শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৩২, সোমবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৩

দেশের সার্বভৌমত্বকে বারবার হুমকির মুখে ফেলেছে বিএনপি-জামায়াত : হানিফ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
দেশের সার্বভৌমত্বকে বারবার হুমকির মুখে ফেলেছে বিএনপি-জামায়াত : হানিফ

বিএনপি-জামায়াত অশুভ শক্তি বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্বকে বারবার হুমকির মুখে ঠেলে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি।

তিনি বলেন, তারা (বিএনপি-জামায়াত) এ দেশের স্বাধীনতা, উন্নয়ন-অগ্রগতি মেনে নিতে পারে না। তাই তারা এখন নির্বাচন নিয়ে খেলা শুরু করেছে। পরিষ্কারভাবে বলে দিতে চাই, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী হবে। যে সংবিধানের জন্য ৩০ লাখ মানুষকে প্রাণ দিতে হয়েছে, ২ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানি হয়েছে, যে সংবিধানের জন্য জীবনবাজি রেখে আমরা যুদ্ধ করেছিলাম সেই সংবিধানের বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই।

সোমবার বেলা ১১টায় মেহেরপুরের মুজিবনগর শেখ হাসিনা মঞ্চে মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন হানিফ।

মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টানা ১৪ বছরে বাংলাদেশকে চরম দরিদ্র দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে নিয়ে এসেছি আমরা। আজ বাংলাদেশ সারাবিশ্বে প্রশংসিত। আমরা খাদ্য, বিদ্যুতে স্বয়ংসম্পূর্ণ। কিন্তু এখনো তারা বিরুদ্ধাচারণ করে যাচ্ছে। তাদের লক্ষ্য, সরকারেকে ক্ষমতাচ্যুত করা, উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করা।

তিনি বলেন, যাদের সক্ষমতা আছে তারা নির্বাচনে আসবেন। নির্বাচনে অংশ নিয়ে প্রমাণ করবেন জনগণ কাকে চায় বা কাকে চায় না। রাস্তায় দাঁড়িয়ে ভাষণ দিয়ে জনগণ কার পক্ষে আছে সেটা বলার সুযোগ নেই।

হানিফ বলেন, বাঙালির স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা ছিল যুগ যুগ ধরে, শত শত বছর ধরে। বাঙালি শত শত বছর ধরে নির্যাতনের শিকার হয়েছে, বারবার আক্রমণের শিকার হয়েছে। কিন্তু আমাদের মুক্তির আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি। হাজী শরীয়তুল্লাহ ফরায়েজি আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাঙালির মুক্তির জন্য প্রথম লড়াই-সংগ্রাম শুরু করেছিলেন। তিতুমীর বাঁশেরকেল্লা নির্মাণ করে বাঙালির মুক্তির জন্য সংগ্রাম করেছেন; কিন্তু ফল আসেনি। মাস্টারদা সূর্যসেন, প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারসহ অনেকেই লড়াই করেছেন; কিন্তু আমাদের মুক্তি আসেনি।

তিনি বলেন, নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু বলেছিলেন তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব। বাঙালি রক্ত দিয়েছে, ৫৬ হাজার বর্গমাইল রক্তে রঞ্জিত হয়েছে বহুবার; কিন্তু মুক্তি আসেনি। অবশেষে আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ঐতিহাসিক ভাষণে বলেছিলেন, তোমরা ঐক্যবদ্ধ হও। এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। আমরা জীবন দিয়ে হলেও বাংলাকে মুক্ত করবো। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমরা স্বাধীন বাংলা প্রতিষ্ঠা করেছি।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রেক্ষাপট তুলে ধরে হানিফ বলেন, স্বাধীনতা কারো দয়ায় আসেনি, কোনো গোলটেবিলে আলোচনায় বসে বা কোনো মেজরের হুইসেলে হয়নি। এই স্বাধীনতা অর্জনের বিশাল প্রেক্ষাপট আছে। ১৯৪৭ সালে দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে দেশভাগের পর বাঙালির ওপর পাকিস্তানী শাসকগোষ্ঠীর বৈষম্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছেন বঙ্গবন্ধু।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু প্রথমেই আমাদের মাতৃভাষার জন্য আন্দোলন করেছিলেন। ’৫২র ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছিল মুক্তির যাত্রা। ‘৫৪-র যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ‘৫৬-র শাসনতন্ত্র আন্দোলন, ‘৬২ শিক্ষা আন্দোলন ও ’৬৬ ছয় দফার মধ্য দিয়ে আমরা ধাপে ধাপে এগিয়েছি। মূলত ‘৬৬-র ছয় দফাই ছিল আমাদের স্বাধীনতার মূল সোপান।

আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ’৬৯ এর গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলার কৃষক, শ্রমিক ঐক্যবদ্ধ হয়ে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে দুর্বার সংগ্রাম করেছিলেন। বাঙালির মুক্তির জন্য আন্দোলন করায় জাতির পিতাকে বারবার পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠির রোষানলে পড়তে হয়েছিল। ছয় দফা ঘোষণার পর পাকিস্তানিরা বুঝতে পারলো বঙ্গবন্ধু ধীরে ধীরে স্বাধীনতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন। বঙ্গবন্ধুর বিরদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা দেয়া হলো। তাদের উদ্দেশ্য ছিল সর্বোচ্চ শাস্তি দিয়ে স্বাধীনতার পথ, মুক্তির পথ চিরতরে বন্ধ করে দেয়া। কিন্তু বাঙালি জাতির আন্দোলনের কারণে পাকিস্তানিরা তাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হলো।

তিনি বলেন, ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আমাদের স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। মূলত এটাই ছিলো স্বাধীনতার ডাক, আহ্বান। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাত্রিতে পাক-হানাদার বাহিনী ঢাকাসহ সারাদেশে অপারেশন সার্চলাইট নামে ইতিহাসের বর্বরোচিত হত্যাযজ্ঞ শুরু করে। তাৎক্ষণিক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এরপর ইপিআরের ওয়ারলেসে সারা বাংলায় সে ঘোষণা ছড়িয়ে পড়লো। জনগণকে আগেই প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানিয়েছিলেন এবার লড়াই চালিয়ে যাওয়ার নির্দেশনা দিলেন বঙ্গবন্ধু। সেই থেকে স্বাধীন বাংলাদেশের যাত্রা শুরু হয়েছিল।

হানিফ বলেন, বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে আমাদের জাতীয় নেতারা সেই সময়ে পাশ্ববর্তী বন্ধুপ্রতীম রাষ্ট্র ভারতে অবস্থান নিয়েছিলেন। সেখানে ১০ এপ্রিল সরকার গঠন করলেন। সেই সরকারের আনুষ্ঠানিক শপথ এই ঐতিহাসিক আম্রকাননে হয়েছিলো। আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাষ্ট্রপতি, প্রয়াত নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলামকে উপ-রাষ্ট্রপতি ও তাজউদ্দিন আহমদকে প্রধানমন্ত্রী করে বাকিদের নিয়ে মন্ত্রিসভা গঠন করা হয়েছিল। সেই সময়ে গার্ড অব অনার শেষে তাজউদ্দিন আহমদ বলেছিলেন, আমরা যা করেছি আমাদের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে করেছি। সেটাই ছিল স্বাধীন বাংলাদেশের সরকার যাত্রা শুরু। এই সরকারের নেতৃত্বে যুদ্ধ করে আমরা দেশ স্বাধীন করেছি।

আওয়ামী লীগের এই সিনিয়র নেতা বলেন, স্বাধীনতার ইতিহাসে বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগ ছাড়া আর কারো অবদান রাখার সুযোগ নেই। বাংলার কৃষক শ্রমিক মুক্তিযুদ্ধ করেছিল বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে, বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে। এখানে আর কারো নির্দেশ বা নেতৃত্ব আসার সুযোগ ছিল না।

জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধার ছদ্মাবরণে পাকিস্তানের এজেন্ট ছিলেন উল্লেখ করে হানিফ বলেন, ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে দেশের ইতিহাস পাল্টানোর চেষ্টা করা হলো, বিকৃত করা হলো। মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করা হলো। বঙ্গবন্ধুর অবদানকে খাটো করার চক্রান্ত হয়েছে। রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে একে একে মুক্তিযোদ্ধাদের অপদস্থ করলেন। অসংখ্য রাজাকার দিয়ে সরকার গঠন করে প্রমাণ করেছিলেন জিয়া কখনো মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করেনি। দালাল আইন বাতিল করে রাজাকার-যুদ্ধাপরাধী ও যারা গণহত্যা এবং অগ্নিসংযোগের নেতৃত্ব দিয়েছে তাদের কারাগার থেকে মুক্ত করে দিয়েছেন। কুখ্যাত রাজাকার প্রধান গোলাম আযমকে তিনি দেশে ফিরিয়ে এনেছেন। জামায়াতে ইসলামি-যাদের যুদ্ধাপরাধ, মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য রাজনীতি নিষিদ্ধ ছিল তাদের রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছেন।

বিএনপিকে আন্দোলন আন্দোলন খেলা বন্ধ করার আহ্বান জানিয়ে হানিফ বলেন, জনসমর্থনই আওয়ামী লীগের মূল শক্তি। এদেশের ক্ষমতার মালিক জনগণ। বিএনপি-জামায়াত দেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে চায়। আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া দল। এ দলের নেতৃত্বে লড়াই-সংগ্রাম করে স্বাধীনতা এসেছে। আওয়ামী লীগকে হুমকি দিয়ে কোনো লাভ হবে না। রাজাকার-আলবদরদের আমরা একাত্তরে পরাজিত করেছি, আবারো পরাস্ত করে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবো।

জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন ও মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।

জনসভায় সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম। সঞ্চালনা করেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক। 

বিশেষ বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট মো. আমিরুল আলম মিলন, পারভীন জামান কল্পনা, অ্যাডভোকেট গ্লোরিয়া সরকার ঝর্ণা, নির্মল কুমার চ্যাটার্জি, মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফরহাদ হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক এম. এ খালেক।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে সরকার বদ্ধপরিকর : উপদেষ্টা
শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে সরকার বদ্ধপরিকর : উপদেষ্টা
বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
১৪ অঞ্চলে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস
১৪ অঞ্চলে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস
জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব
জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব
গার্মেন্টস কর্মীদের বেতন-বোনাস দিতে হবে ৩ জুনের মধ্যে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গার্মেন্টস কর্মীদের বেতন-বোনাস দিতে হবে ৩ জুনের মধ্যে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
৫৫৩ কোটি টাকা ঋণ : এস আলমসহ ৩১ জনের বিরুদ্ধে মামলা অনুমোদন
৫৫৩ কোটি টাকা ঋণ : এস আলমসহ ৩১ জনের বিরুদ্ধে মামলা অনুমোদন
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি নিয়োগে সার্চ কমিটি গঠন
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি নিয়োগে সার্চ কমিটি গঠন
বুয়েটের আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত এক আসামির আপিল
বুয়েটের আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত এক আসামির আপিল
সিআইডির সাবেক প্রধান মোহাম্মদ আলীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সিআইডির সাবেক প্রধান মোহাম্মদ আলীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
লুটপাটের অর্থ ব্যবস্থাপনায় বিশেষ তহবিল গঠনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
লুটপাটের অর্থ ব্যবস্থাপনায় বিশেষ তহবিল গঠনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জনগণের নিরাপদ খাদ্য প্রাপ্তি নিশ্চিতে সবকিছু করা হবে : খাদ্য উপদেষ্টা
জনগণের নিরাপদ খাদ্য প্রাপ্তি নিশ্চিতে সবকিছু করা হবে : খাদ্য উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে সরকার বদ্ধপরিকর : উপদেষ্টা
শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে সরকার বদ্ধপরিকর : উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফসলের হাসপাতাল, সেবা নিচ্ছেন সহস্রাধিক কৃষক
ফসলের হাসপাতাল, সেবা নিচ্ছেন সহস্রাধিক কৃষক

৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় ব্যবসায়ীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
হবিগঞ্জে হত্যা মামলায় ব্যবসায়ীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২১৩৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২১৩৭ মামলা

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আকাশে মেঘ দেখলেই আঁতকে উঠেন রাবনাবাদ নদী পাড়ের মানুষ
আকাশে মেঘ দেখলেই আঁতকে উঠেন রাবনাবাদ নদী পাড়ের মানুষ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় তিন ঘণ্টার বৃষ্টিতে সড়কে হাঁটু পানি
বগুড়ায় তিন ঘণ্টার বৃষ্টিতে সড়কে হাঁটু পানি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন না হলে বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না : আমীর খসরু
নির্বাচন না হলে বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না : আমীর খসরু

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

জিয়া স্মৃতি জাদুঘরকে পূর্ণাঙ্গ মিউজিয়ামে রূপান্তর করা হবে: ফারুকী
জিয়া স্মৃতি জাদুঘরকে পূর্ণাঙ্গ মিউজিয়ামে রূপান্তর করা হবে: ফারুকী

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেরেবাংলা নগর থানায় নতুন ওসি
শেরেবাংলা নগর থানায় নতুন ওসি

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি সাময়িক স্থগিত
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি সাময়িক স্থগিত

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

তিন দফা দাবি আদায়ে বাগেরহাট মেরিন ইনস্টিটিউট শাটডাউন
তিন দফা দাবি আদায়ে বাগেরহাট মেরিন ইনস্টিটিউট শাটডাউন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে প্রধান শিক্ষকের নামে মামলা
কুষ্টিয়ায় ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে প্রধান শিক্ষকের নামে মামলা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ৩
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ৩

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিটনেসে মনোযোগী সরফরাজ, আগের সেই ‘ভুঁড়ি’ উধাও!
ফিটনেসে মনোযোগী সরফরাজ, আগের সেই ‘ভুঁড়ি’ উধাও!

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিংড়ায় যুবদল কর্মীর উপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
সিংড়ায় যুবদল কর্মীর উপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার
অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির আগেই ফুটপাত মেরামতের নির্দেশ ডিএনসিসি প্রশাসকের
কোরবানির আগেই ফুটপাত মেরামতের নির্দেশ ডিএনসিসি প্রশাসকের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে রাজবাড়ীতে ‘সুন্দর হাতের লেখা ও মেধা যাচাই’ প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে রাজবাড়ীতে ‘সুন্দর হাতের লেখা ও মেধা যাচাই’ প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে সব ধর্মের সমান অধিকার ও মর্যাদা নিশ্চিত হবে
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে সব ধর্মের সমান অধিকার ও মর্যাদা নিশ্চিত হবে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেনীতে কোরবানির পশুর চাহিদার চেয়ে সরবরাহ বেশি
ফেনীতে কোরবানির পশুর চাহিদার চেয়ে সরবরাহ বেশি

১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

১৪ অঞ্চলে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস
১৪ অঞ্চলে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ৩
হবিগঞ্জে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব
জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গার্মেন্টস কর্মীদের বেতন-বোনাস দিতে হবে ৩ জুনের মধ্যে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গার্মেন্টস কর্মীদের বেতন-বোনাস দিতে হবে ৩ জুনের মধ্যে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মকর্তাদের কলমবিরতি; চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কার্যক্রম ব্যাহত
কর্মকর্তাদের কলমবিরতি; চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কার্যক্রম ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিত্যক্ত অবস্থায় আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার
পরিত্যক্ত অবস্থায় আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ
ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস
ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক
সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ
ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের
সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত
পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান
ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ
জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট
টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে
সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা