শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৬, সোমবার, ১৪ জুন, ২০২১ আপডেট:

দেড় কোটিতে রাজি জাহিদুল!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
দেড় কোটিতে রাজি জাহিদুল!

‘ওই দিন আপনারা যাওয়ার পর স্যারকে আমি ম্যানেজ করেছি। আজকে বিষয়টি আরও পরিষ্কার করলাম। এই জন্য স্যার দেড় কোটি টাকায় রাজি হয়েছেন।’ গত বছরের ১২ এপ্রিল ‘ইউনিভার্সাল গ্রুপ’ নামে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের দুই কর্মকর্তার কাছে এভাবেই ঘুষ দাবি করেছিলেন পাবনার ভ্যাট সুপার মো. শাহাজুল। আর যে ‘স্যারের’ কথা বলে ঘুষ চাওয়া হয়েছিল তিনি পাবনার কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট বিভাগের ডেপুটি কমিশনার এবং বিভাগীয় কর্মকর্তা মো. জাহিদুল ইসলাম। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ওই দুই কর্মকর্তার সঙ্গে মো. শাহাজুলের এই কথোপকথনের সময় সেখানে জাহিদুল ইসলামও উপস্থিত ছিলেন।

শাহাজুলের কথার জবাবে ডেপুটি কমিশনার জাহিদুল ইসলাম ওই দুই কর্মকর্তাকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘আমি আপনাদেরকে সার্বিকভাবে সব কিছুতেই সেভ করে দিব। এখানে আমি ও কমিশনার স্যার নতুন। আমাদের উভয়ের সঙ্গে সুন্দর সম্পর্ক রেখে আপনারা সুন্দরভাবে ব্যবসা পরিচালনা করে যাবেন। আপনাদের কোনো সমস্যা হবে না।’

ওই প্রতিষ্ঠানের দুই কর্মকর্তা এত টাকা দেওয়া সম্ভব নয় জানালে মো. শাহাজুল এক কোটি টাকার কথা বলেন। এর পরও প্রতিষ্ঠানটি টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে ক্ষিপ্ত হন তাঁরা। তারপর ঘটে অদ্ভূত ঘটনা! হঠাৎ পাবনার দিলালপুরে ইউনিভার্সাল গ্রুপের প্রধান কার্যালয় তরঙ্গ বিজনেস কমপ্লেক্সসহ কারখানা ও তাঁদের মালিকানাধীন রত্নদ্বীপ রিসোর্টে চালানো হয় অভিযান। জব্দ করা হয় গুরুত্বপূর্ণ নথি ও কম্পিউটার। আর অভিযান চলেছিল সেই জাহিদুল ইসলামেরই নেতৃত্বে। প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ওপর মানসিক-শারীরিক নির্যাতনও চালায় জাহিদুল ও তাঁর দলবল।

এ ঘটনায় প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক সোহানী হোসেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অভিযোগ দায়ের করেন জাহিদুল ইসলামসহ তিনজনের বিরুদ্ধে। সঙ্গে সেদিনের ঘুষ চাওয়ার অডিও রেকর্ডটিও সংযুক্ত করে দেওয়া হয়। এরপর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশে অভিযোগের তদন্তে নামে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও দুদক। ডেপুটি কমিশনার জাহিদুল ইসলাম ও ভ্যাট সুপার মো. শাহাজুলের ঘুষ চাওয়া সেই অডিও রেকর্ড গণমাধ্যমের হাতেও এসেছে।

এ বিষয়ে ইউনিভার্সাল গ্রুপের এজিএম হিমানী শাহারিয়ার কণক বলেন, ‘আমরা দেশের প্রচলিত নিয়মে সরকারকে নিয়মিত ভ্যাট ও ট্যাক্স দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসা করে আসছি। অতীতে কোনো সময়ই আমাদের নিয়ে কোনো অভিযোগ ওঠেনি। কিন্তু ডেপুটি কমিশনার জাহিদুল ইসলাম পাবনা আসার পর থেকেই আমাদের বিভিন্নভাবে হয়রানি করে আসছেন। সবশেষে তার চাহিদামতো ঘুষ না দেওয়ায় প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ নথি ও কম্পিউটার নিয়ে গেছেন। আমরা এ বিষয়ে অভিযোগ জানিয়েছি। নিরপেক্ষভাবে অভিযোগের তদন্ত করলেই সত্য ঘটনা বেরিয়ে আসবে। শুধু আমরাই নই, পাবনার অনেক প্রতিষ্ঠানের কাছেই ঘুষ দাবি করেছেন তিনি। যারা চাহিদামতো ঘুষ দিতে ব্যর্থ হয়েছে তাদেরই বিভিন্নভাবে ভোগান্তির শিকার হতে হয়েছে।’

অনুসন্ধানে জানা গেছে, পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার ভাঙ্গুড়াবাজার গ্রামের মৃত হাজি মো. রিয়াজুল ইসলামের ছেলে জাহিদুল ইসলাম। ২৯তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ২০১১ সালে সহকারী কমিশনার (কাস্টম) হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন তিনি। দুদক সূত্রে পাওয়া তথ্যানুযায়ী চাকরিতে যোগ দেওয়ার সময় জাহিদুলের ব্যাংক হিসাবে ছিল মাত্র ১১ হাজার টাকা। বর্তমানে পাবনার কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট বিভাগের ডেপুটি কমিশনার এবং বিভাগীয় কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত মো. জাহিদুল ইসলাম। চাকরির বেতন ছাড়া আর কোনো উপার্জন না থাকলেও কয়েক বছরে ২০০ বিঘা জমির মালিক বনে গেছেন তিনি। এ ছাড়াও অল্প দিনেই কোটিপতি বনে গেছেন তাঁর শ্বশুর ও ভাগ্নে। চাকরির টাকায় পরিবারের খরচ চালিয়ে এত অল্প সময়ে জাহিদুলের এমন ধনী হওয়ার কথা জেনে দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছিলেন অনেকেই। অবশেষে তদন্ত শুরু হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড গত ২৩ মে কমিটি গঠন করে জাহিদুলসহ তিনজনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তের আদেশ দিয়েছে। কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, রংপুরের অতিরিক্ত কমিশনার হাছান মুহম্মদ তারেক রিকাবদার এবং কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, রাজশাহীর উপকমিশনার সৈয়দ মোকাদ্দেস হোসেনকে নিয়ে গঠিত এই কমিটিকে ২১ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের দ্বিতীয় সচিব মো. শামসুদ্দীন স্বাক্ষরিত ওই আদেশে বলা হয়েছে, ‘কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, রাজশাহীর উপকমিশনার জাহিদুল ইসলাম, রাজস্ব কর্মকর্তা মো. হাবিবুল ইসলাম ও সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মো. মামুনুর রহমানের সমন্বিত টিম রাজস্ব আহরণের নামে ভ্যাটের মামলা, জেল-জরিমানার ভয় দেখিয়ে স্থানীয় শিল্প ও সাধারণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কোটি টাকা উৎকাচ গ্রহণ ও আত্মসাতের অভিযোগ তদন্তে কমিটি গঠন করা হলো।’

এ বিষয়ে সৈয়দ মোকাদ্দেস হোসেন বলেন, ‘বিষয়টি তদন্তাধীন। এ বিষয়ে এখনই কোনো তথ্য জানাতে পারব না। শুধু বলতে পারি, নিরপেক্ষভাবে অভিযোগের তদন্ত করে সময়মতো প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে।’

শুধু অন্য মানুষকে নয়, পরিবারের সদস্য ও প্রতিবেশীদের সঙ্গেও প্রতারণার অভিযোগ আছে ডেপুটি কমিশনার জাহিদুলের বিরুদ্ধে। বৃদ্ধ মা সামছুন্নাহারও ছেলে জাহিদুলের বিরুদ্ধে প্রতারণার মাধ্যমে জমি লিখে নেওয়ার অভিযোগে মামলা করেছিলেন। সামছুন্নাহারের অন্য সন্তানদের অভিযোগ, পরে জাহিদুল ইসলাম ক্যাডার বাহিনী দিয়ে বৃদ্ধ মাকে ভয়ভীতি দেখিয়ে সেই মামলা প্রত্যাহারে বাধ্য করেন। এ ছাড়াও ২০১৮ সালে আপন বড় ভাই সামছুল ইসলাম ডেপুটি কমিশনার জাহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে চেক জালিয়াতির অভিযোগে মামলা করেন। এতে জাহিদুল ইসলাম ক্ষিপ্ত হয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে বড় ভাইয়ের ছেলে ও রাজধানীর একটি কলেজের ইংরেজি বিষয়ের প্রভাষক মো. হাসিনুর রহমানের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

এ বিষয়ে মো. হাসিনুর রহমান জানান, পারিবারিক অর্থ লেনদেনের জন্য ব্যাংকে তাঁর বাবা ও দাদির যৌথ অ্যাকাউন্ট আছে। কয়েক বছর আগে কিছুদিনের জন্য দাদি তাঁর ছেলে জাহিদুল ইসলামের বাসায় ছিলেন। সেই সুযোগে জাহিদুল মায়ের কাছ থেকে চেক নিয়ে এবং বাবার স্বাক্ষর নকল করে অ্যাকাউন্ট থেকে বড় অঙ্কের অর্থ তুলে নেন।

প্রভাষক হাসিনুর রহমান বলেন, ‘এ ঘটনায় বাবা চেক জালিয়াতির মামলা করলে চাচা (জাহিদুল) বাংলা বিড়ি নামে একটি প্রতিষ্ঠানের নকল ব্যান্ডরোল সরবরাহকারীর অভিযোগে দায়ের করা মামলায় আমাকেও আসামি করেন। একই মামলা পাবনার মোট চারটি থানায় দায়ের করা হয়েছে। অথচ আমি কখনোই বাংলা বিড়ির সঙ্গে চাকরি বা অন্য কোনোভাবে জড়িত ছিলাম না। শুধু হয়রানি করতে আমাকে এসব মামলার আসামি করেছেন চাচা।’

জাহিদুলের ভাই মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের অন্য সব ভাইকে বঞ্চিত করে জালিয়াতির মাধ্যমে পারিবারিক জমিজমা নিজের নামে লিখে নিয়েছে জাহিদুল। তার ক্ষমতার দম্ভে ভয়ে আমরা কেউ মুখও খুলতে পারি না।’

এসব বিষয়ে জানতে ডেপুটি কমিশনার জাহিদুল ইসলামকে ফোন করা হলে সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন তিনি। এ সময় এসব বিষয়ে তিনি কোনো কিছু বলবেন না বলে জানান। একই সঙ্গে যাঁরা তাঁর অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করছেন তাঁদের সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দিয়ে ফোনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন সরকারের এই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।

 

ঘুষ চাওয়া সেই অডিও রেকর্ড ফাঁস

গত বছরের ১২ এপ্রিল ‘ইউনিভার্সাল গ্রুপ’ নামের একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের দুই কর্মকর্তার কাছে কোটি টাকারও বেশি ঘুষ দাবি করেছিলেন পাবনার ভ্যাট সুপার মো. শাহাজুল। ঘুষ চাওয়া হয়েছিল পাবনার কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট বিভাগের ডেপুটি কমিশনার এবং বিভাগীয় কর্মকর্তা মো. জাহিদুল ইসলামের কথা বলে। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ওই দুই কর্মকর্তার সঙ্গে মো. শাহাজুলের এই কথোপকথনের সময় খোদ জাহিদুল ইসলামও উপস্থিত ছিলেন। তাদের মধ্যে কী কথা হয়েছিল সেদিন? অডিও রেকর্ডে পাওয়া সেই আলাপচারিতা :

জাহিদুল ইসলাম (ডেপুটি কমিশনার) : কনক সাহেব কি লাঞ্চ করেন নাই?

হিমানী শাহরিয়ার কনক (এজিএম, ইউনিভার্সাল গ্রুপ) : না স্যার অসুবিধা নাই, লাঞ্চ পরে করব। ওই দিনের মিটিংয়ের পর আমরা চিন্তায় আছি।

জাহিদুল : কমিশনার স্যার (ভ্যাট, রাজশাহী) আপনাদের ব্যাপারে খুবই সন্তুষ্ট। আমি অনেকটা কৌশলে কমিশনার স্যারকে ম্যানেজ করেছি। আপনারা প্রবৃদ্ধি ২০ পার্সেন্ট বৃদ্ধি করে দেন।

মো. শাহজাহান (সিইও, ইউনিভার্সাল গ্রুপ) : স্যার, আমি ম্যাডামের সঙ্গে কথা বলেছি। ম্যাডাম আপনাকে সালাম দিয়েছেন এবং বলেছেন আপনি ওনার ভাই। এই প্রতিষ্ঠান আপনাদেরও প্রতিষ্ঠান। আপনাদের সহযোগিতায় আমি গত বছর শ্রেষ্ঠ করদাতা হয়েছি। অতএব ম্যাডাম বলেছেন, আপনার বোনের প্রতিষ্ঠান মনে করে সেভাবে ইনসাফ করে যে সিদ্ধান্ত দেবেন, আমরা সেটাই মেনে নেব।

কনক : স্যার, পাবনার বিষয়টি আপনি সমাধান করে দেন, আপনার নিজের মনে করে।

জাহিদুল : আমি যেটাই করি তার ওপর কমিশনার স্যারের একটা এখতিয়ার থাকে প্রবৃদ্ধি বাড়ানোর। আমি ১০ পার্সেন্ট করলে কমিশনার স্যার সেটা ১৫ পার্সেন্ট করে দিতে পারেন।

শাহজাহান : স্যার, প্রবৃদ্ধির বিষয়টি দয়া করে বিবেচনা করবেন। কারণ আপনি যখন যেটা বাড়াবেন, সেটাই সারা বছর আমাদের দিয়ে যেতে হবে, যেটা আমাদের জন্য কষ্টদায়ক হবে।

জাহিদুল : করোনার কারণে ব্যবসার যে অবস্থা, ব্যবসা হয় কি না হয়। পরবর্তীতে ব্যবসার পরিস্থিতি বুঝে আগামী বছর জুলাই মাসে বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করা হবে।

মো. শাহাজুল (পাবনার ভ্যাট সুপার) : প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধি ১০ পার্সেন্ট হবে। আপনারা (ইউনিভার্সাল গ্রুপ) যেটা আমাদের দেবেন, সেটা কি পাবনা অফিস নাকি রাজশাহী অফিসসহ?

শাহজাহান : না ভাই, পুরোটাই পাবনা অফিস ম্যানেজ করবেন।

শাহাজুল : ডিসি স্যার (ডেপুটি কমিশনার জাহিদুল), আপনি এই প্রতিষ্ঠানের পাবনা অফিস প্রধান। আপনিই অল ইন অল।

জাহিদুল : না, আমার ওপর হেডকোয়ার্টার ও কাস্টমস প্রিভেন্টিভ আছে। আমি তো তাদের বাইরে না। আমি যেটাই করি, কমিশনার স্যারকে নিয়ে করতে হবে।

শাহাজুল : স্যার বেয়াদবি নেবেন না। আপনি এখানকার লোকাল প্রতিনিধি। আপনার ওপর কমিশনার, মেম্বার যে-ই থাকুক না কেন, এমনকি প্রাইম মিনিস্টারও যদি ইউনিভার্সাল গ্রুপে ঢুকতে চান, আপনার অনুমতি ছাড়া পারবেন না।

জাহিদুল : মনে করেন হেডকোয়ার্টার থেকে কাস্টমস প্রিভেন্টিভ আসছে, যা আমি এবং আপনি কেউই (পাবনা অফিস) জানি না। আমি ওনাদের সাহায্যে যে বিষয়টি সমাধান করতে চাচ্ছি, তা কমিশনার ও হেডকোয়ার্টার সবাইকে নিয়ে।

শাহাজুল : বিষয়টি আজকে যেহেতু রেভিনিউ নিয়ে; মার্চ মাসের রিটার্ন ইতিমধ্যে দিয়ে দেওয়া হয়েছে। এপ্রিল, মে, জুন—তিন মাসের ওনাদের কাছে ছয় কোটি টাকা দাবি করব, যা হবে ১৫ পার্সেন্ট করে প্রবৃদ্ধি। পরবর্তী বছরে সেটা হবে ৩০ পার্সেন্ট প্রবৃদ্ধি; যা ইউনিভার্সাল গ্রুপের দ্বারা কোনোভাবেই সম্ভব না। এটাকে তিন ভাগ করেন, তাহলে হয় দুই কোটি টাকা। এর মধ্যে আপনি কত নেবেন? হেডকোয়ার্টারকে কত দেবেন? কমিশনার অফিসকেই বা কত দেবেন। স্যার, আমি যতটুকু জানি, ইউনিভার্সাল গ্রুপ কোনোক্রমেই এই রেভিনিউ দিতে পারবে না। সুতরাং আপনি একটা সিদ্ধান্ত দেন।

জাহিদুল : আপনারা (ইউনিভার্সাল গ্রুপের কর্মকর্তারা) একটু পাশের রুমে গিয়ে বসেন। আমরা ১০ মিনিট একান্তে মিটিং করি।

(মিটিংয়ের পর)

শাহাজুল : আপনারা এখন রত্নদ্বীপে (ইউনিভার্সাল গ্রুপের রিসোর্ট) যে ভ্যাট দেন, তা থেকে ১০-১৫ হাজার টাকা বাড়তি দেবেন। বাকি অন্যান্য কোম্পানির ভ্যাট যথাযথ নিয়মে হবে। বাকি কথা ডিসি স্যার বলবেন।

জাহিদুল : সুপার সাহেব (ভ্যাট সুপার মো. শাহাজুল) যেভাবে বলবেন সেভাবে ভ্যাট দিয়ে যাবেন। আমরা এখানে একটি আলোচনা করেছি, যা দেড় কোটি টাকা।

শাহাজুল : কী শাহজাহান ভাই, বুঝতে পারছেন? এখনো আপনারা বুঝতে পারেন নাই। ওই দিন আপানারা যাওয়ার পর স্যারকে আমি ম্যানেজ করেছি। আজকে বিষয়টি আরো পরিষ্কার করলাম। এ জন্য স্যার দেড় কোটি টাকায় রাজি হয়েছেন।

জাহিদুল : আমি আপনাদের (ইউনিভার্সাল গ্রুপ) সার্বিকভাবে সব কিছুতেই সেভ করে দেব। এখানে আমি ও কমিশনার স্যার নতুন। আমাদের উভয়ের সাথে সুন্দর সম্পর্ক বজায় রেখে আপনারা সুন্দরভাবে ব্যবসা পরিচালনা করে যাবেন। আপনাদের কোনো সমস্যা হবে না।

শাহাজুল : এই ভাই, আপনারা (ইউনিভার্সাল গ্রুপ) ১.৩০ কোটি টাকায় ফাইনাল করে ফেলান, আপনাদের কষ্ট হলেও।

জাহিদুল : আমি আগামী সপ্তাহে কমিশনার ভ্যাট রাজশাহীর সঙ্গে দেখা করে আপনাদের বিষয়ে কথা বলব। এই কমিশনার থাকাকালে আপনাদের কোনো সমস্যা হবে না।

শাহজাহান : স্যার আপনি পারবেন, আপনি আছেন না!

শাহাজুল : আর কোনো কথা আছে? আপনাদের রিটার্ন কী অবস্থা?

শাহজাহান : আজ আমরা তিনটি রিটার্ন দিয়ে যাচ্ছি।

কনক : ১৫ তারিখের মধ্যে সব দিয়ে দেব, কোনো রিটার্ন বাকি থাকবে না।

শাহাজুল : তাহলে সব ওকে।

শাহজাহান : ম্যাডামকে বলার জন্য একটি ধারণা দিন। ধারণা পাইলে ভাইদের সিদ্ধান্ত জানাব।

জাহিদুল : সিদ্ধান্ত উনি (ভ্যাট সুপার মো. শাহাজুল) আপনাদের জানাবেন, কাল আপনারা নিয়ে আসবেন।

শাহাজুল : সিদ্ধান্ত এক কোটি টাকা। কাল না, কাল বন্ধ। ১৫ তারিখ (১৫ এপ্রিল, ২০২০) নিয়ে আসবেন। আপনিও বলবেন না, আমিও বলব না।

জাহিদুল : ১৫ তারিখ বুধবার দিয়ে দেবেন।

শাহজাহান : তখন বলেছেন যে বিষয়টি পুনর্বিবেচনার জন্য অনুরোধ করছি।

জাহিদুল : আপনারা যেহেতু দ্বিতীয়বার আমার চেম্বারে এসেছেন, নিশ্চয়ই আপনারা সিদ্ধান্ত নিয়ে এসেছেন।

শাহজাহান : তখন বলেছেন স্যার। আপনার সম্মানে আমরা এসেছি। ম্যাডাম আমাদের আপনার নিকট পাঠিয়েছেন।

জাহিদুল : পুনরায় আসার প্রয়োজন নাই, এক কোটি টাকাই ফাইনাল।

শাহাজুল : শাহজাহান ভাই, যা হচ্ছে এটাই ফাইনাল। ডিসি স্যার বলেছেন এক কোটি টাকা দিতে হবে হেডকোয়ার্টারসহ।

শাহজাহান : কোনোক্রমেই এক কোটি টাকা দেওয়া সম্ভব নয়। এটা সম্পূর্ণরূপে আমাদের ওপর জুলুম করা হবে।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির
শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান
রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের
পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য