শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২১, মঙ্গলবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

মনোনয়ন বাণিজ্যেই নৌকার ভরাডুবি

চকরিয়ার চিরিঙ্গা ইউনিয়নে সর্বনিম্ন ৬৭ ভোটের রেকর্ড ♦ পরাজয়ের কারণ রাজনীতির অনুপস্থিতি, আমরা বিব্রত : আবদুর রহমান
রফিকুল ইসলাম রনি
অনলাইন ভার্সন
মনোনয়ন বাণিজ্যেই নৌকার ভরাডুবি

চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকার জন্য নীলফামারীর সৈয়দপুরের খাতামধুপুর ইউনিয়নে তৃণমূল থেকে এক নম্বরে নাম পাঠানো হয় মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মাসুদ রানা পাইলটের। কিন্তু তাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। এখানে মনোনয়ন দেওয়া হয় তৃণমূল থেকে আসা তিন নম্বর তালিকায় থাকা হাসিনা বেগমকে। গত রবিবার অনুষ্ঠিত ভোট শেষে তার প্রাপ্ত ভোট ৯৩। এতে তার জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। 

সৈয়দপুরের হাসিনা বেগমকে ছাড়িয়ে গেছেন চকরিয়ার চিরিঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. শাহ নেওয়াজ রুমেল। বিগত চার ধাপে সবচেয়ে কম ভোটের সর্বনিম্ন রেকর্ডও তার। চতুর্থ ধাপে নৌকা নিয়ে তিনি পেয়েছেন মাত্র ৬৭ ভোট। ইউপির ৯টি কেন্দ্র মিলিয়ে তিনি এই ভোট পান। এতে তার জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। এটি বাংলাদেশে নৌকা প্রতীক নিয়ে সর্বনিম্ন ভোট পাওয়ার নতুন রেকর্ড। এমনকি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী নাজের হোসাইন থেকেও কম ভোট পেয়েছেন নৌকার প্রার্থী। হাত পাখা প্রতীক নিয়ে নাজের হোসাইন পেয়েছেন ৭১ ভোট।

এবারের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের চতুর্থ ধাপে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের বড় ধরনের হারের পেছনে প্রধান কারণ হলো জনপ্রিয় ও যোগ্য প্রার্থীকে মনোনয়ন না দেওয়া। স্থানীয় পর্যায়ে দলীয় বিভেদও পরাজয়ের একটা কারণ। তৃণমূল নেতাদের অভিযোগ, মনোনয়ন বাণিজ্যের কারণেই নৌকার পরাজয় হয়েছে, স্থানীয়ভাবে যোগ্য ব্যক্তিদের নৌকা দেওয়ার সুপারিশ করা হলেও অজ্ঞাত কারণে সবচেয়ে কম যোগ্য ব্যক্তিকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কেন্দ্রীয় নেতারা বলেছেন, তৃণমূল নেতাদের সুপারিশেই মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।

আওয়ামী লীগের অনেক প্রভাবশালী নেতা, মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য, মন্ত্রিসভার সদস্য, প্রভাবশালী এমপিদের এলাকায় নৌকার প্রার্থীরা ধরাশায়ী হয়েছেন। ভগ্নিপতিকেও জেতাতে ব্যর্থ হয়েছেন প্রভাবশালী মন্ত্রীরা।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে এ মুহূর্তে নৌকাবিরোধী ভোটকে ভাবিয়ে তুলেছে আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকদের। অধিকাংশ জায়গায় দলের বিদ্রোহীরাই বিজয়ী হচ্ছেন। প্রার্থী বাছাইয়ে গলদ কোথায় তা খুঁজে বের করার তাগিদ দিয়েছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

ফরিদপুরকে আওয়ামী লীগের উর্বর ভূমি বলা হয়। সেই ফরিদপুরে সদ্য অনুষ্ঠিত ভোট পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, ভোটারদের মধ্যে  নৌকাবিরোধী মনোভাব সৃষ্টি হয়েছে। তৃতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনে জেলার ভাঙ্গা ও চরভদ্রাসন উপজেলায় নৌকার ভরাডুবির রেশ কাটতে না কাটতেই চতুর্থ ধাপেও ফের এই ভরাডুবি ঘটেছে বোয়ালমারী ও আলফাডাঙ্গা উপজেলায়। এ এলাকাটি আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য আবদুর রহমানের এলাকা। তিনি এই আসনের সাবেক এমপি। বর্তমান এমপি মনজুর হোসেন। এ দুই উপজেলায় ১৩টি ইউনিয়নের মধ্যে ১০টিতে নৌকার পরাজয় হয়েছে। পরাজয়ের পেছনে মনোনয়ন বাণিজ্যকেই দুষছেন তৃণমূল নেতারা। এ প্রসঙ্গে চতুল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নৌকার পরাজয়ের মূল কারণ হচ্ছে ওপরের নেতারা। তাদের মনোনয়ন বাণিজ্যের কারণেই যোগ্য ও জনপ্রিয় প্রার্থীরা মনোনয়ন পাননি। স্বজনপ্রীতি ও বাণিজ্যের কারণে যাদের স্বাধীনতার প্রতীক নৌকা তুলে দেওয়া হয়েছে তারা হেরে গেছেন। বলা যায় নৌকা হারেনি, মনোনয়ন বাণিজ্যের কারণে পরাজয় হয়েছে।’ 

চতুর্থ ধাপে নৌকার পরাজয় প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য আবদুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অনেকেই দলের মনোনয়ন প্রত্যাশা করেন। মনোনয়ন একজনকে দিতে হয়। মনোনয়ন না পেলেই তাদের চরিত্র পাল্টিয়ে ফেলেন। দলের পক্ষে যে ভূমিকা রাখা দরকার তারা তা করেন না। ফলে যা হওয়ার তাই হয়েছে। এ ছাড়া স্থানীয় সরকার নির্বাচনে মনোনয়নপ্রাপ্ত ব্যক্তির জ্ঞাতিগোষ্ঠী, আঞ্চলিকতা নানা কিছু নির্ভর করে। সে কারণে ফলাফল বিপর্র্যয়। আমরা বিব্রত।’ নিজ নির্বাচনী এলাকায় (বোয়ালমারী-আলফাডাঙ্গা) নৌকার পরাজয়ের কারণ প্রসঙ্গে ফরিদপুর-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বলেন, ‘২০১৮ সালের শেষ দিক থেকে মূলত এই এলাকা সাংগঠনিক রাজনীতিশূন্য। এখানে কোনো রাজনৈতিক কর্মকান্ড হয় না। সংগঠনকে শক্তিশালী করতে এমপি কোনো ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করেননি। সে কারণে আওয়ামী লীগের উর্বর ঘাঁটিতে নৌকার ভরাডুবি হয়েছে।’ 

চতুর্থ ধাপের ইউপি ভোটে নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার চার ইউনিয়নে একমাত্র নারী প্রার্থী ছিলেন হাসিনা বেগম। নৌকা নিয়ে তিনি খাতামধুপুর ইউনিয়নে পেয়েছেন মাত্র ৯৩ ভোট। এমন শোচনীয় পরাজয়ের পর তিনি অসহযোগিতার অভিযোগ করেন দলীয় নেতাদের বিরুদ্ধে। তিনি বলেন, চতুর্থ ধাপের ওই ইউপি নির্বাচনে উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়ের মধ্যে একমাত্র নারী প্রার্থী হিসেবে দলীয় মনোনয়ন পাই। সেখানে আমার বিজয়ও নিশ্চিত ছিল। কিন্তু আমার পরাজয় ঘটানো হয়েছে। দলীয় মনোনয়নে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার পরও সেখানে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমল হোসেন সরকারের ভাই মাসুদ রানা বাবু পাইলট। এ বিষয়ে খাতামধুপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমল হোসেন সরকার বলেন, যিনি প্রার্থী হয়েছেন তিনিই বলতে পারবেন তার শোচনীয় পরাজয়ের কারণ। তাকে কেন্দ্র থেকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে, তৃণমূলের  সেখানে কোনো মতামত ছিল না। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ থেকে একমাত্র মাসুদ রানা বাবু পাইলটকে প্রার্থিতা প্রদানের জন্য সুপারিশ করা হয়েছিল।’ এ প্রসঙ্গে সৈয়দপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোখছেদুল মোমিন বলেন, ভুল মনোনয়নে নৌকার জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। এ জন্য অনেকেই দায়ী। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থেকে আওয়ামী লীগ এত উন্নয়ন করার পরও শতকের নিচে নৌকার ভোট চরম লজ্জার। 

বগুড়ার কাহালু উপজেলার কালাই ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আজহার আলী ভোট পেয়েছেন মাত্র ১১২টি। ৯টি কেন্দ্রে তিনি এই পরিমাণ ভোট পেয়েছেন। এই ইউনিয়নে বিএনপির স্বতন্ত্র প্রার্থী অটোরিকশা প্রতীক নিয়ে জুবায়দুর রহমান সবুজ ৪ হাজার ৪৭৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। জেলা ও তিনটি উপজেলার ১৩টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের ফলাফলে আওয়ামী লীগ সমর্থিত নৌকা প্রার্থীদের ভরাডুবি হয়েছে। ১৩টির মধ্যে মাত্র ৩টি ইউনিয়নে নৌকা সমর্থিত প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। আর বিএনপি সমর্থন করা স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন ৭টি ইউনিয়নে। এ ছাড়াও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ২টিতে এবং অপর একটিতে জামায়াতের প্রার্থী চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।

নেত্রকোনার হাওর উপজেলা খালিয়াজুরীতে চারটি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের দুটিতে বিদ্রোহী এবং একটিতে বিএনপি ‘স্বতন্ত্র’ প্রার্থী জয়লাভ করেছেন। একটিতে মাত্র নৌকার বিজয় হয়েছে। এখানে যোগ্য লোকেরা মনোনয়ন পাননি বলে স্থানীয়দের অভিযোগ। এ উপজেলায় বাড়ি ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বারের। তার ভগ্নিপতি নাজিম উদ্দিন কৃষ্ণপুর ইউনিয়নে নৌকা নিয়ে পরাজিত হয়েছেন। এ প্রসঙ্গে ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি স্বাগত সরকার শুভ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যোগ্য প্রার্থী নির্ধারণ করা হয়নি। অযোগ্যদের মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। যোগ্য ও জনপ্রিয় ব্যক্তিদের বাদ দিয়ে এমপির পছন্দের ব্যক্তিদের নৌকা দেওয়া হয়েছে। সে কারণে তৃণমূল ভালোভাবে গ্রহণ করেনি। যোগ্য ব্যক্তিরা বাণিজ্যের কারণেই বঞ্চিত হয়েছেন।’

সিলেটে গোলাপগঞ্জ ও বিয়ানীবাজার উপজেলার ২০টি ইউনিয়নের মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন মাত্র ৭টিতে। আর বাকি ১৩টি ইউনিয়নের মধ্যে স্বতন্ত্রের ব্যানারে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ৪টিতে, বিএনপি ৩টিতে ও জামায়াত ৪টিতে বিজয়ী হয়েছে। এ ছাড়া জাতীয় পার্টির একজন ও এক প্রবাসী স্বতন্ত্র প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। দুই ইউনিয়নে জামানতও হারিয়েছেন নৌকার প্রার্থী। প্রার্থী বাছাইয়ে ভুল সিদ্ধান্ত, তৃণমূলের পছন্দের প্রার্থী পরিবর্তন, বিদ্রোহীদের দাপট ও অভ্যন্তরীণ গ্রুপিং-দ্বন্দ্বের কারণে দলীয় প্রার্থীর ভরাডুবি ঘটেছে বলে মনে করেন আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। ঝিনাইদহে ১৫টি ইউনিয়নের মধ্যে ১০টিতে হেরেছে আওয়ামী লীগ। এখানে বিদ্রোহীরা বিজয়ী হয়েছেন।

লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার ১৫ ইউনিয়নের মধ্যে ৭টিতে বিদ্রোহী ও ৬টিতে নৌকার প্রার্থী চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়া দুটিতে বিএনপিপন্থি প্রার্থী বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।

রাজনগরের টেংরা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন মাত্র ২৬৪ ভোট। একই উপজেলার উত্তরভাগ ইউনিয়নের নৌকা প্রতীকের আরেক প্রার্থী পেয়েছেন ৯১৮ ভোট।

ফলাফল বিবরণী থেকে জানা যায়, টেংরা ইউপির ৯টি কেন্দ্র মিলিয়ে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মোহাম্মদ মাহমুদ উদ্দীন ২৬৪ ভোট পেয়েছেন। নিজের ভোট কেন্দ্র ছাড়া কোনো কেন্দ্রেই তিন অঙ্কের ভোট পাননি। ৯টি কেন্দ্রের মধ্যে ৮টিতেই তিনি ৩০-এর নিচে ভোট পেয়েছেন।

কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৯টি ইউপির মাত্র দুটিতে নৌকার প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন। বাকি ৭টিতে বিদ্রোহী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা দাপটের সঙ্গে জয়ী হয়েছেন।

৭টি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থীদের শোচনীয় পরাজয়ের জন্য দলীয় প্রার্থী বাছাইকে দায়ী করেছেন তৃণমূলের আওয়ামী লীগ কর্মী-সমর্থকরা। তারা বলেছেন, প্রার্থী বাছাইয়ে ত্যাগী ও জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক আছে, ক্লিন ইমেজ- এসব দেখা হয়নি। নির্বাচনে পরাজিত নৌকার প্রার্থীরা শুরু থেকেই নির্বাচনী মাঠ জমাতে পারেননি। জনগণের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্ক না থাকার ফলে ফলাফল যা হওয়ার তাই হয়েছে। আওয়ামী লীগ প্রার্থী নিয়ে শুরু থেকেই নেতা-কর্মীরা কয়েক ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েন। এর প্রভাব ভোটে ফুটে উঠছে বলে ধারণা দলীয় লোকজনের।

শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলার ৯টি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে ৭টিতেই আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা হেরেছেন। ওই সাতটি ইউপির চারটিতে স্বতন্ত্র ও দুটিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন।

মনোনয়ন বাণিজ্য ও সঠিক প্রার্থী বাছাই না করার কারণে আওয়ামী লীগের এমন ভরাডুবি হয়েছে বলে দাবি করছেন স্থানীয় নেতারা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উপজেলা আওয়ামী লীগের একজন জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, এলাকায় জনপ্রিয়তা থাকা সত্ত্বেও আবেদন করে অনেকেই দলের মনোনয়ন পাননি। তাদের আবেদন বিবেচনা না করে মনোনয়ন বাণিজ্যের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা নেই এমন ব্যক্তিদের দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। ফলে ভোটাররা ওই প্রার্থীদের ভোট দেননি। জানতে চাইলে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক চন্দন কুমার পাল বলেন, মনোনয়ন বাণিজ্যের অভিযোগটি সঠিক নয়। দলের গঠনতন্ত্র অনুসরণ করে ইউনিয়ন, উপজেলা ও জেলা কমিটির সমন্বয়ের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় মনোনয়ন বোর্ড যোগ্য প্রার্থীদেরই দলীয় মনোনয়ন দিয়েছে। তবে নির্বাচনে প্রার্থীদের জয়-পরাজয়ের বিষয়ে ব্যক্তিগত দায়বদ্ধতা ও পারিপার্শ্বিকতা অনেক কিছুই কাজ করে।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
৬ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি মুক্তি
৬ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি মুক্তি
৮ অভিযোগে ইনুর বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ দাখিল
৮ অভিযোগে ইনুর বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ দাখিল
'আমি যতদিন আছি, কোনো অবস্থাতেই সারের দাম বাড়বে না'
'আমি যতদিন আছি, কোনো অবস্থাতেই সারের দাম বাড়বে না'
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
মালয়েশিয়ায় অবৈধ অভিবাসনবিরোধী অভিযানে ৫৪৫ বাংলাদেশি আটক
মালয়েশিয়ায় অবৈধ অভিবাসনবিরোধী অভিযানে ৫৪৫ বাংলাদেশি আটক
মার্কিন কোম্পানিকে বাংলাদেশে আরও বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
মার্কিন কোম্পানিকে বাংলাদেশে আরও বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
নিউইয়র্কে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
নিউইয়র্কে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ট্রাকের হেলপার নিহত
বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ট্রাকের হেলপার নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের একাদশে পরিবর্তনের আভাস
বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের একাদশে পরিবর্তনের আভাস

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে আটক ১০ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর
ভারতে আটক ১০ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের মেরু অঞ্চলে মরিচা ধরা ধাতুর সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
চাঁদের মেরু অঞ্চলে মরিচা ধরা ধাতুর সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা

৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

স্কেটিং জুতা কিনে না দেওয়ায় মায়ের উপর অভিমান করে শিশুর আত্মহত্যা
স্কেটিং জুতা কিনে না দেওয়ায় মায়ের উপর অভিমান করে শিশুর আত্মহত্যা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যাম্পবেলটাউনে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা স্মৃতিস্তম্ভ নিয়ে মতবিনিময়
ক্যাম্পবেলটাউনে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা স্মৃতিস্তম্ভ নিয়ে মতবিনিময়

৬ মিনিট আগে | পরবাস

দিনাজপুরে ছেলের লাঠির আঘাতে মায়ের মৃত্যু
দিনাজপুরে ছেলের লাঠির আঘাতে মায়ের মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় বিলীন হচ্ছে সাগর পাড়ের বনাঞ্চল
কুয়াকাটায় বিলীন হচ্ছে সাগর পাড়ের বনাঞ্চল

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় ৬৫০ গ্রাম দানাদার রুপা জব্দ
চুয়াডাঙ্গায় ৬৫০ গ্রাম দানাদার রুপা জব্দ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় ভূমি অধিগ্রহণের চেক হস্তান্তর
নওগাঁয় ভূমি অধিগ্রহণের চেক হস্তান্তর

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে শব্দ দূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে শব্দ দূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় রাস্তার পাশে পড়েছিল নারীর মরদেহ
নওগাঁয় রাস্তার পাশে পড়েছিল নারীর মরদেহ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে দালাল আটক, তিন মাসের কারাদণ্ড
বিশ্বনাথে দালাল আটক, তিন মাসের কারাদণ্ড

২৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিষমুক্ত ফসল উৎপাদনে পার্চিং পদ্ধতিতে বিপ্লব
বিষমুক্ত ফসল উৎপাদনে পার্চিং পদ্ধতিতে বিপ্লব

৪১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশ ম্যাচের আগে পাকিস্তানকে সতর্ক করলেন মিসবাহ
বাংলাদেশ ম্যাচের আগে পাকিস্তানকে সতর্ক করলেন মিসবাহ

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবীনগরে কলেজছাত্রী জুঁই হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
নবীনগরে কলেজছাত্রী জুঁই হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিম আল দীনের জিনিসপত্র ফেরত দিতে নাসির উদ্দীন ইউসুফসহ ৪ জনকে নোটিশ
সেলিম আল দীনের জিনিসপত্র ফেরত দিতে নাসির উদ্দীন ইউসুফসহ ৪ জনকে নোটিশ

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা ৯ দিন বন্ধ থাকবে বুড়িমারী স্থলবন্দর
টানা ৯ দিন বন্ধ থাকবে বুড়িমারী স্থলবন্দর

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ৮০ হাজার ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা যুবক আটক
কক্সবাজারে ৮০ হাজার ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা যুবক আটক

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গিলের নেতৃত্বে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজে ভারত
গিলের নেতৃত্বে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজে ভারত

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের পর শাটডাউন স্থগিত করলো বিএনপিপন্থী শিক্ষকরা
জামায়াতের পর শাটডাউন স্থগিত করলো বিএনপিপন্থী শিক্ষকরা

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৬.৩ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ভেনেজুয়েলা
৬.৩ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ভেনেজুয়েলা

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্যকুমারের মন্তব্যে বিতর্ক, তদন্তে নামল আইসিসি
সূর্যকুমারের মন্তব্যে বিতর্ক, তদন্তে নামল আইসিসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি মুক্তি
৬ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি মুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক
এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ
ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো
গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী
শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার
সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ
হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি
রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিপক্ষে যে রেকর্ড গড়ার অপেক্ষায় মুস্তাফিজ
ভারতের বিপক্ষে যে রেকর্ড গড়ার অপেক্ষায় মুস্তাফিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হক মুক্তি গ্রেপ্তার
নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হক মুক্তি গ্রেপ্তার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের ‘কাগজের বাঘ’ মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ট্রাম্পের ‘কাগজের বাঘ’ মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সাজানো ছকে নির্বাচন!
সাজানো ছকে নির্বাচন!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই
১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা

নগর জীবন

ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা
ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা

শোবিজ

গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে
গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস
বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক
প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা
লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন

বিশেষ আয়োজন

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা
পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ
যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল
বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি
অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি

দেশগ্রাম

রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ
জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট
পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হচ্ছে মামলা ও তদন্ত
হচ্ছে মামলা ও তদন্ত

প্রথম পৃষ্ঠা