শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩২, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১১:৩৬, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

ড. ইউনূসের কাছ থেকে পরবর্তী সরকারপ্রধানরা যা শিখতে পারেন

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
ড. ইউনূসের কাছ থেকে পরবর্তী সরকারপ্রধানরা যা শিখতে পারেন

বাংলাদেশে রাষ্ট্র পরিচালনার ধরন ব্যক্তিকেন্দ্রিক। সরকারে যারাই থাক, এক ব্যক্তির হাতেই ক্ষমতা কুক্ষিগত থাকে। গত ৫৩ বছর যারা সরকারপ্রধান হয়েছেন, তারা অপরিসীম এবং অপূরণীয় ক্ষমতা উপভোগ করেছেন। তারা যা বলেছেন, সেটাই আইন। তারা যা ইচ্ছা করেছেন সেভাবেই দেশ পরিচালিত হয়েছে। ভুল-শুদ্ধ যা-ই হোক না কেন, তাদের কথাই শেষ কথা হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। মন্ত্রী, সচিবসহ সরকারের সবাই সরকারপ্রধানের দিকে তাকিয়ে থাকতেন যে কোনো সিদ্ধান্তের জন্য। প্রতিদিন সরকারপ্রধানের ব্যস্ততা থাকত চোখে পড়ার মতো। বেশি দূরে যেতে চাই না। 

গত ১৫ বছর বাংলাদেশের সব ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত ছিল প্রধানমন্ত্রীর কাছে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর হাতে যে ক্ষমতা ছিল, সেই ক্ষমতা রাজতন্ত্রে রাজার হাতেও ছিল না। বাংলাদেশ ছিল আসলে সাংবিধানিকভাবে প্রধানমন্ত্রী শাসিত একনায়কতান্ত্রিক সরকার। যদিও বলা হয়েছিল যে, আমাদের সংবিধান প্রধানমন্ত্রীকে এমন ক্ষমতা দিয়েছে যে, এই ক্ষমতা প্রয়োগ করলে প্রধানমন্ত্রী হয়ে ওঠেন সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী। তিনি ছাড়া আর কারও কোনো বাস্তবে তেমন ক্ষমতা নেই। ড. আকবর আলী খান তার লেখায় উল্লেখ করেছিলেন যে, প্রধানমন্ত্রীকে দেশ শাসনে একক কর্তৃত্ব দিয়ে মূলত সংবিধানেই গণতন্ত্রকে হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু সংবিধানে যাই থাকুক না কেন, একজন ব্যক্তির যদি সম্মিলিতভাবে কাজ করার আকাক্সক্ষা থাকে, তিনি যদি সবার মতামতের ভিত্তিতে দেশ পরিচালনা করতে চান, তিনি যদি দায়িত্ব বণ্টন করে সব দায়িত্বকে সমন্বিত করতে চান তাহলে সংবিধান বাধা নয়। গত সাত মাসে আমরা তার প্রমাণ পেলাম। 

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাত মাসে দেখিয়ে দিচ্ছেন যে, কীভাবে সরকারপ্রধানকে দায়িত্ব পালন করতে হয়। কীভাবে সম্মিলিতভাবে টিমওয়ার্কের মাধ্যমে সরকার পরিচালনা করা যায়। বাংলাদেশের দীর্ঘদিন ধরে যে সংস্কৃতি চালু, তা হলো সরকারপ্রধান সারাক্ষণ টেলিভিশনের পর্দায় থাকবেন। তিনি একাধিক অনুষ্ঠান করবেন। তার কর্মব্যস্ততা দেখানোই হলো সবগুলো সরকারি, বেসরকারি টেলিভিশনের প্রধান লক্ষ্য। একদিন তিনি দৃশ্যপটের আড়ালে থাকলেই হুলুস্থল হয়ে যেত। কিন্তু আমরা যদি গত সাত মাসে দেখি যে, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতি কম। তিনি যখন উপস্থিত হন তখন যৌক্তিকভাবে উপস্থিত হন। তার উপস্থিতি হয় নীতি-নির্ধারণী এবং গুরুত্বপূর্ণ। এ কারণে তার কথা মানুষ শোনে। তিনি অযাচিতভাবে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ছোট-বড় নানারকম কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে একই রকম বক্তৃতা চর্বিতচর্বণ করেন না। যার ফলে তার প্রতিটি কথার মধ্যে এক ধরনের চিন্তা-দর্শন থাকে। মানুষ সেই কথাগুলোকে গভীর মনোযোগ দিয়ে শোনে এবং ধারণ করার চেষ্টা করে। আমরা অতীতে দেখেছি যে, তামিম ইকবালের অবসর গ্রহণ থেকে শুরু করে সাবিনাদের বেতন না পাওয়া কিংবা চুড়িহাট্টায় আগুন লাগার পর দুস্থদের কী হবে সবকিছুই যেন প্রধানমন্ত্রীকে করতে হয়। এসব ছোটখাটো বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য আসে। প্রধানমন্ত্রী ছাড়া যেন কিছুই হয় না। একজন পিয়নের বদলি থেকে শুরু করে একটি শবদেহ দাফনের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর দিকে সবাই তাকিয়ে থাকে। মন্ত্রীরা কোনো কাজ করেন না। তারা প্রধানমন্ত্রী কী ভাবছেন, প্রধানমন্ত্রী কী নির্দেশনা দিচ্ছেন, সেই সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় থাকেন। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে দেখা যেত, ফাইল পড়ে আছে। কারণ হলো এ ব্যাপারে মন্ত্রীরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলবেন। তার পর দেখা যাবে। ছোটখাটো সব বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ ছিল দৃষ্টিকটু পর্যায়ে। শেষ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী একজন মানুষ। 

১৮ কোটি মানুষের একটা দেশ এককভাবে তার পরিচালনা করা অসম্ভব ব্যাপার। সব বিষয়ে মনোযোগ দিতে গিয়ে আসল কাজটিই ঠিকঠাকমতো হতো না। এই প্রথা ভেঙে দিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। দেখা যাচ্ছে কোনো বিষয়েই তিনি হস্তক্ষেপ করেন না। গত সাত মাসে একটি তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, প্রত্যেকটা মন্ত্রণালয় স্বাধীন এবং সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। এই সরকারের অনেক ব্যর্থতা আছে, অনেক ভুল-ত্রুটি আছে এ কথা সত্যি। কিন্তু কোনো উপদেষ্টা কোনো সিদ্ধান্তের জন্য প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে থাকছেন না বা প্রধান উপদেষ্টার মতামতের জন্য তারা অপেক্ষা করছেন না। ধরা যাক, বাংলাদেশের নারী ফুটবল দলের কথা, সেখানে যে নাটক হলো অতীত যদি এমনটি হতো তাহলে নির্ঘাত এনিয়ে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ দেখা যেত। হয়তো নারী ফুটবলাররা প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত পৌঁছে যেতেন। কিন্তু বিষয়টা বাফুফের। এ কারণে প্রধান উপদেষ্টা তো নয়ই, ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ও এনিয়ে কোনোরকম হস্তক্ষেপ করেনি। সব বিষয়ে যে সরকারপ্রধানকে কথা বলতে হয় না, এটা প্রধান উপদেষ্টা শেখালেন।

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে জনমনে উদ্বেগ বাড়ছে। এনিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা প্রতিদিনই সংবাদ সম্মেলন করছেন। পরিস্থিতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার অবস্থান ব্যাখ্যা করছেন তার প্রেস সচিব। শুধু আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নয়, যে কোনো গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে প্রধান উপদেষ্টার অবস্থান এবং মনোভাব প্রকাশ করছেন তার প্রেস সচিব। এটি আসলে গণতান্ত্রিক রীতি এবং শিষ্টাচার। প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশে এটি চালু করলেন। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ভুল-শুদ্ধ যেভাবে করুক, নিজ উদ্যোগে কাজ করে যাচ্ছেন। সব মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টারাও তাদের মতো করে কাজ করছেন। এর ফলে রাষ্ট্র পরিচালনায় সবচেয়ে ইতিবাচক যে অর্জনটি হয়েছে তা হলো প্রত্যেকটি মন্ত্রণালয় স্বকীয়, স্বাধীন ও সৃজনশীলতার সুযোগ পাচ্ছে। এর ফলে তাদের একটা স্বতঃস্ফূর্ততা তৈরি হয়েছে। প্রশাসনে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তা থেকে সচিব পর্যন্ত তারা যে কোনো সিদ্ধান্ত নিয়ে আলাপ-আলোচনা করতে পারছেন এবং শেষ পর্যন্ত একটি সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন। সম্প্রতি বেশ কয়েকজন নতুন সচিব নিয়োগ করা হয়েছে। অতীতে আমরা দেখেছি যে, এসব নিয়োগ হতো পুরোপুরিভাবে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে। আরও নির্দিষ্ট করে বললে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ক্ষমতাবান আমলারা তাদের খেয়াল-খুশি মতো বন্ধুবান্ধব, কাছের লোকজনকে যোগ্যতা থাকুক না থাকুক সচিব বানিয়ে দিতেন। কিন্তু এবার ড. ইউনূসের নেতৃত্বে এই সরকার সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রক্রিয়া অনুসরণ করছে। এ ব্যাপারে একটি বোর্ড গঠিত হয়েছে। বোর্ড বিভিন্ন ব্যক্তিদের সচিব পদে আসার আসার যোগ্যতা রয়েছে এমন ব্যক্তিদের ব্যাপারে পর্যালোচনা করছেন এবং সবকিছু বলে দেখে-শুনে তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। প্রশাসনের এই বিকেন্দ্রিককরণ এবং প্রত্যেকটা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের স্বাধীনভাবে কাজ করতে দেওয়ার যে সুযোগ এটি অতীতে আমরা কখনো দেখিনি। 

ড. মুহাম্মদ ইউনূস এটি করছেন এবং এর ফলে কাজে স্বচ্ছতা এসেছে। প্রধান উপদেষ্টা পুরো রাষ্ট্র এবং দেশ নিয়ে ভাবনার সময় পাচ্ছেন। নীতিনির্ধারণী বিষয়ে তিনি মনোযোগ দিতে পারছেন। এর ফলে বাংলাদেশ নীরবে কিছু তাৎপর্যপূর্ণ অর্জন করছে। প্রধানমন্ত্রী যদি পিয়ন, দারোয়ান নিয়োগ, ক্রিকেট আর ফুটবলের দলে থাকা না থাকা ইত্যাদি ছোটখাটো বিষয় নিয়ে ব্যস্ত থাকেন, তাহলে তিনি দেশের গুরুত্বপূর্ণ নীতি-নির্ধারণের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবেন কীভাবে? আরেকটি বিষয় লক্ষণীয় যে, প্রধান উপদেষ্টা সবসময় বিভিন্ন উপদেষ্টাদের সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক করছেন। এই বৈঠকগুলোর মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত হচ্ছে। অতীতে আমরা দেখেছি যে, মন্ত্রীরাও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতেন না। তাদের দিনের পর দিন অপেক্ষা করতে হতো। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় বা বাসভবনের পিয়ন, চাকরদের ধরতে হতো। এখন পরিস্থিতিটা সম্পূর্ণ ভিন্ন। যে কোনো উপদেষ্টা সরাসরি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলতে পারেন। প্রধান উপদেষ্টার কাছে তারা যেতে পারেন এবং যে কোনো সংকট নিয়ে তারা আলোচনা করতে পারেন। অর্থাৎ একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র যেভাবে চলতে পারে সেভাবে চলার একটি রূপকল্প গত সাত মাসে উপস্থাপন করেছেন ড. ইউনূস।

সরকার কোনো ব্যক্তির নয়। সরকার হলো একটি সমষ্টি গ্রুপ, যেটি ড. ইউনূস প্রায়ই বলেন যে, এটি হলো খেলার টিমের মতো। এখানে সবাই যদি সমানভাবে পারফরমেন্স না করে তাহলে যেমন একটা দল ভালো করতে পারে না, ঠিক তেমনিভাবে সরকারের সবাই যদি সম্মিলিতভাবে যার যার দায়িত্ব সে পালন না করে তাহলে সরকারও কার্যকর হয় না। আর সেই সুব্যবস্থাপনার একটি প্রয়োগ আমরা গত সাত মাসে দেখছি। একটি টিমওয়ার্কের মাধ্যমে কাজগুলো হচ্ছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের এই সরকার একটি অন্তর্বর্তী সরকার। কাজেই আগামীতে যারা রাষ্ট্রক্ষমতায় আসবেন, সরকার গঠন করবেন তারা এই সমন্বিতভাবে দেশ পরিচালনার শিক্ষাটা নিতে পারেন। এককভাবে সব ক্ষমতা প্রয়োগ করতে চাইলে কেউ কোনো কাজ করে না। সবাই প্রধানমন্ত্রীর দিকে তাকিয়ে থাকে এবং রাষ্ট্র ভুল পথে পরিচালিত হয়। ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেখালেন সম্মিলিত শক্তিতে রাষ্ট্র পরিচালনা করা যায়। আইন বা সংবিধান সেখানে বাধা না। নিজের ইচ্ছাটাই যথেষ্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ পুনর্গঠনে ড. ইউনূসকে সহায়তার আশ্বাস কাতার প্রধানমন্ত্রীর
বাংলাদেশ পুনর্গঠনে ড. ইউনূসকে সহায়তার আশ্বাস কাতার প্রধানমন্ত্রীর
সচিবালয়ের ৭ ভবন বিদ্যুৎহীন থাকবে শুক্রবার
সচিবালয়ের ৭ ভবন বিদ্যুৎহীন থাকবে শুক্রবার
জিয়াউল আহসানের বাগানবাড়িসহ চারটি বাড়ি, ৩টি ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
জিয়াউল আহসানের বাগানবাড়িসহ চারটি বাড়ি, ৩টি ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
সীমানা নির্ধারণ করে বন রক্ষা, বালু-দখলদারদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স : পরিবেশ উপদেষ্টা
সীমানা নির্ধারণ করে বন রক্ষা, বালু-দখলদারদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স : পরিবেশ উপদেষ্টা
প্রতারণা ও চাঁদাবাজি মামলায় মডেল মেঘনার জামিন নামঞ্জুর
প্রতারণা ও চাঁদাবাজি মামলায় মডেল মেঘনার জামিন নামঞ্জুর
তন্ময়সহ শেখ পরিবারের চারজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
তন্ময়সহ শেখ পরিবারের চারজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
রবিবার ঢাকা আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
রবিবার ঢাকা আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
কাতার বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের ‘তিন-শূন্য মানুষ’ হিসেবে প্রস্তুতের পরামর্শ প্রধান উপদেষ্টার
কাতার বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের ‘তিন-শূন্য মানুষ’ হিসেবে প্রস্তুতের পরামর্শ প্রধান উপদেষ্টার
অপহৃত শ্রীলঙ্কার ৩ নাগরিক বাগেরহাট থেকে উদ্ধার, গ্রেফতার ৪
অপহৃত শ্রীলঙ্কার ৩ নাগরিক বাগেরহাট থেকে উদ্ধার, গ্রেফতার ৪
সাবেক পানিসম্পদ উপমন্ত্রী জ্যাকবের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক পানিসম্পদ উপমন্ত্রী জ্যাকবের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিইসির সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন ইশরাক
সিইসির সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন ইশরাক
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী দল হিসেবে ঘোষণা করতে হবে : মামুনুল হক
আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী দল হিসেবে ঘোষণা করতে হবে : মামুনুল হক

এই মাত্র | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান : কার সামরিক শক্তি কত?
ভারত-পাকিস্তান : কার সামরিক শক্তি কত?

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৪ জেলায় স্থাপিত হবে স্বতন্ত্র পরীক্ষা কেন্দ্র
৬৪ জেলায় স্থাপিত হবে স্বতন্ত্র পরীক্ষা কেন্দ্র

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অবশেষে মুক্তি পেলেন সাংবাদিক টিপু
অবশেষে মুক্তি পেলেন সাংবাদিক টিপু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তান সেনার হাতে আটক বিএসএফ জওয়ান
কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তান সেনার হাতে আটক বিএসএফ জওয়ান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ পুনর্গঠনে ড. ইউনূসকে সহায়তার আশ্বাস কাতার প্রধানমন্ত্রীর
বাংলাদেশ পুনর্গঠনে ড. ইউনূসকে সহায়তার আশ্বাস কাতার প্রধানমন্ত্রীর

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারদের ৩ দফা বাস্তবায়নের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারদের ৩ দফা বাস্তবায়নের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কাশ্মীরে হামলার প্রতিবাদে কনসার্ট বাতিল করলেন অরিজিৎ সিং
কাশ্মীরে হামলার প্রতিবাদে কনসার্ট বাতিল করলেন অরিজিৎ সিং

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

আকাশপথ বন্ধসহ ভারতের বিরুদ্ধে সেসব সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তান
আকাশপথ বন্ধসহ ভারতের বিরুদ্ধে সেসব সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তান

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে-অফ স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখতে বেঙ্গালুরুর মুখোমুখি রাজস্থান
প্লে-অফ স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখতে বেঙ্গালুরুর মুখোমুখি রাজস্থান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সচিবালয়ের ৭ ভবন বিদ্যুৎহীন থাকবে শুক্রবার
সচিবালয়ের ৭ ভবন বিদ্যুৎহীন থাকবে শুক্রবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউল আহসানের বাগানবাড়িসহ চারটি বাড়ি, ৩টি ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
জিয়াউল আহসানের বাগানবাড়িসহ চারটি বাড়ি, ৩টি ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনজীবীর বাসায় ডাকাতি, দায়ের কোপে আহত ৩
আইনজীবীর বাসায় ডাকাতি, দায়ের কোপে আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি আটকানো ‘যুদ্ধ ঘোষণার শামিল’ হবে, ভারতকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
পানি আটকানো ‘যুদ্ধ ঘোষণার শামিল’ হবে, ভারতকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে আমেরিকা ও ইসরায়েল
একসঙ্গে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে আমেরিকা ও ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৮৩৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৮৩৯ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মানিকগঞ্জে নির্মাণাধীন বিল্ডিংয়ের পিলার ধসে শ্রমিকের মৃত্যু
মানিকগঞ্জে নির্মাণাধীন বিল্ডিংয়ের পিলার ধসে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৩৩
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৩৩

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বীরগঞ্জে শিশু ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে আটক ১
বীরগঞ্জে শিশু ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে অপহৃত চবির ৫ শিক্ষার্থী ছাড়া পেয়েছে
খাগড়াছড়িতে অপহৃত চবির ৫ শিক্ষার্থী ছাড়া পেয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমানা নির্ধারণ করে বন রক্ষা, বালু-দখলদারদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স : পরিবেশ উপদেষ্টা
সীমানা নির্ধারণ করে বন রক্ষা, বালু-দখলদারদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স : পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারণা ও চাঁদাবাজি মামলায় মডেল মেঘনার জামিন নামঞ্জুর
প্রতারণা ও চাঁদাবাজি মামলায় মডেল মেঘনার জামিন নামঞ্জুর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট মুন
দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট মুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরের ঘটনায় পাকিস্তানি অভিনেতার দুঃখ প্রকাশ
কাশ্মীরের ঘটনায় পাকিস্তানি অভিনেতার দুঃখ প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বুড়িমারী থেকে ঢাকা রুটে ট্রেন চালুর দাবিতে রেলপথ অবরোধ
বুড়িমারী থেকে ঢাকা রুটে ট্রেন চালুর দাবিতে রেলপথ অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তন্ময়সহ শেখ পরিবারের চারজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
তন্ময়সহ শেখ পরিবারের চারজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুশিল্পী হিসেবে খ্যাতি লাভ করা সোফি নাইওয়েইড আর নেই
শিশুশিল্পী হিসেবে খ্যাতি লাভ করা সোফি নাইওয়েইড আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইয়াবা মামলায় ট্রাক চালক ও তার সহকারীর যাবজ্জীবন
ইয়াবা মামলায় ট্রাক চালক ও তার সহকারীর যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন ভোটারদের সমর্থন হারাচ্ছেন ট্রাম্প, নতুন জরিপ
মার্কিন ভোটারদের সমর্থন হারাচ্ছেন ট্রাম্প, নতুন জরিপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএল খেলতে যাচ্ছেন নাহিদ রানা!
পিএসএল খেলতে যাচ্ছেন নাহিদ রানা!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে এবার পাকিস্তানে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক চালাতে পারবে না ভারত
যে কারণে এবার পাকিস্তানে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক চালাতে পারবে না ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছর ধরে কোমায় সৌদি যুবরাজ, ৩৬তম জন্মদিনও কাটল হাসপাতালের বিছানায়
২০ বছর ধরে কোমায় সৌদি যুবরাজ, ৩৬তম জন্মদিনও কাটল হাসপাতালের বিছানায়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানিদের ভারত ছাড়তে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিল মোদি সরকার
পাকিস্তানিদের ভারত ছাড়তে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিল মোদি সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল
ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইনমন্ত্রীর ‘বান্ধবীখ্যাত’ তৌফিকার ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক আইনমন্ত্রীর ‘বান্ধবীখ্যাত’ তৌফিকার ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে হামলার চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ
কাশ্মীরে হামলার চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সব ভারতের নাটক, নিজেরাই হামলা করিয়েছে তারা’
‘সব ভারতের নাটক, নিজেরাই হামলা করিয়েছে তারা’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নয়া হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নয়া হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন মার্কিন হামলায় পুড়ছে ইয়েমেন
নতুন মার্কিন হামলায় পুড়ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনশন ভেঙে কুয়েট শিক্ষার্থীদের আনন্দ মিছিল
অনশন ভেঙে কুয়েট শিক্ষার্থীদের আনন্দ মিছিল

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানি কূটনীতিকদের অবাঞ্ছিত ঘোষণা করল ভারত
পাকিস্তানি কূটনীতিকদের অবাঞ্ছিত ঘোষণা করল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালার ইউএনও : ছাত্রলীগের কর্মী, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি
তালার ইউএনও : ছাত্রলীগের কর্মী, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সাথে পানি চুক্তি বাতিল করছে ভারত?
পাকিস্তানের সাথে পানি চুক্তি বাতিল করছে ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় টেস্ট: বড় চমক রেখে বাংলাদেশের স্কোয়াড ঘোষণা
দ্বিতীয় টেস্ট: বড় চমক রেখে বাংলাদেশের স্কোয়াড ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পুরো ম্যাচটা আমি একা হারিয়ে দিয়েছি'
'পুরো ম্যাচটা আমি একা হারিয়ে দিয়েছি'

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিনেমার খরচ ১০ কোটি, আয় মাত্র তিন হাজার টাকা!
সিনেমার খরচ ১০ কোটি, আয় মাত্র তিন হাজার টাকা!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে আসছে ‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’
ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে আসছে ‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই মিসাইল ধ্বংসের পরীক্ষা চালাল ভারত
কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই মিসাইল ধ্বংসের পরীক্ষা চালাল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিমিয়া ছাড়তে নারাজ ইউক্রেন, জেলেনস্কিকে এক হাত নিলেন ট্রাম্প
ক্রিমিয়া ছাড়তে নারাজ ইউক্রেন, জেলেনস্কিকে এক হাত নিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কলেজ-সিটি কলেজের সংঘর্ষ এড়াতে সমঝোতা চুক্তি হচ্ছে
ঢাকা কলেজ-সিটি কলেজের সংঘর্ষ এড়াতে সমঝোতা চুক্তি হচ্ছে

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিসা সহজীকরণ বিষয়ে আলোচনা করছে বাংলাদেশ ও আরব আমিরাত
ভিসা সহজীকরণ বিষয়ে আলোচনা করছে বাংলাদেশ ও আরব আমিরাত

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিতে দোহা থেকে রোমে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
পোপের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিতে দোহা থেকে রোমে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীর হামলাকে ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ অভিহিত করে পাল্টা হুঁশিয়ারি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
কাশ্মীর হামলাকে ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ অভিহিত করে পাল্টা হুঁশিয়ারি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে শক্তিশালী ভূমিকম্পের পর ৫১টি আফটারশক
তুরস্কে শক্তিশালী ভূমিকম্পের পর ৫১টি আফটারশক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রমাণ’ ছাড়াই পাকিস্তানকে দোষারোপ ভারতের, করণীয় নির্ধারণে বৈঠকে বসছে ইসলামাবাদ
‘প্রমাণ’ ছাড়াই পাকিস্তানকে দোষারোপ ভারতের, করণীয় নির্ধারণে বৈঠকে বসছে ইসলামাবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরগামী পর্যটকদের বুকিং বাতিলের হিড়িক
কাশ্মীরগামী পর্যটকদের বুকিং বাতিলের হিড়িক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েটের ভিসি-প্রোভিসিকে সরিয়ে দিচ্ছে সরকার
কুয়েটের ভিসি-প্রোভিসিকে সরিয়ে দিচ্ছে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩৯ ডিগ্রি ছাড়াল তাপমাত্রা, বইছে তাপপ্রবাহ
৩৯ ডিগ্রি ছাড়াল তাপমাত্রা, বইছে তাপপ্রবাহ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসকে অপ্রকাশযোগ্য ভাষায় গালি দিলেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট
হামাসকে অপ্রকাশযোগ্য ভাষায় গালি দিলেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লুটেরাদের নির্লজ্জ জীবন
লুটেরাদের নির্লজ্জ জীবন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াতের শেষ সুযোগ
বিএনপি-জামায়াতের শেষ সুযোগ

সম্পাদকীয়

বিদ্যুৎ গিলে খাচ্ছে অবৈধ অটোরিকশা
বিদ্যুৎ গিলে খাচ্ছে অবৈধ অটোরিকশা

নগর জীবন

কী নেই ধর্মপুরে!
কী নেই ধর্মপুরে!

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়াকে এক কাপড়ে বের করে দেওয়া হয়েছিল
খালেদা জিয়াকে এক কাপড়ে বের করে দেওয়া হয়েছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নতুন শঙ্কা মারবার্গ ভাইরাস
নতুন শঙ্কা মারবার্গ ভাইরাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় সাংবিধানিক কাউন্সিল
আলোচনায় সাংবিধানিক কাউন্সিল

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়া আহসান প্রসঙ্গে পূজা
জয়া আহসান প্রসঙ্গে পূজা

শোবিজ

প্রস্তুত থাকুন যে কোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলায়
প্রস্তুত থাকুন যে কোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ভগ্নদশা!
খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ভগ্নদশা!

মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গাদের দীর্ঘস্থায়ী অবস্থান বাংলাদেশের জন্য চ্যালেঞ্জ
রোহিঙ্গাদের দীর্ঘস্থায়ী অবস্থান বাংলাদেশের জন্য চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত পণ্য বহনে বড় ক্ষতি
অতিরিক্ত পণ্য বহনে বড় ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্ভবত নির্বাচন খুব তাড়াতাড়ি তারা করবেন না
সম্ভবত নির্বাচন খুব তাড়াতাড়ি তারা করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটবলে কেন এ বিতর্ক !
ফুটবলে কেন এ বিতর্ক !

মাঠে ময়দানে

ড. ইউনূসসহ সাত জনের নামে দুদকের মামলা বাতিল
ড. ইউনূসসহ সাত জনের নামে দুদকের মামলা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদ ভবনেই লুকিয়ে ছিলেন শিরীনসহ ১২ জন
সংসদ ভবনেই লুকিয়ে ছিলেন শিরীনসহ ১২ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

এমন রাষ্ট্র গড়ব মন্দির পাহারা দিতে হবে না
এমন রাষ্ট্র গড়ব মন্দির পাহারা দিতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কে সেরা শাকিব নাকি নিশো?
কে সেরা শাকিব নাকি নিশো?

শোবিজ

মামুনুল হকের আহ্বান ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের
মামুনুল হকের আহ্বান ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের

প্রথম পৃষ্ঠা

সালাহউদ্দিন লাভলুর ‘ফুলগাঁও’
সালাহউদ্দিন লাভলুর ‘ফুলগাঁও’

শোবিজ

ভারত-পাকিস্তান উত্তাপ
ভারত-পাকিস্তান উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে খলনায়ক তাঁরা...
যেভাবে খলনায়ক তাঁরা...

শোবিজ

প্রতি মাসে তিন রাজনৈতিক দল
প্রতি মাসে তিন রাজনৈতিক দল

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে সুনামের জন্য হবে অলিম্পিক কমপ্লেক্স
ক্রীড়াঙ্গনে সুনামের জন্য হবে অলিম্পিক কমপ্লেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত
দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের নতুন ছাঁটাই প্ল্যান
ট্রাম্পের নতুন ছাঁটাই প্ল্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

সদস্যদের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করব
সদস্যদের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করব

শোবিজ

নদী দখল করে স্থাপনা
নদী দখল করে স্থাপনা

দেশগ্রাম

হেফাজত নেতাদের মামলা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা
হেফাজত নেতাদের মামলা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা