শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১৮, রবিবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০১৬ আপডেট:

প্রয়াত জিয়াউর রহমানকেই প্রশ্ন করুন রিজভী

প্রভাষ আমিন
Not defined
অনলাইন ভার্সন
প্রয়াত জিয়াউর রহমানকেই প্রশ্ন করুন রিজভী

তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলা হয়েছে। আদালত তার বিরুদ্ধে সমন জারি করেছেন। সে সমন খালেদা জিয়ার গুলশানের বাসার সামনে সাঁটিয়ে দেওয়া হয়েছে। আইনজীবী ও আওয়ামী লীগ নেতা মমতাজউদ্দিন আহমেদ রীতিমতো আটঘাট বেঁধে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিয়ে মামলাটি করেছেন। তাই যত হালকা রাজনৈতিক মামলা মনে হচ্ছে, ব্যাপারটা তত সরল নয়। বিএনপি নেতারা এখন বলছেন, খালেদা জিয়াকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখতেই ষড়যন্ত্রমূলকভাবে এ মামলা দেওয়া হয়েছে। আমি তাদের আশঙ্কার সঙ্গে পুরোপুরি একমত। কিন্তু সেই ষড়যন্ত্রের ফাঁদ যে খালেদা জিয়া নিজেই পেতেছেন। পাকিস্তান যখন একাত্তরে গণহত্যার দায় অস্বীকার করছে, তখন খালেদা জিয়া মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে, বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে, শহীদদের সংখ্যা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন; তখনই পরিষ্কার হয় ষড়যন্ত্রটা। তাও আমি বিশ্বাস করিনি। ভেবেছিলাম তিনি মুখ ফসকে বলে ফেলেছেন। নিশ্চয়ই বিএনপির অন্য নেতারা, ‘খালেদা জিয়া এটা বলতে চাননি,’ ‘পত্রিকাগুলো তার বক্তব্যকে ভুলভাবে উদ্ধৃত করেছে,’ ‘টিভিতে তার বক্তৃতার খণ্ডাংশ প্রচার করেছে’— ইত্যাদি বলে খালেদা জিয়ার ভুলটা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করবেন। কিন্তু যখন দেখলাম চারদিকে হুক্কা হুয়া, খালেদা জিয়ার বক্তব্যের ধ্বনি প্রতিধ্বনিত হচ্ছে চারপাশে, ৪৪ বছর পর যেন বিএনপি নেতাদের ঘুম ভেঙেছে, তারা সবাই ইতিহাসের বইয়ের ধুলা ঝেড়ে মনোযোগী পাঠক হয়ে গেছেন। এমনকি বিএনপি নেতা গয়েশ্বরের কথাও আমি অত ধরিনি। এখন দেখছি ‘সব শিয়ালের এক রা’। মেজর হাফিজের মতো বীর মুক্তিযোদ্ধাও যখন বুঝতে পারছেন না, খালেদা জিয়া কী এমন বলেছেন যে দেশ রসাতলে যাচ্ছে; তখন আর কার কাছে কী আশা করব। মেজর হাফিজ বলেছেন, ‘যিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানিদের হাতে দুই সন্তানসহ ছয় মাস বন্দী থাকলেন, নির্যাতন ভোগ করলেন, তিনি আজ দেশদ্রোহী হয়ে গেলেন। আর যারা পালিয়ে বেড়ালেন, তারা হয়ে গেলেন মুক্তিযোদ্ধা।’ হায় এই কথা মেজর হাফিজ বলছেন! সবিনয়ে একটা ছোট্ট প্রশ্ন করতে মন চায়। মেজর জিয়াউর রহমান যুদ্ধক্ষেত্র থেকে একাধিকবার তার পরিবারকে নেওয়ার জন্য মুক্তিযোদ্ধাদের পাঠিয়েছিলেন। বেগম জিয়া কেন যাননি, কেন ক্যান্টনমেন্টে থেকে নির্যাতন সইলেন? যারা পালিয়ে বেড়িয়েছেন, তারা যদি মুক্তিযোদ্ধা না হন, তাহলে তো মেজর হাফিজকেও মুক্তিযোদ্ধার তালিকা থেকে খারিজ করে দিতে হবে। কারণ তিনি নিজেও একাত্তরে পালিয়েই বেড়িয়েছেন। পাকিস্তানের প্রশিক্ষিত সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধারা গেরিলা কায়দায় যুদ্ধ করেছেন পালিয়ে পালিয়েই। শুধু মেজর হাফিজ নন, এমাজউদ্দীন আহমদের মতো শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিও বলেছেন শহীদদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক আছে। আর এর আগে বাবু গয়েশ্বর রায় গুনে গুনে ৩০ লাখ শহীদের নাম প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন। বিএনপি নেতারা হঠাত্ করেই এত ইতিহাসপ্রেমিক আর মুক্তিযোদ্ধাপ্রেমিক হয়ে গেছেন যে তারা বলছেন, সরকার ২ লাখ ৭৫ হাজার মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারকে ভাতা দেয়। তালিকা করে বাকি ২৭ লাখ ২৫ হাজার পরিবারকেও ভাতা দিতে হবে। আবার আমার প্রশ্ন, একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় জিয়াউর রহমান ‘জেড’ ফোর্সের কমান্ডার ছিলেন। যুদ্ধের পর তিনি জীবিতদের মধ্যে সর্বোচ্চ ‘বীরউত্তম’ খেতাব পেয়েছেন। যুদ্ধের পর জিয়াউর রহমান উপ-সেনাপ্রধান ছিলেন, আরও পরে প্রেসিডেন্ট ছিলেন। কই তিনি তো কখনো একাত্তরে শহীদের সংখ্যা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেননি, শহীদদের তালিকা প্রণয়নের উদ্যোগ নেননি। বরং জিয়াউর রহমান তার লেখায়, বলায় সবসময় ৩০ লাখ শহীদের কথাই বলেছেন। ’৯১ সালের পর খালেদা জিয়া তিনবার দেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। স্বাধীনতা দিবস আর বিজয় দিবসের সব বাণীতে তো তিনি ৩০ লাখ শহীদের প্রতিই শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে তার অসংখ্য বক্তৃতায়ও তো ৩০ লাখ শহীদের কথা আছে। তখন তো তার মনে কোনো সংশয় ছিল না।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠন করেছেন খালেদা জিয়া। ধন্যবাদ তাকে। কিন্তু তিনি কখনো শহীদদের তালিকা করার উদ্যোগ নিয়েছেন বলে শুনিনি। শহীদদের সংখ্যা কমাতে পারলে পাকিস্তানি হানাদারদের নৃশংসতা একটু কম করে দেখানো যায়। এ ছাড়া তো এই বিতর্কের আর কোনো উপযোগিতা নেই। হায়, বীরউত্তম জিয়াউর রহমানের দল আজ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে পাকিস্তানি ষড়যন্ত্রের সবচেয়ে বড় পার্টনার!

তবে এসবই পুরনো প্রসঙ্গ। আজ লিখতে বসেছি আসলে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের দাপুটে ছাত্রনেতা, বর্তমানে বিএনপির আবাসিক নেতা রুহুল কবির রিজভী আহমেদের একটি বক্তব্য পড়ে। তিনি বলেছেন ‘শেখ মুজিবুর রহমান মুক্তিযুদ্ধ দেখেননি, কীভাবে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে তা তিনি শুনেছেন। যুদ্ধে যাদের ভূমিকা নেই, তাদের জাতির পিতা বা স্বাধীনতার ঘোষক চাইলেই বানানো যায় না।’ তার এই বক্তব্য পড়ে আমি হাসব, কাঁদব, প্রতিবাদ করব না জবাব দেব; বুঝতে পারছি না। আমি শুধু রিজভী আহমেদকে বলছি, তিনি যদি তার দলের প্রতিষ্ঠাতা বীর মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমানের সামনে এই কথাটি বলতে পারতেন এবং তার কাছে কয়েকটি প্রশ্ন করতে পারতেন তাহলে সব সমস্যার সমাধান হয়ে যেত। একাত্তরের ২৭ মার্চ চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে কেন জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধ না দেখা ‘আওয়ার গ্রেট লিডার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’—এর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেছিলেন? একাত্তরের ১০ এপ্রিল মেহেরপুরের আম্রকাননে গঠিত প্রবাসী সরকারের রাষ্ট্রপতি ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক। জেনারেল এম এ জি ওসমানী ছিলেন প্রধান সেনাপতি। বঙ্গবন্ধুর নামে প্রবাসী সরকার এবং মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হয়েছে। জিয়াউর রহমান কেন মুক্তিযুদ্ধ না দেখা একজন ব্যক্তির নামে মুক্তিযুদ্ধ করলেন? যুদ্ধের পর কেন তিনি জাতির পিতার কাছ থেকে বীরউত্তম পদক গ্রহণ করলেন? কেন মুক্তিযুদ্ধে কোনো ভূমিকা না থাকা একজন ব্যক্তির অধীনে উপ-সেনাপ্রধানের দায়িত্ব পালন করলেন? একবারও কেন তিনি প্রতিবাদ করলেন না। জিয়াউর রহমান কেন সাপ্তাহিক বিচিত্রায় ‘একটি জাতির জন্ম’ প্রবন্ধে মুক্তিযুদ্ধ না দেখা, মুক্তিযুদ্ধে কোনো ভূমিকা না রাখা শেখ মুজিবুর রহমানকে কেন জাতির পিতা হিসেবে অভিহিত করেছিলেন? কেন? কেন? কেন?  

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সর্বশেষ খবর
মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী
মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের
হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা
চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত
বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি
বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ
লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন
নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে
পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ
‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ
জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট দিয়ে তারেক জিয়াকে শক্তিশালী করার আহ্বান
ধানের শীষে ভোট দিয়ে তারেক জিয়াকে শক্তিশালী করার আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে র‌্যাব পরিচয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার ৮ লাখ টাকা ছিনতাই
ফেনীতে র‌্যাব পরিচয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার ৮ লাখ টাকা ছিনতাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী পালন
ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গিয়াস উদ্দিনসহ চারজন গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গিয়াস উদ্দিনসহ চারজন গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু
মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় রাজপথে থাকবে ছাত্রদল’
‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় রাজপথে থাকবে ছাত্রদল’

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাক-ঢোলের তালে নৌকা বাইচে হাজারো দর্শকের ঢল
ঢাক-ঢোলের তালে নৌকা বাইচে হাজারো দর্শকের ঢল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএমএ ‘হল অব ফেইম’-এ অন্তর্ভুক্ত হলেন নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী প্রধান
বিএমএ ‘হল অব ফেইম’-এ অন্তর্ভুক্ত হলেন নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
সোনারগাঁয়ে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল
কারাগারে সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কের অনুরোধে আফগানিস্তান-পাকিস্তান ফের আলোচনায় বসছে
তুরস্কের অনুরোধে আফগানিস্তান-পাকিস্তান ফের আলোচনায় বসছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবি’র অধ্যাপক নাহরিন ইসলামকে হুমকি গণতান্ত্রিক চেতনার বিরোধী
জাবি’র অধ্যাপক নাহরিন ইসলামকে হুমকি গণতান্ত্রিক চেতনার বিরোধী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি নদভীসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক এমপি নদভীসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

১২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী

সম্পাদকীয়

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য
টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা
শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা

নগর জীবন

বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে
নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন