শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫৭, বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫ আপডেট: ১৫:৩৭, বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫

একটি ছবি লাখ শব্দের সমান, বলে দেয় হাজারো কথা : কাদের গনি চৌধুরী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
একটি ছবি লাখ শব্দের সমান, বলে দেয় হাজারো কথা : কাদের গনি চৌধুরী

বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী বলেছেন, আলোকচিত্র হচ্ছে সময়ের দর্পণ। এমনকি ইতিহাসের সাক্ষী। একটি ছবির অনেক ক্ষমতা। কিছু না বলেও একটা ছবি দিয়ে অনেক সত্যকে তুলে ধরা যায়। ফটোগ্রাফি হলো এমন একটি বড় উদ্ভাবন, যা বিশ্বকে দেখার দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টে দিয়েছে। আলোকচিত্রের মাধ্যমে সবসময় গল্পের পেছনের গল্পটি উঠে আসে। ক্যামেরার লেন্সের একটি ক্লিকে ছবি যেমন বুকের ভেতর হাকাকার জাগিয়ে তুলতে পারে, ঠিক তেমনি সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণাও যোগায়।

বুধবার দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে বাংলাদেশ ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত রূপসি বাংলা জাতীয় আলোকচিত্র প্রদর্শনী ও প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানে তিনি এসব বলেন।

কাদের গনি চৌধুরী বলেন, একটি ছবি একটি গল্প বলতে পারে এবং আবেগ, মেজাজ ও বার্তা প্রকাশ করতে পারে। এমনকি এমন ধারণাও জাগাতে পারে যা শব্দ পারে না। আপনাদের নিশ্চয় মনে আছে, ২০১৫ সালের ২ সেপ্টেম্বরের একটি ছবি বিশ্ব বিবেককে ঝাঁকুনি দিয়েছিল। ছবিটি কী ছিল? ভূমধ্যসাগরের তীরে মুখ লুটিয়ে আছে তিন বছরের এক শিশু, আয়লান। নিষ্পাপ আয়লানের নিথর দেহের ছবি কাঁদিয়েছিল বিশ্ব বিবেককে। বলেছিল যুদ্ধের নির্মমতা, অমানবিকতা। তুরস্কের উপকূলে নিথর পড়ে থাকা তিন বছরের শরণার্থী শিশু আয়লান কুর্দির নাম শুনলে এখনো স্তব্ধ হয়ে যান অনেকে। সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধের কারণে বাবা আবদুল্লাহ কুর্দি নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য তার মা ও আয়লানের ভাইকে সঙ্গে নিয়ে নিয়ে তুরস্কে যান। তুরস্ক থেকে নৌকায় করে গ্রিসের উদ্দেশে রওনা হন তারা। সমুদ্রের উত্তাল ঢেউয়ে ছোট নৌকায় থাকা আয়লান ও তার ভাই ভেসে যায় তুরস্কের সৈকতে। তাদের মা ভেসে যান দূরের অন্য এক সৈকতে।

তিনি বলেন, নৌকাটি ডুবে যাওয়ার আগে আবদুল্লাহ কুর্দি তার স্ত্রী, কন্যা ও আয়লানকে ঢেউয়ের কবল থেকে বাঁচাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছিলেন। তবে, একে একে সবাইকে ডুবে যেতে দেখা ছাড়া হয়ত তার কিছুই করার ছিল না। যখন ঢেউয়ের কবলে নৌকাটির সামনের দিক উঁচু হয়ে যাচ্ছিল, তখন আয়লানের বাবার দুই বাহুতে তার দুই সন্তান। এরই মধ্যে বড় ঢেউ মেয়েকে ছিনিয়ে নেয়। নিজের সর্বোচ্চ শক্তি দিয়ে বাবা আয়লানকে পানির ওপরে তুলে ধরার চেষ্টা করছিলেন। আর তখন আয়লান চিৎকার করে বলেছিলে, বাবা, প্লিজ তুমি মরে যেও না। এই কথা বলতে বলতেই সমুদ্রের ঢেউ ছোবল মেরে নিয়ে যায় আয়লানকেও। কালো হাফ প্যান্ট আর লাল শার্ট পরা শিশুটির মৃতদেহ পরিণত হয় যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়ার লাখো শরণার্থীর প্রতীকে। একটি ছবিই বলে দিয়েছিল শত সহস্র নিরুপায় শরণার্থীর ভূমধ্যসাগর পাড়ি দেওয়ার মর্মন্তুদ কাহিনি। ক্যামেরাম্যান আয়লানের ছবিটি না তুললে ঘটনাটি দুনিয়াজুড়ে আলোড়ন তৈরি করতো না।

তিনি আরও বলেন, ১৯৯৩ সালের মার্চের কোনো একদিন। গৃহযুদ্ধে বিধ্বস্ত, দুর্ভিক্ষে পীড়িত দক্ষিণ সুদান। ক্ষুধার জ্বালায় হামাগুঁড়ি দিয়ে জাতিসংঘের খাদ্য সহায়তা কেন্দ্রের দিকে এগোচ্ছিল একটি কন্যা শিশু। ছোট্ট দু’পায়ে আর একরত্তিও শক্তি ছিল না যে আরেক কদম এগোবে। সেই সময় কানাডীয় আলোকচিত্রী কেভিন কার্টার দেখেন একটি শকুন অনুসরণ করছে শিশুটিকে। দিনের পর দিন খাবার না পেয়ে কঙ্কালসার ও শক্তিহীন শিশুটি চেষ্টা করছে খাদ্য সহায়তা কেন্দ্রের দিকে যেতে। আর শকুন অপেক্ষা করছে কঙ্কালসার শিশুটির প্রাণবায়ু কখন শেষ হবে, তাহলে সে খেতে পারবে। আদিমতম এক লড়াইয়ের ছবি। এদিকে কে জিতবে? শিশু না শকুন? সেই ছবির জন্য কার্টার নিজে পুলিৎজার পুরস্কার পেয়েছিলেন। ক্ষুধার্ত শিশুর এই অতি অমানবিক ছবি তোলার নৈতিকতা নিয়ে তুমুল সমালোচনা থাকলেও সেই সময়ে সুদানের গৃহযুদ্ধ এবং দুর্ভিক্ষের ভয়াবহতা সারা বিশ্বে জানান দিয়েছিল এই ছবি।

বাংলাদেশে ফটোসাংবাদিকদের অবদান তুলে ধরে বিএফইউজে মহাসচিব বলেন, ৭৪ সালে বস্ত্রাভাবে লজ্জা নিবারণের জন্য রংপুরের বাসন্তী ও দুর্গা নামের দুই যুবতী নারীর দেহে মাছ ধরার শতচ্ছিন্ন জাল জড়ানোর ছবি দুনিয়া জুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল। তখনকার বাংলাদেশের প্রধানতম সংবাদপত্র দৈনিক ইত্তেফাকের প্রথম পৃষ্ঠায় এ ছবি ছাপানো হয়েছিল। ৭৪’র দুর্ভিক্ষের অনেক ছবি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে প্রকাশের পর সেদিন বিশ্ব বিবিককে জাগ্রত করেছিল। বিশেষ করে লঙ্গরখানায় ক্ষুধার্ত মানুষের ঢ্ল, ডাস্টবিনের খাবার নিয়ে কুকুর আর মানুষের টানাটানি ইত্যাদি। আবার এই দুর্ভিক্ষের মধ্যে সোনার মুকুট পড়ে বাংলাদেশের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর ছেলের বিয়ের ছবি দৈনিক বাংলায় ছাপার পর দেশজুড়ে হইচই পড়ে যায়। সীমান্তে কাঁটাতারে ফেলানির ঝুলে থাকা লাশের ছবি ভারতীয় আগ্রাসন সম্পর্কে বিশ্ববাসীকে জানান দিয়েছিল। এই যে কয়েকটি ছবির কাহিনি বললাম, এতে এটিই প্রমাণিত হয় যে, একটি আলোকচিত্র জীবন ও সমাজের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠতে পারে, মানুষের প্রতিরোধ, প্রতিবাদ কিংবা মানবিকতার ভাষা হয়ে উঠতে পারে। একটি ছবির অভিঘাত সমাজ ও জীবনের অনেক কিছুই পাল্টে দিতে পারে।

তিনি বলেন, একটি কথা ভুলে গেলে চলবে না, সংবাদপত্র মূলত ভাষার দ্বারা সাজানো হলেও ছবি এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। ভাষা যে তত্ত্ব ও তথ্য পরিবেশন করে তাকে সচল করে তোলে ছবি। শব্দ যে চিত্র আঁকে তা জীবন্তরূপ পায় ছবিতে। এমনকি শব্দ চিত্রকে অনেক সময় ছাড়িয়ে যায় ক্যামেরার ভাষা। তাই ক্যামেরা শুধু ছবি তোলে না, এতে ভাষাও দেয়, শিল্প সৌন্দর্য আনে, চিরন্তনতা দান করে। তাই ফটো সাংবাদিকতাকে সাংবাদিকতার একটা নিছক অনুজ অঙ্গ বলে অবহেলা করার অবকাশ নেই। দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, অখণ্ডতা এবং জাতীয় ঐক্য ও সংহতি রক্ষায় ফটোগ্রাফারদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। ৫২’র ভাষা আন্দোলন, ৬৯’র গণঅভ্যুত্থান, ৭১’র মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ, ৮২-৯০’র স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন এবং সর্বশেষ জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের জীবন্ত দলিল ক্যামেরার ফ্রেমে ধারণ করে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে স্বাধীনতা ও সংগ্রামী প্রেরণা যুগিয়েছেন ফটোসাংবাদিকরা। আর কাজটি করতে গিয়ে তাদের আহত হতে হয়েছিল, এমনকি জীবনও দিতে হয়েছিল।

সাংবাদিকদের এই নেতা বলেন, পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী ভাষা সংগ্রামের রক্তাক্ত ঘটনাকে অস্বীকার করতে চেয়েছিল। তাদের সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয়ে যায় একটি মাত্র ছবির কারণে। পুলিশের গুলিতে নিহত রফিক উদ্দীনের মরদেহ লুকিয়ে রাখা হয়েছিল ঢাকা মেডিকেলের মর্গে। গোপন খবরের ভিত্তিতে আমানুল হক মর্গে ঢুকে পেয়ে যান কাঙ্ক্ষিত ছবি। সেই ছবি রক্ষা করতে তাকে ভারতে আত্মগোপনে চলে যেতে হয়। আমানুলের তোলা ছবিটি এভাবেই ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে যায়। বাংলাদেশের ফটোসাংবাদিকদের অর্জন অনেক। পৃথিবীর এমন কোনো প্রতিযোগিতা নেই, যেখানে বাংলাদেশের আলোকচিত্রীরা জয়ী হননি। ২০১৮ সালে পুলিৎজার জেতেন রয়টার্সের ফটোসাংবাদিক মোহাম্মদ পনির হোসেন। ইতোমধ্যে বাংলাদেশের ১০ জন আলোকচিত্রী ওয়ার্ল্ড প্রেস ফটো পুরস্কার জিতেছেন। বাংলাদেশের আলোকচিত্রীদের মুকুটে যুক্ত হয়েছে ইউজিন স্মিথ ফান্ড, মাদার জোনস, ন্যাশনাল জিওগ্রাফির অল রোডস, পাইওনিয়ার ফটোগ্রাফার অ্যাওয়ার্ড, হিপা, টাইম ম্যাগাজিন পারসন অব দ্য ইয়ারের মতো সম্মানসূচক পালক।

কাদের গনি চৌধুরী বলেন, ওয়ার্ল্ড প্রেসের জুরি সদস্য হয়েছেন আলোকচিত্রী আবীর আবদুল্লাহ ও মুনেম ওয়াসিফ। ২০২২ সালে ওয়ার্ল্ড প্রেসের এশিয়া অঞ্চলের জুরি চেয়ার হন তানজিম ওয়াহাব। রফিকুর রহমাবের রোহিঙ্গাদের নিয়ে তোলা অনেক ছবি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম লুপে নিয়েছিল। এশিয়া মহাদেশের এত এত দেশ থাকতে বাংলাদেশ ওয়ার্ল্ড প্রেস ফটো ফাউন্ডেশনের মনোনয়ন পাওয়া কম গৌরবের ব্যাপার নয়। এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের কোনো আলোকচিত্রী স্বাধীনতা পদক পাননি। একুশে পদক পেয়েছেন মো. কামরুজ্জামান, আফতাব আহমেদ, মনজুর আলম বেগ, মোহাম্মদ আলম, আমানুল হক, গোলাম মুস্তফা, সাইদা খানম ও পাভেল রহমান। বাংলাদেশ শিল্পকলা পদক পেয়েছেন গোলাম মুস্তফা, নাসির আলী মামুন, এমএ তাহের ও শফিকুল ইসলাম স্বপন।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ফটোজার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি একেএম মহসিন। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমিন এস মুরশিদ। আলোচনায় অংশ নেন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও কালের কণ্ঠের সম্পাদক কবি হাসান হাফিজ, লেখক ও গবেষক ওবেইদ জায়গীরদার, ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক বাবুল তালুকদার ও নাসিম শিকদারসহ অনেকে।

বিডি প্রতিদিন/কেএ

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনা-দুর্জয়-সিদ্দিকসহ ৩১২ জনের নামে হত্যা মামলা
শেখ হাসিনা-দুর্জয়-সিদ্দিকসহ ৩১২ জনের নামে হত্যা মামলা
জাইকাকে মহেশখালী-মাতারবাড়ি সমন্বিত উন্নয়নে সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জাইকাকে মহেশখালী-মাতারবাড়ি সমন্বিত উন্নয়নে সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
মাদ্রাসা শিক্ষকদের মে মাসের এমপিওর চেক ছাড়
মাদ্রাসা শিক্ষকদের মে মাসের এমপিওর চেক ছাড়
রায়ের কপি হাতে পেলে সিদ্ধান্ত : ইশরাকের শপথ ইস্যুতে সিইসি
রায়ের কপি হাতে পেলে সিদ্ধান্ত : ইশরাকের শপথ ইস্যুতে সিইসি
বন্দি-বিনিময় চুক্তির আওতায় পিকে হালদারকে ফেরাবে দুদক : মহাপরিচালক
বন্দি-বিনিময় চুক্তির আওতায় পিকে হালদারকে ফেরাবে দুদক : মহাপরিচালক
খুলনায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস-২০২৫ উদযাপন
খুলনায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস-২০২৫ উদযাপন
চলমান ঝড়-বৃষ্টি কি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে? কেমন যাবে আগামী কয়েকদিনের আবহাওয়া
চলমান ঝড়-বৃষ্টি কি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে? কেমন যাবে আগামী কয়েকদিনের আবহাওয়া
স্ত্রী-সন্তানসহ সাবেক পুলিশ সুপার শফিকুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তানসহ সাবেক পুলিশ সুপার শফিকুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রাথমিকের আরও পাঁচটি দৃষ্টিনন্দন ভবন উদ্বোধন ১ জুন
প্রাথমিকের আরও পাঁচটি দৃষ্টিনন্দন ভবন উদ্বোধন ১ জুন
আগামী ২ জুন জাতীয় বাজেট ঘোষণা
আগামী ২ জুন জাতীয় বাজেট ঘোষণা
ডিআইজি সাইফুল ইসলাম সাময়িক বরখাস্ত
ডিআইজি সাইফুল ইসলাম সাময়িক বরখাস্ত
মেজর সিনহা হত্যা : আপিল শুনানি শেষ, রায় ২ জুন
মেজর সিনহা হত্যা : আপিল শুনানি শেষ, রায় ২ জুন
সর্বশেষ খবর
উত্তাল বঙ্গোপসাগর, ভেঙে গেছে কুয়াকাটা মেরিন ড্রাইভ সড়ক
উত্তাল বঙ্গোপসাগর, ভেঙে গেছে কুয়াকাটা মেরিন ড্রাইভ সড়ক

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঈদের আগে ৪ দিন রাত ১০টা পর্যন্ত খোলা থাকবে পশুর হাটসংলগ্ন ব্যাংক
ঈদের আগে ৪ দিন রাত ১০টা পর্যন্ত খোলা থাকবে পশুর হাটসংলগ্ন ব্যাংক

২১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

৬ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে তলিয়ে গেছে সুন্দরবন, মৃত হরিণ উদ্ধার
৬ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে তলিয়ে গেছে সুন্দরবন, মৃত হরিণ উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শান্তি আলোচনায় ইউক্রেন সাড়া দেয়নি: রাশিয়া
শান্তি আলোচনায় ইউক্রেন সাড়া দেয়নি: রাশিয়া

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে শান্তিরক্ষী দিবস উদযাপন
বরিশালে শান্তিরক্ষী দিবস উদযাপন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় সাবেক কাস্টমস কর্মকর্তার স্ত্রীর কারাদণ্ড
খুলনায় সাবেক কাস্টমস কর্মকর্তার স্ত্রীর কারাদণ্ড

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনা-দুর্জয়-সিদ্দিকসহ ৩১২ জনের নামে হত্যা মামলা
শেখ হাসিনা-দুর্জয়-সিদ্দিকসহ ৩১২ জনের নামে হত্যা মামলা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

যে ভয় থেকে ইরানে হামলা না চালাতে ট্রাম্পকে অনুরোধ জানায় সৌদি-কাতার-আমিরাত
যে ভয় থেকে ইরানে হামলা না চালাতে ট্রাম্পকে অনুরোধ জানায় সৌদি-কাতার-আমিরাত

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃদ্ধকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ
বৃদ্ধকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের আগেই জাতীয় নির্বাচন দেওয়া সম্ভব: তারেক রহমান
ডিসেম্বরের আগেই জাতীয় নির্বাচন দেওয়া সম্ভব: তারেক রহমান

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুলাউড়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা
কুলাউড়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঈদের ছুটিতে এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকা রাখার নির্দেশ
ঈদের ছুটিতে এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকা রাখার নির্দেশ

৪৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ঝিনাইদহে দিনভর বৃষ্টিতে দুর্ভোগ
ঝিনাইদহে দিনভর বৃষ্টিতে দুর্ভোগ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিম্নচাপে প্লাবিত কক্সবাজার, মৃত্যু ১
নিম্নচাপে প্লাবিত কক্সবাজার, মৃত্যু ১

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মারা গেছেন অভিনেতা সাংকো পাঞ্জা
মারা গেছেন অভিনেতা সাংকো পাঞ্জা

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ছাত্রদল নেতাকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৩
ছাত্রদল নেতাকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৩

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেকুয়ায় পুকুর থেকে বস্তা মোড়ানো অস্ত্র উদ্ধার
পেকুয়ায় পুকুর থেকে বস্তা মোড়ানো অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাইকাকে মহেশখালী-মাতারবাড়ি সমন্বিত উন্নয়নে সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জাইকাকে মহেশখালী-মাতারবাড়ি সমন্বিত উন্নয়নে সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠির জবাবে আদালতে যাওয়ার কথা ভাবছেন ফারুক
চিঠির জবাবে আদালতে যাওয়ার কথা ভাবছেন ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'রফতানি সম্প্রসারণে প্রযুক্তির বিকল্প নেই'
'রফতানি সম্প্রসারণে প্রযুক্তির বিকল্প নেই'

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সরকারের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি স্থগিত
সরকারের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার সাবেক দুই মন্ত্রীর কারাদণ্ড
শ্রীলঙ্কার সাবেক দুই মন্ত্রীর কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে পাহাড়ধস রোধে জেলা প্রশাসনের প্রচারণা
খাগড়াছড়িতে পাহাড়ধস রোধে জেলা প্রশাসনের প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই গ্রুপের সংঘর্ষে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নিহত
দুই গ্রুপের সংঘর্ষে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সন্ত্রাসী স্লোগান ও ক্যাম্পাসে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টিতে উদ্বেগ ছাত্রশিবিরের
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সন্ত্রাসী স্লোগান ও ক্যাম্পাসে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টিতে উদ্বেগ ছাত্রশিবিরের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাবিপ্রবির হলে ঢুকে হত্যা চেষ্টা, সেই ছাত্রদলকর্মী বহিষ্কার
শাবিপ্রবির হলে ঢুকে হত্যা চেষ্টা, সেই ছাত্রদলকর্মী বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাপোশ কারখানায় ভাগ্য বদল
পাপোশ কারখানায় ভাগ্য বদল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে সুশাসনের অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন শহীদ জিয়া : মীর হেলাল
বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে সুশাসনের অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন শহীদ জিয়া : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসতে পারে তিনটি ভয়াবহ গ্রহাণু, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসতে পারে তিনটি ভয়াবহ গ্রহাণু, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দিনাজপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
দিনাজপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নতুন নোটের ছবি প্রকাশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক, বাজারে আসছে কবে?
নতুন নোটের ছবি প্রকাশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক, বাজারে আসছে কবে?

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

অনির্দিষ্টকালের জন্য সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা বাজুসের
অনির্দিষ্টকালের জন্য সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা বাজুসের

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

উপদেষ্টা বলেছেন আমাকে ‘কন্টিনিউ’ করাতে চান না: ফারুক আহমেদ
উপদেষ্টা বলেছেন আমাকে ‘কন্টিনিউ’ করাতে চান না: ফারুক আহমেদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ মে)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকে ‘আয়নাবাজি’: ১২ বছর পর ধরা নকল ‘আনসারী’
বাংলাদেশ ব্যাংকে ‘আয়নাবাজি’: ১২ বছর পর ধরা নকল ‘আনসারী’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের শপথ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন : আপিল বিভাগ
ইশরাকের শপথ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন : আপিল বিভাগ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমান, তাকদির ও একটি হজ ফ্লাইট
ইমান, তাকদির ও একটি হজ ফ্লাইট

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাসানের বোলিং তোপে হার দিয়ে পাকিস্তান সফর শুরু বাংলাদেশের
হাসানের বোলিং তোপে হার দিয়ে পাকিস্তান সফর শুরু বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘রাফাল ভূপাতিত’ নিয়ে যা জানাল ফ্রান্স
ভারতের ‘রাফাল ভূপাতিত’ নিয়ে যা জানাল ফ্রান্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের প্রতি জামায়াত আমিরের জরুরি বার্তা
নেতাকর্মীদের প্রতি জামায়াত আমিরের জরুরি বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপকূল অতিক্রম করছে গভীর নিম্নচাপ, জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
উপকূল অতিক্রম করছে গভীর নিম্নচাপ, জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস প্রধান মোহাম্মদ সিনওয়ারকে হত্যা করা হয়েছে: নেতানিয়াহু
হামাস প্রধান মোহাম্মদ সিনওয়ারকে হত্যা করা হয়েছে: নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পরিকল্পনা, নেতানিয়াহুকে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
ইরানে হামলার পরিকল্পনা, নেতানিয়াহুকে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ ট্রাম্প প্রশাসনের দায়িত্ব ছাড়লেন ইলন মাস্ক
হঠাৎ ট্রাম্প প্রশাসনের দায়িত্ব ছাড়লেন ইলন মাস্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা দু’দিন ৬ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস
টানা দু’দিন ৬ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলামুক্ত হলেন তারেক রহমান
মামলামুক্ত হলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবিরাজকে হত্যার পর ১০ টুকরো, দেবর-ভাবীর ফাঁসির আদেশ
কবিরাজকে হত্যার পর ১০ টুকরো, দেবর-ভাবীর ফাঁসির আদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সামনে ভয়ংকর দুঃস্বপ্ন, হুথির হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলের সামনে ভয়ংকর দুঃস্বপ্ন, হুথির হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল প্লে-অফে থাকছেন না যেসব বিদেশি ক্রিকেটার
আইপিএল প্লে-অফে থাকছেন না যেসব বিদেশি ক্রিকেটার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪ হাজার কোটির সম্পত্তি পুরোটাই দান করেছেন জ্যাকি চ্যান, ছেলেকেও দেননি কিছু?
৪ হাজার কোটির সম্পত্তি পুরোটাই দান করেছেন জ্যাকি চ্যান, ছেলেকেও দেননি কিছু?

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা পরিস্থিতি ‘সহ্যসীমার বাইরে’ চলে গেছে: কায়া ক্যালাস
গাজা পরিস্থিতি ‘সহ্যসীমার বাইরে’ চলে গেছে: কায়া ক্যালাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ট্রেনেই ইউরোপের পাঁচ দেশে রোমাঞ্চকর যাত্রা, টিকেট মাত্র ৪০ ইউরো!
এক ট্রেনেই ইউরোপের পাঁচ দেশে রোমাঞ্চকর যাত্রা, টিকেট মাত্র ৪০ ইউরো!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে কুপিয়ে ব্যাগ ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৩
মগবাজারে কুপিয়ে ব্যাগ ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৩

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কমলাপুরে হোটেল থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
কমলাপুরে হোটেল থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ বছর পর পাকিস্তানিদের ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল কুয়েত
১৯ বছর পর পাকিস্তানিদের ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল কুয়েত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলমান ঝড়-বৃষ্টি কি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে? কেমন যাবে আগামী কয়েকদিনের আবহাওয়া
চলমান ঝড়-বৃষ্টি কি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে? কেমন যাবে আগামী কয়েকদিনের আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম কোয়ালিফায়ারে আজ পাঞ্জাব বনাম বেঙ্গালুরু, জিতলেই ফাইনাল
প্রথম কোয়ালিফায়ারে আজ পাঞ্জাব বনাম বেঙ্গালুরু, জিতলেই ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিষেক মায়ের থেকেও ঐশ্বরিয়াকে বেশি ভয় পায়, শ্বেতার মন্তব্য ভাইরাল
অভিষেক মায়ের থেকেও ঐশ্বরিয়াকে বেশি ভয় পায়, শ্বেতার মন্তব্য ভাইরাল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিআইজি সাইফুল ইসলাম সাময়িক বরখাস্ত
ডিআইজি সাইফুল ইসলাম সাময়িক বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাখ্যাত হয়ে প্রেমিকার বাড়িতে গ্রেনেড ছুঁড়তে গিয়ে মারা গেলেন প্রেমিক নিজেই!
প্রত্যাখ্যাত হয়ে প্রেমিকার বাড়িতে গ্রেনেড ছুঁড়তে গিয়ে মারা গেলেন প্রেমিক নিজেই!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
টালমাটাল ব্যাংকিং খাত
টালমাটাল ব্যাংকিং খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার মৃত্যু, খালেদার প্রশ্ন, ইউনূসের নির্বাচন
জিয়ার মৃত্যু, খালেদার প্রশ্ন, ইউনূসের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

কপাল পুড়ল যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাসাইলাম প্রার্থীদের
কপাল পুড়ল যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাসাইলাম প্রার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

চক্ষু হাসপাতালে তুলকালাম
চক্ষু হাসপাতালে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

মামা-ভাগনের লুটপাটের রাজত্ব
মামা-ভাগনের লুটপাটের রাজত্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঁড়িয়াতেও বাজিমাত
হাঁড়িয়াতেও বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টার্গেট ছিল ভয়ংকর
টার্গেট ছিল ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচন হতে হবে
ডিসেম্বরেই নির্বাচন হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখঢাক ছাড়াই হচ্ছে বাল্যবিয়ে
রাখঢাক ছাড়াই হচ্ছে বাল্যবিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউনূসের পদত্যাগ করতে চাওয়া উচিত হয়নি
ইউনূসের পদত্যাগ করতে চাওয়া উচিত হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরে এবার স্বামী-স্ত্রী খুন
মিরপুরে এবার স্বামী-স্ত্রী খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের ওপর নির্ভরতা বাড়বে
বিদেশি ঋণের ওপর নির্ভরতা বাড়বে

পেছনের পৃষ্ঠা

এখনো অবরুদ্ধ নগর ভবন থমকে গেছে নাগরিকসেবা
এখনো অবরুদ্ধ নগর ভবন থমকে গেছে নাগরিকসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধসের সতর্কবার্তা
ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধসের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলামুক্ত হলেন তারেক রহমান
মামলামুক্ত হলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী বছর জুনের মধ্যে নির্বাচন
আগামী বছর জুনের মধ্যে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান
অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি এখন পরাণ, যেরকম চরিত্রে আগে অভিনয় করা হয়নি
আমি এখন পরাণ, যেরকম চরিত্রে আগে অভিনয় করা হয়নি

শোবিজ

হেলমেট ধরে টানাটানি
হেলমেট ধরে টানাটানি

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান গিয়েছিল গোষ্ঠীর নিয়ন্ত্রণে
রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান গিয়েছিল গোষ্ঠীর নিয়ন্ত্রণে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই রাষ্ট্রদূতকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
দুই রাষ্ট্রদূতকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি
রাজধানীতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদে রেজানুর রহমানের একটি পারিবারিক গল্পের খসড়া
ঈদে রেজানুর রহমানের একটি পারিবারিক গল্পের খসড়া

শোবিজ

জলাশয় হারিয়ে যাচ্ছে
জলাশয় হারিয়ে যাচ্ছে

নগর জীবন

বড়পর্দায় ঈদের তারকারা
বড়পর্দায় ঈদের তারকারা

শোবিজ

সচিবালয়সহ সারা দেশে প্রতিদিন এক ঘণ্টা কর্মবিরতি
সচিবালয়সহ সারা দেশে প্রতিদিন এক ঘণ্টা কর্মবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক চরিত্রে তটিনী
সাংবাদিক চরিত্রে তটিনী

শোবিজ

হামজা সামিত ফাহামিদুলকে নিয়ে জাতীয় দল
হামজা সামিত ফাহামিদুলকে নিয়ে জাতীয় দল

মাঠে ময়দানে

হারে শুরু লিটনদের
হারে শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে