শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৩৩, বৃহস্পতিবার, ০৮ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

আশ্রয়ণ প্রকল্পে অনিয়ম: ফেঁসে যাচ্ছেন শতাধিক কর্মকর্তা!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আশ্রয়ণ প্রকল্পে অনিয়ম: ফেঁসে যাচ্ছেন শতাধিক কর্মকর্তা!

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের উদ্যোগে নেওয়া আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ এ অনিয়ম, অবহেলা ও দুর্নীতির বিষয়ে কঠোর অবস্থান নিয়েছে সরকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অগ্রাধিকারমূলক এই প্রকল্পে সারা দেশে পৌনে ৯ লাখ গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবারকে ঘর দেওয়ার লক্ষ্য নিয়ে গত বছর কাজ শুরু হয়। এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন উপজেলায় প্রায় সোয়া লাখ উপকারভোগীকে ঘর বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। এসব ঘরের বিষয়ে বিভিন্ন সময় গণমাধ্যমে অনিয়ম-দুর্নীতির কথা উঠে এলে সে বিষয়ে তদন্তে নামেন প্রকল্পসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। তদন্তে আপাতত ৩৬টি উপজেলার অনিয়মের তথ্য উঠে এসেছে। তারই ভিত্তিতে ইউএনও ও এসি ল্যান্ড হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী পাঁচজন কর্মকর্তাকে ওএসডি করা হয়েছে। প্রকল্প সূত্র জানায়, এটা মাত্র শুরু। তদন্তে শতাধিক কর্মকর্তার নাম এসেছে। পর্যায়ক্রমে সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মুজিববর্ষ উপলক্ষে একাধিক মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সমন্বয়ে আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে গরিব অসহায় মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে এই প্রকল্প বাস্তবায়নের নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী। প্রকল্পটিতে পৃথকভাবে কোনো অর্থ বরাদ্দ না দিয়ে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগকে সমন্বিত করে ঘর বানিয়ে দেওয়া হচ্ছে। মাঠ পর্যায়ে কাজটির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে উপজেলা নির্বাহী অফিসারদের (ইউএনও) নেতৃত্বাধীন একটি কমিটিকে। কমিটিতে সদস্য হিসেবে আছেন উপজেলা প্রকৌশলী, এসি ল্যান্ড, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) ও সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান।

সুনামগঞ্জ জেলার শাল্লা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বিরুদ্ধে পার্শ্ববর্তী দিরাই উপজেলার গোপালপুর গ্রামের তিনটি পরিবারকে শাল্লা উপজেলার বাসিন্দা দেখিয়ে ঘর বরাদ্দ দেওয়ার অভিযোগ আছে। সুনামগঞ্জের ডিসি জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, শাল্লায় মুজিববর্ষের উপহারের ঘর নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ ওঠায় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে একাধিকবার তদন্ত হয়েছে। ইউএনওর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি গতকাল সরেজমিনে গিয়ে দেখেছেন, উপজেলার খানপুর বুড়িগাড়ি এলাকায় আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় নির্মিত প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘরের পেছনের মাটি পাশের খালে ধসে পড়ছে। খালটিতে বাঁশের পাইলিং করে প্রকল্পের বাড়িগুলো রক্ষার চেষ্টা চলছে। ইউএনও ময়নুল ইসলাম বলেন, আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরগুলো রক্ষায় সব রকম চেষ্টা চালানো হচ্ছে।

মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি গতকাল দুপুরে উপজেলার রশিদ দেওহাটা গ্রামে গিয়ে দুটি বাসগৃহে ফাটল দেখতে পেয়েছেন। উপকারভোগীরা বলছেন, দুর্যোগসহনীয় ঘর এখন নিজেই ঝুঁঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। তবে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার দাবি, নতুন মাটি ফেলে তড়িঘড়ি করে ঘর নির্মাণ করায় পাশাপাশি দুটি ঘরে এই ফাটল দেখা দিয়েছে।

বরিশাল অফিস জানায়, বরগুনার তালতলী উপজেলার ছোটবগী ইউনিয়নের ঠাকুরপাড়া গ্রামের দুই ভাই, তাঁদের চাচা ঠাকুরপাড়া গ্রামের রশিদ ফকির এবং তার দুই সন্তানসহ এক পরিবারের পাঁচজন ঘর পেয়েছেন। ওই ঠাকুরপাড়া গ্রামের ১৭ জনের নাম রয়েছে ঘর বরাদ্দের তালিকায়।  তাদের অনেকেই বলেছেন, বরাদ্দ পেতে তারা কর্মকর্তাদের ‘খুশিও’ করেছেন। ভূমিহীনদের জন্য বরাদ্দ ঘর পেয়েছেন তালতলীর সচ্ছল চার সাংবাদিকও।

সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি জানান, সৈয়দপুর উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নে সরকারি খাসজমিতে প্রকল্পের প্রথম দফায় নির্মাণ করা হয় ৩৪টি ঘর, যা গত ২৩ জানুযারি সরাসরি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রথম দফায় নির্মিত ঘরগুলো নির্মাণে তেমন  কোনো বড় ধরনের অনিয়ম ও দুর্নীতি করা হয়নি। বরং প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য নির্মিত এসব ঘরের টিনের ছাউনিতে কাঠের পরিবর্তে লোহার অ্যাঙ্গেল ব্যবহার করা হয়। প্রকল্পের দ্বিতীয় দফায় ৬০টি ঘর নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতি করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ঘরের দেয়ালে ও বারান্দার পিলারে ফাটল ধরেছে। সামান্য বৃষ্টিতেই পড়ছে বৃষ্টির পানি। গ্রিলের দরজা-জানাজার পাল্লাগুলো খুলে পড়ছে। বেশির ভাগ ঘরেরই গ্রিলের দরজা-জানালা ঠিকভাবে আটকানো যায় না।

মাঠ প্রশাসনে আতঙ্ক : গত কয়েক দিনে পাঁচ কর্মকর্তাকে ওএসডি করে প্রজ্ঞাপন জারির পর থেকে সারা দেশের ইউএনও এবং এসিল্যান্ডদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। মুজিববর্ষ উপলক্ষে আশ্রয়ণ প্রকল্পের কাজ এখনো চলমান রয়েছে। সিরাজগঞ্জের কাজিপুরের সাবেক ইউএনও বর্তমানে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত উপসচিব শফিকুল ইসলাম, মুন্সীগঞ্জ সদরের সাবেক ইউএনও বর্তমানে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রুবায়েত হাসান শিপলু, বগুড়ার শেরপুরের সাবেক ইউএনও বর্তমানে চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক লিয়াকত আলী সেখ, বরগুনার আমতলীর ইউএনও মো. আসাদুজ্জামান ও মুন্সীগঞ্জ সদরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) শেখ মেজবাহ-উল-সাবেরিনকে ওএসডি করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে উপসচিব শফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা হয়েছে বলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। অন্যদিকে কারণ দর্শানোর চিঠি দেওয়া হয়েছে আমতলীর ইউএনওকে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, মুজিববর্ষ উপলক্ষে আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় এরই মধ্যে এক লাখ ১৮ হাজার ৩৮০ জন ভূমিহীন ও ঘরহীন পরিবারকে দুই কক্ষের ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হয়েছে। বর্ষা শুরুর পর কিছু এলাকায় ঘর ভেঙে যাওয়া ও ফাটলের ঘটনা গণমাধ্যমে এসেছে। কর্মকর্তাদের কারো কারো বিরুদ্ধে তালিকা অনুযায়ী ঘর না দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে। এসব ঘটনায় সরকারের ত্বরিত উদ্যোগে সারা দেশের ইউএনও, এসি ল্যান্ডদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। ঘর করার জন্য গঠিত কমিটিতে ইউএনওর সভাপতিত্বে সদস্য হিসেবে আছেন উপজেলা প্রকৌশলী, এসি ল্যান্ড, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট উপজেলার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানরা। ওএসডি হওয়া ও বর্তমানে দায়িত্বে থাকা একাধিক ইউএনওর সঙ্গে যোগাযোগ করে আতঙ্কের কথা জানা গেছে।

একজন ভুক্তভোগী সাবেক ইউএনও জানিয়েছেন, এই প্রকল্পের দু-এক জায়গায় দুর্নীতি হলেও হতে পারে। কিন্তু যেভাবে সামান্য অনিয়মের অভিযোগ উঠছে সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নিলে কোনো ইউএনওই রেহাই পাবেন না। এ কারণেই মাঠ প্রশাসনের মধ্যে ভয় কাজ করছে। যুক্তি হিসেবে তারা বলছেন, এই ধরনের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প এত দ্রুত বাস্তবায়ন করতে গেলে কিছু নির্মাণ ও তালিকাসংক্রান্ত ত্রুটি হবেই।

ইউএনওদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার বিষয়টি সচিবালয়েও ব্যাপকভাবে আলোচিত হচ্ছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘এত সুন্দর একটি ঘর করতে মাত্র এক লাখ ৭১ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল। এত কম টাকায় কিভাবে এমন ঘর হয় আমার বুঝে আসে না। ’ বাগেরহাটের একজন ইউএনও বলেন, ‘এক জায়গায় অনেকগুলো ঘর করলে নির্মাণসামগ্রী পরিবহন খরচ অনেকটা সহনীয় থাকে। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে একেক গ্রামে একেকটি ঘর করে দিতে হচ্ছে। তাই এই টাকা দিয়ে কার্যত সম্ভব না। এসব আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে ঘরের দাম বাড়িয়ে এখন এক লাখ ৯০ হাজার টাকা করে দেওয়া হচ্ছে। সঙ্গে ঘরের আয়তনও একটু বাড়ানো হয়েছে।’

অন্য এক কর্মকর্তা বলেন, কমিটিতে শুধু ইউএনওরা ছিলেন না। বাকিদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। ইউএনওরা উপজেলার সার্বিক দায়িত্বে থেকেও এই করোনার সময় বহুমুখী কাজ করেও ঘর নির্মাণকাজ তদারকি করেছেন। অন্যদিকে কমিটিতে থাকা প্রকৌশলী, পিআইওরা এখানে কিছু ‘পাওয়ার’ আশা নেই জেনে অনেক ক্ষেত্রে কোনো সহযোগিতাই করেননি। কারণ তাদের হাতে কোটি কোটি টাকার অন্য কাজ থাকে।

সিলেট বিভাগের একটি জেলার একজন এডিসি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ঘর নির্মাণ একটি টেকনিক্যাল কাজ, এই কাজটি কেন ইউএনওদের মাধ্যমে করাতে হলো? উপজেলা পর্যায়ে ইউএনওরা তো সব কাজেরই সমন্বয় করেন। টেকনিক্যাল কাজটি তো প্রকৌশল বিভাগের। তাদেরকে কেন মূল দায়িত্ব দেওয়া হলো না?

সূত্র : কালের কণ্ঠ

 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
২০ অক্টোবর বিভিন্ন বাহিনীর সঙ্গে সভা করবে ইসি
২০ অক্টোবর বিভিন্ন বাহিনীর সঙ্গে সভা করবে ইসি
দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে নির্বাচনে মনোনয়ন না দেওয়ার আহ্বান দুদক চেয়ারম্যানের
দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে নির্বাচনে মনোনয়ন না দেওয়ার আহ্বান দুদক চেয়ারম্যানের
বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের
বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
৩ দফা দাবিতে ‘মার্চ টু সচিবালয়’:  শহীদ মিনারে হাজার হাজার শিক্ষক
৩ দফা দাবিতে ‘মার্চ টু সচিবালয়’:  শহীদ মিনারে হাজার হাজার শিক্ষক
সারা দেশে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে
সারা দেশে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি
রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি
সর্বশেষ খবর
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শরীয়তপুরে জাতীয় কন্যাশিশু দিবস পালিত
শরীয়তপুরে জাতীয় কন্যাশিশু দিবস পালিত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে: খেলাফত মজলিস মহাসচিব
গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে: খেলাফত মজলিস মহাসচিব

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

২০ অক্টোবর বিভিন্ন বাহিনীর সঙ্গে সভা করবে ইসি
২০ অক্টোবর বিভিন্ন বাহিনীর সঙ্গে সভা করবে ইসি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের আমৃত্যু, ১৪ জনের যাবজ্জীবন
হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের আমৃত্যু, ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে একজনকে কুপিয়ে হত্যা, তিনজনকে জখম
জমি নিয়ে বিরোধে একজনকে কুপিয়ে হত্যা, তিনজনকে জখম

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে নির্বাচনে মনোনয়ন না দেওয়ার আহ্বান দুদক চেয়ারম্যানের
দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে নির্বাচনে মনোনয়ন না দেওয়ার আহ্বান দুদক চেয়ারম্যানের

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের
বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে পেশাদার গাড়িচালকদের বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে পেশাদার গাড়িচালকদের বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে মেশিনে পেঁচিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
কুড়িগ্রামে মেশিনে পেঁচিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

৪৩ মিনিট আগে | টক শো

গাজীপুরে বিশ্ব মান দিবস পালিত
গাজীপুরে বিশ্ব মান দিবস পালিত

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

খিলক্ষেতে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
খিলক্ষেতে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় লালনের তিরোধান দিবসে মতবিনিময় সভা
কুষ্টিয়ায় লালনের তিরোধান দিবসে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে শেষ পর্যন্ত লড়াই করবে চীন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে শেষ পর্যন্ত লড়াই করবে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবিতে জাতীয় ফার্নিচার মেলা শুরু
আইসিসিবিতে জাতীয় ফার্নিচার মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ দফা দাবিতে ‘মার্চ টু সচিবালয়’:  শহীদ মিনারে হাজার হাজার শিক্ষক
৩ দফা দাবিতে ‘মার্চ টু সচিবালয়’:  শহীদ মিনারে হাজার হাজার শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ে ও সাংবাদিকসহ নিহত ৪
সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ে ও সাংবাদিকসহ নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় স্বর্ণখনি ধসে ১৪ জনের প্রাণহানি
ভেনেজুয়েলায় স্বর্ণখনি ধসে ১৪ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট
মিরপুরে কেমিক্যাল গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে
সারা দেশে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের সঙ্গে ডেনিশ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে ডেনিশ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা, আটক ২
মোংলায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা, আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ
টাঙ্গাইলকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিচ্ছন্ন তেঁতুলিয়া গড়তে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ
পরিচ্ছন্ন তেঁতুলিয়া গড়তে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই লেয়ারে হবে চাকসুর ভোট গণনা: উপ-উপাচার্য
দুই লেয়ারে হবে চাকসুর ভোট গণনা: উপ-উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অসহায় আয়েশা বেগমের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
অসহায় আয়েশা বেগমের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে মানব পাচারকারীর কারাদণ্ড
বরিশালে মানব পাচারকারীর কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু: শেষ দিনে আচরণবিধি স্পষ্ট করল নির্বাচন কমিশন
রাকসু: শেষ দিনে আচরণবিধি স্পষ্ট করল নির্বাচন কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন