শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪১, শনিবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

শেখ হাসিনার দেশে ভোট, নজিরবিহীন লড়াইয়ে বাইডেন-পুতিন-শি-মোদি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনার দেশে ভোট, নজিরবিহীন লড়াইয়ে বাইডেন-পুতিন-শি-মোদি

বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও অন্যান্য ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, চীন ও ভারতের কূটনৈতিক ভূমিকা নিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়ালে একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। 

‘হাসিনার দেশে ভোট, নজিরবিহীন লড়াইয়ে বাইডেন-পুতিন-শি-মোদি’ শিরোনামে এই নিবন্ধ লিখেছেন ভারতীয় সাংবাদিক অমল সরকার।

দ্য ওয়ালে প্রকাশিত নিবন্ধটি হুবহু নিচে তুলে ধরা হলো:-

বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে যখন দেশের শাসক ও বিরোধী শিবিরের মধ্যে চূড়ান্ত রেষারেষি চলছে তখন শেখ হাসিনার দেশকে ঘিরে কূটনৈতিক অঙ্গনে নজিরবিহীন লড়াইয়ে মেতেছে আমেরিকা ও রাশিয়া। বালাদেশে সংসদ নির্বাচনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ৭ জানুয়ারি। দেশটিতে ক্রমে ভোটের উত্তাপ বাড়ছে। রুশ-মার্কিন কূটনৈতিক লড়াই ঘিরে তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে বেশি। বাংলাদেশকে নিয়ে দুই মহাশক্তিধর দেশের এমন লড়াইয়ের নজির নেই।

দু’দিন আগে মস্কোতে রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা ঢাকায় আমেরিকার রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের বিরুদ্ধে সরকারবিরোধী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগ তোলেন। পাল্টা জবাব দিয়েছে ওয়াশিংটনও।

এর আগে গত সেপ্টেম্বরে রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরবের একটি মন্তব্য ঘিরে তুঙ্গে ওঠে রুশ-মার্কিন বিবাদ। ঢাকায় তিনি খোলাখুলি বলেন, ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং তার মিত্ররা চাপ প্রয়োগ করা সত্ত্বেও বাংলাদেশে আমাদের বন্ধুরা তাদের পররাষ্ট্রনীতিতে অবিচল, যা জাতীয় স্বার্থে পরিচালিত হয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং তার মিত্ররা তথাকথিত ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল ব্যবহার করে এই অঞ্চলে তাদের স্বার্থসিদ্ধির চেষ্টা করছে। তাদের লক্ষ্য স্পষ্টতই চীনকে নিরস্ত্র এবং এই অঞ্চলে রাশিয়াকে বিচ্ছিন্ন করা।’ আমেরিকা সেবারও রুশ সমালোচনার জবাব দিয়েছিল। যদিও এবারের মতোই তাতে ঝাঁজ ছিল না।

মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসকে নিয়ে গত দেড়-দু বছর যাবৎ বাংলাদেশের রাজনীতি উত্তপ্ত। একেবারে সেদেশের সরকারি কর্মকর্তাদের মতোই হাস বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করেছেন। বারে বারে অবাধ ভোটের কথা বলে বিশ্বাসযোগ্য করার চেষ্টা করেছেন, বাংলাদেশে নির্বাচন পুরোটাই প্রশ্নবিদ্ধ। হাসের এই আচরণে শাসক দল আওয়ামী লীগ যেমন বিরক্ত, তেমনই খুশি বিরোধী দল বিএনপি। প্রধান বিরোধী দলের এক প্রথমসারির নেতা পিটার হাসকে অবতার, ঈশ্বর বলেও বর্ণনা করেছেন।

কিন্তু রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঢাকার মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে নিয়ে এক নতুন তথ্য হাজির করেছে, যা বাংলাদেশ সরকারও এখনও পর্যন্ত প্রকাশ্যে বলেনি। রুশ পররাষ্ট্র মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা অভিযোগ করেছেন, ঢাকায় একটি ঘরোয়া আলোচনায় পিটার হাসকে বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে জোরালো রাজনৈতিক কর্মসূচি, সভা-সমিতি করার পরামর্শ দিতে শোনা গেছে। রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দাবি, এমন প্রমাণ তাদের কাছে আছে। এটা একটি দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র।

রুশ দূতাবাসের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘কিছু দেশ নিজেদের উন্নত গণতন্ত্র বলে দাবি করে। অথচ তারা অন্য সার্বভৌম দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে শুধু হস্তক্ষেপই করে না, ব্ল্যাকমেইলও করে।’ বলা হয় রাশিয়া কোনও দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করে না।

আশ্চর্যের হল, মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জবাবে জানিয়েছে, তারা অন্য দেশের নির্বাচনে কোনও দলকে সমর্থন করে না। কিন্তু পিটার হাসের বিরুদ্ধে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অভিযোগ নিয়ে উচ্চবাচ্য করেনি। 

তাৎপর্যপূর্ণ হলো, গত দিন পনেরো হলো পিটার হাসও নীরব। তিনি ঢাকা ছেড়েছেন বলে খবর। বাংলাদেশ সরকার জানিয়েছে, কূটনৈতিক নিয়ম মেনে পিটার হাস তাদের জানিয়ে দেশ ছেড়েছেন। কিন্তু তিনি কোথায় গিয়েছেন সে ব্যাপারে সরকার কিছু জানাবে না। লক্ষণীয়, ঢাকার মার্কিন দূতাবাসও মুখে কুলুপ এঁটেছে। তারাও হাস কোথায় আছেন সে নিয়ে মুখ খুলছে না।

ভারতের বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকারের পাশে থাকার সিদ্ধান্ত নতুন নয়। সম্প্রতি এই ব্যাপারে নয়াদিল্লির অবস্থান আরও স্পষ্ট করতে পররাষ্ট্রসচিব বিনয় কোয়াত্রা বুঝিয়ে দিয়েছেন, বাংলাদেশের ভোট নিয়ে আমেরিকার নাক গলানো ভারতের পছন্দ নয়। দিল্লির বৈঠকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনকে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বুঝিয়েছেন, হাসিনাকে দুর্বল করার পরিণতি আমেরিকার জন্যও ভালো হবে না। কারণ, সেই সুযোগে চীন বাংলাদেশের ওপর তাদের প্রভাব আরও বাড়িয়ে নেবে। ভারত তা চায় না।

রাশিয়ার পাশাপাশি চীনও বাংলাদেশে হাসিনা সরকারের পাশে দাঁড়িয়ে আমেরিকার বিরোধিতায় নেমেছে। বেইজিং সরাসরি বিরোধিতা করেছে বিরোধী দল বিএনপির রাজনীতিরও। বিএনপি নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে ভোটের দাবিতে অবিচল। বাংলাদেশের সংবিধানে এমন সরকারের বিধান নেই।

ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন সম্প্রতি বলেন, বাংলাদেশে ভোট হওয়া উচিত দেশের বর্তমান সংবিধান মেনে। এর অর্থ তত্ত্বাবধায়ক সরকার নয়, হাসিনা সরকারের অধীনেই নির্বাচন হোক।

বস্তুত নিকট বন্ধু ভারতের থেকেও জোরগলায় হাসিনা সরকারের পাশে দাঁড়িয়ে পড়েছে মস্কো ও বেইজিং। অন্যদিকে, আমেরিকা নানাভাবেই বর্তমান সরকারকে চাপে ফেলতে তৎপর। তাদের সঙ্গে গলা মিলিয়েছে বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান।

উপমহাদেশে একটা সময় পাকিস্তানকে সামনে রেখে যেভাবে বৃহৎ শক্তিধর দেশগুলো অঙ্গুলিহেলনের চেষ্টা করত, বিগত কয়েক বছর যাবৎ সেই দড়ি টানাটানির খেলাই শুরু হয়েছে বাংলাদেশকে নিয়ে।

কূটনৈতিক মহলের একাংশ মনে করে মার্কিন চাপের মুখে বাংলাদেশ পুরোপুরি চীনের দিকে ঝুঁকে পড়লে তা দক্ষিণ এশিয়ার সব দেশের জন্যই ক্ষতিকর। সবচেয়ে বিপদে পড়বে ভারত। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে আঞ্চলিক নিরাপত্তার এই দিকটি বুঝিয়ে বলেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

নয়াদিল্লির বক্তব্য, আওয়ামী লীগ সরকার না থাকলে ভারতীয় উপমহাদেশ ফের অশান্ত হয়ে উঠতে পারে জঙ্গি তৎপরতা এবং ভারতবিরোধী শক্তি আস্ফালনে। হাসিনা সরকারের গত ১৫ বছরে এই শক্তিকে মাথা তুলতে দেয়নি বাংলাদেশ। তাতে ভারতও উপকৃত হয়েছে।

যদিও তারপরও আমেরিকা নানা পদক্ষেপের মাধ্যমে তাদের অবস্থান রক্ষা করে চলেছে। হালে শর্তহীন আলোচনার প্রস্তাব দেন দক্ষিণ এশিয়ার দায়িত্বপ্রাপ্ত মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্র সচিব পিটার লু। এরই মধ্যে কঠোর শ্রমনীতি প্রকাশ করেছে আমেরিকা, যেটির নেতিবাচক প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়বে বাংলাদেশের গার্মেন্ট শিল্পের ওপর।

বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সে দেশের ওপর আগেই বেশকিছু বিধিনিষেধ চাপিয়েছে আমেরিকা। চালু করেছে পৃথক ভিসা নীতি। সে দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর কয়েকজন কর্মকর্তার আমেরিকা সফরের ওপরও নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে মানবাধিকার হরণের অভিযোগে।

এছাড়া মার্কিন কূটনীতিক বিগত এক বছর যাবৎ বাংলাদেশে অবাধ ভোট করা নিয়ে সরব। অনেকেই মনে করছেন, বাংলাদেশকে চীন-রাশিয়ার প্রভাব থেকে বের করে আনতে চাপ সৃষ্টির খেলায় আমেরিকা গণতন্ত্র, মানবাধিকারকে হাতিয়ার করেছে। কারণ, এই আমেরিকাই মিয়ানমারে সেনা শাসকদের সম্পর্কে নীরব। 

মার্কিন নিষেধাজ্ঞার মুখে চীন যে খোলাখুলি বাংলাদেশের পাশে আছে নানা অবকাশে তারা সে বার্তা দিয়ে চলেছে। সেপ্টেম্বরে জোহানেসবার্গে ব্রিকস সম্মেলনের ফাঁকে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিংপিনের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৈঠকে শি বাংলাদেশ প্রশ্নে চীন হাসিনার পাশে আছে বলে কথা দেন, এমনটাই দাবি বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের।

ইউক্রেনকে সামনে রেখে রাশিয়ার বিরুদ্ধে একজোট হয়েছে আমেরিকাসহ পশ্চিমের শক্তিধর দেশগুলো। রাশিয়ার বিরুদ্ধে গুচ্ছ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে বাইডেন প্রশাসন। তার ফলে ভারত, বাংলাদেশসহ বিশ্বের বহু দেশ বিপদে পড়েছে। রাশিয়ার সঙ্গে মার্কিন ডলারের বিনিময়ে বাণিজ্য করা যাচ্ছে না। অথচ বেশিরভাগ দেশের কাছে বৈদেশিক মুদ্রা বলতে মার্কিন ডলারই আছে।

অন্যদিকে, ইউক্রেন যুদ্ধকে সামনে রেখে আরও কাছাকাছি এসেছে চীন ও রাশিয়া। দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক এখন অন্য উচ্চতায় বিরাজ করছে। বাংলাদেশে দুই এই দেশেরই বিপুল বিনিয়োগ আছে। চীন সে দেশে সেতু, হাইওয়ে ইত্যাদি পরিকাঠামোর উন্নয়নে বিনিয়োগ করেছে। 

অন্যদিকে, বাংলাদেশের রূপপুর পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরি হয়েছে রাশিয়ার অর্থ সাহায্যে। বিনিয়োগ আছে ভারতেরও। সব মিলিয়ে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে নজিরবিহীন কূটনৈতিক লড়াই শুরু করেছে তিন দেশ। একদিকে চীন-রাশিয়া, অন্যদিকে, আমেরিকা। ভারতও হাসিনা সরকারের পাশে আছে। তবে নয়াদিল্লি বেইজিংয়ের সঙ্গে নেই।

  
 

এই বিভাগের আরও খবর
দেশের সব গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ ৭২ ঘণ্টা বন্ধ রাখার পরামর্শ
দেশের সব গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ ৭২ ঘণ্টা বন্ধ রাখার পরামর্শ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশের সব গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ ৭২ ঘণ্টা বন্ধ রাখার পরামর্শ
দেশের সব গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ ৭২ ঘণ্টা বন্ধ রাখার পরামর্শ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

৪১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

৪৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা