শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৪

জাতীয় পার্টিতে নতুন মেরুকরণ

শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয় পার্টিতে নতুন মেরুকরণ

হঠাৎ মহাসচিব পরিবর্তনের ঘটনায় হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের জাতীয় পার্টিতে নতুন মেরুকরণ হচ্ছে। দলের বিভিন্ন স্তরে শুরু হয়েছে নেতৃত্বের লড়াই। একদিকে ক্ষমতা ধরে রাখতে তৎপর নতুন মহাসচিব জিয়া উদ্দিন আহমেদ বাবলু। অন্যদিকে হারানো পদ ও ক্ষমতা ফিরে পেতে চেষ্টা চালাচ্ছেন রুহুল আমিন হাওলাদার।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জাতীয় পার্টির একজন প্রভাবশালী প্রেসিডিয়াম সদস্য বলেন, 'মহাসচিব পরিবর্তন করায় দলের শীর্ষস্থানীয় নেতৃত্বে ঝড় বয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে সদ্য সাবেক মহাসচিবের অনুগতরা হঠাৎ করেই দলে কোণঠাসা হয়ে গেছেন। পদ ঠিক রাখতে অনেকেই রাতারাতি পক্ষ পরিবর্তন করে নতুন মহাসচিব তোষণে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। আর নতুন মহাসচিবও এ সুযোগে তার অবস্থান পোক্ত করার চেষ্টা চালাচ্ছেন।' জানা গেছে, দূরত্ব ঘুচিয়ে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান এইচএম এরশাদ তার স্ত্রী বিরোধীদলীয় নেতা রওশনকে সঙ্গে নিয়ে নতুন করে পথচলার ঘোষণা দিয়েছেন। এরই ধারাবাহিকতায় তরুণ নেতৃত্ব দিয়ে তৃণমূল পর্যায়ে শক্তিশালী করে আগামীতে দলকে ক্ষমতার দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যেতে চান সাবেক এ রাষ্ট্রপতি। এ জন্য এক যুগেরও বেশি সময় ধরে দায়িত্বে থাকা এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদারকে ১০ এপ্রিল রাতে হঠাৎ করেই দলের মহাসচিব পদ থেকে সরিয়ে দেন। দায়িত্ব দেন অপেক্ষাকৃত তরুণ ডাকসুর সাবেক জিএস জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলুকে। মহাসচিব পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সুর পাল্টাচ্ছেন জাতীয় পার্টির অনেক নেতা-কর্মী। তারা আগের মহাসচিবের গ্রুপ ত্যাগ করে নতুন মহাসচিবের আস্থাভাজন হওয়ার চেষ্টা করছেন। এতদিন হাওলাদারের খুব কাছের ছিলেন, এমন অনেকে মহাসচিব হওয়ার পরপরই জিয়াউদ্দিন বাবলুর আশীর্বাদ নিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। অনেকেই তার বাসায় ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। নেতা-কর্মীর পদচারণায় মুখর থাকত গুলশানে রুহুল আমিন হাওলাদের বাড়ি 'হাওলাদার কমপ্লেক্স'। কিন্তু সেখানে এখন নীরবতা। নেতা-কর্মীদের যাওয়া আসা নেই। স্রোত এখন মহাসচিব জিয়া উদ্দিন আহমেদের গুলশানের বাড়িতে। মহাসচিব পরিবর্তনের একদিন পরই এরশাদের বনানী কার্যালয় ও কাকরাইলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের দৃশ্য পাল্টে গেছে। বেড়েছে নেতা-কর্মীদের আনাগোনা। নিজেদের যোগ্যতা প্রমাণে তারা নতুন করে মাঠে নেমেছেন। এরশাদ-রওশন ও নতুন মহাসচিবকে খুশি করে পছন্দের পদ বাগিয়ে নিতে চান নেতারা। গত শুক্রবার বিকালে নতুন মহাসচিবের আগমনের খবর ছড়িয়ে পড়লে জাতীয় পার্টি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা ছুটে আসেন সেখানে। কিন্তু কিছুক্ষণ পর খবর আসে তখনই তিনি আসছেন না। পরবর্তীতে গত রবিবার এইচ এম এরশাদ নতুন মহাসচিবকে সঙ্গে নিয়ে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যান। এ সময় নেতা-কর্মীদের সরব উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়, যা অনেক সময় এরশাদের আগমনের খবরেও দেখা যায় না। নেতা-কর্মীদের অনেকে মনে করছেন, জিয়াউদ্দিন বাবলুর সঙ্গে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে ভালো যোগাযোগ ও বোঝাপড়া আছে। তাই তার সঙ্গে সখ্য কিংবা সম্পর্ক তৈরি করতে পারলে সুবিধা পাওয়া যাবে। এজন্য এতদিন হাওলাদারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ দলের অনেক শীর্ষস্থানীয় নেতাও এখন বাবলুর কাছে ভিড়ার চেষ্টা করছেন। অন্যদিকে, পার্টির চেয়ারম্যানের প্রতি অনুগত এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার প্রায় ১৪ বছরের মহাসচিবের পদ হারানোসহ আরও বেশ কিছু ব্যাপারে টেনশনে পড়েছেন। তিনি চেয়ারম্যানের সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। কিন্তু আকস্মিক এ পরিবর্তনে প্রস্তুত ছিলেন না। তবে কয়েকজন প্রেসিডিয়াম সদস্য হাওলাদের মহাসচিব পদ ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য তদবির চালিয়ে যাচ্ছেন। তারা পার্টি চেয়ারম্যান এরশাদ, সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য ও বিরোধী দলীয় নেতা রওশন এরশাদ এবং সরকারের সন্তুষ্টির মাধ্যমে রুহুল আমিন হাওলাদারের মহাসচিব পদ ফিরিয়ে দিতে মরিয়া হয়ে কাজ করছেন। সূত্র জানায়, রুহুল আমিন হাওলাদার নিজেও পদ ফিরে পেতে কৌশল অবলম্বন করছেন। এরশাদ যেদিন মহাসচিব পদে পরিবর্তন আনার ঘোষণা দেন, সেদিন সংসদে তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আশীর্বাদ কামনা করেন। এরশাদের নেতৃত্বে দলকে এগিয়ে নেওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু। মহাসচিবের পদ পেয়ে তিনি দলের ভেতরে একটা অবস্থান তৈরির সুযোগ কাজে লাগাবেন বলে আভাস পাওয়া গেছে। জানতে চাইলে মোবাইল ফোনে তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, 'আমার প্রথম চ্যালেঞ্জ হলো পার্টি চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে, বিরোধীদলীয় নেতার সার্বিক নির্দেশনায় নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করে দল তৃণমূল পর্যায়ে শক্তিশালী করা। দলকে সংগঠিত করে ক্ষমতার দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাওয়া।' সব স্তরের নেতা-কর্মীর সহযোগিতা চেয়ে জিয়াউদ্দিন বাবলু আরও বলেন, 'দশম সংসদে বিরোধী দল হয়ে জাতীয় পার্টি গত ২৪ বছরের সংসদীয় গণতন্ত্রের ইতিহাস পাল্টে দিয়েছে।' তবে দলের অনেক নেতা-কর্মী এও বলছেন, দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) অভিযোগ ওঠার একদিন পরই মহাসচিব পদ থেকে রুহুল আমিন হাওলাদারকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। অভিযোগ উঠতেই পারে। এটা প্রমাণ হয়নি। তাছাড়া এরশাদ বলেছেন, তার ও রওশন এরশাদের দূরত্ব ঘোচাতে তিনি মহাসচিব পরিবর্তন করেছেন। তাদের দূরত্ব ঘোচানোর জন্য রুহুল আমিন হাওলাদারকে বলি দেওয়া হবে কেন? এখানে রুহুল আমিন হাওলাদারের দোষ বা ব্যর্থতা কোথায়?

নিশ্চয়ই মহাসচিব পরিবর্তনের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে চাপ ছিল। জানতে চাইলে রুহুল আমিন হাওলাদার এ বিষয়ে কোনো কথা বলবেন না বলে জানান।

 

এই বিভাগের আরও খবর
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিক ইউনিয়ন যশোরের সভাপতি আকরামুজ্জামান, সম্পাদক ফরহাদ
সাংবাদিক ইউনিয়ন যশোরের সভাপতি আকরামুজ্জামান, সম্পাদক ফরহাদ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

স্ট্রাইকার হয়ে ম্যাচ জেতালেন বার্সার ডিফেন্ডার
স্ট্রাইকার হয়ে ম্যাচ জেতালেন বার্সার ডিফেন্ডার

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্তন ক্যান্সার স্ক্রিনিংয়ে নীতিমালা প্রণয়ন সময়ের দাবি
স্তন ক্যান্সার স্ক্রিনিংয়ে নীতিমালা প্রণয়ন সময়ের দাবি

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৫০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৫০

১৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রঙিন স্বপ্ন ফিরল সাদা কফিনে
রঙিন স্বপ্ন ফিরল সাদা কফিনে

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে দায়িত্ব পালনের আহ্বান আনসার মহাপরিচালকের
দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে দায়িত্ব পালনের আহ্বান আনসার মহাপরিচালকের

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কোয়াব থেকে পদত্যাগ করলেন খালেদ মাসুদ পাইলট
কোয়াব থেকে পদত্যাগ করলেন খালেদ মাসুদ পাইলট

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্তে ১২ কোটি টাকার পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্তে ১২ কোটি টাকার পণ্য জব্দ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোহিত-কোহলির ফেরার ম্যাচে ভারতকে সহজেই হারাল অস্ট্রেলিয়া
রোহিত-কোহলির ফেরার ম্যাচে ভারতকে সহজেই হারাল অস্ট্রেলিয়া

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিগো লাইভে’ পরিচয়-প্রেম-বিয়ে: কিনে দেন জমি, পরে প্রবাসী জানলেন প্রেমিকা বিবাহিত
‘বিগো লাইভে’ পরিচয়-প্রেম-বিয়ে: কিনে দেন জমি, পরে প্রবাসী জানলেন প্রেমিকা বিবাহিত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজ্ঞান কলেজের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে সড়কে উচ্ছেদ অভিযান
বিজ্ঞান কলেজের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে সড়কে উচ্ছেদ অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সুপেয় পানির ফিল্টার বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সুপেয় পানির ফিল্টার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাউকে খুশী করতে কমিশন শাপলা প্রতীক দিচ্ছে না: সারজিস
কাউকে খুশী করতে কমিশন শাপলা প্রতীক দিচ্ছে না: সারজিস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবিতে বাংলাদেশ-চীন গ্রিন টেক্সটাইল এক্সপো
আইসিসিবিতে বাংলাদেশ-চীন গ্রিন টেক্সটাইল এক্সপো

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি ও নবজাতকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি ও নবজাতকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে ২৬ ঘণ্টা পর পুরোপুরি নিভল কার্গো ভিলেজের আগুন
সাড়ে ২৬ ঘণ্টা পর পুরোপুরি নিভল কার্গো ভিলেজের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জমি নিয়ে বিরোধে বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ
জমি নিয়ে বিরোধে বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় নারীরা চাকরি হারানোর বেশি ঝুঁকিতে: জাতিসংঘ
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় নারীরা চাকরি হারানোর বেশি ঝুঁকিতে: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বখ্যাত ল্যুভর জাদুঘরে চুরি
বিশ্বখ্যাত ল্যুভর জাদুঘরে চুরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অগ্নিকাণ্ড পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র হতে পারে, এটি খতিয়ে দেখা জরুরি’
‘অগ্নিকাণ্ড পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র হতে পারে, এটি খতিয়ে দেখা জরুরি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানের সম্মানজনক এনইএফ বৃত্তি পেল গাকৃবির ২০ শিক্ষার্থী
জাপানের সম্মানজনক এনইএফ বৃত্তি পেল গাকৃবির ২০ শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

থালা-বাসন নিয়ে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ভুখা মিছিল, আটকে দিল পুলিশ
থালা-বাসন নিয়ে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ভুখা মিছিল, আটকে দিল পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতীর বিরুদ্ধে নানীকে খুনের অভিযোগ
নাতীর বিরুদ্ধে নানীকে খুনের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কর্তৃত্ব নয় ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করে নিতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
কর্তৃত্ব নয় ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করে নিতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় ওয়ানডের আগে নাসুমকে দলে নিলো বাংলাদেশ
দ্বিতীয় ওয়ানডের আগে নাসুমকে দলে নিলো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম