শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৩৭, বৃহস্পতিবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২১

বিটুমিনের সনদ জালিয়াতি: এজেন্টের লাইসেন্স বাতিল, আমদানিকারকের জরিমানা

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
বিটুমিনের সনদ জালিয়াতি: এজেন্টের লাইসেন্স বাতিল, আমদানিকারকের জরিমানা

মান সনদ জালিয়াতি করে আমদানিকৃত নিম্নমানের বিটুমিন ছাড়িয়ে নেওয়ার সঙ্গে জড়িত সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ‘সানশাইন এজেন্সি’র লাইসেন্স বাতিল করেছে চট্টগ্রাম কাস্টমস। একইসঙ্গে আমদানিকারক ঢাকার ‘ন্যাশনাল ডেভলপমেন্ট ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেড’- এর বিরুদ্ধেও শাস্তিমূলক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। জরিমানা করা হয়েছে মোট ৫০ লাখ টাকা।  

জাল সনদ দিয়ে নিম্নমানের বিটুমিন ছাড়ের বিষয়ে গঠিত তদন্ত কমিটির রিপোর্টের পরিপ্রেক্ষিতে এই পদক্ষেপ নেন কাস্টমস কমিশনার। তদন্ত রিপোর্ট কমিশনারের দপ্তরে জমা হয় গত ৮ আগস্ট। আমদানিকারক দোষ স্বীকার করার পরই এই আদেশ দিয়েছেন কাস্টমস কমিশনার।  

জানতে চাইলে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস কমিশনার মোহাম্মদ ফখরুল আলম বলেন, ‘তদন্ত কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে জড়িত সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টের লাইসেন্স ইতোমধ্যে বাতিল করা হয়েছে। আর জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে আমদানিকারককে শোকজ করা হয়েছিল। জবাব পাওয়ার পর তাকে (আমদানিকারক) শুনানির সুযোগ দেওয়া হয়েছে। দোষ স্বীকার করায় চালানটির ন্যায়নির্ণয় করে ৪০ লাখ টাকা ব্যক্তিগত এবং আরো ১০ লাখ টাকা বিমোচন জরিমানা করা হয়েছে।  

কাস্টমস কমিশনার আরও বলেন, উচ্চ আদালত থেকে আমদানিকারক আদেশ এনেছেন অন্য প্রতিষ্ঠান-বুয়েট ও বিএসটিআই থেকে বিটুমিনের মান পরীক্ষা করার। আইন অনুযায়ী মোট তিনটি প্রতিষ্ঠান থেকে মান পরীক্ষা করে যাচাইয়ের সুযোগ আছে। এখন অন্য প্রতিষ্ঠানের রিপোর্ট পেলেই পণ্যছাড়ের বিষয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

এদিকে চট্টগ্রাম কাস্টমসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জানান, ইস্টার্ন রিফাইনারিতে বিটুমিনের মান পরীক্ষার রিপোর্ট নেগেটিভ আসার পর একাধিক আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান দ্বিতীয়বার পরীক্ষার জন্য বিএসটিআই এবং বুয়েটে নমুনা পাঠিয়েছিল। এর মধ্যে মাইশা এন্টারপ্রাইজ নামের একটি প্রতিষ্ঠানের আমদানিকৃত বিটুমিনের নমুনার প্রথম মান পরীক্ষা ইস্টার্ন রিফাইনারিতে হয়েছিল। সেখানে রিপোর্ট নেগেটিভ আসার পর পুনরায় নমুনা পরীক্ষার জন্য বিএসটিআই এবং বুয়েটে পাঠায়। দ্বিতীয় পরীক্ষার রিপোর্ট কাস্টমসে জমা হয়েছে। রিপোর্টে দেখা যায়, ইস্টার্ন রিফাইনারির মতো বিএসটিআই এবং বুয়েট রিপোর্টও নেগেটিভ এসেছে।

কর্মকর্তারা আরও জানান, এখন মাইশা এন্টারপ্রাইজ মান উত্তীর্ণ না হওয়া এসব বিটুমিন ছাড় করার জন্য ভিন্ন কৌশল অবলম্বন করছে। প্রতিষ্ঠানটি উচ্চ আদালতে রিট আবেদন করেছে। মাইশা এন্টারপ্রাইজের মতো কয়েকজন আমদানিকারক মান উত্তীর্ণ না হওয়া বিটুমিনের চালান খালাসে কৌশল অবলম্বন করছে।  

উল্লেখ্য, জালিয়াতির মাধ্যমে ভুয়া মান সনদ জমা দিয়ে আমদানিকৃত বিটুমিনের একটি চালান খালাসের সময় চট্টগ্রাম কাস্টমসের হাতে ধরা পড়ে গত জুনে। আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ঢাকার ‘ন্যাশনাল ডেভলপমেন্ট ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেড’। প্রতিষ্ঠানটি ১০ হাজার টন বিটুমিনের চালান ছাড়ের জন্য ভুয়া মানসনদ তৈরি করে চট্টগ্রাম কাস্টমসে জমা দিয়েছিল। ৭২ লাখ টাকার শুল্ক পরিশোধ করে ৫০ কন্টেইনারের মধ্যে ৯টি কন্টেইনার বিটুমিন গত ২৮ জুন ছাড়ও করে নেয়। এরইমধ্যে অভিযোগ পেয়ে সনদ যাচাই করতে গিয়ে জালিয়াতি ধরা পড়ে। এরপরই ৫০ কন্টেইনারের পুরো চালানটি আটক করে কাস্টমস। একদিন পরই ছাড় হওয়া বিটুমিন ভর্তি কন্টেইনারগুলো বন্দরে ফিরিয়ে এনে বেসরকারি কন্টেইনার ডিপো সিসিটিসিএল-এ আটক রাখা হয়েছে।

জালিয়াতির মাধ্যমে ইস্টার্ন রিফাইনারির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা হয়েছে বলে মনে করেন প্রতিষ্ঠানটির কোয়ালিটি কন্ট্রোলের প্রধান জাহেদুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘আমাদের মান পরীক্ষার যন্ত্রটি সম্পূর্ণ অটোমেটিক এবং সবচে আধুনিক। আমাদের নমুনা পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য সময় লাগে দুই ঘণ্টা কিন্তু মেশিনে এটি পরীক্ষা করতে লাগে ৪/৫ মিনিট। আর বিটুমিন পরীক্ষার কাজটি আমরা নিজেরাই করে থাকি। যন্ত্রটি এতটাই আধুনিক সেখানে ম্যানিপুলেশনের কোনো সুযোগ নেই। ফলে এই প্রতিষ্ঠানের মান সনদ জালিয়াতি করায় আমাদের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা হয়েছে। এজন্য আমরা তাদের কঠোর শাস্তি চাই। যাতে আর কেউ এমন কাজ করার সাহস না পায়।  

এদিকে, নিম্নমানের আমদানিকৃত বিুটমিন ছাড় করার জন্য বিভিন্ন মহল থেকে চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনারকে চাপ দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। রাজনীতিবিদ থেকে শুরু করে প্রশাসনের উচ্চ পর্যায় থেকেও ওই তদবির করা হচ্ছে। উদ্দেশ্য হচ্ছে, জাল সনদ জমা দেওয়া চালানটি কিভাবে ছাড় দেওয়া যায় তার একটি কৌশল বের করা।  

এ বিষয়ে কাস্টমস কমিশনার ফখরুল আলম বলছেন, ভেতরে-বাইরে চাপ থাকলেও কিছু করার নেই। আইনের বাইরে তো আমার যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।  

উল্লেখ্য, দেশে নিম্নমানের বিটুমিন আমদানির অভিযোগ দীর্ঘদিনের। এতদিন বিটুমিন আমদানি হলেও মান নিশ্চিত করার বাধ্যবাধকতা ছিল না। ফলে অহরহ নিম্নমানের বিটুমিন আমদানি হচ্ছিল; কোনোভাবেই সেটি ঠেকানো যাচ্ছিল না। এতে করে সড়ক রক্ষণাবেক্ষণে হাজার কোটি টাকা গচ্চা যাচ্ছিল সরকারের। সর্বশেষ গত ২৫ মে বিটুমিনের মান নিশ্চিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় তিনটি নির্ধারিত ল্যাবে মান পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করে। এরপর থেকেই মূলত নিম্নমানের বিটুমিন আমদানির চক্রটি বিপাকে পড়ে। মান যাচাই বাধ্যতামূলক করার পর জুন মাসেই প্রথম নিম্নমানের বিটুমিনের চালান ধরা পড়লো কাস্টমসের হাতে।  

নমুনা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে না পেরে আমদানিকারক ঢাকার ‘ন্যাশনাল ডেভলপমেন্ট ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেড’ ইস্টার্ন রিফাইনারি কর্মকর্তার স্বাক্ষর-প্যাড জালিয়াতি করে ভুয়া মানসনদ চট্টগ্রাম কাস্টমসে জমা দিয়ে বিটুমিন চালান ছাড় নিতে চেয়েছিল। কার যোগসাজশে চালানটি ছাড় হয়েছে তা জানতে কাস্টমসের অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ শফিউদ্দিনের নেতৃত্বে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠিত হয়। তদন্ত কমিটি সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট সান শাইন এজেন্সি’র জালিয়াতির প্রমাণ পায়।  

আর রিপোর্টে ইস্টার্ন রিফাইনারি কর্মকর্তার স্বাক্ষর জাল ছিল কিনা নিশ্চিত হতে তদন্ত কমিটি পুলিশের সিআইডি এক্সপার্টদের সহযোগিতা নেয়। সিআইডি বিশ্লেষণ করে জাল স্বাক্ষরের বিষয়টি নিশ্চিত করে। আর এই জালিয়াতি কাজের পুরোটাই নেতৃত্বে ছিল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট সান শাইন এজেন্সি।

জালিয়াতির কারণে লাইসেন্স সাসপেন্ড হওয়া সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট সান শাইন এজেন্সির মালিক মাহমুদ রেজা বলেন, ‘আপনাদের কাছে কে এসব তথ্য দেয়? আমি তো এখনো লাইসেন্স নিয়ে কাজ করছি। বিটুমিন চালানে জাল সনদের বিষয়ে জড়িত থাকার কথা জানতে চাইলে তিনি এড়িয়ে গিয়ে বলেন, আপনি প্লিজ এসব বিষয়ে আমদানিকারকের সঙ্গে কথা বলেন। আমদানিকারক ডকুমেন্ট দিয়েছে আমরা সে অনুযায়ী পণ্য ছাড় করেছি। এর বাইরে কিছু থাকলে আমদানিকারকই জানবেন।  

বিটুমিনের দুটি বড় চালান এলো বন্দরে 

হঠাৎ করে বেড়ে গেছে নিম্নমানের বিটুমিন আমদানি। চট্টগ্রামের কয়েকটি প্রতিষ্ঠান এসব নিম্নমানের বিটুমিন আমদানি করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। চট্টগ্রাম বন্দরের ৯ নম্বর জেটিতে নোঙ্গর করেছে এমভি নিগার নামের একটি ইরানি পতাকাবাহী কার্গো জাহাজ। এই জাহাজটিতে ২৬২ কন্টেইনার বিটুমিন রয়েছে। আমদানিকারক চট্টগ্রামের জাহাঙ্গীর অ্যান্ড আদার্স এবং হাসান কনস্ট্রাকশন নামে দুটি প্রতিষ্ঠান। এছাড়া এমটি ওয়াইএলডাব্লিউ নামের আরেকটি জাহাজে (বাল্ক) ৫ হাজার ৩৩৮ মেট্রিক টন তরল বিটুমিন আমদানি করেছে পিএইচপি স্পিনিং মিল লিমিটেড।  

কাস্টমস কর্মকর্তারা জানান, পিএইচপি স্পিনিং মিল লিমিটেড পণ্য খালাসের জন্য বিল অব এন্ট্রি জমা দিয়েছে। তবে আমদানিকারক জাহাঙ্গীর অ্যান্ড আদার্স এবং হাসান কনস্ট্রাকশন নামে দুটি প্রতিষ্ঠান এখনো বিল অব এন্ট্রি জমা দেয়নি।  

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
সর্বশেষ খবর
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৩২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৪৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

৫৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের
জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে