শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৩, শনিবার, ৩১ মে, ২০২৫

বর্তমান সরকারের হাত ধরেই বাস্তবায়িত হচ্ছে পতিত সরকারের প্রকল্প

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বর্তমান সরকারের হাত ধরেই বাস্তবায়িত হচ্ছে পতিত সরকারের প্রকল্প

শহর ও নগর ব্যবস্থাপনা, গ্রামীণ উন্নয়নে পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন, সামাজিক ও সমবায় কর্মকাণ্ডে সহযোগিতা প্রদানের দায়িত্ব স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের। স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা শক্তিশালীকরণ এবং আর্থ-সামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়নের মাধ্যমে জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করছে মন্ত্রণালয়টি। এই মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ স্থানীয় সরকার এবং পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়ের বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ বেশ পুরনো। বিশেষ করে এ মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাস্তবায়িত প্রকল্পগুলোকে ঘিরে প্রায়ই অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। গত বছরের আগস্টে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর পতিত সরকারের লুটপাটের প্রকল্পগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে—এমনটাই প্রত্যাশা ছিল সবার। যদিও বাস্তবে এর প্রতিফলন নেই বললেই চলে। 

মন্ত্রণালয়টিতে পতিত আওয়ামী লীগ আমলে নেয়া বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প থেকে বর্তমানে দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধেও অনৈতিক সুবিধা নেয়ার অভিযোগ উঠেছে।

পতিত সরকারের সময়ে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের নেয়া প্রকল্পগুলো এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার। আওয়ামী সরকারের সময়ে প্রণয়ন করা চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) এ মন্ত্রণালয়ের অধীনে যেসব প্রকল্প ছিল বর্তমান সময়ের সংশোধিত এডিপিতে (আরএডিপি) এসব প্রকল্পের প্রায় সবই স্থান পেয়েছে। ক্ষেত্রবিশেষে বরাদ্দও বেড়েছে।

গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা এএফ হাসান আরিফ। তার মৃত্যুর পর দায়িত্ব দেয়া হয় আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে। যিনি আগের মন্ত্রী তাজুল ইসলামের প্রকল্পগুলোই এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।

অন্তর্বর্তী সরকার বিগত সরকারের বাজেট ও বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) নিয়ে চলছে। অথচ এগুলো নীতিগতভাবে সংশোধন, পরিমার্জন ও পুনর্বিন্যাসের প্রয়োজন ছিল। সেই সঙ্গে উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া প্রকল্পগুলোকে বদলানোর কথাও বলছেন তারা।  

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মাননীয় ফলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য এ বিষয়ে বলেন, ‘বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আগের সরকারের অতিমূল্যায়িত ও অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প নিয়েই চলছে। মাঝপথে অনেক প্রকল্প থামানো মুশকিল, সেটি বুঝি কিন্তু এগুলো পুনর্বিন্যাস করা যেত। আর যতটুকু করা হয়েছে সেটিও কোনো স্বচ্ছ নীতিমালার ভিত্তিতে করেছে বলে মনে হয় না। বরাদ্দের মতো বাস্তবায়নের ক্ষেত্রেও একইভাবে আগের মতোই বিকৃতি দেখা যাবে। ফলে যাদের জন্য করা তাদের কাছে সেভাবে এর সুফল পৌঁছবে না।’

আগের প্রকল্পগুলো প্রণয়নের সঙ্গে যারা জড়িত তারাই এখনও দায়িত্বে উল্লেখ করে এ অর্থনীতিবিদ বলেন, ‘মূল সমস্যা হচ্ছে আমরা আগের কাঠামোর কাছেই জিম্মি হয়ে রইলাম। তাছাড়া এগুলো যারা করেছে তারাই এখনো দায়িত্বে। প্রশাসনিকভাবেই শুধু নয়, এসব প্রকল্পের সঙ্গে যারা আর্থিক ও পেশাগতভাবে যুক্ত ছিলেন ভেতরে ও বাইরে তারাই এখনো এর সঙ্গে রয়ে গেছেন। ফলে এর ব্যত্যয় হওয়ার কোনো সুযোগ আমি দেখছি না।’

পরিকল্পনা বিভাগের তথ্যানুসারে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের এডিপিতে স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন খাতে ১০২টি প্রকল্পের জন্য ১৭ হাজার ৯৮৬ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছিল। এর মধ্যে জিওবি (সরকারি অর্থায়ন) ১৩ হাজার ৪৯২ কোটি ও প্রকল্প ঋণ বা অনুদান ৪ হাজার ৪৯৪ কোটি টাকা। সংশোধিত এডিপিতে প্রকল্পের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১২-এ। প্রকল্পের সংখ্যা বাড়লেও এক্ষেত্রে মোট বরাদ্দের পরিমাণ কিছুটা কমে হয়েছে ১৬ হাজার ৯০৯ কোটি টাকা। এর মধ্যে সংশোধিত এডিপিতে জিওবি ১৩ হাজার ৫৫২ কোটি ও প্রকল্প ঋণ বা অনুদান ৩ হাজার ৩৫৭ কোটি টাকা।

এডিপির তুলনায় আরএডিপিতে স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন খাতে নতুন করে যুক্ত হয়েছে আরো ১০টি প্রকল্প। এগুলো হচ্ছে ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ (তৃতীয় পর্যায়), বৃহত্তর রংপুর অঞ্চলের জেলাগুলোর পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প, গুরুত্বপূর্ণ পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প পিরোজপুর ও ঝালকাঠি জেলা, ভৈরব নদের তীর সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্প, দিঘলিয়া, খুলনা; রাজশাহী, নাটোর ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প, মুন্সিগঞ্জ জেলার গুরুত্বপূর্ণ পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প, হোস্ট অ্যান্ড এফডিএমএন এনহ্যান্সমেন্ট অব লাইভস থ্রো ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্ট (হেল্প), পিবিডিএফের কার্যক্রম সম্প্রসারণ প্রকল্প-দ্বিতীয় পর্যায় এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় টেকসই সামাজিক সেবা প্রদান (দ্বিতীয় পর্যায়) প্রকল্প অন্যতম। এর বাইরে এডিপিতে থাকা প্রায় সব প্রকল্পই আরএডিপিতে জায়গা পেয়েছে।

২০২৪-২৫ অর্থবছরের এডিপিতে স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন খাতে বরাদ্দপ্রাপ্ত শীর্ষ পাঁচ প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে গ্রামীণ সড়কে সেতু উন্নয়ন সহায়তা কর্মসূচি (প্রথম সংশোধিত) ৯৫৩ কোটি; আশ্রয়ণ-২ (পঞ্চম সংশোধিত) ৮৮৪ কোটি; রুরাল কানেক্টিভিটি ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্ট (প্রথম সংশোধিত) ৭২৫ কোটি; ঘূর্ণিঝড় আম্পান ও বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পল্লী সড়ক অবকাঠামো পুনর্বাসন শীর্ষক প্রকল্প (প্রথম সংশোধিত) ৭০০ কোটি এবং অগ্রাধিকার ভিত্তিতে গুরুত্বপূর্ণ পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প-৩ (প্রথম সংশোধিত) ৬৭৫ কোটি টাকা।

আরএডিপিতে এ খাতে সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ পেয়েছে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে গুরুত্বপূর্ণ পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প-৩ (প্রথম সংশোধিত) ১ হাজার ২৬০ কোটি টাকা। এডিপিতে এ প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ ছিল ৬৭৫ কোটি টাকা। আরএডিপিতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৯৫৩ কোটি টাকা বরাদ্দ পেয়েছে গ্রামীণ সড়কে সেতু উন্নয়ন সহায়তা কর্মসূচি (প্রথম সংশোধিত) প্রকল্পটি। এডিপিতেও এ প্রকল্পের জন্য একই পরিমাণ অর্থ বরাদ্দ ছিল। ঘূর্ণিঝড় আম্পান ও বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পল্লী সড়ক অবকাঠামো পুনর্বাসন শীর্ষক প্রকল্পের (প্রথম সংশোধিত) ক্ষেত্রে এডিপিতে ৭০০ কোটি টাকা বরাদ্দ থাকলেও আরএডিপিতে তা বাড়িয়ে ৮০০ কোটি টাকা করা হয়েছে। রুরাল কানেক্টিভিটি ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্টে (প্রথম সংশোধিত) আরএডিপিতে ৮০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে, যেখানে এডিপিতে বরাদ্দ ছিল ৭২৫ কোটি টাকা। এডিপিতে ৩৫০ কোটি টাকার বরাদ্দপ্রাপ্ত পল্লী সড়কে গুরুত্বপূর্ণ সেতু নির্মাণ (প্রথম সংশোধিত) প্রকল্পটি আরএডিপিতে ৬০০ কোটি টাকার বরাদ্দ পেয়েছে। আরএডিপিতে ময়মনসিংহ অঞ্চল পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প (প্রথম সংশোধিত) ৪৪৫ কোটি টাকা বরাদ্দ পেয়েছে, এডিপিতে এ প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ ছিল ২৫০ কোটি।

বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, ‘উত্তরাধিকার সূত্রে যে প্রকল্পগুলো সরকার পেয়েছে সেগুলো বদলাতে না পারলে তো যেমন আছে তেমন চলতে থাকবে। পদ্মা সেতু একটি রাজনৈতিক প্রকল্প হলেও এটি অর্থনীতিতে একটি সম্পদ যোগ করেছে। কিন্তু স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন খাতের প্রকল্পগুলোর একটি বড় দুর্নাম হচ্ছে যে এখানে যে অর্থ ব্যয় করা হয়েছে সেটি আমাদের কোনো সম্পদ তৈরির ক্ষেত্রে কাজে লাগেনি। এটি সরকারি অর্থ পুকুরে ফেলে দেয়ার বড় একটি খাত। এসব প্রকল্পের ক্ষেত্রে যেটি দেখা যায় যে এক্ষেত্রে অপচয়ের মাত্রা অনেক বেশি, প্রকল্প শুরু হলে শেষ হয় না, ঠিকাদার চক্রের প্রাধান্য বেশি থাকে, স্থানীয় রাজনৈতিক ও আমলাতান্ত্রিক প্রভাবের মতো বিষয়গুলো কাজ করে।’

সরকার পরিবর্তন হলেও এসব প্রকল্প রয়ে গেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এসব প্রকল্পে মন্ত্রণালয়ের সম্পৃক্ততা থাকে, ফলে এখানে আমলাতন্ত্রের স্বার্থ রয়েছে। সেই সঙ্গে স্থানীয় পর্যায়ে কিছু স্বার্থান্বেষী গ্রুপও গড়ে ওঠে। তাই নতুন সরকার এসে যে খুব সহজে এগুলো পরিবর্তন করে ফেলতে পারবে তা নয়। অবশ্য এ খাতে ছোট ও স্বল্পমেয়াদের প্রকল্প বেশি হওয়ার কারণে এটি কমানোর সুযোগ ছিল। এজন্য জড়তা কাটিয়ে যদি উচ্চপর্যায় থেকে জোর তাগিদ আসে তাহলে পরিবর্তন সম্ভব। এখানে নেতৃত্বের বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। আমার পরামর্শ থাকবে এডিপিতে প্রকল্পের সংখ্যাটা কমানোর, যাতে মন্ত্রণালয়গুলো উচ্চ অগ্রাধিকার থাকা কাজগুলো করতে পারে।’

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া গত মাসে নিজেই জানিয়েছিলেন, নাগরিকদের কাছ থেকে তার মন্ত্রণালয়ের বিরুদ্ধেই সবচেয়ে বেশি ঘুস-দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ পেয়েছেন। দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল তার সাবেক সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) মো. মোয়াজ্জেম হোসেনের বিরুদ্ধেও। দুদক সূত্রে জানা যায়, মোয়াজ্জেম হোসেনের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে তদবির, টেন্ডার-বাণিজ্যসহ অনিয়মের মাধ্যমে শতকোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে। এসব অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে দুদক কার্যালয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদও করা হয়েছে। পাশাপাশি তার বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দিয়ে তার জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ব্লক করা হয়েছে।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘সংশোধিত এডিপিতে আমাদের প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকার বাজেট কমানো হয়েছে। যেসব প্রকল্প রাজনৈতিক বিবেচনায় নেয়া হয়েছিল, সেগুলো বাতিল করা হয়েছে। তবে বৈদেশিক সহায়তায় সেসব প্রকল্প রয়েছে, সেগুলো পরিবর্তন করতে গেলে ডিপিপি পরিবর্তন করতে দীর্ঘমেয়াদি সময়ের প্রয়োজন হয়। ২০১৭, ২০১৮ কিংবা ২০২০ সালে আমরা অনেকগুলো প্রকল্পে বৈদেশিক সহায়তার কমিটমেন্ট পেয়েছি। সময় চলে যাওয়ার কারণে বৈদেশিক ঋণ কিংবা সহায়তার যে বিষয়গুলো—দেখা যাচ্ছে ঋণের সুদ বাড়তে থাকে, তারপরে পেনাল্টির বিষয় আছে এখানে। তাই বৈদেশিক সহায়তার প্রকল্পে আমরা কোনো পরিবর্তন আনিনি, জিওবির প্রকল্পের যেগুলোয় রাজনৈতিক কম্পোনেন্ট রয়েছে সেগুলো পুনর্বিবেচনা করছি, ডিপিপি সংশোধন করছি। আমাদের প্রায় অর্ধেকের বেশি প্রকল্পে ডিপিপি সংশোধন হয়েছে এবং এ কার্যক্রম চলমান রয়েছে।’

এদিকে উপদেষ্টা ২০২৪-২৫ অর্থবছরের মূল এডিপির তুলনায় সংশোধিত এডিপিতে স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন খাতে ৯ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ কমানোর দাবি করলেও প্রকৃতপক্ষে ১ হাজার ৭৭ কোটি টাকা কমেছে বলে পরিকল্পনা বিভাগ থেকে জানা যায়। আর এ খাতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের জন্য জিওবি থেকে দুটি প্রকল্পে ১ হাজার ১০৪ কোটি টাকার বরাদ্দ ছিল, যেটি আরএডিপিতে কমিয়ে ৩৭০ কোটি টাকা করা হয়েছে। সেই সঙ্গে আগের সরকারের নেয়া প্রকল্পগুলো সংশোধিত এডিপিতে বৈদেশিক সহায়তার পাশাপাশি জিওবি থেকেও বরাদ্দ পেয়েছে। সূত্র: বণিক বার্তা

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের পাট গবেষণায় আগ্রহ চীনের
বাংলাদেশের পাট গবেষণায় আগ্রহ চীনের
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিতীয় দফার সংলাপ সোমবার
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিতীয় দফার সংলাপ সোমবার
ইশরাকের শপথ সংক্রান্ত আদেশের কপি পেল ইসি
ইশরাকের শপথ সংক্রান্ত আদেশের কপি পেল ইসি
জবির অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক আনোয়ারাকে কারাগারে পাঠানোর ঘটনায় এইচআরএফবির নিন্দা
জবির অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক আনোয়ারাকে কারাগারে পাঠানোর ঘটনায় এইচআরএফবির নিন্দা
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দ্বিতীয় দফার সংলাপ শুরু আগামীকাল
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দ্বিতীয় দফার সংলাপ শুরু আগামীকাল
ভারতীয় গণমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া
ভারতীয় গণমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া
যত্রতত্র কোরবানির পশু লোড-আনলোড করা যাবে না : ডিএমপি কমিশনার
যত্রতত্র কোরবানির পশু লোড-আনলোড করা যাবে না : ডিএমপি কমিশনার
তিন উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি দিলেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা
তিন উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি দিলেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা
'মব পার্টিকে বার্তা দিচ্ছি, এগুলোর সুযোগ নেই এখন'- সারজিসকে সেনা কর্মকর্তা
'মব পার্টিকে বার্তা দিচ্ছি, এগুলোর সুযোগ নেই এখন'- সারজিসকে সেনা কর্মকর্তা
রাতের মধ্যে ঢাকাসহ ১০ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
রাতের মধ্যে ঢাকাসহ ১০ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
শিক্ষার্থীদের মানসম্মত শিক্ষা দিতে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষার্থীদের মানসম্মত শিক্ষা দিতে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানের বিপক্ষে বড় সংগ্রহ বাংলাদেশের
পাকিস্তানের বিপক্ষে বড় সংগ্রহ বাংলাদেশের

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পাট গবেষণায় আগ্রহ চীনের
বাংলাদেশের পাট গবেষণায় আগ্রহ চীনের

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

শহীদ জিয়াই বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্র সংস্কার শুরু করেছিলেন : আবু নাসের
শহীদ জিয়াই বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্র সংস্কার শুরু করেছিলেন : আবু নাসের

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আন্তর্জাতিক কোচ হতে চান মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ
আন্তর্জাতিক কোচ হতে চান মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জে বাস মালিক সমিতির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির তফসিল বাতিলের দাবি
সিরাজগঞ্জে বাস মালিক সমিতির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির তফসিল বাতিলের দাবি

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত কোনো প্রধানমন্ত্রী দেশ ছেড়ে পালায় না : রিপন
নির্বাচিত কোনো প্রধানমন্ত্রী দেশ ছেড়ে পালায় না : রিপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় পাহাড়ি ঢলে কয়েক গ্রাম প্লাবিত
আখাউড়ায় পাহাড়ি ঢলে কয়েক গ্রাম প্লাবিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লামায় পাহাড় ধসের আশঙ্কায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা
লামায় পাহাড় ধসের আশঙ্কায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কুমিল্লায় ৯ বছরে দুধ উৎপাদন বেড়েছে দ্বিগুণ’
‘কুমিল্লায় ৯ বছরে দুধ উৎপাদন বেড়েছে দ্বিগুণ’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তানজিদ-ইমনের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে বড় সংগ্রহের পথে বাংলাদেশ
তানজিদ-ইমনের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে বড় সংগ্রহের পথে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন
টাঙ্গাইলে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লালমনিরহাটে জুয়া চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
লালমনিরহাটে জুয়া চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে পাঞ্জাব-মুম্বাই ম্যাচ ভেস্তে গেলে যে দল ফাইনালে উঠবে
বৃষ্টিতে পাঞ্জাব-মুম্বাই ম্যাচ ভেস্তে গেলে যে দল ফাইনালে উঠবে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে চোরাকারবারি গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে চোরাকারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালপুর হাসপাতালে বেড়েছে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা
লালপুর হাসপাতালে বেড়েছে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের পাসপোর্ট পেলেন কিউবা মিচেল
বাংলাদেশের পাসপোর্ট পেলেন কিউবা মিচেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত ৬২ ট্রান্সফর্মার, ভেঙেছে ৮৪ খুঁটি
কুমিল্লায় ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত ৬২ ট্রান্সফর্মার, ভেঙেছে ৮৪ খুঁটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় শ্রমিকের মৃত্যু
কুড়িগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
বগুড়ায় তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে ব্রি-১০২ ধানে
দিনাজপুরে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে ব্রি-১০২ ধানে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সিলেটে সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাকচাপায় যুবকের মৃত্যু
ট্রাকচাপায় যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের নিবন্ধন ফিরে পাওয়া গণতন্ত্রের বিজয় : রাশেদ প্রধান
জামায়াতের নিবন্ধন ফিরে পাওয়া গণতন্ত্রের বিজয় : রাশেদ প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিতীয় দফার সংলাপ সোমবার
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিতীয় দফার সংলাপ সোমবার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৬
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৬

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মানিকগঞ্জে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
মানিকগঞ্জে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে
সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে
কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ডিজাইনের টাকা মিলবে কাল, যে ১১ ব্যাংকে পাবেন
নতুন ডিজাইনের টাকা মিলবে কাল, যে ১১ ব্যাংকে পাবেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত
নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ
হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব
মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টার মিলানকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতল পিএসজি
ইন্টার মিলানকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতল পিএসজি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের নিবন্ধন, প্রতীক ও ইশরাকের শপথ ইস্যুতে আদালতের রায়ের কপির অপেক্ষায় ইসি
জামায়াতের নিবন্ধন, প্রতীক ও ইশরাকের শপথ ইস্যুতে আদালতের রায়ের কপির অপেক্ষায় ইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার কিছু দলকে পোষ্য দল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে : রুমিন ফারহানা
সরকার কিছু দলকে পোষ্য দল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে : রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যমুনা ভবনে আলোচনায় ‘তথ্য আপা’ প্রতিনিধি দল
যমুনা ভবনে আলোচনায় ‘তথ্য আপা’ প্রতিনিধি দল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলের নিবন্ধন নিয়ে রায়ের পর যা বললেন জামায়াত আমির
দলের নিবন্ধন নিয়ে রায়ের পর যা বললেন জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিজিএমইএ নির্বাচনে ফোরাম প্যানেলের জয়
বিজিএমইএ নির্বাচনে ফোরাম প্যানেলের জয়

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

জুলাই গণহত্যা: শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিলেন ট্রাইব্যুনাল
জুলাই গণহত্যা: শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিলেন ট্রাইব্যুনাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীদের জন্য হাসপাতাল নির্মাণ করা হবে: আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের জন্য হাসপাতাল নির্মাণ করা হবে: আসিফ নজরুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আজ
জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের শপথ সংক্রান্ত আদেশের কপি পেল ইসি
ইশরাকের শপথ সংক্রান্ত আদেশের কপি পেল ইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'মব পার্টিকে বার্তা দিচ্ছি, এগুলোর সুযোগ নেই এখন'- সারজিসকে সেনা কর্মকর্তা
'মব পার্টিকে বার্তা দিচ্ছি, এগুলোর সুযোগ নেই এখন'- সারজিসকে সেনা কর্মকর্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ভয়াবহ দুর্যোগ: প্রাণ গেল ৩০ জনের
ভারতে ভয়াবহ দুর্যোগ: প্রাণ গেল ৩০ জনের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জানালা দিয়ে টাকা ফেলে গোপন করার চেষ্টা, উদ্ধার হলো কোটি কোটি রুপি
জানালা দিয়ে টাকা ফেলে গোপন করার চেষ্টা, উদ্ধার হলো কোটি কোটি রুপি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব বানাতে চীনা বিনিয়োগকারীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব বানাতে চীনা বিনিয়োগকারীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি
করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে জিএম কাদেরসহ ২৮০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বরিশালে জিএম কাদেরসহ ২৮০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও নগর ভবন অবরুদ্ধ করলেন ইশরাক সমর্থকরা
আবারও নগর ভবন অবরুদ্ধ করলেন ইশরাক সমর্থকরা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভ্রমণপ্রেমী গভর্নরের নয় মাসে ৬৫ দিন বিদেশ সফর
ভ্রমণপ্রেমী গভর্নরের নয় মাসে ৬৫ দিন বিদেশ সফর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই দেশের মানুষ
ভালো নেই দেশের মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদযাত্রায় এবার ভোগান্তির শঙ্কা
ঈদযাত্রায় এবার ভোগান্তির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা

রকমারি

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

আজকের রাশি

মানবাধিকার পরিস্থিতি ভয়াবহ
মানবাধিকার পরিস্থিতি ভয়াবহ

পেছনের পৃষ্ঠা

‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে
‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে

সম্পাদকীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতার দাবি ভিত্তিহীন
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতার দাবি ভিত্তিহীন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএমএফের ফর্মুলায় এবারের বাজেট
আইএমএফের ফর্মুলায় এবারের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বুলবুলের সামনে কঠিন পথ
বুলবুলের সামনে কঠিন পথ

মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের ‘কলা’ দেখাচ্ছে
অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের ‘কলা’ দেখাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিবুর রহমান দুলু আর নেই
মুজিবুর রহমান দুলু আর নেই

শোবিজ

জামায়াতকে নয় ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে হবে
জামায়াতকে নয় ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পশুর হাটে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি
পশুর হাটে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’
জামায়াতের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’

সম্পাদকীয়

দেশে দুই কক্ষবিশিষ্ট সংসদ প্রয়োজন
দেশে দুই কক্ষবিশিষ্ট সংসদ প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরমান ভাইয়ের গল্প
আরমান ভাইয়ের গল্প

শোবিজ

তারকাদের যত স্টাইল
তারকাদের যত স্টাইল

শোবিজ

যারা ৫ আগস্টের পর রাজনীতিতে এসেছে তারা নির্বাচন চায় না
যারা ৫ আগস্টের পর রাজনীতিতে এসেছে তারা নির্বাচন চায় না

নগর জীবন

শিল্পমালিকদের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি : উপদেষ্টা
শিল্পমালিকদের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি : উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজেটে নতুন চমক থাকছে না
বাজেটে নতুন চমক থাকছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অলি হওয়ার সহজ পথ
অলি হওয়ার সহজ পথ

সম্পাদকীয়

ন্যান্‌ন্সি-সাদীর ‘দুষ্টু মন’
ন্যান্‌ন্সি-সাদীর ‘দুষ্টু মন’

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল আজ
হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই
শহীদদের প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ব্লক ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ব্লক ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় কর্মচারীরা
প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় কর্মচারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

শেষ ষোলোয় সোয়াটেক ও সাবালেঙ্কা
শেষ ষোলোয় সোয়াটেক ও সাবালেঙ্কা

মাঠে ময়দানে