শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪১, সোমবার, ২৪ জুন, ২০২৪ আপডেট:

‘এই সময়’ এর প্রতিবেদন

তিস্তা নিয়ে শেখ হাসিনাকে মোদির আশ্বাস! উষ্মা জানিয়ে দিল্লিকে চিঠি পশ্চিমবঙ্গের

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
তিস্তা নিয়ে শেখ হাসিনাকে মোদির আশ্বাস! উষ্মা জানিয়ে দিল্লিকে চিঠি পশ্চিমবঙ্গের

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে শনিবারের বৈঠকে ১৯৯৬ সালে স্বাক্ষরিত গঙ্গা-তিস্তা পানিবণ্টন চুক্তির পুনর্নবায়নের জন্য টেকনিক্যাল স্তরে আলোচনা শুরুর আশ্বাস দিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির সঙ্গে আলোচনা না-করে কীভাবে মোদি এই আশ্বাস দিলেন, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই এই ইস্যুতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারকে নিশানা করলেন ওই রাজ্যের ক্ষমতাসীন তৃণমূল নেতৃত্ব।

রাজ্যের মূল বক্তব্য, গঙ্গা বা তিস্তার পানিবণ্টন নিয়ে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে কোনও সমঝোতার আগে অবশ্যই মমতা ব্যানার্জি সরকারের সঙ্গে আলোচনা করতে হবে। সূত্রের খবর, তিস্তার পানি নিয়েও রাজ্য সরকার তাদের অবস্থানের কথা জানিয়ে কেন্দ্রকে খুব শিগগিরই চিঠি দিচ্ছে। বাংলাদেশের সঙ্গে দুই নদীর পানিবণ্টনের ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গের কোথায় সমস্যা হবে, তা সবিস্তারে এই চিঠিতে তুলে ধরতে চায় রাজ্য সরকার।

গঙ্গা-তিস্তার পানি নিয়ে কী বক্তব্য পশ্চিমবঙ্গের?

পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য প্রশাসনের এক শীর্ষ কর্মকর্তার ব্যাখ্যা, “বাংলাদেশ আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্র। দুই বাংলার মধ্যে সম্পর্কও অত্যন্ত নিবিড়। কিন্তু পানিবণ্টনের প্রশ্নে কোনও সিদ্ধান্তের আগে আমাদের সঙ্গে কেন্দ্রের আলোচনা করা উচিত।”

গঙ্গা পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে তৃণমূলের স্পষ্ট বক্তব্য, এই চুক্তির পুনর্নবায়ন হলে রাজ্যে বন্যায় ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা বেড়ে যেতে পারে। শুধু তা-ই নয়, রাজ্য সরকারও এই চুক্তির ক্ষেত্রে অন্যতম শরিক। তাই তাদের বাদ রেখে এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়া ঠিক নয়।

তৃণমূলের রাজ্যসভার দলনেতা ডেরেক ও’ ব্রায়েন রবিবার এই ইস্যুতে কেন্দ্রীয় সরকারকে নিশানা করে বলেছেন, “পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সঙ্গে কোনও পরামর্শ না-করেই ফারাক্কা-গঙ্গা চুক্তি পুনর্নবায়নের সিদ্ধান্ত নিচ্ছে কেন্দ্র। আমরাও এই চুক্তির অন্যতম অংশীদার।”

ডেরেকের অভিযোগ, “আগের চুক্তি বাবদ আমাদের প্রাপ্য এখনও পর্যন্ত দেওয়া হয়নি। গঙ্গার ড্রেজিং বন্ধ হয়ে গিয়েছে। বন্যা ও ভাঙনের পিছনে এটাই প্রাথমিক কারণ। এটা পশ্চিমবঙ্গকে বিক্রি করে দেওয়ার ছক।”

তিস্তার পানি নিয়ে শনিবার শেখ হাসিনাকে মোদি আশ্বাস দিয়েছেন, বাংলাদেশে তিস্তা সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনায় টেকনিক্যাল টিম পাঠাবে ভারত। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিকে উদ্ধৃত করে দাবি করা হয়েছে, তিস্তা সংরক্ষণে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করার ব্যাপারে ভারতের পক্ষ থেকে আগ্রহ দেখানো হয়েছে বৈঠকে। ওই বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে সময় নির্দিষ্ট করে দ্রুত তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তি সইয়ের উপরে জোর দেওয়া হয়েছে বলেও প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে।

পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ব্যাখ্যা, ৩.৪২ লাখ হেক্টর জমিতে সেচের সুবিধার জন্য তিস্তা ব্যারেজের পানি ব্যবহারের কথা মাথায় রেখে সত্তরের দশকে তিস্তা ক্যানালের পরিকল্পনা করা হয়েছিল। তবে সেন্ট্রাল ওয়াটার কমিশনের সর্বশেষ পর্যবেক্ষণ, তিস্তায় পানি কমে গেছে। এই পরিস্থিতিতে রাজ্যের যুক্তি, বাংলাদেশের সঙ্গে পানি ভাগাভাগি হলে খরা মৌসুমে তিস্তার খালে পানি কমে যাবে। এতে পশ্চিমবঙ্গের প্রায় তিন লাখ মানুষ এতে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

কারণ শিলিগুড়ি সংলগ্ন বিস্তীর্ণ এলাকায় পানীয় পানি সরবরাহও তিস্তার উপর নির্ভরশীল। এই পরিস্থিতিতে খরা মৌসুমে তিস্তা থেকে বাড়তি পানি বাংলাদেশকে দেওয়া কোনওভাবেই সম্ভব নয় বলে মনে করছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। তিস্তা নিয়েও বাংলাদেশের সঙ্গে কোনওরকম আলোচনার আগে কেন্দ্র কেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলল না, সে প্রশ্নও তোলা হচ্ছে রাজ্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে।

এই প্রেক্ষাপটেই আজ সোমবার ও আগামীকাল মঙ্গলবার লোকসভায় নবনির্বাচিত সাংসদদের শপথগ্রহণ পর্ব চলবে। তার আগে নিট-নেট কেলেঙ্কারি, প্রো-টেম স্পিকার নির্বাচন থেকে শুরু করে নরেন্দ্র মোদি সরকারের দ্বিতীয় দফায় পাশ হওয়া নতুন ফৌজদারি আইন, নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন-সহ বিভিন্ন ইস্যুতে কেন্দ্রকে একযোগে চেপে ধরার পরিকল্পনা করেছিল তৃণমূল-সহ ‘ইন্ডিয়া’ জোটের অন্য শরিকরা। তবে শনিবার রাতে গঙ্গা-তিস্তা নিয়ে মোদি-হাসিনার বৈঠক তৃণমূলের হাতে আরও একটা বড় অস্ত্র তুলে দিল বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

গঙ্গা পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে এনডিএ সরকারের অন্যতম শরিক নীতীশ কুমারের জেডিইউ-এর ভূমিকা কী হয়, সেদিকেও নজর থাকবে সকলের। কারণ, ২০১৬ সালে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার ফারাক্কা ব্যারেজ বন্ধ করে দেওয়ার দাবি তুলেছিলেন। সেই সময়ে তারও যুক্তি ছিল, ফারাক্কা ব্যারেজের কোনও কার্যকারিতাই নেই এবং এর জন্য তাদের রাজ্যকেও প্রতি বছর বন্যার মুখে পড়তে হচ্ছে। এবারের মোদি সরকারে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শরিক নীতীশের দল এবং বিহারেও তার নেতৃত্বে এনডিএ সরকার বর্তমানে ক্ষমতায় রয়েছে।

ফলে বিহারের স্বার্থের দিকে তাকিয়ে নীতীশ কী অবস্থান নেন, সেটাও দেখার বিষয়।

ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের এক প্রবীণ মন্ত্রীর অবশ্য ব্যাখ্যা, “শনিবারের বৈঠকে গঙ্গা বা তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তির ব্যাপারে কোনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। শুধুমাত্র গঙ্গার পানি-চুক্তি পুনর্নবায়নের ব্যাপারে টেকনিক্যাল স্তরে আলোচনা শুরু করা নিয়ে সহমত হয়েছে ভারত-বাংলাদেশ। নিশ্চিতভাবে এ নিয়ে আগামী দিনে সংশ্লিষ্ট সবপক্ষের বক্তব্যও নেওয়া হবে।”

১৯৯৬ সালে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী এইচডি দেবগৌড়ার আমলে ভারত-বাংলাদেশ দু’দেশের মধ্যে গঙ্গা পানিবণ্টন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। সেই চুক্তিপর্ব মসৃণ হওয়ার পিছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল পশ্চিমবঙ্গের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসুর। ২০২৬ সালে ওই চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা। ১৯৯৬ সালে গঙ্গা-চুক্তির দ্বাদশ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, দু’পক্ষের সহমতের ভিত্তিতে এই চুক্তির পুনর্নবায়ন হতে পারে। সূত্র: এই সময়

বিডি প্রতিদিন/একেএ

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক
মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক
১৬ জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা
১৬ জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা
দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্টের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ
দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্টের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ
জুলাই পুনর্জাগরণে বুধবার চট্টগ্রামে ‘সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও ড্রোন শো’
জুলাই পুনর্জাগরণে বুধবার চট্টগ্রামে ‘সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও ড্রোন শো’
সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বন্দর অবকাঠামো উন্নয়নে সিঙ্গাপুরকে বিনিয়োগের আহ্বান নৌ-পরিবহন উপদেষ্টার
বন্দর অবকাঠামো উন্নয়নে সিঙ্গাপুরকে বিনিয়োগের আহ্বান নৌ-পরিবহন উপদেষ্টার
‌অধিকাংশ ঘটনায় সাম্প্রদায়িকতার প্রমাণ মেলেনি : পুলিশ সদর দপ্তর
‌অধিকাংশ ঘটনায় সাম্প্রদায়িকতার প্রমাণ মেলেনি : পুলিশ সদর দপ্তর
‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’ নির্মাণের প্রস্তাব অনুমোদন
‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’ নির্মাণের প্রস্তাব অনুমোদন
সর্বশেষ খবর
সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১
সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা