শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:০০, শুক্রবার, ১৩ আগস্ট, ২০২১

মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা

রাবি শিক্ষক সুজিতের বিরুদ্ধে করা মামলা প্রত্যাহার ও এমপি শিমুলের শাস্তির দাবি

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
রাবি শিক্ষক সুজিতের বিরুদ্ধে করা মামলা প্রত্যাহার ও এমপি শিমুলের শাস্তির দাবি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের চেয়ারম্যান ও রাজশাহী মহানগর ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. সুজিত কুমার সরকারের বিরুদ্ধে নাটোরের সাংসদ শফিকুল ইসলাম শিমুল কর্তৃক দায়েরকৃত মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ।

আজ শুক্রবার বিকাল ৪টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এক মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ কর্মসূচীতে এই দাবি জানানো হয়। এসময় এমপি শিমুলের শাস্তির দাবিও করা হয়। মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল বের করে সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ-এর সাধারণ সম্পাদক মো. আল মামুনের সঞ্চালনায় উক্ত মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল। আরও বক্তব্য রাখেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. সুজিত কুমার সরকার, দেশবরেণ্য ভাস্কর শিল্পী রাশা, সংগঠনের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি সনেট মাহমুদ, সহ-সভাপতি রোমান হোসাইন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও এমপি শিমুলের নির্যাতনের শিকার বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান আব্দুল্লাহ আল মামুন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখার সাধারণ সম্পাদক শেখ মাসুদ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ। 

কর্মসূচীর শুরুতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ ১৫ আগস্টের সকল শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করে সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। বক্তব্যে অধ্যাপক ড. সুজিত কুমার সরকার বলেন, নাটোরের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও মুক্তিযুদ্ধ বইটি লেখার পর ২o১২ সালে একবার নলডাঙ্গা উপজেলার বতর্মান চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান আসাদ বিষয়টি উল্লেখ করলে শফিকুল ইসলাম শিমুল মামলা করেন। আদালত সে অভিযোগ আমলে না নিয়ে খারিজ করে দেন। তার অর্থ তিনি সত্যিকারেই রাজাকার ছিলেন বলে আদালত তার মানহানির অভিযোগ গ্রহণ করেননি। ২o২১ সালে ওই একই গ্রন্থে লিপিবদ্ধ তথ্য আবার কী করে তাদের সম্মানহানি করলো এবং আইসিটি আইন অমান্য করলো তা আমাদের বোধগম্য নয়। 

তিনি বলেন, অবশ্য আমি আইন ও আদালতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। মহামান্য সক্রেটিসও আইনের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাশীল ছিলেন বলে হেমলক পান করে আত্মহনন করেছিলেন। আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামকে আনন্দময়ীর আগমনে কবিতাটি কবি সম্পাদিত ধমকেতু পত্রিকায় প্রকাশিত হলে ইংরেজ সরকার কারাদণ্ড দিয়ে তার অনেক কাঁব্য গ্রন্থ ও পত্রিকা বাজেয়াপ্ত ঘোষণা করে। বিশ্বে এরকম অনেক লেখকের গ্রন্থ সরকার বাজেয়াপ্ত ঘোষণা করে লেখককে শারীরিক ও মানসিক শাস্তি দিয়েছে। পরবর্তীতে তাঁদের রচনা বিশ্ব নন্দিত ও আদরণীয় হয়েছে। 

ড. সুজিত আরও বলেন, ১৯৯৬ সালের জুন মাসে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে বাংলা একাডেমীর অর্থ দিয়ে জেলা ভিত্তিক মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের তথ্য সংগ্রহ করার জন্য লেখকদের দায়িত্ব দেয়া হয়। একটি সাধারণ সভার মাধ্যমে বাংলা একাডেমির সে সময়ের মহাপরিচালক প্রফেসর সৈয়দ আনোয়ার হোসেন দেশের বিভিন্ন জেলার দায়িত্ব বন্টন করেন। আমাকে নাটোরের জেলা তথ্য সংগ্রহ ও লেখার দায়িত্ব দেয়া হয়। আমি তার আগেই প্রফেসর মুনতাসীর মামুনের আর্কাইভের জন্য তথ্য সংগ্রহ করার কাজ শুরু করি। বাংলা একাডেমী থেকে দায়িত্ব পাওয়ায় আমি দু’টি কাজেই একসঙ্গে করতে থাকি। এভাবে তিন বছর নাটোর জেলার নয়টি থানার তথ্য সংগ্রহ করে পাণ্ডুলিপি প্রস্তুত করে বাংলা একাডেমীতে যথাযথভাবে জমা দেই। ২০০১ সালে জাতীয় নির্বাচনে বিএনপি জামাত জোট ক্ষমতায় আসার পর বাংলা একাডেমির এই প্রকল্প বাস্তবায়ন না করে আমাদের পান্ডুলিপি নষ্ট করে দেয়।যেহেতু পান্ডুলিপি আমাদের ফেরত দেয়া হয়নি অর্থও দেয়া হয়নি। তখন আমি নানা প্রকাশ প্রকাশকের দুয়ারে গিয়েছি বইটির মুদ্রণের জন্য। কেউ প্রকাশ করতে সম্মত হননি। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ তথা ১৪ দল ক্ষমতায় এলে বইটি প্রকাশের ব্যবস্থা করি। বইটি প্রথম সংগ্রহ করেন ধ্রুব প্রকাশনী এবং ২০২১ সালে বাংলাবাজারের আফসার ব্রাদার্স বইমেলায় বইটি প্রকাশ করেন। এই দীর্ঘ সময়ে মাননীয় সংসদ সদস্য বা তার পরিবার বইটিতে হাসান আলী ওরফে হাসান আলী সরদারের নাম অন্তর্ভুক্ত নিয়ে কোন কথা বলেননি। গ্রন্থ লেখককে অবহিত করেননি। দীর্ঘ ১২ বছর পর কেন মিথ্যাচার বলে উল্লেখ করে অভিযোগ করলেন? 

এই অধ্যাপক বলেন, এমপি শিমুল সত্যাসত্য তো জেনেছেন ২০১২ সালের মামলার রায়ে। এছাড়াও ২০২১ সাল পর্যন্ত তিনি কোন প্রতিবাদ করেননি। হঠাৎ এই বছরে তিনি সংবাদ সম্মেলন করে আমাকে হুমকি দেন এবং আমার বিরুদ্ধে মামলা করারও হুমকি দেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ কলা ভবনের বাইরে চারজন অপরিচিত ব্যক্তি আমাকে সরাসরি হুমকি দিয়ে দ্রুত মোটরসাইকেল যোগে স্থান ত্যাগ করেন। তারপরে সংগঠনের বিভিন্ন নেতাকর্মীকে ঘটনা মৌখিক ও ফোনে অবহিত করি। রাজশাহীর মেয়র মহোদয় ও সংসদ সদস্য অন্যান্য নেতৃবৃন্দকে অবহিত  করি। 

শেষে ২৯ জুলাই ২০২১ তারিখে নিরাপত্তা চেয়ে বোয়ালিয়া মডেল থানায় একটি জিডি করি। জিডি পেয়ে বোয়ালিয়া থানা তদন্ত করে এবং তারা অভিযোগের সত্যতা নাকি পাননি। এই খবর পেয়ে সংসদ সদস্য শিমুল আমার বিরুদ্ধে  দু’টি অভিযোগ যথাক্রমে বোয়ালিয়া মডেল থানা ও নাটোর থানায় দায়ের করেন। একটি আইসিটি আইনে এবং অপরটি তার মানহানি করেছি মর্মে। আমি একজন সামান্য শিক্ষক। খুব যে বিদ্যা বুদ্ধি আছে এমন দাবি করবো না। তবুও শিক্ষকতা করি। আমার অধীনে কমপক্ষে ১৫ জন এমফিল ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন। এমএ গবেষণা পত্রেও আমি তত্ত্বাবধায়কের দায়িত্ব পালন করেছি অন্তত ২০ জন ছাত্র-ছাত্রীর। স্বভাবতই আমার ফিল্ডের নানা বিষয়ে লেখালেখি ও গবেষণা করতে পারবো না? মুক্তিযুদ্ধের সাহিত্য এবং উল্লেক্ষিত ঘটনাবলির অনুসন্ধান করে আমি মাঠ পর্যায়ে এবং সমকালীন পত্র-পত্রিকা বই পড়ে কি গ্রন্থ রচনা করতে পারি না? বলেও প্রশ্ন রাখে অধ্যাপক ড. সুজিত।

এই অধ্যাপক বলেন, এজন্য কি শিক্ষা মন্ত্রণালয়, ইউজিসি বা সংসদ সদস্যের অনুমতি প্রয়োজন আছে? যদি থাকে তাহলে আমাদেরকে সেটা জানানো হোক। আর না থাকলে আমার জিজ্ঞাসা দেশের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান শুধু নয় যে কেউ সাহিত্যের ইতিহাস বিজ্ঞান নিয়ে কি কেউ কোন গবেষণা করতে পারবেন না? ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান বিশেষের অনুমতি নিতে হবে? স্বাধীন ও মুক্তচিন্তার কি কোন অধিকার নেই? প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কি সে মর্মে কোন দায়িত্ব সংসদ সদস্যদের দিয়েছেন? যদি না দিয়ে থাকেন তাহলে আমি মনে করি দলে এবং সংসদে কিছু হাইব্রিড আজকে আওয়ামী লীগ ও সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করতে তৎপর হয়ে উঠেছে। তারা কেউ কেউ রাজাকার পরিবারের হলেও সেটা আড়াল করতে চান। তারা স্বাধীনতা বিরোধী পরিবারের সন্তান।

তিনি বলেন, নাটোরের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস গ্রন্থটি লেখার পর থেকে আমার বিরুদ্ধে স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। আমি একজন গবেষক। গবেষণা করে প্রকৃত সত্য তুলে ধরাই আমার কাজ। কোন হামলা-মামলা আমার কলম থামাতে পারবে না। মহান মুক্তিযুদ্ধ থেকে সকল গণতান্ত্রিক আন্দোলনে আমি অংশগ্রহণ করেছি। প্রগতিশীল শিক্ষক হওয়ার কারণে স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি দ্বারা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেক নির্যাতনের শিকার হয়েছি।  মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ প্রতিষ্ঠার জন্য অতীতের ন্যায় আমার লড়াই সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে। হুমকি দিয়ে কেউ আমার কলম থামাতে পারবে না। আমি প্রতিনিয়ত হত্যার হুমকি পাচ্ছি। কিন্তু অন্যায়ের নিকট আমি মাথা নত করবো না। 

প্রধানমন্ত্রীর নিকট দাবি, আমি ন্যায় বিচার চাই। আপনি বঙ্গবন্ধু কন্যা এবং সফল রাষ্ট্রনায়ক। আপনার সফল নেতৃত্বে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগে কোন স্বাধীনতা বিরোধী পরিবারের বংশধররা থাকতে পারে না। বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ প্রতিষ্ঠা করতে হলে এদেরকে অবশ্যই আওয়ামী লীগ থেকে বের করে দিতে হবে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসে এমপি শিমুলের লোকজন আমাকে প্রকাশ্য দিবালোকে হত্যার হুমকি দিয়েছে। কিন্তু আমি কোন বিচার পাইনি। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে কাজ করাটা কি আমার অপরাধ? আমি আশা করি বঙ্গবন্ধুকন্যা অবশ্যই ন্যায় বিচার করবেন বলেও উল্লেখ করেন রাবির এই অধ্যাপক।

এসময় বিশিষ্ট ভাস্কর শিল্পী রাশা বলেন, মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের একজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে গবেষণা করা কি অধ্যাপক সুজিতের অপরাধ ছিল? দলের ভিতরে অনেক স্বাধীনতা বিরোধী পরিবারের বংশধররা লুকিয়ে আছে। এদেরকে চিহ্নিত করে দল থেকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করতে হবে। এর আগেও এমপি শিমুলের কানাডার বেগমপাড়ায় বাড়ি কেনার অভিযোগ ওঠেছিল। সরকার কোন ব্যবস্থা নেয়নি। বিদেশে অর্থ পাচারকারীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।

বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ, কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. আল মামুন বলেন, শোকাবহ আগস্ট। বাঙালি জাতির জীবনে সবচেয়ে বড় বেদনাদায়ক মাস। ১৯৭৫ সালের আগস্ট মাসে আমরা হারিয়েছি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ তার পরিবারের অধিকাংশ সদস্যদেরকে। ১৫ আগস্টের কালরাত্রিতে নিহত বঙ্গবন্ধুসহ তার পরিবারের সকল শহীদদের গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি। বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারদের অধিকার আদায়ের আন্দোলন ও সংগ্রামের পাশাপাশি সমাজ ও রাষ্ট্রের সকল অনিয়ম ও অসঙ্গতির বিরুদ্ধে ধারাবাহিক ভাবে রাজপথে প্রতিবাদ করে আসছে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ। 

এর ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি নাটোরের সাংসদ শফিকুল ইসলাম শিমুল কর্তৃক রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের চেয়ারম্যান, রাজশাহী মহানগর ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. সুজিত কুমার সরকারের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা করায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ। শোকাবহ আগস্টে একজন মুক্তিযুদ্ধের গবেষকের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে যা অত্যন্ত দুঃখজনক বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

মামুন বলেন, একজন মুক্তিযুদ্ধের গবেষকের কলম থামিয়ে দেয়ার চেষ্টা চলছে। অধ্যাপক ড. সুজিত কুমার সরকার একজন প্রগতিশীল ও মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শিক্ষক। মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে সকল গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তাঁর অসামান্য অবদান রয়েছে। হুমকি পাওয়ার পর তিনি নিজের জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে আইনের আশ্রয় চেয়েছিলেন। কিন্তু ন্যায়বিচার পাননি। তাঁর বিরুদ্ধে উল্টো মামলা করে হয়রানি করা হচ্ছে। পুলিশ প্রশাসনের নিকট দাবি, অবিলম্বে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত করে অধ্যাপক ড. সুজিত কুমার সরকারকে হত্যার হুমকিদাতা এবং এর মদদদাতাকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।

অধ্যাপক সুজিতের বিরুদ্ধে এমপি শিমুল কর্তৃক দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার না করলে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে স্মারকলিপি প্রদানসহ দেশব্যাপী কঠোর কর্মসূচী পালন করবে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ।

সংগঠনের সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল বলেন, ২০১০ সালে ১ম প্রকাশিত বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক ও গবেষক হিসেবে অধ্যাপক সুজিত তাঁর গবেষণার মাধ্যমে নাটোরের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বইটি লিখেছেন। উক্ত বইয়ে নাটোরের সাংসদ শফিকুল ইসলাম শিমুলের পিতার নাম রাজাকারের তালিকায় স্থান পেয়েছিল। এরপর কয়েকবার প্রাণনাশের হুমকি পাওয়ায় জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে অধ্যাপক সুজিত কুমার রাজশাহীর বোয়ালিয়া মডেল থানায় একটি জিডিও করেছিলেন। পরবর্তীতে আমরা লক্ষ্য করলাম যে, পুলিশ বলেছে তারা অভিযোগের কোন সত্যতা না পাওয়ার কারণে জিডিটি খারিজ করা হয়েছে। বোয়ালিয়া মডেল থানা পুলিশের এধরনের বক্তব্যে আমরা হতাশ হয়েছি। এরধরনের বক্তব্যে বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। 

তিনি বলেন, রাজনেতিক প্রভাব খাটিয়ে এমপি শিমুল এই অভিযোগের তদন্ত কাজ প্রভাবিত করেছেন বলে আমরা মনে করি। অধ্যাপক ড. সুজিত কুমার সরকার কোন বিচার পাননি। উল্টো সাংসদ শফিকুল ইসলাম শিমুল কর্তৃক ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলার শিকার  হয়েছেন। মহান মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকার পরেও মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের একজন শিক্ষককে হেনস্তার শিকার হতে হচ্ছে যা অত্যন্ত দুঃখজনক। প্রধানমন্ত্রীর নিকট দাবি, মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের মানুষদের জানমাল ও নিরাপত্তা রক্ষার জন্য নাটোরের সাংসদ শফিকুল ইসলাম শিমুলের বিরুদ্ধে দ্রুত শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিন। নাটোরের রাজনৈতিক অবস্থা চরম সংকটের মধ্যে দিয়ে পার করছে। জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, প্রবীণ নেতা আব্দুল কুদ্দুছ এমপি জেলার দলীয় কার্যালয়ে আসতে পারছেন না বলে গণমাধ্যমে অভিযোগ করেছেন। নাটোরের নবগঠিত জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। 

কিছুদিন আগে সাংসদ শফিকুল ইসলাম শিমুলের কানাডার বেগমপাড়ায় বাড়ি কেনা নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছিল। এসব ঘটনা দ্বারা বুঝা যায় যে, নাটোরে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের মানুষদেরকে কিভাবে কোণঠাসা করে রাখা হয়েছে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ভাবমূর্তি রক্ষার জন্য শফিকুল ইসলাম শিমুলের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য দাবি জানাচ্ছে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ। অবিলম্বে অধ্যাপক ড. সুজিত কুমার সরকারের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহার করতে হবে। অধ্যাপক সুজিতকে প্রকাশ্য দিবালোকে হত্যার হুমকিদাতাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। অন্যথায় বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ সমগ্র দেশের সকল ইউনিটকে সাথে নিয়ে আরোও কঠোর কর্মসূচী ঘোষণা করবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
ইন্টারনেট শাটডাউন রোধে আসছে আইন : ফয়েজ আহমদ
ইন্টারনেট শাটডাউন রোধে আসছে আইন : ফয়েজ আহমদ
কাপ্তাই হ্রদের উন্নয়নে দুই উপদেষ্টার মতবিনিময়
কাপ্তাই হ্রদের উন্নয়নে দুই উপদেষ্টার মতবিনিময়
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৪১
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৪১
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
‘স্বৈরাচার উৎখাতে জুলাই যোদ্ধাদের প্রচেষ্টা ছিল শেষ না হওয়া ম্যারাথনের মতো’
‘স্বৈরাচার উৎখাতে জুলাই যোদ্ধাদের প্রচেষ্টা ছিল শেষ না হওয়া ম্যারাথনের মতো’
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা