শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২১, মঙ্গলবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

মনোনয়ন বাণিজ্যেই নৌকার ভরাডুবি

চকরিয়ার চিরিঙ্গা ইউনিয়নে সর্বনিম্ন ৬৭ ভোটের রেকর্ড ♦ পরাজয়ের কারণ রাজনীতির অনুপস্থিতি, আমরা বিব্রত : আবদুর রহমান
রফিকুল ইসলাম রনি
অনলাইন ভার্সন
মনোনয়ন বাণিজ্যেই নৌকার ভরাডুবি

চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকার জন্য নীলফামারীর সৈয়দপুরের খাতামধুপুর ইউনিয়নে তৃণমূল থেকে এক নম্বরে নাম পাঠানো হয় মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মাসুদ রানা পাইলটের। কিন্তু তাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। এখানে মনোনয়ন দেওয়া হয় তৃণমূল থেকে আসা তিন নম্বর তালিকায় থাকা হাসিনা বেগমকে। গত রবিবার অনুষ্ঠিত ভোট শেষে তার প্রাপ্ত ভোট ৯৩। এতে তার জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। 

সৈয়দপুরের হাসিনা বেগমকে ছাড়িয়ে গেছেন চকরিয়ার চিরিঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. শাহ নেওয়াজ রুমেল। বিগত চার ধাপে সবচেয়ে কম ভোটের সর্বনিম্ন রেকর্ডও তার। চতুর্থ ধাপে নৌকা নিয়ে তিনি পেয়েছেন মাত্র ৬৭ ভোট। ইউপির ৯টি কেন্দ্র মিলিয়ে তিনি এই ভোট পান। এতে তার জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। এটি বাংলাদেশে নৌকা প্রতীক নিয়ে সর্বনিম্ন ভোট পাওয়ার নতুন রেকর্ড। এমনকি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী নাজের হোসাইন থেকেও কম ভোট পেয়েছেন নৌকার প্রার্থী। হাত পাখা প্রতীক নিয়ে নাজের হোসাইন পেয়েছেন ৭১ ভোট।

এবারের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের চতুর্থ ধাপে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের বড় ধরনের হারের পেছনে প্রধান কারণ হলো জনপ্রিয় ও যোগ্য প্রার্থীকে মনোনয়ন না দেওয়া। স্থানীয় পর্যায়ে দলীয় বিভেদও পরাজয়ের একটা কারণ। তৃণমূল নেতাদের অভিযোগ, মনোনয়ন বাণিজ্যের কারণেই নৌকার পরাজয় হয়েছে, স্থানীয়ভাবে যোগ্য ব্যক্তিদের নৌকা দেওয়ার সুপারিশ করা হলেও অজ্ঞাত কারণে সবচেয়ে কম যোগ্য ব্যক্তিকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কেন্দ্রীয় নেতারা বলেছেন, তৃণমূল নেতাদের সুপারিশেই মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।

আওয়ামী লীগের অনেক প্রভাবশালী নেতা, মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য, মন্ত্রিসভার সদস্য, প্রভাবশালী এমপিদের এলাকায় নৌকার প্রার্থীরা ধরাশায়ী হয়েছেন। ভগ্নিপতিকেও জেতাতে ব্যর্থ হয়েছেন প্রভাবশালী মন্ত্রীরা।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে এ মুহূর্তে নৌকাবিরোধী ভোটকে ভাবিয়ে তুলেছে আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকদের। অধিকাংশ জায়গায় দলের বিদ্রোহীরাই বিজয়ী হচ্ছেন। প্রার্থী বাছাইয়ে গলদ কোথায় তা খুঁজে বের করার তাগিদ দিয়েছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

ফরিদপুরকে আওয়ামী লীগের উর্বর ভূমি বলা হয়। সেই ফরিদপুরে সদ্য অনুষ্ঠিত ভোট পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, ভোটারদের মধ্যে  নৌকাবিরোধী মনোভাব সৃষ্টি হয়েছে। তৃতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনে জেলার ভাঙ্গা ও চরভদ্রাসন উপজেলায় নৌকার ভরাডুবির রেশ কাটতে না কাটতেই চতুর্থ ধাপেও ফের এই ভরাডুবি ঘটেছে বোয়ালমারী ও আলফাডাঙ্গা উপজেলায়। এ এলাকাটি আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য আবদুর রহমানের এলাকা। তিনি এই আসনের সাবেক এমপি। বর্তমান এমপি মনজুর হোসেন। এ দুই উপজেলায় ১৩টি ইউনিয়নের মধ্যে ১০টিতে নৌকার পরাজয় হয়েছে। পরাজয়ের পেছনে মনোনয়ন বাণিজ্যকেই দুষছেন তৃণমূল নেতারা। এ প্রসঙ্গে চতুল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নৌকার পরাজয়ের মূল কারণ হচ্ছে ওপরের নেতারা। তাদের মনোনয়ন বাণিজ্যের কারণেই যোগ্য ও জনপ্রিয় প্রার্থীরা মনোনয়ন পাননি। স্বজনপ্রীতি ও বাণিজ্যের কারণে যাদের স্বাধীনতার প্রতীক নৌকা তুলে দেওয়া হয়েছে তারা হেরে গেছেন। বলা যায় নৌকা হারেনি, মনোনয়ন বাণিজ্যের কারণে পরাজয় হয়েছে।’ 

চতুর্থ ধাপে নৌকার পরাজয় প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য আবদুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অনেকেই দলের মনোনয়ন প্রত্যাশা করেন। মনোনয়ন একজনকে দিতে হয়। মনোনয়ন না পেলেই তাদের চরিত্র পাল্টিয়ে ফেলেন। দলের পক্ষে যে ভূমিকা রাখা দরকার তারা তা করেন না। ফলে যা হওয়ার তাই হয়েছে। এ ছাড়া স্থানীয় সরকার নির্বাচনে মনোনয়নপ্রাপ্ত ব্যক্তির জ্ঞাতিগোষ্ঠী, আঞ্চলিকতা নানা কিছু নির্ভর করে। সে কারণে ফলাফল বিপর্র্যয়। আমরা বিব্রত।’ নিজ নির্বাচনী এলাকায় (বোয়ালমারী-আলফাডাঙ্গা) নৌকার পরাজয়ের কারণ প্রসঙ্গে ফরিদপুর-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বলেন, ‘২০১৮ সালের শেষ দিক থেকে মূলত এই এলাকা সাংগঠনিক রাজনীতিশূন্য। এখানে কোনো রাজনৈতিক কর্মকান্ড হয় না। সংগঠনকে শক্তিশালী করতে এমপি কোনো ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করেননি। সে কারণে আওয়ামী লীগের উর্বর ঘাঁটিতে নৌকার ভরাডুবি হয়েছে।’ 

চতুর্থ ধাপের ইউপি ভোটে নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার চার ইউনিয়নে একমাত্র নারী প্রার্থী ছিলেন হাসিনা বেগম। নৌকা নিয়ে তিনি খাতামধুপুর ইউনিয়নে পেয়েছেন মাত্র ৯৩ ভোট। এমন শোচনীয় পরাজয়ের পর তিনি অসহযোগিতার অভিযোগ করেন দলীয় নেতাদের বিরুদ্ধে। তিনি বলেন, চতুর্থ ধাপের ওই ইউপি নির্বাচনে উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়ের মধ্যে একমাত্র নারী প্রার্থী হিসেবে দলীয় মনোনয়ন পাই। সেখানে আমার বিজয়ও নিশ্চিত ছিল। কিন্তু আমার পরাজয় ঘটানো হয়েছে। দলীয় মনোনয়নে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার পরও সেখানে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমল হোসেন সরকারের ভাই মাসুদ রানা বাবু পাইলট। এ বিষয়ে খাতামধুপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমল হোসেন সরকার বলেন, যিনি প্রার্থী হয়েছেন তিনিই বলতে পারবেন তার শোচনীয় পরাজয়ের কারণ। তাকে কেন্দ্র থেকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে, তৃণমূলের  সেখানে কোনো মতামত ছিল না। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ থেকে একমাত্র মাসুদ রানা বাবু পাইলটকে প্রার্থিতা প্রদানের জন্য সুপারিশ করা হয়েছিল।’ এ প্রসঙ্গে সৈয়দপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোখছেদুল মোমিন বলেন, ভুল মনোনয়নে নৌকার জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। এ জন্য অনেকেই দায়ী। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থেকে আওয়ামী লীগ এত উন্নয়ন করার পরও শতকের নিচে নৌকার ভোট চরম লজ্জার। 

বগুড়ার কাহালু উপজেলার কালাই ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আজহার আলী ভোট পেয়েছেন মাত্র ১১২টি। ৯টি কেন্দ্রে তিনি এই পরিমাণ ভোট পেয়েছেন। এই ইউনিয়নে বিএনপির স্বতন্ত্র প্রার্থী অটোরিকশা প্রতীক নিয়ে জুবায়দুর রহমান সবুজ ৪ হাজার ৪৭৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। জেলা ও তিনটি উপজেলার ১৩টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের ফলাফলে আওয়ামী লীগ সমর্থিত নৌকা প্রার্থীদের ভরাডুবি হয়েছে। ১৩টির মধ্যে মাত্র ৩টি ইউনিয়নে নৌকা সমর্থিত প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। আর বিএনপি সমর্থন করা স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন ৭টি ইউনিয়নে। এ ছাড়াও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ২টিতে এবং অপর একটিতে জামায়াতের প্রার্থী চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।

নেত্রকোনার হাওর উপজেলা খালিয়াজুরীতে চারটি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের দুটিতে বিদ্রোহী এবং একটিতে বিএনপি ‘স্বতন্ত্র’ প্রার্থী জয়লাভ করেছেন। একটিতে মাত্র নৌকার বিজয় হয়েছে। এখানে যোগ্য লোকেরা মনোনয়ন পাননি বলে স্থানীয়দের অভিযোগ। এ উপজেলায় বাড়ি ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বারের। তার ভগ্নিপতি নাজিম উদ্দিন কৃষ্ণপুর ইউনিয়নে নৌকা নিয়ে পরাজিত হয়েছেন। এ প্রসঙ্গে ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি স্বাগত সরকার শুভ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যোগ্য প্রার্থী নির্ধারণ করা হয়নি। অযোগ্যদের মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। যোগ্য ও জনপ্রিয় ব্যক্তিদের বাদ দিয়ে এমপির পছন্দের ব্যক্তিদের নৌকা দেওয়া হয়েছে। সে কারণে তৃণমূল ভালোভাবে গ্রহণ করেনি। যোগ্য ব্যক্তিরা বাণিজ্যের কারণেই বঞ্চিত হয়েছেন।’

সিলেটে গোলাপগঞ্জ ও বিয়ানীবাজার উপজেলার ২০টি ইউনিয়নের মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন মাত্র ৭টিতে। আর বাকি ১৩টি ইউনিয়নের মধ্যে স্বতন্ত্রের ব্যানারে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ৪টিতে, বিএনপি ৩টিতে ও জামায়াত ৪টিতে বিজয়ী হয়েছে। এ ছাড়া জাতীয় পার্টির একজন ও এক প্রবাসী স্বতন্ত্র প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। দুই ইউনিয়নে জামানতও হারিয়েছেন নৌকার প্রার্থী। প্রার্থী বাছাইয়ে ভুল সিদ্ধান্ত, তৃণমূলের পছন্দের প্রার্থী পরিবর্তন, বিদ্রোহীদের দাপট ও অভ্যন্তরীণ গ্রুপিং-দ্বন্দ্বের কারণে দলীয় প্রার্থীর ভরাডুবি ঘটেছে বলে মনে করেন আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। ঝিনাইদহে ১৫টি ইউনিয়নের মধ্যে ১০টিতে হেরেছে আওয়ামী লীগ। এখানে বিদ্রোহীরা বিজয়ী হয়েছেন।

লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার ১৫ ইউনিয়নের মধ্যে ৭টিতে বিদ্রোহী ও ৬টিতে নৌকার প্রার্থী চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়া দুটিতে বিএনপিপন্থি প্রার্থী বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।

রাজনগরের টেংরা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন মাত্র ২৬৪ ভোট। একই উপজেলার উত্তরভাগ ইউনিয়নের নৌকা প্রতীকের আরেক প্রার্থী পেয়েছেন ৯১৮ ভোট।

ফলাফল বিবরণী থেকে জানা যায়, টেংরা ইউপির ৯টি কেন্দ্র মিলিয়ে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মোহাম্মদ মাহমুদ উদ্দীন ২৬৪ ভোট পেয়েছেন। নিজের ভোট কেন্দ্র ছাড়া কোনো কেন্দ্রেই তিন অঙ্কের ভোট পাননি। ৯টি কেন্দ্রের মধ্যে ৮টিতেই তিনি ৩০-এর নিচে ভোট পেয়েছেন।

কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৯টি ইউপির মাত্র দুটিতে নৌকার প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন। বাকি ৭টিতে বিদ্রোহী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা দাপটের সঙ্গে জয়ী হয়েছেন।

৭টি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থীদের শোচনীয় পরাজয়ের জন্য দলীয় প্রার্থী বাছাইকে দায়ী করেছেন তৃণমূলের আওয়ামী লীগ কর্মী-সমর্থকরা। তারা বলেছেন, প্রার্থী বাছাইয়ে ত্যাগী ও জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক আছে, ক্লিন ইমেজ- এসব দেখা হয়নি। নির্বাচনে পরাজিত নৌকার প্রার্থীরা শুরু থেকেই নির্বাচনী মাঠ জমাতে পারেননি। জনগণের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্ক না থাকার ফলে ফলাফল যা হওয়ার তাই হয়েছে। আওয়ামী লীগ প্রার্থী নিয়ে শুরু থেকেই নেতা-কর্মীরা কয়েক ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েন। এর প্রভাব ভোটে ফুটে উঠছে বলে ধারণা দলীয় লোকজনের।

শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলার ৯টি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে ৭টিতেই আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা হেরেছেন। ওই সাতটি ইউপির চারটিতে স্বতন্ত্র ও দুটিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন।

মনোনয়ন বাণিজ্য ও সঠিক প্রার্থী বাছাই না করার কারণে আওয়ামী লীগের এমন ভরাডুবি হয়েছে বলে দাবি করছেন স্থানীয় নেতারা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উপজেলা আওয়ামী লীগের একজন জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, এলাকায় জনপ্রিয়তা থাকা সত্ত্বেও আবেদন করে অনেকেই দলের মনোনয়ন পাননি। তাদের আবেদন বিবেচনা না করে মনোনয়ন বাণিজ্যের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা নেই এমন ব্যক্তিদের দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। ফলে ভোটাররা ওই প্রার্থীদের ভোট দেননি। জানতে চাইলে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক চন্দন কুমার পাল বলেন, মনোনয়ন বাণিজ্যের অভিযোগটি সঠিক নয়। দলের গঠনতন্ত্র অনুসরণ করে ইউনিয়ন, উপজেলা ও জেলা কমিটির সমন্বয়ের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় মনোনয়ন বোর্ড যোগ্য প্রার্থীদেরই দলীয় মনোনয়ন দিয়েছে। তবে নির্বাচনে প্রার্থীদের জয়-পরাজয়ের বিষয়ে ব্যক্তিগত দায়বদ্ধতা ও পারিপার্শ্বিকতা অনেক কিছুই কাজ করে।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে