শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

সংকটের বহুমাত্রিক দিক- সমাধান কোন পথে?

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
সংকটের বহুমাত্রিক দিক- সমাধান কোন পথে?

অবরোধ, হরতাল, সহিংসতা, পেট্রলবোমা, ক্রসফায়ার- সবই একসঙ্গে চলছে। তা-ও এক মাসের বেশি। প্রতিদিন অগি্নদগ্ধ মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। আপাতত এই অবস্থায় কোনো উন্নতির আশা দেখা যাচ্ছে না। বিবদমান দুই পক্ষ নিজ নিজ অবস্থানে অনড় থেকে পরিস্থিতিকে এমন জায়গায় নিয়ে গেছে, যা তাদের নিজেদেরই নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। কদিন আগে (৫ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রথম পাতার লিড নিউজ থেকে জানা যায় যে, এক মাসে মৃত্যুর সংখ্যা ৭২ জন। তার মধ্যে পেট্রলবোমায় ৩৫ জন, ক্রসফায়ারে ১২ জন। স্বাভাবিকভাবে ধরে নেওয়া যেতে পরে, পেট্রলবোমায় ৩৫ জনের মৃত্যুর জন্য বিরোধী দল বিএনপি দায়ী, আর ক্রসফায়ারের দায় সরকারের কাঁধেই পড়ে। উভয়পক্ষই যে এই মৃত্যুর দায়দায়িত্ব অস্বীকার করবে তা জানা কথা। কিন্তু জনগণ উভয়পক্ষকেই এসব মৃত্যুর জন্য দায়ী মনে করছে। এটাই হলো পাবলিক পারসেপশন।

প্রথমে ধরা যাক বিরোধী পক্ষের কথা। তারা বলছেন, 'ওসব আমরা করছি না'। তবে কে করছে? কে ছুড়ছে পেট্রলবোমা? তারা বলবেন 'ওসব সরকারি দল করছে, আন্দোলনকারীদের নামে মিথ্যা অভিযোগ আনার অপপ্রয়াস।' মনে পড়ে, ঠিক এমন ধরনের কথা একদিন আওয়ামী লীগও বলেছিল। ২০০৪ সালে যখন এক হরতালের আগের রাতে ঢাকার রাস্তায় এক বাসে গানপাউডার দিয়ে হত্যা করা হয়েছিল ১১ জনকে। পাবলিক পারসেপশন ছিল ওকাজ সেদিন আওয়ামী লীগই করেছিল কিন্তু আওয়ামী নেতৃত্ব বলেছিলেন, ওই গানপাউডার দিয়েছে সরকারি এজেন্সি, আমরা নই। এখন একই ধরনের কথা বলছেন, আজকের বিরোধী দল বিএনপি। কোনটা বিশ্বাস করব?

সাবেক পররাষ্ট্র সচিব এবং খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা রিয়াজ রহমানকে গুলিবিদ্ধ করার ঘটনাটি যেমন রহস্যজনক তেমনি তা গোটা বিষয়কে আরও জটিল করে তুলেছে। রিয়াজ রহমানের গুলিবিদ্ধ হওয়ার ব্যাপারে সরকার এখনো নিশ্চুপ। স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন ওঠে কেন?

অন্যদিকে বিএনপি যতই অস্বীকার করুক না কেন, পেট্রলবোমার দায় তাকেই নিতে হবে। অথবা বিএনপি নেতৃত্বকে পরিষ্কার ভাষায় দ্বিধাহীন কণ্ঠে বলতে হবে, 'যে বা যারা পেট্রলবোমা নিক্ষেপের মতো জঘন্য কাজ করছে, তাদের গ্রেফতার করে শাস্তি দেওয়া হোক।' এমন বিবৃতি এখন পর্যন্ত বিএনপি নেতৃত্বের কাছ থেকে আসেনি।

বিএনপি নেতৃত্ব যদি অভিযোগ করে যে, 'আমাদের জন্য শান্তিপূর্ণ পথে আন্দোলনের সব পথ রুদ্ধ হয়ে গেছে', তাহলে সেই বক্তব্যের সঙ্গে আমি একমত। একমত হবেন সরকারদলীয় লোকজন অথবা দলকানা বুদ্ধিজীবী বাদে সবাই। বিএনপিকে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। খালেদা জিয়ার বাসায় বিষাক্ত গ্যাস নিক্ষেপ, বাড়ির সামনে বালির ট্রাক দিয়ে অবরোধ সৃষ্টি, বিদ্যুৎ লাইন কেটে দেওয়া- সরকারের এসব ফ্যাসিসুলভ আচরণের তীব্র নিন্দা জানাবে সব গণতান্ত্রিক মানুষ। কিন্তু তাই বলে সন্ত্রাসী পথ অনুমোদন করা যায় না। পৃথিবীতে নানা ধরনের সন্ত্রাসবাদী কাজের অভিজ্ঞতা আছে। এনারকিজম, নিহিলিজম, ব্লঙ্কিজম, টেররিজম- নানা ধরনের সন্ত্রাসী তৎপরতার কথা ইতিহাস থেকে জানা যায়। সর্বক্ষেত্রে সন্ত্রাসী হামলার বিশেষ টার্গেট থাকে। সাধারণত রাষ্ট্রযন্ত্রের কোনো সংস্থা অথবা তাদের চোখে দুশমন কোনো নির্দিষ্ট ব্যক্তি টার্গেট হন। কিন্তু কোথাও সাধারণ মানুষকে টার্গেট করার মতো ঘটনা নেই। নিরীহ বাসযাত্রী পুড়িয়ে মারার দৃশ্য কোথাও দেখা যায়নি। এমন কি সন্ত্রাসী আন্দোলনের সংজ্ঞার মধ্যেও এটা পড়ে না।

অবশ্য এই কথা দ্বারা যেন আমাকে ভুল বোঝা না হয়। আমি কোনো ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রমকে সমর্থন করি না। কারণ আমি মার্কসবাদী। মার্কসবাদ নিপীড়িত জনগণের, মেহনতি মানুষের গণবিপ্লবে বিশ্বাস করে, ব্যক্তি সন্ত্রাসবাদে নয়।

এখন যে ধরনের সন্ত্রাস চলছে, তা অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। অবরোধের কারণে যে শিক্ষাব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সেটাও জাতির জন্য কম ক্ষতির নয়। আমরা দেখেছি, বিএনপি ধনীর সন্তান, যারা 'এ', 'ও' লেভেল পরীক্ষা দেবে তাদের জন্য ছাড় দিলেও এসএসসি পরীক্ষার জন্য ছাড় দেয়নি। খুব স্বাভাবিক। এটা তাদের শ্রেণির স্বার্থের সঙ্গেই সঙ্গতিপূর্ণ। এদিক দিয়ে আবার বিএনপি-আওয়ামী লীগ দুইয়ের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। দুই দল ধনিক শ্রেণির প্রতিনিধি। বিগত সংসদ অথবা আজকের ভুয়া ভোটে গঠিত সংসদ সবই ধনিক শ্রেণির ক্লাব মাত্র। খালেদা জিয়ার নাতনি যেমন মালেশিয়ায় পড়ে, তেমনি আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টির নেতাদের ছেলে-মেয়েরা হয় বিদেশে পড়ে, না হয় 'ও' লেভেল 'এ' লেভেল পড়ে। খোঁজ নিয়ে দেখবেন জামায়াতের নেতাদের সন্তানরাও বিদেশে পড়ে। নিশ্চিতভাবেই তারা মাদ্রাসায় পড়ে না। এখানে আরও উল্লেখ্য, ১৯৯৪-৯৬ সালে আওয়ামী লীগ যখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে হরতাল করেছিল, তখনো কিন্তু তারা পরীক্ষার জন্য ছাড় দেয়নি। বাংলাদেশ প্রতিদিনের পাতায় (৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫) সাংবাদিক, লেখক কাজী সিরাজ লিখেছেন 'এবার বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটের অবরোধ-হরতালে এ পর্যন্ত দুই দিন পরীক্ষা পিছিয়েছে, সেবার পিছিয়েছিল দুই মাস।'

সাধারণ জনগণের প্রতি সামান্যতম দরদ নেই, গণবিরোধী ধনিক শ্রেণির এই দুই দলের। সেজন্য দেখা যাচ্ছে যে, আন্দোলনকারীরা যেমন জনগণকে সম্পৃক্ত করে রাস্তায় নামতে পাড়ছেন না, চোরাগোপ্তা, বোমাবাজির পথ নিয়েছেন। সরকার পক্ষও তেমনি র্যাব-পুলিশ ছাড়া জনগণকে নিয়ে প্রতিরোধের প্রাচীর গড়ে তুলতে পারছেন না। আন্দোলনকারীরা বলবেন, পথে নামলেই গ্রেফতার করে, কীভাবে শান্তিপূর্ণ পথে আন্দোলন হবে? এটা কোনো যুক্তি হতে পারে না। সত্যিকারের দেশপ্রেমিক সংগ্রামী রাজনৈতিক দল প্রতিকূল অবস্থায় জনগণকে আন্দোলনের মাঠে নামাতে পারে। এখন হয়তো বিএনপির জনপ্রিয়তা আওয়ামী লীগের চেয়ে বেশি (উপজেলা নির্বাচনে সেটাই প্রমাণিত হয়)। কিন্তু তাই বলে বিএনপির ডাকে জানবাজি রেখে মানুষ রাস্তায় নামবে কেন?

অন্যদিকে বিরোধী জোটের সহিংসতার বিরুদ্ধে লাখ লাখ মানুষকে সমবেত করতে পারছে না কেন সরকার? তারা তো ক্ষমতায় আছে। তারপরও সরকারকে কেন শুধু র্যাব-পুলিশের ওপর নির্ভর করতে হবে? কারণ জনগণ সরকারের সঙ্গে নেই। এমনকি নিজের দলও নেই। তৃণমূল পর্যায় ও মাঝারি পর্যায় সরকারি দল ব্যস্ত টেন্ডারবাজি নিয়ে, লুটপাট ও দুর্নীতি নিয়ে। আবার ভাগ নিয়ে তারা নিজেদের মধ্যে মারামারি খুনাখুনিতেই ব্যস্ত। অন্য কাজে মন দেওয়ার প্রয়োজন কী? সময়ই বা কোথায়? আইন শালিস কেন্দ্রের এক গবেষণা থেকে জানা যায়, গত ছয় বছর আওয়ামী রাজত্বকালে আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে সশস্ত্র সংঘর্ষ হয়েছে এক হাজার একশত এগারো বার। তাতে নিজেদের মধ্যে খুনাখুনিতে নিহত হয়েছে ১৭২ জন, আহত হয়েছেন ১৩ হাজারেরও বেশি। এহেন দল কি দেশ উদ্ধার করবে?

লক্ষণীয় বিষয় হলো, এই সময়কালে বিএনপি ক্ষমতায় না থাকলেও তারাও কম যায় না। অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে তাদের নিহতের সংখ্যা ৩৪ জন এবং আহতের সংখ্যা ৪ হাজার ৭৬২ জন।

লুটেরা শ্রেণির প্রতিনিধি এই দুই দল দিয়ে আর কিই বা আশা করা যায়। এখন তারা ক্ষমতার কামড়াকামড়িতে এতই হিংস হয়ে উঠেছে যে, মানুষ আজ অগি্নদগ্ধ হচ্ছে, মানুষ যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে। একদল যেনতেন প্রকারে ক্ষমতায় যেতে যায়। সে জন্য পেট্রলবোমা ব্যবহারে আপত্তি নেই। অপরদল প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে দখল করা গদি অাঁকড়ে রাখার জন্য ফ্যাসিবাদী আচরণ করছে। তাই গুম-খুনের সংখ্যা বেড়ে গেছে। বিশেষ করে গত জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে। আইনবহির্ভূত হত্যা এর আগেও ছিল। আইন ও শালিস কেন্দ্রের পর্যালোচনা থেকে জানা যায়, তথাকথিত বন্দুকযুদ্ধ ও ক্রসফায়ারে ২০১৩ সালে মারা গেছেন ৭২ জন, ২০১৪ সালে ১২৮ জন। ২০১৪ সালে গুম ও গুপ্তহত্যার শিকার ৮৮ জন। যার মধ্যে ২৩ জনের লাশ পাওয়া যায়নি। এদের ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ রাজনৈতিক হত্যা বলে অনুমান করা অসঙ্গত নয়।

সরকার ও সরকারি দল বর্তমান সংকটকে রাজনৈতিক সংকট বলেও মানতে চাচ্ছেন না। তাই রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার ইচ্ছা নেই। এমনকি এক সপ্তাহের মধ্যে সব ঠিক হয়ে যাবে- এমন কথাও শুনিয়েছেন বারবার। জানি না কয় সপ্তাহে এক সপ্তাহ হয়। এতদিন পরে হলেও অর্থমন্ত্রী পরিস্থিতির ভয়াবহতা স্বীকার করেছেন। বলেছেন, ঢাকা স্বাভাবিক মনে হলেও জেলাগুলোর পরিস্থিতি ভয়াবহ। চোখ বুজে থাকলেই কি প্রলয় বন্ধ হয়? আমরা কি দেখছি না সারা দেশের পরিস্থিতি এবং সেই সঙ্গে সরকারের নিদারুণ ব্যর্থতা। এর প্রধান কারণ সরকার জনগণের দ্বারা সন্ত্রাসীদের প্রতিরোধ করার পরিবর্তে খুব বেশি মাত্রায় পুলিশ-র্যাবের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। এর ফলে পুলিশ-র্যাব মাত্রাতিরিক্ত ক্ষমতাশীল হয়ে উঠেছে। দেশ যেন পুলিশি রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে।

এই মারাত্মক পরিস্থিতির কিছু লক্ষণ পাওয়া গেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বড় কর্তাদের কথাবার্তা থেকে। এক পুলিশ কর্মকর্তা বলেই বসলেন যে, ২০১৯ সালের আগে নির্বাচন হবে না। নির্বাচন সংক্রান্ত এই কথা বলার অধিকার তাকে কে দিল? এরকম রাজনৈতিক বক্তব্য যে অনধিকার চর্চা তাই নয়, রীতিমতো অপরাধও বটে। কিছুদিন আগে বিজিবি প্রধানের এক বক্তব্যকে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী রফিক-উল হক 'আইনের পরিপন্থী' বলে মনে করেছেন। পুলিশ এখন রাজনীতিবিদদের মতো কথা বলছেন ও আচরণ করছেন, অন্যদিকে রাজনীতিবিদরা পুলিশের মতো কথা বলছেন। সরকারি জোটের জাসদের এক সংসদ সদস্য বলেই বসলেন, 'এবার পায়ে না, বুকে গুলি চালানো হবে'। কোন পরিস্থিতিতে দেহের কোন অংশে গুলি চালাবে, তা পুলিশ ঠিক করবে। এর জন্য নির্দিষ্ট বিধিমালাও আছে। সরকারি সংসদ সদস্যরা এসব কথা বলে পার পেয়ে যান। কিন্তু বিরোধী পক্ষের কেউ এই ধরনের কথা বললে তাকে নিশ্চয়ই 'হুকুমের আসামি' করা হতো। পুলিশের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরশীলতার কারণে র্যাব-পুলিশের ঔদ্ধত্যও বেড়ে গেছে। র্যাবের মহাপরিচালক বলেছেন, 'অপরাধ দমন করতেই সরকার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে অস্ত্র দিয়েছে, হাডুডু খেলার জন্য নয়।' এ ভাষা তো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের সেবক পুলিশের ভাষা নয়। পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি বলেছেন, 'একটি লাশ পড়লে এর পরিবর্তে দুটি লাশ ফেলে দেওয়ার ক্ষমতা পুলিশের আছে।' না নেই। এমন ক্ষমতা দেশের আইন পুলিশকে দেয়নি। আর এই ভাষায় কথা বলার অধিকারও তার নেই।

পুলিশকে অতিরিক্ত ক্ষমতা দেওয়ার ফলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলেও গ্রেফতার বাণিজ্য শুরু হয়েছে ব্যাপক হারে। এই প্রসঙ্গে ৬ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ প্রতিদিনের একটি প্রতিবেদন বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। প্রথম পৃষ্ঠায় ছাপা প্রতিবেদনের শিরোনাম ছিল 'জামিনের জন্য আওয়ামী লীগে প্রত্যয়নপত্র-বোমাবাজরা সৎ ও মেধাবী'। উক্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে হাতে নাতে ধরা পড়া বোমাবাজদের জামিনে ছাড়িয়ে নিচ্ছেন আওয়ামী লীগ নেতারা, তাদের পক্ষে প্রত্যয়নপত্র দিচ্ছেন যে, আসামিরা সৎ, মেধাবী এবং আওয়ামী লীগের সদস্য। এরকম বেশ কয়েকটি উদাহরণ দেওয়া হয়েছে প্রতিবেদনে। সেখানে আরও বলা হয়েছে, 'সারা দেশে এমন শত শত আসামির পক্ষে প্রত্যয়নপত্র দিয়ে গ্রেফতার হওয়া আসামিদের জামিন করে ছাড়িয়ে নিচ্ছেন বলে জানা গেছে।'

এ বড় বিপজ্জনক কথা। এখানে তিনটি সম্ভাবনার কথা ভাবতে পারি। ১. বোমা নিক্ষেপকারীরা আসলেই আওয়ামী কর্মী। বিএনপির ঘাড়ে দোষ চাপানোর জন্য তারাই বোমাবাজি করছে। একথা মানলে বিএনপির অভিযোগ সত্য হয়। ২. তারা আসলে আওয়ামী কর্মী নন। বিপুল অঙ্কের টাকার বিনিময়ে আওয়ামী নেতারা প্রত্যয়নপত্র দিচ্ছেন। এটা সত্য হলে বলতে হবে যে, দুর্নীতিবাজ দল দ্বারা এবং সেই দলের সরকারের দ্বারা আর যাই হোক দেশের পরিস্থিতি সামাল দেওয়া কোনোভাবেই সম্ভব নয়। ৩. আসলেই আসামিরা নির্দোষ, হয় তো আওয়ামী কর্মীও হতে পারে, গ্রেফতার বাণিজ্যে লিপ্ত পুলিশ গণহারে গ্রেফতার করছে। সেক্ষেত্রে এমন পুলিশ দিয়েও পরিস্থিতিকে নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব নয়। সব দিক বিবেচনায় আনলে এটা বলতেই হবে যে, পরিস্থিতি খুবই জটিল। এর সমাধান খুঁজতে হবে রাজনৈতিকভাবে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করার মাধ্যমে। উভয়পক্ষের গোঁয়ারতুমির পরিণতিতে চূড়ান্তভাবে কেউই জিতবে না। পরাজিত হবে দেশ।

আমি আশা করব সবারই শুভবুদ্ধির উদয় হবে। সমস্যা এত জটিল ও ভয়াবহ হয়ে উঠেছে যে, এখন সব কার্যকর রাজনৈতিক দল (জামায়াত বাদে) এবং বুদ্ধিজীবী ও বিভিন্ন পেশার প্রতিনিধিদের নিয়ে ঐকমত্যে আসার উদ্যোগ নিতে হবে। জাতীয় ভিত্তিতে ব্যাপক আলোচনা-সমঝোতার মাধ্যমে নির্বাচন এবং গণতান্ত্রিক আচরণ সংক্রান্ত সাধারণ ঐকমত্যে পৌঁছতে হবে।

বিএনপিকে অবরোধ প্রত্যাহার করতে হবে। সহিংসতা পরিত্যাগ করতে হবে। সরকারকে গণতান্ত্রিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। সবার জন্য সভা-সমাবেশ করার সুযোগ দিতে হবে। বিরোধীপক্ষের নেতাদের মুক্তি দিতে হবে। মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে। শেষ কথা বলবে জনগণ। দুই দলের বাইরেও আছে বিশাল জনগণ এবং অন্যান্য গণতান্ত্রিক শক্তি ও রাজনৈতিক দল। সবাইকে নিয়েই কাঙ্ক্ষিত রাজনৈতিক সমাধানে পৌঁছতে হবে। এটা কি খুব বেশি চাওয়া হয়ে গেল?

এটুকু যদি আমরা না করতে পারি তাহলে আজকের সংকটের পরিণতি কোথায় দাঁড়াবে তা বলতে পরব না। তবে এটুকু বলতে পারি যে, এর পরিণতিতে জনগণ বেশ দীর্ঘদিনের জন্য হারাবে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার এবং সেই সময়টা খুবই দীর্ঘ হতে পারে।

লেখক : রাজনীতিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন