শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৬, সোমবার, ১৪ জুন, ২০২১ আপডেট:

দেড় কোটিতে রাজি জাহিদুল!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
দেড় কোটিতে রাজি জাহিদুল!

‘ওই দিন আপনারা যাওয়ার পর স্যারকে আমি ম্যানেজ করেছি। আজকে বিষয়টি আরও পরিষ্কার করলাম। এই জন্য স্যার দেড় কোটি টাকায় রাজি হয়েছেন।’ গত বছরের ১২ এপ্রিল ‘ইউনিভার্সাল গ্রুপ’ নামে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের দুই কর্মকর্তার কাছে এভাবেই ঘুষ দাবি করেছিলেন পাবনার ভ্যাট সুপার মো. শাহাজুল। আর যে ‘স্যারের’ কথা বলে ঘুষ চাওয়া হয়েছিল তিনি পাবনার কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট বিভাগের ডেপুটি কমিশনার এবং বিভাগীয় কর্মকর্তা মো. জাহিদুল ইসলাম। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ওই দুই কর্মকর্তার সঙ্গে মো. শাহাজুলের এই কথোপকথনের সময় সেখানে জাহিদুল ইসলামও উপস্থিত ছিলেন।

শাহাজুলের কথার জবাবে ডেপুটি কমিশনার জাহিদুল ইসলাম ওই দুই কর্মকর্তাকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘আমি আপনাদেরকে সার্বিকভাবে সব কিছুতেই সেভ করে দিব। এখানে আমি ও কমিশনার স্যার নতুন। আমাদের উভয়ের সঙ্গে সুন্দর সম্পর্ক রেখে আপনারা সুন্দরভাবে ব্যবসা পরিচালনা করে যাবেন। আপনাদের কোনো সমস্যা হবে না।’

ওই প্রতিষ্ঠানের দুই কর্মকর্তা এত টাকা দেওয়া সম্ভব নয় জানালে মো. শাহাজুল এক কোটি টাকার কথা বলেন। এর পরও প্রতিষ্ঠানটি টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে ক্ষিপ্ত হন তাঁরা। তারপর ঘটে অদ্ভূত ঘটনা! হঠাৎ পাবনার দিলালপুরে ইউনিভার্সাল গ্রুপের প্রধান কার্যালয় তরঙ্গ বিজনেস কমপ্লেক্সসহ কারখানা ও তাঁদের মালিকানাধীন রত্নদ্বীপ রিসোর্টে চালানো হয় অভিযান। জব্দ করা হয় গুরুত্বপূর্ণ নথি ও কম্পিউটার। আর অভিযান চলেছিল সেই জাহিদুল ইসলামেরই নেতৃত্বে। প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ওপর মানসিক-শারীরিক নির্যাতনও চালায় জাহিদুল ও তাঁর দলবল।

এ ঘটনায় প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক সোহানী হোসেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অভিযোগ দায়ের করেন জাহিদুল ইসলামসহ তিনজনের বিরুদ্ধে। সঙ্গে সেদিনের ঘুষ চাওয়ার অডিও রেকর্ডটিও সংযুক্ত করে দেওয়া হয়। এরপর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশে অভিযোগের তদন্তে নামে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও দুদক। ডেপুটি কমিশনার জাহিদুল ইসলাম ও ভ্যাট সুপার মো. শাহাজুলের ঘুষ চাওয়া সেই অডিও রেকর্ড গণমাধ্যমের হাতেও এসেছে।

এ বিষয়ে ইউনিভার্সাল গ্রুপের এজিএম হিমানী শাহারিয়ার কণক বলেন, ‘আমরা দেশের প্রচলিত নিয়মে সরকারকে নিয়মিত ভ্যাট ও ট্যাক্স দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসা করে আসছি। অতীতে কোনো সময়ই আমাদের নিয়ে কোনো অভিযোগ ওঠেনি। কিন্তু ডেপুটি কমিশনার জাহিদুল ইসলাম পাবনা আসার পর থেকেই আমাদের বিভিন্নভাবে হয়রানি করে আসছেন। সবশেষে তার চাহিদামতো ঘুষ না দেওয়ায় প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ নথি ও কম্পিউটার নিয়ে গেছেন। আমরা এ বিষয়ে অভিযোগ জানিয়েছি। নিরপেক্ষভাবে অভিযোগের তদন্ত করলেই সত্য ঘটনা বেরিয়ে আসবে। শুধু আমরাই নই, পাবনার অনেক প্রতিষ্ঠানের কাছেই ঘুষ দাবি করেছেন তিনি। যারা চাহিদামতো ঘুষ দিতে ব্যর্থ হয়েছে তাদেরই বিভিন্নভাবে ভোগান্তির শিকার হতে হয়েছে।’

অনুসন্ধানে জানা গেছে, পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার ভাঙ্গুড়াবাজার গ্রামের মৃত হাজি মো. রিয়াজুল ইসলামের ছেলে জাহিদুল ইসলাম। ২৯তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ২০১১ সালে সহকারী কমিশনার (কাস্টম) হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন তিনি। দুদক সূত্রে পাওয়া তথ্যানুযায়ী চাকরিতে যোগ দেওয়ার সময় জাহিদুলের ব্যাংক হিসাবে ছিল মাত্র ১১ হাজার টাকা। বর্তমানে পাবনার কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট বিভাগের ডেপুটি কমিশনার এবং বিভাগীয় কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত মো. জাহিদুল ইসলাম। চাকরির বেতন ছাড়া আর কোনো উপার্জন না থাকলেও কয়েক বছরে ২০০ বিঘা জমির মালিক বনে গেছেন তিনি। এ ছাড়াও অল্প দিনেই কোটিপতি বনে গেছেন তাঁর শ্বশুর ও ভাগ্নে। চাকরির টাকায় পরিবারের খরচ চালিয়ে এত অল্প সময়ে জাহিদুলের এমন ধনী হওয়ার কথা জেনে দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছিলেন অনেকেই। অবশেষে তদন্ত শুরু হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড গত ২৩ মে কমিটি গঠন করে জাহিদুলসহ তিনজনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তের আদেশ দিয়েছে। কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, রংপুরের অতিরিক্ত কমিশনার হাছান মুহম্মদ তারেক রিকাবদার এবং কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, রাজশাহীর উপকমিশনার সৈয়দ মোকাদ্দেস হোসেনকে নিয়ে গঠিত এই কমিটিকে ২১ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের দ্বিতীয় সচিব মো. শামসুদ্দীন স্বাক্ষরিত ওই আদেশে বলা হয়েছে, ‘কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, রাজশাহীর উপকমিশনার জাহিদুল ইসলাম, রাজস্ব কর্মকর্তা মো. হাবিবুল ইসলাম ও সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মো. মামুনুর রহমানের সমন্বিত টিম রাজস্ব আহরণের নামে ভ্যাটের মামলা, জেল-জরিমানার ভয় দেখিয়ে স্থানীয় শিল্প ও সাধারণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কোটি টাকা উৎকাচ গ্রহণ ও আত্মসাতের অভিযোগ তদন্তে কমিটি গঠন করা হলো।’

এ বিষয়ে সৈয়দ মোকাদ্দেস হোসেন বলেন, ‘বিষয়টি তদন্তাধীন। এ বিষয়ে এখনই কোনো তথ্য জানাতে পারব না। শুধু বলতে পারি, নিরপেক্ষভাবে অভিযোগের তদন্ত করে সময়মতো প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে।’

শুধু অন্য মানুষকে নয়, পরিবারের সদস্য ও প্রতিবেশীদের সঙ্গেও প্রতারণার অভিযোগ আছে ডেপুটি কমিশনার জাহিদুলের বিরুদ্ধে। বৃদ্ধ মা সামছুন্নাহারও ছেলে জাহিদুলের বিরুদ্ধে প্রতারণার মাধ্যমে জমি লিখে নেওয়ার অভিযোগে মামলা করেছিলেন। সামছুন্নাহারের অন্য সন্তানদের অভিযোগ, পরে জাহিদুল ইসলাম ক্যাডার বাহিনী দিয়ে বৃদ্ধ মাকে ভয়ভীতি দেখিয়ে সেই মামলা প্রত্যাহারে বাধ্য করেন। এ ছাড়াও ২০১৮ সালে আপন বড় ভাই সামছুল ইসলাম ডেপুটি কমিশনার জাহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে চেক জালিয়াতির অভিযোগে মামলা করেন। এতে জাহিদুল ইসলাম ক্ষিপ্ত হয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে বড় ভাইয়ের ছেলে ও রাজধানীর একটি কলেজের ইংরেজি বিষয়ের প্রভাষক মো. হাসিনুর রহমানের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

এ বিষয়ে মো. হাসিনুর রহমান জানান, পারিবারিক অর্থ লেনদেনের জন্য ব্যাংকে তাঁর বাবা ও দাদির যৌথ অ্যাকাউন্ট আছে। কয়েক বছর আগে কিছুদিনের জন্য দাদি তাঁর ছেলে জাহিদুল ইসলামের বাসায় ছিলেন। সেই সুযোগে জাহিদুল মায়ের কাছ থেকে চেক নিয়ে এবং বাবার স্বাক্ষর নকল করে অ্যাকাউন্ট থেকে বড় অঙ্কের অর্থ তুলে নেন।

প্রভাষক হাসিনুর রহমান বলেন, ‘এ ঘটনায় বাবা চেক জালিয়াতির মামলা করলে চাচা (জাহিদুল) বাংলা বিড়ি নামে একটি প্রতিষ্ঠানের নকল ব্যান্ডরোল সরবরাহকারীর অভিযোগে দায়ের করা মামলায় আমাকেও আসামি করেন। একই মামলা পাবনার মোট চারটি থানায় দায়ের করা হয়েছে। অথচ আমি কখনোই বাংলা বিড়ির সঙ্গে চাকরি বা অন্য কোনোভাবে জড়িত ছিলাম না। শুধু হয়রানি করতে আমাকে এসব মামলার আসামি করেছেন চাচা।’

জাহিদুলের ভাই মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের অন্য সব ভাইকে বঞ্চিত করে জালিয়াতির মাধ্যমে পারিবারিক জমিজমা নিজের নামে লিখে নিয়েছে জাহিদুল। তার ক্ষমতার দম্ভে ভয়ে আমরা কেউ মুখও খুলতে পারি না।’

এসব বিষয়ে জানতে ডেপুটি কমিশনার জাহিদুল ইসলামকে ফোন করা হলে সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন তিনি। এ সময় এসব বিষয়ে তিনি কোনো কিছু বলবেন না বলে জানান। একই সঙ্গে যাঁরা তাঁর অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করছেন তাঁদের সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দিয়ে ফোনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন সরকারের এই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।

 

ঘুষ চাওয়া সেই অডিও রেকর্ড ফাঁস

গত বছরের ১২ এপ্রিল ‘ইউনিভার্সাল গ্রুপ’ নামের একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের দুই কর্মকর্তার কাছে কোটি টাকারও বেশি ঘুষ দাবি করেছিলেন পাবনার ভ্যাট সুপার মো. শাহাজুল। ঘুষ চাওয়া হয়েছিল পাবনার কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট বিভাগের ডেপুটি কমিশনার এবং বিভাগীয় কর্মকর্তা মো. জাহিদুল ইসলামের কথা বলে। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ওই দুই কর্মকর্তার সঙ্গে মো. শাহাজুলের এই কথোপকথনের সময় খোদ জাহিদুল ইসলামও উপস্থিত ছিলেন। তাদের মধ্যে কী কথা হয়েছিল সেদিন? অডিও রেকর্ডে পাওয়া সেই আলাপচারিতা :

জাহিদুল ইসলাম (ডেপুটি কমিশনার) : কনক সাহেব কি লাঞ্চ করেন নাই?

হিমানী শাহরিয়ার কনক (এজিএম, ইউনিভার্সাল গ্রুপ) : না স্যার অসুবিধা নাই, লাঞ্চ পরে করব। ওই দিনের মিটিংয়ের পর আমরা চিন্তায় আছি।

জাহিদুল : কমিশনার স্যার (ভ্যাট, রাজশাহী) আপনাদের ব্যাপারে খুবই সন্তুষ্ট। আমি অনেকটা কৌশলে কমিশনার স্যারকে ম্যানেজ করেছি। আপনারা প্রবৃদ্ধি ২০ পার্সেন্ট বৃদ্ধি করে দেন।

মো. শাহজাহান (সিইও, ইউনিভার্সাল গ্রুপ) : স্যার, আমি ম্যাডামের সঙ্গে কথা বলেছি। ম্যাডাম আপনাকে সালাম দিয়েছেন এবং বলেছেন আপনি ওনার ভাই। এই প্রতিষ্ঠান আপনাদেরও প্রতিষ্ঠান। আপনাদের সহযোগিতায় আমি গত বছর শ্রেষ্ঠ করদাতা হয়েছি। অতএব ম্যাডাম বলেছেন, আপনার বোনের প্রতিষ্ঠান মনে করে সেভাবে ইনসাফ করে যে সিদ্ধান্ত দেবেন, আমরা সেটাই মেনে নেব।

কনক : স্যার, পাবনার বিষয়টি আপনি সমাধান করে দেন, আপনার নিজের মনে করে।

জাহিদুল : আমি যেটাই করি তার ওপর কমিশনার স্যারের একটা এখতিয়ার থাকে প্রবৃদ্ধি বাড়ানোর। আমি ১০ পার্সেন্ট করলে কমিশনার স্যার সেটা ১৫ পার্সেন্ট করে দিতে পারেন।

শাহজাহান : স্যার, প্রবৃদ্ধির বিষয়টি দয়া করে বিবেচনা করবেন। কারণ আপনি যখন যেটা বাড়াবেন, সেটাই সারা বছর আমাদের দিয়ে যেতে হবে, যেটা আমাদের জন্য কষ্টদায়ক হবে।

জাহিদুল : করোনার কারণে ব্যবসার যে অবস্থা, ব্যবসা হয় কি না হয়। পরবর্তীতে ব্যবসার পরিস্থিতি বুঝে আগামী বছর জুলাই মাসে বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করা হবে।

মো. শাহাজুল (পাবনার ভ্যাট সুপার) : প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধি ১০ পার্সেন্ট হবে। আপনারা (ইউনিভার্সাল গ্রুপ) যেটা আমাদের দেবেন, সেটা কি পাবনা অফিস নাকি রাজশাহী অফিসসহ?

শাহজাহান : না ভাই, পুরোটাই পাবনা অফিস ম্যানেজ করবেন।

শাহাজুল : ডিসি স্যার (ডেপুটি কমিশনার জাহিদুল), আপনি এই প্রতিষ্ঠানের পাবনা অফিস প্রধান। আপনিই অল ইন অল।

জাহিদুল : না, আমার ওপর হেডকোয়ার্টার ও কাস্টমস প্রিভেন্টিভ আছে। আমি তো তাদের বাইরে না। আমি যেটাই করি, কমিশনার স্যারকে নিয়ে করতে হবে।

শাহাজুল : স্যার বেয়াদবি নেবেন না। আপনি এখানকার লোকাল প্রতিনিধি। আপনার ওপর কমিশনার, মেম্বার যে-ই থাকুক না কেন, এমনকি প্রাইম মিনিস্টারও যদি ইউনিভার্সাল গ্রুপে ঢুকতে চান, আপনার অনুমতি ছাড়া পারবেন না।

জাহিদুল : মনে করেন হেডকোয়ার্টার থেকে কাস্টমস প্রিভেন্টিভ আসছে, যা আমি এবং আপনি কেউই (পাবনা অফিস) জানি না। আমি ওনাদের সাহায্যে যে বিষয়টি সমাধান করতে চাচ্ছি, তা কমিশনার ও হেডকোয়ার্টার সবাইকে নিয়ে।

শাহাজুল : বিষয়টি আজকে যেহেতু রেভিনিউ নিয়ে; মার্চ মাসের রিটার্ন ইতিমধ্যে দিয়ে দেওয়া হয়েছে। এপ্রিল, মে, জুন—তিন মাসের ওনাদের কাছে ছয় কোটি টাকা দাবি করব, যা হবে ১৫ পার্সেন্ট করে প্রবৃদ্ধি। পরবর্তী বছরে সেটা হবে ৩০ পার্সেন্ট প্রবৃদ্ধি; যা ইউনিভার্সাল গ্রুপের দ্বারা কোনোভাবেই সম্ভব না। এটাকে তিন ভাগ করেন, তাহলে হয় দুই কোটি টাকা। এর মধ্যে আপনি কত নেবেন? হেডকোয়ার্টারকে কত দেবেন? কমিশনার অফিসকেই বা কত দেবেন। স্যার, আমি যতটুকু জানি, ইউনিভার্সাল গ্রুপ কোনোক্রমেই এই রেভিনিউ দিতে পারবে না। সুতরাং আপনি একটা সিদ্ধান্ত দেন।

জাহিদুল : আপনারা (ইউনিভার্সাল গ্রুপের কর্মকর্তারা) একটু পাশের রুমে গিয়ে বসেন। আমরা ১০ মিনিট একান্তে মিটিং করি।

(মিটিংয়ের পর)

শাহাজুল : আপনারা এখন রত্নদ্বীপে (ইউনিভার্সাল গ্রুপের রিসোর্ট) যে ভ্যাট দেন, তা থেকে ১০-১৫ হাজার টাকা বাড়তি দেবেন। বাকি অন্যান্য কোম্পানির ভ্যাট যথাযথ নিয়মে হবে। বাকি কথা ডিসি স্যার বলবেন।

জাহিদুল : সুপার সাহেব (ভ্যাট সুপার মো. শাহাজুল) যেভাবে বলবেন সেভাবে ভ্যাট দিয়ে যাবেন। আমরা এখানে একটি আলোচনা করেছি, যা দেড় কোটি টাকা।

শাহাজুল : কী শাহজাহান ভাই, বুঝতে পারছেন? এখনো আপনারা বুঝতে পারেন নাই। ওই দিন আপানারা যাওয়ার পর স্যারকে আমি ম্যানেজ করেছি। আজকে বিষয়টি আরো পরিষ্কার করলাম। এ জন্য স্যার দেড় কোটি টাকায় রাজি হয়েছেন।

জাহিদুল : আমি আপনাদের (ইউনিভার্সাল গ্রুপ) সার্বিকভাবে সব কিছুতেই সেভ করে দেব। এখানে আমি ও কমিশনার স্যার নতুন। আমাদের উভয়ের সাথে সুন্দর সম্পর্ক বজায় রেখে আপনারা সুন্দরভাবে ব্যবসা পরিচালনা করে যাবেন। আপনাদের কোনো সমস্যা হবে না।

শাহাজুল : এই ভাই, আপনারা (ইউনিভার্সাল গ্রুপ) ১.৩০ কোটি টাকায় ফাইনাল করে ফেলান, আপনাদের কষ্ট হলেও।

জাহিদুল : আমি আগামী সপ্তাহে কমিশনার ভ্যাট রাজশাহীর সঙ্গে দেখা করে আপনাদের বিষয়ে কথা বলব। এই কমিশনার থাকাকালে আপনাদের কোনো সমস্যা হবে না।

শাহজাহান : স্যার আপনি পারবেন, আপনি আছেন না!

শাহাজুল : আর কোনো কথা আছে? আপনাদের রিটার্ন কী অবস্থা?

শাহজাহান : আজ আমরা তিনটি রিটার্ন দিয়ে যাচ্ছি।

কনক : ১৫ তারিখের মধ্যে সব দিয়ে দেব, কোনো রিটার্ন বাকি থাকবে না।

শাহাজুল : তাহলে সব ওকে।

শাহজাহান : ম্যাডামকে বলার জন্য একটি ধারণা দিন। ধারণা পাইলে ভাইদের সিদ্ধান্ত জানাব।

জাহিদুল : সিদ্ধান্ত উনি (ভ্যাট সুপার মো. শাহাজুল) আপনাদের জানাবেন, কাল আপনারা নিয়ে আসবেন।

শাহাজুল : সিদ্ধান্ত এক কোটি টাকা। কাল না, কাল বন্ধ। ১৫ তারিখ (১৫ এপ্রিল, ২০২০) নিয়ে আসবেন। আপনিও বলবেন না, আমিও বলব না।

জাহিদুল : ১৫ তারিখ বুধবার দিয়ে দেবেন।

শাহজাহান : তখন বলেছেন যে বিষয়টি পুনর্বিবেচনার জন্য অনুরোধ করছি।

জাহিদুল : আপনারা যেহেতু দ্বিতীয়বার আমার চেম্বারে এসেছেন, নিশ্চয়ই আপনারা সিদ্ধান্ত নিয়ে এসেছেন।

শাহজাহান : তখন বলেছেন স্যার। আপনার সম্মানে আমরা এসেছি। ম্যাডাম আমাদের আপনার নিকট পাঠিয়েছেন।

জাহিদুল : পুনরায় আসার প্রয়োজন নাই, এক কোটি টাকাই ফাইনাল।

শাহাজুল : শাহজাহান ভাই, যা হচ্ছে এটাই ফাইনাল। ডিসি স্যার বলেছেন এক কোটি টাকা দিতে হবে হেডকোয়ার্টারসহ।

শাহজাহান : কোনোক্রমেই এক কোটি টাকা দেওয়া সম্ভব নয়। এটা সম্পূর্ণরূপে আমাদের ওপর জুলুম করা হবে।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
সর্বশেষ খবর
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১০ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

২৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা