শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪১, শনিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২১

ভ্যাকসিন অর্থায়নে চাপমুক্ত সরকার

মানিক মুনতাসির
অনলাইন ভার্সন
ভ্যাকসিন অর্থায়নে চাপমুক্ত সরকার

বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাসের ভয়াবহতা কমেছে। বাংলাদেশেও করোনার মৃত্যুর হার নেমে এসেছে শূন্যের কাছাকাছি। শনাক্তের হারও নেমে এসেছে দেড় বছরের সর্বনিম্নে। একই সঙ্গে বিস্তৃত হচ্ছে টিকাদান কর্মসূচি। বিনামূল্যে গণটিকার কার্যক্রম শুরুর দিকে অর্থায়নের চাপে পড়লেও বাংলাদেশ এখন অনেকটাই চাপমুক্ত। 

গ্লোবাল ভ্যাকসিনেশন অ্যালায়েন্সের (গাভি) দেওয়া ভ্যাকসিনের বদৌলতে বাংলাদেশ প্রান্তিক পর্যায় পর্যন্ত কার্যক্রম বিস্তৃত করতে পেরেছে। ভ্যাকসিন কার্যক্রম জোরদার করতে এখন বিশ্বব্যাংক ও এডিবি অন্তত ১৫ হাজার কোটি টাকার সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বাংলাদেশকে। যার একটা বড় অংশ ইতোমধ্যে ছাড় করেছে সংস্থা দু'টি। 

মানুষের মধ্যে ভ্যাকসিন ও করোনা নিয়ন্ত্রণ-সংক্রান্ত সচেতনতাও বেড়েছে। বিভিন্ন উৎস থেকে ভ্যাকসিন এনে গণটিকা দেওয়ায় মানুষের মধ্যে এক ধরনের ইতিবাচক মনোভাব তৈরি হয়েছে। ফলে দৃশ্যত না হলেও মনোবলের দিক থেকে বিশ্বের উন্নয়নশীল অনেক দেশের তুলনায় এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশের ভ্যাকসিন কার্যক্রম বলে মনে করে বিশ্বব্যাংক। 

এশিয়ার দেশ হিসেবে আফগানিস্তান ও মিয়ানমারের চেয়ে সরাসরি এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। জনসংখ্যার ঘনত্বের ভিত্তিতেও অনেক দেশের তুলনায় ভ্যাকসিন কার্যক্রমে ভালো করছে বাংলাদেশ। প্রতিজনে দুই ডোজ ভ্যাকসিন নিতে হয়। সেই বিবেচনায় বাংলাদেশের শতকরা প্রায় ৩৫ ভাগ মানুষ ভ্যাকসিনের আওতায়। 

সংখ্যার দিক থেকে প্রায় ৬ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজার থেকে ভ্যাকসিন কিনে তা অর্থের বিনিময়ে জনগণের কাছে পৌঁছে দেওয়া যে কোনো উন্নয়নশীল দেশের জন্যই কঠিন। ফলে বিশ্বের ধনী দেশ ও সংস্থাগুলো দরিদ্র দেশগুলোর পাশে দাঁড়ায় এ ধরনের মহামারীতে। যার সুবিধা এবার বাংলাদেশও পেয়েছে। 

সম্প্রতি বিশ্বব্যাংকের প্রকাশিত করোনা ভ্যাকসিন সংক্রান্ত এক পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনে এসব তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। এদিকে চলমান টিকাদান কর্মসূচি এগিয়ে নেওয়ার   লক্ষ্যে প্রতি মাসে ২ কোটি ডোজ টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছিল সরকার। সে মোতাবেক টিকা কর্মসূচি চলছে। চলতি বছরের শেষ দুই মাসে আরও অন্তত ৪ কোটি ডোজ টিকা প্রয়োগ করতে চায় সরকার।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, প্রাথমিকভাবে আমরা প্রতি মাসে ২ কোটি মানুষকে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা করেছি। সাপ্লাই চেইন স্বাভাবিক থাকলে এ পরিকল্পনা বাস্তবায়নও হবে। ইতোমধ্যে ভ্যাকসিন কার্যক্রম অনেকটাই জোরদার করা হয়েছে। সব শ্রেণির মানুষকেই ভ্যাকসিনের আওতায় আনার লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার বলে তিনি মনে করেন। 

বিশ্বব্যাংক ও ডব্লিউআইডির তথ্যমতে, বিশ্বের প্রায় ৪৮ শতাংশ মানুষ অন্তত ১ ডোজ ভ্যাকসিন পেয়েছে। তবে বিশ্বের নিম্ন আয়ের মানুষের ভ্যাকসিন প্রাপ্তির হার খুবই নগণ্য। এ শ্রেণির মানুষ মাত্র ২ দশমিক ৮ শতাংশ অন্তত এক ডোজ ভ্যাকসিন পেয়েছে। এটাকে খুবই হতাশাজনক এবং বৈষম্যমূলক নীতি বলে মনে করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। 

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্বব্যাংক স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের সাবেক উপদেষ্টা অধ্যাপক ডাক্তার মোজাহেরুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রত্যেক দেশই নিজেদের অবস্থান থেকে চেষ্টা করছে ভ্যাকসিন তৈরি ও ভ্যাকসিন প্রয়োগের। অনেক দেশেই ভ্যাকসিন প্রয়োগ শুরু হয়েছে। 

বাংলাদেশেও তা শুরু হয়েছে। এটা আশাব্যঞ্জক। এ প্রক্রিয়া আরও শক্তিশালী করা প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন। গত বছরের শেষ ও চলতি বছরের শুরুতে সরকারের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ও চাপ হয়ে দাঁড়ায় ভ্যাকসিন কেনার অর্থ নিয়ে। যদিও তার আগে থেকেই ভ্যাকসিনের অর্থের জোগান পেতে বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী দেশ ও সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করে সরকার। 

একদিকে করোনার প্রভাবে সরকারের রাজস্ব আদায় কমতে থাকে। অন্যদিকে প্রথম দফা লকডাউনে ক্ষতিগ্রস্ত অর্থনীতিকে টেনে তুলতেও উদ্যোগ নেয় সরকার। খুব অল্প সময়ের মধ্যে বিপর্যস্ত অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ালেও অর্থায়নের জোগান পেতে বেশ বেগ পেতে হয়। তবে বর্তমানে সে চাপও অনেকটা কমে এসেছে। করোনায় মৃত্যু ও শনাক্তের হারও নেমে এসেছে দেড় বছরের সর্বনিম্নে। ফলে সর্বস্তরের জনসাধারণ ও সরকারের মধ্যে করোনাভাইরাস ও ভ্যাকসিন পরিস্থিতিতে এক ধরনের স্বস্তি বিরাজ করছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। 

বিশ্বব্যাংক ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা দিতে সম্মত হয়েছে। এ নিয়ে সংস্থা দুটির সঙ্গে চুক্তিও হয়েছে। আবার ভ্যাকসিন কেনার বিকল্প অর্থায়নের উৎস হিসেবে অভ্যন্তরীণভাবে অর্থ সংস্থানের পরিকল্পনাও নিয়েছে সরকার। এজন্য চলতি অর্থবছরে ১০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। সেখান থেকেও প্রয়োজনীয় ব্যয় মেটানো হচ্ছে। 

এ প্রসঙ্গে এডিবির সদ্য বিদায়ী কান্ট্রি ডিরেক্টর মনমোহন প্রকাশ বলেন, করোনার টিকা সংগ্রহের জন্য এটি এককভাবে এ পর্যন্ত আমাদের দেওয়া সবচেয়ে বড় সহায়তা। সাশ্রয়ী দামে মানসম্পন্ন টিকা দ্রুত কেনার জন্য বাংলাদেশ সরকারকে সহায়তা করতে এডিবি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। মানুষের জীবন ও জীবিকার সুরক্ষা এবং কভিড-১৯ মহামারী থেকে দ্রুত আর্থসামাজিক পুনরুদ্ধার নিশ্চিতে নিরাপদ ও কার্যকর টিকার ব্যবস্থা করা গুরুত্বপূর্ণ। 

এর আগে চলতি বছরের এপ্রিলে ভ্যাকসিনের অর্থায়ন-সংক্রান্ত বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। সে চুক্তি অনুযায়ী, করোনারভাইরাস প্রতিরোধে ভ্যাকসিন কিনতে বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার (স্থানীয় মুদ্রায় ৪ হাজার ২৫০ কোটি টাকা) ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক। কভিড-১৯ ইমার্জেন্সি রেসপন্স অ্যান্ড প্যানডেমিক প্রিপার্ডনেস’ প্রকল্পের আওতায় অতিরিক্ত ঋণ সহায়তা হিসেবে এ ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক। 

চলতি সময় থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। সূত্র জানায়, সরকারের সবশেষ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পর্যায়ক্রমে দেশের মোট জনসংখ্যার ৮০ শতাংশ, অর্থাৎ ১৩ কোটি ৮২ লাখ ৪৭ হাজার ৫০৮ জন মানুষকে বিনামূল্যে করোনাভাইরাসের টিকা দেওয়া হবে। ফলে প্রথম দিকে টাকার বিনিময়ে ভ্যাকসিন দেওয়ার সিদ্ধান্ত বহাল থাকলে ভ্যাকসিন ক্রয়ের সিংহভাগ অর্থই আয় করা সম্ভব হতো। কিন্তু এখন আর সেটা হচ্ছে না। 

যেহেতু সরকার বিনামূল্যে ভ্যাকসিন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সেহেতু প্রায় ১৪ হাজার কোটি টাকাই সরকারকে বহন করতে হবে। এর বেশিরভাগ অর্থই আসছে বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা ও দেশ থেকে। যার ফলে বাংলাদেশ সরকার ভ্যাকসিনের অর্থায়ন প্রসঙ্গে অনেকটাই চাপমুক্ত বলে মনে করে বিশ্বব্যাংক।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ আল সিফাত

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শ্রমিক নিয়োগ আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শ্রমিক নিয়োগ আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আসিফ নজরুল
দুই উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তাসহ চারজনকে দুদকে তলব
দুই উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তাসহ চারজনকে দুদকে তলব
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে  অন্তর্বর্তী সরকার: তথ্য উপদেষ্টা
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে অন্তর্বর্তী সরকার: তথ্য উপদেষ্টা
মাহফুজ আলমের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক
মাহফুজ আলমের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের
জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের
গত ৯ মাসে কোনো সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করেনি সরকার: প্রেসসচিব
গত ৯ মাসে কোনো সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করেনি সরকার: প্রেসসচিব
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাটডাউন ঘোষণা
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাটডাউন ঘোষণা
শিশু রোজার মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায়বিচার দাবি ড্যাবের
শিশু রোজার মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায়বিচার দাবি ড্যাবের
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
রাজস্ব অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো কলম বিরতি চলছে
রাজস্ব অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো কলম বিরতি চলছে
সর্বশেষ খবর
মণিপুরে বিদ্রোহীদের সঙ্গে ভারতীয় সেনাদের গোলাগুলি, নিহত ১০
মণিপুরে বিদ্রোহীদের সঙ্গে ভারতীয় সেনাদের গোলাগুলি, নিহত ১০

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাম্য হত্যায় ক্ষোভ, ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন ছাত্রদল ও বাম সংগঠনের
সাম্য হত্যায় ক্ষোভ, ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন ছাত্রদল ও বাম সংগঠনের

৫৬ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

জান্তা বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, থাইল্যান্ডে পালাল ৪১৪ জন
জান্তা বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, থাইল্যান্ডে পালাল ৪১৪ জন

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফসলের উৎপাদন বাড়াতে পার্টনার কংগ্রেস সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ফসলের উৎপাদন বাড়াতে পার্টনার কংগ্রেস সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঢাবি উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি জাবি ছাত্রদলের
সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঢাবি উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি জাবি ছাত্রদলের

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শ্রমিক নিয়োগ আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শ্রমিক নিয়োগ আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আসিফ নজরুল

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তাসহ চারজনকে দুদকে তলব
দুই উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তাসহ চারজনকে দুদকে তলব

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহের সাবেক এমপি ধনু কারাগারে
ময়মনসিংহের সাবেক এমপি ধনু কারাগারে

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে কলেজছাত্রের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি চাঁদাবাজি-দখলবাজির মধ্যে নেই : মির্জা আব্বাস
বিএনপি চাঁদাবাজি-দখলবাজির মধ্যে নেই : মির্জা আব্বাস

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা রোপণ, উত্তোলন, বিক্রয় নিষিদ্ধ ঘোষণা
ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা রোপণ, উত্তোলন, বিক্রয় নিষিদ্ধ ঘোষণা

৪৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিকেএমইএ’র সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান
বিকেএমইএ’র সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান

৫৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

রাঙামাটিতে ট্রাক্টর উল্টে তিন শ্রমিক নিহত
রাঙামাটিতে ট্রাক্টর উল্টে তিন শ্রমিক নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন
শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন

৫৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে  অন্তর্বর্তী সরকার: তথ্য উপদেষ্টা
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে অন্তর্বর্তী সরকার: তথ্য উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে মাদকাসক্ত হয়ে মারা গেছে ৮০ হাজার ৩৯১ জন
গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে মাদকাসক্ত হয়ে মারা গেছে ৮০ হাজার ৩৯১ জন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গরু চোরকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে দিল এলাকাবাসী
গরু চোরকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে দিল এলাকাবাসী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাহফুজ আলমের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক
মাহফুজ আলমের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলমাকান্দায় বালুর ট্রাকসহ ৭ চালক আটক, অর্থদণ্ড
কলমাকান্দায় বালুর ট্রাকসহ ৭ চালক আটক, অর্থদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২৪ মে নিউইয়র্কে ‘আমেরিকান কারি অ্যাওয়ার্ড’র আসর
২৪ মে নিউইয়র্কে ‘আমেরিকান কারি অ্যাওয়ার্ড’র আসর

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলের নাশকতার ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে: ডিএমপি কমিশনার
নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলের নাশকতার ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান সফরে সরকারের সবুজ সংকেত পেল বিসিবি
পাকিস্তান সফরে সরকারের সবুজ সংকেত পেল বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের কার্যালয়সহ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
আওয়ামী লীগের কার্যালয়সহ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামে বড় পতন
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামে বড় পতন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

টিকটক লাইভেই ইনফ্লুয়েন্সারকে গুলি করে হত্যা
টিকটক লাইভেই ইনফ্লুয়েন্সারকে গুলি করে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিল্পবান্ধব নীতি সহায়তা আদায়ে কাজ করবে সম্মিলিত পরিষদ
শিল্পবান্ধব নীতি সহায়তা আদায়ে কাজ করবে সম্মিলিত পরিষদ

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী
দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!
মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা