শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৩৮, শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

‘নিরাপদ বাংলাদেশ গড়তে আগামী জাতীয় নির্বাচন একটি বড় সুযোগ’

আইনের শাসন না থাকলে কেউ নিরাপদ নয় : তারেক রহমান

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
অনলাইন ভার্সন
আইনের শাসন না থাকলে কেউ নিরাপদ নয় : তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, আমার দল বিএনপি বিশ্বাস করে দলমত, ধর্ম-দর্শন যার যার। রাষ্ট্র কিন্তু সবার। ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাবার অধিকার সবার। সুতরাং একটি নিরাপদ বাংলাদেশ গড়ার জন্য, আমাদের সবার সামনে আগামী জাতীয় নির্বাচন একটি বড় সুযোগ। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলের জন্য একটি নিরাপদ গণতান্ত্রিক দেশ গড়তে বিএনপি আপনাদের সমর্থন এবং সহযোগিতা চায়।

আজ শুক্রবার চট্টগ্রাম নগরীর জেএমসেন হলে ‘শ্রী শ্রী জন্মাষ্টমী উদযাপন পরিষদ বাংলাদেশ’এর কেন্দ্রীয় কমিটির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির ভার্চুয়াল বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তারেক রহমান বলেন, সংখ্যালঘু কিংবা সংখ্যাগুরু এটি কোনো একটি দেশের জনসংখ্যার চরিত্র বৈশিষ্ট্য নির্ণয়ের জন্য কেবল একটি শব্দ মাত্র। এর থেকে বেশি কিছু নয়। এই বাংলাদেশে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বাঙালি-অবাঙালি, বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী কিংবা সংশয়বাদী বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিকের একমাত্র গর্বিত পরিচয় আমরা বাংলাদেশি। এই বাংলাদেশ আপনার, আমার-আমাদের সবার। বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিক সকল ক্ষেত্রে সমধিকার ভোগ করবে। এটাই বিএনপির নীতি, এটাই বিএনপির রাজনীতি।

বিপ্লব দে পার্থ ও রাজীব ধর তমালের যৌথ পরিচালনায় এতে আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বিএনপির বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় সাবেক সহসাংগঠনিক সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর, নগর বিএনপির আহ্বায়ক এরশাদ উল্লাহ, বিএনপির আর্ন্তজাতিক কমিটির সদস্য ইসরাফিল খসরু চৌধুরীসহ বিভিন্ন মঠ মন্দিরের সাধু সন্ন্যাসী, জেলা ও আঞ্চলিক কমিটির নেতৃবৃন্দ।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশেও কংসের মত এক নৃশংস স্বৈরাচার জনগণের ওপর জগদ্দল পাথরের মতো চেপে বসেছিল। দল-মত, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে গণতান্ত্রিকামী বীর ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুথানে গত বছরের ৫ আগস্ট বাংলাদেশ ছেড়ে পালায় সেই কংসরূপী এক নৃশংস গণহত্যাকারী স্বৈরাচার। স্বৈরাচার পালালেও গণতন্ত্র এখনো শঙ্কামুক্ত নয়। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ব্যর্থ করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র কিন্তু ক্রমাগত অব্যাহত রয়েছে। পলাতক স্বৈচারের যে দোসরেরা নানা কৌশলে পুনরায় মাথাচাড়া দিয়ে উঠার অপচেষ্টায় প্রতিনিয়ত লিপ্ত। জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের দ্বারা জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ সংসদ এবং সরকার যতক্ষণ না গঠিত হবে ততক্ষণ পর্যন্ত গণতন্ত্র ঝুঁকিমুক্ত নয়।

তারেক রহমান বলেন, গত ১৭ বছর আপনাদেরকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়েছে। সত্যিকার অর্থে এই গভীর সত্যটি যদি সনাতনী ধর্মের অনুসারীগণ বুঝতে পেরে থাকেন, অবশ্যই এটি আপনাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপলব্দি। একটি সম্প্রীতি, সমৃদ্ধি এবং মানবিক বাংলাদেশ গড়ে তোলার পথে আপনাদের এই উপলব্দি আগামী দিনে আমাদের সকলের জন্য অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা রাখবে। আমাদের সকলেরই জেনে রাখা প্রয়োজন রাষ্ট্র এবং সমাজে নিরাপদ বসবাস নিশ্চিত করতে কোনো দলীয় পরিচয়ে আবদ্ধ থাকা কারও জন্যই জরুরি নয়। কে সংখ্যালঘু, কে সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগোষ্ঠীর সদস্য শুধু এই পরিচয় রাষ্ট্র এবং সমাজে একজন নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিতের গ্যারান্টি হতে পারে না।

তিনি বলেন, পলাতক যে স্বৈরাচারের বর্বর শাসনআমল ছিল, সে শাসন আমলে মাসের পর মাস, বছরের পর বছর যাদেরকে আয়নাঘরের নির্জন অন্ধকারে প্রতিদিন প্রতিনিয়ত মৃত্যু আতঙ্কে কাটাতে হয়েছে, তাদের সবাই কিন্তু কথিত সংখ্যাগুরু জনগোষ্ঠীর সদস্য। কিন্তু এই পরিচয়, তাদের সম্মান এবং নিরাপত্তা কিছুই নিশ্চিত করতে পারেনি। একটি রাষ্ট্র এবং সমাজে গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার এবং আইনের শাসন রয়েছে কি না সেটি সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ। রাষ্ট্রে যদি আইনের শাসন না থাকে তাহলে আপনি, আমি আমরা অর্থাৎ সংখ্যালঘু কিংবা সংখ্যাগুরু কেউ আমরা নিরাপদ নয়। সংখ্যালঘু কিংবা সংখ্যাগুরু দল-মত, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে প্রতিটি নাগরিকের নিরাপত্তার জন্য রাষ্ট্রে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার কোনো বিকল্প নেই। একমাত্র আইনের শাসনই যে কোনো মানুষের নিরাপত্তার নিশ্চিয়তা দিতে পারে।

অনুষ্ঠানে সনতানী সম্প্রদায়ের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, বিতাড়িত পলাতক স্বৈরাচারের সময় গত দেড় দশকে দেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায় কিংবা তাদের ধর্মীয় স্থাপনা অথবা বসতবাড়ীতে হামলার ঘটনাগুলো যদি আমরা পর্যালোচনা করি তাহলে দেখবো হাতেগোনো দুই একটি ঘটনা ছাড়া বাংলাদেশের সংখ্যালঘু কেন্দ্রিক অধিকাংশ হামলার ঘটনা কিন্তু ধর্মীয় কারণে হয়নি। প্রত্যেকটা ঘটনা নিবিড়ভাবে তদন্ত করলে স্পষ্ট হয়ে যাবে। আমরা যদি অধিকাংশ ঘটনাগুলোর নেপথ্যে দেখি, ঘটনাগুলো যাচাই বাচাই করি তাহলে আমরা দেখবো এই ঘটনাগুলোর নেপথ্যে ছিলো অবৈধ লোভ লাভের জন্য দুর্বলের উপর সবলের হামলা। কিংবা অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্য। সেজন্য আপনাদের প্রতি আহ্বান ধর্মীয় পরিচয়কে ভবিষ্যতে আর যাতে কেউ নিজেদের হীনস্বার্থে ব্যবহার করতে না পারে। সে ব্যাপারে আপনাদেরকেও সতর্ক থাকার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ 
 

এই বিভাগের আরও খবর
রাস্তা অবরোধ বরদাশত করা হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাস্তা অবরোধ বরদাশত করা হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
পিকেএসএফ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
পিকেএসএফ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
সারাদেশে টানা পাঁচদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
সারাদেশে টানা পাঁচদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
ভোর থেকে ঢাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি
ভোর থেকে ঢাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ সেপ্টেম্বর)
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
ফাজিল পরীক্ষার ফল সোমবার
ফাজিল পরীক্ষার ফল সোমবার
সর্বশেষ খবর
পরিবেশ দূষণ আর না, নদী দূষণ আর না— পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানববন্ধন
পরিবেশ দূষণ আর না, নদী দূষণ আর না— পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানববন্ধন

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নেত্রকোনার স্পিডবোটডুবি: দুই শিশুসহ তিনজনের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনার স্পিডবোটডুবি: দুই শিশুসহ তিনজনের মরদেহ উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী
কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী

১৬ মিনিট আগে | পরবাস

ডাবের পানি থেকে পংসাকর্নের ৭০ কোটি ডলারের ব্র্যান্ড
ডাবের পানি থেকে পংসাকর্নের ৭০ কোটি ডলারের ব্র্যান্ড

১৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রাস্তা অবরোধ বরদাশত করা হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাস্তা অবরোধ বরদাশত করা হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার
জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

৫০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার
মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন
ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের
সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বৃষ্টিতে যানজটে ভোগান্তি
রাজধানীতে বৃষ্টিতে যানজটে ভোগান্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিকেএসএফ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
পিকেএসএফ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের পর্যটন খাত বিপর্যস্ত, ২ দিনে ক্ষতি ২৫০০ কোটি রুপি
নেপালের পর্যটন খাত বিপর্যস্ত, ২ দিনে ক্ষতি ২৫০০ কোটি রুপি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীর সামনে স্বামীকে হত্যা
কক্সবাজারে ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীর সামনে স্বামীকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনবল সংকটে আরডিএ'র প্রশিক্ষণ সেবা ব্যাহত
জনবল সংকটে আরডিএ'র প্রশিক্ষণ সেবা ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা
টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিশ্বনাথে মিলাদুন্নবী’র বর্ণাঢ্য র‌্যালি
বিশ্বনাথে মিলাদুন্নবী’র বর্ণাঢ্য র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২৯ মিনিট পানির নিচে শ্বাস ধরে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্রোয়েশিয়ান ডাইভার
২৯ মিনিট পানির নিচে শ্বাস ধরে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্রোয়েশিয়ান ডাইভার

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সারাদেশে টানা পাঁচদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
সারাদেশে টানা পাঁচদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা