শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫৪, বুধবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

ভারতীয় টিভি চ্যানেলকে রিজওয়ানা হাসান

ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের রূপ বদলে জনমুখী করা প্রয়োজন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের রূপ বদলে জনমুখী করা প্রয়োজন

ছাত্র আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটেছে। এই সময়ে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার ঘটনা ঘটছে বলে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে অতিরঞ্জিত করে উপস্থাপন করা হচ্ছে। এর মধ্যেই অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান মুখোমুখি হন ভারতীয় টিভি চ্যানেল নিউজ নাইনের।

ভার্চুয়াল সাক্ষাৎকারে তাকে প্রশ্ন করা হয়- হিন্দুসহ অন্যান্য সংখ্যালঘুদের রক্ষায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের পদক্ষেপ কী?

এ বিষয়ে রিজওয়ানা হাসান বলেন, যেসব শিক্ষার্থী আন্দোলন করছে, তাদের মধ্যে হিন্দু সম্প্রদায়ের শিক্ষার্থীরাও আছে। সুতরাং বলা যাবে না যে, এটা শুধু মুসলিম শিক্ষার্থীদের আন্দোলন। এই আন্দোলনে হিন্দু, খ্রিস্ট্রান, আদিবাসিসহ বিভিন্ন ধরনের শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণ আছে। যেকোনও সরকার পরিবর্তনের পর কিছু বিশৃঙ্খলা ঘটে- এখানেও সেটাই হয়েছে। হিন্দুদের ওপর যেসব আক্রমণের কথা শোনা যাচ্ছে- সেগুলো যে ধর্মীয় কারণে হয়েছে, এমন নয়। এগুলো হয়েছে মূলত রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতার কারণে। পুলিশের অনুপস্থিতির কারণে এগুলো হয়েছে। আমরা ইতোমধ্যেই হিন্দুসহ অন্যান্য সংখ্যালঘু নেতাদের সঙ্গে কথা বলেছি। আমরা যেকোনও ধরনের সহিংসতার বিরুদ্ধে। একেবারেই যে হামলার ঘটনা ঘটেনি, তা আমরা বলছি না। তবে এগুলো কোনও সাম্প্রদায়িক ঘটনা নয়।

তাহলে শুধু আহমাদিয়া এবং হিন্দুদের কেন টার্গেট করা হচ্ছে? 

রিজওয়ানা হাসান বলেন, শুধু আহমাদিয়া এবং হিন্দুদের টার্গেট করা হচ্ছে- বিষয়টি এমন নয়। আপনি যদি খেয়াল করেন, দেখতে পাবেন মুসলিমরাও আক্রমণের শিকার হয়েছে। যেকোনও সম্প্রদায় যারা সরকারের ভোট ব্যাংক হিসেবে কাজ করে, সেগুলো হামলার শিকার হয়। এখানেও দু/একটি ঘটনা এরকম ঘটেছে। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে যেটা হয়েছে, সেটি হচ্ছে- সামাজিক ও রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে। যেসব জায়গায় হামলা হয়েছে, সেখানে হিন্দু, মুসলিম, আহমাদিয়া, আদিবাসি সবার ওপরেই হয়েছে।

কোনও মৌলবাদী গোষ্ঠী এই গণঅভ্যুত্থানের সুযোগ নিতে পারে কি না, এ ব্যাপারে আপনার মতামত কী?

এ বিষয়ে রিজওয়ানা হাসান বলেন, এ ব্যাপারে আমি মোটেও চিন্তিত নই। কারণ, আমি আমার দেশকে ভালভাবেই চিনি। এ রকম কথা বিগত অনেক বছরধরেই শোনা যায়। এমনকি আপনি আপনার পুরো সাংবাদিকতার ক্যারিয়ারেই হয়তো এ ধরনের কথা শুনে থাকবেন। তবে আমি আমার জীবনে কখনও দেখিনি যে, কোনও সুষ্ঠু নির্বাচনে এ দেশে মৌলবাদী গোষ্ঠীগুলো ২ বা ৩ শতাংশের বেশি ভোট কখনও পেয়েছে। সুতরাং রাতারাতি বিষয়টি পরিবর্তন হওয়ার কোনও কারণ নেই। আমি একটি বিষয় আপনাকে বলতে চাই, ধর্মভিত্তিক গোষ্ঠীগুলো যে শুধু বাংলাদেশেই সংগঠিত হয়েছে, বিষয়টি কিন্তু এমন নয়। ভারতে যেমন বাবরি মসজিদ ভাঙা হয়েছে, সেখানেও মুসলিমরা নিরাপদ নয়। এটার একটা প্রভাব কিন্তু সেখানে পড়েছে। আমাদের সৌভাগ্য যে, বাংলাদেশে এ রকম কিছু ঘটেনি। আপনার প্রশ্নের জবাবে আমি বলবো, আপনি ভারতের প্রেক্ষাপটে এ ধরনের ঘটনার প্রভাব লক্ষ্য করতে পারবেন, সেখানে ধর্মীয় গোষ্ঠীগুলো সংগঠিত হয়। তবে আমাদের দেশে এর নজির নেই।

সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ বন্ধে আপনাদের পদক্ষেপ কী? 

এর জবাবে রিজওয়ানা হাসান বলেন, আমরা প্রত্যেক ঘটনার রেকর্ড রেখেছি। আমরা পুলিশকে নির্দেশ বাড়তি নিরাপত্তার নির্দেশ দিয়েছি, আমরা সেনাবাহিনীকেও বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়ার কথা বলেছি। আমরা তাদের বলেছি- যে কেউ এ ধরনের ঘটনার সঙ্গে জড়িত আছে প্রমাণ পেলে তার বিরুদ্ধে এমন ব্যবস্থা নিতে, যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনার কখনওই বাংলাদেশ আর পুনরাবৃত্তি না ঘটে। সাধারণত নির্বাচনের সময় রাজনৈতিক দলগুলো প্রতিপক্ষের ওপর হামলার ঘটনা ঘটায়। অবশ্যই এটির অবসান ঘটাতে হবে।

এই অন্তর্বর্তী সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ কী?

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে- সকল খাতে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা। কারণ, আমরা প্রায় ১৬ বছর ধরে একটি বিশেষ দলের শাসনে ছিলাম, যারা ক্ষমতায় এসেছিল জালিয়াতির নির্বাচনের মাধ্যমে। ক্ষমতার ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে তারা সকল খাতে এমনভাবে আধিপত্য বিস্তার করেছে যে, প্রতিষ্ঠানগুলোতে চেইন অব কমান্ড (শৃঙ্খলা) একেবারেই ভেঙে পড়েছে। আমাদের প্রচেষ্টা হবে প্রতিষ্ঠানগুলোকে জনমুখী করা, সেগুলোকে যেকোনও রাজনৈতিক দলের প্রভাব থেকে মুক্ত করা এবং আমার আহ্বান হচ্ছে- প্রচলিত ব্যবস্থার সংস্কার, যাতে সকল প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করতে পারে এবং সেগুলো যাতে কোনও রাজনৈতিক দলের কাজ না করে। সুতরাং বলা যায়, আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে- সুশাসন প্রতিষ্ঠা, স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা এবং জনমুখী প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা, যেগুলো মানুষের প্রয়োজনে তাৎক্ষণিক সাড়া দেবে।

এই সরকার নিয়ন্ত্রণ নিতে পেরেছে বলে কি আপনি মনে করেন?

রিজওয়ানা হাসান বলেন, আমরা দায়িত্ব নিয়েছি মাত্র আড়াই দিন হয়েছে। যেসব খাতে জরুরি হস্তক্ষেপ প্রয়োজন, সেগুলোতে এই সরকার ধারাবাহিকভাবে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করছে। আমি বলব- অর্থ ও আইন-শৃঙ্খলা খাতে এরই মধ্যে নিয়ন্ত্রণ চলে এসেছে।

নতুন এই সরকার কীভাবে অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করবে?

এ বিষয়ে রিজওয়ানা হাসান বলেন, এটি একটি বড় চ্যালেঞ্জ। আজ আমাদের দ্বিতীয় দিনের অফিস চলছে। এই সময়ে অর্থ উপদেষ্টাকে পুরো বাংলাদেশ ব্যাংকে বড় ধরনের রদবদল করতে হচ্ছে। কেননা, সেখানে ইতোমধ্যে শীর্ষ পর্যায়ের সকল কর্মকর্তা পদত্যাগ করেছেন। তবে ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই খালি পদগুলো পূরণ করা হয়েছে, যাতে করে কোনওভাবে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসগুলোর সরবরাহ বন্ধ হয়ে না যায়। এখন আমাদেরকে ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হবে। কারণ, আমরা ইতোমধ্যেই দেখতে পাচ্ছি- কিছু ব্যাংক প্রায় দেউলিয়াত্বের পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। যদিও এর নেপথ্যে বৈশ্বিক মুদ্রাস্ফীতি একটি কারণ। তবে দুঃশাসন, দুর্নীতি, অর্থ পাচার অনেক কিছুই এর পেছনে রয়েছে। আমি এই ঠিক মুহূর্তে বলতে পারছি না কীভাবে সংস্কার আনা যাবে, তবে আমরা যদি অন্য দেশগুলোর দিকে তাকাই তাহলে দেখব, এটা একেবারেই অসম্ভবও না। আমাদের এই মুহূর্তে এজেন্ডাই হচ্ছে সংস্কার এবং কীভাবে দ্রুততম সময়ের মধ্যে সেটা করা যায়।

সর্বপ্রথম কোন কোন খাতে সংস্কার আনা হতে পারে? এর জবাবে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, অর্থনীতি, আইন-শৃঙ্খলা ও বিচার বিভাগ। সূত্র: নিউজ৯

বিডি প্রতিদিন/একেএ

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকায় গরম বাড়তে পারে
ঢাকায় গরম বাড়তে পারে
দুপুরের মধ্যে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ মে)
গণভবনে হাসিনার পা ধরে পদত্যাগের অনুরোধ করেন রেহানা
গণভবনে হাসিনার পা ধরে পদত্যাগের অনুরোধ করেন রেহানা
আজ থেকে পূর্ণদিবস কর্মবিরতিতে প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকরা
আজ থেকে পূর্ণদিবস কর্মবিরতিতে প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকরা
বন্ধ হচ্ছে অনলাইন জুয়ায় যুক্ত হাজারো মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট
বন্ধ হচ্ছে অনলাইন জুয়ায় যুক্ত হাজারো মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট
দূরপাল্লার সব বাসে সিসি ক্যামেরা বসানোর নির্দেশ
দূরপাল্লার সব বাসে সিসি ক্যামেরা বসানোর নির্দেশ
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে চোখ হারানো ৪ তরুণের বিষপান
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে চোখ হারানো ৪ তরুণের বিষপান
সরকারকে সমর্থন দিয়ে যেসব দাবি জানাল দলগুলো
সরকারকে সমর্থন দিয়ে যেসব দাবি জানাল দলগুলো
নির্বাচনের সময়সীমা ৩০ জুন পেরোবে না : প্রেস সচিব
নির্বাচনের সময়সীমা ৩০ জুন পেরোবে না : প্রেস সচিব
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনের মধ্যেই সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারি
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনের মধ্যেই সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারি
সর্বশেষ খবর
ঢাকার বায়ুমানের কিছুটা উন্নতি
ঢাকার বায়ুমানের কিছুটা উন্নতি

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে গুলিবিদ্ধ ‘সন্ত্রাসী’ ঢাকাইয়া আকবর মারা গেছেন
চট্টগ্রামে গুলিবিদ্ধ ‘সন্ত্রাসী’ ঢাকাইয়া আকবর মারা গেছেন

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যেসব খাবার হতে পারে কফির বিকল্প
যেসব খাবার হতে পারে কফির বিকল্প

২৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঝুঁকি ও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে কাজ করতে চায় চীন
ঝুঁকি ও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে কাজ করতে চায় চীন

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় গরম বাড়তে পারে
ঢাকায় গরম বাড়তে পারে

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির আভাস

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

জিম্মিদের মুক্তি উপেক্ষিত, নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে ইসরায়েলজুড়ে বিক্ষোভ
জিম্মিদের মুক্তি উপেক্ষিত, নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে ইসরায়েলজুড়ে বিক্ষোভ

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাঁচা আম কেন খাবেন?
কাঁচা আম কেন খাবেন?

৫৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

বগুড়ায় যমুনা ও বাঙালি নদীর পানি বিপৎসীমার কাছাকাছি
বগুড়ায় যমুনা ও বাঙালি নদীর পানি বিপৎসীমার কাছাকাছি

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে মাল্টা: প্রধানমন্ত্রী রবার্ট অ্যাবেলা
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে মাল্টা: প্রধানমন্ত্রী রবার্ট অ্যাবেলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে শিশুর ছবি প্রচার নিয়ে ইসলাম কি বলে?
অনলাইনে শিশুর ছবি প্রচার নিয়ে ইসলাম কি বলে?

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দারুণ জয়ে মৌসুম শেষ করল বার্সা, লেয়ানডস্কির গোলের সেঞ্চুরি
দারুণ জয়ে মৌসুম শেষ করল বার্সা, লেয়ানডস্কির গোলের সেঞ্চুরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের নিরাপত্তা চাইলে অন্যকে হুমকি বন্ধ করো, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি উত্তর কোরিয়ার
নিজের নিরাপত্তা চাইলে অন্যকে হুমকি বন্ধ করো, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি উত্তর কোরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আধুনিক বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে হজের কার্যাবলি
আধুনিক বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে হজের কার্যাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হজে গিয়ে ১০ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ১০ বাংলাদেশির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় স্কুলে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলা, নিহত ১৯
গাজায় স্কুলে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলা, নিহত ১৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের জুনের আগেই নির্বাচন দেবেন প্রধান উপদেষ্টা : মামুনুল হক
২০২৬ সালের জুনের আগেই নির্বাচন দেবেন প্রধান উপদেষ্টা : মামুনুল হক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণভবনে হাসিনার পা ধরে পদত্যাগের অনুরোধ করেন রেহানা
গণভবনে হাসিনার পা ধরে পদত্যাগের অনুরোধ করেন রেহানা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ থেকে পূর্ণদিবস কর্মবিরতিতে প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকরা
আজ থেকে পূর্ণদিবস কর্মবিরতিতে প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত, আহত ৫
সাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত, আহত ৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে মোবাইল চোর সন্দেহে পিটিয়ে মৌসুমী ফল ব্যবসায়ীকে হত্যা
গাজীপুরে মোবাইল চোর সন্দেহে পিটিয়ে মৌসুমী ফল ব্যবসায়ীকে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্ধ হচ্ছে অনলাইন জুয়ায় যুক্ত হাজারো মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট
বন্ধ হচ্ছে অনলাইন জুয়ায় যুক্ত হাজারো মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বড় জয় দিয়ে আইপিএল মিশন শেষ করল হায়দরাবাদ
বড় জয় দিয়ে আইপিএল মিশন শেষ করল হায়দরাবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মগবাজারে প্রকাশ্যে ছিনতাই: ভিডিও ভাইরাল, কি বলছে ‍পুলিশ?
মগবাজারে প্রকাশ্যে ছিনতাই: ভিডিও ভাইরাল, কি বলছে ‍পুলিশ?

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে মাইক্রোসফট ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নিচ্ছেন বাংলাদেশের ৩ শিক্ষার্থী
যুক্তরাষ্ট্রে মাইক্রোসফট ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নিচ্ছেন বাংলাদেশের ৩ শিক্ষার্থী

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দূরপাল্লার সব বাসে সিসি ক্যামেরা বসানোর নির্দেশ
দূরপাল্লার সব বাসে সিসি ক্যামেরা বসানোর নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিষপান করা’ চোখ হারানো সেই ৪ যুবকের পাশে তারেক রহমান
‘বিষপান করা’ চোখ হারানো সেই ৪ যুবকের পাশে তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসএলের তৃতীয় শিরোপা জিতল সাকিব-মিরাজ-রিশাদদের লাহোর
পিএসএলের তৃতীয় শিরোপা জিতল সাকিব-মিরাজ-রিশাদদের লাহোর

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
এই বিপাশা সেই বিপাশা, চেনা যায়?
এই বিপাশা সেই বিপাশা, চেনা যায়?

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা
রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে যা লিখলেন প্রেস সচিব
সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে যা লিখলেন প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক-দুই মাসের মধ্যে ৫০ শতাংশ ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে: বিটিএমএ সহসভাপতি
এক-দুই মাসের মধ্যে ৫০ শতাংশ ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে: বিটিএমএ সহসভাপতি

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনের মধ্যেই সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারি
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনের মধ্যেই সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভবনে হাসিনার পা ধরে পদত্যাগের অনুরোধ করেন রেহানা
গণভবনে হাসিনার পা ধরে পদত্যাগের অনুরোধ করেন রেহানা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ছাত্র উপদেষ্টা গণঅভ্যুত্থানের প্রতিনিধি, এনসিপির নয় : হাসনাত
দুই ছাত্র উপদেষ্টা গণঅভ্যুত্থানের প্রতিনিধি, এনসিপির নয় : হাসনাত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ
আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পাপিয়ার চার বছরের কারাদণ্ড
সেই পাপিয়ার চার বছরের কারাদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতি বর্গফুটে ৫ টাকা বাড়ল কোরবানির গরুর চামড়ার দাম
প্রতি বর্গফুটে ৫ টাকা বাড়ল কোরবানির গরুর চামড়ার দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কুয়েতে হাজার হাজার নাগরিকের নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে হাজার হাজার নাগরিকের নাগরিকত্ব বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে
ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাকার অভাবে ছিল না আইনজীবী, সত্য স্বীকারে জামিন
টাকার অভাবে ছিল না আইনজীবী, সত্য স্বীকারে জামিন

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবন রক্ষাকারী পণ্য ব্যতীত আমদানি-রফতানি বন্ধ ঘোষণা, কর্মবিরতি অব্যাহত
জীবন রক্ষাকারী পণ্য ব্যতীত আমদানি-রফতানি বন্ধ ঘোষণা, কর্মবিরতি অব্যাহত

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মগবাজারে প্রকাশ্যে ছিনতাই: ভিডিও ভাইরাল, কি বলছে ‍পুলিশ?
মগবাজারে প্রকাশ্যে ছিনতাই: ভিডিও ভাইরাল, কি বলছে ‍পুলিশ?

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকলীতে ট্রাকের চাপায় প্রাণ গেল দুই শিক্ষার্থীর, চালক আটক
কাকলীতে ট্রাকের চাপায় প্রাণ গেল দুই শিক্ষার্থীর, চালক আটক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি কর্মচারীদের দাবি-দাওয়া পর্যালোচনায় স্থায়ী কমিটি পুনর্গঠন
সরকারি কর্মচারীদের দাবি-দাওয়া পর্যালোচনায় স্থায়ী কমিটি পুনর্গঠন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের পাশে আছি, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চাই না : দুদু
সরকারের পাশে আছি, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চাই না : দুদু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রী-সন্তানসহ সাবের হোসেনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তানসহ সাবের হোসেনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনচেলোত্তির ব্রাজিল দলে থাকছেন না রদ্রিগো?
আনচেলোত্তির ব্রাজিল দলে থাকছেন না রদ্রিগো?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে চোখ হারানো ৪ তরুণের বিষপান
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে চোখ হারানো ৪ তরুণের বিষপান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্ষয়ের সঙ্গে মনোমালিন্য? টুইটে মুখ খুললেন পরেশ রাওয়াল
অক্ষয়ের সঙ্গে মনোমালিন্য? টুইটে মুখ খুললেন পরেশ রাওয়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোমবার থেকে প্রাথমিক শিক্ষকদের পূর্ণদিবস কর্মবিরতি শুরু
সোমবার থেকে প্রাথমিক শিক্ষকদের পূর্ণদিবস কর্মবিরতি শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি খাতের গলা টিপে ঋণ নিয়ে চলবে দেশ?
বেসরকারি খাতের গলা টিপে ঋণ নিয়ে চলবে দেশ?

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন মুস্তাফিজ
পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন মুস্তাফিজ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতির অজানা আশঙ্কা
রাজনীতির অজানা আশঙ্কা

সম্পাদকীয়

সক্ষমতা বাড়াচ্ছে সশস্ত্র কেএনএফ
সক্ষমতা বাড়াচ্ছে সশস্ত্র কেএনএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

নামলে ২৪ ঘণ্টা থাকতে পারবেন না
নামলে ২৪ ঘণ্টা থাকতে পারবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিষ্কার হলো না কিছুই
পরিষ্কার হলো না কিছুই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পুশইন করেই যাচ্ছে ভারত
পুশইন করেই যাচ্ছে ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

পাকা লিচুর রঙে রঙিন
পাকা লিচুর রঙে রঙিন

পেছনের পৃষ্ঠা

পঞ্চগড় থেকে উদ্ধার নীলগাইয়ের মৃত্যু
পঞ্চগড় থেকে উদ্ধার নীলগাইয়ের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাস্টবিন ওয়াশরুমের পাশে রোগী
ডাস্টবিন ওয়াশরুমের পাশে রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবীদের মতো মেরে ফেলা হচ্ছে শিল্পোদ্যোক্তাদেরও
বুদ্ধিজীবীদের মতো মেরে ফেলা হচ্ছে শিল্পোদ্যোক্তাদেরও

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চাহিদার ২০ ভাগ কম গরু
সিলেটে চাহিদার ২০ ভাগ কম গরু

নগর জীবন

সুচরিতার শাড়িটি কিনে নিজেই ধুয়ে তাকে পরাই : কাজী হায়াৎ
সুচরিতার শাড়িটি কিনে নিজেই ধুয়ে তাকে পরাই : কাজী হায়াৎ

শোবিজ

কলার ধরে ডলার নিয়ন্ত্রণের প্রশ্ন কেন?
কলার ধরে ডলার নিয়ন্ত্রণের প্রশ্ন কেন?

সম্পাদকীয়

ফ্রেঞ্চ ওপেনে এলিনা সভিতলিনা
ফ্রেঞ্চ ওপেনে এলিনা সভিতলিনা

মাঠে ময়দানে

বাবার চিকিৎসা করাতে না পেরে মেডিকেল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
বাবার চিকিৎসা করাতে না পেরে মেডিকেল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান খেতে রাসেলস ভাইপার, আতঙ্কে পিটিয়ে হত্যা
ধান খেতে রাসেলস ভাইপার, আতঙ্কে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

কান উৎসবে বিজয়ের হাসি হাসলেন যারা
কান উৎসবে বিজয়ের হাসি হাসলেন যারা

শোবিজ

ইয়ং টাইগার্স অনূর্ধ্ব-১৬ ন্যাশনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন ঢাকা মেট্রো
ইয়ং টাইগার্স অনূর্ধ্ব-১৬ ন্যাশনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন ঢাকা মেট্রো

মাঠে ময়দানে

প্রথম বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ গোলদাতা গুইলার্মো
প্রথম বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ গোলদাতা গুইলার্মো

মাঠে ময়দানে

ধর্মের ভিত্তিতে আমরা কাউকে বিবেচনা করি না
ধর্মের ভিত্তিতে আমরা কাউকে বিবেচনা করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরাসি কাপ জিতে ট্রেবলের পথে পিএসজি
ফরাসি কাপ জিতে ট্রেবলের পথে পিএসজি

মাঠে ময়দানে

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহতিম সাকিবের ‘তোমার টানে’
মাহতিম সাকিবের ‘তোমার টানে’

শোবিজ

জার্মান কাপ চ্যাম্পিয়ন স্টুটগার্ট
জার্মান কাপ চ্যাম্পিয়ন স্টুটগার্ট

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রধান বিচারপতির
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রধান বিচারপতির

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধানের মতো বিষয়ে হাত দেওয়া অনুচিত
সংবিধানের মতো বিষয়ে হাত দেওয়া অনুচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকারা যখন গল্পকার
তারকারা যখন গল্পকার

শোবিজ

আফিদার নেতৃত্বে নারী ফুটবল দলের জর্ডান যাত্রা
আফিদার নেতৃত্বে নারী ফুটবল দলের জর্ডান যাত্রা

মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়নশিপ লিগে অবনমন ওয়ান্ডারার্সের
চ্যাম্পিয়নশিপ লিগে অবনমন ওয়ান্ডারার্সের

মাঠে ময়দানে

দেশীয় শিল্পে সুরক্ষা, গুরুত্ব গ্রামীণ কর্মসংস্থানে
দেশীয় শিল্পে সুরক্ষা, গুরুত্ব গ্রামীণ কর্মসংস্থানে

পেছনের পৃষ্ঠা