শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪১, শনিবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

শেখ হাসিনার দেশে ভোট, নজিরবিহীন লড়াইয়ে বাইডেন-পুতিন-শি-মোদি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনার দেশে ভোট, নজিরবিহীন লড়াইয়ে বাইডেন-পুতিন-শি-মোদি

বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও অন্যান্য ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, চীন ও ভারতের কূটনৈতিক ভূমিকা নিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়ালে একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। 

‘হাসিনার দেশে ভোট, নজিরবিহীন লড়াইয়ে বাইডেন-পুতিন-শি-মোদি’ শিরোনামে এই নিবন্ধ লিখেছেন ভারতীয় সাংবাদিক অমল সরকার।

দ্য ওয়ালে প্রকাশিত নিবন্ধটি হুবহু নিচে তুলে ধরা হলো:-

বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে যখন দেশের শাসক ও বিরোধী শিবিরের মধ্যে চূড়ান্ত রেষারেষি চলছে তখন শেখ হাসিনার দেশকে ঘিরে কূটনৈতিক অঙ্গনে নজিরবিহীন লড়াইয়ে মেতেছে আমেরিকা ও রাশিয়া। বালাদেশে সংসদ নির্বাচনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ৭ জানুয়ারি। দেশটিতে ক্রমে ভোটের উত্তাপ বাড়ছে। রুশ-মার্কিন কূটনৈতিক লড়াই ঘিরে তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে বেশি। বাংলাদেশকে নিয়ে দুই মহাশক্তিধর দেশের এমন লড়াইয়ের নজির নেই।

দু’দিন আগে মস্কোতে রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা ঢাকায় আমেরিকার রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের বিরুদ্ধে সরকারবিরোধী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগ তোলেন। পাল্টা জবাব দিয়েছে ওয়াশিংটনও।

এর আগে গত সেপ্টেম্বরে রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরবের একটি মন্তব্য ঘিরে তুঙ্গে ওঠে রুশ-মার্কিন বিবাদ। ঢাকায় তিনি খোলাখুলি বলেন, ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং তার মিত্ররা চাপ প্রয়োগ করা সত্ত্বেও বাংলাদেশে আমাদের বন্ধুরা তাদের পররাষ্ট্রনীতিতে অবিচল, যা জাতীয় স্বার্থে পরিচালিত হয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং তার মিত্ররা তথাকথিত ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল ব্যবহার করে এই অঞ্চলে তাদের স্বার্থসিদ্ধির চেষ্টা করছে। তাদের লক্ষ্য স্পষ্টতই চীনকে নিরস্ত্র এবং এই অঞ্চলে রাশিয়াকে বিচ্ছিন্ন করা।’ আমেরিকা সেবারও রুশ সমালোচনার জবাব দিয়েছিল। যদিও এবারের মতোই তাতে ঝাঁজ ছিল না।

মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসকে নিয়ে গত দেড়-দু বছর যাবৎ বাংলাদেশের রাজনীতি উত্তপ্ত। একেবারে সেদেশের সরকারি কর্মকর্তাদের মতোই হাস বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করেছেন। বারে বারে অবাধ ভোটের কথা বলে বিশ্বাসযোগ্য করার চেষ্টা করেছেন, বাংলাদেশে নির্বাচন পুরোটাই প্রশ্নবিদ্ধ। হাসের এই আচরণে শাসক দল আওয়ামী লীগ যেমন বিরক্ত, তেমনই খুশি বিরোধী দল বিএনপি। প্রধান বিরোধী দলের এক প্রথমসারির নেতা পিটার হাসকে অবতার, ঈশ্বর বলেও বর্ণনা করেছেন।

কিন্তু রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঢাকার মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে নিয়ে এক নতুন তথ্য হাজির করেছে, যা বাংলাদেশ সরকারও এখনও পর্যন্ত প্রকাশ্যে বলেনি। রুশ পররাষ্ট্র মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা অভিযোগ করেছেন, ঢাকায় একটি ঘরোয়া আলোচনায় পিটার হাসকে বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে জোরালো রাজনৈতিক কর্মসূচি, সভা-সমিতি করার পরামর্শ দিতে শোনা গেছে। রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দাবি, এমন প্রমাণ তাদের কাছে আছে। এটা একটি দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র।

রুশ দূতাবাসের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘কিছু দেশ নিজেদের উন্নত গণতন্ত্র বলে দাবি করে। অথচ তারা অন্য সার্বভৌম দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে শুধু হস্তক্ষেপই করে না, ব্ল্যাকমেইলও করে।’ বলা হয় রাশিয়া কোনও দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করে না।

আশ্চর্যের হল, মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জবাবে জানিয়েছে, তারা অন্য দেশের নির্বাচনে কোনও দলকে সমর্থন করে না। কিন্তু পিটার হাসের বিরুদ্ধে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অভিযোগ নিয়ে উচ্চবাচ্য করেনি। 

তাৎপর্যপূর্ণ হলো, গত দিন পনেরো হলো পিটার হাসও নীরব। তিনি ঢাকা ছেড়েছেন বলে খবর। বাংলাদেশ সরকার জানিয়েছে, কূটনৈতিক নিয়ম মেনে পিটার হাস তাদের জানিয়ে দেশ ছেড়েছেন। কিন্তু তিনি কোথায় গিয়েছেন সে ব্যাপারে সরকার কিছু জানাবে না। লক্ষণীয়, ঢাকার মার্কিন দূতাবাসও মুখে কুলুপ এঁটেছে। তারাও হাস কোথায় আছেন সে নিয়ে মুখ খুলছে না।

ভারতের বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকারের পাশে থাকার সিদ্ধান্ত নতুন নয়। সম্প্রতি এই ব্যাপারে নয়াদিল্লির অবস্থান আরও স্পষ্ট করতে পররাষ্ট্রসচিব বিনয় কোয়াত্রা বুঝিয়ে দিয়েছেন, বাংলাদেশের ভোট নিয়ে আমেরিকার নাক গলানো ভারতের পছন্দ নয়। দিল্লির বৈঠকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনকে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বুঝিয়েছেন, হাসিনাকে দুর্বল করার পরিণতি আমেরিকার জন্যও ভালো হবে না। কারণ, সেই সুযোগে চীন বাংলাদেশের ওপর তাদের প্রভাব আরও বাড়িয়ে নেবে। ভারত তা চায় না।

রাশিয়ার পাশাপাশি চীনও বাংলাদেশে হাসিনা সরকারের পাশে দাঁড়িয়ে আমেরিকার বিরোধিতায় নেমেছে। বেইজিং সরাসরি বিরোধিতা করেছে বিরোধী দল বিএনপির রাজনীতিরও। বিএনপি নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে ভোটের দাবিতে অবিচল। বাংলাদেশের সংবিধানে এমন সরকারের বিধান নেই।

ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন সম্প্রতি বলেন, বাংলাদেশে ভোট হওয়া উচিত দেশের বর্তমান সংবিধান মেনে। এর অর্থ তত্ত্বাবধায়ক সরকার নয়, হাসিনা সরকারের অধীনেই নির্বাচন হোক।

বস্তুত নিকট বন্ধু ভারতের থেকেও জোরগলায় হাসিনা সরকারের পাশে দাঁড়িয়ে পড়েছে মস্কো ও বেইজিং। অন্যদিকে, আমেরিকা নানাভাবেই বর্তমান সরকারকে চাপে ফেলতে তৎপর। তাদের সঙ্গে গলা মিলিয়েছে বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান।

উপমহাদেশে একটা সময় পাকিস্তানকে সামনে রেখে যেভাবে বৃহৎ শক্তিধর দেশগুলো অঙ্গুলিহেলনের চেষ্টা করত, বিগত কয়েক বছর যাবৎ সেই দড়ি টানাটানির খেলাই শুরু হয়েছে বাংলাদেশকে নিয়ে।

কূটনৈতিক মহলের একাংশ মনে করে মার্কিন চাপের মুখে বাংলাদেশ পুরোপুরি চীনের দিকে ঝুঁকে পড়লে তা দক্ষিণ এশিয়ার সব দেশের জন্যই ক্ষতিকর। সবচেয়ে বিপদে পড়বে ভারত। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে আঞ্চলিক নিরাপত্তার এই দিকটি বুঝিয়ে বলেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

নয়াদিল্লির বক্তব্য, আওয়ামী লীগ সরকার না থাকলে ভারতীয় উপমহাদেশ ফের অশান্ত হয়ে উঠতে পারে জঙ্গি তৎপরতা এবং ভারতবিরোধী শক্তি আস্ফালনে। হাসিনা সরকারের গত ১৫ বছরে এই শক্তিকে মাথা তুলতে দেয়নি বাংলাদেশ। তাতে ভারতও উপকৃত হয়েছে।

যদিও তারপরও আমেরিকা নানা পদক্ষেপের মাধ্যমে তাদের অবস্থান রক্ষা করে চলেছে। হালে শর্তহীন আলোচনার প্রস্তাব দেন দক্ষিণ এশিয়ার দায়িত্বপ্রাপ্ত মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্র সচিব পিটার লু। এরই মধ্যে কঠোর শ্রমনীতি প্রকাশ করেছে আমেরিকা, যেটির নেতিবাচক প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়বে বাংলাদেশের গার্মেন্ট শিল্পের ওপর।

বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সে দেশের ওপর আগেই বেশকিছু বিধিনিষেধ চাপিয়েছে আমেরিকা। চালু করেছে পৃথক ভিসা নীতি। সে দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর কয়েকজন কর্মকর্তার আমেরিকা সফরের ওপরও নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে মানবাধিকার হরণের অভিযোগে।

এছাড়া মার্কিন কূটনীতিক বিগত এক বছর যাবৎ বাংলাদেশে অবাধ ভোট করা নিয়ে সরব। অনেকেই মনে করছেন, বাংলাদেশকে চীন-রাশিয়ার প্রভাব থেকে বের করে আনতে চাপ সৃষ্টির খেলায় আমেরিকা গণতন্ত্র, মানবাধিকারকে হাতিয়ার করেছে। কারণ, এই আমেরিকাই মিয়ানমারে সেনা শাসকদের সম্পর্কে নীরব। 

মার্কিন নিষেধাজ্ঞার মুখে চীন যে খোলাখুলি বাংলাদেশের পাশে আছে নানা অবকাশে তারা সে বার্তা দিয়ে চলেছে। সেপ্টেম্বরে জোহানেসবার্গে ব্রিকস সম্মেলনের ফাঁকে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিংপিনের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৈঠকে শি বাংলাদেশ প্রশ্নে চীন হাসিনার পাশে আছে বলে কথা দেন, এমনটাই দাবি বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের।

ইউক্রেনকে সামনে রেখে রাশিয়ার বিরুদ্ধে একজোট হয়েছে আমেরিকাসহ পশ্চিমের শক্তিধর দেশগুলো। রাশিয়ার বিরুদ্ধে গুচ্ছ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে বাইডেন প্রশাসন। তার ফলে ভারত, বাংলাদেশসহ বিশ্বের বহু দেশ বিপদে পড়েছে। রাশিয়ার সঙ্গে মার্কিন ডলারের বিনিময়ে বাণিজ্য করা যাচ্ছে না। অথচ বেশিরভাগ দেশের কাছে বৈদেশিক মুদ্রা বলতে মার্কিন ডলারই আছে।

অন্যদিকে, ইউক্রেন যুদ্ধকে সামনে রেখে আরও কাছাকাছি এসেছে চীন ও রাশিয়া। দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক এখন অন্য উচ্চতায় বিরাজ করছে। বাংলাদেশে দুই এই দেশেরই বিপুল বিনিয়োগ আছে। চীন সে দেশে সেতু, হাইওয়ে ইত্যাদি পরিকাঠামোর উন্নয়নে বিনিয়োগ করেছে। 

অন্যদিকে, বাংলাদেশের রূপপুর পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরি হয়েছে রাশিয়ার অর্থ সাহায্যে। বিনিয়োগ আছে ভারতেরও। সব মিলিয়ে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে নজিরবিহীন কূটনৈতিক লড়াই শুরু করেছে তিন দেশ। একদিকে চীন-রাশিয়া, অন্যদিকে, আমেরিকা। ভারতও হাসিনা সরকারের পাশে আছে। তবে নয়াদিল্লি বেইজিংয়ের সঙ্গে নেই।

  
 

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও জোরদার করতে চায় বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও জোরদার করতে চায় বাংলাদেশ
ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে, কারো চাপে নয়
ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে, কারো চাপে নয়
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন