শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:২৯, মঙ্গলবার, ১৭ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

মিশু-পিয়াসাদের গাড়িবিলাস

♦ মিথ্যা ঘোষণায় এনে বিলাসবহুল শত শত গাড়ি বিক্রি ♦ অনুসন্ধানে নেমেছে শুল্ক গোয়েন্দা ও সিআইডি
আলাউদ্দিন আরিফ
অনলাইন ভার্সন
মিশু-পিয়াসাদের গাড়িবিলাস

মিশু হাসান-পিয়াসা ও রাজ সিন্ডিকেটের চোখধাঁধানো গাড়িবিলাস দেখে তাজ্জব বনে গেছেন গোয়েন্দারা। শুধু নিজের ব্যবহারের জন্যই নয়, তারা মিথ্যা ঘোষণায় শুল্ক ফাঁকি দিয়ে বিদেশ থেকে এনে চড়া দামে বিক্রি করতেন বিলাসবহুল সব গাড়ি। ইতিমধ্যে তাদের ব্যবহার করা ছয়টি গাড়ি জব্দ করা হয়েছে। আরও কত গাড়ি এই চক্রের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে তা খোঁজার চেষ্টা করছেন গোয়েন্দারা। তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই চক্র মিথ্যা ঘোষণায় শুল্ক ফাঁকি দিয়ে শত শত গাড়ি এনে বিক্রি করেছে, যার মধ্যে বিশ্বখ্যাত বুগাত্তি, ফেরারি, মার্সিডিজ, অডি, অডি আর, পোরশে, ল্যাম্বারগিনি, মাজদা, বিএমডব্লিউ, লেক্সাস, রেঞ্জ-রোভারসহ বিভিন্ন ব্র্যান্ডের নানা মডেলের গাড়ি রয়েছে। সিআইডি এবং শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতর এসব গাড়ির আমদানি ও ক্রেতা-বিক্রেতাদের বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু করেছে।

মিশু হাসান-পিয়াসা গংদের গাড়িবিলাস সম্পর্কে জানতে চাইলে তদন্ত সংস্থা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ঢাকা মেট্রো বিভাগের অতিরিক্ত ডিআইজি শেখ ওমর ফারুক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে ছয়টি বিলাসবহুল গাড়ি জব্দ করেছি। তাদের মিথ্যা ঘোষণায় এবং চোরাই পথে গাড়ি আনা ও বিক্রির কিছু তথ্য আমরা পেয়েছি। সেগুলো যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। এ মুহূর্তে তদন্তের স্বার্থে এ বিষয়ে আমরা কোনো তথ্য প্রকাশ করতে চাই না।’ শুল্কা গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা বলেন, ২০১৬ সালে শুল্কহীন কমপক্ষে ৭০টি অবৈধ গাড়ি খোঁজ মেলে। সেগুলোর তদন্তে আমদানি ও বিক্রয়কারী হিসেবে উঠে আসে শরিফুল ইসলাম মিশু ওরফে মিশু হাসানের নাম। ডিউটি-ফ্রি গাড়ি আমদানি ও বেশি সিসির গাড়িকে কম সিসি দেখিয়ে শুল্ক ফাঁকি এবং বিলাসবহুল গাড়ি বিক্রির অভিনব কারবার শুরু করেন মিশু হাসান। মূলত কারনেটের মাধ্যমে গাড়ি আমদানি করে সরকারের শুল্ক ফাঁকি দিয়ে মিশু হাতিয়ে নেন কোটি কোটি টাকা। পুরনো মডেলের গাড়ির বডি পরিবর্তন করে এবং ইঞ্জিনে বিশেষ কৌশলে নম্বর খোদাই করে নতুন বলে বিক্রি করতেন তারা। এর মাধ্যমেও গ্রাহকের সঙ্গে বড় ধরনের প্রতারণা করে এই সিন্ডিকেট।

শুল্ক গোয়েন্দার অপর একজন কর্মকর্তা বলেন, বাংলাদেশে তিন-চার হাজার বা এরও বেশি সিসির গাড়ি আমদানিতে শুল্কের হার ৮২৬ শতাংশ। আর এসব গাড়ির খুচরা যন্ত্রাংশে শুল্ক ৭৪২ শতাংশ। মূলত উচ্চ হারের শুল্ক ফাঁকি দেওয়ার উদ্দেশ্যে মিশু হাসান ও তার সহযোগীরা মিথ্যা ঘোষণায় সিসি কম দেখিয়ে গাড়ি আমদানি করতেন। বিআরটিএ থেকেও মিথ্যা তথ্য দিয়ে বা ঘুষ দিয়ে তারা নিবন্ধন নিতেন। আবার অনেক ক্ষেত্রে জাল কাগজ তৈরি করে এবং ভুয়া নম্বর প্লেট দিয়ে এসব গাড়ি ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করা হতো।
রাজধানীর গুলশান এলাকার একজন ব্যবসায়ী বলেন, ‘আমরা নিয়ম মেনে এলসির মাধ্যমে একটি বিলাসবহুল গাড়ি আমদানি করলে সেটির দাম পড়ে ৩ থেকে ৪ কোটি টাকা। একই মডেলের গাড়ি মিশু হাসানরা বিক্রি করতেন ২ কোটি টাকারও কমে। কারণ তারা মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে এসব গাড়ি নিয়ে আসতেন। বিশেষ করে লন্ডন, দুবাই ও জাপান থেকে এসব গাড়ি আনা হয়। মিশু হাসানের রোডিও ড্রাইভ লিমিডেটের বিভিন্ন শোরুমে এবং অন্যান্য শোরুমে গাড়িগুলো রেখে বিক্রি করা হয়। এখনো বিভিন্ন শোরুমে শিশু হাসানের গাড়ি রয়েছে বলে দাবি করেন ওই ব্যবসায়ী। তিনি বলেন, ‘মিশু হাসান পুলিশ হেফাজতে থাকায় তার হয়ে এসব ব্যবসা দেখাশোনা করেন শামস নামে এক ব্যক্তি। এই শামসের বিরুদ্ধেও গাড়ির অবৈধ ব্যবসা ও নানা অনিয়মের অভিযোগ আছে। এ চক্রের প্রতারণামূলক ব্যবসার কারণে নিয়ম মেনে যারা ব্যবসা করেন তাদের ব্যবসা গুটিয়ে পথে বসার উপক্রম হয়েছে।’

র‌্যাব, ডিবি ও সিআইডির অভিযানে ছয়টি গাড়ি জব্দ করা হয়। এগুলোর মধ্যে লাল রঙের ঢাকা মেট্রো চ-১২-৯১৮০ নম্বরের গাড়িটির মালিক শরিফুল হাসান ওরফে মিশু হাসান। ফারিয়া মাহবুব পিয়াসার কাছ থেকে জব্দ হয় দুটি গাড়ি, যার একটি বিএমডব্লিউ ব্র্যান্ডের, নম্বর ঢাকা মেট্রো গ-৩৯-৮৫৭৪ ও অপরটি মাজদা ব্র্যান্ডের, নম্বর ঢাকা মেট্রো গ-৩৪-৫০০৯। নজরুল ইসলাম ওরফে নজরুল রাজের কাছ থেকে দুটি গাড়ি জব্দ করা হয়। সেগুলো হচ্ছে হেরিয়ার ব্র্যান্ডের ঢাকা মেট্রো ঘ-১৫-৬৪০১ ও ঢাকা মেট্রো গ-১৩-৪৬১৭। পরীমণির কাছ থেকে জব্দ করা হয় ঢাকা মেট্রো ঘ-১৫-৯৬৫৩ নম্বর গাড়ি।

সিআইডি কর্মকর্তারা জানান, মিশু হাসানের ফেরারি ব্র্যান্ডের এফ-৪৩০ সিরিয়ালের ৬ হাজার সিসির গাড়ি জব্দ করা হয় গুলশান ১১১ নম্বর সড়কের অটো মিউজিয়াম থেকে। এই শোরুমটির মালিক বারভিডার সাবেক সভাপতি হাবীবুল্লাহ ডন। গাড়িটি বিক্রির জন্য ওই শোরুমে রাখা হয়েছিল। এ ধরনের উচ্চ সিসির গাড়ি বাংলাদেশে আমদানি নিষিদ্ধ। এ কারণে সেগুলোর বৈধভাবে নিবন্ধনের সুযোগ নেই। অটো মিউজিয়াম থেকে উদ্ধার গাড়িটিতে যে নম্বর প্লেট লাগানো ছিল, সেটি ছিল জাল। মিশু হাসান ও তার সহযোগীরা কতসংখ্যক গাড়ি মিথ্যা ঘোষণায় এনে বিক্রি করেছেন সেই তথ্য জানার জন্য তদন্ত কর্মকর্তারা শরিফুল হাসান মিশুর মালিকানাধীন রোডিও ড্রাইভ লিমিডেটসহ কয়েকটি কোম্পানির গাড়ি আমদানি ও বিক্রির নথিপত্র তলব করেছেন।

তদন্ত-সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা আরও জানান, চোরাই গাড়ি বিক্রিতে মিশু হাসানের সহযোগী হিসেবে কাজ করেন ফারিয়া মাহবুব পিয়াসা। তারা কৌশলে চোরাই পথে আনা ল্যাম্বারগিনিসহ বিভিন্ন ব্র্যান্ডের গাড়ি বিক্রি করেন। এ জন্য গোপন চ্যাটিং গ্রুপ খুলে প্রথমে গাড়ির লোগো পোস্ট করেন। এরপর দেন গাড়ির দরজার ছবি। এরপর রংসহ গাড়ির বিভিন্ন অংশ। এভাবে গাড়ি সম্পর্কে ক্রেতার আকর্ষণ তৈরি করতে পুরো ছবি পাঠানো হয়। শুল্ক দিয়ে বৈধ পথে ল্যাম্বারগিনি আমদানি করতে হলে একেকটি গাড়ির দাম পড়ে ২০ থেকে ২৫ কোটি টাকা। কিন্তু এই চক্র পুরনো গাড়ি মিথ্যা ঘোষণায় এনে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে তুলনামূলক কম দামে বিক্রি করত। পিয়াসার মাধ্যমে মিশু হাসান নামিদামি ব্র্যান্ডের শতাধিক গাড়ি বিক্রি করেছেন। এর মধ্যে রয়েছে মার্সিডিজ, মার্সিডিজ-মেব্যাক, মার্সিডিজ-বেঞ্জ জি ক্লাস, অডি, অডি আর-৮, ল্যাম্বারগিনি, মাজদা, বিএমডব্লিউ, লেক্সাস-৫৭০ মডেলসহ বিভিন্ন মডেলের গাড়ি। কয়েকজন সংসদ সদস্যের ছেলেও তাদের কাছ থেকে বিলাসবহুল গাড়ি কিনেছেন। মার্সিডিজ-মেব্যাক মডেলের বিলাসবহুল একটি গাড়ির দাম ৮ কোটি টাকা হলেও পিয়াসা-মিশু সিন্ডিকেট ৪ কোটি টাকায় বিক্রি করত। বিদেশ থেকে একটি গাড়ি ১ কোটি টাকায় কিনলেও প্রতিটি গাড়িতে তারা শুল্ক ফাঁকি দিত কমপক্ষে ৭ কোটি টাকা। চোরাই পথে আনা গাড়ি বিক্রিতে এই সিন্ডিকেট নানা কৌশলের আশ্রয় নিত। ১০ বছর আগের মার্সিডিজ গাড়ি দেশে এনে নতুন দরজা লাগানো হয়। পরে সেই গাড়ির বনেটের নিচে খোদাই করে নতুন নম্বর বসিয়ে দেয় তারা। এরপর পুরনো গাড়ির রেজিস্ট্রেশন নম্বর নতুন গাড়িতে বসিয়ে দিয়ে ফাঁকি দিত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখ। পাশাপাশি বড় অঙ্কের শুল্ক ফাঁকি দিয়ে বাজারমূল্যের চেয়ে অনেক কম দামে বিক্রি করত এই সিন্ডিকেট। আর পুরনো গাড়িটি নষ্ট করে ফেলত। এভাবেই পিয়াসা-মিশুরা একের পর গাড়ি বিক্রি করে রেজিস্ট্রেশন নম্বরও করে দিতেন, আদতে যা সম্পূর্ণ অবৈধ।

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ আগস্ট)
ভুয়া তথ্যে রোহিঙ্গারা হয়ে যাচ্ছে ‘বাংলাদেশি’
ভুয়া তথ্যে রোহিঙ্গারা হয়ে যাচ্ছে ‘বাংলাদেশি’
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা
সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
এনটিআরসিএ ৬০ হাজার শিক্ষকের শূন্যপদ যেভাবে পূরণ করবে
এনটিআরসিএ ৬০ হাজার শিক্ষকের শূন্যপদ যেভাবে পূরণ করবে
সরকারি খরচে ১২ লাখ ৬১ হাজারকে আইনি সহায়তা
সরকারি খরচে ১২ লাখ ৬১ হাজারকে আইনি সহায়তা
রিমান্ড শেষে কারাগারে আনিসুল-মেনন
রিমান্ড শেষে কারাগারে আনিসুল-মেনন
ঢাকায় জনদুর্ভোগ এড়াতে সমাবেশের জন্য ৯১ স্থান প্রস্তাব ডিএমপির
ঢাকায় জনদুর্ভোগ এড়াতে সমাবেশের জন্য ৯১ স্থান প্রস্তাব ডিএমপির
নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্তি, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের সহায়তা চায় ইসি
নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্তি, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের সহায়তা চায় ইসি
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৬৬৫
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৬৬৫
সোমবারের মধ্যে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপের আশঙ্কা
সোমবারের মধ্যে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপের আশঙ্কা
সর্বশেষ খবর
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ আগস্ট)

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া তথ্যে রোহিঙ্গারা হয়ে যাচ্ছে ‘বাংলাদেশি’
ভুয়া তথ্যে রোহিঙ্গারা হয়ে যাচ্ছে ‘বাংলাদেশি’

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তুরস্কে হোটেল থেকে দুই ডাচ কিশোরের লাশ উদ্ধার
তুরস্কে হোটেল থেকে দুই ডাচ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বপ্নের নগরীতে ইতিহাসের কান্না
স্বপ্নের নগরীতে ইতিহাসের কান্না

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মালয়েশিয়ার বিস্ময়কর পুত্রা মসজিদ
মালয়েশিয়ার বিস্ময়কর পুত্রা মসজিদ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে শিল্পপতি অনিল আম্বানির বিরুদ্ধে মামলা
ভারতে শিল্পপতি অনিল আম্বানির বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাপোলিতে অভিষেকেই ডি ব্রুইনের জাদুকরী গোল
নাপোলিতে অভিষেকেই ডি ব্রুইনের জাদুকরী গোল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ক্লাবে ফিরলেন ইংলিশ মিডফিল্ডার
শৈশবের ক্লাবে ফিরলেন ইংলিশ মিডফিল্ডার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিছিয়ে পড়েও বার্সেলোনার নাটকীয় জয়
পিছিয়ে পড়েও বার্সেলোনার নাটকীয় জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ফুটবলার হিসেবে গোলের সেঞ্চুরিতে রোনালদোর ইতিহাস
প্রথম ফুটবলার হিসেবে গোলের সেঞ্চুরিতে রোনালদোর ইতিহাস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা
সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা যুদ্ধ নিয়ে সরকারের অবস্থানের প্রতিবাদে ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ
গাজা যুদ্ধ নিয়ে সরকারের অবস্থানের প্রতিবাদে ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে আশ্রয় আবেদনের রেকর্ড
যুক্তরাজ্যে আশ্রয় আবেদনের রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরিচ্যুত হলেন মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা প্রধান
চাকরিচ্যুত হলেন মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা প্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিডসকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করলো আর্সেনাল
লিডসকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করলো আর্সেনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উগান্ডার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের চুক্তি: অর্থনৈতিক চাপ, শুল্ক ছাড় ও বিতর্কের নেপথ্য কাহিনি
উগান্ডার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের চুক্তি: অর্থনৈতিক চাপ, শুল্ক ছাড় ও বিতর্কের নেপথ্য কাহিনি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে আবারও টটেনহামের কাছে হারলো ম্যানসিটি
ঘরের মাঠে আবারও টটেনহামের কাছে হারলো ম্যানসিটি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হার্ডলসের দুই সেরা রোকসানা ও তানভীর
হার্ডলসের দুই সেরা রোকসানা ও তানভীর

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপের আগে নতুন অ্যানালিস্ট নিয়োগ দিল বিসিবি
এশিয়া কাপের আগে নতুন অ্যানালিস্ট নিয়োগ দিল বিসিবি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইব্রেকারে হেরে আবারও রোনালদোর স্বপ্নভঙ্গ
টাইব্রেকারে হেরে আবারও রোনালদোর স্বপ্নভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভ্রান্ত যাত্রী ককপিটে, তারপর যা ঘটল...
বিভ্রান্ত যাত্রী ককপিটে, তারপর যা ঘটল...

৯ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

সর্বাধিক পঠিত
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী
প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

২২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত
ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স
ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান
খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত
যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের
শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া
পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প
বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা
পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক
আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা
সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় জনদুর্ভোগ এড়াতে সমাবেশের জন্য ৯১ স্থান প্রস্তাব ডিএমপির
ঢাকায় জনদুর্ভোগ এড়াতে সমাবেশের জন্য ৯১ স্থান প্রস্তাব ডিএমপির

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া
বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া

নগর জীবন

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

যে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের মানচিত্র দিয়েছে সেটাই স্বাধীনতা : টুকু
যে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের মানচিত্র দিয়েছে সেটাই স্বাধীনতা : টুকু

খবর