শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৫৩, বৃহস্পতিবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২২

আওয়ামী লীগই বিদেশে লবিস্ট নিয়োগ করেছে : বিএনপি

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
আওয়ামী লীগই বিদেশে লবিস্ট নিয়োগ করেছে : বিএনপি

বিএনপি নয়, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগই অর্থ পাচার করে বিদেশে লবিস্ট নিয়োগ করেছে বলে দাবি করেছে বিএনপি। বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে দলটির পক্ষ থেকে এ দাবি করা হয়েছে। 

এতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘বিএনপি বিদেশে লবিস্ট নিয়োগ করেনি। বরং আওয়ামী লীগ নিজেদের অপকর্ম ঢাকতে ২০০৪ সাল থেকেই যুক্তরাষ্ট্রে বিভিন্ন লবিস্ট ফার্মের সঙ্গে অর্থের বিনিময় চুক্তি করে। আওয়ামী লীগের এই অর্থের উৎস ও লবিস্ট নিয়োগ নিয়ে নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানাচ্ছি।’

বিকালে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এই বিএনপির সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সেলিমা রহমান উপস্থিত ছিলেন।

ড. মোশররফ বলেন, ‘সরকার অভিযোগ করেছে বিএনপি লবিস্ট নিয়োগ করেছে। তারা আরও বলেছে যে, দেশ থেকে কীভাবে অর্থ প্রেরণ করেছে। আমরা চাই যে, কেন্দ্রীয় ব্যাংক ইনকোয়ারি করুক। তাদেরটাও (আওয়ামী লীগ) ইনকোয়ারি করুক। আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, বিএনপি বাংলাদেশ থেকে লবিস্ট নিয়োগ করেনি। তার জন্য বাংলাদেশ থেকে অর্থ কোথাও যায়নি। প্রবাসীরা এদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি, সরকারের নিপীড়ন-নির্যাতনের বিষয়ে সেসব দেশে বিক্ষোভ কিংবা নিজেদের মনের কথা সেখানকার প্রতিনিধির কাছে বলতে পারেন।’ 

এ প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধের সময়ে যুক্তরাজ্যের হাউজ অব কমন্সের সদস্য ও মন্ত্রীদের সঙ্গে সাক্ষাত করে মুক্তিযুদ্ধের বিষয়টি তুলে ধরার কথা উল্লেখ করেন তৎকালীন যুক্তরাজ্য ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহবায়ক খন্দকার মোশাররফ।

তিনি বলেন, ‘সরকারের মন্ত্রীদের দাবি তারা কোনো লবিস্ট নিয়োগ করেনি। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, একটা জনসংযোগ প্রতিষ্ঠানকে কিছু দায়িত্ব দিয়েছেন। কিন্তু তথ্য প্রমাণ বলে সম্পূর্ণ ভিন্ন কথা। আওয়ামী লীগের পক্ষে যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম লবিস্ট ‘অ্যালক্যাডে অ্যান্ড ফো’কে নিয়োগ দেন ২০০৪ সালের ২৯ নভেম্বর, যা কার্যকর হয় ১ জানুয়ারি ২০০৫ থেকে। ২০০৫, ২০০৬, ২০০৭ সালে এই লবিস্ট ফার্মকে চুক্তি স্বাক্ষরকারী হিসেবে আওয়ামী লীগের একজনকে মাসে ৩০ হাজার ডলার হিসেবে সাড়ে ১২ লাখ ডলার অর্থাৎ ১০ কোটি টাকার বেশি দিয়েছেন।’

ড. মোশাররফ বলেন, ‘দুর্ভাগ্য যে নির্মম অত্যাচার, গুম, খুন, মানবাধিকার ও গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করে এই জুলুমবাজ অবৈধ সরকার যে অপরাধ করেছে তা ধামাচাপা দিতে লবিস্ট নিয়োগে নিপীড়িত দেশবাসীরই ট্যাক্সের টাকা ব্যয় করছে। জনগণের এই অর্থ ব্যয় করে সরকার ও সরকারি দল লবিস্ট নিয়োগের নামে কী পরিমাণ অর্থ ব্যয় করেছে এবং তার উৎস কী? স্বচ্ছ তদন্ত করে তার রিপোর্ট জনসমক্ষে প্রকাশ করার জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি।’

সংবাদ সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম সারির দুইটি লবিস্ট ফার্ম ‘অ্যালক্যাডে অ্যান্ড ফো’ এবং ‘ফ্রিডল্যান্ড’ এর সঙ্গে আওয়ামী লীগের এক নেতার চুক্তির তথ্য প্রমাণও তুলে ধরেন খন্দকার মোশাররফ। তিনি বলেন, ‘বহুবছর ধরে নিয়মিত চুক্তিতে কাজ করা লবিস্ট প্রতিষ্ঠান বিজিআর ছাড়াও গত বছরের সেপ্টেম্বরে দুই দেশের শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠকের আয়োজন ও সফর বিনিময়ের লক্ষ্যে মাত্র ১ মাসের জন্য ৪০ হাজার ডলার ফি’তে নিয়োগ করা হয়েছিল আরেকটি লবিস্ট প্রতিষ্ঠান ফ্রিডল্যান্ডারকে। এই ব্যাপারে কেঁচো খুড়তে গেলে আরও বড় বড় সাপ বেরিয়ে আসবে।’ 

বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, ‘সরকার দিশেহারা হয়ে বিএনপির লবিস্ট নিয়োগ সংক্রান্ত বানোয়াট বক্তব্য দিচ্ছে। বিএনপির বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। সরকারের ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যমূলক বক্তব্য জনগণকে বিভ্রান্ত করতে পারেনি। সরকারের দুই মন্ত্রী গায়েবি তথ্য দিয়ে ব্যয় করা অর্থের পরিমাণ নিয়ে পরস্পরবিরোধী বক্তব্য দিয়ে ফেঁসে গেছে। বিএনপি লবিস্ট নিয়োগের কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। বরং সরকারের লবিস্ট নিয়োগের তথ্য গোপন করায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীর প্রকাশ্য ক্ষমা চাওয়া উচিত।’

বিএনপির লবিস্ট নিয়োগের বিষয়ে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলমের অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, বিএনপি ৮টি লবিস্ট ফার্মের সঙ্গে চুক্তি করেছে এবং তার একটি ফার্মকেই দিয়েছে ১০ লাখ। অন্য ৭টি ফার্ম সম্পর্কে তার বক্তব্য হলো সব তথ্য আছে। কিন্তু কিছুই দিতে পারেননি। সত্য তো এই যে, বিএনপি কোনো লবিস্ট নিয়োগের সিদ্ধান্তই কখনো নেয়নি। লবিস্ট নিয়োগ করার প্রয়োজনও বোধ করেনি। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী যে অভিযোগ করেছে তা বাটোয়াট।’

তিনি বলেন, ‘লবিস্টরা যেসব কথা বলবেন বিএনপির নেতৃবৃন্দ তা নিজেরাই বলে থাকেন এবং তাও গোপনে না-প্রকাশ্যে। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বিএনপি মহাসচিবের যেসব পত্রের কপি সাংবাদিকদের মাঝে বিলি করেছেন তাতেও কোথাও এমন কোনো বক্তব্য নেই যা তিনি এবং দলের অন্যান্য নেত্বৃৃন্দ প্রকাশ্যে বলেননি। বা মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়নি কিংবা আন্তর্জাতিক বিশ্বের দৃষ্টি আকর্ষণ করেনি। এসব বক্তব্যের কোনোটাই জনগণের কিংবা দেশের স্বার্থ বিরোধী নয়ই; বরং জনগণ ও দেশের পক্ষে বিএনপির নৈতিক অবস্থান ও দায়িত্বের প্রকাশ। এসব বক্তব্য জনগণের কাঁধে অন্যায়ভাবে চেপে বসা সরকারের বিরুদ্ধে হতে পারে এবং সেটাই অনিবার্য স্বাভাবিক ও অব্যাহত রাখার যোগ্য।’

দূতাবাস থাকা সত্বেও আলাদা করে লবিস্ট নিয়োগ অনৈতিক উল্লেখ করে মোশাররফ বলেন, ‘যেখানে আমাদের বাংলাদেশ সরকারের প্রত্যেকটা দেশে দূতাবাস আছে, জাতিসংঘে স্থায়ী প্রতিনিধির অফিস আছে। এগুলো কীসের জন্য? বাংলাদেশের পক্ষে, বাংলাদেশের যে ঘটনাবলীর পক্ষে ওইসব দেশকে অবহিত করা এবং সেগুলোর ব্যাখ্যা দেওয়া তাদের দায়িত্ব। সেখানে সরকার বা সরকারি দল কেন লবিস্ট নিয়োগ করতে হবে? সেটাই প্রশ্ন। দূতাবাস থাকা সত্ত্বেও এভাবে জনগণের অর্থ খরচ করে লবিস্ট নিয়োগ অনৈতিক।’ বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে সরকারের লবিস্ট নিয়োগের খবরের কাটিংও উপস্থাপন করেন খন্দকার মোশাররফ।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
বৃষ্টি কমার আভাস, বাড়তে পারে ভ্যাপসা গরম
বৃষ্টি কমার আভাস, বাড়তে পারে ভ্যাপসা গরম
দেশের নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে
দেশের নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে
মঙ্গলবার নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারী নেত্রীদের সঙ্গে ইসির সংলাপ
মঙ্গলবার নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারী নেত্রীদের সঙ্গে ইসির সংলাপ
‘বিগত নির্বাচনগুলো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কারণে খারাপ হয়েছে’
‘বিগত নির্বাচনগুলো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কারণে খারাপ হয়েছে’
সার কারখানায় গ্যাসের দাম দ্বিগুণ করার প্রস্তাব
সার কারখানায় গ্যাসের দাম দ্বিগুণ করার প্রস্তাব
গবেষণা, উদ্ভাবন ও শিল্পের মধ্যে সেতুবন্ধন গড়ে তুলতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
গবেষণা, উদ্ভাবন ও শিল্পের মধ্যে সেতুবন্ধন গড়ে তুলতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
ভারতে ইলিশ রপ্তানি কমে মাত্র ১৪৫ টন: নেপথ্যে যে কারণ
ভারতে ইলিশ রপ্তানি কমে মাত্র ১৪৫ টন: নেপথ্যে যে কারণ
আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার
আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৩৫৯
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৩৫৯
সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের শারীরিক অবস্থা অপরিবর্তিত
সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের শারীরিক অবস্থা অপরিবর্তিত
বিএসটিআই মহাপরিচালকের সাথে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএসটিআই মহাপরিচালকের সাথে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
তুরস্ক সফর শেষে দেশে ফিরেছেন বিমান বাহিনী প্রধান
তুরস্ক সফর শেষে দেশে ফিরেছেন বিমান বাহিনী প্রধান
সর্বশেষ খবর
বরিশালে টাইফয়েড টিকাদানের ২৫ শতাংশ রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন
বরিশালে টাইফয়েড টিকাদানের ২৫ শতাংশ রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন

৪২ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে সুপারি পাড়তে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বাগেরহাটে সুপারি পাড়তে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি কমার আভাস, বাড়তে পারে ভ্যাপসা গরম
বৃষ্টি কমার আভাস, বাড়তে পারে ভ্যাপসা গরম

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশের নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে
দেশের নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বড়াইগ্রামে বাসচাপায় অটোরিকশার চালকসহ তিনজন নিহত
বড়াইগ্রামে বাসচাপায় অটোরিকশার চালকসহ তিনজন নিহত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলবার নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারী নেত্রীদের সঙ্গে ইসির সংলাপ
মঙ্গলবার নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারী নেত্রীদের সঙ্গে ইসির সংলাপ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসপাতালে সৎ বোনকে দেখতে যাওয়ায় আরহান খানকে কটাক্ষ
হাসপাতালে সৎ বোনকে দেখতে যাওয়ায় আরহান খানকে কটাক্ষ

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ
নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে ভেসে আসা গাছের গুড়ি তুলতে গিয়ে নিখোঁজ ১
কুড়িগ্রামে ভেসে আসা গাছের গুড়ি তুলতে গিয়ে নিখোঁজ ১

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিগত নির্বাচনগুলো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কারণে খারাপ হয়েছে’
‘বিগত নির্বাচনগুলো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কারণে খারাপ হয়েছে’

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিহারে বিধানসভা নির্বাচনের রোডম্যাপ প্রকাশ
বিহারে বিধানসভা নির্বাচনের রোডম্যাপ প্রকাশ

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়াসহ আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ২১
হাতকড়াসহ আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ২১

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরি ছাড়াল দুই লাখ টাকা
স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরি ছাড়াল দুই লাখ টাকা

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেডিকেল কলেজের ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর
মেডিকেল কলেজের ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রেগুলেটর নির্মাণ ও খাল সংস্কারের দাবিতে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ সমাবেশ
রেগুলেটর নির্মাণ ও খাল সংস্কারের দাবিতে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ সমাবেশ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইংল্যান্ড দলে নতুন মুখ নিকো
ইংল্যান্ড দলে নতুন মুখ নিকো

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের দৃষ্টিজুড়ে দেশ ও জনগণ : প্রিন্স
তারেক রহমানের দৃষ্টিজুড়ে দেশ ও জনগণ : প্রিন্স

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

আমেরিকা পৌঁছালো পাকিস্তানি বিরল খনিজের প্রথম চালান
আমেরিকা পৌঁছালো পাকিস্তানি বিরল খনিজের প্রথম চালান

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে স্ত্রী ও দুই মেয়েকে হত্যার দায়ে যুবকের মৃত্যুদণ্ড
যশোরে স্ত্রী ও দুই মেয়েকে হত্যার দায়ে যুবকের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ডেঙ্গু আক্রান্ত দুই শত ছাড়াল
সিলেটে ডেঙ্গু আক্রান্ত দুই শত ছাড়াল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ভবন ধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৬৩
ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ভবন ধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৬৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কোটি টাকার ভারতীয় শাড়ি ও ফুচকা জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কোটি টাকার ভারতীয় শাড়ি ও ফুচকা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবার বিরুদ্ধে নানার মামলা, ১৯ দিন পর স্কুলছাত্রীর লাশ উত্তোলন
বাবার বিরুদ্ধে নানার মামলা, ১৯ দিন পর স্কুলছাত্রীর লাশ উত্তোলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও চোটের কারণে মাঠের বাইরে রদ্রি
আবারও চোটের কারণে মাঠের বাইরে রদ্রি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সার কারখানায় গ্যাসের দাম দ্বিগুণ করার প্রস্তাব
সার কারখানায় গ্যাসের দাম দ্বিগুণ করার প্রস্তাব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইনজুরিতে বাংলাদেশ সিরিজ শেষ আফগান পেসারের
ইনজুরিতে বাংলাদেশ সিরিজ শেষ আফগান পেসারের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গবেষণা, উদ্ভাবন ও শিল্পের মধ্যে সেতুবন্ধন গড়ে তুলতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
গবেষণা, উদ্ভাবন ও শিল্পের মধ্যে সেতুবন্ধন গড়ে তুলতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গিল অধিনায়কত্ব চাননি, নির্বাচকরা চাপিয়ে দিয়েছেন: কাইফ
গিল অধিনায়কত্ব চাননি, নির্বাচকরা চাপিয়ে দিয়েছেন: কাইফ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমিরাতে ১৫ স্ত্রী নিয়ে আফ্রিকান রাজা, ভিডিও ভাইরাল
আমিরাতে ১৫ স্ত্রী নিয়ে আফ্রিকান রাজা, ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা
আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান
দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান
১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ
ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা
সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি
ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’
‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস
অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি
সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে
ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান
কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার
আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?
জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত
আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার
দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী
প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর
শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী
শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালাল ইয়েমেন, বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালাল ইয়েমেন, বাজল সাইরেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির গহীন জঙ্গলে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান
খাগড়াছড়ির গহীন জঙ্গলে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে
এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমলারা তাকিয়ে নির্বাচনের দিকে
আমলারা তাকিয়ে নির্বাচনের দিকে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেতানিয়াহুকে ট্রাম্পের ‘এফ-শব্দে’ তিরস্কার: ‘তুমি এত নেতিবাচক কেন?’
নেতানিয়াহুকে ট্রাম্পের ‘এফ-শব্দে’ তিরস্কার: ‘তুমি এত নেতিবাচক কেন?’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি

সম্পাদকীয়

নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার
নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার

নগর জীবন

বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ
বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত
উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত

খবর

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা
নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা

নগর জীবন

বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক
বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক

নগর জীবন

বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ
সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ
আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ

মাঠে ময়দানে

মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লেবু চাষে অনুপ্রেরণা
লেবু চাষে অনুপ্রেরণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া
রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া

শোবিজ

চড়ুই পাখির রাজ্য
চড়ুই পাখির রাজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স

নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো
গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল
বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল

নগর জীবন

অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন
অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে
গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে

সম্পাদকীয়

আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তায় স্থবির বাণিজ্য
অনিশ্চয়তায় স্থবির বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে
পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ
সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

বেগমপাড়া
বেগমপাড়া

সম্পাদকীয়

পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে
পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়
খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়

নগর জীবন