শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৩৩, বৃহস্পতিবার, ০৮ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

আশ্রয়ণ প্রকল্পে অনিয়ম: ফেঁসে যাচ্ছেন শতাধিক কর্মকর্তা!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আশ্রয়ণ প্রকল্পে অনিয়ম: ফেঁসে যাচ্ছেন শতাধিক কর্মকর্তা!

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের উদ্যোগে নেওয়া আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ এ অনিয়ম, অবহেলা ও দুর্নীতির বিষয়ে কঠোর অবস্থান নিয়েছে সরকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অগ্রাধিকারমূলক এই প্রকল্পে সারা দেশে পৌনে ৯ লাখ গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবারকে ঘর দেওয়ার লক্ষ্য নিয়ে গত বছর কাজ শুরু হয়। এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন উপজেলায় প্রায় সোয়া লাখ উপকারভোগীকে ঘর বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। এসব ঘরের বিষয়ে বিভিন্ন সময় গণমাধ্যমে অনিয়ম-দুর্নীতির কথা উঠে এলে সে বিষয়ে তদন্তে নামেন প্রকল্পসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। তদন্তে আপাতত ৩৬টি উপজেলার অনিয়মের তথ্য উঠে এসেছে। তারই ভিত্তিতে ইউএনও ও এসি ল্যান্ড হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী পাঁচজন কর্মকর্তাকে ওএসডি করা হয়েছে। প্রকল্প সূত্র জানায়, এটা মাত্র শুরু। তদন্তে শতাধিক কর্মকর্তার নাম এসেছে। পর্যায়ক্রমে সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মুজিববর্ষ উপলক্ষে একাধিক মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সমন্বয়ে আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে গরিব অসহায় মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে এই প্রকল্প বাস্তবায়নের নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী। প্রকল্পটিতে পৃথকভাবে কোনো অর্থ বরাদ্দ না দিয়ে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগকে সমন্বিত করে ঘর বানিয়ে দেওয়া হচ্ছে। মাঠ পর্যায়ে কাজটির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে উপজেলা নির্বাহী অফিসারদের (ইউএনও) নেতৃত্বাধীন একটি কমিটিকে। কমিটিতে সদস্য হিসেবে আছেন উপজেলা প্রকৌশলী, এসি ল্যান্ড, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) ও সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান।

সুনামগঞ্জ জেলার শাল্লা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বিরুদ্ধে পার্শ্ববর্তী দিরাই উপজেলার গোপালপুর গ্রামের তিনটি পরিবারকে শাল্লা উপজেলার বাসিন্দা দেখিয়ে ঘর বরাদ্দ দেওয়ার অভিযোগ আছে। সুনামগঞ্জের ডিসি জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, শাল্লায় মুজিববর্ষের উপহারের ঘর নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ ওঠায় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে একাধিকবার তদন্ত হয়েছে। ইউএনওর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি গতকাল সরেজমিনে গিয়ে দেখেছেন, উপজেলার খানপুর বুড়িগাড়ি এলাকায় আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় নির্মিত প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘরের পেছনের মাটি পাশের খালে ধসে পড়ছে। খালটিতে বাঁশের পাইলিং করে প্রকল্পের বাড়িগুলো রক্ষার চেষ্টা চলছে। ইউএনও ময়নুল ইসলাম বলেন, আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরগুলো রক্ষায় সব রকম চেষ্টা চালানো হচ্ছে।

মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি গতকাল দুপুরে উপজেলার রশিদ দেওহাটা গ্রামে গিয়ে দুটি বাসগৃহে ফাটল দেখতে পেয়েছেন। উপকারভোগীরা বলছেন, দুর্যোগসহনীয় ঘর এখন নিজেই ঝুঁঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। তবে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার দাবি, নতুন মাটি ফেলে তড়িঘড়ি করে ঘর নির্মাণ করায় পাশাপাশি দুটি ঘরে এই ফাটল দেখা দিয়েছে।

বরিশাল অফিস জানায়, বরগুনার তালতলী উপজেলার ছোটবগী ইউনিয়নের ঠাকুরপাড়া গ্রামের দুই ভাই, তাঁদের চাচা ঠাকুরপাড়া গ্রামের রশিদ ফকির এবং তার দুই সন্তানসহ এক পরিবারের পাঁচজন ঘর পেয়েছেন। ওই ঠাকুরপাড়া গ্রামের ১৭ জনের নাম রয়েছে ঘর বরাদ্দের তালিকায়।  তাদের অনেকেই বলেছেন, বরাদ্দ পেতে তারা কর্মকর্তাদের ‘খুশিও’ করেছেন। ভূমিহীনদের জন্য বরাদ্দ ঘর পেয়েছেন তালতলীর সচ্ছল চার সাংবাদিকও।

সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি জানান, সৈয়দপুর উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নে সরকারি খাসজমিতে প্রকল্পের প্রথম দফায় নির্মাণ করা হয় ৩৪টি ঘর, যা গত ২৩ জানুযারি সরাসরি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রথম দফায় নির্মিত ঘরগুলো নির্মাণে তেমন  কোনো বড় ধরনের অনিয়ম ও দুর্নীতি করা হয়নি। বরং প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য নির্মিত এসব ঘরের টিনের ছাউনিতে কাঠের পরিবর্তে লোহার অ্যাঙ্গেল ব্যবহার করা হয়। প্রকল্পের দ্বিতীয় দফায় ৬০টি ঘর নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতি করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ঘরের দেয়ালে ও বারান্দার পিলারে ফাটল ধরেছে। সামান্য বৃষ্টিতেই পড়ছে বৃষ্টির পানি। গ্রিলের দরজা-জানাজার পাল্লাগুলো খুলে পড়ছে। বেশির ভাগ ঘরেরই গ্রিলের দরজা-জানালা ঠিকভাবে আটকানো যায় না।

মাঠ প্রশাসনে আতঙ্ক : গত কয়েক দিনে পাঁচ কর্মকর্তাকে ওএসডি করে প্রজ্ঞাপন জারির পর থেকে সারা দেশের ইউএনও এবং এসিল্যান্ডদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। মুজিববর্ষ উপলক্ষে আশ্রয়ণ প্রকল্পের কাজ এখনো চলমান রয়েছে। সিরাজগঞ্জের কাজিপুরের সাবেক ইউএনও বর্তমানে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত উপসচিব শফিকুল ইসলাম, মুন্সীগঞ্জ সদরের সাবেক ইউএনও বর্তমানে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রুবায়েত হাসান শিপলু, বগুড়ার শেরপুরের সাবেক ইউএনও বর্তমানে চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক লিয়াকত আলী সেখ, বরগুনার আমতলীর ইউএনও মো. আসাদুজ্জামান ও মুন্সীগঞ্জ সদরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) শেখ মেজবাহ-উল-সাবেরিনকে ওএসডি করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে উপসচিব শফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা হয়েছে বলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। অন্যদিকে কারণ দর্শানোর চিঠি দেওয়া হয়েছে আমতলীর ইউএনওকে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, মুজিববর্ষ উপলক্ষে আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় এরই মধ্যে এক লাখ ১৮ হাজার ৩৮০ জন ভূমিহীন ও ঘরহীন পরিবারকে দুই কক্ষের ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হয়েছে। বর্ষা শুরুর পর কিছু এলাকায় ঘর ভেঙে যাওয়া ও ফাটলের ঘটনা গণমাধ্যমে এসেছে। কর্মকর্তাদের কারো কারো বিরুদ্ধে তালিকা অনুযায়ী ঘর না দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে। এসব ঘটনায় সরকারের ত্বরিত উদ্যোগে সারা দেশের ইউএনও, এসি ল্যান্ডদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। ঘর করার জন্য গঠিত কমিটিতে ইউএনওর সভাপতিত্বে সদস্য হিসেবে আছেন উপজেলা প্রকৌশলী, এসি ল্যান্ড, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট উপজেলার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানরা। ওএসডি হওয়া ও বর্তমানে দায়িত্বে থাকা একাধিক ইউএনওর সঙ্গে যোগাযোগ করে আতঙ্কের কথা জানা গেছে।

একজন ভুক্তভোগী সাবেক ইউএনও জানিয়েছেন, এই প্রকল্পের দু-এক জায়গায় দুর্নীতি হলেও হতে পারে। কিন্তু যেভাবে সামান্য অনিয়মের অভিযোগ উঠছে সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নিলে কোনো ইউএনওই রেহাই পাবেন না। এ কারণেই মাঠ প্রশাসনের মধ্যে ভয় কাজ করছে। যুক্তি হিসেবে তারা বলছেন, এই ধরনের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প এত দ্রুত বাস্তবায়ন করতে গেলে কিছু নির্মাণ ও তালিকাসংক্রান্ত ত্রুটি হবেই।

ইউএনওদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার বিষয়টি সচিবালয়েও ব্যাপকভাবে আলোচিত হচ্ছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘এত সুন্দর একটি ঘর করতে মাত্র এক লাখ ৭১ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল। এত কম টাকায় কিভাবে এমন ঘর হয় আমার বুঝে আসে না। ’ বাগেরহাটের একজন ইউএনও বলেন, ‘এক জায়গায় অনেকগুলো ঘর করলে নির্মাণসামগ্রী পরিবহন খরচ অনেকটা সহনীয় থাকে। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে একেক গ্রামে একেকটি ঘর করে দিতে হচ্ছে। তাই এই টাকা দিয়ে কার্যত সম্ভব না। এসব আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে ঘরের দাম বাড়িয়ে এখন এক লাখ ৯০ হাজার টাকা করে দেওয়া হচ্ছে। সঙ্গে ঘরের আয়তনও একটু বাড়ানো হয়েছে।’

অন্য এক কর্মকর্তা বলেন, কমিটিতে শুধু ইউএনওরা ছিলেন না। বাকিদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। ইউএনওরা উপজেলার সার্বিক দায়িত্বে থেকেও এই করোনার সময় বহুমুখী কাজ করেও ঘর নির্মাণকাজ তদারকি করেছেন। অন্যদিকে কমিটিতে থাকা প্রকৌশলী, পিআইওরা এখানে কিছু ‘পাওয়ার’ আশা নেই জেনে অনেক ক্ষেত্রে কোনো সহযোগিতাই করেননি। কারণ তাদের হাতে কোটি কোটি টাকার অন্য কাজ থাকে।

সিলেট বিভাগের একটি জেলার একজন এডিসি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ঘর নির্মাণ একটি টেকনিক্যাল কাজ, এই কাজটি কেন ইউএনওদের মাধ্যমে করাতে হলো? উপজেলা পর্যায়ে ইউএনওরা তো সব কাজেরই সমন্বয় করেন। টেকনিক্যাল কাজটি তো প্রকৌশল বিভাগের। তাদেরকে কেন মূল দায়িত্ব দেওয়া হলো না?

সূত্র : কালের কণ্ঠ

 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
সারা দেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫১৫
সারা দেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫১৫
দেশের সমুদ্র বন্দরগুলোতে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সমুদ্র বন্দরগুলোতে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত
ঈদে ট্রেন যাত্রা: ২ জুনের টিকিট বিক্রি আজ
ঈদে ট্রেন যাত্রা: ২ জুনের টিকিট বিক্রি আজ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ মে)
কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস
কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস
শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে
দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে
পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী
পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী
গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান
গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান
বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চান অস্ট্রেলিয়ার ৪১ সিনেটর-এমপি
বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চান অস্ট্রেলিয়ার ৪১ সিনেটর-এমপি
অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের মৌলিক স্বাধীনতা ঝুঁকিতে ফেলেছে
অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের মৌলিক স্বাধীনতা ঝুঁকিতে ফেলেছে
বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সর্বশেষ খবর
মৃত্যুর আগে পুত্রবধূকে ২৫৭ মিলিয়ন ডলারের উপহার দেলেন হংকংয়ের এক ধনকুবের
মৃত্যুর আগে পুত্রবধূকে ২৫৭ মিলিয়ন ডলারের উপহার দেলেন হংকংয়ের এক ধনকুবের

১ সেকেন্ড আগে | পাঁচফোড়ন

ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক
ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারীদের কাছে কেন ক্ষমা চাইলেন সুনীল শেঠি?
নারীদের কাছে কেন ক্ষমা চাইলেন সুনীল শেঠি?

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

গাড়ি দুর্ঘটনায় মায়ের মৃত্যু, বাবার থেকে ৩২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পেল 
নাবালিকা মেয়ে
গাড়ি দুর্ঘটনায় মায়ের মৃত্যু, বাবার থেকে ৩২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পেল নাবালিকা মেয়ে

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫১৫
সারা দেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫১৫

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পল্লী চিকিৎসকের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল ছাত্রদল কর্মীর
পল্লী চিকিৎসকের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল ছাত্রদল কর্মীর

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধ করতে হবে’
‘ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধ করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে অসুস্থ ৭৪ বাংলাদেশি, হাসপাতালে ২৬
হজে গিয়ে অসুস্থ ৭৪ বাংলাদেশি, হাসপাতালে ২৬

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বায়ুদূষণে শীর্ষে ঢাকা
বায়ুদূষণে শীর্ষে ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের সমুদ্র বন্দরগুলোতে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সমুদ্র বন্দরগুলোতে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় পলিথিনে মোড়ানো হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
খুলনায় পলিথিনে মোড়ানো হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান বন্যার ম্যাচে মার্শের ঝড়ো সেঞ্চুরি, গুজরাটকে হারালো লক্ষ্ণৌ
রান বন্যার ম্যাচে মার্শের ঝড়ো সেঞ্চুরি, গুজরাটকে হারালো লক্ষ্ণৌ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি পৌঁছেছেন ৫৪ হাজার ৪৯৭ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৫৪ হাজার ৪৯৭ হজযাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে ঝড়ে দেয়ালচাপায় শিশুর মৃত্যু
নাটোরে ঝড়ে দেয়ালচাপায় শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লী চিকিৎসকের ছুরিকাঘাতে কলেজ শিক্ষার্থী আহত
পল্লী চিকিৎসকের ছুরিকাঘাতে কলেজ শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৮৫ নিহত, অনাহারে মৃত্যু আরও ২৯ ফিলিস্তিনির
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৮৫ নিহত, অনাহারে মৃত্যু আরও ২৯ ফিলিস্তিনির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবের উইকেট পাওয়ার দিনে লাহোরের দারুণ জয়
সাকিবের উইকেট পাওয়ার দিনে লাহোরের দারুণ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম ছায়া জাতীয় আইনসভা আজ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম ছায়া জাতীয় আইনসভা আজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঈদে ট্রেন যাত্রা: ২ জুনের টিকিট বিক্রি আজ
ঈদে ট্রেন যাত্রা: ২ জুনের টিকিট বিক্রি আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছয় ঘণ্টায় ২৯ মিলিমিটার বৃষ্টি চট্টগ্রামে
ছয় ঘণ্টায় ২৯ মিলিমিটার বৃষ্টি চট্টগ্রামে

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক
ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ বাতিল করলেন ট্রাম্প
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ বাতিল করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশীয় অস্ত্র ও ককটেলসহ ৫ জনকে পুলিশে দিল জনতা
দেশীয় অস্ত্র ও ককটেলসহ ৫ জনকে পুলিশে দিল জনতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে বঙ্গবন্ধু হলসহ ১২ স্থাপনার নাম পরিবর্তন
রাবিতে বঙ্গবন্ধু হলসহ ১২ স্থাপনার নাম পরিবর্তন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস
কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম
ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই
রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’
হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!
বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট
সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান
প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন
সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’
‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?
মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস
কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির
ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ
আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার
৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা
ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান
ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’
‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?
ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক
আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা
ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক
আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান
গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ
জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে
গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী
উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি
সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি
তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে
আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা
পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না
লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী
চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম
সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট
কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট

নগর জীবন

মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা
মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা
পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা

নগর জীবন

আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী
আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন
ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন
এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই
স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই

মাঠে ময়দানে

অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান
অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান

দেশগ্রাম

অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে
অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার
হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ
বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ

সম্পাদকীয়

আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর
আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি
ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি
নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি

নগর জীবন

এক দিনে ছয় জেলায় পুশইন
এক দিনে ছয় জেলায় পুশইন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পেল ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা
গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পেল ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!
হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!

শোবিজ

জনগণের মৌলিক স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার
জনগণের মৌলিক স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে ১০ হাজার বাংলাদেশি দুশ্চিন্তায়
গ্রিসে ১০ হাজার বাংলাদেশি দুশ্চিন্তায়

পেছনের পৃষ্ঠা