শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৪৫, বৃহস্পতিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

পুলিশের যত সমস্যা

ভাতা বঞ্চনা, যানবাহন, পদায়ন, পদোন্নতি, আবাসন, অবকাঠামোগত নানা সংকটে ভাটা পড়ছে পুলিশি সেবায়
সাখাওয়াত কাওসার
অনলাইন ভার্সন
পুলিশের যত সমস্যা

নানা সংকটে জর্জরিত পুলিশ। ভাতা বঞ্চনা, যানবাহন, পদায়ন, পদোন্নতি, আবাসন, অবকাঠামোগত নানা সংকটে ভাটা পড়ছে পুলিশি সেবায়। স্বাস্থ্যসেবা সংকট, বিরতিহীন কর্মঘণ্টা দারুণভাবে প্রভাব ফেলছে পুলিশ সদস্যদের মানসিক স্বাস্থ্যে। প্রত্যাশিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন ভুক্তভোগী সাধারণ মানুষ।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নানা ফোরামে বিষয়টি তুলে ধরা হলেও তাতে কোনো পরিবর্তন হচ্ছে না। উল্টো জবাবদিহিতার অভাবে কিছু পুলিশ সদস্য জড়িয়ে পড়ছেন নানা অপরাধে। মাঝেমাঝেই কিছু ঘটনায় ম্লান হয়ে যাচ্ছে পুলিশের অনেক বড় বড় অর্জন। আবার কিছু পুলিশ সদস্যের একের পর এক বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের পরও বহাল তবিয়তে থাকায় বিব্রত হচ্ছেন বাহিনীর সদস্যরা।

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) নূর মোহাম্মদ বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও অপরাধ দমন করা পুলিশের কাজ। পুলিশের ভালো কাজ যেমনি রয়েছে, তেমনি মন্দ কাজও রয়েছে। তবে পুলিশে মন্দ কাজ করার সুযোগ বেশি। কারণ পুলিশের হাতে অস্ত্র রয়েছে। তারা সরাসরি জনগণের সঙ্গে সম্পৃক্ত। পুলিশ সরকারের দর্পণ হিসেবে কাজ করে। ফলে পুলিশ অপরাধে জড়ালে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। পুলিশের সেবার মানোন্নয়ন এবং স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও পেশাদারিত্ব নিশ্চিত করতে হবে। যদি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ভালো না হন, নিবিড় পর্যবেক্ষণ না করেন তবে অধস্তন কর্মকর্তারা নানা অপরাধ করার সুযোগ পায় এবং জড়িয়ে পড়ে।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, প্রত্যন্ত অঞ্চলে কোনো মৃতদেহ পাওয়া গেলে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার কঠিন কাজটি নীরবে করে যাচ্ছে পুলিশ। তবে এই কাজের খরচের জন্য পর্যাপ্ত অর্থও পান না পুলিশ সদস্যরা। অনেকটা একই ঘটনা ঘটে দুর্গম কিংবা দূরবর্তী এলাকা থেকে আসামি গ্রেফতার কিংবা মামলার তদন্তের খরচের বিষয়টিও। আমলাতন্ত্রের জটিলতায় আটকে থাকে এই বিল। এ কারণে অনেকেই ভুক্তভোগী পরিবারের কাছ থেকে চেয়ে নিচ্ছেন খরচের টাকা। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন বিভিন্ন বাহিনী-সংস্থায় কর্মরত অফিসারদের বিদ্যমান র‌্যাঙ্ক ব্যাজ জটিলতায় ক্ষোভ বিরাজ করছে পুলিশ বাহিনীতে। পুলিশের একজন পরিদর্শক প্রথম শ্রেণির হলেও তিনি একটি পিপস পরিধান করেন। ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তা। তিনি পরিধান করেন তিনটি পিপস। কারা অধিদফতরের ডেপুটি জেলার দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তার শোল্ডারে থাকে দুটি পিপস। উপজেলা আনসার ও ভিডিপি অফিসার দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তা। শোল্ডারে পরেন একটি পিপস।  আবার নবম গ্রেডের পরিদর্শক থেকে পদোন্নতি পেয়ে সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) হওয়ার পরও একই গ্রেডে থেকে যাচ্ছেন পুলিশ কর্মকর্তারা।

এ বিষয়টি সমাধানের জন্য পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানিয়ে এলেও এর সুরাহা হচ্ছে না। এদিকে পুলিশের নন-ক্যাডার সদস্যদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে দাবি করে আসছিলেন পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ। গত বছরের শেষ দিকে পুলিশের নন-ক্যাডার সদস্যদের বিভিন্ন সমস্যা পর্যালোচনা ও পরবর্তী করণীয় নির্ধারণে ১০ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। গত ২৭ নভেম্বর পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ কমিটি গঠন করা হয়। নন-ক্যাডার পুলিশ সদস্যদের তিনটি দাবি- বেতন গ্রেড বৃদ্ধি করা, পদোন্নতির ধারাবাহিকতা ঠিক রাখা ও র‌্যাঙ্ক ব্যাজ বৃদ্ধি করা।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, উপপরিদর্শক (এসআই) পদে যোগদানের চার বছর পরে তারা পরিদর্শক পদে পরীক্ষার জন্য যোগ্যতা অর্জন করেন। পরীক্ষা পাসের পর শূন্যপদ-সাপেক্ষে পদায়ন করা হয়। পরবর্তীতে পরিদর্শক থেকে এএসপি পদোন্নতি পেতেই শুভঙ্করের ফাঁকিতে পড়তে হয় নন-ক্যাডার অফিসারদের। শিক্ষানবিশ তালিকায় নাম ওঠাতেই লেগে যাচ্ছে ৭-৮ বছর। পরবর্তীতে ৩০ শতাংশ পদে এএসপি হিসেবে পদোন্নতি পেতে লেগে যাচ্ছে ১৬ থেকে ১৭ বছর। চাকরি জীবনের শেষ বেলায় কোনোমতে অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের র‌্যাঙ্ক পড়তে পারেন ভাগ্যবান কেউ কেউ।

অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সঠিক নিয়মে পদায়ন এবং বদলির বিষয়টি নিশ্চিত না হলে স্বাভাবিক কর্মকাে  স্থবিরতা চলে আসে। এটা থেকে বাদ পড়ছে না পুলিশও। সেবাপ্রত্যাশীরা প্রকৃত সেবা বদলে উল্টো হয়রানির শিকার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। বাহিনীতেও এর প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা থাকে। কারণ অনেক যোগ্য কর্মকর্তা তাদের কারণে বঞ্চিত হচ্ছেন।

আবাসন সংকট : ঢাকায় কর্মরত পুলিশ সদস্যের মধ্যে আবাসন সুবিধা পান মাত্র সাড়ে ৯ শতাংশ। বাকি ৯০.৫০ শতাংশ পুলিশ সদস্য ও তাদের পরিবার ভাড়া বাসায় থাকেন। যেটুকু আবাসন আছে তাতে ডিএমপিতে কর্মরতদের পাশাপাশি পুলিশ সদর দফতর, এটিইউ, সিআইডি, এসবি, এপিবিএন, এসপিবিএনসহ হাইওয়ে পুলিশ ও র‌্যাবের কর্মকর্তারাও থাকেন। আবাসন সংকট কাটাতে পুলিশের দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ২০ তলাবিশিষ্ট ৯টি নতুন ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নেয় সরকার। পরে ২০২১ জানুয়ারিতে এসব ভবন নির্মাণের পূর্ত কাজের অনুমোদন দেয় সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। তবে উচ্চতর নিষেধাজ্ঞার কারণে মিরপুর ও উত্তরায় তিনটি ভবন ২০ তলার পরিবর্তে ১৪ তলা করা হচ্ছে। জানা গেছে, ঢাকায় কর্মরত পুলিশ সদস্যদের জন্য নির্মিত ৯টি আবাসিক ভবনের আটটির কাজ প্রায় সমাপ্ত। একটি ভবনের কাজ শেষ হতে আরও এক বছর লাগবে। ভবনগুলোর নির্মাণ শেষ হলে পুলিশের আবাসন সংকট অনেকটা কেটে যাবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।

ভাড়া ভবনে থানার কার্যক্রম : ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ১৫টি থানার কার্যক্রম চলছে ভাড়া বাসায়। এজন্য পুলিশকে প্রতি মাসে ভাড়া গুনতে হয় ৫০ থেকে ৬০ লাখ টাকা। ভাড়া করা বাসায় থানা হওয়ায় বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় পুলিশ সদস্যদের। এ ছাড়া গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় এবং সিভিল অ্যাভিয়েশনের পরিত্যক্ত ভবনেও থানার কার্যক্রম চলছে।

ডিএমপির তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীতে এখন ৫০টি থানার কার্যক্রম চলছে। এর মধ্যে ৩১ থানার কার্যক্রম চলছে নিজস্ব ভবনে। কমিউনিটি সেন্টার ও আবাসিক ভবন ভাড়া নিয়ে কার্যক্রম চালানো হচ্ছে ১৫টি থানার। তিনটি থানার কার্যক্রম চলছে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের পরিত্যক্ত ভবনে। আর বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজের একটি ভবনে চলছে বিমানবন্দর থানার কার্যক্রম। যেসব থানার কার্যক্রম ভাড়া বাড়িতে চলছে সেগুলো হলো- বংশাল, মুগদা, কলাবাগান, রমনা, কামরাঙ্গীরচর, আদাবর, শাহ আলী, উত্তরখান, দারুস সালাম, কদমতলী, বাড্ডা, রূপনগর, উত্তরা পূর্ব ও পশ্চিম, হাতিরঝিল ও ভাসানটেক থানা।

যানবাহন সংকট : খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, রাজধানীর পল্টন মডেল থানায় পুলিশের ২৬০ জনের একটি টিম কাজ করছে। অথচ তাদের জন্য গাড়ি বরাদ্দ রয়েছে মাত্র সাতটি। এর মধ্যে একটি গাড়ি বরাদ্দ ওসির জন্য। একইভাবে শাহবাগ থানায় ১৯৩ জনের জন্য গাড়ি  আছে আটটি, ধানমন্ডি মডেল থানায় ১৩৬ জনের জন্য গাড়ি বরাদ্দ ছয়টি। মোহাম্মদপুর থানায় কর্মরত পুলিশ সদস্য রয়েছেন ১৯৬ জন, সেখানে গাড়ি রয়েছে মাত্র ৯টি। এ ছাড়া প্রতিটি থানায় সর্বোচ্চ দুজন পুলিশ সদস্যকে মোটরসাইকেল বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। কোথাও কোথাও পুলিশ ইন্সপেক্টরের জন্যও মোটরসাইকেল বরাদ্দ নেই।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, রাজধানীসহ দেশের অন্য থানাগুলোর চিত্রও একই। থানায় দায়িত্বরত পুলিশের সংখ্যার তুলনায় গাড়ির সংখ্যা একেবারে সীমিত। প্রায় সময় নিজেদের খরচে ভাড়া করা গাড়ি নিয়ে দায়িত্ব পালন করতে হয় তাদের।

যত দাবি পুলিশ সপ্তাহে : ‘স্মার্ট পুলিশ, স্মার্ট দেশ; শান্তি প্রগতির বাংলাদেশ’- এই প্রতিপাদ্য নিয়ে শুরু হয়েছে পুলিশ সপ্তাহ। এবার পুলিশের দাবি ক্যাম্পাস পুলিশ ইউনিট গঠন ও স্বতন্ত্র পুলিশ বিভাগ। উদ্বোধনের দিন সুযোগ না পেলেও আজ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা বিষয়গুলো উত্থাপন করবেন বলে জানা গেছে।

পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, পুলিশ পরিদর্শক থেকে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ঝুঁকি ভাতা চাওয়া হবে। এ ছাড়া পার্বত্য এলাকায় পুলিশ সদস্যরা দুর্গম ও ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে দায়িত্ব পালন করায় তাদের প্রণোদনার অংশ হিসাবে মূল বেতনের ৩০ শতাংশ অনধিক ৩ হাজার টাকা হারে পাহাড়ি ভাতা, ট্রাফিক পুলিশের সদস্যদের ভাতা বাড়ানো, পুলিশের অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিট (এটিইউ) ও ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিসিটিসি) ইউনিটের পুলিশ সদস্যদের জন্য মূল বেতনের ৫০ শতাংশ উচ্চঝুঁকি ভাতা, বিভিন্ন বাহিনীতে কর্মরত সদস্যরা প্রণোদনা হিসেবে ফ্রেশ মানি পান পুলিশ সদস্যরাও এটা চান, আইজিপি পদটি ফোর স্টার করার দাবিও রয়েছে পুলিশের। বর্তমানে কনস্টেবল থেকে উপপরিদর্শক পর্যন্ত সদস্যরা ঝুঁকিভাতা পাচ্ছেন। পুলিশের পদোন্নতি ও পদায়নের জট কাটানোর ব্যাপারে বেশকিছু দাবি-দাওয়া উপস্থাপন করা হবে। এ ছাড়া প্রেষণে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর ও বৈদেশিক মিশনে পদায়ন চাওয়া হবে। প্রয়োজনে লিখিত আকারে প্রধানমন্ত্রীর দফতরে তা পৌঁছানো হতে পারে।

জানা গেছে, পুলিশ সদস্যদের স্বাস্থ্যসেবায় জেলায় স্থায়ীভাবে এমবিবিএস চিকিৎসক দেওয়া হলেও অধিকাংশ জেলাতেই থাকছেন না এসব চিকিৎসক। জেলায় তাদের অবস্থান নিশ্চিত করতে চায় পুলিশ। পুলিশের জন্য আলাদা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালকে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে উন্নীতকরণ, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকসহ শতভাগ প্যাথলজিক্যাল টেস্টের ব্যবস্থা ও পুলিশ মেডিকেল কোর গঠনসহ স্বাস্থ্যসেবায় নানা দাবি রয়েছে পুলিশের।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক এবং সমাজ ও অপরাধ বিশেষজ্ঞ ড. তৌহিদুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা সম্ভব হলেই পুলিশের কর্মকাণ্ড আরও গতিশীল হবে। একই সঙ্গে বিদ্যমান সংকটগুলোও দূর করার উদ্যোগ নিতে হবে কর্তৃপক্ষকে। তাতে সরকারেরই ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হবে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
সর্বশেষ খবর
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা