শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪১, শনিবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

শেখ হাসিনার দেশে ভোট, নজিরবিহীন লড়াইয়ে বাইডেন-পুতিন-শি-মোদি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনার দেশে ভোট, নজিরবিহীন লড়াইয়ে বাইডেন-পুতিন-শি-মোদি

বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও অন্যান্য ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, চীন ও ভারতের কূটনৈতিক ভূমিকা নিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়ালে একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। 

‘হাসিনার দেশে ভোট, নজিরবিহীন লড়াইয়ে বাইডেন-পুতিন-শি-মোদি’ শিরোনামে এই নিবন্ধ লিখেছেন ভারতীয় সাংবাদিক অমল সরকার।

দ্য ওয়ালে প্রকাশিত নিবন্ধটি হুবহু নিচে তুলে ধরা হলো:-

বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে যখন দেশের শাসক ও বিরোধী শিবিরের মধ্যে চূড়ান্ত রেষারেষি চলছে তখন শেখ হাসিনার দেশকে ঘিরে কূটনৈতিক অঙ্গনে নজিরবিহীন লড়াইয়ে মেতেছে আমেরিকা ও রাশিয়া। বালাদেশে সংসদ নির্বাচনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ৭ জানুয়ারি। দেশটিতে ক্রমে ভোটের উত্তাপ বাড়ছে। রুশ-মার্কিন কূটনৈতিক লড়াই ঘিরে তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে বেশি। বাংলাদেশকে নিয়ে দুই মহাশক্তিধর দেশের এমন লড়াইয়ের নজির নেই।

দু’দিন আগে মস্কোতে রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা ঢাকায় আমেরিকার রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের বিরুদ্ধে সরকারবিরোধী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগ তোলেন। পাল্টা জবাব দিয়েছে ওয়াশিংটনও।

এর আগে গত সেপ্টেম্বরে রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরবের একটি মন্তব্য ঘিরে তুঙ্গে ওঠে রুশ-মার্কিন বিবাদ। ঢাকায় তিনি খোলাখুলি বলেন, ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং তার মিত্ররা চাপ প্রয়োগ করা সত্ত্বেও বাংলাদেশে আমাদের বন্ধুরা তাদের পররাষ্ট্রনীতিতে অবিচল, যা জাতীয় স্বার্থে পরিচালিত হয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং তার মিত্ররা তথাকথিত ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল ব্যবহার করে এই অঞ্চলে তাদের স্বার্থসিদ্ধির চেষ্টা করছে। তাদের লক্ষ্য স্পষ্টতই চীনকে নিরস্ত্র এবং এই অঞ্চলে রাশিয়াকে বিচ্ছিন্ন করা।’ আমেরিকা সেবারও রুশ সমালোচনার জবাব দিয়েছিল। যদিও এবারের মতোই তাতে ঝাঁজ ছিল না।

মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসকে নিয়ে গত দেড়-দু বছর যাবৎ বাংলাদেশের রাজনীতি উত্তপ্ত। একেবারে সেদেশের সরকারি কর্মকর্তাদের মতোই হাস বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করেছেন। বারে বারে অবাধ ভোটের কথা বলে বিশ্বাসযোগ্য করার চেষ্টা করেছেন, বাংলাদেশে নির্বাচন পুরোটাই প্রশ্নবিদ্ধ। হাসের এই আচরণে শাসক দল আওয়ামী লীগ যেমন বিরক্ত, তেমনই খুশি বিরোধী দল বিএনপি। প্রধান বিরোধী দলের এক প্রথমসারির নেতা পিটার হাসকে অবতার, ঈশ্বর বলেও বর্ণনা করেছেন।

কিন্তু রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঢাকার মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে নিয়ে এক নতুন তথ্য হাজির করেছে, যা বাংলাদেশ সরকারও এখনও পর্যন্ত প্রকাশ্যে বলেনি। রুশ পররাষ্ট্র মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা অভিযোগ করেছেন, ঢাকায় একটি ঘরোয়া আলোচনায় পিটার হাসকে বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে জোরালো রাজনৈতিক কর্মসূচি, সভা-সমিতি করার পরামর্শ দিতে শোনা গেছে। রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দাবি, এমন প্রমাণ তাদের কাছে আছে। এটা একটি দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র।

রুশ দূতাবাসের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘কিছু দেশ নিজেদের উন্নত গণতন্ত্র বলে দাবি করে। অথচ তারা অন্য সার্বভৌম দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে শুধু হস্তক্ষেপই করে না, ব্ল্যাকমেইলও করে।’ বলা হয় রাশিয়া কোনও দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করে না।

আশ্চর্যের হল, মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জবাবে জানিয়েছে, তারা অন্য দেশের নির্বাচনে কোনও দলকে সমর্থন করে না। কিন্তু পিটার হাসের বিরুদ্ধে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অভিযোগ নিয়ে উচ্চবাচ্য করেনি। 

তাৎপর্যপূর্ণ হলো, গত দিন পনেরো হলো পিটার হাসও নীরব। তিনি ঢাকা ছেড়েছেন বলে খবর। বাংলাদেশ সরকার জানিয়েছে, কূটনৈতিক নিয়ম মেনে পিটার হাস তাদের জানিয়ে দেশ ছেড়েছেন। কিন্তু তিনি কোথায় গিয়েছেন সে ব্যাপারে সরকার কিছু জানাবে না। লক্ষণীয়, ঢাকার মার্কিন দূতাবাসও মুখে কুলুপ এঁটেছে। তারাও হাস কোথায় আছেন সে নিয়ে মুখ খুলছে না।

ভারতের বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকারের পাশে থাকার সিদ্ধান্ত নতুন নয়। সম্প্রতি এই ব্যাপারে নয়াদিল্লির অবস্থান আরও স্পষ্ট করতে পররাষ্ট্রসচিব বিনয় কোয়াত্রা বুঝিয়ে দিয়েছেন, বাংলাদেশের ভোট নিয়ে আমেরিকার নাক গলানো ভারতের পছন্দ নয়। দিল্লির বৈঠকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনকে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বুঝিয়েছেন, হাসিনাকে দুর্বল করার পরিণতি আমেরিকার জন্যও ভালো হবে না। কারণ, সেই সুযোগে চীন বাংলাদেশের ওপর তাদের প্রভাব আরও বাড়িয়ে নেবে। ভারত তা চায় না।

রাশিয়ার পাশাপাশি চীনও বাংলাদেশে হাসিনা সরকারের পাশে দাঁড়িয়ে আমেরিকার বিরোধিতায় নেমেছে। বেইজিং সরাসরি বিরোধিতা করেছে বিরোধী দল বিএনপির রাজনীতিরও। বিএনপি নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে ভোটের দাবিতে অবিচল। বাংলাদেশের সংবিধানে এমন সরকারের বিধান নেই।

ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন সম্প্রতি বলেন, বাংলাদেশে ভোট হওয়া উচিত দেশের বর্তমান সংবিধান মেনে। এর অর্থ তত্ত্বাবধায়ক সরকার নয়, হাসিনা সরকারের অধীনেই নির্বাচন হোক।

বস্তুত নিকট বন্ধু ভারতের থেকেও জোরগলায় হাসিনা সরকারের পাশে দাঁড়িয়ে পড়েছে মস্কো ও বেইজিং। অন্যদিকে, আমেরিকা নানাভাবেই বর্তমান সরকারকে চাপে ফেলতে তৎপর। তাদের সঙ্গে গলা মিলিয়েছে বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান।

উপমহাদেশে একটা সময় পাকিস্তানকে সামনে রেখে যেভাবে বৃহৎ শক্তিধর দেশগুলো অঙ্গুলিহেলনের চেষ্টা করত, বিগত কয়েক বছর যাবৎ সেই দড়ি টানাটানির খেলাই শুরু হয়েছে বাংলাদেশকে নিয়ে।

কূটনৈতিক মহলের একাংশ মনে করে মার্কিন চাপের মুখে বাংলাদেশ পুরোপুরি চীনের দিকে ঝুঁকে পড়লে তা দক্ষিণ এশিয়ার সব দেশের জন্যই ক্ষতিকর। সবচেয়ে বিপদে পড়বে ভারত। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে আঞ্চলিক নিরাপত্তার এই দিকটি বুঝিয়ে বলেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

নয়াদিল্লির বক্তব্য, আওয়ামী লীগ সরকার না থাকলে ভারতীয় উপমহাদেশ ফের অশান্ত হয়ে উঠতে পারে জঙ্গি তৎপরতা এবং ভারতবিরোধী শক্তি আস্ফালনে। হাসিনা সরকারের গত ১৫ বছরে এই শক্তিকে মাথা তুলতে দেয়নি বাংলাদেশ। তাতে ভারতও উপকৃত হয়েছে।

যদিও তারপরও আমেরিকা নানা পদক্ষেপের মাধ্যমে তাদের অবস্থান রক্ষা করে চলেছে। হালে শর্তহীন আলোচনার প্রস্তাব দেন দক্ষিণ এশিয়ার দায়িত্বপ্রাপ্ত মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্র সচিব পিটার লু। এরই মধ্যে কঠোর শ্রমনীতি প্রকাশ করেছে আমেরিকা, যেটির নেতিবাচক প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়বে বাংলাদেশের গার্মেন্ট শিল্পের ওপর।

বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সে দেশের ওপর আগেই বেশকিছু বিধিনিষেধ চাপিয়েছে আমেরিকা। চালু করেছে পৃথক ভিসা নীতি। সে দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর কয়েকজন কর্মকর্তার আমেরিকা সফরের ওপরও নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে মানবাধিকার হরণের অভিযোগে।

এছাড়া মার্কিন কূটনীতিক বিগত এক বছর যাবৎ বাংলাদেশে অবাধ ভোট করা নিয়ে সরব। অনেকেই মনে করছেন, বাংলাদেশকে চীন-রাশিয়ার প্রভাব থেকে বের করে আনতে চাপ সৃষ্টির খেলায় আমেরিকা গণতন্ত্র, মানবাধিকারকে হাতিয়ার করেছে। কারণ, এই আমেরিকাই মিয়ানমারে সেনা শাসকদের সম্পর্কে নীরব। 

মার্কিন নিষেধাজ্ঞার মুখে চীন যে খোলাখুলি বাংলাদেশের পাশে আছে নানা অবকাশে তারা সে বার্তা দিয়ে চলেছে। সেপ্টেম্বরে জোহানেসবার্গে ব্রিকস সম্মেলনের ফাঁকে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিংপিনের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৈঠকে শি বাংলাদেশ প্রশ্নে চীন হাসিনার পাশে আছে বলে কথা দেন, এমনটাই দাবি বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের।

ইউক্রেনকে সামনে রেখে রাশিয়ার বিরুদ্ধে একজোট হয়েছে আমেরিকাসহ পশ্চিমের শক্তিধর দেশগুলো। রাশিয়ার বিরুদ্ধে গুচ্ছ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে বাইডেন প্রশাসন। তার ফলে ভারত, বাংলাদেশসহ বিশ্বের বহু দেশ বিপদে পড়েছে। রাশিয়ার সঙ্গে মার্কিন ডলারের বিনিময়ে বাণিজ্য করা যাচ্ছে না। অথচ বেশিরভাগ দেশের কাছে বৈদেশিক মুদ্রা বলতে মার্কিন ডলারই আছে।

অন্যদিকে, ইউক্রেন যুদ্ধকে সামনে রেখে আরও কাছাকাছি এসেছে চীন ও রাশিয়া। দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক এখন অন্য উচ্চতায় বিরাজ করছে। বাংলাদেশে দুই এই দেশেরই বিপুল বিনিয়োগ আছে। চীন সে দেশে সেতু, হাইওয়ে ইত্যাদি পরিকাঠামোর উন্নয়নে বিনিয়োগ করেছে। 

অন্যদিকে, বাংলাদেশের রূপপুর পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরি হয়েছে রাশিয়ার অর্থ সাহায্যে। বিনিয়োগ আছে ভারতেরও। সব মিলিয়ে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে নজিরবিহীন কূটনৈতিক লড়াই শুরু করেছে তিন দেশ। একদিকে চীন-রাশিয়া, অন্যদিকে, আমেরিকা। ভারতও হাসিনা সরকারের পাশে আছে। তবে নয়াদিল্লি বেইজিংয়ের সঙ্গে নেই।

  
 

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ