শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২১, মঙ্গলবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

মনোনয়ন বাণিজ্যেই নৌকার ভরাডুবি

চকরিয়ার চিরিঙ্গা ইউনিয়নে সর্বনিম্ন ৬৭ ভোটের রেকর্ড ♦ পরাজয়ের কারণ রাজনীতির অনুপস্থিতি, আমরা বিব্রত : আবদুর রহমান
রফিকুল ইসলাম রনি
অনলাইন ভার্সন
মনোনয়ন বাণিজ্যেই নৌকার ভরাডুবি

চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকার জন্য নীলফামারীর সৈয়দপুরের খাতামধুপুর ইউনিয়নে তৃণমূল থেকে এক নম্বরে নাম পাঠানো হয় মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মাসুদ রানা পাইলটের। কিন্তু তাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। এখানে মনোনয়ন দেওয়া হয় তৃণমূল থেকে আসা তিন নম্বর তালিকায় থাকা হাসিনা বেগমকে। গত রবিবার অনুষ্ঠিত ভোট শেষে তার প্রাপ্ত ভোট ৯৩। এতে তার জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। 

সৈয়দপুরের হাসিনা বেগমকে ছাড়িয়ে গেছেন চকরিয়ার চিরিঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. শাহ নেওয়াজ রুমেল। বিগত চার ধাপে সবচেয়ে কম ভোটের সর্বনিম্ন রেকর্ডও তার। চতুর্থ ধাপে নৌকা নিয়ে তিনি পেয়েছেন মাত্র ৬৭ ভোট। ইউপির ৯টি কেন্দ্র মিলিয়ে তিনি এই ভোট পান। এতে তার জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। এটি বাংলাদেশে নৌকা প্রতীক নিয়ে সর্বনিম্ন ভোট পাওয়ার নতুন রেকর্ড। এমনকি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী নাজের হোসাইন থেকেও কম ভোট পেয়েছেন নৌকার প্রার্থী। হাত পাখা প্রতীক নিয়ে নাজের হোসাইন পেয়েছেন ৭১ ভোট।

এবারের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের চতুর্থ ধাপে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের বড় ধরনের হারের পেছনে প্রধান কারণ হলো জনপ্রিয় ও যোগ্য প্রার্থীকে মনোনয়ন না দেওয়া। স্থানীয় পর্যায়ে দলীয় বিভেদও পরাজয়ের একটা কারণ। তৃণমূল নেতাদের অভিযোগ, মনোনয়ন বাণিজ্যের কারণেই নৌকার পরাজয় হয়েছে, স্থানীয়ভাবে যোগ্য ব্যক্তিদের নৌকা দেওয়ার সুপারিশ করা হলেও অজ্ঞাত কারণে সবচেয়ে কম যোগ্য ব্যক্তিকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কেন্দ্রীয় নেতারা বলেছেন, তৃণমূল নেতাদের সুপারিশেই মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।

আওয়ামী লীগের অনেক প্রভাবশালী নেতা, মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য, মন্ত্রিসভার সদস্য, প্রভাবশালী এমপিদের এলাকায় নৌকার প্রার্থীরা ধরাশায়ী হয়েছেন। ভগ্নিপতিকেও জেতাতে ব্যর্থ হয়েছেন প্রভাবশালী মন্ত্রীরা।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে এ মুহূর্তে নৌকাবিরোধী ভোটকে ভাবিয়ে তুলেছে আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকদের। অধিকাংশ জায়গায় দলের বিদ্রোহীরাই বিজয়ী হচ্ছেন। প্রার্থী বাছাইয়ে গলদ কোথায় তা খুঁজে বের করার তাগিদ দিয়েছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

ফরিদপুরকে আওয়ামী লীগের উর্বর ভূমি বলা হয়। সেই ফরিদপুরে সদ্য অনুষ্ঠিত ভোট পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, ভোটারদের মধ্যে  নৌকাবিরোধী মনোভাব সৃষ্টি হয়েছে। তৃতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনে জেলার ভাঙ্গা ও চরভদ্রাসন উপজেলায় নৌকার ভরাডুবির রেশ কাটতে না কাটতেই চতুর্থ ধাপেও ফের এই ভরাডুবি ঘটেছে বোয়ালমারী ও আলফাডাঙ্গা উপজেলায়। এ এলাকাটি আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য আবদুর রহমানের এলাকা। তিনি এই আসনের সাবেক এমপি। বর্তমান এমপি মনজুর হোসেন। এ দুই উপজেলায় ১৩টি ইউনিয়নের মধ্যে ১০টিতে নৌকার পরাজয় হয়েছে। পরাজয়ের পেছনে মনোনয়ন বাণিজ্যকেই দুষছেন তৃণমূল নেতারা। এ প্রসঙ্গে চতুল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নৌকার পরাজয়ের মূল কারণ হচ্ছে ওপরের নেতারা। তাদের মনোনয়ন বাণিজ্যের কারণেই যোগ্য ও জনপ্রিয় প্রার্থীরা মনোনয়ন পাননি। স্বজনপ্রীতি ও বাণিজ্যের কারণে যাদের স্বাধীনতার প্রতীক নৌকা তুলে দেওয়া হয়েছে তারা হেরে গেছেন। বলা যায় নৌকা হারেনি, মনোনয়ন বাণিজ্যের কারণে পরাজয় হয়েছে।’ 

চতুর্থ ধাপে নৌকার পরাজয় প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য আবদুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অনেকেই দলের মনোনয়ন প্রত্যাশা করেন। মনোনয়ন একজনকে দিতে হয়। মনোনয়ন না পেলেই তাদের চরিত্র পাল্টিয়ে ফেলেন। দলের পক্ষে যে ভূমিকা রাখা দরকার তারা তা করেন না। ফলে যা হওয়ার তাই হয়েছে। এ ছাড়া স্থানীয় সরকার নির্বাচনে মনোনয়নপ্রাপ্ত ব্যক্তির জ্ঞাতিগোষ্ঠী, আঞ্চলিকতা নানা কিছু নির্ভর করে। সে কারণে ফলাফল বিপর্র্যয়। আমরা বিব্রত।’ নিজ নির্বাচনী এলাকায় (বোয়ালমারী-আলফাডাঙ্গা) নৌকার পরাজয়ের কারণ প্রসঙ্গে ফরিদপুর-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বলেন, ‘২০১৮ সালের শেষ দিক থেকে মূলত এই এলাকা সাংগঠনিক রাজনীতিশূন্য। এখানে কোনো রাজনৈতিক কর্মকান্ড হয় না। সংগঠনকে শক্তিশালী করতে এমপি কোনো ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করেননি। সে কারণে আওয়ামী লীগের উর্বর ঘাঁটিতে নৌকার ভরাডুবি হয়েছে।’ 

চতুর্থ ধাপের ইউপি ভোটে নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার চার ইউনিয়নে একমাত্র নারী প্রার্থী ছিলেন হাসিনা বেগম। নৌকা নিয়ে তিনি খাতামধুপুর ইউনিয়নে পেয়েছেন মাত্র ৯৩ ভোট। এমন শোচনীয় পরাজয়ের পর তিনি অসহযোগিতার অভিযোগ করেন দলীয় নেতাদের বিরুদ্ধে। তিনি বলেন, চতুর্থ ধাপের ওই ইউপি নির্বাচনে উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়ের মধ্যে একমাত্র নারী প্রার্থী হিসেবে দলীয় মনোনয়ন পাই। সেখানে আমার বিজয়ও নিশ্চিত ছিল। কিন্তু আমার পরাজয় ঘটানো হয়েছে। দলীয় মনোনয়নে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার পরও সেখানে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমল হোসেন সরকারের ভাই মাসুদ রানা বাবু পাইলট। এ বিষয়ে খাতামধুপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমল হোসেন সরকার বলেন, যিনি প্রার্থী হয়েছেন তিনিই বলতে পারবেন তার শোচনীয় পরাজয়ের কারণ। তাকে কেন্দ্র থেকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে, তৃণমূলের  সেখানে কোনো মতামত ছিল না। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ থেকে একমাত্র মাসুদ রানা বাবু পাইলটকে প্রার্থিতা প্রদানের জন্য সুপারিশ করা হয়েছিল।’ এ প্রসঙ্গে সৈয়দপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোখছেদুল মোমিন বলেন, ভুল মনোনয়নে নৌকার জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। এ জন্য অনেকেই দায়ী। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থেকে আওয়ামী লীগ এত উন্নয়ন করার পরও শতকের নিচে নৌকার ভোট চরম লজ্জার। 

বগুড়ার কাহালু উপজেলার কালাই ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আজহার আলী ভোট পেয়েছেন মাত্র ১১২টি। ৯টি কেন্দ্রে তিনি এই পরিমাণ ভোট পেয়েছেন। এই ইউনিয়নে বিএনপির স্বতন্ত্র প্রার্থী অটোরিকশা প্রতীক নিয়ে জুবায়দুর রহমান সবুজ ৪ হাজার ৪৭৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। জেলা ও তিনটি উপজেলার ১৩টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের ফলাফলে আওয়ামী লীগ সমর্থিত নৌকা প্রার্থীদের ভরাডুবি হয়েছে। ১৩টির মধ্যে মাত্র ৩টি ইউনিয়নে নৌকা সমর্থিত প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। আর বিএনপি সমর্থন করা স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন ৭টি ইউনিয়নে। এ ছাড়াও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ২টিতে এবং অপর একটিতে জামায়াতের প্রার্থী চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।

নেত্রকোনার হাওর উপজেলা খালিয়াজুরীতে চারটি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের দুটিতে বিদ্রোহী এবং একটিতে বিএনপি ‘স্বতন্ত্র’ প্রার্থী জয়লাভ করেছেন। একটিতে মাত্র নৌকার বিজয় হয়েছে। এখানে যোগ্য লোকেরা মনোনয়ন পাননি বলে স্থানীয়দের অভিযোগ। এ উপজেলায় বাড়ি ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বারের। তার ভগ্নিপতি নাজিম উদ্দিন কৃষ্ণপুর ইউনিয়নে নৌকা নিয়ে পরাজিত হয়েছেন। এ প্রসঙ্গে ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি স্বাগত সরকার শুভ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যোগ্য প্রার্থী নির্ধারণ করা হয়নি। অযোগ্যদের মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। যোগ্য ও জনপ্রিয় ব্যক্তিদের বাদ দিয়ে এমপির পছন্দের ব্যক্তিদের নৌকা দেওয়া হয়েছে। সে কারণে তৃণমূল ভালোভাবে গ্রহণ করেনি। যোগ্য ব্যক্তিরা বাণিজ্যের কারণেই বঞ্চিত হয়েছেন।’

সিলেটে গোলাপগঞ্জ ও বিয়ানীবাজার উপজেলার ২০টি ইউনিয়নের মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন মাত্র ৭টিতে। আর বাকি ১৩টি ইউনিয়নের মধ্যে স্বতন্ত্রের ব্যানারে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ৪টিতে, বিএনপি ৩টিতে ও জামায়াত ৪টিতে বিজয়ী হয়েছে। এ ছাড়া জাতীয় পার্টির একজন ও এক প্রবাসী স্বতন্ত্র প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। দুই ইউনিয়নে জামানতও হারিয়েছেন নৌকার প্রার্থী। প্রার্থী বাছাইয়ে ভুল সিদ্ধান্ত, তৃণমূলের পছন্দের প্রার্থী পরিবর্তন, বিদ্রোহীদের দাপট ও অভ্যন্তরীণ গ্রুপিং-দ্বন্দ্বের কারণে দলীয় প্রার্থীর ভরাডুবি ঘটেছে বলে মনে করেন আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। ঝিনাইদহে ১৫টি ইউনিয়নের মধ্যে ১০টিতে হেরেছে আওয়ামী লীগ। এখানে বিদ্রোহীরা বিজয়ী হয়েছেন।

লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার ১৫ ইউনিয়নের মধ্যে ৭টিতে বিদ্রোহী ও ৬টিতে নৌকার প্রার্থী চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়া দুটিতে বিএনপিপন্থি প্রার্থী বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।

রাজনগরের টেংরা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন মাত্র ২৬৪ ভোট। একই উপজেলার উত্তরভাগ ইউনিয়নের নৌকা প্রতীকের আরেক প্রার্থী পেয়েছেন ৯১৮ ভোট।

ফলাফল বিবরণী থেকে জানা যায়, টেংরা ইউপির ৯টি কেন্দ্র মিলিয়ে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মোহাম্মদ মাহমুদ উদ্দীন ২৬৪ ভোট পেয়েছেন। নিজের ভোট কেন্দ্র ছাড়া কোনো কেন্দ্রেই তিন অঙ্কের ভোট পাননি। ৯টি কেন্দ্রের মধ্যে ৮টিতেই তিনি ৩০-এর নিচে ভোট পেয়েছেন।

কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৯টি ইউপির মাত্র দুটিতে নৌকার প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন। বাকি ৭টিতে বিদ্রোহী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা দাপটের সঙ্গে জয়ী হয়েছেন।

৭টি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থীদের শোচনীয় পরাজয়ের জন্য দলীয় প্রার্থী বাছাইকে দায়ী করেছেন তৃণমূলের আওয়ামী লীগ কর্মী-সমর্থকরা। তারা বলেছেন, প্রার্থী বাছাইয়ে ত্যাগী ও জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক আছে, ক্লিন ইমেজ- এসব দেখা হয়নি। নির্বাচনে পরাজিত নৌকার প্রার্থীরা শুরু থেকেই নির্বাচনী মাঠ জমাতে পারেননি। জনগণের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্ক না থাকার ফলে ফলাফল যা হওয়ার তাই হয়েছে। আওয়ামী লীগ প্রার্থী নিয়ে শুরু থেকেই নেতা-কর্মীরা কয়েক ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েন। এর প্রভাব ভোটে ফুটে উঠছে বলে ধারণা দলীয় লোকজনের।

শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলার ৯টি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে ৭টিতেই আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা হেরেছেন। ওই সাতটি ইউপির চারটিতে স্বতন্ত্র ও দুটিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন।

মনোনয়ন বাণিজ্য ও সঠিক প্রার্থী বাছাই না করার কারণে আওয়ামী লীগের এমন ভরাডুবি হয়েছে বলে দাবি করছেন স্থানীয় নেতারা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উপজেলা আওয়ামী লীগের একজন জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, এলাকায় জনপ্রিয়তা থাকা সত্ত্বেও আবেদন করে অনেকেই দলের মনোনয়ন পাননি। তাদের আবেদন বিবেচনা না করে মনোনয়ন বাণিজ্যের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা নেই এমন ব্যক্তিদের দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। ফলে ভোটাররা ওই প্রার্থীদের ভোট দেননি। জানতে চাইলে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক চন্দন কুমার পাল বলেন, মনোনয়ন বাণিজ্যের অভিযোগটি সঠিক নয়। দলের গঠনতন্ত্র অনুসরণ করে ইউনিয়ন, উপজেলা ও জেলা কমিটির সমন্বয়ের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় মনোনয়ন বোর্ড যোগ্য প্রার্থীদেরই দলীয় মনোনয়ন দিয়েছে। তবে নির্বাচনে প্রার্থীদের জয়-পরাজয়ের বিষয়ে ব্যক্তিগত দায়বদ্ধতা ও পারিপার্শ্বিকতা অনেক কিছুই কাজ করে।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো চুক্তি হয়নি : প্রেসসচিব
দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো চুক্তি হয়নি : প্রেসসচিব
জুলাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র এক বিস্ফোরণ : ফারুকী
জুলাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র এক বিস্ফোরণ : ফারুকী
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
এনবিআর-বিআইডব্লিউটিএ’র টানাপোড়েন থাকবে না : নৌ উপদেষ্টা
এনবিআর-বিআইডব্লিউটিএ’র টানাপোড়েন থাকবে না : নৌ উপদেষ্টা
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের দাবিতে বৃষ্টির মধ্যেও শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের দাবিতে বৃষ্টির মধ্যেও শাহবাগ অবরোধ
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১২৬১
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১২৬১
মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর : জুলাইয়ের বেতন দেরিতে পাবেন শিক্ষক-কর্মচারীরা
মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর : জুলাইয়ের বেতন দেরিতে পাবেন শিক্ষক-কর্মচারীরা
২০ শতাংশ শুল্ক সরকারের আরেকটি সফলতা : আসিফ নজরুল
২০ শতাংশ শুল্ক সরকারের আরেকটি সফলতা : আসিফ নজরুল
রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
আমরা বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় অবস্থান ধরে রাখতে পেরেছি : খলিলুর রহমান
আমরা বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় অবস্থান ধরে রাখতে পেরেছি : খলিলুর রহমান
সর্বশেষ খবর
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

পরিবারে প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি, তাই লির জন্য লালগালিচা সংবর্ধনা
পরিবারে প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি, তাই লির জন্য লালগালিচা সংবর্ধনা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলো আসবেই গ্রুপের সাবার সঙ্গে বাঁধনের ভার্চুয়াল লড়াই
আলো আসবেই গ্রুপের সাবার সঙ্গে বাঁধনের ভার্চুয়াল লড়াই

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনমজুরের ছিন্নভিন্ন লাশ উদ্ধার
দিনমজুরের ছিন্নভিন্ন লাশ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্ধু নির্বাচনে সতর্ক থাকা উচিত: তাসকিন
বন্ধু নির্বাচনে সতর্ক থাকা উচিত: তাসকিন

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো চুক্তি হয়নি : প্রেসসচিব
দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো চুক্তি হয়নি : প্রেসসচিব

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনায় বিজ্ঞান বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত এবং পুরস্কার বিতরণ
খুলনায় বিজ্ঞান বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত এবং পুরস্কার বিতরণ

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বায়ুদূষণের সঙ্গে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের যোগসূত্র?
বায়ুদূষণের সঙ্গে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের যোগসূত্র?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র এক বিস্ফোরণ : ফারুকী
জুলাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র এক বিস্ফোরণ : ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের ভুলতা স্কুল এন্ড কলেজের সরকারি ফলজ গাছের চারা বিতরণ না করে ফেলে দিলেন অধ্যক্ষ
রূপগঞ্জের ভুলতা স্কুল এন্ড কলেজের সরকারি ফলজ গাছের চারা বিতরণ না করে ফেলে দিলেন অধ্যক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক যুবকের মৃত্যু
খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৬ বছর বয়সে সৌদি ছেড়ে ফের ইউরোপে অবামেয়াং
৩৬ বছর বয়সে সৌদি ছেড়ে ফের ইউরোপে অবামেয়াং

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলাপাড়ায় ট্রান্সফরমার চোর চক্রের সদস্য গ্রেফতার
কলাপাড়ায় ট্রান্সফরমার চোর চক্রের সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যার পর সন্তানসহ থানায় হাজির স্বামী
স্ত্রীকে হত্যার পর সন্তানসহ থানায় হাজির স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওভাল টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন ওকস
ওভাল টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন ওকস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইবির ক্যাম্পাসে সাপ আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসে সাপ আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডল‌ফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডল‌ফিন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকেন নেকে চিন্তা, রেল যোগাযোগ বাড়াচ্ছে ভারত
চিকেন নেকে চিন্তা, রেল যোগাযোগ বাড়াচ্ছে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিলের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ৬
নোয়াখালীতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিলের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোয় বিক্ষোভ অব্যাহত, মহাসড়ক আবরোধের ডাক
বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোয় বিক্ষোভ অব্যাহত, মহাসড়ক আবরোধের ডাক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে ১৭ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর
মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে ১৭ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের
পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিসহ ২৮ দল হিসাব দিল
বিএনপিসহ ২৮ দল হিসাব দিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

প্রথম পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

মাঠে ময়দানে

মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা
মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের
ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের

দেশগ্রাম

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০

পূর্ব-পশ্চিম

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা