শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৩, বুধবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২১

হঠাৎ হিমোগ্লোবিন কমে যায় খালেদা জিয়ার

বিদেশে নেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ অব্যাহত, রাষ্ট্রপতি ও আইনমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
হঠাৎ হিমোগ্লোবিন কমে যায় খালেদা জিয়ার

এভারকেয়ার হাসপাতালের সিসিইউতে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার হিমোগ্লোবিন হঠাৎই কমে গিয়েছিল। তবে রক্ত দেওয়ার পর ধীরে ধীরে উন্নতি হয় তাঁর শারীরিক অবস্থার। গত মধ্যরাতে এ হাসপাতালে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমানউল্লাহ আমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এ তথ্য জানান।

এর আগে রাত সোয়া ১১টার দিকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর হাসপাতালে বেগম জিয়াকে দেখতে যান। তিনিও একই তথ্য জানিয়ে খালেদা জিয়াকে দ্রুত বিদেশে নেওয়ার দাবি জানান। এ দাবিতে গতকালও সারা দেশে বিক্ষোভ করেছেন বিএনপি নেতা-কর্মীরা। রাষ্ট্রপতি ও আইনমন্ত্রীর কাছে পৃথকভাবে স্মারকলিপিও দেওয়া হয়েছে।

বেগম জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসকরা জানান, তাঁর শারীরিক জটিলতা কিছুতেই কাটছে না। এ অবস্থায় তাঁর আরোগ্য লাভের ভরসা হচ্ছে বিদেশের কোনো হাসপাতালে যদি সময়মতো তাঁকে ‘অ্যাডভান্স ট্রিটমেন্ট’ দেওয়া যায়।

এদিকে গত সন্ধ্যা থেকেই বিএনপি চেয়ারপারসনের শারীরিক অবস্থা নিয়ে দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়ে। হাসপাতালে জড়ো হতে থাকেন তারা। উদ্বিগ্ন কয়েকজন সিনিয়র নেতাও এভারকেয়ার হাসপাতালে ছুটে আসেন। চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে তারা রাত ১২টার দিকে একে একে হাসপাতাল চত্বর ত্যাগ করেন।

হাসপাতালে যাওয়ার আগে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গুলশান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ‘ম্যাডামকে’ বাঁচাতে হলে ভিনদেশে চিকিৎসা ছাড়া কোনো উপায় নেই। বিদেশে কোনো হাসপাতালে উন্নত চিকিৎসা প্রদানই এখন তাঁর জন্য ভরসা। তিনি বলেন, চিকিৎসকরা বাংলাদেশে বিদ্যমান সর্বোচ্চ চিকিৎসাব্যবস্থা প্রয়োগ করছেন। কিন্তু তাতেও কোনো উন্নতির লক্ষণ নেই। তাঁরা বলেছেন, যতদ্রুত সম্ভব তাঁকে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য অথবা জার্মানির কোনো হাসপাতালে নেওয়া অত্যাবশ্যক।

পরে রাত সোয়া ১১টায় বিএনপি মহাসচিব বলেন, প্রায় এক ঘণ্টা ছিলাম ম্যাডামের সিসিইউতে। সেখানে ডা. এফ এম সিদ্দিকীসহ অন্য চিকিৎসকরা আছেন। বিকালের দিকে ম্যাডামের হিমোগ্লোবিন কমে যাওয়ায় শরীরের অবস্থা ফ্লাকচুয়েট হয়েছিল। পরে উনাকে রক্ত দেওয়া হয়। এখন আগের অবস্থায় আছেন তিনি।

হাসপাতালে বিএনপি ঢাকা মহানগরী (উত্তর) আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান এই প্রতিবেদককে জানান, ম্যাডামের অবস্থা ভালো নয়। তাঁর উন্নত চিকিৎসা দরকার। দলের মহাসচিব রাতেই সাংবাদিকদের জানিয়েছেন ম্যাডামকে এখন বিদেশে নেওয়া ছাড়া বিকল্প নেই। দেশের চিকিৎসা দিয়ে তাঁকে বাঁচানো সম্ভব নয়। পরে রাত সোয়া ১১টার দিকে বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে হাসপাতাল ত্যাগ করেন তিনি।

এদিকে গত সন্ধ্যায় খালেদা জিয়াকে দেখতে গিয়েছিলেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। তিনি সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক টিমের সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা করেন এবং চিকিৎসার খোঁজখবর নেন।

বিক্ষোভ অব্যাহত ও স্মারকলিপি প্রদান : খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে সুচিকিৎসার দাবিতে গতকালও রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা। এ ছাড়া দেশের ৭১ জন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব গতকাল এক যুক্ত বিবৃতিতে মানবিক কারণে বেগম জিয়াকে চিকিৎসার্থে বিদেশে পাঠাতে সরকারের কাছে অনুরোধ জানান। মানবিক কারণে চিকিৎসার জন্য বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করতে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের একটি প্রতিনিধি দল।

গতকাল দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ের আইন মন্ত্রণালয়ে ১৫ জন সিনিয়র আইনজীবী মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে এ স্মারকলিপি দেন। এতে তাঁরা বলেন, অসুস্থ বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করে মানবিক কারণে ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১ ধারা মোতাবেক শর্তহীনভাবে নতুন প্রজ্ঞাপন জারি করে তাঁকে যে কোনো সময় চিকিৎসার্থে বিদেশে পাঠাতে পারে সরকার।

স্মারকলিপি পাঠ শেষে তা আইনমন্ত্রীর হাতে তুলে দেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সদস্যসচিব মো. ফজলুর রহমান। স্মারকলিপির জবাবে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, স্মারকলিপি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

এর আগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি ও বিদেশে সুচিকিৎসার দাবিতে রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদের নেতৃত্বে গতকাল সকালে মিরপুর ১০ নম্বর আল-হেলাল হাসপাতালের সামনে থেকে বের করা বিক্ষোভ মিছিলটি শেওড়াপাড়া পর্যন্ত গিয়ে শেষ হয়। মিছিলে নেতা-কর্মীরা খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দেন। তাঁরা অবিলম্বে সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার অনুমতি দিতে সরকারের কাছে দাবি জানান।

রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন : সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সাজা বাতিল করে তাঁকে মুক্তি দিয়ে বিদেশে উন্নত চিকিৎসা গ্রহণের আদেশ দিতে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের কাছে আবেদন করেছেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের একটি অংশ। আবেদনে বলা হয়েছে- রাষ্ট্রপতি হিসেবে সাবেক একজন প্রধানমন্ত্রীকে নিঃশর্ত মুক্তি দিয়ে বিদেশে উন্নত চিকিৎসা গ্রহণের আদেশ দেওয়ার ক্ষমতা আপনার আছে। যে ক্ষমতা সংবিধান আপনাকে দিয়েছে। দেশের একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জীবন রক্ষায় সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদ প্রয়োগ করে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সাজা বাতিল করে বিদেশে গিয়ে উন্নত চিকিৎসা গ্রহণ করে বাঁচার সুযোগ দিন।

আরও কর্মসূচি দেবে বিএনপি : দলীয় চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি ও তাঁর বিদেশে উন্নত চিকিৎসার দাবিতে আরও কর্মসূচি দেবে বিএনপি। সোমবার রাতে দলের স্থায়ী কমিটির ভার্চুয়াল সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। গতকাল গণমাধ্যমে পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়- খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে পাঠানোর দাবিতে পরবর্তী কর্মসূচি নিয়ে সভায় আলোচনা হয়।

খালেদা জিয়ার মুক্তি ও সুচিকিৎসার দাবিতে ঢাকায় বিক্ষোভ মিছিল : সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি ও বিদেশে সুচিকিৎসার দাবিতে রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদের নেতৃত্বে গতকাল সকালে মিরপুর ১০ নম্বর আল-হেলাল হাসপাতালের সামনে থেকে বের করা বিক্ষোভ মিছিলটি শেওড়াপাড়া পর্যন্ত গিয়ে শেষ হয়।

বিএনপি নেতা তারিকুল আলম তেনজিং, ফারুক, মামুন, আসাদ, আনোয়ার, শামিম, রিপন, মহসিন, আফজাল, সুমন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। মিছিলে নেতা-কর্মীরা খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দেন। তারা অবিলম্বে সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার অনুমতি দিতে সরকারের কাছে দাবি জানান।

বিদেশে পাঠাতে ৭১ সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বের অনুরোধ : বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে বিনা শর্তে মানবিক কারণে বিদেশে উন্নত চিকিৎসা করার অনুমতি দিতে সরকারের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন দেশের ৭১ জন সাংস্কৃতিক ব্যক্তি। গতকাল এক যুক্ত বিবৃতিতে তাঁরা এ অনুরোধ জানান।

বিবৃতিতে তাঁরা বলেন- অত্যন্ত গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় বেগম খালেদা জিয়া এভারকেয়ার হাসপাতালে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে লড়াই করছেন। ৭৬ বছর বয়সী খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনি, ফুসফুসের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন। বাংলাদেশের চিকিৎসকরা খালেদা জিয়াকে উন্নততর চিকিৎসার জন্য বিদেশের বিশেষায়িত হাসপাতালে স্থানান্তরের কথা বলেছেন। সুতরাং বিষয়টি রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে না দেখে মানবিক দৃষ্টিতে দেখার আহ্বান জানান তাঁরা।

বিবৃতিদাতাদের মধ্যে রয়েছেন স্বাধীনতা ও একুশে পদকপ্রাপ্ত গীতিকার ও চলচ্চিত্রকার গাজী মাজহারুল আনোয়ার, চিত্রনায়ক আশরাফ উদ্দিন আহমেদ উজ্জ্বল, একুশে পদকপ্রাপ্ত গীতিকার মনিরুজ্জামান মনির, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেতা হেলাল খান, কণ্ঠশিল্পী বেবী নাজনীন, কণ্ঠশিল্পী কনকচাঁপা, কণ্ঠশিল্পী আসিফ আকবর, গীতিকার মুনশি ওয়াদুদ, ডা. এম এ আজিজ, ড. রেজোয়ান সিদ্দিকী, সাংবাদিক শামসুদ্দিন দিদার প্রমুখ।

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
দলমত নির্বিশেষে গণতন্ত্র ও সংস্কার এগিয়ে নেবে বাংলাদেশ : ড. ইউনূস
দলমত নির্বিশেষে গণতন্ত্র ও সংস্কার এগিয়ে নেবে বাংলাদেশ : ড. ইউনূস
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
গণঅভ্যুত্থানের ৬৫ হত্যাসহ ১১৩ মামলার তদন্তে সিআইডি
গণঅভ্যুত্থানের ৬৫ হত্যাসহ ১১৩ মামলার তদন্তে সিআইডি
এইচএসসির ফল প্রকাশ অক্টোবরের মাঝামাঝি
এইচএসসির ফল প্রকাশ অক্টোবরের মাঝামাঝি
প্রতিরক্ষা সচিবের ছবি ও দাপ্তরিক পরিচয় ব্যবহার করে প্রতারণা সম্পর্কে সতর্কীকরণ
প্রতিরক্ষা সচিবের ছবি ও দাপ্তরিক পরিচয় ব্যবহার করে প্রতারণা সম্পর্কে সতর্কীকরণ
সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড অফিসের মাধ্যমে ২২৯৭ মামলায় আইনি সহায়তা
সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড অফিসের মাধ্যমে ২২৯৭ মামলায় আইনি সহায়তা
‘ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনই রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহায়ক হবে’
‘ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনই রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহায়ক হবে’
বাংলাদেশ-ওমানের মধ্যে কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ-ওমানের মধ্যে কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সমঝোতা স্মারক সই
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশ : শিক্ষা উপদেষ্টা
বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশ : শিক্ষা উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
সায়েদাবাদে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত
সায়েদাবাদে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্রীলঙ্কাকে ২০৩ রানের লক্ষ্য দিল ভারত
শ্রীলঙ্কাকে ২০৩ রানের লক্ষ্য দিল ভারত

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘পহেলগাঁও মন্তব্যে’ ভারতীয় অধিনায়ককে আইসিসির জরিমানা
‘পহেলগাঁও মন্তব্যে’ ভারতীয় অধিনায়ককে আইসিসির জরিমানা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরশাসক দেশটাকে ধ্বংস করে গেছে: তৃপ্তি
স্বৈরশাসক দেশটাকে ধ্বংস করে গেছে: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হলো গ্র্যান্ড সুফী নাইট
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হলো গ্র্যান্ড সুফী নাইট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দলমত নির্বিশেষে গণতন্ত্র ও সংস্কার এগিয়ে নেবে বাংলাদেশ : ড. ইউনূস
দলমত নির্বিশেষে গণতন্ত্র ও সংস্কার এগিয়ে নেবে বাংলাদেশ : ড. ইউনূস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট
জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটক শুটিংয়ের কথা বলে রিসোর্টে নিয়ে নারীকে গণধর্ষণ, মামলা
নাটক শুটিংয়ের কথা বলে রিসোর্টে নিয়ে নারীকে গণধর্ষণ, মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ ৫ দাবিতে খেলাফত মজলিসের দেশব্যাপী বিক্ষোভ
জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ ৫ দাবিতে খেলাফত মজলিসের দেশব্যাপী বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে
ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাতিসংঘে বিশ্বনেতাদের হম্বিতম্বির মাঝেই দুর্ভিক্ষের পথে গাজা!
জাতিসংঘে বিশ্বনেতাদের হম্বিতম্বির মাঝেই দুর্ভিক্ষের পথে গাজা!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী
যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাগড়াছড়ি ৩২ বিজিবি অধিনায়কের পূজামণ্ডপ পরিদর্শন
খাগড়াছড়ি ৩২ বিজিবি অধিনায়কের পূজামণ্ডপ পরিদর্শন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!
ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরগঞ্জ সাংবাদিক ফোরামের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
কিশোরগঞ্জ সাংবাদিক ফোরামের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ ঢাবির সুনাম ক্ষুণ্ন করেছে : ঢাবি সাদা দল
ডাকসু নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ ঢাবির সুনাম ক্ষুণ্ন করেছে : ঢাবি সাদা দল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমার নদে নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
কুমার নদে নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসু নির্বাচন: রবিবারের মধ্যে সব প্যানেলই ইশতেহার প্রকাশের প্রস্তুতি
চাকসু নির্বাচন: রবিবারের মধ্যে সব প্যানেলই ইশতেহার প্রকাশের প্রস্তুতি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'বেশি বই পড়তে হলে লাইব্রেরির বিকল্প নেই'
'বেশি বই পড়তে হলে লাইব্রেরির বিকল্প নেই'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় দুর্গাপূজায় বিএনপির শুভেচ্ছা উপহার বিতরণ
চুয়াডাঙ্গায় দুর্গাপূজায় বিএনপির শুভেচ্ছা উপহার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু ভোট : প্রশাসনের জবাবে ‘অভিযোগ এড়ানোর কৌশল’ দেখছে ছাত্রদল
ডাকসু ভোট : প্রশাসনের জবাবে ‘অভিযোগ এড়ানোর কৌশল’ দেখছে ছাত্রদল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ
মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাজ্যে চাকরির জন্য বাধ্যতামূলক হচ্ছে ডিজিটাল পরিচয়পত্র
যুক্তরাজ্যে চাকরির জন্য বাধ্যতামূলক হচ্ছে ডিজিটাল পরিচয়পত্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
বরিশালে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ
মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শীতকালীন সবজিতে হাত পুড়ছে ক্রেতার
শীতকালীন সবজিতে হাত পুড়ছে ক্রেতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের বিপক্ষে নিয়মরক্ষার ম্যাচে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে শ্রীলঙ্কা
ভারতের বিপক্ষে নিয়মরক্ষার ম্যাচে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা
‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের
১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'
'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!
উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা
ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন
মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার
‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবসরে গেলেন তিন সচিব
অবসরে গেলেন তিন সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর
রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট
জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প
ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!
লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া
চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি
যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল থেকে ফেরার পথে প্রধান শিক্ষকের হাত-পা ভেঙে দিল মুখোশধারীরা
স্কুল থেকে ফেরার পথে প্রধান শিক্ষকের হাত-পা ভেঙে দিল মুখোশধারীরা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি
ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না: জাতিসংঘে মাহমুদ আব্বাস
ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না: জাতিসংঘে মাহমুদ আব্বাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা
উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক

নগর জীবন

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে
জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী
হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী

খবর

কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম
কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন
নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি
আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার

খবর

দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার
দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার

পেছনের পৃষ্ঠা

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী
বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী

মাঠে ময়দানে

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ
সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ

দেশগ্রাম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক
যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক

প্রথম পৃষ্ঠা