শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৫, শনিবার, ০২ নভেম্বর, ২০২৪

৪ বছরে দ্বিগুণ হয়েছে নারী ধূমপায়ীর সংখ্যা

অনলাইন ডেস্ক
৪ বছরে দ্বিগুণ হয়েছে নারী ধূমপায়ীর সংখ্যা

দেশে পুরুষের পাশাপাশি নারীদের মধ্যেও ধূমপানের প্রবণতা বাড়ছে। বিশেষ করে শহরকেন্দ্রিক শিক্ষার্থীদের মধ্যে এই প্রবণতা বেশি। গত চার বছরে এই প্রবণতা বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। এতে বাড়ছে নারীদের স্বাস্থ্যঝুঁকি।

ধূমপায়ীরা নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণও করছে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, বর্তমানে দেশে তামাক ব্যবহারের কারণে ৫.৭ শতাংশ নারীর মৃত্যু হচ্ছে। এ অবস্থায় ধূমপান নিয়ন্ত্রণে বিদ্যমান আইন সংশোধন এবং বাস্তবায়নের সুপারিশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। সূত্র মতে, বিশ্বে ধূমপায়ীর সংখ্যা কমলেও বাংলাদেশে পুরুষের পাশাপাশি নারী ধূমপায়ীর সংখ্যা বাড়ছে।

নারী ধূমপায়ীর মধ্যে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান ষষ্ঠ। ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউয়ের ২০২৩ সালের তথ্যানুযায়ী, বাংলাদেশে ১৫ বছরের ওপরে মেয়েদের মধ্যে ধূমপায়ীর সংখ্যা ১৭.৭ শতাংশ, যা ২০১৯ সালে ছিল ৭ শতাংশের মতো। অর্থাৎ গত চার বছরে বাংলাদেশে মেয়েদের মধ্যে ধূমপানের প্রবণতা প্রায় দ্বিগুণ বেড়েছে। বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া মেয়েদের মধ্যে ধূমপানের প্রবণতা বেশি।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ ক্ষেত্রে সিগারেটের পাশাপাশি ই-সিগারেট বড় ধরনের ভূমিকা রাখছে।

তামাকবিরোধী নারী জোটের তথ্যানুযায়ী, দেশে তামাক ব্যবহারকারীর সংখ্যা চার কোটি ১৩ লাখ। এর মধ্যে ২৩ শতাংশ (দুই কোটি ১৯ লাখ) ধূমপায়ী এবং ২৭.২ শতাংশ (দুই কোটি ৫৯ লাখ) ধোঁয়াবিহীন তামাকে আসক্ত। অর্থাৎ অর্ধেকেরও বেশি তামাক ব্যবহারকারী ধোঁয়াবিহীন তামাকে (জর্দা, গুল) আসক্ত। দেশে দরিদ্র জনগোষ্ঠী বিশেষত নারীদের মধ্যে এই পণ্য ব্যবহারের প্রবণতা সবচেয়ে বেশি।

বাংলাদেশে প্রতি বছর ১৪.৬ শতাংশ পুরুষ এবং ৫.৭ শতাংশ নারী তামাক ব্যবহারের কারণে মারা যায়।

সরেজমিন ঘুরে নারীদের মধ্যে ধূমপানের প্রবণতা বাড়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। রাজধানীর কমলাপুর রেলস্টেশনের হকার আক্কাস আলী জানান, এই রেলস্টেশনে ১১ বছর ধরে পান, সিগারেটসহ বিভিন্ন তামাকজাতীয় পণ্য বিক্রি করছেন তিনি। নারী যাত্রীরাও অনেক সময় তাঁর কাছ থেকে তামাক পণ্য কেনেন। আগে নারীরা গুল-জর্দা—এ ধরনের তামাক পণ্য কিনলেও এখন অনেকে সিগারেট কিনছেন।

এদিকে ধূমপানের প্রবণতা বাড়ায় নারীদের স্বাস্থ্যঝুঁকিও বাড়ছে। পুরুষের পাশাপাশি নারীরাও ধূমপানের কারণে মুখের ক্যান্সার, হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোকসহ নানা ধরনের জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। এ ছাড়া তামাক ব্যবহারের কারণে অনেক নারীর গর্ভপাত হচ্ছে, সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে মৃত্যু হচ্ছে কোনো কোনো মায়ের। অন্যদিকে গবেষণায় দেখা গেছে, ধূমপায়ী নারীর বন্ধ্যা হওয়ার আশঙ্কা ৬০ শতাংশের বেশি।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. লেনিন চৌধুরী বলেন, ‘ধূমপান এবং তামাক সেবন নারীদের অনেক স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি করছে। তামাকের সঙ্গে গর্ভপাতের গভীর সম্পর্ক রয়েছে। ভ্রূণের স্বাস্থ্য সমস্যারও সৃষ্টি করে ধূমপান। এটি নিউরাল টিউব ডিফেক্টের ঝুঁকি বাড়ায়। ফুসফুস ক্যান্সারেরও অন্যতম কারণ ধূমপান। নারীদের ক্ষেত্রে দেখা গেছে, ধূমপান বন্ধ করার পরবর্তী বছরগুলোয় জরায়ুমুখ ক্যান্সারের ঝুঁকি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কমে যাচ্ছে।’

গ্লোবাল অ্যাডাল্ট টোব্যাকো সার্ভের (গ্যাটস) তথ্য মতে, সিগারেট থেকে নির্গত ধোঁয়া এবং এতে মিশে থাকা বিষাক্ত উপাদান গর্ভস্থ শিশুর রক্ত সঞ্চালন কমিয়ে দেয়। এতে বিকলাঙ্গ সন্তান জন্ম নিতে পারে। ধূমপায়ী নারীদের ঠোঁট কাটা এবং তালু কাটা সন্তান জন্ম দেওয়ার হার অন্য নারীদের তুলনায় বেশি। মায়েদের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ধূমপানের প্রভাব পড়ে শিশুর জন্ম-পরবর্তী সময়েও। এর বিরূপ প্রভাবে শিশু স্বল্প বুদ্ধিসম্পন্ন, অমনোযোগী ও অতিচঞ্চল হতে পারে। এ ক্ষেত্রে শিশুদের আচরণগত সমস্যা বা লেখাপড়া করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের এপিডেমিওলজি ও গবেষণা বিভাগের প্রধান প্রফেসর ড. সোহেল রেজা চৌধুরী বলেন, ‘প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ধূমপানের কারণে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে নারীসহ শিশুরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। নারীরা শুধু ধূমপানের কারণেই নয়, তামাক উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাতসহ অন্যান্য কাজে নারীসহ শিশুদের সম্পৃক্ত করায় তারা স্বাস্থ্যক্ষতিসহ বিভিন্ন ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। তাই তামাকের ক্ষতিকর দিক থেকে নারীদের রক্ষায় পদপেক্ষ নেওয়া প্রয়োজন।’

তামাকমুক্ত বাংলাদেশ বাস্তবায়নে বিদ্যমান আইন সংশোধন করা প্রয়োজন বলে মনে করছেন বাংলাদেশ তামাকবিরোধী জোটের অন্যতম সংগঠক অ্যাডভোকেট মাহবুবুল আলম। তিনি বলেন, ‘শুধু আইনের দুর্বলতার কারণে ধূমপান না করেও কর্মক্ষেত্রে ৪২.৭ শতাংশ, গণপরিবহনে ৪৪ শতাংশ এবং বাড়িতে ৩৭ শতাংশ নারী-পুরুষ পরোক্ষ  ধূমপানের শিকার হচ্ছেন। এসব সমস্যা সমাধানে বিদ্যমান তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন করা জরুরি। আইনের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তামাক কম্পানিগুলো সামাজিক দায়বদ্ধতা কর্মসূচির আড়ালে তামাক পণ্যে তরুণ-তরুণীদের আকৃষ্ট করছে। এ কারণে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন ও তা বাস্তবায়নের পাশাপাশি জনসচেতনতা বাড়ানো জরুরি।’

সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
আরও সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ দক্ষিণ এশিয়া গড়তে একসঙ্গে কাজ করতে হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
আরও সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ দক্ষিণ এশিয়া গড়তে একসঙ্গে কাজ করতে হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বাড়বে শীত, রয়েছে শৈত্যপ্রবাহের শঙ্কা
বাড়বে শীত, রয়েছে শৈত্যপ্রবাহের শঙ্কা
যুবা এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়নদের রাষ্ট্রপতির অভিনন্দন
যুবা এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়নদের রাষ্ট্রপতির অভিনন্দন
ফেনীতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে নৌবাহিনী পরিবার কল্যাণ সংঘ
ফেনীতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে নৌবাহিনী পরিবার কল্যাণ সংঘ
মোদির অধীনে চাকরি করতেন শেখ হাসিনা : হাসনাত
মোদির অধীনে চাকরি করতেন শেখ হাসিনা : হাসনাত
আমরা দীর্ঘদিন মুখ বন্ধ করে ছিলাম: ড. তোফায়েল
আমরা দীর্ঘদিন মুখ বন্ধ করে ছিলাম: ড. তোফায়েল
শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আইনের সম্মুখীন করতে চায় সরকার : প্রেস সচিব
শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আইনের সম্মুখীন করতে চায় সরকার : প্রেস সচিব
অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ জয় : বাংলাদেশ দলকে তারেক রহমানের অভিনন্দন
অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ জয় : বাংলাদেশ দলকে তারেক রহমানের অভিনন্দন
যুব ক্রিকেট দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
যুব ক্রিকেট দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
অবৈধভাবে অবস্থানরত বিদেশিদের সতর্কবার্তা দিল সরকার
অবৈধভাবে অবস্থানরত বিদেশিদের সতর্কবার্তা দিল সরকার
চিন্ময় কৃষ্ণের বিরুদ্ধে আরও একটি মামলা
চিন্ময় কৃষ্ণের বিরুদ্ধে আরও একটি মামলা
চাঁদাবাজ ও দখলদারদের বিরুদ্ধে দ্রুতই অ্যাকশন : আসিফ মাহমুদ
চাঁদাবাজ ও দখলদারদের বিরুদ্ধে দ্রুতই অ্যাকশন : আসিফ মাহমুদ
সর্বশেষ খবর
বাসর রাতে দেনমোহরের টাকা নিয়ে পালানোর অভিযোগ যুবলীগ নেত্রীর বিরুদ্ধে
বাসর রাতে দেনমোহরের টাকা নিয়ে পালানোর অভিযোগ যুবলীগ নেত্রীর বিরুদ্ধে

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাথার দাম এক কোটি ডলার, সেই জুলানিই বাশারকে তাড়ালেন!
মাথার দাম এক কোটি ডলার, সেই জুলানিই বাশারকে তাড়ালেন!

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালিয়াকৈরে সাবেক কাউন্সিলর ও আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
কালিয়াকৈরে সাবেক কাউন্সিলর ও আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইগারদের দেয়া ২৯৫ রানের টার্গেটে খেলছে উইন্ডিজ
টাইগারদের দেয়া ২৯৫ রানের টার্গেটে খেলছে উইন্ডিজ

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলল রহস্য জট, আসাদ এখন রাশিয়ায়
খুলল রহস্য জট, আসাদ এখন রাশিয়ায়

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল আসাদ কি বিমান দুর্ঘটনায় মারা গেছেন?
বাশার আল আসাদ কি বিমান দুর্ঘটনায় মারা গেছেন?

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় বাসের ধাক্কায় সাইকেল আরোহী নিহত
বাড্ডায় বাসের ধাক্কায় সাইকেল আরোহী নিহত

৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে বাউল ও লোকগানের কর্মশালা
নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে বাউল ও লোকগানের কর্মশালা

৪ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরও সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ দক্ষিণ এশিয়া গড়তে একসঙ্গে কাজ করতে হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
আরও সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ দক্ষিণ এশিয়া গড়তে একসঙ্গে কাজ করতে হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাশার আল আসাদের পতনের পর প্রথম ভাষণে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা
বাশার আল আসাদের পতনের পর প্রথম ভাষণে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শেখ হাসিনাসহ তার দোসরদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে’
‘শেখ হাসিনাসহ তার দোসরদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে’

৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনে তিন হার ভারতের
এক দিনে তিন হার ভারতের

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে ইউরোপ প্রবাসী বাংলাদেশিদের ৭ দাবি
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে ইউরোপ প্রবাসী বাংলাদেশিদের ৭ দাবি

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিফটির পর ফিরলেন তামিম
ফিফটির পর ফিরলেন তামিম

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র অধিকার পরিষদের ১১৪ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা
ছাত্র অধিকার পরিষদের ১১৪ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাউবিতে আধুনিক অফিস ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা
বাউবিতে আধুনিক অফিস ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের আগ্রাসন যত বাড়বে, বাংলাদেশে ঐক্য তত মজবুত হবে : মুজিবুর রহমান
ভারতের আগ্রাসন যত বাড়বে, বাংলাদেশে ঐক্য তত মজবুত হবে : মুজিবুর রহমান

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাড়বে শীত, রয়েছে শৈত্যপ্রবাহের শঙ্কা
বাড়বে শীত, রয়েছে শৈত্যপ্রবাহের শঙ্কা

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুবা এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়নদের রাষ্ট্রপতির অভিনন্দন
যুবা এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়নদের রাষ্ট্রপতির অভিনন্দন

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সোনার ৯ বারসহ আটক ১
চুয়াডাঙ্গায় সোনার ৯ বারসহ আটক ১

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার নির্দেশে ত্বকী হত্যার বিচার বন্ধ ছিলো: রফিউর রাব্বি
শেখ হাসিনার নির্দেশে ত্বকী হত্যার বিচার বন্ধ ছিলো: রফিউর রাব্বি

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিয়াকৈরে সাবেক কমিশনার গ্রেফতার
কালিয়াকৈরে সাবেক কমিশনার গ্রেফতার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সদস্যদের মারধর করে আসামি ছিনতাই
পুলিশ সদস্যদের মারধর করে আসামি ছিনতাই

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরায় স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক
সাতক্ষীরায় স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আসাদের অবস্থান নিয়ে জল্পনা-কল্পনা
আসাদের অবস্থান নিয়ে জল্পনা-কল্পনা

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে নৌবাহিনী পরিবার কল্যাণ সংঘ
ফেনীতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে নৌবাহিনী পরিবার কল্যাণ সংঘ

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ৩ অস্ত্র কারবারি গ্রেফতার
কক্সবাজারে ৩ অস্ত্র কারবারি গ্রেফতার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মোদির অধীনে চাকরি করতেন শেখ হাসিনা : হাসনাত
মোদির অধীনে চাকরি করতেন শেখ হাসিনা : হাসনাত

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিকট বিস্ফোরণে কেঁপে উঠছে টেকনাফ সীমান্ত, আতঙ্কে স্থানীয়রা
বিকট বিস্ফোরণে কেঁপে উঠছে টেকনাফ সীমান্ত, আতঙ্কে স্থানীয়রা

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিমানে করে পালালেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার, দাবি রিপোর্টে
বিমানে করে পালালেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার, দাবি রিপোর্টে

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া: যেভাবে মাত্র ১২ দিনে বাশারের ২৪ বছরের শাসনামলের অবসান
সিরিয়া: যেভাবে মাত্র ১২ দিনে বাশারের ২৪ বছরের শাসনামলের অবসান

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল-আসাদের পতনের মাস্টারমাইন্ড কে এই জোলানি?
বাশার আল-আসাদের পতনের মাস্টারমাইন্ড কে এই জোলানি?

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে থাকা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের কঠোর হুঁশিয়ারি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের
বাংলাদেশে থাকা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের কঠোর হুঁশিয়ারি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহীদের সঙ্গে হাত মেলালেন সিরিয়ার প্রধানমন্ত্রী
বিদ্রোহীদের সঙ্গে হাত মেলালেন সিরিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে কাঁদিয়ে আবারও চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
ভারতকে কাঁদিয়ে আবারও চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদের পতনে যে প্রতিক্রিয়া জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
আসাদের পতনে যে প্রতিক্রিয়া জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জি এম কাদেরকে গ্রেফতারে আইনি নোটিশ
জি এম কাদেরকে গ্রেফতারে আইনি নোটিশ

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাশার সরকারের পতন, দামেস্কের রাস্তায়-রাস্তায় উল্লাস
বাশার সরকারের পতন, দামেস্কের রাস্তায়-রাস্তায় উল্লাস

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া নিয়ে অবস্থান জানাল ইরান
সিরিয়া নিয়ে অবস্থান জানাল ইরান

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগার উন্মুক্ত করে দিলেন সিরিয়ার বিদ্রোহীরা
কারাগার উন্মুক্ত করে দিলেন সিরিয়ার বিদ্রোহীরা

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল আসাদের পতনের পর প্রথম ভাষণে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা
বাশার আল আসাদের পতনের পর প্রথম ভাষণে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় আসাদ পরিবারের ৫৪ বছরের অত্যাচারের অবসান: বিশেষজ্ঞ
সিরিয়ায় আসাদ পরিবারের ৫৪ বছরের অত্যাচারের অবসান: বিশেষজ্ঞ

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মতো বিমানের সংকেত অদৃশ্য করে পালিয়েছেন বাশার আল-আসাদ
হাসিনার মতো বিমানের সংকেত অদৃশ্য করে পালিয়েছেন বাশার আল-আসাদ

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় বাশার আল-আসাদের বাবার ভাস্কর্য ভেঙে ফেললো বিদ্রোহীরা
সিরিয়ায় বাশার আল-আসাদের বাবার ভাস্কর্য ভেঙে ফেললো বিদ্রোহীরা

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের ৮ দেশের ভিসা দেবে ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
ইউরোপের ৮ দেশের ভিসা দেবে ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যা বলল রাশিয়া
বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যা বলল রাশিয়া

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল আসাদের বাসভবনে ব্যাপক লুটপাট
বাশার আল আসাদের বাসভবনে ব্যাপক লুটপাট

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চারদিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেলের যে স্টেশন
চারদিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেলের যে স্টেশন

৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরিয়া থেকে সৈন্য প্রত্যাহার করছে হিজবুল্লাহ
সিরিয়া থেকে সৈন্য প্রত্যাহার করছে হিজবুল্লাহ

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের কাছে হার নিয়ে যা বললেন ভারতের অধিনায়ক আমান
বাংলাদেশের কাছে হার নিয়ে যা বললেন ভারতের অধিনায়ক আমান

৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়া সীমান্তের বাফার জোন দখলের নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু
সিরিয়া সীমান্তের বাফার জোন দখলের নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল আসাদ কী আবুধাবিতে আশ্রয় নিয়েছেন?
বাশার আল আসাদ কী আবুধাবিতে আশ্রয় নিয়েছেন?

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দামেস্ক ছেড়ে পালিয়ে যাননি প্রেসিডেন্ট বাশার, ভুয়া খবর মিডিয়ায়
দামেস্ক ছেড়ে পালিয়ে যাননি প্রেসিডেন্ট বাশার, ভুয়া খবর মিডিয়ায়

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দামেস্কে ইরানের দূতাবাসে হামলা
দামেস্কে ইরানের দূতাবাসে হামলা

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিশোধ না নেওয়ার ঘোষণা সিরিয়ার বিদ্রোহীদের
প্রতিশোধ না নেওয়ার ঘোষণা সিরিয়ার বিদ্রোহীদের

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় হাইকমিশনে দেওয়া স্মারকলিপিতে যা বলেছে বিএনপির ৩ অঙ্গ সংগঠন
ভারতীয় হাইকমিশনে দেওয়া স্মারকলিপিতে যা বলেছে বিএনপির ৩ অঙ্গ সংগঠন

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়া এখন মুক্ত, ঘোষণা বিদ্রোহীদের
সিরিয়া এখন মুক্ত, ঘোষণা বিদ্রোহীদের

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদ সরকারের পতন নিয়ে যা বললেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আসাদ সরকারের পতন নিয়ে যা বললেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফের সাবেক ওসি প্রদীপের স্ত্রীর হাইকোর্টে জামিন
টেকনাফের সাবেক ওসি প্রদীপের স্ত্রীর হাইকোর্টে জামিন

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বছরে যায় ১৪ বিলিয়ন ডলার
বছরে যায় ১৪ বিলিয়ন ডলার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেঁসে যাচ্ছেন অনেক রাঘববোয়াল
ফেঁসে যাচ্ছেন অনেক রাঘববোয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

গায়েবি মামলার আব্বাহুজুরের আত্মকথা!
গায়েবি মামলার আব্বাহুজুরের আত্মকথা!

সম্পাদকীয়

কী বার্তা দেবেন ভারতের সচিব
কী বার্তা দেবেন ভারতের সচিব

প্রথম পৃষ্ঠা

মাইনাস টু-এর দুরভিসন্ধি করে লাভ হবে না
মাইনাস টু-এর দুরভিসন্ধি করে লাভ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেলের জলাধারে পার্ক জানে না রেলওয়ে
রেলের জলাধারে পার্ক জানে না রেলওয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

পালালেন আরেক স্বৈরাচার
পালালেন আরেক স্বৈরাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের আস্থা অর্জনে মাঠে চট্টগ্রাম বিএনপি
জনগণের আস্থা অর্জনে মাঠে চট্টগ্রাম বিএনপি

নগর জীবন

সাত হাজার বিঘা জমি বেহাত
সাত হাজার বিঘা জমি বেহাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আগাম তরমুজের স্বাদ নিচ্ছেন পর্যটকরা
আগাম তরমুজের স্বাদ নিচ্ছেন পর্যটকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
ভারতকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ব্যবসায়ী খুনের যে কারণ জানাল পুলিশ
ঢাকায় ব্যবসায়ী খুনের যে কারণ জানাল পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ হাইকমিশনে প্রতিবাদলিপি দিল জামায়াত
ব্রিটিশ হাইকমিশনে প্রতিবাদলিপি দিল জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোজ্য তেলের জন্য হাহাকার
ভোজ্য তেলের জন্য হাহাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ-মামলায় গণ-আসামি থাকবে না
গণ-মামলায় গণ-আসামি থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদ ভবন প্রস্তুত করতে লাগবে এক বছর
সংসদ ভবন প্রস্তুত করতে লাগবে এক বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষা উপদেষ্টার মতামত ব্যক্তিগত
শিক্ষা উপদেষ্টার মতামত ব্যক্তিগত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

বেবী হেলেন থেকে সুচরিতা হয়ে ওঠার গল্প
বেবী হেলেন থেকে সুচরিতা হয়ে ওঠার গল্প

শোবিজ

পদযাত্রা, স্মারকলিপি ভারতীয় হাইকমিশনে
পদযাত্রা, স্মারকলিপি ভারতীয় হাইকমিশনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে নিয়োগ দলীয় প্রভাবমুক্ত থাকতে হবে
দুদকে নিয়োগ দলীয় প্রভাবমুক্ত থাকতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার বিধবার সম্পত্তি দখলের অভিযোগ
কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার বিধবার সম্পত্তি দখলের অভিযোগ

নগর জীবন

২ জানুয়ারির আগে এনআইডি সংশোধনের অনুরোধ ইসির
২ জানুয়ারির আগে এনআইডি সংশোধনের অনুরোধ ইসির

পেছনের পৃষ্ঠা

সব স্থানীয় নির্বাচন নির্দলীয় চান প্রতিনিধিরা
সব স্থানীয় নির্বাচন নির্দলীয় চান প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা দীর্ঘদিন মুখ বন্ধ করে ছিলাম
আমরা দীর্ঘদিন মুখ বন্ধ করে ছিলাম

নগর জীবন

হাই কোর্টে আজ ফের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
হাই কোর্টে আজ ফের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজিরা দিয়ে কাজ না করার দিন শেষ
হাজিরা দিয়ে কাজ না করার দিন শেষ

নগর জীবন

জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস রাজনীতির ক্যাপিটাল
জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস রাজনীতির ক্যাপিটাল

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐক্য গড়তে হবে
জাতীয় ঐক্য গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা