শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৩২, সোমবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৩

দেশের সার্বভৌমত্বকে বারবার হুমকির মুখে ফেলেছে বিএনপি-জামায়াত : হানিফ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
দেশের সার্বভৌমত্বকে বারবার হুমকির মুখে ফেলেছে বিএনপি-জামায়াত : হানিফ

বিএনপি-জামায়াত অশুভ শক্তি বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্বকে বারবার হুমকির মুখে ঠেলে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি।

তিনি বলেন, তারা (বিএনপি-জামায়াত) এ দেশের স্বাধীনতা, উন্নয়ন-অগ্রগতি মেনে নিতে পারে না। তাই তারা এখন নির্বাচন নিয়ে খেলা শুরু করেছে। পরিষ্কারভাবে বলে দিতে চাই, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী হবে। যে সংবিধানের জন্য ৩০ লাখ মানুষকে প্রাণ দিতে হয়েছে, ২ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানি হয়েছে, যে সংবিধানের জন্য জীবনবাজি রেখে আমরা যুদ্ধ করেছিলাম সেই সংবিধানের বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই।

সোমবার বেলা ১১টায় মেহেরপুরের মুজিবনগর শেখ হাসিনা মঞ্চে মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন হানিফ।

মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টানা ১৪ বছরে বাংলাদেশকে চরম দরিদ্র দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে নিয়ে এসেছি আমরা। আজ বাংলাদেশ সারাবিশ্বে প্রশংসিত। আমরা খাদ্য, বিদ্যুতে স্বয়ংসম্পূর্ণ। কিন্তু এখনো তারা বিরুদ্ধাচারণ করে যাচ্ছে। তাদের লক্ষ্য, সরকারেকে ক্ষমতাচ্যুত করা, উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করা।

তিনি বলেন, যাদের সক্ষমতা আছে তারা নির্বাচনে আসবেন। নির্বাচনে অংশ নিয়ে প্রমাণ করবেন জনগণ কাকে চায় বা কাকে চায় না। রাস্তায় দাঁড়িয়ে ভাষণ দিয়ে জনগণ কার পক্ষে আছে সেটা বলার সুযোগ নেই।

হানিফ বলেন, বাঙালির স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা ছিল যুগ যুগ ধরে, শত শত বছর ধরে। বাঙালি শত শত বছর ধরে নির্যাতনের শিকার হয়েছে, বারবার আক্রমণের শিকার হয়েছে। কিন্তু আমাদের মুক্তির আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি। হাজী শরীয়তুল্লাহ ফরায়েজি আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাঙালির মুক্তির জন্য প্রথম লড়াই-সংগ্রাম শুরু করেছিলেন। তিতুমীর বাঁশেরকেল্লা নির্মাণ করে বাঙালির মুক্তির জন্য সংগ্রাম করেছেন; কিন্তু ফল আসেনি। মাস্টারদা সূর্যসেন, প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারসহ অনেকেই লড়াই করেছেন; কিন্তু আমাদের মুক্তি আসেনি।

তিনি বলেন, নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু বলেছিলেন তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব। বাঙালি রক্ত দিয়েছে, ৫৬ হাজার বর্গমাইল রক্তে রঞ্জিত হয়েছে বহুবার; কিন্তু মুক্তি আসেনি। অবশেষে আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ঐতিহাসিক ভাষণে বলেছিলেন, তোমরা ঐক্যবদ্ধ হও। এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। আমরা জীবন দিয়ে হলেও বাংলাকে মুক্ত করবো। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমরা স্বাধীন বাংলা প্রতিষ্ঠা করেছি।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রেক্ষাপট তুলে ধরে হানিফ বলেন, স্বাধীনতা কারো দয়ায় আসেনি, কোনো গোলটেবিলে আলোচনায় বসে বা কোনো মেজরের হুইসেলে হয়নি। এই স্বাধীনতা অর্জনের বিশাল প্রেক্ষাপট আছে। ১৯৪৭ সালে দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে দেশভাগের পর বাঙালির ওপর পাকিস্তানী শাসকগোষ্ঠীর বৈষম্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছেন বঙ্গবন্ধু।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু প্রথমেই আমাদের মাতৃভাষার জন্য আন্দোলন করেছিলেন। ’৫২র ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছিল মুক্তির যাত্রা। ‘৫৪-র যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ‘৫৬-র শাসনতন্ত্র আন্দোলন, ‘৬২ শিক্ষা আন্দোলন ও ’৬৬ ছয় দফার মধ্য দিয়ে আমরা ধাপে ধাপে এগিয়েছি। মূলত ‘৬৬-র ছয় দফাই ছিল আমাদের স্বাধীনতার মূল সোপান।

আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ’৬৯ এর গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলার কৃষক, শ্রমিক ঐক্যবদ্ধ হয়ে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে দুর্বার সংগ্রাম করেছিলেন। বাঙালির মুক্তির জন্য আন্দোলন করায় জাতির পিতাকে বারবার পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠির রোষানলে পড়তে হয়েছিল। ছয় দফা ঘোষণার পর পাকিস্তানিরা বুঝতে পারলো বঙ্গবন্ধু ধীরে ধীরে স্বাধীনতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন। বঙ্গবন্ধুর বিরদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা দেয়া হলো। তাদের উদ্দেশ্য ছিল সর্বোচ্চ শাস্তি দিয়ে স্বাধীনতার পথ, মুক্তির পথ চিরতরে বন্ধ করে দেয়া। কিন্তু বাঙালি জাতির আন্দোলনের কারণে পাকিস্তানিরা তাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হলো।

তিনি বলেন, ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আমাদের স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। মূলত এটাই ছিলো স্বাধীনতার ডাক, আহ্বান। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাত্রিতে পাক-হানাদার বাহিনী ঢাকাসহ সারাদেশে অপারেশন সার্চলাইট নামে ইতিহাসের বর্বরোচিত হত্যাযজ্ঞ শুরু করে। তাৎক্ষণিক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এরপর ইপিআরের ওয়ারলেসে সারা বাংলায় সে ঘোষণা ছড়িয়ে পড়লো। জনগণকে আগেই প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানিয়েছিলেন এবার লড়াই চালিয়ে যাওয়ার নির্দেশনা দিলেন বঙ্গবন্ধু। সেই থেকে স্বাধীন বাংলাদেশের যাত্রা শুরু হয়েছিল।

হানিফ বলেন, বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে আমাদের জাতীয় নেতারা সেই সময়ে পাশ্ববর্তী বন্ধুপ্রতীম রাষ্ট্র ভারতে অবস্থান নিয়েছিলেন। সেখানে ১০ এপ্রিল সরকার গঠন করলেন। সেই সরকারের আনুষ্ঠানিক শপথ এই ঐতিহাসিক আম্রকাননে হয়েছিলো। আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাষ্ট্রপতি, প্রয়াত নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলামকে উপ-রাষ্ট্রপতি ও তাজউদ্দিন আহমদকে প্রধানমন্ত্রী করে বাকিদের নিয়ে মন্ত্রিসভা গঠন করা হয়েছিল। সেই সময়ে গার্ড অব অনার শেষে তাজউদ্দিন আহমদ বলেছিলেন, আমরা যা করেছি আমাদের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে করেছি। সেটাই ছিল স্বাধীন বাংলাদেশের সরকার যাত্রা শুরু। এই সরকারের নেতৃত্বে যুদ্ধ করে আমরা দেশ স্বাধীন করেছি।

আওয়ামী লীগের এই সিনিয়র নেতা বলেন, স্বাধীনতার ইতিহাসে বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগ ছাড়া আর কারো অবদান রাখার সুযোগ নেই। বাংলার কৃষক শ্রমিক মুক্তিযুদ্ধ করেছিল বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে, বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে। এখানে আর কারো নির্দেশ বা নেতৃত্ব আসার সুযোগ ছিল না।

জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধার ছদ্মাবরণে পাকিস্তানের এজেন্ট ছিলেন উল্লেখ করে হানিফ বলেন, ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে দেশের ইতিহাস পাল্টানোর চেষ্টা করা হলো, বিকৃত করা হলো। মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করা হলো। বঙ্গবন্ধুর অবদানকে খাটো করার চক্রান্ত হয়েছে। রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে একে একে মুক্তিযোদ্ধাদের অপদস্থ করলেন। অসংখ্য রাজাকার দিয়ে সরকার গঠন করে প্রমাণ করেছিলেন জিয়া কখনো মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করেনি। দালাল আইন বাতিল করে রাজাকার-যুদ্ধাপরাধী ও যারা গণহত্যা এবং অগ্নিসংযোগের নেতৃত্ব দিয়েছে তাদের কারাগার থেকে মুক্ত করে দিয়েছেন। কুখ্যাত রাজাকার প্রধান গোলাম আযমকে তিনি দেশে ফিরিয়ে এনেছেন। জামায়াতে ইসলামি-যাদের যুদ্ধাপরাধ, মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য রাজনীতি নিষিদ্ধ ছিল তাদের রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছেন।

বিএনপিকে আন্দোলন আন্দোলন খেলা বন্ধ করার আহ্বান জানিয়ে হানিফ বলেন, জনসমর্থনই আওয়ামী লীগের মূল শক্তি। এদেশের ক্ষমতার মালিক জনগণ। বিএনপি-জামায়াত দেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে চায়। আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া দল। এ দলের নেতৃত্বে লড়াই-সংগ্রাম করে স্বাধীনতা এসেছে। আওয়ামী লীগকে হুমকি দিয়ে কোনো লাভ হবে না। রাজাকার-আলবদরদের আমরা একাত্তরে পরাজিত করেছি, আবারো পরাস্ত করে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবো।

জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন ও মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।

জনসভায় সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম। সঞ্চালনা করেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক। 

বিশেষ বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট মো. আমিরুল আলম মিলন, পারভীন জামান কল্পনা, অ্যাডভোকেট গ্লোরিয়া সরকার ঝর্ণা, নির্মল কুমার চ্যাটার্জি, মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফরহাদ হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক এম. এ খালেক।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে ইসি : সানাউল্লাহ
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে ইসি : সানাউল্লাহ
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বিসিসিটি ফান্ডে ১৮ প্রকল্প অনুমোদন
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বিসিসিটি ফান্ডে ১৮ প্রকল্প অনুমোদন
রাজধানীর সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে নিরাপত্তা জোরদার
রাজধানীর সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে নিরাপত্তা জোরদার
দুরারোগ্য রোগে আক্রান্তদের হজের অনুমতি দেবে না সৌদি সরকার : ধর্ম মন্ত্রণালয়
দুরারোগ্য রোগে আক্রান্তদের হজের অনুমতি দেবে না সৌদি সরকার : ধর্ম মন্ত্রণালয়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
ডিএমপির ৫ এডিসিকে বদলি
ডিএমপির ৫ এডিসিকে বদলি
১১ কোটির অবৈধ সম্পদ : বেনজীরের বিরুদ্ধে চার্জশিটের অনুমোদন দুদকের
১১ কোটির অবৈধ সম্পদ : বেনজীরের বিরুদ্ধে চার্জশিটের অনুমোদন দুদকের
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
‘রাজনৈতিক প্রভাবে কেউ যেন দুর্নীতির পথে না হাঁটে’
‘রাজনৈতিক প্রভাবে কেউ যেন দুর্নীতির পথে না হাঁটে’
সাবেক মন্ত্রী উবায়দুলকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ
সাবেক মন্ত্রী উবায়দুলকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
কলাপাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি
কলাপাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিএনপি'র সম্ভাব্য প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল দাবিতে বিক্ষোভ
দিনাজপুরে বিএনপি'র সম্ভাব্য প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল দাবিতে বিক্ষোভ

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সরকারি মেডিকেলে ভর্তিতে আসন কমল
সরকারি মেডিকেলে ভর্তিতে আসন কমল

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এখনও প্রতিদিন গড়ে আট ফিলিস্তিনিকে হত্যা করছে ইসরায়েল
এখনও প্রতিদিন গড়ে আট ফিলিস্তিনিকে হত্যা করছে ইসরায়েল

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় অগ্নিকাণ্ডে ব্যবসায়ীর মৃত্যু, বাড়িসহ ২৫ দোকান পুড়ে ছাই
উখিয়ায় অগ্নিকাণ্ডে ব্যবসায়ীর মৃত্যু, বাড়িসহ ২৫ দোকান পুড়ে ছাই

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাজবাড়ীতে কৃষক হত্যায় ১০ জনের যাবজ্জীবন
রাজবাড়ীতে কৃষক হত্যায় ১০ জনের যাবজ্জীবন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার বিষয়ে ওরিয়েন্টেশন
গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার বিষয়ে ওরিয়েন্টেশন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রারকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
রাবির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রারকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় পুন্ড্র বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক হিসাববিজ্ঞান দিবস উদযাপন
বগুড়ায় পুন্ড্র বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক হিসাববিজ্ঞান দিবস উদযাপন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নকল ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির দায়ে তিনজনকে জরিমানা
নকল ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির দায়ে তিনজনকে জরিমানা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি মানছে না ইসরায়েল, গাজায় ধ্বংসযজ্ঞ চলছে
যুদ্ধবিরতি মানছে না ইসরায়েল, গাজায় ধ্বংসযজ্ঞ চলছে

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

৪৪ বছর বয়সে না ফেরার দেশে তামিল অভিনেতা
৪৪ বছর বয়সে না ফেরার দেশে তামিল অভিনেতা

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে ইসি : সানাউল্লাহ
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে ইসি : সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধর্মেন্দ্রকে নিয়ে গুজব উড়িয়ে দিলেন সানি দেওল
ধর্মেন্দ্রকে নিয়ে গুজব উড়িয়ে দিলেন সানি দেওল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ছররা গুলি ছুড়ল বিএসএফ, আহত তিন বাংলাদেশি
সীমান্তে ছররা গুলি ছুড়ল বিএসএফ, আহত তিন বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ‘রাষ্ট্র সংস্কারের নবযাত্রা ও আজকের বাংলাদেশ’ শীর্ষক সভা
বগুড়ায় ‘রাষ্ট্র সংস্কারের নবযাত্রা ও আজকের বাংলাদেশ’ শীর্ষক সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে মাছ ধরায় ৫ জেলে আটক
সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে মাছ ধরায় ৫ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘অনেকেই এখন আমাকে নিজেদের মানসিক সমস্যার কথা বলতে স্বস্তিবোধ করেন’
‘অনেকেই এখন আমাকে নিজেদের মানসিক সমস্যার কথা বলতে স্বস্তিবোধ করেন’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাভারে তিন পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ
সাভারে তিন পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্যামসনের বদলে চেন্নাইয়ের দুই ক্রিকেটার চাচ্ছে রাজস্থান
স্যামসনের বদলে চেন্নাইয়ের দুই ক্রিকেটার চাচ্ছে রাজস্থান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে আরও তিনটি গ্রাম দখল রাশিয়ার
ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে আরও তিনটি গ্রাম দখল রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ নিয়ে ঐকমত্য কমিশন জট সৃষ্টি করেছে : প্রিন্স
জুলাই সনদ নিয়ে ঐকমত্য কমিশন জট সৃষ্টি করেছে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেসব চুক্তি করতে ভারতে আসছেন পুতিন
যেসব চুক্তি করতে ভারতে আসছেন পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত
জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
এলডিসি মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক
গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে