শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৩৩, বৃহস্পতিবার, ০৮ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

আশ্রয়ণ প্রকল্পে অনিয়ম: ফেঁসে যাচ্ছেন শতাধিক কর্মকর্তা!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আশ্রয়ণ প্রকল্পে অনিয়ম: ফেঁসে যাচ্ছেন শতাধিক কর্মকর্তা!

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের উদ্যোগে নেওয়া আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ এ অনিয়ম, অবহেলা ও দুর্নীতির বিষয়ে কঠোর অবস্থান নিয়েছে সরকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অগ্রাধিকারমূলক এই প্রকল্পে সারা দেশে পৌনে ৯ লাখ গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবারকে ঘর দেওয়ার লক্ষ্য নিয়ে গত বছর কাজ শুরু হয়। এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন উপজেলায় প্রায় সোয়া লাখ উপকারভোগীকে ঘর বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। এসব ঘরের বিষয়ে বিভিন্ন সময় গণমাধ্যমে অনিয়ম-দুর্নীতির কথা উঠে এলে সে বিষয়ে তদন্তে নামেন প্রকল্পসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। তদন্তে আপাতত ৩৬টি উপজেলার অনিয়মের তথ্য উঠে এসেছে। তারই ভিত্তিতে ইউএনও ও এসি ল্যান্ড হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী পাঁচজন কর্মকর্তাকে ওএসডি করা হয়েছে। প্রকল্প সূত্র জানায়, এটা মাত্র শুরু। তদন্তে শতাধিক কর্মকর্তার নাম এসেছে। পর্যায়ক্রমে সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মুজিববর্ষ উপলক্ষে একাধিক মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সমন্বয়ে আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে গরিব অসহায় মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে এই প্রকল্প বাস্তবায়নের নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী। প্রকল্পটিতে পৃথকভাবে কোনো অর্থ বরাদ্দ না দিয়ে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগকে সমন্বিত করে ঘর বানিয়ে দেওয়া হচ্ছে। মাঠ পর্যায়ে কাজটির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে উপজেলা নির্বাহী অফিসারদের (ইউএনও) নেতৃত্বাধীন একটি কমিটিকে। কমিটিতে সদস্য হিসেবে আছেন উপজেলা প্রকৌশলী, এসি ল্যান্ড, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) ও সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান।

সুনামগঞ্জ জেলার শাল্লা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বিরুদ্ধে পার্শ্ববর্তী দিরাই উপজেলার গোপালপুর গ্রামের তিনটি পরিবারকে শাল্লা উপজেলার বাসিন্দা দেখিয়ে ঘর বরাদ্দ দেওয়ার অভিযোগ আছে। সুনামগঞ্জের ডিসি জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, শাল্লায় মুজিববর্ষের উপহারের ঘর নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ ওঠায় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে একাধিকবার তদন্ত হয়েছে। ইউএনওর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি গতকাল সরেজমিনে গিয়ে দেখেছেন, উপজেলার খানপুর বুড়িগাড়ি এলাকায় আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় নির্মিত প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘরের পেছনের মাটি পাশের খালে ধসে পড়ছে। খালটিতে বাঁশের পাইলিং করে প্রকল্পের বাড়িগুলো রক্ষার চেষ্টা চলছে। ইউএনও ময়নুল ইসলাম বলেন, আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরগুলো রক্ষায় সব রকম চেষ্টা চালানো হচ্ছে।

মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি গতকাল দুপুরে উপজেলার রশিদ দেওহাটা গ্রামে গিয়ে দুটি বাসগৃহে ফাটল দেখতে পেয়েছেন। উপকারভোগীরা বলছেন, দুর্যোগসহনীয় ঘর এখন নিজেই ঝুঁঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। তবে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার দাবি, নতুন মাটি ফেলে তড়িঘড়ি করে ঘর নির্মাণ করায় পাশাপাশি দুটি ঘরে এই ফাটল দেখা দিয়েছে।

বরিশাল অফিস জানায়, বরগুনার তালতলী উপজেলার ছোটবগী ইউনিয়নের ঠাকুরপাড়া গ্রামের দুই ভাই, তাঁদের চাচা ঠাকুরপাড়া গ্রামের রশিদ ফকির এবং তার দুই সন্তানসহ এক পরিবারের পাঁচজন ঘর পেয়েছেন। ওই ঠাকুরপাড়া গ্রামের ১৭ জনের নাম রয়েছে ঘর বরাদ্দের তালিকায়।  তাদের অনেকেই বলেছেন, বরাদ্দ পেতে তারা কর্মকর্তাদের ‘খুশিও’ করেছেন। ভূমিহীনদের জন্য বরাদ্দ ঘর পেয়েছেন তালতলীর সচ্ছল চার সাংবাদিকও।

সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি জানান, সৈয়দপুর উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নে সরকারি খাসজমিতে প্রকল্পের প্রথম দফায় নির্মাণ করা হয় ৩৪টি ঘর, যা গত ২৩ জানুযারি সরাসরি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রথম দফায় নির্মিত ঘরগুলো নির্মাণে তেমন  কোনো বড় ধরনের অনিয়ম ও দুর্নীতি করা হয়নি। বরং প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য নির্মিত এসব ঘরের টিনের ছাউনিতে কাঠের পরিবর্তে লোহার অ্যাঙ্গেল ব্যবহার করা হয়। প্রকল্পের দ্বিতীয় দফায় ৬০টি ঘর নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতি করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ঘরের দেয়ালে ও বারান্দার পিলারে ফাটল ধরেছে। সামান্য বৃষ্টিতেই পড়ছে বৃষ্টির পানি। গ্রিলের দরজা-জানাজার পাল্লাগুলো খুলে পড়ছে। বেশির ভাগ ঘরেরই গ্রিলের দরজা-জানালা ঠিকভাবে আটকানো যায় না।

মাঠ প্রশাসনে আতঙ্ক : গত কয়েক দিনে পাঁচ কর্মকর্তাকে ওএসডি করে প্রজ্ঞাপন জারির পর থেকে সারা দেশের ইউএনও এবং এসিল্যান্ডদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। মুজিববর্ষ উপলক্ষে আশ্রয়ণ প্রকল্পের কাজ এখনো চলমান রয়েছে। সিরাজগঞ্জের কাজিপুরের সাবেক ইউএনও বর্তমানে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত উপসচিব শফিকুল ইসলাম, মুন্সীগঞ্জ সদরের সাবেক ইউএনও বর্তমানে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রুবায়েত হাসান শিপলু, বগুড়ার শেরপুরের সাবেক ইউএনও বর্তমানে চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক লিয়াকত আলী সেখ, বরগুনার আমতলীর ইউএনও মো. আসাদুজ্জামান ও মুন্সীগঞ্জ সদরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) শেখ মেজবাহ-উল-সাবেরিনকে ওএসডি করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে উপসচিব শফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা হয়েছে বলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। অন্যদিকে কারণ দর্শানোর চিঠি দেওয়া হয়েছে আমতলীর ইউএনওকে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, মুজিববর্ষ উপলক্ষে আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় এরই মধ্যে এক লাখ ১৮ হাজার ৩৮০ জন ভূমিহীন ও ঘরহীন পরিবারকে দুই কক্ষের ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হয়েছে। বর্ষা শুরুর পর কিছু এলাকায় ঘর ভেঙে যাওয়া ও ফাটলের ঘটনা গণমাধ্যমে এসেছে। কর্মকর্তাদের কারো কারো বিরুদ্ধে তালিকা অনুযায়ী ঘর না দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে। এসব ঘটনায় সরকারের ত্বরিত উদ্যোগে সারা দেশের ইউএনও, এসি ল্যান্ডদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। ঘর করার জন্য গঠিত কমিটিতে ইউএনওর সভাপতিত্বে সদস্য হিসেবে আছেন উপজেলা প্রকৌশলী, এসি ল্যান্ড, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট উপজেলার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানরা। ওএসডি হওয়া ও বর্তমানে দায়িত্বে থাকা একাধিক ইউএনওর সঙ্গে যোগাযোগ করে আতঙ্কের কথা জানা গেছে।

একজন ভুক্তভোগী সাবেক ইউএনও জানিয়েছেন, এই প্রকল্পের দু-এক জায়গায় দুর্নীতি হলেও হতে পারে। কিন্তু যেভাবে সামান্য অনিয়মের অভিযোগ উঠছে সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নিলে কোনো ইউএনওই রেহাই পাবেন না। এ কারণেই মাঠ প্রশাসনের মধ্যে ভয় কাজ করছে। যুক্তি হিসেবে তারা বলছেন, এই ধরনের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প এত দ্রুত বাস্তবায়ন করতে গেলে কিছু নির্মাণ ও তালিকাসংক্রান্ত ত্রুটি হবেই।

ইউএনওদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার বিষয়টি সচিবালয়েও ব্যাপকভাবে আলোচিত হচ্ছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘এত সুন্দর একটি ঘর করতে মাত্র এক লাখ ৭১ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল। এত কম টাকায় কিভাবে এমন ঘর হয় আমার বুঝে আসে না। ’ বাগেরহাটের একজন ইউএনও বলেন, ‘এক জায়গায় অনেকগুলো ঘর করলে নির্মাণসামগ্রী পরিবহন খরচ অনেকটা সহনীয় থাকে। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে একেক গ্রামে একেকটি ঘর করে দিতে হচ্ছে। তাই এই টাকা দিয়ে কার্যত সম্ভব না। এসব আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে ঘরের দাম বাড়িয়ে এখন এক লাখ ৯০ হাজার টাকা করে দেওয়া হচ্ছে। সঙ্গে ঘরের আয়তনও একটু বাড়ানো হয়েছে।’

অন্য এক কর্মকর্তা বলেন, কমিটিতে শুধু ইউএনওরা ছিলেন না। বাকিদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। ইউএনওরা উপজেলার সার্বিক দায়িত্বে থেকেও এই করোনার সময় বহুমুখী কাজ করেও ঘর নির্মাণকাজ তদারকি করেছেন। অন্যদিকে কমিটিতে থাকা প্রকৌশলী, পিআইওরা এখানে কিছু ‘পাওয়ার’ আশা নেই জেনে অনেক ক্ষেত্রে কোনো সহযোগিতাই করেননি। কারণ তাদের হাতে কোটি কোটি টাকার অন্য কাজ থাকে।

সিলেট বিভাগের একটি জেলার একজন এডিসি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ঘর নির্মাণ একটি টেকনিক্যাল কাজ, এই কাজটি কেন ইউএনওদের মাধ্যমে করাতে হলো? উপজেলা পর্যায়ে ইউএনওরা তো সব কাজেরই সমন্বয় করেন। টেকনিক্যাল কাজটি তো প্রকৌশল বিভাগের। তাদেরকে কেন মূল দায়িত্ব দেওয়া হলো না?

সূত্র : কালের কণ্ঠ

 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
ফাজিল পরীক্ষার ফল সোমবার
ফাজিল পরীক্ষার ফল সোমবার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠিত থাকলে বাস্তুতন্ত্র নিরাপদ থাকে : তারেক রহমান
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠিত থাকলে বাস্তুতন্ত্র নিরাপদ থাকে : তারেক রহমান
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
হালাল সার্টিফিকেশন কার্যক্রমে ওআইসির সহযোগিতা চাইলেন ধর্ম উপদেষ্টা
হালাল সার্টিফিকেশন কার্যক্রমে ওআইসির সহযোগিতা চাইলেন ধর্ম উপদেষ্টা
১১ ক্ষেত্রে গবেষণা প্রস্তাব আহ্বান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
১১ ক্ষেত্রে গবেষণা প্রস্তাব আহ্বান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
আওয়ামী লীগের আমলে মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি হয়েছে : আসিফ নজরুল
আওয়ামী লীগের আমলে মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি হয়েছে : আসিফ নজরুল
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু সেটিই যথেষ্ট নয় : আলী রীয়াজ
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু সেটিই যথেষ্ট নয় : আলী রীয়াজ
গবাদি পশুর যত্রতত্র অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার বন্ধের আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার
গবাদি পশুর যত্রতত্র অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার বন্ধের আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার
সর্বশেষ খবর
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প
দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস
শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’
ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব
ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ
গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল
জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়
এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু
ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ
১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল
যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ
হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ
কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের
‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ