শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২২, শুক্রবার, ১৬ জুন, ২০২৩ আপডেট:

জামায়াতকে সমাবেশের অনুমতি, ক্ষুব্ধ শরিকরা

রফিকুল ইসলাম রনি
অনলাইন ভার্সন
জামায়াতকে সমাবেশের অনুমতি, ক্ষুব্ধ শরিকরা

এক দশকের বেশি সময় পর রাজধানী ঢাকায় জামায়াতে ইসলামীর প্রকাশ্য সমাবেশ নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন আলোচনা তৈরি হয়েছে। যে দলটিকে এত বছর কোনো সভা-সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হয়নি, নিজেদের কার্যালয়ে সভা করতে গেলেও যাদের গ্রেফতার হতে হয়েছে, সেই দল হঠাৎ কীভাবে রাজধানীতে সমাবেশ করতে পারল, তা নিয়ে কৌতূহল তৈরি হয়েছে রাজনৈতিক মহলে। এ নিয়ে সন্দেহ, প্রশ্ন ও ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের শরিক দলের নেতাদের মধ্যে। তারা বলছেন, এত দিন পর হঠাৎ কী প্রয়োজন হলো যে জামায়াতকে প্রকাশ্যে সমাবেশের অনুমতি দিতে হলো?

আওয়ামী লীগের শরিক দলের নেতারা বলছেন, জামায়াতকে প্রকাশ্যে সমাবেশের অনুমতি দেওয়ার ব্যাখ্যা সরকারকে পরিষ্কার করতে হবে। যে জামায়াতের নিষিদ্ধকরণের প্রক্রিয়া চলছিল, সেই জামায়াতকে কেন অনুমতি দেওয়া হলো? আওয়ামী লীগের অবস্থান পরিষ্কার করতে হবে। অন্যথায় সাপকে চুমু খেলে যেমন হয়, তেমনি পরিণতি হবে জামায়াতকে নিয়ে খেলার পরিণাম। এ প্রসঙ্গে গত বুধবার জাতীয় সংসদে ১৪ দলের শরিক ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেন, ‘জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার জন্য আইনমন্ত্রী মাঝে মাঝেই সরকারের উদ্যোগের কথা বলেন। সেই জামায়াতকে পুলিশ বেশ সমাদর করে অন্যের সভা সরিয়ে নিতে বাধ্য করে, জামায়াতকে ১০ বছর পর প্রকাশ্য সভা করার অনুমতি দিয়েছে। এটা কীসের আলামত আমরা জানি না। তিনি বলেন, বলছি সাপের মুখে চুমু খেলে সাপ ছোবলই মারে। জামায়াত-হেফাজতের সঙ্গে তোষামোদ-সমঝোতা সেই ফলই দেবে।’

জানা গেছে, ২০১০ সালে যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরুর পর থেকে কোণঠাসা অবস্থায় রয়েছে জামায়াতে ইসলামী। ২০১৩ সালে আদালতের রায়ে দলটির নিবন্ধনও বাতিল হয়। ওই বছরের ৮ ফেব্রুয়ারির পর কর্মসূচি পালনে প্রশাসনের অনুমতি পায়নি দলটি। সারা দেশে জামায়াতের কার্যালয়গুলো বন্ধ রয়েছে। গত ডিসেম্বর থেকে রাজনৈতিক কর্মসূচি পালনে ফের অনুমতি চাইতে শুরু করে দলটি। সর্বশেষ ১০ জুন রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনের বাইরে সমাবেশের অনুমতি চাইলেও একটি মিলনায়তনে সমাবেশের অনুমতি দেয় প্রশাসন। এ নিয়ে ক্ষুব্ধ হয়েছেন আওয়ামী লীগের শরিকরা।
এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের শরিক দলের নেতা তরিকত ফেডারেশনের সভাপতি সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিএনপিকে সারা জীবন অভিযুক্ত করা হলো স্বাধীনতাবিরোধী দল জামায়াত নেতাদের গাড়িতে জাতীয় পতাকা তুলে দিয়েছে। কিন্তু এখন সরকার জামায়াতকে প্রকাশ্যে সমাবেশের অনুমতি দিল, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগকে তা পরিষ্কার করতে হবে। কারণ অন্যরা কথা বলেন, আমি বাস্তবে কাজ করেছি। জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধকরণের জন্য মামলা করেছি। সে বিচার চলমান, নিবন্ধন স্থগিত রয়েছে। কাজেই সরকার জামায়াতকে নিয়ে যদি নতুন কোনো খেলায় মাতে, তাহলে পরিণাম ভালো হবে না। মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দলের প্রতি অনুরোধ জামায়াতকে দুধ-কলা দিয়ে পুষবেন না। তাহলে অন্য দলের সঙ্গে আওয়ামী লীগের কোনো পার্থক্য থাকবে না।’

১৪ দলীয় জোটের একাধিক নেতা জানিয়েছেন, একাত্তরের গণহত্যার দায়ে উচ্চ আদালতের রায়ে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। দলটি দেশের গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্বকে বিশ্বাস করে না। এ দলকে সরকার কেন সমাবেশ করতে অনুমতি দিয়েছে, তা বোধগম্য নয়। আমরা ক্ষুব্ধ। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের একাধিক রায়েও জামায়াতকে যুদ্ধাপরাধী দল হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এ ঘটনায় দলটির অবিলম্বে বিচার হওয়া উচিত। তারা বলছেন, ২০১৩ থেকে আগুনসন্ত্রাসের যে ঘটনাগুলো দেশে ঘটেছিল, সেগুলো বিএনপি একা করেনি, এর সঙ্গে জামায়াতও জড়িত ছিল। এসব ঘটনার জন্য জামায়াতকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসেও প্রস্তাব করা হয়েছিল। সেই সন্ত্রাসী দলকে সরকার কোন বিবেচনায় রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছে, তা কোনোভাবেই বোধগম্য হচ্ছে না। জামায়াতকে কোনোভাবেই রাজনীতি করতে দেওয়া যাবে না। প্রতিহত করতে হবে। দলটির রাজনীতি করার অর্থ হলো তাদের অপরাধকে বৈধতা দেওয়া। এটি হলে মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদের সঙ্গে বেইমানি করা হবে। এ প্রসঙ্গে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ সাধারণ সম্পাদক শিরিন আক্তার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এটা একটা অশুভ সিদ্ধান্ত। যেখানে আমরা জামায়াতের বিরুদ্ধে স্পষ্ট অবস্থান নিয়েছি, সেখানে জামায়াতকে প্রকাশ্যে সমাবেশ করার অনুমতি আমাদের মর্মাহত করে। এ ব্যাপারে আরও সচেতন হওয়া উচিত।’

ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-ন্যাপ (মোজাফফর)-এর সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নীতিগতভাবে আমরা জামায়াতের ব্যাপারে আগের অবস্থানেই আছি। আমরা কখনোই চাই না স্বাধীনতাবিরোধী দল-জামায়াত রাজনীতি করুক, সভা-সমাবেশ করুক। সরকার কী কারণে সমাবেশের অনুমতি দিল, সেটা কি রাজনীতির কৌশল নাকি অন্যকিছু তা পরিষ্কার হওয়া দরকার।’ গণতন্ত্রী পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক ডা. শহিদুল্লাহ সিকদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সাময়িক লাভের জন্য আদর্শহীন রাজনীতির সঙ্গে কোনো সমঝোতা করা কাম্য নয়। বিশ্ব রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা লালন করার কোনো বিকল্প নেই। এখন আমাদের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক শক্তির ঐক্য প্রয়োজন। এ শক্তি হবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, যে চেতনায় ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল। কোনো সাময়িক সুবিধার জন্য অশুভ শক্তির সঙ্গে আঁতাত করলে লাভের চেয়ে উল্টোটা হতে পারে।’

এই বিভাগের আরও খবর
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন : মাখোঁ
গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন : মাখোঁ
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি, ঘনীভূত হওয়ার আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি, ঘনীভূত হওয়ার আভাস
শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী
শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী
ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ
ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ
বাংলাদেশের সংস্কার প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিতে সহায়তার আশ্বাস বিশ্বব্যাংকের
বাংলাদেশের সংস্কার প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিতে সহায়তার আশ্বাস বিশ্বব্যাংকের
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
হাসিনা ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির ৬ মামলার রায় নভেম্বরে: দুদক চেয়ারম্যান
হাসিনা ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির ৬ মামলার রায় নভেম্বরে: দুদক চেয়ারম্যান
দুর্গাপূজায় সার্বিক বিষয় নিবিড় পরিবীক্ষণ করবে ৩ মন্ত্রণালয়
দুর্গাপূজায় সার্বিক বিষয় নিবিড় পরিবীক্ষণ করবে ৩ মন্ত্রণালয়
রেলওয়ে পুলিশের সব থানায় অনলাইন জিডি চালু বৃহস্পতিবার
রেলওয়ে পুলিশের সব থানায় অনলাইন জিডি চালু বৃহস্পতিবার
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার সাক্ষ্যগ্রহণ ২৮ সেপ্টেম্বর
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার সাক্ষ্যগ্রহণ ২৮ সেপ্টেম্বর
৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন শুরু
৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন শুরু
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে ১৬৯ রানের লক্ষ্য দিল ভারত
বাংলাদেশকে ১৬৯ রানের লক্ষ্য দিল ভারত

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি হাসপাতালে চাকরির নামে প্রতারণার ফাঁদ
সরকারি হাসপাতালে চাকরির নামে প্রতারণার ফাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদক মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালত থেকে ফেরার পথে ৫ যুবককে কুপিয়ে জখম
আদালত থেকে ফেরার পথে ৫ যুবককে কুপিয়ে জখম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ৭১ মাওবাদীর আত্মসমর্পণ
ভারতে ৭১ মাওবাদীর আত্মসমর্পণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৮ লাখ শিশু পাবে টাইফয়েড টিকা
নারায়ণগঞ্জে ৮ লাখ শিশু পাবে টাইফয়েড টিকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাইক্রোবাসের চাপায় নিহত ১
মাইক্রোবাসের চাপায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ২ লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে ২ লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাপলা প্রতীক চেয়ে ফের এনসিপির আবেদন
শাপলা প্রতীক চেয়ে ফের এনসিপির আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন : মাখোঁ
গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন : মাখোঁ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি, ঘনীভূত হওয়ার আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি, ঘনীভূত হওয়ার আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধে চার্জার স্টেশনে অভিযান
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধে চার্জার স্টেশনে অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক
এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় রুপার গয়নাসহ আটক ১
চুয়াডাঙ্গায় রুপার গয়নাসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩১.২৮ বিলিয়ন ডলার
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩১.২৮ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় ধানক্ষেত থেকে অটোচালকের লাশ উদ্ধার
বগুড়ায় ধানক্ষেত থেকে অটোচালকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘুষ কেলেঙ্কারিতে বিচারের মুখোমুখি দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক ফার্স্ট লেডি
ঘুষ কেলেঙ্কারিতে বিচারের মুখোমুখি দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক ফার্স্ট লেডি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানের আল-ফাশরে ড্রোন হামলায় হতাহত ২৭
সুদানের আল-ফাশরে ড্রোন হামলায় হতাহত ২৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িগঙ্গা থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গা থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২২৭০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২২৭০ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মার্কিন ইমিগ্রেশন এনফোর্সমেন্টের অফিসে বন্দুক হামলা
মার্কিন ইমিগ্রেশন এনফোর্সমেন্টের অফিসে বন্দুক হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী
শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ
ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে পৌরসভা মাঠকে ‘নিরাপদ ফাস্ট ফুড এরিয়া’ ঘোষণা
নীলফামারীতে পৌরসভা মাঠকে ‘নিরাপদ ফাস্ট ফুড এরিয়া’ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে অবস্থান ধর্মঘট
বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে অবস্থান ধর্মঘট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় শতাধিক বস্তা শামুক-ঝিনুক জব্দ
সিংড়ায় শতাধিক বস্তা শামুক-ঝিনুক জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে আলোক ফাঁদে পোকা দমন কার্যক্রম শুরু
দিনাজপুরে আলোক ফাঁদে পোকা দমন কার্যক্রম শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে রেল প্রকল্পের জমির মূল্য নির্ধারণে মানববন্ধন
সিরাজগঞ্জে রেল প্রকল্পের জমির মূল্য নির্ধারণে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর
নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের হাতে অত্যাধুনিক রুশ যুদ্ধবিমানের চালান, বড় সামরিক পদক্ষেপের ইঙ্গিত
ইরানের হাতে অত্যাধুনিক রুশ যুদ্ধবিমানের চালান, বড় সামরিক পদক্ষেপের ইঙ্গিত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার জন্য যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
গাজার জন্য যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালের মিশনে আজ ভারতের মুখোমুখি বাংলাদেশ
ফাইনালের মিশনে আজ ভারতের মুখোমুখি বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদের বাড়িতে ডিম নিক্ষেপ
যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদের বাড়িতে ডিম নিক্ষেপ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘে গাজার ‘গণহত্যার’ করুণ চিত্র তুলে ধরলেন এরদোয়ান
জাতিসংঘে গাজার ‘গণহত্যার’ করুণ চিত্র তুলে ধরলেন এরদোয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানে ইসরায়েল বাধা দিলে কড়া পদক্ষেপ নেবে জাপান
দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানে ইসরায়েল বাধা দিলে কড়া পদক্ষেপ নেবে জাপান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক
ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিপক্ষে টাইগারদের একাদশে আসছে কি বড় পরিবর্তন?
ভারতের বিপক্ষে টাইগারদের একাদশে আসছে কি বড় পরিবর্তন?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে চলন্ত ট্রেনে বোমা হামলা, মুহূর্তেই উল্টে গেল বগি (ভিডিও)
পাকিস্তানে চলন্ত ট্রেনে বোমা হামলা, মুহূর্তেই উল্টে গেল বগি (ভিডিও)

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার টাইফুন রাগাসার তাণ্ডবে তাইওয়ানে নিহত ১৪, নিখোঁজ ১২৪
সুপার টাইফুন রাগাসার তাণ্ডবে তাইওয়ানে নিহত ১৪, নিখোঁজ ১২৪

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা উত্তর সিটির কাউন্সিলর হাজেরা গ্রেফতার
ঢাকা উত্তর সিটির কাউন্সিলর হাজেরা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় রাজি নয় ইরান : খামেনি
পারমাণবিক ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় রাজি নয় ইরান : খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে সব বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশে সব বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের অধিবেশনে নির্বাচনী প্রস্তুতির রূপরেখা দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের অধিবেশনে নির্বাচনী প্রস্তুতির রূপরেখা দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার ক্ষমতা ন্যাটো সদস্যদের আছে : ট্রাম্প
রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার ক্ষমতা ন্যাটো সদস্যদের আছে : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের নির্বিঘ্নে এলডিসি উত্তরণে ডব্লিউটিওর পূর্ণ সমর্থন কামনা প্রধান উপদেষ্টার
বাংলাদেশের নির্বিঘ্নে এলডিসি উত্তরণে ডব্লিউটিওর পূর্ণ সমর্থন কামনা প্রধান উপদেষ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সদস্যপদ স্থগিত করল আইসিসি
যুক্তরাষ্ট্রের সদস্যপদ স্থগিত করল আইসিসি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোবেল চাইলে ট্রাম্পকে গাজা যুদ্ধ থামাতে হবে: ম্যাক্রোঁ
নোবেল চাইলে ট্রাম্পকে গাজা যুদ্ধ থামাতে হবে: ম্যাক্রোঁ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে
ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন এইচ-১বি ভিসার ফি বাড়ায় বাড়ছে আমিরাতের ভিসার চাহিদা
মার্কিন এইচ-১বি ভিসার ফি বাড়ায় বাড়ছে আমিরাতের ভিসার চাহিদা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন নিয়ে ট্রাম্পের অবস্থান পরিবর্তন
ইউক্রেন নিয়ে ট্রাম্পের অবস্থান পরিবর্তন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিপক্ষে যে রেকর্ড গড়ার অপেক্ষায় মুস্তাফিজ
ভারতের বিপক্ষে যে রেকর্ড গড়ার অপেক্ষায় মুস্তাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি
কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে তুলকালাম
নিউইয়র্কে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের
৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০টি ইলিশের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার টাকা
৮০টি ইলিশের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার টাকা

নগর জীবন

ভারতের সামনে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের সামনে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

অনলাইন রিটার্নে স্বস্তির সঙ্গে আছে ভোগান্তিও
অনলাইন রিটার্নে স্বস্তির সঙ্গে আছে ভোগান্তিও

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রবাসী নেতারাও চান বিএনপির মনোনয়ন
প্রবাসী নেতারাও চান বিএনপির মনোনয়ন

নগর জীবন

মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা
মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা

সম্পাদকীয়

সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগের নির্দেশ দেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিব
সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগের নির্দেশ দেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, একক প্রার্থী জামায়াতের
বিএনপিতে ছয়, একক প্রার্থী জামায়াতের

নগর জীবন

লন্ডনের কলি কি নিউইয়র্কে ফুল হয়ে ফুটবে?
লন্ডনের কলি কি নিউইয়র্কে ফুল হয়ে ফুটবে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট ব্যাপক প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে ভোট ব্যাপক প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল
সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বীকৃতির পরও ফিলিস্তিনে বর্বরতা
স্বীকৃতির পরও ফিলিস্তিনে বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে
প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর
ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর

মাঠে ময়দানে

খেলনা শিল্প রপ্তানিতে নতুন সম্ভাবনা
খেলনা শিল্প রপ্তানিতে নতুন সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনী শুরু
আইসিসিবিতে মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনী শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর
বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সংস্কার চায় না ভারত
বাংলাদেশের সংস্কার চায় না ভারত

নগর জীবন

দুর্গাপূজায় তিন স্তরের নিরাপত্তা
দুর্গাপূজায় তিন স্তরের নিরাপত্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু
টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু
টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু
শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি
হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি

নগর জীবন

গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা
গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি
কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটই সমস্যার একমাত্র সমাধান
গণভোটই সমস্যার একমাত্র সমাধান

নগর জীবন

পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা
পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা