শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৩৮, বুধবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২২

গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা

‘বাসযোগ্য শহর গড়তে ঢাকামুখী মানুষের স্রোত কমাতে হবে’

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
‘বাসযোগ্য শহর গড়তে ঢাকামুখী মানুষের স্রোত কমাতে হবে’

রাজধানীকে বাসযোগ্য শহর গড়তে হলে ঢাকামুখী মানুষের স্রোত কমাতে হবে। মানুষের এই স্রোত কমাতে ঢাকার পার্শ্ববর্তী জেলাগুলোর সাথে মেট্রোরেল ও দ্রুতগামী রেল, সড়ক ও নৌপথ চালুর কথা বলা হয়েছে। এসব জেলায় স্বাস্থ্য, শিক্ষা, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতিসহ সব সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা তৈরির কথা হয়েছে। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনী ইশতেহার অনুযায়ী আমার গ্রাম আমার শহর প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এসব উদ্যোগ বাস্তবায়ন হলে ঢাকামুখী মানুষের স্রোত কমবে বলে গোলটেবিল বৈঠকে এসব কথা উঠে আসে। 

বুধবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে হোটেল হলিডে ইনে নাগরিক টেলিভিশনের উদ্যোগে ‘বাসযোগ্য ঢাকা-কতদূর?’ শীর্ষক গোল টেবিল বৈঠকে বক্তারা এসব কথা বলেন।

নাগরিক টিভির হেড অফ নিউজ দীপ আজাদের সঞ্চালনায় গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। 

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই'র সাবেক সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম। আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামসুল হক, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের সভাপতি ফজলে রেজা সুমন, ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশের সভাপতি নুরুল হুদা, ড্যাপ পরিচালক আশরাফুল ইসলাম, বাংলাদেশ পরিবেশ আইনজীবী সমিতির প্রধান নির্বাহী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান ও স্থপতি ইকবাল হাবিব।

স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেন, একটি শহরকে বাসযোগ্য করতে হলে আগে জনসংখ্যার পরিকল্পনা করতে হবে। ওই শহরে কি পরিমাণ জনসংখ্যা আছে, ভবিষ্যতে কি পরিমাণ জনসংখ্যা হবে?  এটার সম্মুখ ধারণা থাকতে হবে। এই মানুষগুলোকে কি ধরনের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হবে সেটার পরিকল্পনা থাকতে হবে। আমরা বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (ড্যাপ) প্রণয়ন করেছি। এই পরিকল্পনায় নাগরিকের সব সুযোগ সুবিধা রাখা হয়েছে।

তিনি বলেন, মানুষ এখন ঢাকামুখী। ঢাকা শহর আয়তনের তুলনায় জনঘনত্ব অনেক বেশি। ঢাকামুখী মানুষের স্রোত কমাতে প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগে আমার গ্রাম আমার শহর প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে শহরের সব সুবিধা গ্রামে পৌঁছে দেওয়া হবে। তাহলে মানুষের ঢাকামুখী স্রোত কমবে।   

স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, ড্যাপে অনেকগুলো সুবিধার কথা বলা হয়েছে। অথচ দুই-একটা বিষয় নিয়ে বেশি আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। শতভাগের মধ্যে দুই ভাগ সমস্যা থাকতেই পারে। আর বাকি ৯৮ ভাগতো ভাল। এটা নিয়ে আলোচনা করেন। আমরা ড্যাপ গেজেট হওয়ার আগেও বলেছি, যুক্তিসঙ্গত কোন সমস্যা থাকলে অবশ্যই সমাধান করা হবে। এখনও বলছি, তিন মাস বা ছয় মাস অন্তর অন্তর মন্ত্রীসভা কমিটির বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে সমস্যাগুলো সংশোধন করা হবে।

এফবিসিসিআই'র সাবেক সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম বলেন, বিশ্বের অন্যান্য উন্নত দেশ যেভাবে তাদের শহরকে নিয়ে আগামীর কথা ভেবে পরিকল্পনা করছে। আমাদেরও তেমন আগামীর প্রজন্মের কথা ভেবে বিজ্ঞানস্মমত উপায়ে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা করতে হবে। যেদেশগুলো তাদের শহরের উন্নয়নে ফলপ্রসূ পরিকল্পনা করেছে প্রয়োজনে নলেজ শেয়ার করে নিতে হবে তাদের কাছ থেকে।

রাজউক চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা বলেন, সুন্দর শহর গড়ার পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে রাজউক। নগর পরিকল্পানা বাস্তবায়নে সবার আগে প্রয়োজন ঢাকায় আসা মানুষের স্রোত কমিয়ে আনা। ঢাকা ছাড়া অন্যান্য স্থানে শিক্ষা, চিকিৎসা, যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও উন্নতি ঘটাতে পারলে ঢাকার ওপর চাপ কমবে। তখন নগর পরিকল্পনাকে আরও ভালোভাবে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে।

তিনি বলেন. রাজউক ভবনের প্ল্যান দেয়, সে ভবন নির্মাণ করে ইঞ্জিনিয়াররা। রাজউকের প্ল্যানবিহীন যেসব ভবন হয়েছে, সেটার জন্য রাজউক যতটুকু দায়ি ততটুকু ইঞ্জিনিয়ারাও।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামসুল হক বলেন, যেকোন সিটিকে পরিকল্পনাকে এগিয়ে নিতে হলে মেট্রোরেল খুবই গুরুত্ববহন করে। উচ্চগতির ট্রেনকে গুরুত্ব দিলে দূর দূরান্ত থেকে মানুষ কাজে এসে নিজ বাড়িতে ফিরে যাবে। যখণ এক ঘণ্টায় একটা জেলা থেকে রাজধানীতে এসে অফিস করে চলে যাওয়ার সুযোগ থাকবে তখন রাজধানী কেন্দ্রীক পরিকল্পনা, ড্যাপ সব কিছুর সুন্দর বাস্তবায়ন হবে। উচ্চ গতির ট্রেন জাতীয় এমন উদ্যোগ আমাদের জন্য খুবই জরুরি। রাজধানীর পরিকল্পনায় এবং তা বাস্তবায়নে রাজউকের অনেক বড় ভূমিকা আছে। তাদের কাজগুলো তাদের সঠিকভাবে করতে হবে, তবে তা শুধু ল্যান্ড কেন্দ্রীক উন্নয়ন নিয়ে নয় সার্বিক দিকেই হতে হবে।

ড্যাপ পরিচালক আশরাফুল ইসলাম বলেন, ড্যাপের নতুন শহরের পরিকল্পনা যেমন রয়েছে, তেমনি পুরাতন শহরকেও যেন সুন্দরভাবে ঢেলে সাজানো যায় তার সঠিক পরিকল্পনায় নেওয়া হয়েছে। ড্যাপ বাস্তবায়ন হলে সার্বিক দিক থেকে সবাই উপকৃত হবে। ড্যাপে ট্রানজিট ওরিয়েন্ট ডেভলপমেন্ট সম্পর্কিত পরিকল্পনাকে অধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে যার মাধ্যমে সার্বিক পরিস্থিতর উন্নয়ন ঘটবে। ফ্লোর এরিয়ার রেশিও যে কথা বলা হচ্ছে সেখানে প্রশস্ত রাস্তা বাস্তবায়নকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের সভাপতি ফজলে রেজা সুমন বলেন, ড্যাপ বাস্তবায়ন করা গেলে রাজধানীকে সুন্দরভাবে পরিকল্পনা অনুযায়ী গড়া সম্ভব হবে। এখানে নানা মহলে ফ্লোর এরিয়া রেশিও নিয়ে বিভ্রান্তি চলছে কিন্তু কেন করা হয়েছে তা বুঝতে হবে আমাদের। এখানে শুধু স্থপতির বিষয় ছাড়াও সার্বিক বিষয়াদি নিয়েই একটা পরিকল্পনা করা হয়েছে।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ সেপ্টেম্বর)
নিম্নমানের কয়লায় বিপর্যয়ের শঙ্কা
নিম্নমানের কয়লায় বিপর্যয়ের শঙ্কা
৭৩ পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইসির
৭৩ পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইসির
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
পর্যটনের লক্ষ্য শুধু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নয়, আনন্দেরও উপলক্ষ : বশিরউদ্দীন
পর্যটনের লক্ষ্য শুধু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নয়, আনন্দেরও উপলক্ষ : বশিরউদ্দীন
নখদন্তহীন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন দেখতে চাই না : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
নখদন্তহীন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন দেখতে চাই না : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
এই কমিশন শক্ত মেরুদণ্ড নিয়েই কাজ করছে : ইসি আনোয়ারুল
এই কমিশন শক্ত মেরুদণ্ড নিয়েই কাজ করছে : ইসি আনোয়ারুল
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
ভালো নির্বাচন করা ছাড়া দ্বিতীয় কোনো বিকল্প নেই : ইসি মাছউদ
ভালো নির্বাচন করা ছাড়া দ্বিতীয় কোনো বিকল্প নেই : ইসি মাছউদ
বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক
বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক
নির্বাচনে কোনো দল বা ব্যক্তির পক্ষে কাজ করা যাবে না: সিইসি
নির্বাচনে কোনো দল বা ব্যক্তির পক্ষে কাজ করা যাবে না: সিইসি
সর্বশেষ খবর
সৌদি আরবে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদি আরবে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছরেই বৈঠকে বসতে পারেন ট্রাম্প ও কিম
চলতি বছরেই বৈঠকে বসতে পারেন ট্রাম্প ও কিম

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা এখন জানি বড় টুর্নামেন্টে কিভাবে ম্যাচ জিততে হয়: জ্যোতি
আমরা এখন জানি বড় টুর্নামেন্টে কিভাবে ম্যাচ জিততে হয়: জ্যোতি

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ সেপ্টেম্বর)

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মদের বিষক্রিয়ায় রাশিয়ায় ২৫ জনের মৃত্যু
মদের বিষক্রিয়ায় রাশিয়ায় ২৫ জনের মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোরিডার দিকে এগিয়ে আসছে হারিকেন ইমেল্ডা
ফ্লোরিডার দিকে এগিয়ে আসছে হারিকেন ইমেল্ডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে অভিষেক-হার্দিকের চোট নিয়ে শঙ্কা, মুখ খুললেন কোচ
ফাইনালে অভিষেক-হার্দিকের চোট নিয়ে শঙ্কা, মুখ খুললেন কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহর কৃতজ্ঞতায় নবীজি (সা.)-এর সিজদা
আল্লাহর কৃতজ্ঞতায় নবীজি (সা.)-এর সিজদা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা
সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসলামে নেতৃত্বের ধারাবাহিকতা ও ঐক্য
ইসলামে নেতৃত্বের ধারাবাহিকতা ও ঐক্য

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিম্নমানের কয়লায় বিপর্যয়ের শঙ্কা
নিম্নমানের কয়লায় বিপর্যয়ের শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবুধাবিতে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের প্রথম ‘নেট-জিরো এনার্জি মসজিদ’
আবুধাবিতে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের প্রথম ‘নেট-জিরো এনার্জি মসজিদ’

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইহকাল ও পরকালে ধৈর্যের পুরস্কার
ইহকাল ও পরকালে ধৈর্যের পুরস্কার

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়
আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ভালো দিন আর ভারতের বাজে দিন চান মিসবাহ
পাকিস্তানের ভালো দিন আর ভারতের বাজে দিন চান মিসবাহ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল ক্রিস্টাল প্যালেস
শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল ক্রিস্টাল প্যালেস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গুলশান থেকে কামাল মজুমদারের ছেলে শাহেদ আটক
গুলশান থেকে কামাল মজুমদারের ছেলে শাহেদ আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮
তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুরে ৪ স্বর্ণের বারসহ দুই চোরাকারবারি গ্রেফতার
মহেশপুরে ৪ স্বর্ণের বারসহ দুই চোরাকারবারি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে মাদরাসা ছাত্রসহ নিহত ৩
হবিগঞ্জে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে মাদরাসা ছাত্রসহ নিহত ৩

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় রাজবাড়ীতে ২ জনের মৃত্যু
পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় রাজবাড়ীতে ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রুনোর পেনাল্টি মিসে ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হারল ইউনাইটেড
ব্রুনোর পেনাল্টি মিসে ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হারল ইউনাইটেড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাতুড়িপেটায় প্রধান শিক্ষকের পা ভেঙে দেওয়ার ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি
হাতুড়িপেটায় প্রধান শিক্ষকের পা ভেঙে দেওয়ার ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতলেতিকোর মাঠে বিধ্বস্ত রিয়াল মাদ্রিদ
আতলেতিকোর মাঠে বিধ্বস্ত রিয়াল মাদ্রিদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে টাইব্রেকারে হারল বাংলাদেশ
ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে টাইব্রেকারে হারল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে কেউ না খেয়ে মরবে না : জিন্নাহ কবীর
৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে কেউ না খেয়ে মরবে না : জিন্নাহ কবীর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ
আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা
গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?
পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা
কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ রান সাইফের
সর্বোচ্চ রান সাইফের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু
প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি
সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের
ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!
কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান
নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের
শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার
আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?
বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট
বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ
ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি
ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ
ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের
আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী
এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প
১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড
ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’
‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং
পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং

১৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

প্রিন্ট সর্বাধিক
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ

নগর জীবন

সংকট কাটছে রাজনীতিতে
সংকট কাটছে রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে
হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ
ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন
ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন

নগর জীবন

ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা
ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে
বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক
মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক

শোবিজ

বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি
বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

শোবিজ

২০০ বছরের ভাসমান হাট
২০০ বছরের ভাসমান হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন
বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?
শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?

শোবিজ

হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন
হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!
আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল
ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল

শোবিজ

এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প
এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ
ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর
আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর

নগর জীবন

বিদেশে দেশের বদনাম
বিদেশে দেশের বদনাম

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি
এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক
বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো
আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো

নগর জীবন