শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৬, সোমবার, ১৪ জুন, ২০২১ আপডেট:

দেড় কোটিতে রাজি জাহিদুল!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
দেড় কোটিতে রাজি জাহিদুল!

‘ওই দিন আপনারা যাওয়ার পর স্যারকে আমি ম্যানেজ করেছি। আজকে বিষয়টি আরও পরিষ্কার করলাম। এই জন্য স্যার দেড় কোটি টাকায় রাজি হয়েছেন।’ গত বছরের ১২ এপ্রিল ‘ইউনিভার্সাল গ্রুপ’ নামে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের দুই কর্মকর্তার কাছে এভাবেই ঘুষ দাবি করেছিলেন পাবনার ভ্যাট সুপার মো. শাহাজুল। আর যে ‘স্যারের’ কথা বলে ঘুষ চাওয়া হয়েছিল তিনি পাবনার কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট বিভাগের ডেপুটি কমিশনার এবং বিভাগীয় কর্মকর্তা মো. জাহিদুল ইসলাম। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ওই দুই কর্মকর্তার সঙ্গে মো. শাহাজুলের এই কথোপকথনের সময় সেখানে জাহিদুল ইসলামও উপস্থিত ছিলেন।

শাহাজুলের কথার জবাবে ডেপুটি কমিশনার জাহিদুল ইসলাম ওই দুই কর্মকর্তাকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘আমি আপনাদেরকে সার্বিকভাবে সব কিছুতেই সেভ করে দিব। এখানে আমি ও কমিশনার স্যার নতুন। আমাদের উভয়ের সঙ্গে সুন্দর সম্পর্ক রেখে আপনারা সুন্দরভাবে ব্যবসা পরিচালনা করে যাবেন। আপনাদের কোনো সমস্যা হবে না।’

ওই প্রতিষ্ঠানের দুই কর্মকর্তা এত টাকা দেওয়া সম্ভব নয় জানালে মো. শাহাজুল এক কোটি টাকার কথা বলেন। এর পরও প্রতিষ্ঠানটি টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে ক্ষিপ্ত হন তাঁরা। তারপর ঘটে অদ্ভূত ঘটনা! হঠাৎ পাবনার দিলালপুরে ইউনিভার্সাল গ্রুপের প্রধান কার্যালয় তরঙ্গ বিজনেস কমপ্লেক্সসহ কারখানা ও তাঁদের মালিকানাধীন রত্নদ্বীপ রিসোর্টে চালানো হয় অভিযান। জব্দ করা হয় গুরুত্বপূর্ণ নথি ও কম্পিউটার। আর অভিযান চলেছিল সেই জাহিদুল ইসলামেরই নেতৃত্বে। প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ওপর মানসিক-শারীরিক নির্যাতনও চালায় জাহিদুল ও তাঁর দলবল।

এ ঘটনায় প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক সোহানী হোসেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অভিযোগ দায়ের করেন জাহিদুল ইসলামসহ তিনজনের বিরুদ্ধে। সঙ্গে সেদিনের ঘুষ চাওয়ার অডিও রেকর্ডটিও সংযুক্ত করে দেওয়া হয়। এরপর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশে অভিযোগের তদন্তে নামে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও দুদক। ডেপুটি কমিশনার জাহিদুল ইসলাম ও ভ্যাট সুপার মো. শাহাজুলের ঘুষ চাওয়া সেই অডিও রেকর্ড গণমাধ্যমের হাতেও এসেছে।

এ বিষয়ে ইউনিভার্সাল গ্রুপের এজিএম হিমানী শাহারিয়ার কণক বলেন, ‘আমরা দেশের প্রচলিত নিয়মে সরকারকে নিয়মিত ভ্যাট ও ট্যাক্স দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসা করে আসছি। অতীতে কোনো সময়ই আমাদের নিয়ে কোনো অভিযোগ ওঠেনি। কিন্তু ডেপুটি কমিশনার জাহিদুল ইসলাম পাবনা আসার পর থেকেই আমাদের বিভিন্নভাবে হয়রানি করে আসছেন। সবশেষে তার চাহিদামতো ঘুষ না দেওয়ায় প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ নথি ও কম্পিউটার নিয়ে গেছেন। আমরা এ বিষয়ে অভিযোগ জানিয়েছি। নিরপেক্ষভাবে অভিযোগের তদন্ত করলেই সত্য ঘটনা বেরিয়ে আসবে। শুধু আমরাই নই, পাবনার অনেক প্রতিষ্ঠানের কাছেই ঘুষ দাবি করেছেন তিনি। যারা চাহিদামতো ঘুষ দিতে ব্যর্থ হয়েছে তাদেরই বিভিন্নভাবে ভোগান্তির শিকার হতে হয়েছে।’

অনুসন্ধানে জানা গেছে, পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার ভাঙ্গুড়াবাজার গ্রামের মৃত হাজি মো. রিয়াজুল ইসলামের ছেলে জাহিদুল ইসলাম। ২৯তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ২০১১ সালে সহকারী কমিশনার (কাস্টম) হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন তিনি। দুদক সূত্রে পাওয়া তথ্যানুযায়ী চাকরিতে যোগ দেওয়ার সময় জাহিদুলের ব্যাংক হিসাবে ছিল মাত্র ১১ হাজার টাকা। বর্তমানে পাবনার কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট বিভাগের ডেপুটি কমিশনার এবং বিভাগীয় কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত মো. জাহিদুল ইসলাম। চাকরির বেতন ছাড়া আর কোনো উপার্জন না থাকলেও কয়েক বছরে ২০০ বিঘা জমির মালিক বনে গেছেন তিনি। এ ছাড়াও অল্প দিনেই কোটিপতি বনে গেছেন তাঁর শ্বশুর ও ভাগ্নে। চাকরির টাকায় পরিবারের খরচ চালিয়ে এত অল্প সময়ে জাহিদুলের এমন ধনী হওয়ার কথা জেনে দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছিলেন অনেকেই। অবশেষে তদন্ত শুরু হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড গত ২৩ মে কমিটি গঠন করে জাহিদুলসহ তিনজনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তের আদেশ দিয়েছে। কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, রংপুরের অতিরিক্ত কমিশনার হাছান মুহম্মদ তারেক রিকাবদার এবং কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, রাজশাহীর উপকমিশনার সৈয়দ মোকাদ্দেস হোসেনকে নিয়ে গঠিত এই কমিটিকে ২১ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের দ্বিতীয় সচিব মো. শামসুদ্দীন স্বাক্ষরিত ওই আদেশে বলা হয়েছে, ‘কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, রাজশাহীর উপকমিশনার জাহিদুল ইসলাম, রাজস্ব কর্মকর্তা মো. হাবিবুল ইসলাম ও সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মো. মামুনুর রহমানের সমন্বিত টিম রাজস্ব আহরণের নামে ভ্যাটের মামলা, জেল-জরিমানার ভয় দেখিয়ে স্থানীয় শিল্প ও সাধারণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কোটি টাকা উৎকাচ গ্রহণ ও আত্মসাতের অভিযোগ তদন্তে কমিটি গঠন করা হলো।’

এ বিষয়ে সৈয়দ মোকাদ্দেস হোসেন বলেন, ‘বিষয়টি তদন্তাধীন। এ বিষয়ে এখনই কোনো তথ্য জানাতে পারব না। শুধু বলতে পারি, নিরপেক্ষভাবে অভিযোগের তদন্ত করে সময়মতো প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে।’

শুধু অন্য মানুষকে নয়, পরিবারের সদস্য ও প্রতিবেশীদের সঙ্গেও প্রতারণার অভিযোগ আছে ডেপুটি কমিশনার জাহিদুলের বিরুদ্ধে। বৃদ্ধ মা সামছুন্নাহারও ছেলে জাহিদুলের বিরুদ্ধে প্রতারণার মাধ্যমে জমি লিখে নেওয়ার অভিযোগে মামলা করেছিলেন। সামছুন্নাহারের অন্য সন্তানদের অভিযোগ, পরে জাহিদুল ইসলাম ক্যাডার বাহিনী দিয়ে বৃদ্ধ মাকে ভয়ভীতি দেখিয়ে সেই মামলা প্রত্যাহারে বাধ্য করেন। এ ছাড়াও ২০১৮ সালে আপন বড় ভাই সামছুল ইসলাম ডেপুটি কমিশনার জাহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে চেক জালিয়াতির অভিযোগে মামলা করেন। এতে জাহিদুল ইসলাম ক্ষিপ্ত হয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে বড় ভাইয়ের ছেলে ও রাজধানীর একটি কলেজের ইংরেজি বিষয়ের প্রভাষক মো. হাসিনুর রহমানের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

এ বিষয়ে মো. হাসিনুর রহমান জানান, পারিবারিক অর্থ লেনদেনের জন্য ব্যাংকে তাঁর বাবা ও দাদির যৌথ অ্যাকাউন্ট আছে। কয়েক বছর আগে কিছুদিনের জন্য দাদি তাঁর ছেলে জাহিদুল ইসলামের বাসায় ছিলেন। সেই সুযোগে জাহিদুল মায়ের কাছ থেকে চেক নিয়ে এবং বাবার স্বাক্ষর নকল করে অ্যাকাউন্ট থেকে বড় অঙ্কের অর্থ তুলে নেন।

প্রভাষক হাসিনুর রহমান বলেন, ‘এ ঘটনায় বাবা চেক জালিয়াতির মামলা করলে চাচা (জাহিদুল) বাংলা বিড়ি নামে একটি প্রতিষ্ঠানের নকল ব্যান্ডরোল সরবরাহকারীর অভিযোগে দায়ের করা মামলায় আমাকেও আসামি করেন। একই মামলা পাবনার মোট চারটি থানায় দায়ের করা হয়েছে। অথচ আমি কখনোই বাংলা বিড়ির সঙ্গে চাকরি বা অন্য কোনোভাবে জড়িত ছিলাম না। শুধু হয়রানি করতে আমাকে এসব মামলার আসামি করেছেন চাচা।’

জাহিদুলের ভাই মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের অন্য সব ভাইকে বঞ্চিত করে জালিয়াতির মাধ্যমে পারিবারিক জমিজমা নিজের নামে লিখে নিয়েছে জাহিদুল। তার ক্ষমতার দম্ভে ভয়ে আমরা কেউ মুখও খুলতে পারি না।’

এসব বিষয়ে জানতে ডেপুটি কমিশনার জাহিদুল ইসলামকে ফোন করা হলে সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন তিনি। এ সময় এসব বিষয়ে তিনি কোনো কিছু বলবেন না বলে জানান। একই সঙ্গে যাঁরা তাঁর অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করছেন তাঁদের সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দিয়ে ফোনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন সরকারের এই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।

 

ঘুষ চাওয়া সেই অডিও রেকর্ড ফাঁস

গত বছরের ১২ এপ্রিল ‘ইউনিভার্সাল গ্রুপ’ নামের একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের দুই কর্মকর্তার কাছে কোটি টাকারও বেশি ঘুষ দাবি করেছিলেন পাবনার ভ্যাট সুপার মো. শাহাজুল। ঘুষ চাওয়া হয়েছিল পাবনার কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট বিভাগের ডেপুটি কমিশনার এবং বিভাগীয় কর্মকর্তা মো. জাহিদুল ইসলামের কথা বলে। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ওই দুই কর্মকর্তার সঙ্গে মো. শাহাজুলের এই কথোপকথনের সময় খোদ জাহিদুল ইসলামও উপস্থিত ছিলেন। তাদের মধ্যে কী কথা হয়েছিল সেদিন? অডিও রেকর্ডে পাওয়া সেই আলাপচারিতা :

জাহিদুল ইসলাম (ডেপুটি কমিশনার) : কনক সাহেব কি লাঞ্চ করেন নাই?

হিমানী শাহরিয়ার কনক (এজিএম, ইউনিভার্সাল গ্রুপ) : না স্যার অসুবিধা নাই, লাঞ্চ পরে করব। ওই দিনের মিটিংয়ের পর আমরা চিন্তায় আছি।

জাহিদুল : কমিশনার স্যার (ভ্যাট, রাজশাহী) আপনাদের ব্যাপারে খুবই সন্তুষ্ট। আমি অনেকটা কৌশলে কমিশনার স্যারকে ম্যানেজ করেছি। আপনারা প্রবৃদ্ধি ২০ পার্সেন্ট বৃদ্ধি করে দেন।

মো. শাহজাহান (সিইও, ইউনিভার্সাল গ্রুপ) : স্যার, আমি ম্যাডামের সঙ্গে কথা বলেছি। ম্যাডাম আপনাকে সালাম দিয়েছেন এবং বলেছেন আপনি ওনার ভাই। এই প্রতিষ্ঠান আপনাদেরও প্রতিষ্ঠান। আপনাদের সহযোগিতায় আমি গত বছর শ্রেষ্ঠ করদাতা হয়েছি। অতএব ম্যাডাম বলেছেন, আপনার বোনের প্রতিষ্ঠান মনে করে সেভাবে ইনসাফ করে যে সিদ্ধান্ত দেবেন, আমরা সেটাই মেনে নেব।

কনক : স্যার, পাবনার বিষয়টি আপনি সমাধান করে দেন, আপনার নিজের মনে করে।

জাহিদুল : আমি যেটাই করি তার ওপর কমিশনার স্যারের একটা এখতিয়ার থাকে প্রবৃদ্ধি বাড়ানোর। আমি ১০ পার্সেন্ট করলে কমিশনার স্যার সেটা ১৫ পার্সেন্ট করে দিতে পারেন।

শাহজাহান : স্যার, প্রবৃদ্ধির বিষয়টি দয়া করে বিবেচনা করবেন। কারণ আপনি যখন যেটা বাড়াবেন, সেটাই সারা বছর আমাদের দিয়ে যেতে হবে, যেটা আমাদের জন্য কষ্টদায়ক হবে।

জাহিদুল : করোনার কারণে ব্যবসার যে অবস্থা, ব্যবসা হয় কি না হয়। পরবর্তীতে ব্যবসার পরিস্থিতি বুঝে আগামী বছর জুলাই মাসে বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করা হবে।

মো. শাহাজুল (পাবনার ভ্যাট সুপার) : প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধি ১০ পার্সেন্ট হবে। আপনারা (ইউনিভার্সাল গ্রুপ) যেটা আমাদের দেবেন, সেটা কি পাবনা অফিস নাকি রাজশাহী অফিসসহ?

শাহজাহান : না ভাই, পুরোটাই পাবনা অফিস ম্যানেজ করবেন।

শাহাজুল : ডিসি স্যার (ডেপুটি কমিশনার জাহিদুল), আপনি এই প্রতিষ্ঠানের পাবনা অফিস প্রধান। আপনিই অল ইন অল।

জাহিদুল : না, আমার ওপর হেডকোয়ার্টার ও কাস্টমস প্রিভেন্টিভ আছে। আমি তো তাদের বাইরে না। আমি যেটাই করি, কমিশনার স্যারকে নিয়ে করতে হবে।

শাহাজুল : স্যার বেয়াদবি নেবেন না। আপনি এখানকার লোকাল প্রতিনিধি। আপনার ওপর কমিশনার, মেম্বার যে-ই থাকুক না কেন, এমনকি প্রাইম মিনিস্টারও যদি ইউনিভার্সাল গ্রুপে ঢুকতে চান, আপনার অনুমতি ছাড়া পারবেন না।

জাহিদুল : মনে করেন হেডকোয়ার্টার থেকে কাস্টমস প্রিভেন্টিভ আসছে, যা আমি এবং আপনি কেউই (পাবনা অফিস) জানি না। আমি ওনাদের সাহায্যে যে বিষয়টি সমাধান করতে চাচ্ছি, তা কমিশনার ও হেডকোয়ার্টার সবাইকে নিয়ে।

শাহাজুল : বিষয়টি আজকে যেহেতু রেভিনিউ নিয়ে; মার্চ মাসের রিটার্ন ইতিমধ্যে দিয়ে দেওয়া হয়েছে। এপ্রিল, মে, জুন—তিন মাসের ওনাদের কাছে ছয় কোটি টাকা দাবি করব, যা হবে ১৫ পার্সেন্ট করে প্রবৃদ্ধি। পরবর্তী বছরে সেটা হবে ৩০ পার্সেন্ট প্রবৃদ্ধি; যা ইউনিভার্সাল গ্রুপের দ্বারা কোনোভাবেই সম্ভব না। এটাকে তিন ভাগ করেন, তাহলে হয় দুই কোটি টাকা। এর মধ্যে আপনি কত নেবেন? হেডকোয়ার্টারকে কত দেবেন? কমিশনার অফিসকেই বা কত দেবেন। স্যার, আমি যতটুকু জানি, ইউনিভার্সাল গ্রুপ কোনোক্রমেই এই রেভিনিউ দিতে পারবে না। সুতরাং আপনি একটা সিদ্ধান্ত দেন।

জাহিদুল : আপনারা (ইউনিভার্সাল গ্রুপের কর্মকর্তারা) একটু পাশের রুমে গিয়ে বসেন। আমরা ১০ মিনিট একান্তে মিটিং করি।

(মিটিংয়ের পর)

শাহাজুল : আপনারা এখন রত্নদ্বীপে (ইউনিভার্সাল গ্রুপের রিসোর্ট) যে ভ্যাট দেন, তা থেকে ১০-১৫ হাজার টাকা বাড়তি দেবেন। বাকি অন্যান্য কোম্পানির ভ্যাট যথাযথ নিয়মে হবে। বাকি কথা ডিসি স্যার বলবেন।

জাহিদুল : সুপার সাহেব (ভ্যাট সুপার মো. শাহাজুল) যেভাবে বলবেন সেভাবে ভ্যাট দিয়ে যাবেন। আমরা এখানে একটি আলোচনা করেছি, যা দেড় কোটি টাকা।

শাহাজুল : কী শাহজাহান ভাই, বুঝতে পারছেন? এখনো আপনারা বুঝতে পারেন নাই। ওই দিন আপানারা যাওয়ার পর স্যারকে আমি ম্যানেজ করেছি। আজকে বিষয়টি আরো পরিষ্কার করলাম। এ জন্য স্যার দেড় কোটি টাকায় রাজি হয়েছেন।

জাহিদুল : আমি আপনাদের (ইউনিভার্সাল গ্রুপ) সার্বিকভাবে সব কিছুতেই সেভ করে দেব। এখানে আমি ও কমিশনার স্যার নতুন। আমাদের উভয়ের সাথে সুন্দর সম্পর্ক বজায় রেখে আপনারা সুন্দরভাবে ব্যবসা পরিচালনা করে যাবেন। আপনাদের কোনো সমস্যা হবে না।

শাহাজুল : এই ভাই, আপনারা (ইউনিভার্সাল গ্রুপ) ১.৩০ কোটি টাকায় ফাইনাল করে ফেলান, আপনাদের কষ্ট হলেও।

জাহিদুল : আমি আগামী সপ্তাহে কমিশনার ভ্যাট রাজশাহীর সঙ্গে দেখা করে আপনাদের বিষয়ে কথা বলব। এই কমিশনার থাকাকালে আপনাদের কোনো সমস্যা হবে না।

শাহজাহান : স্যার আপনি পারবেন, আপনি আছেন না!

শাহাজুল : আর কোনো কথা আছে? আপনাদের রিটার্ন কী অবস্থা?

শাহজাহান : আজ আমরা তিনটি রিটার্ন দিয়ে যাচ্ছি।

কনক : ১৫ তারিখের মধ্যে সব দিয়ে দেব, কোনো রিটার্ন বাকি থাকবে না।

শাহাজুল : তাহলে সব ওকে।

শাহজাহান : ম্যাডামকে বলার জন্য একটি ধারণা দিন। ধারণা পাইলে ভাইদের সিদ্ধান্ত জানাব।

জাহিদুল : সিদ্ধান্ত উনি (ভ্যাট সুপার মো. শাহাজুল) আপনাদের জানাবেন, কাল আপনারা নিয়ে আসবেন।

শাহাজুল : সিদ্ধান্ত এক কোটি টাকা। কাল না, কাল বন্ধ। ১৫ তারিখ (১৫ এপ্রিল, ২০২০) নিয়ে আসবেন। আপনিও বলবেন না, আমিও বলব না।

জাহিদুল : ১৫ তারিখ বুধবার দিয়ে দেবেন।

শাহজাহান : তখন বলেছেন যে বিষয়টি পুনর্বিবেচনার জন্য অনুরোধ করছি।

জাহিদুল : আপনারা যেহেতু দ্বিতীয়বার আমার চেম্বারে এসেছেন, নিশ্চয়ই আপনারা সিদ্ধান্ত নিয়ে এসেছেন।

শাহজাহান : তখন বলেছেন স্যার। আপনার সম্মানে আমরা এসেছি। ম্যাডাম আমাদের আপনার নিকট পাঠিয়েছেন।

জাহিদুল : পুনরায় আসার প্রয়োজন নাই, এক কোটি টাকাই ফাইনাল।

শাহাজুল : শাহজাহান ভাই, যা হচ্ছে এটাই ফাইনাল। ডিসি স্যার বলেছেন এক কোটি টাকা দিতে হবে হেডকোয়ার্টারসহ।

শাহজাহান : কোনোক্রমেই এক কোটি টাকা দেওয়া সম্ভব নয়। এটা সম্পূর্ণরূপে আমাদের ওপর জুলুম করা হবে।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
দক্ষ জনশক্তি দেশ গঠনের মূল ভিত্তি: প্রধান উপদেষ্টা
দক্ষ জনশক্তি দেশ গঠনের মূল ভিত্তি: প্রধান উপদেষ্টা
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না বিভিন্ন জেলার অনেক এলাকাতেই
শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না বিভিন্ন জেলার অনেক এলাকাতেই
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল
জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৪৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল
ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল

নগর জীবন