শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৯, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১৬:৪৬, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৫

দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন

আলোচনার কেন্দ্রে ক্ষমতাচ্যুত হাসিনা সরকারের সঙ্গে টিউলিপের সম্পর্ক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আলোচনার কেন্দ্রে ক্ষমতাচ্যুত হাসিনা সরকারের সঙ্গে টিউলিপের সম্পর্ক

লন্ডনে ‘বিনা মূল্যে ফ্ল্যাট’ ও বাংলাদেশের রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগে ব্যাপক চাপে রয়েছেন যুক্তরাজ্যের ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির আর্থিক সেবাবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিক। তার বিরুদ্ধে তদন্তের সিদ্ধান্ত হয়েছে বলেও শোনা যাচ্ছে। এর মধ্যে আলোচনার কেন্দ্রে উঠে এসেছে ক্ষমতাচ্যুত হাসিনা সরকারের সঙ্গে টিউলিপের সম্পর্কের বিষয়টি।

এ নিয়ে এক প্রতিবেদনে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, যুক্তরাজ্যের ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির আর্থিক সেবাবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিক ২০১৭ সালে তৎকালীন শেখ হাসিনার সরকার আমলে ‘অপহৃত’ আহমদ বিন কাসেমের বিষয়ে ব্রিটিশ সম্প্রচারমাধ্যম চ্যানেল ৪-এর মুখোমুখি হয়েছিলেন। তখন বিষয়টি নিয়ে হস্তক্ষেপ চাইলে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিলেন টিউলিপ।

তখন বাংলাদেশ ও হাসিনা সরকারের সঙ্গে তেমন সম্পর্ক না থাকার ইঙ্গিত দেন টিউলিপ। তিনি চ্যানেল ৪-এর প্রধান প্রতিবেদক অ্যালেক্স থমসনকে বলেছিলেন, ‘আপনি কি অবগত যে আমি একজন ব্রিটিশ এমপি এবং আমার জন্ম লন্ডনে?’ তিনি আরও বলেছিলেন, ‘আপনি কি বোঝাতে চাইছেন, আমি একজন বাংলাদেশি? কারণ, আমি মনে করি না, এটা বোঝানো ঠিক।’

এই প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে টিউলিপ বাংলাদেশের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের সঙ্গে নিজের তেমন সম্পর্ক না থাকার বিষয়টি বোঝাতে চেয়েছিলেন। তবে সেই সরকারের ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের সম্পত্তি থেকে তিনি কেন সুবিধা লাভ করেছেন, তার ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য বর্তমান সিটি মিনিস্টার টিউলিপ চাপের মুখে রয়েছেন।

যুক্তরাজ্যে দুর্নীতিবিরোধী নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের দায়িত্বে থাকা টিউলিপ সিদ্দিক মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালনে উপযুক্ত হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো নিয়ম (কোড) ভেঙেছেন কি না, তা খতিয়ে দেখতে দেশটির মন্ত্রিত্বের মানদণ্ড-সংক্রান্ত প্রধানমন্ত্রীর স্বতন্ত্র উপদেষ্টা লরি ম্যাগনাসের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

ম্যাগনাস এ বিষয়ে যে সিদ্ধান্তেই উপনীত হন না কেন, সমালোচকেরা বলছেন, বাংলাদেশে তাঁর পরিবারের কর্তৃত্ববাদী শাসন থেকে নিজেকে দূরে রাখার যে কথা টিউলিপ বলেছেন, তাতে তাঁদের সঙ্গে এবং আওয়ামী লীগের সঙ্গে তাঁর প্রকৃত ঘনিষ্ঠতার বিষয়টি আড়াল করার চেষ্টা হয়েছে।

এ বিষয়ে ঢাকাভিত্তিক অনুসন্ধানী সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যান বলেন, ‘টিউলিপ সিদ্দিকের অবস্থান হলো আওয়ামী লীগ বা বাংলাদেশের রাজনীতির সঙ্গে তাঁর কোনো সম্পর্ক নেই। কিন্তু সত্য হলো, তিনি আওয়ামী লীগের একজন বড় সুবিধাভোগী ছিলেন।’

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের জ্যেষ্ঠ গবেষণা কর্মকর্তা রোজ হুইফেন বলেন, ‘শেখ হাসিনা বাংলাদেশের ক্ষমতা থেকে অপসৃত হওয়ার পর থেকে আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতাদের কাছ থেকে তাঁর ভাগনি যে সুবিধা পেয়েছেন, তা নিয়ে অনেক বেশি অনুসন্ধান করা হয়েছে।’

রোজ হুইফেন আরও বলেন, ‘মন্ত্রী এখন তাঁর বিষয়টি স্ট্যান্ডার্ড–বিষয়ক স্বতন্ত্র উপদেষ্টার কাছে পাঠিয়েছেন। এখন এ–সংক্রান্ত সম্পূর্ণ তথ্য জোগাড় করা উচিত, যাতে সম্ভাব্য অযাচিত প্রভাব বা মন্ত্রীর কোড লঙ্ঘন শনাক্ত করা যায়।’

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের জ্যেষ্ঠ এই গবেষণা কর্মকর্তা আরও বলেন, ২০০৯ সালে যখন শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসেন, তখন টিউলিপ সিদ্দিক লন্ডনে লেবার পার্টির প্রার্থী হিসেবে কাউন্সিলর হওয়ার জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। বর্তমানে মুছে ফেলা তাঁর ওয়েবসাইটের একটি সেকশনের তথ্য অনুযায়ী, তিনি আওয়ামী লীগের যুক্তরাজ্য ও ইইউ লবিং ইউনিট এবং নির্বাচনী কৌশল দলের অংশ হিসেবে কাজ করেছেন। এমনকি তিনি দলের মুখপাত্র হিসেবে বিবিসি ওয়ার্ল্ড নিউজ চ্যানেলে উপস্থিত হয়েছিলেন।

২০১৩ সালে মস্কোতে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে তাঁর খালার (সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) বৈঠকের ছবিতে টিউলিপকে দেখা যায়। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তির ক্ষেত্রে টিউলিপ মধ্যস্থতা করেছিলেন কি না, তা এখন তদন্ত করছে বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষ। অভিযোগ উঠেছে, এ প্রকল্প থেকে তাঁর পরিবারের সদস্যরা অর্থ আত্মসাতের সুযোগ পেয়েছেন।

২০১৫ সালে প্রথমবারের মতো যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্ট সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পরপর টিউলিপ যুক্তরাজ্যে আওয়ামী লীগের এক কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছিলেন। সেখানে তাঁর খালা শেখ হাসিনাও ছিলেন। তিনি টিউলিপের কপালে অভিনন্দনের চুমু দিয়েছিলেন। ওই সময় উল্লসিত সমর্থকদের সামনে টিউলিপ বলেছিলেন, ‘আপনার সহযোগিতা ছাড়া আমি কখনোই এখানে একজন ব্রিটিশ এমপি হিসেবে দাঁড়াতে পারতাম না।’

২০১৭ সালে আহমাদ বিন কাসেমের ঘটনাটি যুক্তরাজ্যে সংবাদ শিরোনাম হয়। ওই সময় টিউলিপ জোর দিয়ে বলেন, ‘আমি আমার খালার খুব কাছের, একজন ভাগনি যতটা তার খালার ঘনিষ্ঠ হয়। আমরা কখনো রাজনীতি নিয়ে আলাপ করি না। আমি তাঁর সঙ্গে পরিবারের সব বিষয়ে আলোচনা করি।’

কিন্তু কাছাকাছি সময়ে তাঁকে তাঁর খালার সঙ্গে যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন রাজনৈতিক আয়োজনে থাকতে দেখা যায়। ওয়েস্টমিনস্টারে তৎকালীন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন ব্রিটিশ এমপির সঙ্গে সাক্ষাৎ এবং পরবর্তী সময়ে তৎকালীন হাউস অব কমন্সের স্পিকার জন বারকোর সঙ্গে সাক্ষাতের সময়ও খালার সঙ্গে তাঁকে দেখা গিয়েছিল।

বাংলাদেশের এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার মুবাশ্বর হাসান বলেন, ‘যদি যুক্তরাজ্যে বসবাসকারী চীনা বা রাশিয়ান প্রবাসীরা চীনের কমিউনিস্ট পার্টি বা ভ্লাদিমির পুতিন–সংশ্লিষ্ট এ ধরনের কার্যক্রম করতেন এবং তারা চীন বা রাশিয়া বংশোদ্ভূত কোনো ব্রিটিশ রাজনীতিবিদকে সমর্থন দিতেন, তাহলে নিঃসন্দেহে তা বিদেশি হস্তক্ষেপ হিসেবে বিবেচনা করা হতো।’

২০১৭ সালে চ্যানেল ৪ আহমাদ বিন কাসেমের ঘটনা নিয়ে খবর প্রকাশের কয়েক ঘণ্টা পর ঢাকার পুলিশ তাঁদের বাড়িতে যায় এবং তাঁর স্ত্রীকে কথা বলতে নিষেধ করে।

বাংলাদেশি অধিকারকর্মীদের ভাষ্যমতে, হাসিনার শাসনামলে এ ধরনের কঠোরতা স্বাভাবিক ঘটনা হয়ে উঠে ছিল। হাসিনার বিরুদ্ধে রাজনৈতিক বিরোধীদের দমন করার এবং তাঁর সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলা ব্যক্তিদের কারারুদ্ধ করার অভিযোগ রয়েছে।

ছাত্র–জনতার আন্দোলনের মুখে গত বছর শেখ হাসিনার পতন হয়েছে। এ আন্দোলন ঘিরে সহিংসতায় প্রায় এক হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এর পরপর দ্য অবজারভারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, আওয়ামী লীগ–সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা অবৈধ উপায়ে কয়েক শ কোটি পাউন্ড হাতিয়ে নিয়েছে এবং দেশের বাইরে পাচার করার বিষয়টি তদন্ত হচ্ছে।

এরই মধ্যে টিউলিপ সিদ্দিক আওয়ামী লীগ–সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বেশ কিছু সম্পত্তি থেকে সুবিধা নিয়েছেন। এর মধ্যে কিংস ক্রসের একটি ফ্ল্যাট তাঁকে বিনা মূল্যে দেওয়া হয়েছে, হ্যাম্পস্টিডে একসময় তাঁর ব্যবহৃত আরেকটি ফ্ল্যাট তাঁর বোনকে বিনা মূল্যে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ফিনচলেতে যে বাড়িতে তিনি এখন ভাড়া থাকেন, সেই ২১ লাখ ডলারের বাড়িটি তাঁর খালার সঙ্গে রাজনৈতিক সম্পর্ক থাকা এক আবাসন নির্মাতার।

অভিযুক্ত সম্পত্তিগুলো এখন তদন্তের মধ্যে পড়বে। যদিও টিউলিপ সিদ্দিক কোনো অপরাধের সঙ্গে যুক্ত থাকার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। তবে তিনি এসব সম্পত্তি থেকে নেওয়ার সুবিধার বিষয়ে সঠিকভাবে ঘোষণা দিয়েছিলেন কি না, তা নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়তে পারেন।

যুক্তরাজ্যের ডেইলি মেইলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে টিউলিপ বলেছিলেন, কিংস ক্রসের ফ্ল্যাট তাঁর বাবা-মায়ের দেওয়া। ডেইলির মেইলের কাছে এ তথ্য দেওয়ার বিষয়টিও ম্যাগনাস চাইলে তদন্ত করতে পারেন বলে জানিয়েছে ডাউনিং স্ট্রিট।

যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার এখন পর্যন্ত টিউলিপকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু গত বুধবার হাউস অব কমন্সে তাঁকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলেও তিনি মন্তব্য করতে রাজি হননি।

স্টারমার বলেন, ‘সিটি মিনিস্টার বিষয়টি স্বতন্ত্র উপদেষ্টার বিবেচনায় দিয়ে যথাযথ কাজ করেছেন। আমরা মন্ত্রীদের নিয়ে নতুন কোড নিয়ে এসেছি, যাতে মন্ত্রীরা সঠিক বিষয়টি বের করতে অনুরোধ করতে পারেন। এ বিষয়ে আমি ধারাভাষ্য চালিয়ে যাচ্ছি না।’

এই বিভাগের আরও খবর
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
সর্বশেষ খবর
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ
সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১
রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত
লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!
দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা