শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:০০, শনিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১৭:১৪, শনিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২৫

জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাদা দলের শুভেচ্ছা বাণী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাদা দলের শুভেচ্ছা বাণী

বাংলাদেশের স্বাধীনতার মহান ঘোষক, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও আধুনিক বাংলাদেশের স্থপতি শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তম-এর ৮৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে শুভেচ্ছা বাণী দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দল।

শনিবার ঢাবি সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান, যুগ্ম আহ্বায়কদ্বয় অধ্যাপক ড. আব্দুস সালাম এবং অধ্যাপক আবুল কালাম সরকার এক বিবৃতিতে বলেন, ‌‘১৯৩৬ সালের ১৯ জানুয়ারি বগুড়া জেলার গাবতলীতে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। জিয়াউর রহমানের ডাক নাম কমল। যিনি ছিলেন একজন ক্ষণজন্মা পুরুষ। যখনই বাংলাদেশ ক্রান্তিলগ্নে পড়েছে তখনই শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ত্রাণকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হয়ে দেশ ও জনগণের জন্য অপরিসীম ভূমিকা রেখেছেন। ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) প্রতিষ্ঠা করেন। জিয়াউর রহমান ছিলেন স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন অগ্রগণ্য সেনানায়ক। তিনি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ১১ জন সেক্টর কমান্ডারের একজন ছিলেন। ৪৯ জন যুদ্ধফেরত মুক্তিযোদ্ধাকে ১৯৭২ সালে তৎকালীন সরকার সর্বোচ্চ বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত করে। জিয়াউর রহমান তাদের একজন ছিলেন। কিন্তু তিনি সেক্টর কমান্ডার ও বীর উত্তম খেতাবধারীদের মধ্যেও অনন্য ছিলেন স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে। তার স্বাধীনতার ঘোষণায় দেশবাসী উজ্জীবিত হয়ে পাক হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে জীবনবাজি রেখে প্রাণপণে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে বিশ্ব মানচিত্রে জাতি পেয়েছে লাল-সবুজের বাংলাদেশ।’

নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘দেশমাতৃকার মুক্তির জন্য নেতৃত্বহীন জাতির দিশারি হয়ে শহীদ জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেন এবং যুদ্ধে অসীম বীরত্বের পরিচয় দেন। স্বাধীনতা-উত্তর দুঃসহ স্বৈরাচারী দুঃশাসনে চরম হতাশায় দেশ যখন নিপতিত, জাতি হিসাবে আমাদের এগিয়ে যাওয়া যখন বাধাগ্রস্ত হয়- ঠিক সেই সংকটের এক পর্যায়ে জিয়াউর রহমান জনগণের নেতৃত্বভার গ্রহণ করেন। মিথ্যা প্রতিশ্রুতির অপরাজনীতি দ্বারা জনগণকে প্রতারিত করে স্বাধীনতা-উত্তর ক্ষমতাসীন মহল যখন মানুষের বাক, ব্যক্তিস্বাধীনতাকে হরণ করে গণতন্ত্রকে মাটিচাপা দিয়েছিল, দেশকে ঠেলে দিয়েছিল দুর্ভিক্ষের করালগ্রাসে, তখন বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুড়ির আন্তর্জাতিক খেতাবপ্রাপ্ত হতে হয়, জাতির এ রকম এক চরম দুঃসময়ে ৭ নভেম্বর সৈনিক-জনতার ঐতিহাসিক বিপ্লবে শহীদ জিয়া ক্ষমতার হাল ধরেন। ক্ষমতায় এসেই তিনি বিচার বিভাগ ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দিয়ে বহুদলীয় গণতন্ত্রের পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেন। শহীদ জিয়ার বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী দর্শনই বাংলাদেশি জাতিসত্ত্বার সঠিক স্বরূপটি ফুটে ওঠে, যা আমাদের ভৌগোলিক জাতিসত্ত্বার সুনির্দিষ্ট পরিচয় দান করে। বিশ্বমানচিত্রে আমাদের আত্মপরিচয় উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে।’

তারা আরও বলেন, ‘চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশের ইতিহাসে এক নতুন সংযোজন। একটি ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্র ব্যবস্থার বিপরীতে একটি জাতির সম্মিলিত স্লোগান। যার মধ্য দিয়ে ফিরে আসে হারানো স্বাধীনতা। পুনরুজ্জীবন লাভ করে গণতন্ত্র। মুখ দিয়ে প্রকাশিত হতে থাকে দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে মানুষের বুকের ভেতর পুষে রাখা লাঞ্ছনা-বঞ্চনার শ্লোক। স্বান্তনা খুঁজে পায় যন্ত্রণাকাতর জনগণ। এর মধ্য দিয়ে বিপথে যাওয়া বাংলাদেশের তার নিজ কক্ষপথে ফিরে আসার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। যেই পথ দেখিয়ে গেছেন মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। মাত্র চার বছরের শাসনামলে তিনি যে বাংলাদেশের বুনিয়াদ গড়ে দিয়েছিলেন সেটিই ছিলো আধুনিক বাংলাদেশের আসল পথ। নানা চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে বাংলাদেশ আবার তার কাঙ্খিত গন্তব্যে পা বাড়াবে- সেটি এখন কেবল সময়ের ব্যাপার।’

শুভেচ্ছা বাণীতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশ যখন তার এই পরিবর্তিত রূপে আবির্ভুত হয়েছে তখন অত্যন্ত প্রাসঙ্গিকভাবে সামনে এসেছে রণাঙ্গনের বীর যোদ্ধা ভিশনারি লিডার প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নামটি। কেননা জুলাই গণঅভ্যুত্থান যেভাবে এদেশের সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে একটি ছাতার নিচে এনেছিলো, যে নির্মোহ দেশপ্রেমের চেতনায় জাগিয়ে তুলেছিলো এদেশের আবাল-বৃদ্ধ-বণিতাকে- সেটি ছিলো শহীদ জিয়ারই দর্শন। পঁচাত্তরের পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব কাঁধে তুলে নেওয়ার পর তিনি এমন বাংলাদেশই গড়তে চেয়েছিলেন। রাষ্ট্র পুনর্গঠনে তিনি কোনো দল-মত কিংবা ধর্ম-বর্ণকে আলাদা করে না দেখে দেশপ্রেম ও দায়িত্বশীলতাকে প্রাধান্য দিয়েছিলেন। ‘এক দেশ-এক জাতি’ ধারণা থেকে তিনি প্রবর্তন করেন বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ। যেই তত্ত্বের মূল প্রতিপাদ্য ছিলো ধর্ম-গোত্র-বর্ণ কিংবা শ্রেণির ভেদাভেদ নয়, পাহাড় থেকে সমতল আর কৃষক থেকে কুলীন সবার পরিচয় হবে একটাই সেটি হলো আমরা সবাই বাংলাদেশি। শহীদ জিয়ার ভাষায়- ‘আমরা ধর্মে মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান; ভাষায় বাঙালি, কিন্তু একত্রে আমরা বাংলাদেশি’। তার এই বৃহৎ ও ইনক্লুসিভ দর্শনই মূলত অতি অল্প সময়ে বাংলাদেশকে বিশ্বের বুকে একটি স্বতন্ত্র পরিচয় এনে দেয়। তার সাদাসিঁধে কিন্তু স্মার্ট জীবন-যাপন এবং রাষ্ট্র পরিচালনায় অসামান্য প্রজ্ঞা সাধারণ মানুষের মধ্যে খুব অল্প দিনেই গভীর প্রভাব ফেলে। আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে তাকে পরিচিত করে ভিশনারি লিডার হিসেবে। দেশ নিয়ে তার পরিকল্পনা, দেশের প্রতি মমত্ববোধ এবং দেশের উন্নয়নে বিরামহীন ছুটে চলা তাকে বাংলার মানুষের কাছে পরিচিত করে রাখাল রাজা হিসেবে।’

আরও বলা হয়, ‘ব্যক্তি জীবনে বিনয়ী, ভদ্র ও নিরহঙ্কার জিয়া ছিলেন স্বল্পভাষী। খুবই মিতব্যয়ী ছিলেন তিনি। পরিবার থেকে রাষ্ট্রীয় দপ্তর, সবখানে যৌক্তিক এবং সাশ্রয়ী কিন্তু রুচিশীল বিষয়টিকেই তিনি বেছে নিতেন। কোনোমতেই তিনি বিলাসিতা পছন্দ করতেন না। তার ভাষায়, ‘আমার দেশের মানুষ গরীব, জনগণ গরীব; তাদের অর্থে আমার বিলাসিতা করা উচিত নয়, সরকারি অর্থ মানেই জনগণের অর্থ।’ মোট কথা প্রেসিডেন্ট জিয়া দেশ ও দেশের মানুষের কল্যাণের বাইরে কোনো কিছুই চিন্তা করেননি। সময় এবং পরিস্থিতি তাকে সেই সুযোগ দেয়নি। কেননা তিনি যুদ্ধ পরবর্তী একটি ভঙ্গুর দেশের যখন হাল ধরেন তখন মানুষের মধ্যে ছিলো বুক ভরা স্বপ্ন। পরিবর্তনের প্রত্যাশা ছিলো। শেখ মুজিবের সময়ের লাগামহীন দুর্নীতি এবং শোষণের হাত থেকে মুক্তির আশায় মানুষ পাগলপ্রায় ছিলো। সেনাবাহিনী থেকে উঠে এলেও জিয়াউর রহমান এদেশের গণমানুষের মনের সেই ভাষা সহজেই বুঝতে পেরেছিলেন। তাইতো রাষ্ট্র গঠনের কাজে নিজেকে সঁপে দেন। হাতে নেন রাষ্ট্র সংস্কারের ১৯ দফা। বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি কৃষি-শিল্প, শিক্ষা-স্বাস্থ্য, বিজ্ঞান-প্রযুক্তিসহ দেশের প্রচলিত প্রতিটি বিভাগের পাশাপাশি নতুন নতুন খাত সৃষ্টি করে দেশ গঠনের কাজে নেমে পড়েন। সেইসঙ্গে দেশের আপামর জনসাধারণকে আহ্বান জানান, যার যার অবস্থান থেকে দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে। ফলে কৃষক তার কৃষিকে এগিয়ে নিতে দিনরাত পরিশ্রম করেন। মজুর তার পরিশ্রমে আনেন আন্তরিকতা। শিক্ষক শ্রেণি কক্ষের পাঠদানে মেশান নতুনত্ব। চিকিৎসক তার কর্তব্য কাজে মেধার পাশাপাশি ঢেলে দেন মমতা-যত্ন। বিজ্ঞানীরা নতুন নতুন আবিষ্কারের নেশায় দিনরাত বুঁদ হয়ে থাকেন পরীক্ষাগারে। এভাবে আমলা থেকে কর্মচারী আর কুলি থেকে কৃষক সবাই দেশ গঠনে নিজেদের সর্বোচ্চটুকু দিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে থাকেন। সামনে থেকে একজন সত্যিকারের নেতা হিসেবে নেতৃত্ব দিতে থাকেন আমাদের রাখাল রাজা। সে হিসেবে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের চেতনা শহীদ জিয়ার কর্ম-জীবনের সঙ্গে সম্পূর্ণ সঙ্গতিপূর্ণ। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যে বৈষম্যহীন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন সেই বৈষম্য নিরসনের ডাক এলো এই প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে। ঘর ছেড়ে বাইরে বেরিয়ে এলো আবাল বৃদ্ধ বণিতা। যে যার অবস্থান থেকে স্বৈরাচার বিদায়ের আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়লো। এমন অভূতপূর্ব সম্মিলন অতীতে কখনোই দেখেনি এই দেশ। মুক্তিযুদ্ধের পর দেশের অভ্যন্তরের গণশত্রুও যে এতোটা ভয়ানক হতে পারে সেই সত্য নিশ্চয়ই কেউ আগে কোনোদিন ভাবেনি। কিন্তু চব্বিশ আমাদের সেই কঠিন সত্যকে সামনে এনে আমাদের বিস্ময়ে হতবাক করে দিয়েছে।’

নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, ‘এদেশের মানুষ যে কোনোদিন ফ্যাসিবাদ মেনে নেবে না সেটি তারা প্রমাণ করেছে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে। তারা চায় একটি উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। যেই  দেশে কোনো শ্রেণি বৈষম্য থাকবে না এবং সবার জন্য সমতা ও ন্যায্যতা নিশ্চিত করা হবে। আজ থেকে কয়েক দশক আগে ঠিক এমন বাংলাদেশেরই গোড়পত্তন করেছিলেন আধুনিক বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। মহান এই নেতার ৮৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে তাঁকে সশ্রদ্ধ সালাম ও জন্মদিনের প্রাণঢালা শুভেচ্ছা।’

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য
রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য
চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি
চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
আরও বাড়ল সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ
আরও বাড়ল সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ
স্বাস্থ্য খাতের আলোচিত ঠিকাদার মিঠু কারাগার
স্বাস্থ্য খাতের আলোচিত ঠিকাদার মিঠু কারাগার
আগামী নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে: প্রেস সচিব
আগামী নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে: প্রেস সচিব
নিউ সাউথ ওয়েলস সরকারের মন্ত্রীর সঙ্গে খাদ্য উপদেষ্টার বৈঠক
নিউ সাউথ ওয়েলস সরকারের মন্ত্রীর সঙ্গে খাদ্য উপদেষ্টার বৈঠক
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
সর্বশেষ খবর
সিরাজগঞ্জে মিশুক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে এসআই নিহত
সিরাজগঞ্জে মিশুক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে এসআই নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়
একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫
শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য
ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা
হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য
রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি
চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য
স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১
দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২
নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ
গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ
জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার
নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১
বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড
হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি
সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি

নগর জীবন

লাখ টাকার ঢাই মাছ
লাখ টাকার ঢাই মাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

নগর জীবন

সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে

সাহিত্য

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে
স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে

নগর জীবন

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি

নগর জীবন

১০ লাখ গাছ লাগিয়ে গ্রিন চট্টগ্রাম
১০ লাখ গাছ লাগিয়ে গ্রিন চট্টগ্রাম

নগর জীবন

সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

নগর জীবন

শরৎ রানী
শরৎ রানী

ডাংগুলি

মিষ্টি তালের পিঠা
মিষ্টি তালের পিঠা

ডাংগুলি

জলাবদ্ধতার মূলে যত্রতত্র ময়লা ফেলা
জলাবদ্ধতার মূলে যত্রতত্র ময়লা ফেলা

নগর জীবন