শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৩, শনিবার, ৩১ মে, ২০২৫

বর্তমান সরকারের হাত ধরেই বাস্তবায়িত হচ্ছে পতিত সরকারের প্রকল্প

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বর্তমান সরকারের হাত ধরেই বাস্তবায়িত হচ্ছে পতিত সরকারের প্রকল্প

শহর ও নগর ব্যবস্থাপনা, গ্রামীণ উন্নয়নে পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন, সামাজিক ও সমবায় কর্মকাণ্ডে সহযোগিতা প্রদানের দায়িত্ব স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের। স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা শক্তিশালীকরণ এবং আর্থ-সামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়নের মাধ্যমে জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করছে মন্ত্রণালয়টি। এই মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ স্থানীয় সরকার এবং পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়ের বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ বেশ পুরনো। বিশেষ করে এ মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাস্তবায়িত প্রকল্পগুলোকে ঘিরে প্রায়ই অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। গত বছরের আগস্টে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর পতিত সরকারের লুটপাটের প্রকল্পগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে—এমনটাই প্রত্যাশা ছিল সবার। যদিও বাস্তবে এর প্রতিফলন নেই বললেই চলে। 

মন্ত্রণালয়টিতে পতিত আওয়ামী লীগ আমলে নেয়া বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প থেকে বর্তমানে দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধেও অনৈতিক সুবিধা নেয়ার অভিযোগ উঠেছে।

পতিত সরকারের সময়ে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের নেয়া প্রকল্পগুলো এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার। আওয়ামী সরকারের সময়ে প্রণয়ন করা চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) এ মন্ত্রণালয়ের অধীনে যেসব প্রকল্প ছিল বর্তমান সময়ের সংশোধিত এডিপিতে (আরএডিপি) এসব প্রকল্পের প্রায় সবই স্থান পেয়েছে। ক্ষেত্রবিশেষে বরাদ্দও বেড়েছে।

গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা এএফ হাসান আরিফ। তার মৃত্যুর পর দায়িত্ব দেয়া হয় আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে। যিনি আগের মন্ত্রী তাজুল ইসলামের প্রকল্পগুলোই এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।

অন্তর্বর্তী সরকার বিগত সরকারের বাজেট ও বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) নিয়ে চলছে। অথচ এগুলো নীতিগতভাবে সংশোধন, পরিমার্জন ও পুনর্বিন্যাসের প্রয়োজন ছিল। সেই সঙ্গে উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া প্রকল্পগুলোকে বদলানোর কথাও বলছেন তারা।  

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মাননীয় ফলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য এ বিষয়ে বলেন, ‘বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আগের সরকারের অতিমূল্যায়িত ও অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প নিয়েই চলছে। মাঝপথে অনেক প্রকল্প থামানো মুশকিল, সেটি বুঝি কিন্তু এগুলো পুনর্বিন্যাস করা যেত। আর যতটুকু করা হয়েছে সেটিও কোনো স্বচ্ছ নীতিমালার ভিত্তিতে করেছে বলে মনে হয় না। বরাদ্দের মতো বাস্তবায়নের ক্ষেত্রেও একইভাবে আগের মতোই বিকৃতি দেখা যাবে। ফলে যাদের জন্য করা তাদের কাছে সেভাবে এর সুফল পৌঁছবে না।’

আগের প্রকল্পগুলো প্রণয়নের সঙ্গে যারা জড়িত তারাই এখনও দায়িত্বে উল্লেখ করে এ অর্থনীতিবিদ বলেন, ‘মূল সমস্যা হচ্ছে আমরা আগের কাঠামোর কাছেই জিম্মি হয়ে রইলাম। তাছাড়া এগুলো যারা করেছে তারাই এখনো দায়িত্বে। প্রশাসনিকভাবেই শুধু নয়, এসব প্রকল্পের সঙ্গে যারা আর্থিক ও পেশাগতভাবে যুক্ত ছিলেন ভেতরে ও বাইরে তারাই এখনো এর সঙ্গে রয়ে গেছেন। ফলে এর ব্যত্যয় হওয়ার কোনো সুযোগ আমি দেখছি না।’

পরিকল্পনা বিভাগের তথ্যানুসারে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের এডিপিতে স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন খাতে ১০২টি প্রকল্পের জন্য ১৭ হাজার ৯৮৬ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছিল। এর মধ্যে জিওবি (সরকারি অর্থায়ন) ১৩ হাজার ৪৯২ কোটি ও প্রকল্প ঋণ বা অনুদান ৪ হাজার ৪৯৪ কোটি টাকা। সংশোধিত এডিপিতে প্রকল্পের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১২-এ। প্রকল্পের সংখ্যা বাড়লেও এক্ষেত্রে মোট বরাদ্দের পরিমাণ কিছুটা কমে হয়েছে ১৬ হাজার ৯০৯ কোটি টাকা। এর মধ্যে সংশোধিত এডিপিতে জিওবি ১৩ হাজার ৫৫২ কোটি ও প্রকল্প ঋণ বা অনুদান ৩ হাজার ৩৫৭ কোটি টাকা।

এডিপির তুলনায় আরএডিপিতে স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন খাতে নতুন করে যুক্ত হয়েছে আরো ১০টি প্রকল্প। এগুলো হচ্ছে ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ (তৃতীয় পর্যায়), বৃহত্তর রংপুর অঞ্চলের জেলাগুলোর পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প, গুরুত্বপূর্ণ পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প পিরোজপুর ও ঝালকাঠি জেলা, ভৈরব নদের তীর সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্প, দিঘলিয়া, খুলনা; রাজশাহী, নাটোর ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প, মুন্সিগঞ্জ জেলার গুরুত্বপূর্ণ পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প, হোস্ট অ্যান্ড এফডিএমএন এনহ্যান্সমেন্ট অব লাইভস থ্রো ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্ট (হেল্প), পিবিডিএফের কার্যক্রম সম্প্রসারণ প্রকল্প-দ্বিতীয় পর্যায় এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় টেকসই সামাজিক সেবা প্রদান (দ্বিতীয় পর্যায়) প্রকল্প অন্যতম। এর বাইরে এডিপিতে থাকা প্রায় সব প্রকল্পই আরএডিপিতে জায়গা পেয়েছে।

২০২৪-২৫ অর্থবছরের এডিপিতে স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন খাতে বরাদ্দপ্রাপ্ত শীর্ষ পাঁচ প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে গ্রামীণ সড়কে সেতু উন্নয়ন সহায়তা কর্মসূচি (প্রথম সংশোধিত) ৯৫৩ কোটি; আশ্রয়ণ-২ (পঞ্চম সংশোধিত) ৮৮৪ কোটি; রুরাল কানেক্টিভিটি ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্ট (প্রথম সংশোধিত) ৭২৫ কোটি; ঘূর্ণিঝড় আম্পান ও বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পল্লী সড়ক অবকাঠামো পুনর্বাসন শীর্ষক প্রকল্প (প্রথম সংশোধিত) ৭০০ কোটি এবং অগ্রাধিকার ভিত্তিতে গুরুত্বপূর্ণ পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প-৩ (প্রথম সংশোধিত) ৬৭৫ কোটি টাকা।

আরএডিপিতে এ খাতে সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ পেয়েছে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে গুরুত্বপূর্ণ পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প-৩ (প্রথম সংশোধিত) ১ হাজার ২৬০ কোটি টাকা। এডিপিতে এ প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ ছিল ৬৭৫ কোটি টাকা। আরএডিপিতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৯৫৩ কোটি টাকা বরাদ্দ পেয়েছে গ্রামীণ সড়কে সেতু উন্নয়ন সহায়তা কর্মসূচি (প্রথম সংশোধিত) প্রকল্পটি। এডিপিতেও এ প্রকল্পের জন্য একই পরিমাণ অর্থ বরাদ্দ ছিল। ঘূর্ণিঝড় আম্পান ও বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পল্লী সড়ক অবকাঠামো পুনর্বাসন শীর্ষক প্রকল্পের (প্রথম সংশোধিত) ক্ষেত্রে এডিপিতে ৭০০ কোটি টাকা বরাদ্দ থাকলেও আরএডিপিতে তা বাড়িয়ে ৮০০ কোটি টাকা করা হয়েছে। রুরাল কানেক্টিভিটি ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্টে (প্রথম সংশোধিত) আরএডিপিতে ৮০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে, যেখানে এডিপিতে বরাদ্দ ছিল ৭২৫ কোটি টাকা। এডিপিতে ৩৫০ কোটি টাকার বরাদ্দপ্রাপ্ত পল্লী সড়কে গুরুত্বপূর্ণ সেতু নির্মাণ (প্রথম সংশোধিত) প্রকল্পটি আরএডিপিতে ৬০০ কোটি টাকার বরাদ্দ পেয়েছে। আরএডিপিতে ময়মনসিংহ অঞ্চল পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প (প্রথম সংশোধিত) ৪৪৫ কোটি টাকা বরাদ্দ পেয়েছে, এডিপিতে এ প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ ছিল ২৫০ কোটি।

বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, ‘উত্তরাধিকার সূত্রে যে প্রকল্পগুলো সরকার পেয়েছে সেগুলো বদলাতে না পারলে তো যেমন আছে তেমন চলতে থাকবে। পদ্মা সেতু একটি রাজনৈতিক প্রকল্প হলেও এটি অর্থনীতিতে একটি সম্পদ যোগ করেছে। কিন্তু স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন খাতের প্রকল্পগুলোর একটি বড় দুর্নাম হচ্ছে যে এখানে যে অর্থ ব্যয় করা হয়েছে সেটি আমাদের কোনো সম্পদ তৈরির ক্ষেত্রে কাজে লাগেনি। এটি সরকারি অর্থ পুকুরে ফেলে দেয়ার বড় একটি খাত। এসব প্রকল্পের ক্ষেত্রে যেটি দেখা যায় যে এক্ষেত্রে অপচয়ের মাত্রা অনেক বেশি, প্রকল্প শুরু হলে শেষ হয় না, ঠিকাদার চক্রের প্রাধান্য বেশি থাকে, স্থানীয় রাজনৈতিক ও আমলাতান্ত্রিক প্রভাবের মতো বিষয়গুলো কাজ করে।’

সরকার পরিবর্তন হলেও এসব প্রকল্প রয়ে গেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এসব প্রকল্পে মন্ত্রণালয়ের সম্পৃক্ততা থাকে, ফলে এখানে আমলাতন্ত্রের স্বার্থ রয়েছে। সেই সঙ্গে স্থানীয় পর্যায়ে কিছু স্বার্থান্বেষী গ্রুপও গড়ে ওঠে। তাই নতুন সরকার এসে যে খুব সহজে এগুলো পরিবর্তন করে ফেলতে পারবে তা নয়। অবশ্য এ খাতে ছোট ও স্বল্পমেয়াদের প্রকল্প বেশি হওয়ার কারণে এটি কমানোর সুযোগ ছিল। এজন্য জড়তা কাটিয়ে যদি উচ্চপর্যায় থেকে জোর তাগিদ আসে তাহলে পরিবর্তন সম্ভব। এখানে নেতৃত্বের বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। আমার পরামর্শ থাকবে এডিপিতে প্রকল্পের সংখ্যাটা কমানোর, যাতে মন্ত্রণালয়গুলো উচ্চ অগ্রাধিকার থাকা কাজগুলো করতে পারে।’

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া গত মাসে নিজেই জানিয়েছিলেন, নাগরিকদের কাছ থেকে তার মন্ত্রণালয়ের বিরুদ্ধেই সবচেয়ে বেশি ঘুস-দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ পেয়েছেন। দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল তার সাবেক সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) মো. মোয়াজ্জেম হোসেনের বিরুদ্ধেও। দুদক সূত্রে জানা যায়, মোয়াজ্জেম হোসেনের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে তদবির, টেন্ডার-বাণিজ্যসহ অনিয়মের মাধ্যমে শতকোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে। এসব অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে দুদক কার্যালয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদও করা হয়েছে। পাশাপাশি তার বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দিয়ে তার জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ব্লক করা হয়েছে।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘সংশোধিত এডিপিতে আমাদের প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকার বাজেট কমানো হয়েছে। যেসব প্রকল্প রাজনৈতিক বিবেচনায় নেয়া হয়েছিল, সেগুলো বাতিল করা হয়েছে। তবে বৈদেশিক সহায়তায় সেসব প্রকল্প রয়েছে, সেগুলো পরিবর্তন করতে গেলে ডিপিপি পরিবর্তন করতে দীর্ঘমেয়াদি সময়ের প্রয়োজন হয়। ২০১৭, ২০১৮ কিংবা ২০২০ সালে আমরা অনেকগুলো প্রকল্পে বৈদেশিক সহায়তার কমিটমেন্ট পেয়েছি। সময় চলে যাওয়ার কারণে বৈদেশিক ঋণ কিংবা সহায়তার যে বিষয়গুলো—দেখা যাচ্ছে ঋণের সুদ বাড়তে থাকে, তারপরে পেনাল্টির বিষয় আছে এখানে। তাই বৈদেশিক সহায়তার প্রকল্পে আমরা কোনো পরিবর্তন আনিনি, জিওবির প্রকল্পের যেগুলোয় রাজনৈতিক কম্পোনেন্ট রয়েছে সেগুলো পুনর্বিবেচনা করছি, ডিপিপি সংশোধন করছি। আমাদের প্রায় অর্ধেকের বেশি প্রকল্পে ডিপিপি সংশোধন হয়েছে এবং এ কার্যক্রম চলমান রয়েছে।’

এদিকে উপদেষ্টা ২০২৪-২৫ অর্থবছরের মূল এডিপির তুলনায় সংশোধিত এডিপিতে স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন খাতে ৯ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ কমানোর দাবি করলেও প্রকৃতপক্ষে ১ হাজার ৭৭ কোটি টাকা কমেছে বলে পরিকল্পনা বিভাগ থেকে জানা যায়। আর এ খাতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের জন্য জিওবি থেকে দুটি প্রকল্পে ১ হাজার ১০৪ কোটি টাকার বরাদ্দ ছিল, যেটি আরএডিপিতে কমিয়ে ৩৭০ কোটি টাকা করা হয়েছে। সেই সঙ্গে আগের সরকারের নেয়া প্রকল্পগুলো সংশোধিত এডিপিতে বৈদেশিক সহায়তার পাশাপাশি জিওবি থেকেও বরাদ্দ পেয়েছে। সূত্র: বণিক বার্তা

এই বিভাগের আরও খবর
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী
সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী
জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি
জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি
জুলাই শহীদ পরিবারের পাশে থাকবে সরকার: শিল্পসচিব
জুলাই শহীদ পরিবারের পাশে থাকবে সরকার: শিল্পসচিব
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান
সারাদেশে পলিথিন ও শব্দ দূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা আদায়
সারাদেশে পলিথিন ও শব্দ দূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা আদায়
'বাংলাদেশে সংঘবদ্ধ পাচারচক্র নিশ্চিহ্ন করতে শক্ত আইনি কাঠামোর প্রয়োজন'
'বাংলাদেশে সংঘবদ্ধ পাচারচক্র নিশ্চিহ্ন করতে শক্ত আইনি কাঠামোর প্রয়োজন'
আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে
আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে
বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার সুযোগ রয়েছে
বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার সুযোগ রয়েছে
আগামী নির্বাচন দেশের প্রতিটি মানুষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ : তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন দেশের প্রতিটি মানুষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ : তারেক রহমান
বিএনপিসহ ২৮ দল হিসাব দিল
বিএনপিসহ ২৮ দল হিসাব দিল
সর্বশেষ খবর
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজিবাজার গ্রিডে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎহীন হবিগঞ্জ
শাহজিবাজার গ্রিডে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎহীন হবিগঞ্জ

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী
সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি
জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত
চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ ওয়াসিম নিজের রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস লিখে গেছেন : ডা. শাহাদাত
শহীদ ওয়াসিম নিজের রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস লিখে গেছেন : ডা. শাহাদাত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেরায় মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকিতে আফ্রিকার ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ
কলেরায় মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকিতে আফ্রিকার ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ এর জুলাই শহীদ স্মরণে স্ট্রিট স্ট্যাম্প উদ্বোধন ও দোয়া অনুষ্ঠিত
২৪ এর জুলাই শহীদ স্মরণে স্ট্রিট স্ট্যাম্প উদ্বোধন ও দোয়া অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি
জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪
নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে
আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন যত পেছাবে, ষড়যন্ত্রকারীরা জল তত ঘোলা করবে : টুকু
নির্বাচন যত পেছাবে, ষড়যন্ত্রকারীরা জল তত ঘোলা করবে : টুকু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বক্সিংয়ে দেশসেরা জিনাত, আফরার লড়াই প্রশংসিত
জাতীয় বক্সিংয়ে দেশসেরা জিনাত, আফরার লড়াই প্রশংসিত

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদ পরিবারের পাশে থাকবে সরকার: শিল্পসচিব
জুলাই শহীদ পরিবারের পাশে থাকবে সরকার: শিল্পসচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার
সুন্দরবনে কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে পলিথিন ও শব্দ দূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা আদায়
সারাদেশে পলিথিন ও শব্দ দূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা আদায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি বাণিজ্য ও বিনিয়োগের প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করবে: ঢাকা চেম্বার
সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি বাণিজ্য ও বিনিয়োগের প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করবে: ঢাকা চেম্বার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোবিন্দগঞ্জে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
গোবিন্দগঞ্জে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল
কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের
শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

শৈলকুপায় ইউপি অফিসে তালা ১৫ জন অবরুদ্ধ
শৈলকুপায় ইউপি অফিসে তালা ১৫ জন অবরুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫তম মামলায় আসামি ৪৭৭ জন
১৫তম মামলায় আসামি ৪৭৭ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে
উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ
সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতির কোনো বার্তা দেওয়া হয়নি
নির্বাচনি প্রস্তুতির কোনো বার্তা দেওয়া হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে পানি বাড়ছে ক্ষত
কমছে পানি বাড়ছে ক্ষত

পেছনের পৃষ্ঠা

লোকালয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে হাতি
লোকালয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

মতানৈক্যের কারণে শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি হয়নি
মতানৈক্যের কারণে শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

গতিশীল ও সংস্কারমুখী নেতৃত্বের প্রতি গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
গতিশীল ও সংস্কারমুখী নেতৃত্বের প্রতি গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

নগর জীবন

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি
রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক
জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক

মাঠে ময়দানে

বাইপাস সার্জারির জন্য হাসপাতালে জামায়াত আমির
বাইপাস সার্জারির জন্য হাসপাতালে জামায়াত আমির

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৯ গণপিটুনিতে ১৬
জুলাইয়ে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৯ গণপিটুনিতে ১৬

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল প্রকল্পে প্লট বরাদ্দে বড় অনিয়ম
পূর্বাচল প্রকল্পে প্লট বরাদ্দে বড় অনিয়ম

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন জেলায় ৪২ জনকে ঠেলে পাঠাল বিএসএফ
তিন জেলায় ৪২ জনকে ঠেলে পাঠাল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

ওসমানীতে বোর্ডিং ব্রিজের চাকা ফেটে নিহত ১
ওসমানীতে বোর্ডিং ব্রিজের চাকা ফেটে নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা পরিবারের বিচার শুরু
হাসিনা পরিবারের বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা