শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১৪, শুক্রবার, ৩০ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

বিশ্ব মানব পাচার প্রতিরোধ দিবস আজ

নিত্যনতুন ভয়ংকর রুটে মানব পাচার

আলাউদ্দিন আরিফ
অনলাইন ভার্সন
নিত্যনতুন ভয়ংকর রুটে মানব পাচার

বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ংকর জঙ্গলের একটি পানামা-কলম্বিয়া সীমান্তের ‘ড্যারিয়েন গ্যাপ’। দুর্গমপথে বিষাক্ত সাপ আর হিংস্র বণ্য প্রাণী তো আছেই, সেই সঙ্গে মাদক ব্যবসায়ী আর গেরিলাদের অভয়ারণ্য এই জঙ্গলে আছে জিম্মি হওয়ার ভয়। সড়কপথে যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার জন্য প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে হাজার হাজার তরুণ যুবক দক্ষিণ আমেরিকার ব্রাজিল, বলিভিয়া, ইকুয়েডর, কলম্বিয়া হয়ে পানামায় পৌঁছায়। যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার জন্য তারা পাড়ি দেয় ড্যারিয়েন গ্যাপ। এই দুর্গম পথ পাড়ি দিতে গিয়ে জিম্মি, প্রতারণা ও প্রাণহানির শিকার হয় অনেকে। পানামার একটি এনজিওর হিসাবে মানব পাচারকারীদের শিকারে পরিণত হয়ে যেসব অভিবাসন প্রত্যাশী জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ড্যারিয়েন গ্যাপ পাড়ি দেন তার মধ্যে বাংলাদেশিদের অবস্থান তৃতীয়। ধারণা করা হয়, প্রতি বছর ড্যারিয়েন গ্যাপ পাড়ি দিতে গিয়ে মৃত্যু হয় অন্তত ১০ হাজার মানুষের। দুর্গম সড়কের পথে পথে পড়ে আছে মানুষের খুলি আর হাড়গোড়। তারপরও  এই কঠিন রুট বেছে নেয় প্রতি বছর প্রায় ২৫ হাজার অভিবাসী। যাদের বড় একটি অংশ বাংলাদেশি।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, শুধু ড্যারিয়েন গ্যাপ নয়, মানব পাচারকারীরা লিবিয়া-তুরস্ক থেকে উত্তাল ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইতালি; কক্সবাজার টেকনাফ থেকে আন্দামান সাগর, থাইল্যান্ডের সমুদ্র উপকূল পাড়ি দিয়ে মালয়েশিয়া; বলকান অঞ্চলের দেশ আলবেনিয়া, বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোবিনা, মেসিডোনিয়া, মন্টিনিগ্রো, গ্রিস, কসোভো, সার্বিয়া, ক্রোয়েশিয়া, রোমানিয়া ও হাঙ্গেরি হয়ে ইতালি, ফ্রান্স ও জার্মানিতে পৌঁছায়। কখনো পার্বত্য ঘনবনাঞ্চল, কখনো উত্তাল সমুদ্র, কখনো তপ্ত মরুর বালু পাড়ি দিয়ে তাদের নেওয়া হয় বিভিন্ন গন্তব্যে। আবার ট্যাংক লরি, কাভার্ড ভ্যান কিংবা জাহাজে কনটেইনারের ভিতরে ঢুকিয়ে পাচার করা হয় মানুষ। ভয়ংকর ও নিত্যনতুন বিভিন্ন রুটে পাচার হওয়ার সময় প্রাণ হারায় বহু মানুষ। কেউ কেউ প্রাণে বাঁচলেও জিম্মি করে নির্যাতনের মাধ্যমে আদায় করা হয় বাড়তি অর্থ। আবার সাতক্ষীরা, যশোর বেনাপোল, চুয়াডাঙ্গা, রাজশাহী সীমান্ত দিয়েও বাংলাদেশ থেকে পাচার করা হয় নারী ও শিশুদের। নিয়ে যাওয়া হয় দুবাই, মালয়েশিয়া, ওমান, কাতারসহ বিভিন্ন দেশে। তাদেরকে বাধ্যতামূলক পতিতাবৃত্তি করানোসহ চালানো হয় ভয়াবহ নির্যাতন।

আজ ৩০ জুলাই বিশ্বমানব পাচার প্রতিরোধ দিবস। এবার দিবসটির মূল প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘ভিকটিমের কণ্ঠস্বর আমাদের পথ দেখায়।’ বাংলাদেশ থেকে বছর কত মানুষ ভিকটিম হয়ে পাচারের শিকার হয় তার কোনো পরিসংখ্যান কখনোই পাওয়া যায়নি। সম্প্রতি রংপুর, সিলেট, ময়মনসিংহ ও চাঁদপুর জেলায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চলতি বছর রংপুরে মানব পাচারের অভিযোগে মামলা হয়েছে ৩৫টি। সিলেটে ৩৯৮ জন নিখোঁজের জিডি হওয়ার পর খোঁজ মিলেছে ৩২৯ জনের। খোঁজ মেলেনি ৬৩ জনের। ময়মনসিংহে ৫৬৬ জন নিখোঁজের জিডি ও মামলা হয়। খোঁজ মিলিছে ৪৩৩ জনের। খোঁজ পাওয়া যায়নি ১৩৩ জনের। চাঁদপুর জেলায় ৪১৩ জন নিখোঁজের অভিযোগ পাওয়ার পর পুলিশ সন্ধান পেয়েছে ৩৯৮ জনের। নিখোঁজ আছেন ১৯ জন। দেশের অন্যান্য জেলাতেও বিপুল সংখ্যক মানুষ নিখোঁজ ও নিরুদ্দেশ থাকার তথ্য জানিয়ে থানায় জিডি বা মামলা করা হয়েছে। যার বড় একটি অংশ মানব পাচারের শিকার হয়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
মানব পাচার নিয়ে কাজ করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত শাখার (সিআইডি) অর্গানাইজড ক্রাইম উইং। এই উইংয়ের দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে পাচারকারীদের দালাল চক্র। দেশ থেকে বেশি পাচার হয় ভারত, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া, ইতালি, ফ্রান্স, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশে। এর মধ্যে সর্বাধিক নারী পাচার হয় ভারত, সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই ও মালয়েশিয়ায়।

তারা মানব পাচারের যেসব রুট চিহ্নিত করেছেন তার মধ্যে রয়েছে, কলকাতা-দুবাই-মিসর-ত্রিপোলি হয়ে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইতালি, বাংলাদেশ থেকে বসনিয়া-ক্রোয়েশিয়া- স্লোভেনিয়া হয়ে ইতালি, আজারবাইজান-তুরস্ক-গ্রিস হয়ে ইতালি, গ্রিস থেকে মেসিডোনিয় কিংবা গ্রিস থেকে আলবেনিয়া ও কসোভো, মন্টিনিগ্রো, বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনা হয়ে সার্বিয়া। সার্বিয়া থেকে দুই ভাবে ইতালি যায়। প্রথমে স্পেন, ফ্রান্স, পর্তুগালসহ সেনজেনের অন্তর্ভুক্ত দেশে প্রবেশ করে। আবার হাঙ্গেরির সঙ্গে সরাসরি সার্বিয়ার সীমান্ত সংযোগ রয়েছে। অন্যটি হচ্ছে সার্বিয়া থেকে ক্রোয়েশিয়া হয়ে স্লোভেনিয়া। এ ছাড়া বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনা কিংবা মন্টিনিগ্রো থেকে ক্রোয়েশিয়া-স্লোভেনিয়া হয়ে সেনজেনভুক্ত রাষ্ট্রে। অনেক ক্ষেত্রে তুরস্ক থেকে বুলগেরিয়া হয়ে রোমানিয়া অথবা ইউক্রেন হয়ে হাঙ্গেরি কিংবা বুলগেরিয়া থেকে সার্বিয়া হয়ে হাঙ্গেরি অথবা ক্রোয়েশিয়া নেওয়া হয়।

তারা আরও জানান, বলকান দেশগুলোকে ঘিরে ইউরোপে মানব পাচারের বিশাল নেটওয়ার্ক রয়েছে। হেঁটে, ঘন বন-জঙ্গল পাড়ি দিয়ে কিংবা পাহাড় বেয়ে এমনকি খরস্রোতা নদীতে সাঁতরে রাতের অন্ধকারে কাঁটাতারের সীমানা পার হয়ে ইউরোপে ঢোকেন। এসব যাত্রায় অর্ধাহারে কিংবা অনাহারে এমনকি গাছের পাতা খেয়েও দিন পার করতে হয় অভিবাসন প্রত্যাশীদের। এ ছাড়া উজবেকিস্তানের হয়ে ইউরোপে মানব পাচারের নতুন রুট হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে।

এ ছাড়া বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া পাচারের জন্য কক্সবাজার উখিয়ার জালিয়াপালংয়ের বাদামতলী ঘাট, রেজুরমোহনা, ইনানী, চেপটখালী, মনখালী, মাদারবনিয়া, চোয়াংখালীসহ একাধিক ঘাট সংলগ্ন এলাকায় মানব পাচারকারীদের বড় আস্তানা রয়েছে। এসব স্থানে ভাগ্যান্বেষীদের এনে রাতের আঁধারে ডিঙ্গি নৌকায় গভীর সাগরে অপেক্ষমাণ ট্রলারে তোলা হয়। ট্রলারে সমুদ্রপথে নেওয়া হয় মালয়েশিয়ার উপকূলে। ঢাকা থেকে সরাসরি বিমানে জাকার্তায় নিয়ে ইন্দোনেশিয়ার পাচারকারীদের হাতে তুলে দেওয়া হয়। তারা সেখান থেকে মালয়েশিয়া ও অস্ট্রেলিয়ায় পাচার করে। এর মধ্যে ইন্দোনেশিয়ার মেদান থেকে কয়েক দফায় বিপুলসংখ্যক বাংলাদেশিকে আটক করে পুলিশ।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক এবং অভিবাসন ও উদ্বাস্ত বিশেষজ্ঞ ড. সি আর আবরার বলেন, বেশ কিছু সংঘবদ্ধচক্র মানব পাচার করছে। চাহিদার তুলনায় কর্মসংস্থান না থাকায় মানুষ জীবনের ঝুঁকি নিচ্ছে। অর্থ উপার্জনে ইউরোপ আমেরিকায় যাওয়ার ইচ্ছা থেকে দেশীয় এবং আন্তর্জাতিকচক্র এই সুযোগ নিচ্ছে। করোনাকালে মানব পাচারের সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে। এর থেকে পরিত্রাণের জন্য আমরা জঙ্গি নির্মূলে যেভাবে কমিটমেন্ট নিয়ে কাজ করেছি, মানব পাচার প্রতিরোধেও সেভাবে কাজ করা উচিত। তিনি বলেন, গণমাধ্যম ও বেসরকারি সংস্থাসহ সবাইকে সম্পৃক্ত করে মানব পাচারের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা তৈরি করতে হবে। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক হিউম্যান ট্রাফিকিং ল’ আমাদের এখানে হয়েছে। কিন্তু সেটা এখনো কার্যকর করা যায়নি। প্রচলিত আইনের আইনের কঠোর প্রয়োগও এখানে খুবই জরুরি।’

সিআইডির অর্গানাইসড ক্রাইম উইংয়ের ডিআইজি আবদুল্লাহ হেল বাকী বলেন, ‘লিবিয়ার মাসদারে গুলি করে ২৬ বাংলাদেশিকে হত্যার ঘটনায় সারা দেশে ২৬টি মামলা হয়। মানব পাচারের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি পদক্ষেপের অংশ হিসেবে সিআইডি ইতিমধ্যে প্রায় ২৫টি মামলার অভিযোগপত্র দিয়েছে। তদন্তে কোনো ধরনের তদবির আমলে নেওয়া হয়নি। চারটি ট্রাভেল এজেন্সি ও একটি এয়ার লাইন্সের বিরুদ্ধেও আইনি ব্যবস্থা নিয়েছি। কিন্তু আইনিব্যবস্থা ও প্রাণহানির পরও লিবিয়া হয়ে ইতালি যাত্রা বন্ধ হচ্ছে না। প্রায়শই খবর পাই লিবিয়াতে নৌকা ডুবিতে মারা গেছে, পুলিশের হাতে আটক বা গ্রেফতার হয়েছে। এসব ঘটনায় মামলা করার মতো কিছু পাই না। তিনি বলেন, সম্প্রতি লিবিয়া, ইতালি, ফ্রান্স, জার্মানি, বাংলাদেশসহ কয়েকটি দেশ নিয়ে বিশ্বব্যাপী একটি সভা করি। সেখানে ফাইন্ডিংস আসে ‘ইতালি এমন একটি জায়গা যেখানে গেলে ফেরত আসতে হয় না’। কেউ কেউ সেখানে ভিক্ষাবৃত্তি করেও দেড় দুই লাখ টাকা আয় করে। তাই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ইতালি যাচ্ছে। লিবিয়া, ইন্দোনেশিয়াসহ কয়েকটি দেশে অনঅ্যারাইভাল ভিসা হওয়ায় এসব দেশকে ট্রানজিট রুট হিসেবে ব্যবহার করে পাচারকারীরা।’ তিনি আরও বলেন, ‘আইনপ্রয়োগে নানামুখী সীমাবদ্ধতার পাশাপাশি অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, ভিকটিম ও দালাল পরস্পরের আত্মীয়। তারা মামলায় উৎসাহী হয় না। সিআইডি অবৈধপথে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বিদেশ না যাওয়া, প্রতারিত হলে মামলা করার আহ্বানসহ বিভিন্ন সচেতনতামূলক জানিয়ে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
ডা. জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
বিচারের তরী বেয়ে নিয়ে যাব তীরে: দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান
বিচারের তরী বেয়ে নিয়ে যাব তীরে: দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান
সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ
জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ
দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা
দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
সর্বশেষ খবর
ডা. জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
ডা. জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

এই মাত্র | জাতীয়

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

২ মিনিট আগে | জাতীয়

সুন্দরবন থেকে হরিণ শিকারের ৬০০টি ফাঁদ জব্দ
সুন্দরবন থেকে হরিণ শিকারের ৬০০টি ফাঁদ জব্দ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর স্বীকৃতি দাবিতে সৌদি প্রবাসীর বাড়িতে তরুণীর অনশন
স্ত্রীর স্বীকৃতি দাবিতে সৌদি প্রবাসীর বাড়িতে তরুণীর অনশন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচারের তরী বেয়ে নিয়ে যাব তীরে: দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান
বিচারের তরী বেয়ে নিয়ে যাব তীরে: দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইনজেকশনের পর শিশুর মৃত্যু, পল্লী চিকিৎসককে গণধোলাই
ইনজেকশনের পর শিশুর মৃত্যু, পল্লী চিকিৎসককে গণধোলাই

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেঘনায় ধরা পড়লো সাড়ে ৩ কেজির ইলিশ
মেঘনায় ধরা পড়লো সাড়ে ৩ কেজির ইলিশ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঘুরি যদি তাকাস, গুলি মাইরব’- ভারতীয় নাগরিক পুশ করার আগে বিএসএফ
‘ঘুরি যদি তাকাস, গুলি মাইরব’- ভারতীয় নাগরিক পুশ করার আগে বিএসএফ

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে পরিবহন কর্মী অপহরণ, ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি
টেকনাফে পরিবহন কর্মী অপহরণ, ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমজানের আগে নির্বাচনে একটা জাতীয় ঐকমত্য আছে : আমীর খসরু
রমজানের আগে নির্বাচনে একটা জাতীয় ঐকমত্য আছে : আমীর খসরু

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক
আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা
২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন
হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু
গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই টাইগারদের
শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই টাইগারদের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ
জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা
দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাউদকান্দিতে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু
দাউদকান্দিতে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইঞ্জিনের যান্ত্রিক ত্রুটিতে পথে থেমে গেল মধুমতি ট্রেন
ইঞ্জিনের যান্ত্রিক ত্রুটিতে পথে থেমে গেল মধুমতি ট্রেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মদনে গোয়ালঘর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
মদনে গোয়ালঘর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রি পরিদর্শনে এনডিসির ১১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল
ব্রি পরিদর্শনে এনডিসির ১১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাদকবিরোধী অভিযানে ৮ জনের কারাদণ্ড
মাদকবিরোধী অভিযানে ৮ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা