শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৪

লন্ডনেও রাষ্ট্রের অর্থ অপচয় করলেন মিজারুল কায়েস

কূটনৈতিক প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
লন্ডনেও রাষ্ট্রের অর্থ অপচয় করলেন মিজারুল কায়েস

আগের মতোই লন্ডনেও রাষ্ট্রের টাকা নয়ছয়ের অভিযোগ উঠেছে যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের হাইকমিশনার পেশাদার কূটনীতিক মিজারুল কায়েসের বিরুদ্ধে। তিনি মালদ্বীপে রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব ছেড়ে রাশিয়ায় নতুন দায়িত্ব পালনে যাওয়ার সময় কেবল মালামাল পরিবহনের খরচ হিসেবে অগ্রিম নেওয়া প্রায় ৫৪ লাখ টাকার হিসাব না দেওয়ায় তখনই কথা ওঠে। একইভাবে রাশিয়ায় রাষ্ট্রদূত থাকাকালে নেওয়া অগ্রিম টাকারও হিসাব দেননি সাবেক এই পররাষ্ট্র সচিব। এবার লন্ডনে দায়িত্ব পালনকালে নতুন করে একই অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে।

জানা গেছে, রাশিয়ায় তিন বছর কাটিয়ে ঢাকায় ফিরে পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্ব পালনকালে প্রায় ৮ কোটি টাকার চিত্রকর্ম কিনে বিতর্ক তৈরি করেন মিজারুল কায়েস। এ সময় তিনি নিজের পছন্দের এজেন্ট ও শিল্পীদের কাছ থেকে যেসব শিল্পকর্ম কেনেন তার বেশির ভাগই এখন সেগুনবাগিচার পররাষ্ট্র দফতরের স্টোররুমে ধূলিধূসর অবস্থায় পড়ে আছে। পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে থাকাকালে মালদ্বীপের অর্থের বিষয়ে অডিট হলে প্রভাব খাটানোর অভিযোগও আছে তার বিরুদ্ধে। এবার অভিযোগ উঠেছে, লন্ডন হাইকমিশনে রাষ্ট্রের অর্থের যথেচ্ছ ব্যবহার করেছেন তিনি। তাই এখন নতুন করে সরকারি অডিট আপত্তির মুখোমুখি হতে হচ্ছে মিজারুল কায়েসকে। অডিট আপত্তিতে ঢাকা থেকে মালামাল পরিবহনের খরচ দুই দফা আদায় করা, গৃহকর্মীকে মিশনে নিয়োগ দেওয়া, গাড়ি মেরামতে বেহিসাবি ব্যয়, টেন্ডার ছাড়াই ভবন মেরামত, খরচের বা মালামালের রেজিস্টার না রাখা, সরকারি ক্রয়বিধি না মানা, আয়ের সঠিক পরিসংখ্যান না রাখা, ওয়েজ আর্নার্সের টাকা নিয়ম না মেনে খরচ করাসহ প্রভৃতি অভিযোগ উঠেছে। গুরুতর অভিযোগটি হচ্ছে, কিছু খরচের হিসাবই না রাখা এবং বাজেটের সীমা অতিরিক্ত 'নিয়ন্ত্রণহীন' ব্যয় করা। জানা যায়, মহাজোট সরকারের শেষ বছরে ২০১২ সালের ৯ ডিসেম্বর পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্ব থেকে যুক্তরাজ্যে হাইকমিশনার হয়ে যান মিজারুল কায়েস। তার দায়িত্ব পালনকালে লন্ডনে হাইকমিশনের অর্থ ব্যবস্থাপনা নিয়ে ঢাকার প্রধান নিরীক্ষকের কার্যালয়ের ২০১২-১৩ অর্থবছরের চূড়ান্ত অডিটে মোট ৫৭টি আপত্তি তোলা হয়েছে। প্রস্তাব করা হয়েছে, সরকারি বিধি লঙ্ঘন এবং অনুমোদন ছাড়া ব্যয় করা বিপুল অঙ্কের টাকা ফেরত নিতে। ৫৭ আপত্তির মধ্যে মাত্র ১০টির নিষ্পত্তি করা হলেও ৪৭টি অনিষ্পন্ন আছে। মিশন যেসব জবাব দিয়েছে তা গ্রহণযোগ্য নয় বলে সরাসরি জানিয়ে দিয়েছে রাষ্ট্রের অডিট কার্যালয়। অডিট প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা যায়, হাইকমিশনের কাঠামো অনুসারে স্থানীয় ১৪ জনকে নিয়োগ দেওয়ার কথা, কিন্তু বাস্তবে সেখানে মোট ২৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। হাইকমিশনার মিজারুল কায়েসের দুই গৃহকর্মীকে মিশনে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। কেয়ারটেকার দীন ইসলাম ও ক্লিনার শিপন মিয়াকে ২০১৩ সালের ১ ফেব্রুয়ারি নিয়োগ দেন হাইকমিশনার। এর মধ্যে দীন ইসলামকে পরিশোধ করা হয়েছে ৮ হাজার ৮৫ ব্রিটিশ পাউন্ড বা ৭ লাখ ২ হজার ৯০০ টাকা প্রায়। ক্লিনার শিপন মিয়াকে দেওয়া হয়েছে ৪ হাজার ৪০০ ব্রিটিশ পাউন্ড বা ৫ লাখ ৬৭ হাজার টাকা। অডিট প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গৃহকর্মীকে মিশনে নিয়োগ দেওয়া পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আদেশ লঙ্ঘন। কারণ, রাষ্ট্রদূত বা অন্য কোনো কর্মকর্তা নিজের জন্য সরকারি খরচে নেওয়া কোনো গৃহকর্মীকে মিশনে বা মিশনের বাসভবনে স্থানীয় ভিত্তিক পদে নিয়োগ করতে পারবেন না। গৃহকর্মী সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার ব্যক্তিগত কাজে নিযুক্ত থাকবেন এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা তাদের বেতন-ভাতার খরচ বহন করবেন। সে জন্য আলাদা ভাতার ব্যবস্থা আছে সরকারিভাবেই। অন্যদিকে, ঢাকা থেকে মালামাল পরিবহনের জন্য অগ্রিম টাকা নেওয়ার পরও ২ হাজার ২৫০ কেজি ব্যক্তিগত মালামাল পরিবহনের জন্য দ্বিতীয় দফায় ৪ হাজার ৩৭৫ ব্রিটিশ পাউন্ড বা ৫ লাখ ৫৮ হাজার ৫৯৪ টাকা তুলেছেন মিজারুল কায়েস। অডিট প্রতিবেদনে এ অর্থ সরকারি কোষাগারে ফেরত আসা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করা হয়েছে। আবার, হাইকমিশনের চ্যান্সারি ও বাংলাদেশ হাউসের মেরামতের বিষয়েও আপত্তি তোলা হয়েছে অডিট প্রতিবেদনে। বলা হয়েছে, ক্রয়নীতি উপেক্ষা করে মিশনের মালি শাহ মোহাম্মদ বেলালের প্রতিষ্ঠানকে কোনো ধরনের টেন্ডার ছাড়া কাজ দেওয়া হয়েছে। অর্থ পরিশোধের ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের পরিবর্তে মিশনের কর্মচারী বেলালের নামে প্রায় দেড় কোটি টাকার অর্থ দেওয়া হয়েছে। অডিট দলের পক্ষ থেকে চাওয়া হলেও মিশনের আসবাব রেজিস্টার, বিশেষ রেমিট্যান্স রেজিস্টার, ভ্রমণ ভাতা অগ্রিম রেজিস্টার, আবাসিক টেলিফোন রেজিস্টার, ছুটি রেজিস্টার, চিকিৎসা রেজিস্টার, ওভারটাইম রেজিস্টার, বেতন-ভাতা সংক্রান্ত রেজিস্টার, উৎসব ভাতা সংক্রান্ত রেজিস্টার, অন্যান্য মেরামত সংক্রান্ত রেজিস্টার, ডেড স্টক রেজিস্টার উপস্থাপন করেনি হাইকমিশন। গাড়ি মেরামতের ক্ষেত্রে বড় ধরনের অভিযোগ উত্থাপন করেছে অডিট কার্যালয়। বলা হয়েছে, মিশনের সাতটি গাড়ি মেরামতে ১৯টি ভাউচারের মাধ্যমে ১৮ হাজার ২০০ ব্রিটিশ পাউন্ড বা ২ কোটি ৩১ লাখ টাকা তোলা হয়েছে। অডিট প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একই গাড়ি মাসে একাধিকবার মেরামতের বিল উত্থাপনসহ স্বল্পসময়ের ব্যবধানে এসব গাড়ি বারবার মেরামত করা হয়েছে। গাড়ি অকেজো ঘোষণা করে নতুন গাড়ি না কিনে অযথা একই গাড়ি বারবার মেরামতে প্রচুর অর্থ অপচয় করা হয়েছে বলে মনে করে অডিট কার্যালয়। এ ছাড়া কনস্যুলার সেবা প্রদানের মাধ্যমে হাইকমিশনের আয়ের হিসাবও যথাযথভাবে সংরক্ষণ করে যথাস্থানে জমা দেওয়ার কথা থাকলেও সে হিসাব ঠিকভাবে রাখা হয়নি। আবার ওয়েজ আর্নার্স তহবিলের টাকা নিয়ম না মেনে খরচ করার কথা বলা হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এ ধরনের অডিট প্রতিবেদনের মুখোমুখি হতে হয় সব কূটনীতিককেই। অনেক ক্ষেত্রে অডিট দলের পক্ষ থেকে অহেতুক অভিযোগও তোলা হয়। কারণ, বিদেশে কূটনৈতিক মিশন চালাতে একেক স্থানে একেক ধরনের পরিবেশে ব্যয়ের হিসাবটাও ভিন্ন হওয়াই স্বাভাবিক। তবে রাষ্ট্রদূত মিজারুল কায়েসের বিষয়ে আপত্তিটা স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি বলেও মন্তব্য করে ওই কর্মকর্তা বলেন, এগুলোর নিষ্পত্তি হতে দীর্ঘ সময় প্রয়োজন। এদিকে, সাবেক পররাষ্ট্র সচিব মিজারুল কায়েসকে যুক্তরাজ্য থেকে সরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গত সপ্তাহেই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে অনুমোদিত হয়েছে। শোনা যাচ্ছে, দ্বিতীয় দফায় নতুন সরকারের জন্য ব্রিটিশ সরকারের কাছ থেকে কোনো অভিনন্দনবার্তা আনতে না পারা এবং যুক্তরাজ্যে বসবাসরত বাংলাদেশি কমিউনিটির সঙ্গে সন্তোষজনক সম্পর্ক না রাখার কারণে তাকে হাইপ্রোফাইল লন্ডন হাইকমিশন থেকে সরিয়ে অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্বপূর্ণ ব্রাজিলে রাষ্ট্রদূত করে পাঠানো হচ্ছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সর্বশেষ খবর
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম