১৫ তারিখের মধ্যে সব দিয়ে দেব, কোনো রিটার্ন বাকি থাকবে না।

শাহাজুল : তাহলে সব ওকে।

শাহজাহান : ম্যাডামকে বলার জন্য একটি ধারণা দিন। ধারণা পাইলে ভাইদের সিদ্ধান্ত জানাব।

জাহিদুল : সিদ্ধান্ত উনি (ভ্যাট সুপার মো. শাহাজুল) আপনাদের জানাবেন, কাল আপনারা নিয়ে আসবেন।

শাহাজুল : সিদ্ধান্ত এক কোটি টাকা। কাল না, কাল বন্ধ। ১৫ তারিখ (১৫ এপ্রিল, ২০২০) নিয়ে আসবেন। আপনিও বলবেন না, আমিও বলব না।

জাহিদুল : ১৫ তারিখ বুধবার দিয়ে দেবেন।

শাহজাহান : তখন বলেছেন যে বিষয়টি পুনর্বিবেচনার জন্য অনুরোধ করছি।

জাহিদুল : আপনারা যেহেতু দ্বিতীয়বার আমার চেম্বারে এসেছেন, নিশ্চয়ই আপনারা সিদ্ধান্ত নিয়ে এসেছেন।

শাহজাহান : তখন বলেছেন স্যার। আপনার সম্মানে আমরা এসেছি। ম্যাডাম আমাদের আপনার নিকট পাঠিয়েছেন।

জাহিদুল : পুনরায় আসার প্রয়োজন নাই, এক কোটি টাকাই ফাইনাল।

শাহাজুল : শাহজাহান ভাই, যা হচ্ছে এটাই ফাইনাল। ডিসি স্যার বলেছেন এক কোটি টাকা দিতে হবে হেডকোয়ার্টারসহ।

শাহজাহান : কোনোক্রমেই এক কোটি টাকা দেওয়া সম্ভব নয়। এটা সম্পূর্ণরূপে আমাদের ওপর জুলুম করা হবে।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল
এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল
আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার
আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার
দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি
দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
সর্বশেষ খবর
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান

নগর জীবন

কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট
কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট

দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে

পেছনের পৃষ্ঠা