শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩২, সোমবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২২

মানুষ সন্ত্রাসীদের আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না : হানিফ

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
মানুষ সন্ত্রাসীদের আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না : হানিফ

আওয়ামী লীগ যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি বলেছেন, বিএনপির দুর্নীতিবাজ নেতাদের কথায় এই বাংলাদেশ আর পিছনে ফিরবে না। দেশের মানুষ দুর্নীতিবাজ, সন্ত্রাসীদের আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়ন অগ্রগতিতে এগিয়ে যাওয়াই দেশের মানুষের লক্ষ্য।

সোমবার চাঁদপুরের শাহরাস্তি উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

হানিফ বলেন, বর্তমানে দেশের সবচেয়ে বড় সমস্যা স্বাধীনতা বিরোধী বিএনপি-জামায়াত। বিএনপি-জামায়াতকে উৎখাতের লক্ষ্যে কাজ করতে হবে। আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া দল। আন্দোলন, সংগ্রাম করে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটানো যাবে না।

টানা ১৪ বছর রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকায় শেখ হাসিনা দেশকে উন্নয়ন, অগ্রগতিতে এগিয়ে কোথায় নিয়ে এসেছেন। সেই বিষয়ে মূল্যায়ন করার সময় এসেছে জানিয়ে হানিফ বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আর এক বছর বাকি আছে। ২০০৯ সালে জনগণের নিরঙ্কুশ ম্যান্ডেট নিয়ে আমরা ক্ষমতায় এসেছি। বঙ্গবন্ধুকন্যা সেই বাংলাদেশকে আজ কোথায় নিয়ে এসেছেন। আমাদের মূল্যায়ন করতে হবে। জনগণের কাছে তুলে ধরতে হবে। কী ছিল আর কোথায় এসেছি, মানুষকে জানাতে হবে।

তিনি বলেন, ২০০৯ সালে বাংলাদেশ ৬০ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য ঘাটতির দেশ ছিল। আমাদের এতো অর্থ ছিল না আমদানির। রিলিফ আনতে হতো। রিলিফ মানেই ভিক্ষা, সাহায্য। বিশ্বের মানুষ আমাদের ভিক্ষুকের জাতি হিসেবে চিনতো। মধ্যপ্রাচ্যে পরিচিত ছিলাম মিসিকিনের জাতি হিসেবে। আমরা ক্ষমতায় আসার পর আমাদের প্রথম লক্ষ্য ছিল খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করা। মাত্র তিন বছরে আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছি। আজ আমরা ভিক্ষুকের জাতি নই; আত্মমর্যাদাশীল দেশ হিসেবে পরিচিত। আমাদের এই পরিচয় এনে দিয়েছেন শেখ হাসিনা।

বিএনপি নেতাদের সমালোচনা করে হানিফ বলেন, বিএনপি নেতারা আজ অনেক সুরে কথা বলেন। সরকার হঠাতে নানা ষড়যন্ত্র করছেন। মিথ্যা কথা বলে জনগণকে বিভ্রান্ত করতে চাচ্ছেন। তারা বলছেন- ‘টেক ব্যাক বাংলাদেশ’। বাংলাদেশকে পিছনে নিয়ে যাও। হত্যা, খুন ও জঙ্গিদের পৃষ্টপোষকতা করা তাদের পলাতক নেতা তারেক রহমান মুচলেকা দিয়ে রাজনীতি থেকে চলে গিয়েছিল। এখন আবার খায়েশ হয়েছে প্রধানমন্ত্রী হবার।

বাংলাদেশকে বিএনপি নেতা কোন পিছনে নিয়ে যেতে চান এমন প্রশ্ন রেখে আওয়ামী লীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, রাষ্ট্রক্ষমতায় যখন ছিলেন দেশকে কোথায় নিয়ে গিয়েছিলেন আপনারা? আপনারা কি আমাদের আবার খাদ্য ঘাটতির দেশে নিয়ে যেতে চান? মানুষ সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদের রাষ্ট্র বানাতে দিবে না।

আওয়ামী লীগ সরকার রিজার্ভ খেয়ে ফেলেছে, দেশ শেষ করে দিয়েছে- বিএনপি নেতাদের এমন মন্তব্যের কড়া সমালোচনা করে তিনি বলেন, আপনাদের (বিএনপি) সময়ে দেশের রিজার্ভ কত ছিল? রিজার্ভের কথা বলার আগে লজ্জা হওয়া উচিত। মাত্র মাত্র ৩ দশমিক ২৮ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ ছিল। তখন দেশ ধ্বংস হয়নি, আর এখন দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে। মানুষের মাথাপিছু আয় কতো ছিল? ৬শ’ ডলারের নিচে আর আজ মানুষের মাথাপিছু আয় প্রায় ২৯০০ ডলার। বিএনপির সময়ে রফতানি আয় ছিল মাত্র ৮ বিলিয়ন ডলারের নিচে। আজ দেশের রফতানি আয় ৪৮ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে।

ফরেন রেমিটেন্স বেড়েছে। চরম দরিদ্র দেশকে বিশ্বে আজ উন্নয়নের রোল মডেল বলা হয়। এসব উন্নয়ন বিএনপির ভালো লাগে না- বলেন তিনি।

বিএনপির সময়ে বাংলাদেশ কোন অবস্থায় ছিল স্মরণ করার জন্য দেশের মানুষকে আহ্বান জানিয়ে হানিফ বলেন, দুর্নীতির বরপুত্র ছিল তারেক রহমান। যত আন্তর্জাতিক টেন্ডার হতো সবকিছুর কমিশন হাওয়া ভবনে দিতে হতো। কমিশন ছাড়া কোনো কাজ হয়নি। এই তারেক সন্ত্রাসীদর গডফাদার ছিল। বাংলাদেশকে জঙ্গিবাদের চারণভূমি বানিয়ে ছিল। বাংলা ভাইসহ জেএমবির সদস্যরা প্রত্যেকে কাঁদে অস্ত্র নিয়ে পুলিশ প্রটেকশনে প্রকাশ্যে মিছিল করেছে। দেশকে উগ্র জঙ্গিবাদ, মৌলবাদে চারণভূমি বানিয়েছিল। ২০০৬ সালে বিবিসি অনলাইন এক রিপোর্টে বলেছিল- বাংলাদেশে ছোট-বড় ১২৫টি জঙ্গি সংগঠনের অস্তিত্ব আছে। জঙ্গিদের অনেকে সাক্ষাৎকারে বিবিসিকে বলেছিলেন, তাদের পৃষ্ঠপোষকতা করে তারেক রহমান।

আওয়ামী লীগের এই জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, দেশের দুই-এক জায়গা গোলযোগ করে দলের কর্মী মারা যাওয়ার ঘটনায় মির্জা ফখরুল সাহেব কান্না করে বলছেন, সরকার নাকি নির্যাতন করছে। ২০০১-০৬ সালে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীরা আওয়ামী লীগের ২৬ হাজার নেতাকর্মীকে হত্যা করেছিল। মির্জা ফখরুল সাহেব তখন কোথায় ছিল গণতন্ত্র, মানবতা। ক্ষমতায় আসার পর আওয়ামী লীগের কর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে নির্যাতন করেছেন।

বিএনপি মহাসচিবকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, কার জন্য মায়াকান্না করেন? ক্ষমতায় থাকতে যে পাপ কাজ করেছেন। সেই পাপের প্রায়শ্চিত্ত করতে হবে। আপনার নেত্রী খালেদা জিয়া একটি মামলায় দণ্ড হয়ে কারাগারে। শেখ হাসিনার মানবতায় তিনি এখন বাসায় আছেন। আর এই খালেদাই আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করে দেয়ার জন্য গ্রেনেড হামলা চালিয়েছিলেন। হামলা পর বলেছিলেন- শেখ হাসিনাকে কে মারতে যাবে। খালেদা জিয়ার মতো নিষ্ঠুর, পিশাচিনী বাংলার মাটিতে আর নেই।

বাংলাদেশের উন্নয়ন, অগ্রগতির মূল কাণ্ডারি আওয়ামী লীগ উল্লেখ করে হানিফ বলেন, আওয়ামী লীগ একটি অনুভূতির নাম। বাংলাদেশের ইতিহাসের অংশীদার। দেশের সবচেয়ে প্রাচীন ও বৃহৎ রাজনৈতিক দল। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে স্বাধীন বাংলাদেশ অর্জিত হয়েছিল। ৯ মাস যুদ্ধ করে আমরা দেশ স্বাধীন করেছিলাম। স্বাধীনতার একক কৃতিত্ব আওয়ামী লীগের।

আওয়ামী লীগের এই সিনিয়র নেতা বলেন, অসাম্প্রদায়িক চেতনার উন্নত, বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলাম। বাংলাদেশকে চরম দরিদ্র থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত করেছেন শেখ হাসিনা। তার নেতৃত্বে আমাদের অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জিত হয়েছে। বাংলাদেশকে ২০৩১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশ গড়াই আমাদের লক্ষ্য।

ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক মন্ত্রী মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম এমপি, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দীসহ প্রমুখ।

সম্মেলন উদ্বোধন করেন চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি নাছির উদ্দীন আহমেদ। সম্মেলনে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু নাঈম পাটওয়ারী দুলাল।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর : প্রেস সচিব
আগামী নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর : প্রেস সচিব
ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের ফুলেল শুভেচ্ছা
ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের ফুলেল শুভেচ্ছা
এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য জরুরি নির্দেশনা
এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য জরুরি নির্দেশনা
বন ও প্রাকৃতিক সম্পদ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নিরাপত্তার ভিত্তি : পরিবেশ উপদেষ্টা
বন ও প্রাকৃতিক সম্পদ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নিরাপত্তার ভিত্তি : পরিবেশ উপদেষ্টা
সাগরে লঘুচাপের শঙ্কা, তিন বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
সাগরে লঘুচাপের শঙ্কা, তিন বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম অংশীজন রিকশাওয়ালা ভাইয়েরা: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম অংশীজন রিকশাওয়ালা ভাইয়েরা: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
ইমামদের জাতীয় সম্মেলন ২৯ জুন
ইমামদের জাতীয় সম্মেলন ২৯ জুন
দাপ্তরিক কাজে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার নিষিদ্ধ করল বিমান
দাপ্তরিক কাজে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার নিষিদ্ধ করল বিমান
অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প অনুমোদন থেকে বিরত থাকার আহ্বান সালেহউদ্দিন আহমেদের
অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প অনুমোদন থেকে বিরত থাকার আহ্বান সালেহউদ্দিন আহমেদের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক চুক্তি চূড়ান্তে বাংলাদেশের আলোচনা অব্যাহত
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক চুক্তি চূড়ান্তে বাংলাদেশের আলোচনা অব্যাহত
সর্বশেষ খবর
মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না
মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!
৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমপ্লিট শাটডাউনে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
কমপ্লিট শাটডাউনে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় বাফুফের ট্রায়ালে ১৪ দেশের ৫২ তরুণ
ঢাকায় বাফুফের ট্রায়ালে ১৪ দেশের ৫২ তরুণ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মবিশ্বাস নিয়ে বাহরাইনের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
আত্মবিশ্বাস নিয়ে বাহরাইনের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণ-হত্যা মামলা তুলে না নেওয়ায় ব্যবসায়ীকে অপহরণ, গ্রেফতার ৬
ধর্ষণ-হত্যা মামলা তুলে না নেওয়ায় ব্যবসায়ীকে অপহরণ, গ্রেফতার ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালপুরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত
লালপুরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ত্রাণের আটায় মাদক!
গাজায় ত্রাণের আটায় মাদক!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্ননে সুধীজনদের মতবিনিময়
নড়াইলে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্ননে সুধীজনদের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে ৬৫ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ
কালীগঞ্জে ৬৫ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বাড়ল ডেঙ্গু রোগী
সিলেটে বাড়ল ডেঙ্গু রোগী

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবু সাঈদ হত্যা মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে বেরোবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আবু সাঈদ হত্যা মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে বেরোবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও করোনা মোকাবেলায় তিন মাসব্যাপী অভিযান চালাবে চসিক: মেয়র
ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও করোনা মোকাবেলায় তিন মাসব্যাপী অভিযান চালাবে চসিক: মেয়র

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৌলতলী সেতু বদলে দিয়েছে ২০ গ্রামের ভাগ্য
বৌলতলী সেতু বদলে দিয়েছে ২০ গ্রামের ভাগ্য

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যারা নির্যাতিত হয়েছে, তাদের মূল্যায়ন করতে হবে’
‘যারা নির্যাতিত হয়েছে, তাদের মূল্যায়ন করতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারিতে জাবির ৭ম সমার্তন হবে: উপাচার্য
জানুয়ারিতে জাবির ৭ম সমার্তন হবে: উপাচার্য

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় খাবারের অভাবে তিন মাসের শিশুর মৃত্যু
গাজায় খাবারের অভাবে তিন মাসের শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে তোপের মুখে সিনেট সভা ত্যাগ আওয়ামীপন্থিদের
জাবিতে তোপের মুখে সিনেট সভা ত্যাগ আওয়ামীপন্থিদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও গণ অভ্যুত্থানের পূর্ণতা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা
‘বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও গণ অভ্যুত্থানের পূর্ণতা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনার দুর্গাপুরে বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি
সিলেটে ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুবতীর মরদেহ উদ্ধার
যুবতীর মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত
একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প
এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন
পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা
আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ
দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল
ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু
মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট
ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের
সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন
সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত
বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?
ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’

শোবিজ

দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের
দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে গাড়ি মেলা
আইসিসিবিতে গাড়ি মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব

প্রথম পৃষ্ঠা

অচল ব্যবসাবাণিজ্য
অচল ব্যবসাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজবাড়ীর পদ্মায় ধরা পড়ল ৫০ কেজির বাগাড়
রাজবাড়ীর পদ্মায় ধরা পড়ল ৫০ কেজির বাগাড়

নগর জীবন

হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’

সম্পাদকীয়

গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!
ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিস্ট আমলের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বাতিলের দাবি
ফ্যাসিস্ট আমলের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বাতিলের দাবি

নগর জীবন

মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের
পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন
চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট সংশ্লিষ্ট হাজার কর্মকর্তার বিষয়ে অনুসন্ধান
ভোট সংশ্লিষ্ট হাজার কর্মকর্তার বিষয়ে অনুসন্ধান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির বৈঠক ছিল সৌজন্যমূলক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির বৈঠক ছিল সৌজন্যমূলক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা হিটলারকেও হার মানিয়েছিল
হাসিনা হিটলারকেও হার মানিয়েছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের ৩৬ দিনের কর্মসূচি
জামায়াতের ৩৬ দিনের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়াচ্ছে পুশইন
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে পুশইন

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্টন ধানমন্ডি উত্তরায় চলবে বুয়েটের নকশায় তৈরি অটোরিকশা
পল্টন ধানমন্ডি উত্তরায় চলবে বুয়েটের নকশায় তৈরি অটোরিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসপাতাল থেকে শিশু উধাও
হাসপাতাল থেকে শিশু উধাও

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক চুক্তি চূড়ান্তে আলোচনা অব্যাহত
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক চুক্তি চূড়ান্তে আলোচনা অব্যাহত

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ রাতের সৌভাগ্যবান যারা
শেষ রাতের সৌভাগ্যবান যারা

সম্পাদকীয়