শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৪৫, বৃহস্পতিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

পুলিশের যত সমস্যা

ভাতা বঞ্চনা, যানবাহন, পদায়ন, পদোন্নতি, আবাসন, অবকাঠামোগত নানা সংকটে ভাটা পড়ছে পুলিশি সেবায়
সাখাওয়াত কাওসার
অনলাইন ভার্সন
পুলিশের যত সমস্যা

নানা সংকটে জর্জরিত পুলিশ। ভাতা বঞ্চনা, যানবাহন, পদায়ন, পদোন্নতি, আবাসন, অবকাঠামোগত নানা সংকটে ভাটা পড়ছে পুলিশি সেবায়। স্বাস্থ্যসেবা সংকট, বিরতিহীন কর্মঘণ্টা দারুণভাবে প্রভাব ফেলছে পুলিশ সদস্যদের মানসিক স্বাস্থ্যে। প্রত্যাশিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন ভুক্তভোগী সাধারণ মানুষ।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নানা ফোরামে বিষয়টি তুলে ধরা হলেও তাতে কোনো পরিবর্তন হচ্ছে না। উল্টো জবাবদিহিতার অভাবে কিছু পুলিশ সদস্য জড়িয়ে পড়ছেন নানা অপরাধে। মাঝেমাঝেই কিছু ঘটনায় ম্লান হয়ে যাচ্ছে পুলিশের অনেক বড় বড় অর্জন। আবার কিছু পুলিশ সদস্যের একের পর এক বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের পরও বহাল তবিয়তে থাকায় বিব্রত হচ্ছেন বাহিনীর সদস্যরা।

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) নূর মোহাম্মদ বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও অপরাধ দমন করা পুলিশের কাজ। পুলিশের ভালো কাজ যেমনি রয়েছে, তেমনি মন্দ কাজও রয়েছে। তবে পুলিশে মন্দ কাজ করার সুযোগ বেশি। কারণ পুলিশের হাতে অস্ত্র রয়েছে। তারা সরাসরি জনগণের সঙ্গে সম্পৃক্ত। পুলিশ সরকারের দর্পণ হিসেবে কাজ করে। ফলে পুলিশ অপরাধে জড়ালে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। পুলিশের সেবার মানোন্নয়ন এবং স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও পেশাদারিত্ব নিশ্চিত করতে হবে। যদি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ভালো না হন, নিবিড় পর্যবেক্ষণ না করেন তবে অধস্তন কর্মকর্তারা নানা অপরাধ করার সুযোগ পায় এবং জড়িয়ে পড়ে।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, প্রত্যন্ত অঞ্চলে কোনো মৃতদেহ পাওয়া গেলে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার কঠিন কাজটি নীরবে করে যাচ্ছে পুলিশ। তবে এই কাজের খরচের জন্য পর্যাপ্ত অর্থও পান না পুলিশ সদস্যরা। অনেকটা একই ঘটনা ঘটে দুর্গম কিংবা দূরবর্তী এলাকা থেকে আসামি গ্রেফতার কিংবা মামলার তদন্তের খরচের বিষয়টিও। আমলাতন্ত্রের জটিলতায় আটকে থাকে এই বিল। এ কারণে অনেকেই ভুক্তভোগী পরিবারের কাছ থেকে চেয়ে নিচ্ছেন খরচের টাকা। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন বিভিন্ন বাহিনী-সংস্থায় কর্মরত অফিসারদের বিদ্যমান র‌্যাঙ্ক ব্যাজ জটিলতায় ক্ষোভ বিরাজ করছে পুলিশ বাহিনীতে। পুলিশের একজন পরিদর্শক প্রথম শ্রেণির হলেও তিনি একটি পিপস পরিধান করেন। ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তা। তিনি পরিধান করেন তিনটি পিপস। কারা অধিদফতরের ডেপুটি জেলার দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তার শোল্ডারে থাকে দুটি পিপস। উপজেলা আনসার ও ভিডিপি অফিসার দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তা। শোল্ডারে পরেন একটি পিপস।  আবার নবম গ্রেডের পরিদর্শক থেকে পদোন্নতি পেয়ে সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) হওয়ার পরও একই গ্রেডে থেকে যাচ্ছেন পুলিশ কর্মকর্তারা।

এ বিষয়টি সমাধানের জন্য পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানিয়ে এলেও এর সুরাহা হচ্ছে না। এদিকে পুলিশের নন-ক্যাডার সদস্যদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে দাবি করে আসছিলেন পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ। গত বছরের শেষ দিকে পুলিশের নন-ক্যাডার সদস্যদের বিভিন্ন সমস্যা পর্যালোচনা ও পরবর্তী করণীয় নির্ধারণে ১০ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। গত ২৭ নভেম্বর পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ কমিটি গঠন করা হয়। নন-ক্যাডার পুলিশ সদস্যদের তিনটি দাবি- বেতন গ্রেড বৃদ্ধি করা, পদোন্নতির ধারাবাহিকতা ঠিক রাখা ও র‌্যাঙ্ক ব্যাজ বৃদ্ধি করা।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, উপপরিদর্শক (এসআই) পদে যোগদানের চার বছর পরে তারা পরিদর্শক পদে পরীক্ষার জন্য যোগ্যতা অর্জন করেন। পরীক্ষা পাসের পর শূন্যপদ-সাপেক্ষে পদায়ন করা হয়। পরবর্তীতে পরিদর্শক থেকে এএসপি পদোন্নতি পেতেই শুভঙ্করের ফাঁকিতে পড়তে হয় নন-ক্যাডার অফিসারদের। শিক্ষানবিশ তালিকায় নাম ওঠাতেই লেগে যাচ্ছে ৭-৮ বছর। পরবর্তীতে ৩০ শতাংশ পদে এএসপি হিসেবে পদোন্নতি পেতে লেগে যাচ্ছে ১৬ থেকে ১৭ বছর। চাকরি জীবনের শেষ বেলায় কোনোমতে অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের র‌্যাঙ্ক পড়তে পারেন ভাগ্যবান কেউ কেউ।

অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সঠিক নিয়মে পদায়ন এবং বদলির বিষয়টি নিশ্চিত না হলে স্বাভাবিক কর্মকাে  স্থবিরতা চলে আসে। এটা থেকে বাদ পড়ছে না পুলিশও। সেবাপ্রত্যাশীরা প্রকৃত সেবা বদলে উল্টো হয়রানির শিকার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। বাহিনীতেও এর প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা থাকে। কারণ অনেক যোগ্য কর্মকর্তা তাদের কারণে বঞ্চিত হচ্ছেন।

আবাসন সংকট : ঢাকায় কর্মরত পুলিশ সদস্যের মধ্যে আবাসন সুবিধা পান মাত্র সাড়ে ৯ শতাংশ। বাকি ৯০.৫০ শতাংশ পুলিশ সদস্য ও তাদের পরিবার ভাড়া বাসায় থাকেন। যেটুকু আবাসন আছে তাতে ডিএমপিতে কর্মরতদের পাশাপাশি পুলিশ সদর দফতর, এটিইউ, সিআইডি, এসবি, এপিবিএন, এসপিবিএনসহ হাইওয়ে পুলিশ ও র‌্যাবের কর্মকর্তারাও থাকেন। আবাসন সংকট কাটাতে পুলিশের দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ২০ তলাবিশিষ্ট ৯টি নতুন ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নেয় সরকার। পরে ২০২১ জানুয়ারিতে এসব ভবন নির্মাণের পূর্ত কাজের অনুমোদন দেয় সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। তবে উচ্চতর নিষেধাজ্ঞার কারণে মিরপুর ও উত্তরায় তিনটি ভবন ২০ তলার পরিবর্তে ১৪ তলা করা হচ্ছে। জানা গেছে, ঢাকায় কর্মরত পুলিশ সদস্যদের জন্য নির্মিত ৯টি আবাসিক ভবনের আটটির কাজ প্রায় সমাপ্ত। একটি ভবনের কাজ শেষ হতে আরও এক বছর লাগবে। ভবনগুলোর নির্মাণ শেষ হলে পুলিশের আবাসন সংকট অনেকটা কেটে যাবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।

ভাড়া ভবনে থানার কার্যক্রম : ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ১৫টি থানার কার্যক্রম চলছে ভাড়া বাসায়। এজন্য পুলিশকে প্রতি মাসে ভাড়া গুনতে হয় ৫০ থেকে ৬০ লাখ টাকা। ভাড়া করা বাসায় থানা হওয়ায় বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় পুলিশ সদস্যদের। এ ছাড়া গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় এবং সিভিল অ্যাভিয়েশনের পরিত্যক্ত ভবনেও থানার কার্যক্রম চলছে।

ডিএমপির তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীতে এখন ৫০টি থানার কার্যক্রম চলছে। এর মধ্যে ৩১ থানার কার্যক্রম চলছে নিজস্ব ভবনে। কমিউনিটি সেন্টার ও আবাসিক ভবন ভাড়া নিয়ে কার্যক্রম চালানো হচ্ছে ১৫টি থানার। তিনটি থানার কার্যক্রম চলছে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের পরিত্যক্ত ভবনে। আর বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজের একটি ভবনে চলছে বিমানবন্দর থানার কার্যক্রম। যেসব থানার কার্যক্রম ভাড়া বাড়িতে চলছে সেগুলো হলো- বংশাল, মুগদা, কলাবাগান, রমনা, কামরাঙ্গীরচর, আদাবর, শাহ আলী, উত্তরখান, দারুস সালাম, কদমতলী, বাড্ডা, রূপনগর, উত্তরা পূর্ব ও পশ্চিম, হাতিরঝিল ও ভাসানটেক থানা।

যানবাহন সংকট : খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, রাজধানীর পল্টন মডেল থানায় পুলিশের ২৬০ জনের একটি টিম কাজ করছে। অথচ তাদের জন্য গাড়ি বরাদ্দ রয়েছে মাত্র সাতটি। এর মধ্যে একটি গাড়ি বরাদ্দ ওসির জন্য। একইভাবে শাহবাগ থানায় ১৯৩ জনের জন্য গাড়ি  আছে আটটি, ধানমন্ডি মডেল থানায় ১৩৬ জনের জন্য গাড়ি বরাদ্দ ছয়টি। মোহাম্মদপুর থানায় কর্মরত পুলিশ সদস্য রয়েছেন ১৯৬ জন, সেখানে গাড়ি রয়েছে মাত্র ৯টি। এ ছাড়া প্রতিটি থানায় সর্বোচ্চ দুজন পুলিশ সদস্যকে মোটরসাইকেল বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। কোথাও কোথাও পুলিশ ইন্সপেক্টরের জন্যও মোটরসাইকেল বরাদ্দ নেই।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, রাজধানীসহ দেশের অন্য থানাগুলোর চিত্রও একই। থানায় দায়িত্বরত পুলিশের সংখ্যার তুলনায় গাড়ির সংখ্যা একেবারে সীমিত। প্রায় সময় নিজেদের খরচে ভাড়া করা গাড়ি নিয়ে দায়িত্ব পালন করতে হয় তাদের।

যত দাবি পুলিশ সপ্তাহে : ‘স্মার্ট পুলিশ, স্মার্ট দেশ; শান্তি প্রগতির বাংলাদেশ’- এই প্রতিপাদ্য নিয়ে শুরু হয়েছে পুলিশ সপ্তাহ। এবার পুলিশের দাবি ক্যাম্পাস পুলিশ ইউনিট গঠন ও স্বতন্ত্র পুলিশ বিভাগ। উদ্বোধনের দিন সুযোগ না পেলেও আজ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা বিষয়গুলো উত্থাপন করবেন বলে জানা গেছে।

পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, পুলিশ পরিদর্শক থেকে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ঝুঁকি ভাতা চাওয়া হবে। এ ছাড়া পার্বত্য এলাকায় পুলিশ সদস্যরা দুর্গম ও ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে দায়িত্ব পালন করায় তাদের প্রণোদনার অংশ হিসাবে মূল বেতনের ৩০ শতাংশ অনধিক ৩ হাজার টাকা হারে পাহাড়ি ভাতা, ট্রাফিক পুলিশের সদস্যদের ভাতা বাড়ানো, পুলিশের অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিট (এটিইউ) ও ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিসিটিসি) ইউনিটের পুলিশ সদস্যদের জন্য মূল বেতনের ৫০ শতাংশ উচ্চঝুঁকি ভাতা, বিভিন্ন বাহিনীতে কর্মরত সদস্যরা প্রণোদনা হিসেবে ফ্রেশ মানি পান পুলিশ সদস্যরাও এটা চান, আইজিপি পদটি ফোর স্টার করার দাবিও রয়েছে পুলিশের। বর্তমানে কনস্টেবল থেকে উপপরিদর্শক পর্যন্ত সদস্যরা ঝুঁকিভাতা পাচ্ছেন। পুলিশের পদোন্নতি ও পদায়নের জট কাটানোর ব্যাপারে বেশকিছু দাবি-দাওয়া উপস্থাপন করা হবে। এ ছাড়া প্রেষণে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর ও বৈদেশিক মিশনে পদায়ন চাওয়া হবে। প্রয়োজনে লিখিত আকারে প্রধানমন্ত্রীর দফতরে তা পৌঁছানো হতে পারে।

জানা গেছে, পুলিশ সদস্যদের স্বাস্থ্যসেবায় জেলায় স্থায়ীভাবে এমবিবিএস চিকিৎসক দেওয়া হলেও অধিকাংশ জেলাতেই থাকছেন না এসব চিকিৎসক। জেলায় তাদের অবস্থান নিশ্চিত করতে চায় পুলিশ। পুলিশের জন্য আলাদা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালকে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে উন্নীতকরণ, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকসহ শতভাগ প্যাথলজিক্যাল টেস্টের ব্যবস্থা ও পুলিশ মেডিকেল কোর গঠনসহ স্বাস্থ্যসেবায় নানা দাবি রয়েছে পুলিশের।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক এবং সমাজ ও অপরাধ বিশেষজ্ঞ ড. তৌহিদুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা সম্ভব হলেই পুলিশের কর্মকাণ্ড আরও গতিশীল হবে। একই সঙ্গে বিদ্যমান সংকটগুলোও দূর করার উদ্যোগ নিতে হবে কর্তৃপক্ষকে। তাতে সরকারেরই ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হবে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী
২৩ মাঠ কর্মকর্তাকে বদলি করলো ইসি
২৩ মাঠ কর্মকর্তাকে বদলি করলো ইসি
ইলেকশন অবজারভার সোসাইটির আত্মপ্রকাশ
ইলেকশন অবজারভার সোসাইটির আত্মপ্রকাশ
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন করা এই সরকারের কাজ নয় : তারেক রহমান
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন করা এই সরকারের কাজ নয় : তারেক রহমান
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি
ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি
যমুনামুখী প্রাথমিক শিক্ষকদের মিছিলে পুলিশের বাধা
যমুনামুখী প্রাথমিক শিক্ষকদের মিছিলে পুলিশের বাধা
ভোট ব্যবস্থাপনায় প্রযুক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিতের উদ্যোগ ইসির
ভোট ব্যবস্থাপনায় প্রযুক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিতের উদ্যোগ ইসির
সর্বশেষ খবর
গাজার ‘c লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘c লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন