শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:২৯, মঙ্গলবার, ১৭ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

মিশু-পিয়াসাদের গাড়িবিলাস

♦ মিথ্যা ঘোষণায় এনে বিলাসবহুল শত শত গাড়ি বিক্রি ♦ অনুসন্ধানে নেমেছে শুল্ক গোয়েন্দা ও সিআইডি
আলাউদ্দিন আরিফ
অনলাইন ভার্সন
মিশু-পিয়াসাদের গাড়িবিলাস

মিশু হাসান-পিয়াসা ও রাজ সিন্ডিকেটের চোখধাঁধানো গাড়িবিলাস দেখে তাজ্জব বনে গেছেন গোয়েন্দারা। শুধু নিজের ব্যবহারের জন্যই নয়, তারা মিথ্যা ঘোষণায় শুল্ক ফাঁকি দিয়ে বিদেশ থেকে এনে চড়া দামে বিক্রি করতেন বিলাসবহুল সব গাড়ি। ইতিমধ্যে তাদের ব্যবহার করা ছয়টি গাড়ি জব্দ করা হয়েছে। আরও কত গাড়ি এই চক্রের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে তা খোঁজার চেষ্টা করছেন গোয়েন্দারা। তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই চক্র মিথ্যা ঘোষণায় শুল্ক ফাঁকি দিয়ে শত শত গাড়ি এনে বিক্রি করেছে, যার মধ্যে বিশ্বখ্যাত বুগাত্তি, ফেরারি, মার্সিডিজ, অডি, অডি আর, পোরশে, ল্যাম্বারগিনি, মাজদা, বিএমডব্লিউ, লেক্সাস, রেঞ্জ-রোভারসহ বিভিন্ন ব্র্যান্ডের নানা মডেলের গাড়ি রয়েছে। সিআইডি এবং শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতর এসব গাড়ির আমদানি ও ক্রেতা-বিক্রেতাদের বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু করেছে।

মিশু হাসান-পিয়াসা গংদের গাড়িবিলাস সম্পর্কে জানতে চাইলে তদন্ত সংস্থা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ঢাকা মেট্রো বিভাগের অতিরিক্ত ডিআইজি শেখ ওমর ফারুক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে ছয়টি বিলাসবহুল গাড়ি জব্দ করেছি। তাদের মিথ্যা ঘোষণায় এবং চোরাই পথে গাড়ি আনা ও বিক্রির কিছু তথ্য আমরা পেয়েছি। সেগুলো যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। এ মুহূর্তে তদন্তের স্বার্থে এ বিষয়ে আমরা কোনো তথ্য প্রকাশ করতে চাই না।’ শুল্কা গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা বলেন, ২০১৬ সালে শুল্কহীন কমপক্ষে ৭০টি অবৈধ গাড়ি খোঁজ মেলে। সেগুলোর তদন্তে আমদানি ও বিক্রয়কারী হিসেবে উঠে আসে শরিফুল ইসলাম মিশু ওরফে মিশু হাসানের নাম। ডিউটি-ফ্রি গাড়ি আমদানি ও বেশি সিসির গাড়িকে কম সিসি দেখিয়ে শুল্ক ফাঁকি এবং বিলাসবহুল গাড়ি বিক্রির অভিনব কারবার শুরু করেন মিশু হাসান। মূলত কারনেটের মাধ্যমে গাড়ি আমদানি করে সরকারের শুল্ক ফাঁকি দিয়ে মিশু হাতিয়ে নেন কোটি কোটি টাকা। পুরনো মডেলের গাড়ির বডি পরিবর্তন করে এবং ইঞ্জিনে বিশেষ কৌশলে নম্বর খোদাই করে নতুন বলে বিক্রি করতেন তারা। এর মাধ্যমেও গ্রাহকের সঙ্গে বড় ধরনের প্রতারণা করে এই সিন্ডিকেট।

শুল্ক গোয়েন্দার অপর একজন কর্মকর্তা বলেন, বাংলাদেশে তিন-চার হাজার বা এরও বেশি সিসির গাড়ি আমদানিতে শুল্কের হার ৮২৬ শতাংশ। আর এসব গাড়ির খুচরা যন্ত্রাংশে শুল্ক ৭৪২ শতাংশ। মূলত উচ্চ হারের শুল্ক ফাঁকি দেওয়ার উদ্দেশ্যে মিশু হাসান ও তার সহযোগীরা মিথ্যা ঘোষণায় সিসি কম দেখিয়ে গাড়ি আমদানি করতেন। বিআরটিএ থেকেও মিথ্যা তথ্য দিয়ে বা ঘুষ দিয়ে তারা নিবন্ধন নিতেন। আবার অনেক ক্ষেত্রে জাল কাগজ তৈরি করে এবং ভুয়া নম্বর প্লেট দিয়ে এসব গাড়ি ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করা হতো।
রাজধানীর গুলশান এলাকার একজন ব্যবসায়ী বলেন, ‘আমরা নিয়ম মেনে এলসির মাধ্যমে একটি বিলাসবহুল গাড়ি আমদানি করলে সেটির দাম পড়ে ৩ থেকে ৪ কোটি টাকা। একই মডেলের গাড়ি মিশু হাসানরা বিক্রি করতেন ২ কোটি টাকারও কমে। কারণ তারা মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে এসব গাড়ি নিয়ে আসতেন। বিশেষ করে লন্ডন, দুবাই ও জাপান থেকে এসব গাড়ি আনা হয়। মিশু হাসানের রোডিও ড্রাইভ লিমিডেটের বিভিন্ন শোরুমে এবং অন্যান্য শোরুমে গাড়িগুলো রেখে বিক্রি করা হয়। এখনো বিভিন্ন শোরুমে শিশু হাসানের গাড়ি রয়েছে বলে দাবি করেন ওই ব্যবসায়ী। তিনি বলেন, ‘মিশু হাসান পুলিশ হেফাজতে থাকায় তার হয়ে এসব ব্যবসা দেখাশোনা করেন শামস নামে এক ব্যক্তি। এই শামসের বিরুদ্ধেও গাড়ির অবৈধ ব্যবসা ও নানা অনিয়মের অভিযোগ আছে। এ চক্রের প্রতারণামূলক ব্যবসার কারণে নিয়ম মেনে যারা ব্যবসা করেন তাদের ব্যবসা গুটিয়ে পথে বসার উপক্রম হয়েছে।’

র‌্যাব, ডিবি ও সিআইডির অভিযানে ছয়টি গাড়ি জব্দ করা হয়। এগুলোর মধ্যে লাল রঙের ঢাকা মেট্রো চ-১২-৯১৮০ নম্বরের গাড়িটির মালিক শরিফুল হাসান ওরফে মিশু হাসান। ফারিয়া মাহবুব পিয়াসার কাছ থেকে জব্দ হয় দুটি গাড়ি, যার একটি বিএমডব্লিউ ব্র্যান্ডের, নম্বর ঢাকা মেট্রো গ-৩৯-৮৫৭৪ ও অপরটি মাজদা ব্র্যান্ডের, নম্বর ঢাকা মেট্রো গ-৩৪-৫০০৯। নজরুল ইসলাম ওরফে নজরুল রাজের কাছ থেকে দুটি গাড়ি জব্দ করা হয়। সেগুলো হচ্ছে হেরিয়ার ব্র্যান্ডের ঢাকা মেট্রো ঘ-১৫-৬৪০১ ও ঢাকা মেট্রো গ-১৩-৪৬১৭। পরীমণির কাছ থেকে জব্দ করা হয় ঢাকা মেট্রো ঘ-১৫-৯৬৫৩ নম্বর গাড়ি।

সিআইডি কর্মকর্তারা জানান, মিশু হাসানের ফেরারি ব্র্যান্ডের এফ-৪৩০ সিরিয়ালের ৬ হাজার সিসির গাড়ি জব্দ করা হয় গুলশান ১১১ নম্বর সড়কের অটো মিউজিয়াম থেকে। এই শোরুমটির মালিক বারভিডার সাবেক সভাপতি হাবীবুল্লাহ ডন। গাড়িটি বিক্রির জন্য ওই শোরুমে রাখা হয়েছিল। এ ধরনের উচ্চ সিসির গাড়ি বাংলাদেশে আমদানি নিষিদ্ধ। এ কারণে সেগুলোর বৈধভাবে নিবন্ধনের সুযোগ নেই। অটো মিউজিয়াম থেকে উদ্ধার গাড়িটিতে যে নম্বর প্লেট লাগানো ছিল, সেটি ছিল জাল। মিশু হাসান ও তার সহযোগীরা কতসংখ্যক গাড়ি মিথ্যা ঘোষণায় এনে বিক্রি করেছেন সেই তথ্য জানার জন্য তদন্ত কর্মকর্তারা শরিফুল হাসান মিশুর মালিকানাধীন রোডিও ড্রাইভ লিমিডেটসহ কয়েকটি কোম্পানির গাড়ি আমদানি ও বিক্রির নথিপত্র তলব করেছেন।

তদন্ত-সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা আরও জানান, চোরাই গাড়ি বিক্রিতে মিশু হাসানের সহযোগী হিসেবে কাজ করেন ফারিয়া মাহবুব পিয়াসা। তারা কৌশলে চোরাই পথে আনা ল্যাম্বারগিনিসহ বিভিন্ন ব্র্যান্ডের গাড়ি বিক্রি করেন। এ জন্য গোপন চ্যাটিং গ্রুপ খুলে প্রথমে গাড়ির লোগো পোস্ট করেন। এরপর দেন গাড়ির দরজার ছবি। এরপর রংসহ গাড়ির বিভিন্ন অংশ। এভাবে গাড়ি সম্পর্কে ক্রেতার আকর্ষণ তৈরি করতে পুরো ছবি পাঠানো হয়। শুল্ক দিয়ে বৈধ পথে ল্যাম্বারগিনি আমদানি করতে হলে একেকটি গাড়ির দাম পড়ে ২০ থেকে ২৫ কোটি টাকা। কিন্তু এই চক্র পুরনো গাড়ি মিথ্যা ঘোষণায় এনে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে তুলনামূলক কম দামে বিক্রি করত। পিয়াসার মাধ্যমে মিশু হাসান নামিদামি ব্র্যান্ডের শতাধিক গাড়ি বিক্রি করেছেন। এর মধ্যে রয়েছে মার্সিডিজ, মার্সিডিজ-মেব্যাক, মার্সিডিজ-বেঞ্জ জি ক্লাস, অডি, অডি আর-৮, ল্যাম্বারগিনি, মাজদা, বিএমডব্লিউ, লেক্সাস-৫৭০ মডেলসহ বিভিন্ন মডেলের গাড়ি। কয়েকজন সংসদ সদস্যের ছেলেও তাদের কাছ থেকে বিলাসবহুল গাড়ি কিনেছেন। মার্সিডিজ-মেব্যাক মডেলের বিলাসবহুল একটি গাড়ির দাম ৮ কোটি টাকা হলেও পিয়াসা-মিশু সিন্ডিকেট ৪ কোটি টাকায় বিক্রি করত। বিদেশ থেকে একটি গাড়ি ১ কোটি টাকায় কিনলেও প্রতিটি গাড়িতে তারা শুল্ক ফাঁকি দিত কমপক্ষে ৭ কোটি টাকা। চোরাই পথে আনা গাড়ি বিক্রিতে এই সিন্ডিকেট নানা কৌশলের আশ্রয় নিত। ১০ বছর আগের মার্সিডিজ গাড়ি দেশে এনে নতুন দরজা লাগানো হয়। পরে সেই গাড়ির বনেটের নিচে খোদাই করে নতুন নম্বর বসিয়ে দেয় তারা। এরপর পুরনো গাড়ির রেজিস্ট্রেশন নম্বর নতুন গাড়িতে বসিয়ে দিয়ে ফাঁকি দিত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখ। পাশাপাশি বড় অঙ্কের শুল্ক ফাঁকি দিয়ে বাজারমূল্যের চেয়ে অনেক কম দামে বিক্রি করত এই সিন্ডিকেট। আর পুরনো গাড়িটি নষ্ট করে ফেলত। এভাবেই পিয়াসা-মিশুরা একের পর গাড়ি বিক্রি করে রেজিস্ট্রেশন নম্বরও করে দিতেন, আদতে যা সম্পূর্ণ অবৈধ।

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচার হতে পারে শেখ হাসিনার বিচারকাজ
ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচার হতে পারে শেখ হাসিনার বিচারকাজ
ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে
ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে
হজ মৌসুমে বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত করলো সৌদি
হজ মৌসুমে বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত করলো সৌদি
তিন দিনের সফরে ঢাকায় চীনের বাণিজ্যমন্ত্রী
তিন দিনের সফরে ঢাকায় চীনের বাণিজ্যমন্ত্রী
তামাকের বিরুদ্ধে আমাদের সোচ্চার হতে হবে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তামাকের বিরুদ্ধে আমাদের সোচ্চার হতে হবে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল রবিবার: তাজুল ইসলাম
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল রবিবার: তাজুল ইসলাম
মিছিল-মিটিং করে লাভ নেই : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
মিছিল-মিটিং করে লাভ নেই : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের ৮২ শতাংশ ভুগছে বিষণ্নতায়
জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের ৮২ শতাংশ ভুগছে বিষণ্নতায়
‘জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে’
‘জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে’
ফের বজ্রসহ ভারী বর্ষণের আভাস
ফের বজ্রসহ ভারী বর্ষণের আভাস
বর্তমান সরকারের হাত ধরেই বাস্তবায়িত হচ্ছে পতিত সরকারের প্রকল্প
বর্তমান সরকারের হাত ধরেই বাস্তবায়িত হচ্ছে পতিত সরকারের প্রকল্প
চতুর্থ দিনেও বন্ধ চক্ষু হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা, ফিরে যাচ্ছেন রোগী
চতুর্থ দিনেও বন্ধ চক্ষু হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা, ফিরে যাচ্ছেন রোগী
সর্বশেষ খবর
ইরান সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের উৎপাদন বাড়িয়েছে : গোপন প্রতিবেদনে আইএইএ
ইরান সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের উৎপাদন বাড়িয়েছে : গোপন প্রতিবেদনে আইএইএ

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা হচ্ছে, কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না: সালাহউদ্দিন আহমদ
আলোচনা হচ্ছে, কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না: সালাহউদ্দিন আহমদ

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচার হতে পারে শেখ হাসিনার বিচারকাজ
ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচার হতে পারে শেখ হাসিনার বিচারকাজ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে সহযোগীসহ কিশোর গ্যাং লিডার আটক
গাজীপুরে সহযোগীসহ কিশোর গ্যাং লিডার আটক

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে রামসাগরে ইতিহাস গড়লেন রাঙামাটির জয়তু
তারুণ্যের উৎসবে রামসাগরে ইতিহাস গড়লেন রাঙামাটির জয়তু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুমের শিকার স্বজনদের ফিরে পেতে বরিশালে মানববন্ধন
গুমের শিকার স্বজনদের ফিরে পেতে বরিশালে মানববন্ধন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা পরিদর্শনে উপাচার্য
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা পরিদর্শনে উপাচার্য

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাক-বাজেট সেমিনার অনুষ্ঠিত
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাক-বাজেট সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য শিক্ষার্থীদের খয়রাতি মার্ক দেওয়া হবে না : শিক্ষা উপদেষ্টা
সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য শিক্ষার্থীদের খয়রাতি মার্ক দেওয়া হবে না : শিক্ষা উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেটে যেসব নিয়মে পরিবর্তন আনছে আইসিসি
ক্রিকেটে যেসব নিয়মে পরিবর্তন আনছে আইসিসি

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আনোয়ারায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
আনোয়ারায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুর লাশ উদ্ধার
শিশুর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে কৃষক প্রশিক্ষণ
বরিশালে কৃষক প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুধু নির্বাচন নয়, ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার রোডম্যাপ চাই: রাশেদ প্রধান
শুধু নির্বাচন নয়, ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার রোডম্যাপ চাই: রাশেদ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করছে এনসিপি
শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করছে এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাজেটে গ্রামীণ মজুরদের রেশনিং ও পেনশনের জন্য পর্যাপ্ত বরাদ্দের দাবি
বাজেটে গ্রামীণ মজুরদের রেশনিং ও পেনশনের জন্য পর্যাপ্ত বরাদ্দের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নির্বাচন বিলম্বিত হলে নতুন ফ্যাসিবাদের উত্থান ঘটতে পারে’
‘নির্বাচন বিলম্বিত হলে নতুন ফ্যাসিবাদের উত্থান ঘটতে পারে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাতীবান্ধায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ
হাতীবান্ধায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নতুন বোর্ড সভাপতি বুলবুলকে আশরাফুলের খোলা চিঠি
নতুন বোর্ড সভাপতি বুলবুলকে আশরাফুলের খোলা চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরির নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে: ডা. তাহের
বাংলাদেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরির নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে: ডা. তাহের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে
ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগে বিচার, এরপর সংস্কার এবং পরে নির্বাচন হতে হবে : মুজিবুর রহমান
আগে বিচার, এরপর সংস্কার এবং পরে নির্বাচন হতে হবে : মুজিবুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় বিষধর সাপের কামড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
বগুড়ায় বিষধর সাপের কামড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিএম কাদেরের বাড়িতে হামলা ঘটনায় ২২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ
জিএম কাদেরের বাড়িতে হামলা ঘটনায় ২২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৈষম্যহীন, শোষণমুক্ত, ন্যায়বিচার ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের স্বপ্ন ছিল শহীদ জিয়ার
বৈষম্যহীন, শোষণমুক্ত, ন্যায়বিচার ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের স্বপ্ন ছিল শহীদ জিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘনায় ৩৯ যাত্রী নিয়ে ট্রলার ডুবি, ২ পুলিশসহ নিখোঁজ ৭
মেঘনায় ৩৯ যাত্রী নিয়ে ট্রলার ডুবি, ২ পুলিশসহ নিখোঁজ ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টুং টাং শব্দে মুখরিত কামার পল্লী
বগুড়ায় টুং টাং শব্দে মুখরিত কামার পল্লী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে বজ্রপাত ও পানিতে ডুবে ৪ জনের মৃত্যু
শেরপুরে বজ্রপাত ও পানিতে ডুবে ৪ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘চিকেন নেক’-এ রাফাল যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত
‘চিকেন নেক’-এ রাফাল যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানজিম সাকিবের বিশ্বরেকর্ড
তানজিম সাকিবের বিশ্বরেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে’ ফরাসি প্রেসিডেন্টের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানাল ইসরায়েল
‘ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে’ ফরাসি প্রেসিডেন্টের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানাল ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫৮ বছর পর বিরল সফরে পশ্চিম তীর যাচ্ছেন সৌদি মন্ত্রী, যা বলল ইসরায়েল
৫৮ বছর পর বিরল সফরে পশ্চিম তীর যাচ্ছেন সৌদি মন্ত্রী, যা বলল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর হাতে ‘মার খাওয়া’ ফরাসি প্রেসিডেন্টকে কী পরামর্শ দিলেন ট্রাম্প?
স্ত্রীর হাতে ‘মার খাওয়া’ ফরাসি প্রেসিডেন্টকে কী পরামর্শ দিলেন ট্রাম্প?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে শহরজুড়ে তাণ্ডব: ব্যাংক লুট, ভবন-থানায় আগুন; এডিসিকে হত্যা
পাকিস্তানে শহরজুড়ে তাণ্ডব: ব্যাংক লুট, ভবন-থানায় আগুন; এডিসিকে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া সাপ নিয়ে স্কুলছাত্রীর টিকটক, অতঃপর...
কামড় দেওয়া সাপ নিয়ে স্কুলছাত্রীর টিকটক, অতঃপর...

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় নিয়মিত মাদক নিয়েছেন ইলন মাস্ক
ট্রাম্পের উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় নিয়মিত মাদক নিয়েছেন ইলন মাস্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি আনোয়ারুল আজিম মারা গেছেন
সাবেক এমপি আনোয়ারুল আজিম মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী ২ জুন বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
আগামী ২ জুন বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব : আর্জেন্টিনা স্কোয়াডে বড় চমক
বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব : আর্জেন্টিনা স্কোয়াডে বড় চমক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তরায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার, দেড় কোটি টাকাসহ গ্রেফতার ৫
উত্তরায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার, দেড় কোটি টাকাসহ গ্রেফতার ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরাকান আর্মির হাতে জান্তা বাহিনীর জেনারেল নিহত
আরাকান আর্মির হাতে জান্তা বাহিনীর জেনারেল নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে
ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিছিল-মিটিং করে লাভ নেই : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
মিছিল-মিটিং করে লাভ নেই : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি না মানলে হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার হুমকি ইসরায়েলের
চুক্তি না মানলে হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার হুমকি ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বড় সমাবেশের ঘোষণা জামায়াতের
রাজধানীতে বড় সমাবেশের ঘোষণা জামায়াতের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমিরাতের পর পাকিস্তান সিরিজও হারল বাংলাদেশ
আমিরাতের পর পাকিস্তান সিরিজও হারল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইলন মাস্ককে বিদায় জানালেন ট্রাম্প
আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইলন মাস্ককে বিদায় জানালেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় রবিবার
জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় রবিবার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবির সভাপতি হয়ে যা বললেন বুলবুল
বিসিবির সভাপতি হয়ে যা বললেন বুলবুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিছিয়ে গেল বিএনপি মহাসচিবের দেশে ফেরা
পিছিয়ে গেল বিএনপি মহাসচিবের দেশে ফেরা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কী বিদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন শি জিনপিংয়ের মেয়ে?
সত্যিই কী বিদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন শি জিনপিংয়ের মেয়ে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গুয়ার হাওরে আগুনে পুড়ল পর্যটকবাহী হাউস বোট
টাঙ্গুয়ার হাওরে আগুনে পুড়ল পর্যটকবাহী হাউস বোট

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাক উল্টে উড়ে গেল ২৫ কোটি মৌমাছি, সতর্কতা জারি
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাক উল্টে উড়ে গেল ২৫ কোটি মৌমাছি, সতর্কতা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সভাপতি রাকিবের অসুস্থতা নিয়ে বিভ্রান্তি না ছড়াতে ছাত্রদলের অনুরোধ
সভাপতি রাকিবের অসুস্থতা নিয়ে বিভ্রান্তি না ছড়াতে ছাত্রদলের অনুরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করবেন যাঁরা
এবার হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করবেন যাঁরা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পরমাণু ইস্যুতে মার্কিন প্রস্তাব মেনে নিতে ইরানকে চাপ দিচ্ছে সৌদি
পরমাণু ইস্যুতে মার্কিন প্রস্তাব মেনে নিতে ইরানকে চাপ দিচ্ছে সৌদি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মিরপুরে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা
রাজধানীর মিরপুরে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকায় আসছে ২০০ সদস্যের চীনা ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল
আজ ঢাকায় আসছে ২০০ সদস্যের চীনা ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসেম্বরে ভোট চায় শতাধিক দল
ডিসেম্বরে ভোট চায় শতাধিক দল

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি মাত্র লোক নির্বাচন চান না
একটি মাত্র লোক নির্বাচন চান না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রাইম জোন মোহাম্মদপুর মিরপুর
ক্রাইম জোন মোহাম্মদপুর মিরপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারা হয়নি অনেক হাটের
ইজারা হয়নি অনেক হাটের

পেছনের পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিস্তীর্ণ জনপদ
পানির নিচে বিস্তীর্ণ জনপদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাঁচ দিন লক ছিল নাহিদের এনআইডি
পাঁচ দিন লক ছিল নাহিদের এনআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি অ্যাপে জি২০ বৈঠক
বাংলাদেশি অ্যাপে জি২০ বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইঞ্জিন সমস্যায় হিমশিম খাচ্ছে রেলওয়ে
ইঞ্জিন সমস্যায় হিমশিম খাচ্ছে রেলওয়ে

নগর জীবন

সেনাবাহিনীর হাতে এনসিপি নেতা আটক
সেনাবাহিনীর হাতে এনসিপি নেতা আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুট্টা চাষে অভাবনীয় সাড়া
ভুট্টা চাষে অভাবনীয় সাড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে পাশে থাকবে জাপান
নতুন বাংলাদেশ গড়তে পাশে থাকবে জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

হৃদরোগ সচেতনতা স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি
হৃদরোগ সচেতনতা স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইট হাউস ছাড়লেন মাস্ক
হোয়াইট হাউস ছাড়লেন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদ নাটকের সাতসতেরো
ঈদ নাটকের সাতসতেরো

শোবিজ

মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়
মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকাকে ছুরিকাঘাতের পর ছাত্রলীগ নেতার আত্মহত্যার চেষ্টা
প্রেমিকাকে ছুরিকাঘাতের পর ছাত্রলীগ নেতার আত্মহত্যার চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিসিবির নতুন সভাপতি বুলবুল
বিসিবির নতুন সভাপতি বুলবুল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতের টানেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
হাতের টানেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈরী আবহাওয়ায় ৬ হাজার টাওয়ার অকেজো
বৈরী আবহাওয়ায় ৬ হাজার টাওয়ার অকেজো

নগর জীবন

জিয়া ইতিহাসের মহানায়ক
জিয়া ইতিহাসের মহানায়ক

নগর জীবন

মাদরাসাছাত্রকে হাত ভেঙে ও মুখে মাটি ঢুকিয়ে হত্যা
মাদরাসাছাত্রকে হাত ভেঙে ও মুখে মাটি ঢুকিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীর মর্যাদা বাড়বে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীর মর্যাদা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের পুশইন চলছেই
ভারতের পুশইন চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

জৈব সারে ধানের বাম্পার ফলন
জৈব সারে ধানের বাম্পার ফলন

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন সভাপতিকে শুভকামনা ফারুকের
নতুন সভাপতিকে শুভকামনা ফারুকের

মাঠে ময়দানে

উৎসবের আমেজ হালদাপাড়ে
উৎসবের আমেজ হালদাপাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় অগ্রগতির পথে বড় বাধা দুর্নীতি
জাতীয় অগ্রগতির পথে বড় বাধা দুর্নীতি

সম্পাদকীয়

ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা

সম্পাদকীয়

নারী অপহরণকারী চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার
নারী অপহরণকারী চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা