শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৪

গুম

মাহমুদুর রহমান মান্না
প্রিন্ট ভার্সন
গুম

বাংলা নতুন বছর ভালোভাবে শুরু হলো না। বছরের প্রথম দিনেই কুষ্টিয়ায় জাসদ নেতাসহ খুন হলো কয়েকজন। সেন্টমার্টিন দ্বীপে সমুদ্র ডুবে মারা গেল কয়েকজন শিক্ষার্থী। এ পর্যন্ত পাওয়া লাশের সংখ্যা চার, নিখোঁজ আরও বেশ কয়েকজন। সবশেষে নতুন বছরের তৃতীয় দিনে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার এক সিএনজি স্টেশনের সামনে থেকে প্রকাশ্যে বেলা'র প্রধান নির্বাহী রিজওয়ানা হাসানের স্বামী আবু বকর সিদ্দিককে অপহরণ করে নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা।

রাতে হঠাৎ করেই নুরুল কবির এবং ইত্তেফাকের সালেহসহ একটা আড্ডায় ঢুকে গেলাম। ওখানেই আলোচনা হচ্ছিল এগুলো। কারা অপহরণ করতে পারে রিজওয়ানার স্বামী আবু বকর সিদ্দিককে? মাস কয়েক আগে তার সঙ্গে দেখা হয়েছিল এক পার্টিতে। স্মার্ট, ইয়াংম্যান। কোনো রাজনীতির ধারে-কাছে নেই। অমায়িক, বেশ কথাবার্তা হলো। রিজওয়ানাও ছিলেন সঙ্গে।

রিজওয়ানার সবচেয়ে বড় পরিচয় সম্ভবত একজন পরিবেশকর্মী হিসেবে। র‌্যামন ম্যাগসাইসাই পুরস্কার পেয়েছিলেন তিনি, যেটাকে অনেকে এশিয়ার নোবেল বলে অভিহিত করেন। কিন্তু সেটাও বড় কথা নয়। পেশায় আইনজীবী রিজওয়ানা বেলা'র প্রধান নির্বাহী হিসেবে জাহাজ ভাঙা ও প্রপার্টি ডেভেলপমেন্ট কোম্পানিগুলোর অনেকের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলা করেছেন। যার ফলে এই কোম্পানিগুলো ব্যবসায়িকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এরাই কি এরকম একটি ঘটনা ঘটিয়েছে? রিজওয়ানা হাসান তাই মনে করেন। ফতুল্লা থানায় করা মামলায় তিনি সেরকমই বলেছেন। যদিও দুটি বড় ল্যান্ড ডেভেলপমেন্ট কোম্পানির পক্ষ থেকে এ অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। সত্যি সত্যি কী ঘটেছে সেটি এই মুহূর্তে বলতে পারব না। রিজওয়ানা বয়সে কম হলেও একজন ভালো আইনজীবী। তার স্বামীর অপহরণের খবর পাওয়ার পরে তার সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছি আমি। তাছাড়া মামলা করতে, স্বামীর খোঁজে রিজওয়ানা যখন নারায়ণগঞ্জে গেছেন তখন কোনো কোনো টেলিভিশন তার সঙ্গে সরাসরি কথা বলেছে। নিশ্চয়ই স্বামীর এই অপহরণের ঘটনায় তিনি বিচলিত, বেদনাহত। কিন্তু তার পরও তিনি ঠাণ্ডা মাথায় কথা বলেছেন। রিজওয়ানার স্বামী আবু বকর ফতুল্লা পোস্ট অফিস মোড়ে অবস্থিত হামিদ ফ্যাশন লিমিটেডের নির্বাহী পরিচালক। তিনি সম্ভবত এর মালিক নন। এর মালিক বর্তমান সরকারের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু। প্রতিমন্ত্রী নিজেও হামিদ রিয়েল এস্টেট নামে একটি আবাসন কোম্পানির মালিক ও রিহ্যাবের সাবেক সভাপতি। জাতীয় শ্রমিক লীগ ফতুল্লা আঞ্চলিক শাখার সভাপতি কাউসার আহমেদ পলাশের নেতৃত্বে শ্রমিক অসন্তোষের কারণে প্রতিষ্ঠানটি কয়েক বছর বন্ধ ছিল। গত ফেব্রুয়ারি মাস থেকে কারখানাটি পরিচালনার দায়িত্ব নেন আবু বকর সিদ্দিক। এ পরিচয় থেকে আবু বকর সিদ্দিককে ধনী মানুষ মনে হয় না। ব্যবসাগত কারণে কিংবা কারখানার শ্রমিক অসন্তোষে এরকম হতে পারে তাও মনে হয় না। টাকার জন্য কেউ তাকে অপহরণ করবে তার পক্ষেও যুক্তি দাঁড়ায় না। রিজওয়ানা নারায়ণগঞ্জ পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, জানা মতে তার স্বামীর কোনো শত্রু নেই। তাদের এমন কোনো টাকা-পয়সা নেই যে, কেউ তার স্বামীকে অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায় করবে।

তবে কী? কেন অপহৃত হলেন আবু বকর সিদ্দিক? সেসব নিয়েই কথাবার্তা হচ্ছিল আড্ডায়। কোনো রাজনৈতিক বিষয় কি? তা তো হওয়ার কথা নয়? বছর দুয়েক আগে রিজওয়ানার কাজকর্মে ক্ষেপে গিয়ে একটি মহল তাকে একটি রাজনৈতিক রং মাখানোর চেষ্টা করেছিল। বলেছিল রিজওয়ানার বাবা একজন রাজাকার ছিলেন, তিনি একজন বিএনপির নেতা ছিলেন, তার মেয়েটিও সেই লাইনেই আছে। সেগুলো আজ থেকে দুবছরেরও আগের কথা। এই সময়ের মধ্যে রিজওয়ানাকে কোনো দলীয় কর্মকাণ্ডে দেখা যায়নি। রিজওয়ানা বিটি বেগুন চাষের বিরুদ্ধে আন্দোলনে ঢাকার বাইরে অংশ নিয়েছেন, ধানমন্ডি দখলের অপতৎপরতার বিরুদ্ধে আন্দোলন সংঘটিত করার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু রাজনৈতিক দলের কোনো অনুষ্ঠানে তাকে দেখা গেছে এমনটি কেউ বলেনি। তাহলে কেন? কেন তার স্বামীকে অপহরণ? তাও দিনদুপুরে। পুলিশ প্রশাসন কী করছে? সরকার? আজকের পত্রিকার খবর অনুযায়ী পুলিশ অপহৃত আবু বকর সিদ্দিককে খুঁজে বের করার জন্য জোর তৎপরতা শুরু করেছে। এ জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজি) ও র্যাবের মহাপরিচালক এবং পুলিশের বিশেষ শাখার অতিরিক্ত মহাপরিদর্শককে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন। অপহরণের ঘটনা তদন্তে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে ১০ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। পাওয়া যাবে কি আবু বকর সিদ্দিককে। আড্ডার একজন বললেন, পেলে তাকে পাওয়া যাবে আজকের মধ্যেই। রাত পোহানোর আগেই। অপহরণকারীরা ঢাকার অদূরে কোথাও হয়তো তাকে ফেলে দিয়ে চলে যাবে। এ সবই আড্ডার কথা। কথার পৃষ্ঠে কথা। সাধারণত আমি সকালে দেরি করে ঘুম থেকে উঠি। আজকে একটু তাড়াতাড়ি উঠেছিলাম। উঠেই টেলিভিশনটা ছাড়লাম। যদি নিখোঁজ আবু বকর সিদ্দিকের কোনো খবর থাকে। কিন্তু না। গতকালকের অপহরণের সংবাদটাই টিভি স্ক্রলে। পত্রিকাগুলো হাতে নিলাম। প্রায় সব পত্রিকায় আবু বকর সিদ্দিকের অপহরণের খবর বেশ গুরুত্বের সঙ্গে ছাপা হয়েছে আর তার পাশাপাশি ছাপা হয়েছে ইলিয়াস আলীর খবর। ২০১২ সালের ১৭ এপ্রিল রাজধানীর বনানী থেকে অপহৃত হন ইলিয়াস আলী। দুই বছরে তার কোনো হদিস পাওয়া যায়নি। সেই থেকে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, তদন্ত চলছে। বনানী থানার ওসি বলেছেন, তদন্ত এখনো চলছে। আমরা নিয়মিত আদালতে প্রতিবেদন দিয়ে যাচ্ছি।

ইলিয়াস আলী এবং আবু বকরের অপহরণ নিশ্চয়ই একসূত্রে গাঁথা নয়। কিংবা উভয় ক্ষেত্রেই তদন্ত করছে তো পুলিশ। হঠাৎ করেই বুকটা ছ্যাঁৎ করে ওঠে। যদি কাল সকালেও কোনো সংবাদ না পাওয়া যায় আবু বকর সিদ্দিকের। রিজওয়ানা হাসান যেন আমার এই লেখাটি না পড়েন। আর আমার বুকের মধ্যে যে হঠাৎ করে একটি ভয় ঢুকে যায় তা যেন অমূলক প্রমাণ হয়।

বাংলাদেশে গত কয়েক বছরে অপহরণ-গুম-খুন আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে গেছে। বেড়ে গেছে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডও। বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন এর ওপর গবেষণা চালিয়েছে। একটি তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী কেবল ২০১৩ সালে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে অপহৃত হয়েছেন ৩৫ জন। অপহৃতদের পরিবার অভিযোগ করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে। তাদের মধ্যে দুজনের লাশ পাওয়া গেছে। ১৬ জনকে ফিরে পাওয়া গেছে। আর বাকিদের খোঁজ জানা যায়নি। এটি সম্ভবত সবচেয়ে কম সংখ্যার উল্লেখ। কোনো কোনো সংগঠনের রিপোর্টের সংখ্যা আরও অনেক বেশি। মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের ২০১৩ সালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বেড়ে যাওয়া, আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাকে ব্যবহার করে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের ওপর নিপীড়ন, বাকস্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ- সব মিলিয়ে ২০১৩ সালে বাংলাদেশের মানুষ চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার হয়। মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের বার্ষিক মানবাধিকার প্রতিবেদন ২০১৩-তে এই দাবি করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে সংগঠনটি। বিভিন্ন ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনার মধ্যে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের ঘটনা বেড়েছে। ২০১৩ সালে পুলিশ, র্যাবসহ বিভিন্ন আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার হাতে ৩২৯ জন বিচারবহির্ভূত হত্যার শিকার হয়। পাঁচ বছরে এই সংখ্যা ছিল সর্বোচ্চ। এর মধ্যে পুলিশের হাতে সর্বোচ্চ ১৭৫ জন এই হত্যার শিকার হয়। ২০০৯ সালে বিচারবহির্ভূত হত্যার সংখ্যা ছিল ১৫৪। ২০০৯ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের জড়িত থাকার কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ২০১৩ সালে তারা ১১ জনকে হত্যা করে।

পত্রিকার খবরে প্রকাশ, প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে রিজওয়ানা হাসানের সঙ্গে কথা বলা হয়েছে। তারা রিজওয়ানাকে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ব্যাপারটি বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছেন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সর্বোচ্চ তৎপরতা চালাতে বলা হয়েছে আবু বকর সিদ্দিককে উদ্ধার করার জন্য। সেই কথার সূত্র ধরে নাকি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী থেকে তথ্য পেয়ে জানি না স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। শীঘ্রই তাকে উদ্ধার করা যাবে। আমরা চাইব তাদের এ আশাবাদ যেন বাস্তবে রূপ নেয়।

লেখক : রাজনীতিক, আহ্বায়ক নাগরিক ঐক্য।

ই-মেইল : mrmanna.bd@gmail.comy

 

এই বিভাগের আরও খবর
পুশইন বিড়ম্বনা
পুশইন বিড়ম্বনা
মব ফ্যাসিজম
মব ফ্যাসিজম
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
তীব্র তাপপ্রবাহ
তীব্র তাপপ্রবাহ
শক্তি সঞ্চয় করতে হবে
শক্তি সঞ্চয় করতে হবে
রসুল (সা.) যেভাবে জাতিগত ঐক্য গড়ে তুলেছিলেন
রসুল (সা.) যেভাবে জাতিগত ঐক্য গড়ে তুলেছিলেন
নজর এখন লন্ডনে
নজর এখন লন্ডনে
নির্বাচন হোক ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে
নির্বাচন হোক ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে নতুন সম্ভাবনা
গণতান্ত্রিক উত্তরণে নতুন সম্ভাবনা
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলের দিকে শতাধিক মিসাইল ছুড়ল ইরান
ইসরায়েলের দিকে শতাধিক মিসাইল ছুড়ল ইরান

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলিদের নতুন করে আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার নির্দেশ আইডিএফের
ইসরায়েলিদের নতুন করে আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার নির্দেশ আইডিএফের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র ও লুণ্ঠিত মালামালসহ মেহেরপুরে ৫ ডাকাত গ্রেফতার
অস্ত্র ও লুণ্ঠিত মালামালসহ মেহেরপুরে ৫ ডাকাত গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮.২ ডিগ্রি রেকর্ড
কুড়িগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮.২ ডিগ্রি রেকর্ড

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকায় মুক্তিপণ না পেয়ে বাংলাদেশিকে হত্যা
দক্ষিণ আফ্রিকায় মুক্তিপণ না পেয়ে বাংলাদেশিকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে তুলসীগঙ্গার তীরে ২০০ বছরের পুরোনো ঘুড়ির মেলা
জয়পুরহাটে তুলসীগঙ্গার তীরে ২০০ বছরের পুরোনো ঘুড়ির মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতকানিয়ায় ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধুর মৃত্যু
সাতকানিয়ায় ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অবশেষে বাগ্‌দানের খবর জানালেন ব্রিটিশ গায়িকা
অবশেষে বাগ্‌দানের খবর জানালেন ব্রিটিশ গায়িকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাংকুকের বাসায় ঢোকার চেষ্টা, গ্রেফতার চীনা তরুণী
জাংকুকের বাসায় ঢোকার চেষ্টা, গ্রেফতার চীনা তরুণী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর
মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রূপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যা: বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ
রূপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যা: বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাজীরহাট-আরিচা নৌরুটে যাত্রীর চাপ, গরমে অতিষ্ঠ যাত্রীরা
কাজীরহাট-আরিচা নৌরুটে যাত্রীর চাপ, গরমে অতিষ্ঠ যাত্রীরা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়
বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভেদরগঞ্জে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রদল কর্মী ইয়াসিনের মৃত্যু
ভেদরগঞ্জে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রদল কর্মী ইয়াসিনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছ থেকে পড়ে স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু
গাছ থেকে পড়ে স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড চুক্তিতে রিয়ালে আর্জেন্টিনার বিস্ময়বালক
রেকর্ড চুক্তিতে রিয়ালে আর্জেন্টিনার বিস্ময়বালক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় গলা কাটা লাশ উদ্ধার
গাইবান্ধায় গলা কাটা লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি
গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে যুবদল নেতার বিরুদ্ধে মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন
বরিশালে যুবদল নেতার বিরুদ্ধে মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরিশালে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
বরিশালে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ৮ হাজার ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার
নোয়াখালীতে ৮ হাজার ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
শনিবার দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রান্সফার ফির রেকর্ড গড়ে জার্মান মিডফিল্ডারকে দলে নিচ্ছে লিভারপুল
ট্রান্সফার ফির রেকর্ড গড়ে জার্মান মিডফিল্ডারকে দলে নিচ্ছে লিভারপুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা
ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৬৭
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৬৭

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান
নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ
ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি
ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের
গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন
যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা
ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের এক হামলাতেই তছনছ ইরানের সামরিক সেক্টর
ইসরায়েলের এক হামলাতেই তছনছ ইরানের সামরিক সেক্টর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন
বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ
ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছর গ্যাসের অপেক্ষায়
৬৫ বছর গ্যাসের অপেক্ষায়

নগর জীবন

ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ!
বিএনপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ!

দেশগ্রাম

টাকার জন্য হত্যা অন্তঃসত্ত্বা বোনকে!
টাকার জন্য হত্যা অন্তঃসত্ত্বা বোনকে!

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫
করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি

সম্পাদকীয়

দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়

শোবিজ

মব ফ্যাসিজম
মব ফ্যাসিজম

সম্পাদকীয়

বান্দরবানে নারী পর্যটকের লাশ উদ্ধার
বান্দরবানে নারী পর্যটকের লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

কেঁচো সারে কর্মসংস্থান
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান

সম্পাদকীয়

পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ২২ রোহিঙ্গা
পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ২২ রোহিঙ্গা

পেছনের পৃষ্ঠা

২৬ জেলায় বয়ে যাচ্ছে তাপপ্রবাহ
২৬ জেলায় বয়ে যাচ্ছে তাপপ্রবাহ

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুলের অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে মৌমাছি
ফুলের অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে মৌমাছি

পরিবেশ ও জীবন

মরিচ খেতে গ্রেনেড, নিষ্ক্রিয় করল সেনাবাহিনী
মরিচ খেতে গ্রেনেড, নিষ্ক্রিয় করল সেনাবাহিনী

নগর জীবন

কাচের অদৃশ্য দূষণ
কাচের অদৃশ্য দূষণ

পরিবেশ ও জীবন

অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ে জরিমানা
অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ে জরিমানা

দেশগ্রাম

বিএনপি-গণঅধিকারের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি, গলাচিপায় ১৪৪ ধারা
বিএনপি-গণঅধিকারের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি, গলাচিপায় ১৪৪ ধারা

খবর

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে

সম্পাদকীয়

এবার ফিরতি মানুষের স্রোত কোলাহলমুখর হচ্ছে নগর
এবার ফিরতি মানুষের স্রোত কোলাহলমুখর হচ্ছে নগর

নগর জীবন