শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১৮, রবিবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০১৬ আপডেট:

প্রয়াত জিয়াউর রহমানকেই প্রশ্ন করুন রিজভী

প্রভাষ আমিন
Not defined
অনলাইন ভার্সন
প্রয়াত জিয়াউর রহমানকেই প্রশ্ন করুন রিজভী

তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলা হয়েছে। আদালত তার বিরুদ্ধে সমন জারি করেছেন। সে সমন খালেদা জিয়ার গুলশানের বাসার সামনে সাঁটিয়ে দেওয়া হয়েছে। আইনজীবী ও আওয়ামী লীগ নেতা মমতাজউদ্দিন আহমেদ রীতিমতো আটঘাট বেঁধে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিয়ে মামলাটি করেছেন। তাই যত হালকা রাজনৈতিক মামলা মনে হচ্ছে, ব্যাপারটা তত সরল নয়। বিএনপি নেতারা এখন বলছেন, খালেদা জিয়াকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখতেই ষড়যন্ত্রমূলকভাবে এ মামলা দেওয়া হয়েছে। আমি তাদের আশঙ্কার সঙ্গে পুরোপুরি একমত। কিন্তু সেই ষড়যন্ত্রের ফাঁদ যে খালেদা জিয়া নিজেই পেতেছেন। পাকিস্তান যখন একাত্তরে গণহত্যার দায় অস্বীকার করছে, তখন খালেদা জিয়া মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে, বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে, শহীদদের সংখ্যা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন; তখনই পরিষ্কার হয় ষড়যন্ত্রটা। তাও আমি বিশ্বাস করিনি। ভেবেছিলাম তিনি মুখ ফসকে বলে ফেলেছেন। নিশ্চয়ই বিএনপির অন্য নেতারা, ‘খালেদা জিয়া এটা বলতে চাননি,’ ‘পত্রিকাগুলো তার বক্তব্যকে ভুলভাবে উদ্ধৃত করেছে,’ ‘টিভিতে তার বক্তৃতার খণ্ডাংশ প্রচার করেছে’— ইত্যাদি বলে খালেদা জিয়ার ভুলটা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করবেন। কিন্তু যখন দেখলাম চারদিকে হুক্কা হুয়া, খালেদা জিয়ার বক্তব্যের ধ্বনি প্রতিধ্বনিত হচ্ছে চারপাশে, ৪৪ বছর পর যেন বিএনপি নেতাদের ঘুম ভেঙেছে, তারা সবাই ইতিহাসের বইয়ের ধুলা ঝেড়ে মনোযোগী পাঠক হয়ে গেছেন। এমনকি বিএনপি নেতা গয়েশ্বরের কথাও আমি অত ধরিনি। এখন দেখছি ‘সব শিয়ালের এক রা’। মেজর হাফিজের মতো বীর মুক্তিযোদ্ধাও যখন বুঝতে পারছেন না, খালেদা জিয়া কী এমন বলেছেন যে দেশ রসাতলে যাচ্ছে; তখন আর কার কাছে কী আশা করব। মেজর হাফিজ বলেছেন, ‘যিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানিদের হাতে দুই সন্তানসহ ছয় মাস বন্দী থাকলেন, নির্যাতন ভোগ করলেন, তিনি আজ দেশদ্রোহী হয়ে গেলেন। আর যারা পালিয়ে বেড়ালেন, তারা হয়ে গেলেন মুক্তিযোদ্ধা।’ হায় এই কথা মেজর হাফিজ বলছেন! সবিনয়ে একটা ছোট্ট প্রশ্ন করতে মন চায়। মেজর জিয়াউর রহমান যুদ্ধক্ষেত্র থেকে একাধিকবার তার পরিবারকে নেওয়ার জন্য মুক্তিযোদ্ধাদের পাঠিয়েছিলেন। বেগম জিয়া কেন যাননি, কেন ক্যান্টনমেন্টে থেকে নির্যাতন সইলেন? যারা পালিয়ে বেড়িয়েছেন, তারা যদি মুক্তিযোদ্ধা না হন, তাহলে তো মেজর হাফিজকেও মুক্তিযোদ্ধার তালিকা থেকে খারিজ করে দিতে হবে। কারণ তিনি নিজেও একাত্তরে পালিয়েই বেড়িয়েছেন। পাকিস্তানের প্রশিক্ষিত সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধারা গেরিলা কায়দায় যুদ্ধ করেছেন পালিয়ে পালিয়েই। শুধু মেজর হাফিজ নন, এমাজউদ্দীন আহমদের মতো শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিও বলেছেন শহীদদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক আছে। আর এর আগে বাবু গয়েশ্বর রায় গুনে গুনে ৩০ লাখ শহীদের নাম প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন। বিএনপি নেতারা হঠাত্ করেই এত ইতিহাসপ্রেমিক আর মুক্তিযোদ্ধাপ্রেমিক হয়ে গেছেন যে তারা বলছেন, সরকার ২ লাখ ৭৫ হাজার মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারকে ভাতা দেয়। তালিকা করে বাকি ২৭ লাখ ২৫ হাজার পরিবারকেও ভাতা দিতে হবে। আবার আমার প্রশ্ন, একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় জিয়াউর রহমান ‘জেড’ ফোর্সের কমান্ডার ছিলেন। যুদ্ধের পর তিনি জীবিতদের মধ্যে সর্বোচ্চ ‘বীরউত্তম’ খেতাব পেয়েছেন। যুদ্ধের পর জিয়াউর রহমান উপ-সেনাপ্রধান ছিলেন, আরও পরে প্রেসিডেন্ট ছিলেন। কই তিনি তো কখনো একাত্তরে শহীদের সংখ্যা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেননি, শহীদদের তালিকা প্রণয়নের উদ্যোগ নেননি। বরং জিয়াউর রহমান তার লেখায়, বলায় সবসময় ৩০ লাখ শহীদের কথাই বলেছেন। ’৯১ সালের পর খালেদা জিয়া তিনবার দেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। স্বাধীনতা দিবস আর বিজয় দিবসের সব বাণীতে তো তিনি ৩০ লাখ শহীদের প্রতিই শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে তার অসংখ্য বক্তৃতায়ও তো ৩০ লাখ শহীদের কথা আছে। তখন তো তার মনে কোনো সংশয় ছিল না।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠন করেছেন খালেদা জিয়া। ধন্যবাদ তাকে। কিন্তু তিনি কখনো শহীদদের তালিকা করার উদ্যোগ নিয়েছেন বলে শুনিনি। শহীদদের সংখ্যা কমাতে পারলে পাকিস্তানি হানাদারদের নৃশংসতা একটু কম করে দেখানো যায়। এ ছাড়া তো এই বিতর্কের আর কোনো উপযোগিতা নেই। হায়, বীরউত্তম জিয়াউর রহমানের দল আজ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে পাকিস্তানি ষড়যন্ত্রের সবচেয়ে বড় পার্টনার!

তবে এসবই পুরনো প্রসঙ্গ। আজ লিখতে বসেছি আসলে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের দাপুটে ছাত্রনেতা, বর্তমানে বিএনপির আবাসিক নেতা রুহুল কবির রিজভী আহমেদের একটি বক্তব্য পড়ে। তিনি বলেছেন ‘শেখ মুজিবুর রহমান মুক্তিযুদ্ধ দেখেননি, কীভাবে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে তা তিনি শুনেছেন। যুদ্ধে যাদের ভূমিকা নেই, তাদের জাতির পিতা বা স্বাধীনতার ঘোষক চাইলেই বানানো যায় না।’ তার এই বক্তব্য পড়ে আমি হাসব, কাঁদব, প্রতিবাদ করব না জবাব দেব; বুঝতে পারছি না। আমি শুধু রিজভী আহমেদকে বলছি, তিনি যদি তার দলের প্রতিষ্ঠাতা বীর মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমানের সামনে এই কথাটি বলতে পারতেন এবং তার কাছে কয়েকটি প্রশ্ন করতে পারতেন তাহলে সব সমস্যার সমাধান হয়ে যেত। একাত্তরের ২৭ মার্চ চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে কেন জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধ না দেখা ‘আওয়ার গ্রেট লিডার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’—এর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেছিলেন? একাত্তরের ১০ এপ্রিল মেহেরপুরের আম্রকাননে গঠিত প্রবাসী সরকারের রাষ্ট্রপতি ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক। জেনারেল এম এ জি ওসমানী ছিলেন প্রধান সেনাপতি। বঙ্গবন্ধুর নামে প্রবাসী সরকার এবং মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হয়েছে। জিয়াউর রহমান কেন মুক্তিযুদ্ধ না দেখা একজন ব্যক্তির নামে মুক্তিযুদ্ধ করলেন? যুদ্ধের পর কেন তিনি জাতির পিতার কাছ থেকে বীরউত্তম পদক গ্রহণ করলেন? কেন মুক্তিযুদ্ধে কোনো ভূমিকা না থাকা একজন ব্যক্তির অধীনে উপ-সেনাপ্রধানের দায়িত্ব পালন করলেন? একবারও কেন তিনি প্রতিবাদ করলেন না। জিয়াউর রহমান কেন সাপ্তাহিক বিচিত্রায় ‘একটি জাতির জন্ম’ প্রবন্ধে মুক্তিযুদ্ধ না দেখা, মুক্তিযুদ্ধে কোনো ভূমিকা না রাখা শেখ মুজিবুর রহমানকে কেন জাতির পিতা হিসেবে অভিহিত করেছিলেন? কেন? কেন? কেন?  

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য